First Coronavirus death reported in USA. No details. Possibly someone new and undetected till now. Trump to deliver a speech within hours.
Keep watching.
Update : Washington state. Multiple other new infections from there reported.
Keep watching.
Update : Washington state. Multiple other new infections from there reported.
Lets not get over excited now.
Brings back to our first question : who are the "terrorists"?
Taliban themselves weren't terrorist in the 90s and USA paid them $50m for destroying poppy harvesting as a gift. Until 2001 when Walker Lindh the American Taliban was captured. Then Talibans suddenly became a terrorist organization without any formal declaration since when they are.
And as soon as his 20 years of no trial, settled prison ends and he is freed -- Talibans are suddenly no longer a terrorist organization.
Cutting it here.
Reconfirmed, 15 to 20% of the infected will need ICU. For a family of 10 in BD, two will, when it hits us.
The King called every MP in to his palace. Sat with them one by one. No group meeting. For 3-4 minutes. Asked who he supports? Tallied the result. And made the one that received the highest support the Prime Minister.
Being practical and people minded.
Though that's not the end of the story as he still will need vote from majority of MPs. But a good on the spot resolution nevertheless.
Every such news is about classic Carbon Monoxide poisoning. Even though news don't mention it. Too many people working in a closed area for too long without large ventilation and air circulation.
I ain't saying there aren't any coronavirus in BD, news of which are being suppressed. But this one isn't.
Of course if things are so bad people will need lots of ventilators which will be in short supply. And news shows that in this infection one has to be kept in ventilator for weeks or months before he dies or recovers.
A DIY do it yourself ventilator project in comment. He designed it keeping this scenario in mind some 10 years back.
With mech background, and lot of microcontroller work, I would have been in a good place to build some, but recently feel so tired. Like, "let it be."
Death without ventilators won't be instant but painful over long night. But again death is painful even for those that look peaceful on the outside.
Link for the interested.
_____________
Update, 30 minutes later :
I was wondering how one would control pressure, flow, frequency and Oxygen supply accurately with this system. You can't. So this one is useless.
Plus you would need a cylinder of oxygen *every day*. Supply of which won't be there.
For anyone infected --- pray to God, and brace whatever He decides.
সামনের দশকে সবচেয়ে বড় চ্যলেঞ্জ হবে ঈমান বাচিয়ে চলা। মানুষ এমন সব জিনিস দেখবে যে সে ঈমান হারিয়ে ফেলবে। অন্ততঃ কিতাবে তাই বলা আছে।
কিছু সম্ভাব্য উদাহরন :
- হক পন্থিদের পরাজয়। সে দ্বিধায় পড়ে যাবে এমন হক পন্থিদের এমন শোচনীয় লজ্জাজনক পরাজয় হতেই পারে না।
- যাদেরকে উপর সে আস্থা বিশ্বাস রেখে ঈমান নিয়ে চলতো তারা মিথ্যাবাদি প্রমানিত হওয়া। সে দ্বিধায় পড়ে যাবে কোনটা সত্য।
- শত্রুদের উত্থান। এত উত্থান যে দ্বিধায় পড়ে যাবে আল্লাহ তায়ালা কেন উনার ওয়াদা মতো তাদের পতন ঘটাচ্ছে না।
- প্রচন্ড বিপদ, কষ্ট, অভাব, রোগ, মৃত্যু। সে বিশ্বাস নিয়ে চলবে এই করলে বা পড়লে এটা দূর হবে কিন্তু তার পরও দেখবে প্রচন্ড কষ্ট পাচ্ছে যার থেকে মৃত্যু হয়তো ভালো ছিলো।
নিজের বিশ্বাসকে আকড়িয়ে থাকার সময়। যে এটা আর কিছুর উপর নির্ভরশিল না।
ভাইরে এই একই কথা গত দশকের মানহাজিরাও আমাকে বলতো, আপনি দেখেন আমরা করি। এখন ১০ বছর পরের পরিনতি হলো, আমি শুধু দেখছিলাম বলে আল্লাহর রহমতে বেচে গিয়েছি। আর দেখার বদলে যারা কাজ করছিলো তাদেরকে সবাই এখন বলছে খা__। কিছু না দেখে থাকতে পারলে আরো ভালো, কিন্তু সেটা আমি করতে পারি নি। এখনো পারছি না। নেশার মতো চোখ লেগে থাকে।
দ্বিতীয় কথা এখন বাংলাদেশের সবাই ঘরেই বসে আছে। আমি হই বা আপনি। তবে মন কারো ময়দানে কারো ঘরে।
এটা এমন বড় কোনো পার্থক্য না যে এর উপর নির্ভর করে "আমি হক আপনি বাতেল" কংক্লুশনে চলে আসা যায়।
আল্লাহ তায়ালা আমাকে আপনাকে ক্ষমা করুন।
জাজাকাল্লাহ।
রিলেটেড : "হকের দাওয়াত কেন আমি গ্রহন করি না"
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10156881130128176
কথা কম। এখন ভাইরাল হলেই ক্ষতি। :-)
১০০০ হিজরির দিকে শাফিদের ইমাম সুয়ুতি এগুলো নিয়ে প্রচন্ড ব্যস্ত হয়ে গিয়েছিলেন। উনি একটা বই লিখেছিলেন "আল কাউলুল মুখতাসির ফি আলামাতিল মাহদিল মুনতাজার" সেখানে আসার আগের "আলামত" গুলো পয়েন্ট আকারে লিখেছিলেন সংক্ষেপে সমস্ত যত কিতাব আছে সেগুলো থেকে টুকে খুজে বের করে মিলিয়ে।
উনি বলেছেন খুরাসানিরা জেরুজালেম বিজয়ের পথে প্রথমে পরাজিত হবে। এর পর পাহাড়ে ময়দানে ছড়িয়ে পড়বে। এর পর তাদের একত্রিত করে আবার আক্রমন করে জেরুজালেম বিজয় হবে। বইটার শুধু আরবি আছে নেটে পিডিএফ।
নুয়াইম বিন হাম্মাদের আল ফিতানে লিখা আছে জেরুজালেম বিজয়ের পরে কালো পতাকাবাহিরা তুরস্ক আক্রমন করতে যাবে কিন্তু তুরষ্ক বিজয়ের আগে পথে পরাজিত হবে।
তাই সমান পরাজয়ের জন্যও তৈরি থাকি। মূল ঘটনা বলা আছে। ডিটেলস জানা নেই। ঘটনা ভিন্ন ভাবে হতে পারে।
Also check Mecca live tv or youtube channel and watch the number of tawaf performers fall over the weeks.
Dry cough is one symptom. Anything else?
Looks like the following one might detect it even earlier than dry cough.
- Every Arab state has banned entry from every other. Every state is now quarantined.
- Schools are closing in every infected country. Starting from pre-school and then gradually climbing up to universities.
- Video : a nurse in Qom, Iran talking about 8 dying in a single night when he was on duty. 3 of them aged 30 with no prior disease.
- Iran ordered closing of its shrines [মাজার]. But the faithful there are so much confident that shrine operators aren't closing any, and people are flocking there and licking the bars to show how they don't care.
- Same goes for S. Korea, where the epicenter is a secretive church of 'End-Of-Days' practitioner, the leader of which claims immortality. 80% of their members are infected. What did they think? Won't be affected because they are "selected"?
- High ranking Iranian gov officials continue to die one after another. Have read of at least 4 within them.
- Egypt was more in the club of digging head into sand, until it spread so much that westerners returning from Egypt started to show symptoms. Today they declared their first two.
- Meanwhile USA declared its second death. Costco is running out of food supply. Though not other chains, yet.
নিজের মসজিদের ইমামের বেশি কাছের মানুষ হবো না। গন্ডোগোল লাগলে তবে মসজিদে যাওয়া বন্ধ হয়ে যাবে।
মসজিদ কমিটির সদস্য হবার চেষ্টা না করি। গন্ডোগোল লাগবে। মসজিদে আসতে পারবো না লজ্জায়।
সরকারি নেতাদের থেকে দূরে থাকি। ক্ষমতায় থাকার জন্য তাদের নিষ্ঠুর হতে হয়। কাছের লোক হলে এই নিষ্ঠুরতায় তাদের সাহায্য করে কাছে থাকতে হবে।
এমন কি নিজের ইসলামি দলের বড় নেতাদের থেকে দূরত্ব রাখি। এই তবলিগের ফিতনায় সবচেয়ে বেশি খারাপ কাজ করতে হয়েছে মুরুব্বিদের কাছের লোকদের।
রাজ্যের সাধারন প্রজা হিসাবে থাকবো।
বিদ্রোহিদের সাথে যাবো না।
রাজ দরবারেও থাকবো না।
আল্লাহ তায়ালা যেন হিসাব সহজ করে দেন।
"কিন্তু মুজাহিদদের তো কিছু অহংকারি হতে হয়। কঠোর হতে হয়।"
আল্লাহ তায়ালা উদ্যত অহংকারীদের ভালোবাসেনা না। মুজাহিদ হলেও।
তাদের বিজয় দেন না।
তাই দেখো কোন দলের অনুসারিদের মাঝে উদ্যত অহংকার বেশি। এবং কত আগে থেকে।
শেষে সব দলের মাঝেই কিছু চলে আসে বিজয়ি হতে থাকলে। কিন্তু বিজয়ি হবার বহু আগে এটা চলে আসলে বুঝতে হবে তাদের আল্লাহ তায়ালা বিজয়ী করবেন না।
And as for people that stocked large amount of food, they will end up throwing out a good portion of it.
It's happening right now in Indonesia too, as soon as they declared first two infected. Scary panic buying. Shelves going empty. But ensure you have food for the next 5 days and you should be good, as those shelves fill up again.
Buy a crowbar instead. And learn how to use it. That should help in self defense, either now or later. Seriously. :-)
Bad news, it's not a storm that's coming.
Scene from Bahrain.
I don't know how they calculated the air dynamics of this complex formation. Or how they managed to land with this heavy load.
Anyway, memories. Those were the days.
Reason why there's no sense in asking me questions on what I post. I don't know. And I already have told more than I actually know.
Q. If a share market falls 2% and then rise 2% and continue to do so on alternate days would the value :
- Stay the same over time.
Ans : be gradually falling, even if it's rising and falling by the same percent point everyday.
Try it yourself and see.
- USA most likely won't be affected that much in any infection outbreak as the population there live in wide space, spread, small families and every one have a large separation from the one beside. That's unlike what we see in Europe and Asia.
- Likely the summer heat will stop spread of the virus in northern hemisphere. That's wishful, but possible.
- Right now it's killing the elderly most. And every year 50k in USA die in seasonal flu anyway. Therefore it's no big deal until you see death count exceeds 100k in the USA.
There are counter examples to everything I said above. But lets not talk about those now.
And when someone is finally selected, it will be too late for him to get a footing in the real election and will ultimately lose.
Like how it happened in last election.
Super Tuesday. What changed? Nothing.
ইহুদিদের হাতে এত সময় নেই। তাদের বহু কিছু সামলাতে হয় নিজেদের দেশের আশে পাশে। বাংলাদেশ অনেক দূরে।
এর পরও যদি সে লিটারেলি বিশ্বাস করে "ইহুদিরাই ষড়যন্ত্র করেছে"? তবে ধরে নেই সে naive.
Tajikistan orders men to pray at home and not attend Friday Jumma prayers.
No outright ban, but said it's on table. Might be implemented.
https://english.alarabiya.net/en/News/world/2020/03/04/Tajikistan-asks-Muslims-to-pray-at-home-to-stop-coronavirus-spread.html
اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ
مِنْ الْبَرَصِ (ধবল)
وَالْجُنُونِ (পাগলামি)
وَالْجُذَامِ (কুষ্ঠ)
وَمِنْ سَيِّئْ الْأَسْقَامِ (খারাপ রোগ)
Watch and prepare for it.
They know something we don't?
Interestingly we now have to revert to foreign intelligence reports to know what's happening in our city.
Keep watching. :-)
Here goes the US agreement down the drain. Or does it not forbid attack on afghan gov?
If I had been an afghan soldier, now I would have joined the talibans to just get over it. What's the point of fighting and losing your life for a cause where you don't know whether you will get rewarded or punished for it in afterlife?
Forget being a martyr. Save yourself from the doubt of hellfire first.
ROFL!!!. :V :V :V
But you know the good side? Trump has just talked for 30 minutes with some Taliban leader yesterday. You can't now just push them off and on "terrorist" list as your wish.
Lets see what now Trump, desperate to get off Afghanistan, does.
Keep watching.
"Tocilizumab".
Today approved in China as treatment. This one was made for arthritis attack and prevent the body's immune system from harming itself. That's what I understood reading those medical pages. And in later stages of coronavirus attack, the immune system gets over active and kills the body. Hence this drug prevents larger harm.
So now with this info, I can run to the pharmacy and stock it, right?
And then checked the local brand that sells it.
- First, it's infusion medicine, an injection or saline like, and not capsules, in case I was dreaming. So can't just drop a few on my mouth and swallow, unless a doctor prescribes it with the quantity and *when* to do it.
- Second, it's astronomically priced right now, even before the infection. At 20,000 per pack.
So relax and brace your destiny :-)
The problem with Talibans is that Taliban leaders don't have control on every fraction. Therefore even if some of them do sign a peace deal, they can't prevent other fractions from attacking.
And even if 50 of the leaders were in Qatar, I am pretty sure there were other leaders saying "we weren't invited into Qatar and we don't accept this deal. Just wait for the traitors to return and we shall show what useless this peace deal is." -- or something in that form.
If USA do want to get out of there, they have to sign a minimal deal of withdrawal only. And leave like the Russians.
As how I see it.
আগে : বাহ্যিক ভাবে যাকে কাফের মনে হয় তাকে মুসলিম প্রমানের জন্য।
এখন : বাহ্যিক ভাবে যাকে মুসলিম মনে হয় তাকে কাফের প্রমানের জন্য।
// যা দেখছি।
Take note. All countries in the world are already suffering from medicine shortage, even before this virus invade them.
And outside of China, Germany was the largest exporter of medical equipment.
Add scenario : Even in China, the only treatment patients found in hospital was Oxygen supply. Nothing else. No medicine. No doctors nothing.
Lesson : keep your patient at home. Even if s/he dies. As hospitals can't serve anything better than that.
That's almost full closure. I shall be waiting to listen of mosque closure now.
I would now ignore any news of "Resuming" "Informed us about resuming work next week" "Has resumed work".
They have resumed when we receive the supply. None before.
This shock will be felt in the market next month, when supply in the store also dry up. UNLESS China really resumes.
So me taking the famous "countdown clock" as countdown after which we get the first declaration.
Local contamination is getting rampant in USA. Last news is of another NY case. Expect number of deaths to jump a month after the start of local contamination.
Worst are the countries that are trying to hide contamination for some political benefit. Egypt's name now comes first.
Lets not talk about Uganda.
খবরের টাইটেল পড়ে কিছুটা খুশিই হয়েছিলাম, যাক সমস্যা শুধু আমাদের মাদ্রাসাতেই না স্কুলেও একই সমস্যা। মানে এটা জাতিগত সমস্যা। কেবল মাদ্রাসা কেন্দ্রিক কিছু না।
এর পর ডিটেলস পড়লাম : "হাফিজিয়া মাদ্রাসার শিশুটির বাবা বুলবুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, ‘আমার এই শিশুসন্তানকে বছরখানেক আগেও এক শিক্ষক মারধর করেছিলেন। পরে মাদ্রাসায় অভিযোগ দিলে সালিস বসিয়ে মীমাংসা করা হয়। আবারও আমার সন্তান রিফাতকে মেরে কান ফাটিয়ে দিয়েছেন মুহতামিম আমিরুল ইসলাম। আমি তাঁর বিচার চাই।’"
আমি এই পৌরষহীন বাপের বিচার চাই আগে। যে নিজের ছেলেকে রক্ষা করতে পারে না। এবিউজারদের হাতে তুলে দেয়। এর পর দ্বারে দ্বারে কান্না করে ফিরে যেন সে ভিকটম।
এর পর? সে মনে করে "আমি সোয়াবের কাজ করেছি। তবুও আমার এমন হচ্ছে কেন?"
Get a few months' supply of your father-month-elder's regular drug. The one that they need to take regularly.
Also I feel like, need to get two strips of paracetamol. I personally never take paracetamol even if sick, but my wife gets mad if she feels like she has to administer some to a child but don't have any.
Also note that covid attack is followed by high temperature.
BUT...
Like any other high temperature infection, the temperature actually helps fight the infection. Therefore reducing it using paracetamol isn't necessarily the best thing to do.
Anything dependent on a supply chain from abroad is also off.
On a positive side : China is resuming, more signs more photos. And India is importing raw material for medicine using aircraft to speed things up.
লিংক কমেন্টে। ব্যসিক্যলি উনি বলছেন করোনা ভাইরাস পৃথিবীতে এসেছে ২৩ অক্টোবর, ২০১৯ এ, চীনের এক নির্যাতিত মুসলিমের আর্তনাদে।
এবং চীনা আর অন্য দেশের মুসলিমদের মাঝে পার্থক্য সেটাই যেটা আমি তখনো বলছিলাম : বাকি সব দেশের মুসলিমদের জন্য সহমর্মিতার লোক আছে। চীনাদের জন্য কেউ নেই।
এই বর্ননায় আমি সমস্যা দেখি না। শুনে বিভ্রান্ত হবার তেমন কারন নেই। এই ছাড়া যে ইব্রাহিম সাহেব "আমাদের দলের" লোক না।
কিন্তু আমার মতো #মডারেট_মোজলেম -দের কাছে দল বড় কিছু না।
Basically the rule is : stock too much and you are on to waste your money. Stock too little and you might suffer for a week in the crisis.
Therefore stock just a few, enough to run with the bare minimal in the "shock" period only, until balance returns.
So basically I have stocked :
- Medicine for mom, instead 30 tablets I buy for a month, I now have 90 for 3 months.
- Instead of 10 kg of rice grain I generally buy that lasts for 2 weeks, I now have 50 kg.
- Toilet papers. Instead of a single bundle, I now have two extra bundles.
That's all. Nothing more. Stock like crazy and you lose. Even if things go out of stock.
I would be rather surprised now if Modiji visits BD in two weeks. Rather keep an eye on where the president of BD is now with his family and why? That's kicking off so many conspiracy theories.
Everything might mean nothing.
We don't know the future. Therefore keep watching.
"হকের" কথা যে আলেম বলে তাকে ভালো লাগে না।
হক মানেই বিভক্তি।
১৯৭৯ সালের ঘটনা পরবর্তি দৃশ্যের কথা মনে পড়ে।
যখন এই ব্যস্ত যায়গা সম্পূর্ন খালি হয়ে গিয়েছিলো।
একজনও নেই।
সোর্স : ইয়াসির কাজির টুইট।
আচ্ছা? তার বসার তক্তাটা যদি নড়াই? সে যদি মনে করতে থাকে পড়ে যাবে। তখন কি জিকির করবে নাকি বন্ধ করে দেবে?
তাকে যদি কোনো নৌকায় তুলে দেই?
নৌকা ডুবে যেতে থাকলে? তখনো?
আমি নামাজ নিয়মিত পড়ি?
দুনিয়াতে আমার উপর যত বিপদ আপদ বাধা অনিচ্ছা ব্যস্ততা ঝামেলা অসুস্থতা -- যা কিছু আছে সবগুলো এরকম পরিক্ষা।
তখনও কি আমি নামাজ পড়বো?
আল্লাহ তায়ালা বিপদ দিয়েছেন। উনি এখন দেখছেন।
২
"কিছু দিন পরে দেশে বিশাল ভুমিকম্প হবে। প্রায় সমস্ত উচু দালান ধ্বসে পড়বে।"
"তোমাদের এই সব বাড়া বাড়ি কথা আর ভালো লাগে না।"
"আমাদের কিতাবের প্রেডিকশন না। সাইন্টিস্টদের প্রেডিকশন। বলছে বাংলার এই এলাকায় ৯ মাত্রায় ভুমিকম্প একটা বাকি পড়ে গিয়েছে। ভু পৃষ্ঠ অনেক ঘুরে গিয়েছে।"
"যে দালানে আমি থাকি। এই দালান আমি শরিকদের মাঝে ভাগ না করে নিজে বেশি নিয়েছি। যদি ধ্বসে পড়ে তখন কি হবে?"
"এই দালানের তোমার ফ্লাটও থাকবে না। তোমার বোনদের ফ্লাটও থাকবে না। কিন্তু তুমি যে তাদের বঞ্চিত করেছিলে সে পাপটা তোমার হাতে ধরা থাকবে শুধু। ভাঙ্গা দালানের সামনে তুমি একা সেই পাপ হাতে দাড়িয়ে। বাকি সব মাটির সাথে মিশে গিয়েছে।"
৩
"তারা কোরআন পড়বে কিন্তু কোরআন তাদের চিহ্বা থেকে অন্তরে নামবে না"
আমার কি নামে?
কিন্তু ...
আমি কোরআন পড়ি কিন্তু এত বেশি ফোকাস দিয়েছি আদবে। এত বেশি ফোকাস দিয়েছি শব্দগুলোর অর্থ ব্যখ্যায়। এত বেশি ফোকাস দিয়েছি এর হুকুমে আর হুকুমের উপর ভিন্ন দলের সাথে তর্কে আর মানুষকে এর উপর বাতেল বলতে।
যে ...
এটা হয়ে গিয়েছে আমার তর্কের বই।
এখন পড়ি, কিন্তু বিতর্কগুলো সবসময় চোখে ভাসে।
আয়াতগুলো অন্তরে স্পর্শ করে না।
ব্যসিক্যালি মসজিদগুলো বন্ধ করে দেয়া হয়েছে নামাজের সময় ছাড়া।
- মক্কাতে ওমরা একেবারেই বন্ধ। এমন কি মক্কা বাসিরাও করতে পারবে না।
- মসজিদে নববিতে, রওজা সব সময় বন্ধ থাকবে।
- জমজমের পানি নেয়া বন্ধ।
আমি যা বুঝেছি। এখন এর পর দেখেন ভিন্ন কিছু হয় কিনা।
- তোয়াফ হয়তো পুরো বন্ধ হবে না, কারন মসজিদের ভেতর দোতলা দিয়ে করা যাবে। যখন মসজিদ খোলা থাকে।
সোর্স এখানে
https://www.spa.gov.sa/2043434
রজব মাস থেকে দিন গননা আরম্ভ হলো।
করোনা ভাইরাস এই পুরো বছর চলে সামনে শীতকালেও সমানে চলবে বুঝা যাচ্ছে। কোথাও এখন কমছে না, বাড়ছে। বন্ধ হবে টিকা আবিষ্কারের পরে। টিকা পেতে আরো ২ বছর। আবিষ্কারের খবর এখন আসলেও ২ বছর।
অনেক কিছু হচ্ছে দুনিয়াতে। মাঝে মাঝে খারাপ জিনিস হলেও খুশি হই। কিন্তু এই ঘরে ইবাদত বন্ধ হয়ে যাওয়া অন্তর কাপিয়ে দেয়ার মতো অবহেলা মনে হয় আল্লাহর কাছে।
ইবাদতে এখন বেশি যত্নবান হবার সময়। কারন মূল ঘরে এখন হচ্ছে না। ওমরা বন্ধ। সায়ি বন্ধ। মাতাফে তোয়াফ বন্ধ, শুধু দোতালায়। দোতালাতেও তোয়াফ বন্ধ রাত্রি হলে। এতেকাফ বন্ধ।
"ওয়া আদ্দিন ফিন্নাছি বিল হাজ্জ" -- হজ্জের ডাক বন্ধ। সেই ডাক শুনে দুনিয়া থেকে মানুষ আসা বন্ধ।
https://twitter.com/arabnews/status/1235658942459633670
পার্থক্য হলো হজ্জ ওমরায় সারা দুনিয়া থেকে মানুষ আসে। কনসার্টে কেবল স্থানীয়রা।
^^^ উপরের কথাগুলো যারা বলছে তারা কিছুটা অজ্ঞতা, কিছুটা নিজেদের দল মতের কারনে সৌদি সরকারের পক্ষে প্রচারের দায়িত্ব নিয়ে বলছে।
সাময়িক বন্ধ মানে যতদিন এই করোনা ভাইরাস থাকে ততদিন পর্যন্ত। এটাকে যদি সাময়িক বলা যায়। তোয়াফ পূর্ন বন্ধ হয় নি। কিন্তু মাতাফ বন্ধ হয়েছে। সাফা মারওয়া সম্পূর্ন বন্ধ। রাতে মসজিদ এবং তোয়াফ সম্পূর্ন বন্ধ। রওজা মুবারক বন্ধ।
এখানে আরবিতে খবর :
https://www.spa.gov.sa/2043434
কিছু বলার নেই। না পক্ষে না বিপক্ষে। তবে কিছু দুরত্ব রেখেছিলাম বলেই হয়তো কিছু সিমপেথি চলে এসেছিলো।
শেষ কামড়। কিন্তু শেষ কামড় কতদিন চলে এটা অনিশ্চিৎ।
সামনের সময় অন্ধকার। আল্লাহ তায়ালা যেন আলো দিয়ে পথ দেখান।
অল্প কিছু লোককে হলেও তাদের মাঝে যেন আমাকেও রাখেন।
So how does BD provide that, when it can't even test?
News in comment. Doctors will ask a few questions, measure his temperature and provide that "not infected" certificate.
No blood test required. :V :V
বাংলায় :
- রাতে মসজিদ বন্ধ।
Watching those "honorable persons" getting their funeral and burring delayed by 3 days or weeks because so many people and the government *has to* show respect to their body?
That proves they are less dignified than the commons in the eye of God.
এই? এই!
এখানেই ইমাম এখানে যে কয়জন মুসুল্লি? হ্যা।
মুসুল্লি বলতে পুলিশ আর ওয়ার্কার এই কয়েকজন? হ্যা।
আগের যুগের কাহিনী :
ইয়াউমুল হাররার পরে মদিনাতে। মসজিদে নববী খালি। আজান দেবার বা নামাজ পড়ার কেউ ছিলো না কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত। খাদেম বলেন আমি প্রতি ওয়াক্তে রওজা [ রাসুলুল্লাহ ﷺ এর কবরস্থান ] থেকে শুনতাম আজানের ধ্বনি আসতো। এর পর একা জামাত পড়তাম ঐ আজানে।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের যেন তৈরি করেন। হিফাজত করেন।
জান্নাতের পথ দেখান।
বিয়ের ক্ষেত্রে :
- যদি তবলিগি হন, তবে তবলিগের কোনো বড় মুরিব্বির মেয়ে বা ছেলেকে বিয়ে করবেন না।
- যদি জামাত করেন তবে বড় রোকোনের কোনো আত্মিয় পরিচয়ের কাউকে করবেন না।
- যদি পির মুরিদি হন, তবে নিজের পিরের কোনো আত্মিয়, মেয়ে বা ছেলেকে করবে না।
ব্যসিক্যলি যে দলেই থাকেন, সে দলের কোনো নেতার মেয়েকে বা নেতার ভাগিনা, বোনের মেয়ে এধরনের কোনো পরিচয়ে বিয়ে করলেই ঠকবেন।
বরং --
সাধারন কর্মিদের মাঝে সম্পর্ক খুজুন। মুরিদের মাঝে, বা কর্মিদের মাঝে। এখানে ভালো চরিত্র, ব্যবহার, পরিবার, সম্পর্ক পাবেন।
আরো যদি নিরাপদ থাকতে চান, তবে ভিন্ন দলের কোনো পরিবার খুজেন। নিজে "সহি" আকিদার হলে "হাক্কানিতে" খুজেন। বা "আযহারি" পন্থি হলে "সিদ্দিকিতে"। এখানে ভয় পাবার কিছু নেই। সলিড ফ্যমিলি পাবেন যদি সম্পর্ক আসে।
কিন্তু একেবারে আমার নিজের দলের পিরের মেয়ে, নেতার ভাগিনা, মুরুব্বির ছেলে এগুলো অধিকাংশই আফসোসের কারন হবে। দেখবেন যা ধারনা করেছিলেন তা না।
- China has resumed. I estimate production now at 90%.
- No new news of local infection outside of Hubai in China.
- Frights reporting return to normalcy.
- Subways are filling up again.
Though,
- World wide tour, travel and consumption all are falling. Implying a global GDP fall.
অনেক পোষ্ট করেছি। সব দিলাম না কারন লম্বা হয়ে যাবে। যেমন শুধু তাহাজ্জুদের উপর হয়তো বিভিন্ন বিষয়ে ১০টা পোষ্ট পাওয়া যাবে।
কিছু কিছু দিলাম।
কি কি আমল করবো?
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10157016020938176
আগেও একই কথা বলেছিলাম
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10154760946343176
নামাজ
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10157058032188176
কোরআন শরিফ মুখস্ত করুন
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10154795672493176
তাহাজ্জুদ
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10156924368253176
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10155527703373176
আরবি শিখুন
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10157080564533176
তাসবিহাত
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10157091446648176
সংগে কিছু কথা
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10157090651133176
মেসওয়াক
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10157062870173176
#HabibAll
Prince Nayef in Saudi arrested along with two of his uncles. News in comment.
Who's this Nayef? The same one who was the ex-crown prince that MbS replaced and turned into king himself.
মনে করেছিলাম কিছুটা দিন সুস্থ থাকতে পারবো :-)
But all Umra stopped as before for everyone. As Safa-Marwa is locked.
Still I expect things to get better now, after this Saudi coup. MbS might realize closing the Qaba in this magnitude isn't the best thing to do.
না আসবে না।
"কেন না?"
কারন সেই পরিবেশ নেই। এখনো তৈরি হয় নি। এর উপর আগে লিখেছিলাম। কথাগুলো রিপিট করলাম না। সবগুলো প্রযোজ্য এখনো।
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10155118333718176
১
আবার বলছি উনার সাথে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। উনি কোথায় জুম্মা পড়ান আমি জানি না। তাই উনার ব্যপারে আমাকে কিছু জিজ্ঞাসা করে লাভ নেই। আগে লিখেছিলাম উনার ব্যপারে।
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10155135086363176
সিমপেথিটা হলো মানুষ যাদের নিয়ে ট্রল করে তাদের প্রতি আমি স্বভাবতঃই কিছু সিমপেথেটিক হয়ে যাই। এটা মনে হয় আমার স্বভাব, জাত। এর জন্য পরে বিপদে পড়ি প্রায়ই। সে থেকে সাপোর্ট দা আন্ডার ডগ।
২
প্রসংগে আসার আগে যোগ করছি। উনি যা বলছেন সেটায় সন্দেহের অবকাশ আছে। কারন যে ব্যক্তি স্বপ্ন দেখেছে উনাকে বলেছেন, সে এও বলেছে এর ঔষধ সে তৈরি করছে। মানে এখানে তার ব্যবসায়িক স্বার্থ আছে। তাই হতে পারে এসব উনার প্লেনড প্রচারনা। বা হতে পারে এই সব উনি সত্যি দেখেছেন।
এই ইশুটা রেখে পরের পয়েন্টে যাচ্ছি।
৩
বলেছেন :
- করোনা ভাইরাস প্রথমে চীন ধ্বংশ করবে।
লিংক :
https://www.youtube.com/watch?v=tqb7jG1vgG8
ROFL. And people ask me how do I know about so many films? It's a lot from meme. As those meme become popular when the films are popular. And as time passes, decades pass and over age you see a lot of things and remember a lot.
That's how. Nothing special.
উত্তর : ঠিক। আক্রান্ত সবাই মারা যায় না।
"৯৮% লোক যে সুস্থ হয়ে যাচ্ছে, সেই কথা কেউ বলে না।"
যখন কেউ "২% মারা যায়" বলে, তখন সে ৯৮% বেচে থাকে বলে।
"তাই গুজব আতংক ছড়াবেন না।"
বুঝলাম, "২% মারা যায়" বলা নিষেধ। বলতে হবে "৯৮% বেচে থাকে" :V
এই তো? আর কিছু?
এর পর তথ্য :
আক্রান্ত ৯৮% এর জ্বর হবে।
২৫% এর হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে।
৫% কে আইসিউই-এ ভর্তি করা লাগবে।
২% মারা যাবে।
^^^ এই কথা কেউ বলে কিনা দেখেন।
"এলাকার তাপ ২৩ ডিগ্রির বেশি হলে করোনা ভাইরাস ছড়ায় না।"
আশা করতে পারি। সিংগাপুরে কোনো শীত গৃষ্ম কাল নেই যদিও। এর পরও আশা করি।
Think positive. :-)
"২% মারা যায় বলছেন কেন? আমি শুনেছি ১% এরও কম।"
সারা পৃথিবীতে এখন পর্যন্ত ১ লক্ষ আক্রান্ত, ৩ হাজার মৃত।
এখন হিসাব করেন।
- তারা মেয়েদের নিকাব নিষিদ্ধ করেছিলো। টেনে নিকাব খুলে ফেলতো। এখন নিজেরা সবাই নিকাব পড়ে। এখনো নিকাব নিয়ে টানা টানি কিন্তু কে পড়বে তার জন্য। নিকাবের শর্টেজ। আগুন দাম।
- তারা ছেলে-মেয়ে হেন্ডশেক না করলে বলতো পশ্চাৎপদ। অভদ্রতা। এখন কেউ কারো হেন্ডশেক করে না। এমন কি রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রপ্রধানগনও না। সব হেন্ডশেক বন্ধ।
- তারা ওজু করলে বলতো বার বার পানি নষ্ট করে। মুসলিমরা বেসিন নষ্ট করে। এখন নিজেরাই পাচবার করে ওজু করে।
- তারা টয়লেট করে মুসলিমদের পানি ব্যবহার করাকে বলতো মধ্যযুগিয় রিতি। এখন তাদের দেশের কোথাও টয়লেট পেপার নেই। টয়লেট পেপার নিয়ে সব জায়গায় রায়ট। তারা এখন প্রশ্ন করছে : পানি কি করে ব্যবহার করে?
দেখতে থাকি।
// ভাইরে আমিও দেখছি আপনিও দেখছেন। আমি একটু ভিন্ন দৃষ্টিতে দেখি। এই পার্থক্য। উত্তেজিত হবেন না প্লিজ। :V
জানি না। তবে সৌদি প্রচার যন্ত্র থেকে এই লিফলেটটা ভিতিকর। এখানে বলা হচ্ছে এর আগে ইতিহাসে ৪০ বার হজ্জ বন্ধ হয়েছিলো। যেমন কারমাতিয়ান আক্রমনের সময়।
কেউ কেউ বলছে এটা আগাম প্রচার। মানসিক ভাবে তৈরি হও।
সাইড নোট : আমার এই পোষ্টটাও প্রচার হতে পারে। আমি হয়তো বেশি ভয় দেখাচ্ছি। কিন্তু এর পরও কাবা শরিফের মাতাফ যে এভাবে বন্ধ করে দেবে এটা আমি ধারনা করতে পারি নি। এর এক ধাপ আগে আমার কুখ্যাত "প্রেডিকশন" বন্ধ করে দিয়েছিলাম।
তাই ইদানিং দেখা যাচ্ছে ঘটনা আমার প্রেডিকশনকেও ছাড়িয়ে যাচ্ছে। :V
তাই কথা না বলে, দেখতে থাকি।
Feeling like তাহেরি : "আমি যাই কই ভাইরাল হইয়া যায়।"
দ্রুত নতুন প্রসংগ বের করতে হবে। নয়তো আইডি নাই হয়ে যাবার আশংকা আছে।
যারা সত্যি সত্যি জানতে চান তারা নেটে খুজলেই রিসোর্স, রিপোর্ট, রিসার্চ পেপার, নিউজ পাবেন। স্পেসিফিক যে বিষয়ের উপর চান সেটার উপর।
মিডিয়াকে বিশ্বাস করেন না? করার দরকার নেই। উহান থেকে ডাক্তাররা, বা ইন্সটিটিউট থেকে এই করোনা ভাইরাসের বিভিন্ন বিষয়ের উপর রিসার্চ পেপার ছাপিয়ে বের করছে। সেগুলো পড়েন। নিজে কেলকুলেট করে বুঝেন। এগুলো মিডিয়া না।
এর পর নতুন প্রসংগ খুজছি আমি। যেটা ভাইরাল হবে না। :-)
খবর পাশে এক বাসায় মা তার দুই মেয়েকে খুন করে নিজে আত্মহত্যার জন্য আগুন দিয়েছে গায়ে কিন্তু বেচে গিয়েছে।
কেন? এখন খবর, কারন স্বামি তার খরচ দিতো মাত্র ১১০০ টাকা। সপ্তাহে।
কষ্টে সবর করি। কড়াই থেকে আগুনে একটা প্রবাদ আছে। আগুন আরো কষ্টকর। কড়াই সহ্য করে নেই।
বেশি কষ্ট হলে নামাজে দাড়িয়ে যাই। আল্লাহর কাছে নিজেকে সোপার্দ করে দেই। উনি যা করেন।
বিপদ গ্রস্থরা নিজেকে আল্লাহর আরো বেশি কাছে দেখে।
বাসার মেয়েদের দোয়া আল্লাহ তায়ালা আরো বেশি কবুল করেন।
বিপদাপন্ন অবস্থায় আল্লাহর কাছে দোয়া আরো বেশি কবুল হয়।
কিন্তু ধর্য্য। যখন বিপদ আসে।
https://www.sheershakhobor.com/dhaka/2020/03/07/%E0%A7%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%95%E0%A7%87-%E0%A6%B9%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A3-%E0%A6%9C%E0%A6%BE/
- Lebanon : Bankrupt. Today decided they ain't going to pay their foreign debt.
- India : Bank crash. They say more trouble ahead.
- China. Small businesses going bankrupt. Can't pay starting cost after virus closure.
- Bangladesh. At 7%, it's the largest GDP growth in the world now. Literally.
You know, when I was in collage I had to do science experiments. The first thing I learnt to do? "Reverse Calculation." Calculating the numbers that the readings *ought* to give, for the final result to be correct :-)
Apparently others know the trick too.
অসমর্থিত খবর : বাদশাহ সালমান মারা গিয়েছেন। বিন-সালমান নিজেকে বাদশাহ ঘোষনা করতে যাচ্ছেন। এই গন্ডোগোলে গতকালের রাজপরিবারের গ্রেফতার।
আর একই সময়ে হটাৎ করে মক্কা বন্ধ কেন? কারন রোকনে ইয়ামিন আর কালো পাথরের মাঝে <পাঞ্জেরি> বায়াত নিবে, এর বিন্দু মাত্র সম্ভাবনাও যেন না থাকে। এজন্য রাতেও বন্ধ, আধারে যেন কিছু না হয়। এখন তওয়াফ চললেও ঐ জায়গাগুলো বন্ধ।
তবে কেমনে জানবো এটা গুজব না সত্যি? আসলে সালমান মৃত কিনা? এক মাসের মাঝে যদি প্রকাশ্যে না দেখি। বা কোনো ঘোষনা আসে।
আর মক্কায় কি কিছু হবে? এটা বিন-সালমানের ভীতি। গন্ডোগোল হলেও মাহদি আসার সময় এখনো হয় নি।
দেখতে থাকেন।
Link in comment.
Which explains *everything*.
MbS tried to ascend to throne. Leading to royal family uprise resistance and those arrests.
And Mecca closing? That's to prevent that "promised one" from taking oath near the Kaba.
Shit - just - hitting - the fan.
Stay tuned. :-)
দুটো জিনিস দেখেন :
- কাবা শরিফে বিষ্ফোরন।
প্রথমটায় কাবা শরিফ একেবারে ধ্বংশ হয়ে যাবে।
দ্বিতীয়টায় মানুষ যাকে মাহদি মনে করে তাকে হত্যা করা হবে।
ঘটনার ডিটেলস বর্ননা পাবেন কিতাবে। সামনের কয়েক বছরের মাঝে।
Keep watching.
Tomorrow won't be like today.
Music stripped.
- Now 25% Italy declared under quarantine, including Milan. This is gov fear mongering. No one can go out or in.
- Hospitals overwhelmed. This is media fear mongering. Hospitals are actually some bit above normal. How do I know? My gut felling, which says the truth.
4.3% of the infected are dying in Italy.
10% of the infected need ICU.
Patient #1 is a 40 year old marathon runner. As fit as he can be. But that's also fake news. As we know only the old die.
Don't spread rumors like the Italian press. They hate Italy. Like how they hated China and Iran.
Next about Kederi Kibria, the famous singer from the 80s. How he's doing? Left BD to settle in the USA in late 80s. And now he looks like the one in video. May be a lot more older as this video still might be 5 to 10 years old.
Now shadow of the strong man he was at that time with the deepest voice I heard.
Men remains young, until one day suddenly he turns old.
Music stripped.
OK. Found one, link in comment. /s
https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article1732118.bdnews
কারন হিন্দুদের বিরুদ্ধে কিছু বলতে গেলেই আমার "আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম, আমরা" মনে পড়ে যায়। আমার প্রাইমারি জীবন আর হাই স্কুলের জীবের বেস্ট ফ্রেন্ড ছিলো একজন একজন করে এবং দুজনই হিন্দু। "কিংশুক কর্মকার" কলকাতার ছেলে। এর পর সে এখন কোথায় জানা নেই। আর দেশে "শেখর কুমার সরকার"। এই শেখরের সংগে রামকৃষন মিশনের লাইব্রেরিতেও কিছু দিন গিয়ে বই পড়েছি। যদিও বেশি না।
তাই বলে বন্ধুত্বসূলভ দৃষ্টিতে দেখি। :-)
[ the following post is only for those that have toddlers and kids at home. all others -- please skip it ]
So your kid goes on and on in loop forever playing "Dame Tu Cosita" on your phone, laptop or ipad? And no matter what you can't stop her/him?
Here's one with music stripped. Plus a few kids' real life performance.
To flatten the curve. So that patients don't overwhelm the medical system at the same time.
Flattening the curves. Explained bellow.
"ওস্তাদ, হযরতজীকে দাওয়াত দিয়েছি, আবার দেশেও সর্দি-জ্বর। কি করবো?"
"সর্দি জ্বরের কথা এখন বলো না। হযরতজী শুনলে আসবে না।"
Scene 2 :
"ওস্তাদ, হযরতজী বলে দিয়েছে আসবে না। বহু চেষ্টা করেছি। কিন্তু উনি আসবেনই না। দেশে বলে সর্দি জ্বর, তাই।"
"আসবে না এটা প্রচার করো না। বরং বলো হযরতজী কনফার্ম করেছেন উনি আসবেন। নিশ্চিৎ। যত সর্দি জ্বরই হোক আসছেন। কনফার্মড।"
"কিন্তু, উনি যে বলেছেন আসবে না? না আসলে পাবলিক ..."
"শুনতে থাকো। প্রথম দিন বলবে উনি আসছেন কনফার্মড। দ্বিতীয় দিন বলবে, দেশে সর্দি জ্বর দেখা দিয়েছে। তৃতীয় দিন বলবে, সর্দি জ্বরের কারনে মাহফিল বাতিল করা হয়েছে। অনুরাগীদের স্বাস্থের দিকে খেয়াল রেখে।"
Scene 3 :
"বিয়েটা ভেঙ্গে গেলো কেন? খুব না উৎসাহি ছিলে?"
মেয়ে পক্ষ : "আমরাই ভেঙ্গে দিয়েছি।"
ছেলে পক্ষ : "না আমরাই ভেঙ্গে দিয়েছি।"
কখনো বলবেন না ঐ পক্ষ ভেঙ্গেছে। এটা লজ্জাজনক।
কিন্তু "এই সব জিনিস থেকে আসল জরুরি জিনিস হলো <এই>" যারা বিশ্বাস করেন তারা যার যার পছন্দের <ওই> জরুরি বিশ্বাসের জিনিস নিয়ে থাকতে পারেন।
^^^ এভাবে বেক্কল হবেন না। এই ট্রেপে পড়বেন না। নিজে স্বিদ্ধান্ত নিয়ে কাজ করেন। পরিনতি নিজে ভোগ করেন। উপদেশ দাতা দায় নেবে না।
দাবি :
"কিন্তু দ্বিনের জন্য ..."
ইনডিড দ্বিনের জন্যই।
"হকের কথা আমি বলেই যাবো যতই আমাকে ব্লক করেন..."
ইনডিড, আপনি বলেই যাবেন। তথাস্তু।
Oil price : down -30%.
Dubai stock : Down -10%.
ARAMCO : Down -6% bellow IPO offer
India stock : Down -4%
BD stock : Down -5% bellow index introduction price.
Japan's GDP : Down -7.5%
Or so has one thought. Until this virus struck.
Now, doctors are the most vulnerable to the disease, are overworked and are under government mandatory service, threatened or forced.
Above all : they ain't there to take care of their family even if their family needs them.
মুসলিমদের সম্পর্কে খারাপ ধারনা হলো।
এটা চীনে প্রথম দিকে বলা হয়েছিলো। একেবারে প্রথম কথা। চীন এর পর বলছে এটা বাতাসে ছড়ায়। রোগির নিঃশ্বাস থেকে অন্যরা আক্রান্ত হবে। কত দূরে, সেই ব্যপারে বলা হচ্ছিলো প্রথমে ১ মিটার। পরে ৬ মিটার। শেষের দিকে উহানে বলা হচ্ছিলো বাতাস এমন হয়ে গিয়েছিলো যে কারো কাছে যাবার দরকার নেই। এমনি এমনি নিঃস্বাস নিলেও কেউ আক্রান্ত হয়ে যাবে।
এই অবস্থায় শহরের বাতাসে জীবানু নাশক স্প্রে করা হয় ট্রাকে করে। সাইড ইফেক্টে শহরের পাখি, বিড়াল, কুকুর যা আছে সব দলে দলে মারা যায়।
The world crashing...
As they don't cook the books :
366 dead
7375 infected
Giving 5% fatality.
Why so high?
First, it's the health care break down. ICU patients are now laying on the corridor floor without treatment and dying amass.
Field hospitals introduced both in Iran and Italy. Basically sick people laying on field, with little nursing, medicine or doctors.
And it hasn't peaked yet. Just keep watching.
The 1st world war didn't only bring the war. It brought war, disease, riots and economic collapse all at the same time.
Nature [ it's their way of saying "God" ] can be harsh when it gets so.
Next taking a break from "serious" posts. Serious posts brings in poker faced serious people that doesn't like humor or sarcasm.
So here I present Dame Tu Cosita *without* the music, as repellent for serious minded ones. :-)
এখন এটাকে নেগেটিভ কথা হিসাবে দেখতে পারেন। অথবা "মানুষ দ্বিনদ্বার হচ্ছে" সিরিজের অংশ হিসাবে দেখতে পারেন।
ব্যসিক্যলি উনি জোর গলায় বলছেন "বাংগালি সংস্কৃতি" আর "ইসলামি সংস্কৃতি" এক জিনিস না।
তাই আপনি "বাংগালি" থাকতে চান নাকি "মুসলিম" হতে চান সেটা আগে ঠিক করে নিন।
এটা পুরানো কথা। শরৎ চন্দ্রের "শ্রীকান্ত" পাঠ্য ছিলো আমার বাপ দাদাদের সময়ে কলেজে। প্রথম প্যরাগ্রাফেই ছিলো মাঠে "বাংগালি বনাম মুসলমানদের" ফুটবল খেলার কথা। এর পর কিভাবে ফাইট লাগে। এর পর শ্রীকান্ত কিভাবে উদ্ধার পায়, বিশাল উপন্যাস।
বাংগালি বনাম মুসলিম -- এক না। সব যুগের মানুষ এই ব্যসিক সত্যটা জানতো। মেননও বলছেন।
তারা আপনাকে বাংগালি বানাতে চাইবে।
মজবুত করে মুসলিম থাকেন।
এক কৃপন হজ্জ করে। ফিরার পরে তার পরিবার পরিজন ঘিরে ধরে, তুমি যে ওয়াদা করেছিলে হজ্জ থেকে ফিরার পরে আমাদের খাওয়াবে -- এইবার দাওয়াত খাওয়াও!
হাজী জবাব দেয় : যা কিছু আমি বলেছিলাম হজ্জের আগে -- সব আল্লাহ মাফ করে দিয়েছেন।
[ একটা শব্দেরও ডিকশনারি দেখতে হয় নি। যদিও অনেক বার পড়তে হয়েছে অর্থ বুঝতে :-) ]
https://www.medrxiv.org/content/10.1101/2020.03.05.20030502v1
Says most of the spreading occurs on 5th day of onset of symptoms. And even though the infected will continue to shed virus far after that, none of the virus shed after first week are active, those don't replicate. Same goes to infected persons stool. Virus can be detected there, but it's not active.
// No idea why they bring in Tang though.
I read about such scenes in WW2 stories, doctors looking around camps to choose whom to save. Save the less wounded while leave the more wounded to die untreated.
Link in comment.
And every Saudi citizen rushed to buy its share, selling their shops and belongings.
The IPO value was 32 riyals. Now selling for 28.
আমি যা পড়েছি সব সরাসরি হাদিসের কিতাব থেকে। এর বাইরে বর্তমান যুগের কোনো লিখকের সংকলিত বই পড়া নি। তাই সেই ব্যপারে কিছু বলতে পারবো না।
"কোন হাদিসের কিতাব?"
আবু দাউদ শরিফের লম্বা চ্যপ্টার আছে। এটার বহু অনুবাদ আছে, আবু দাউদ শরিফ দিয়ে খুজে বের করেন। বা লাইব্রেরিতে দেখেন।
এর পর মুসান্নাফ ইবনে আবি শায়বার শেষে লম্বা আরেকটা চ্যাপ্টার আছে। এর অনুবাদ নেই। ৫০০ হাদিসের মাঝে প্রথম ১০০ হাদিস অনুবাদ করেছিলাম এখানে পাবেন।
https://habibur.com/kitab/shaiba/
এর পর নুয়াইম বিন হাম্মাদের আল ফিতান। এটা নিজে অনুবাদ করি নি। কয়েকজন আলেমকে দিয়ে করিয়েছিলাম ৫ বছর আগে।
http://habibur.com/kitab/nuaim/
এর বাইরে আরবি বই আছে অনেক। ইমাম সুয়ুতির আল কাউলু মুখতাসির। ইবনে কাসিরের আল ফিতান ওয়াল মালাহাম। এগুলো আরবি পারলে পড়তে পারবেন। আরবি পিডিএফ আছে নেটে, খুজলে পাবেন।
আরেকটা পড়তাম ছাত্রাবস্থায় বদরে আলম মিরাঠির তরজুমানুস সুন্নাহ। এখানেও অনেক কিছুর বর্ননা আছে। এটা হাদিসের বই। ইসলামি ফাউন্ডেশনের ছাপানো ছিলো। এখন সম্ভবতঃ প্রিন্ট নেই।
"এখন বাজারে বাংলা যে কিতাব আছে সেগুলো থেকে কিছু রিকমান্ড করতে পারবেন?"
জানা নেই। কোনোটা পড়ি নি।
রিলেটেড আগের পোষ্ট :
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10156271492968176
ধরবে না ইনশাল্লাহ। কারন করোনা ভাইরাস বলেছে "কাজি ইব্রাহীম সাহেবকে বলবেন যে উনি যেন মানুষকে জানায় ...", মানে ইব্রাহিম সাহেব তাদের পরিচিত। উনাকে ধরার কারন নেই।
"ধরলে?"
ধরলে বলবো, উনি সুস্থ হয়ে যাবেন ইনশাল্লাহ, মারা যাবেন না।
"মারা গেলে?"
এত প্রশ্ন করে বিপদে ফেললেন দেখি! যাই হোক। আমার স্টেটাসটা এখানে থাকবে ইনশাল্লাহ। এক বছর পরে এই তারিখে দেখা যাবে কি হয়। :-)
"আপনি নিজে যে মারা যাবেন না এটা কি ভাবে জানেন?"
আহাম। মানে ...
note to self : টাইমলাইন ঠিক করতে হবে। কারন ফেসবুকে কেউ মারা গেলে মানুষ তার টাইমলাইন ঘেটে দেখে শেষ সে কি পোষ্ট করেছিলো। আমার ক্ষেত্রে দেখবে শুধু গান আর ফিলিমের পোষ্টে ভরা। ফিডব্যাক লুপ, "বলছিলাম না, করোনা ভাইরাসে শুধু মুনাফেকরা মারা যাবে? দেখেন এই লোকের কি অবস্থা!"
Video of yesterday's riot can be found here :
https://www.facebook.com/watch/?v=2647956138862718
And was thinking : time to send women to battlefield. Let women now fight giving up their lives, to save men.
Prayer was accepted today.
A. Ooops! :-)
I feel the pressure to give you a quick personal update about what is happening in Italy, and also give some quick direct advice about what you should do.
First, Lumbardy is the most developed region in Italy and it has a extraordinary good healthcare, I have worked in Italy, UK and Aus and don’t make the mistake to think that what is happening is happening in a 3rd world country.
The current situation is difficult to imagine and numbers do not explain things at all. Our hospitals are overwhelmed by Covid-19, they are running 200% capacity
We’ve stopped all routine, all ORs have been converted to ITUs and they are now diverting or not treating all other emergencies like trauma or strokes. There are hundreds of pts with severe resp failure and many of them do not have access to anything above a reservoir mask.
Patients above 65 or younger with comorbidities are not even assessed by ITU, I am not saying not tubed, I’m saying not assessed and no ITU staff attends when they arrest. Staff are working as much as they can but they are starting to get sick and are emotionally overwhelmed.
My friends call me in tears because they see people dying in front of them and they con only offer some oxygen. Ortho and pathologists are being given a leaflet and sent to see patients on NIV. PLEASE STOP, READ THIS AGAIN AND THINK.
We have seen the same pattern in different areas a week apart, and there is no reason that in a few weeks it won’t be the same everywhere, this is the pattern:
1) A few positive cases, first mild measures, people are told to avoid ED but still hang out in groups, everyone says not to panic.
2) Some moderate resp failures and a few severe ones that need tube, but regular access to ED is significantly reduced so everything looks great
3)Tons of patients with moderate resp failure, that overtime deteriorate to saturate ICUs first, then NIVs, then CPAP hoods, then even O2.
4) Staff gets sick so it gets difficult to cover for shifts, mortality spikes also from all other causes that can’t be treated properly.
Everything about how to treat them is online but the only things that will make a difference are: do not be afraid of massively strict measures to keep people safe,
If governments won’t do this at least keep your family safe, your loved ones with history of cancer or diabetes or any transplant will not be tubed if they need it even if they are young. By safe I mean YOU do not attend them and YOU decide who does and YOU teach them how to.
Another typical attitude is read and listen to people saying things like this and think “that’s bad dude” and then go out for dinner because you think you’ll be safe.
We have seen it, you won’t be if you don’t take it seriously. I really hope it won’t be as bad as here but prepare.
Nurse crying in Iran, begging people to stay at home. Saying since morning 100 patients have died in front of her eyes.
Cooking the books in work.
https://twitter.com/FarhangNamdar/status/1237319917222989825?s=20
https://twitter.com/FarhangNamdar/status/1237319917222989825?s=20
Searched my post history to find my first "Winter is coming" post. It was 9 years back. Possibly my first political post on FB.
Link in comment. Wondering how much of that is still relevant.
ঠিক আছে। বিদেশ ফিরতদের দ্বারাই ভাইরাস ছড়ায়। বিদেশিরা এখন দেশে আসবেন না।
যারা আসবে তাদের থেকে দূরত্ব রাখেন। দেখা করতে যাবেন না।
[ নিচেরটা একটু ভিতিকর। আগে ইংরেজিতে লিখেছিলাম এখন বাংলায় লিখছি। পরিচিতরা বাসায় এসে আমাকে গালাগালি করবেন না "মিডিয়ার কথা শুনে মানুষকে ভুয়া ভয় দেখাচ্ছি" দাবি করে ]
ভাইরাস ধরার পরে ৫ দিনের মাথায় জ্বর আসবে অধিকাংশের। কিছু দিন আগে-পরে হতে পারে। নরমাল ডিস্ট্রিবিউশন কার্ভ। তবে সর্বোচ্চ ১২ দিনের মাঝে প্রায় সবারই জ্বর হবে।
এর পর ৭ দিন জ্বর থাকবে। প্রথমে বেশি ১০২, ১০৩ ডিগ্রী। শেষের দিকে জ্বর আসবে যাবে।
৭ দিন পরে ১০০ জনের মাঝে ৭৫ জন সুস্থ হয়ে যাবে।
বাকি ২৫ জনের ফুসফুসে ভাইরাস আক্রমন করবে। এই ২৫ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে।
ওষধ দেয়ার পরে এর মাঝে ১৮ জন আরো ৭ দিনের মাঝে সুস্থ হয়ে যাবে, যদি তাদের অক্সিজেন দেয়া হয়। এরা হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে আসবে অসুস্থতার ১৪ দিনের মাঝে সুস্থ হয়ে।
বাকি ৭ জনের ফুসফুসের সংগে অন্য কোনো অংগে যেমন হার্ট, কিডনি, লিভার, পাকস্থলিতে ভাইরাস আক্রমন করবে। মাল্টি অর্গান ফেইলিউর। আইসিইউতে নিতে হবে। এর অর্ধেক মারা যাবে পরের ৭ দিনে। বাকি অর্ধেক জন বেচে যাবে কিন্তু কোনো অংগ আংশিক নষ্ট হয়ে থাকতে পারে বাকি জীবন। আইসিইউতে না নিতে পারলে এদের অধিকাংশ মারা যাবে জ্বর আসার ২১ দিনের মাঝে।
মাকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে। ডাক্তারকে এই কথা বললাম না। গোপন করে গেলাম। শুনলে হয়তো লেকচার আরম্ভ করবে কেটো ডায়েট ভালো না মন্দ তার উপর।
টেকনিক্যলি বললাম "হ্যা, উনার ডায়বেটিস এখন নরমাল। মাঝে মাঝে ঔষধ কমাতে হয় আর কি!" আমি হাসি মুখে।
ডাক্তার হয়তো বুঝতে পারলো আসল কাহিনি কি। আমার থেকে উনি তো আর কম চাল্লু না। সারা দিন কেইস দেখে অভ্যস্ত।
বললো "হ্যা, লাইফ স্টাইলটাই আসল। এখন সমস্যা কি?"
"প্রেশার বেশি। বাসায় মাপলাম ১৫০/১১০ আসে আমার ডিজিটাল মিটারে।"
"দেখি" বলে মেপে, "প্রেশার তো নরমাল। ৮০/১২০"
"ওহ তাহলে আমার বাসার মেশিন মনে হয় নষ্ট" আমি আবার হাসি।
এখন পলাতে হবে, ডাক্তার আর কোনো ঔষধ টেষ্ট দেবার আগে।
"আচ্ছা। ঠিক আছে তবে এখন যাই। কত দিতে হবে?"
"টাকা লাগবে না।"
Medina : Image where the imam stands now. Just outside of the original mosque border.
Anyway, it's all Saudis now. No one else can enter. And this most likely will continue over Ramadan.
Infected : 10149
Dead : 631
Fatality : 6.2%
If this thing continue unabated like this, 7% of world population will be dead in 2 years.
Every country that has faced the evil has seen these numbers. Difference being Italy not hiding the unbelievable, that's all.
But quarantine works. China is an example.
এটা থেকে বুঝা যায় করোনা ভাইরাসের প্রতিষেধক সুরা ফাতিহাতে। হয়তো।
السلام عليكم استاذ اشرف لك مني جزيل [much] الاحترام والتقدير [appreciation] انا من العراق وقد رأيت في بداية السنة الحالية كأني في مدينتي واني في مستشفى وبها مرضى كثيرون كأن وباء [epidemic] اصاب الناس ونظرت للسماء فوجدت كأنه رسم القرآني لسورة الفاتحة لكن اردت قراتها فلم استطع فخطها يشبهة الايات لكنة ليس نفس [similar] ايات الفاتحة لم استطع قراتهة لكنها ٧ ايات فقط بسم الله الرحمن الرحيم بخط [writing] اصفر وبعد قليل جعل يبرق [shine] كالذهب وبجانب [beside] السورة بلسماء عقرب [scorpion] اسود كبيريبدأ من فوق راسي الى الافق [horizon] ذيله [tail] ملتف [wrapped] .اللهم عافينا واعفو عنا انا خفت في المنام كاني بلمنام اقول سيظهر المهدي .
এটা আমি আগের একটা স্টেটাসে শেয়ার করেছিলাম। এখন যে শব্দগুলোর অর্থ জানা নেই সেগুলোর অর্থ দিয়ে রাখলাম।
সাইড নোট, Q7 এর অর্থ নাকি কোনো আলেম করেছেন সুরা ফাতিহা। এই বর্ননাতেও আকাশে সুরা ফাতিহার ৭ আয়াত দেখার কথা আছে। সংগে আরো কিছু।
আলোচনা এখন আমাদের বিপথগামি করবে, কারন ফিতনার সময়। সব আলোচনাই ধারনার উপর, অস্পষ্ট।
আর যারা বলে "বরং আমি জানি, আমার কথা শুনেন" সে নিজেও বিপথগামি।
যারা বলে "আমি কোরআন হাদিসের কথাই শুধু বলি" তবে তার কোরআন হাদিসের কোটেশনগুলো সত্য। এর উপর তার ব্যখ্যা-বাক্য তার নিজের কথা।
নিজেকে বাচিয়ে চলি। হক পথের জন্য নিজ নিজ দল-মত-বড় ভাই-আলেম-শায়েখ-কে জিজ্ঞাসা করি। আমাকে না।
"কেবল মাত্র কোরআন হাদিস" -- এ বিশ্বাসি হলে, নিজে নিজে কোরআন হাদিস পড়ে জেনে নেই। আলেমের কথা থেকে না।
আমি হানাফি-দেওবন্দি-অধিকাংশের মত অনুসরন করি।
জাজাকাল্লাহ।
What if a country doesn't check, try to hide the infection and hope things will solve by itself?
It will suddenly face the harsh reality when all its hospitals fill up. Yet it can still continue to hide the fact by hiding the bodies. China did it, Iran is doing now. "Uganda" most likely will follow that course.
Experts : USA is on course to see its hospitals fill up in 2 weeks.
কারন ব্যাখ্যা করতে গেলে নতুন কথা আসবে। সেগুলোর আবার ব্যখ্যা লাগবে। বেশি কথা বলা হলে আমার কথাগুলোর মাঝে কন্ট্রাডিকশন খুজে পাবেন। সেগুলোর আবার ব্যখ্যা দিতে হবে।
শেষে দুটোর একটা হবে। "আমার ব্যখ্যাই ঠিক" প্রমান করতে আমি আগের যুগের যেই বিপরিত কথা বলেছে তাদের উপর আক্রমন করতে থাকবো। "অমুক ইমামের কথা ঠিক না" "তমুক ইমাম যে ভ্রান্ত সেটা অন্য ইমাম বলে গিয়েছেন" শেষে আমি একটা কাল্ট তৈরি ফেলবো। আমার ধ্বংশ, আমার অনুসারিদের ধ্বংশ।
অথবা আক্রমন না করে "সবাই ভালো, সবাই ঠিক" করতে থাকলে কন্ট্রাডিকশন আর "তবে সেটা কি বলবেন?" "এটার ব্যখ্যা কি?" টাইপের আরো বেশি প্রশ্ন নিয়ে চলতে থাকবো। একটা হজ-পজ অবস্থা। যাতে আমার কোনো লাভ নেই।
এত গ্যাঞ্জাম কেন? কারন আমি সব প্রশ্নের উত্তর দিতে চেয়েছিলাম। ব্যখ্যা করতে চেয়েছিলাম তাই।
চুপ থাকি। মূল তথ্যগুলো জানি। কিছু কন্ট্রাডিকশন নিয়েই চলি। সব প্রশ্নের জবাব নেই। আমার জানা নেই। দেয়ার উপায় নেই।
বরং কিছু কন্ট্রাডিকশনের উপর চললে বুঝি হকের উপর আছি। কাল্টগুলোর কথার মাঝে কন্ট্রাডিকশন নেই, কারন তাদের মতে বাকি সব বাতেল।
আমি যেভাবে দেখি।
জাজাকাল্লাহ।
দাবি : "আমি গুগুল করি না। কারন গুগুল কোনো মুফতি না। বা আমার শায়েখ বলেছেন গুগুলকে বিশ্বাস না করতে।"
তবে আমাকেও বিশ্বাস করবেন না, কারন আমিও কোনো মুফতি না। আমি সব উত্তর গুগুল করেই বের করি। আর যে শায়েখ বলেছেন গুগুলকে বিশ্বাস না করতে উনাকে গিয়ে সব প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেন।
"সেটাই করবো" বলে এর পর শায়েখকে দিনে ২৫ বার করে ফোন কল।
Feeling like আমাদের সময় ভালো ছিলো। বেহেস্তি জেওর জীবনে একবার প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে নেবেন। বাকি জীবনের প্রায় সমস্ত প্রয়োজনীয় প্রশ্নের জবাব পেয়ে যাবেন। আর কাউকে জিজ্ঞাসা করার দরকার নেই।
"কিন্তু বেহেস্তি জেওর সহি না কারন আশরাফ আলি সাহেব লিখেছেন কুকুরের ..."
সেই থেকে সমস্যা আরম্ভ। এখন ফেসবুকের এক অপরিচিত আইডিকে আমি মনে করি আশরাফ আলি সাহেবের থেকে বেশি জানে।
কিছু কন্ট্রাডিকশন নিয়েই আমি চলি। কিছু দোষ নিয়ে।
এর উপর আগের লিখা :
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10154610160438176
WRONG!
Truth is :
Soap and water work far better then hand sanitizers. And rather hand sanitizers are an alternative for those that can't use soap and water for some reason.
Link in comment.
হাশরের মাঠে উঠে এই শ্লোগান দেবেন।
কবরে দেবেন।
মৃত্যুর সময় দেবেন।
দুনিয়াতে বেচে থাকতে দেবেন।
তারা আপনাকে ভিন্ন শ্লোগান দেওয়াতে চাইবে।
কখন জানি না।
স্টেটাসটা সেইভ করে রাখলাম এখানে। সার্চ করলে খুজে পাবো, ইনশাল্লাহ।
"<যে কোনো উপদেশ>"
ধন্যবাদ। :-)
কেউ দেখছেন ইব্রাহীম সাহেব আর দ্রষ্টা কাবা শরিফে গিয়ে দেখে কোনো মানুষ জন নেই। তোয়াফকারি নেই, খালি।
কাবার ইমামকে দেখলো। জিজ্ঞাসা করলো "সব যে খালি?"
জবাব দিলেন "খালিই তো! সারা বছর এরকম খালিই থাকে।"
ইমপ্লাইয়িং, মানুষ যারা সারা বছর ওমরা করতে আসে তারা সত্যিকারে ওমরা করে না।
হয়তো বর্তমানের কাবা শরিফের পাশের সেল্ফি ক্রেজ এর একটা দৃষ্টান্ত।
হয়তো শেষ যুগে ধনিরা হজ্জ করবে প্রমোদ ভ্রমনে। আলেমরা খ্যাতির জন্য... এ রকম যে হাদিসটা আছে সেটা বাস্তবায়িত হয়ে গিয়েছে।
বুঝলাম। ওমরা বন্ধে বেশি ক্ষতি হয় নি। ক্ষতি আগেই হয়ে ছিলো।
এর উপর অনেক কষ্ট নিয়ে লিখেছিলাম কয়েক বছর আগে
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10154500780813176
এর পর পরিস্থিতি এখন নাকি আরো ভয়াবহ হয়েছে। কাবার কাছ দিয়ে চারিদিকে পুরো জায়গা দখলে থাকে সেলফি ওয়ালাদের।
আর আগে যখন যেতাম তখন ক্যমেরা মোবাইল ছিলো ছিলো না। সেলফি ছিলো না। দেখতাম সবাই ভয়ে আতংকে আবেগের সাথে তোয়াফ করছে।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের ক্ষমা করুন।
সালাফি : নিন্দনীয়, আলোচনা নিষেধ।
ইখওয়ান : সালাফিদের মতো, হয়তো সামান্য সফট।
দেওবন্দি : সমস্যা নেই।
তরিকত : উৎসাহ বাচক।
তাই আমাকে ফলো করে রেগে যাবেন না, প্লিজ।
নেটে বহু হাজার লিখক আছে। আপনি আপনার প্রয়োজনীয় কন্টেন্ট যে লিখে তাকে ফলো করেন। আমাকে না।
মানে ফলো করে আবার আমাকে গালাগালি করবেন না। প্লিজ :-)
FAQ : "এগুলো না লিখে ভালো জিনিস নিয়ে লিখতে পারেন না?"
উত্তর : ভালো জিনিস কিছু নেই। যাই লিখেন তাই বিতর্কিত। এমন কি শুধু কোরআন হাদিস কোট করেন কোনো ব্যখ্যা ছাড়া তবুও কিছু পাবলিক ক্ষেপে যাবে।
"কি বলতে চান?"
"ব্যাখ্যা না দিয়ে এগুলো বললে মানুষ বিভ্রান্ত হবে।"
"এই বিষয়ে অন্য হাদিস না লিখে, এটা লিখছেন কেন?"
^^^ কমেন্টগুলো আমার বানানো কথা না, প্রতিটা প্রেকটিক্যলি শুনা।
তাই অখুশিদের খুশি করা সমাধান না।
অখুশিদের ব্লক করা সমাধান। :-)
জাজাকাল্লাহ।
Link in comment. It's a thankless job. You will die doing your job while being barked at for not doing anything.
The good part is that I thought all doctors in BD were as stupid as the last video of a doc claiming with printed charts that coronavirus is "just a flu" no danger and nothing to worry about, it's all media hype, and self proclaimed expert's fault like myself that knows nothing.
Now after reading the post linked to comment bellow, my lesson : not all stupids are doctors.
// ok. I agree. the last line might have been worded badly :-)
Italy : 827 dead : 12462 infected = 6.7% fatality rate.
Qatar : was 20 infected yesterday : today declared 220 infected.
NY state : yesterday 170 to today 220 infected.
BD : Comments:
১
أخي الكريم الأستاذ أشرف أرسلت لك رؤية لي ولم تفسرها لي وهي / من عدة سنوات رأيت انني في أرض فلسطين وناس كتيرة جدا قاعدين علي الأرض ويخطب فيهم رجل وصوته لا يصل للصفوف الخلفية وكنت أمر بين الصفوف لاسمعهم ما يقول واردد قول الله تعالى : ظهر الحق وزهق الباطل ان الباطل كان زهوقا
২
السلام عليكم
رؤيا امس رئيت ان شيخ سقط من على بناية وكنت ارا شيخ تحت المبنى يقف وينظر للمشهد بذهول والرجل الساقط يصرخ بشدة واذا بالرجل يحاول الامساك به ولكن كل الشيخين انفجرت رؤسهم واجسادهم باالارض وخرج مخهم وتناثر فاذا بالسماء تمطر قطع صغيرة من مخهم بحجم حبة السكر ورائحتة سيئة فنزل علينى قطع من واخذت اجري ودخلت في سيارتي ولكن القطع استمرت في النزول فاستيقظت فزعا وكان المنظر مخيف جدا
২
اخي اشرف بعدالسلام تراءيت قبل شهرين انني واقف فوق جبال الهداء ناحية الطائف وانضرالى مكة وجدة وقد غطاها البحر حتي وصل الي الهداء وقمت مفزوعا وصحيت واناواقف علي السرير من هول المنضر وانا الاءن ساكن بجدة والسلام ورزقك اللة دئما وابدا
৩
منذ ثماني سنوات أيضا حلمت والدتي بأنها رأت في السماء قمرين وكان الناس متجمعين وينظرون إلي السماء والي القمرين مذهولين ومستبشرين.. وكان مكتوب في السماء (ولد الهدى). .. وأعتقد أنهما المهدي وسيدنا عيسى والله اعلم
This would have triggered war last year. But right now who goes to bomb whom? when their family is dying from virus!
On a second thought : when we have to die anyway, why not make it using bombs instead of a mere virus?
- সব ধরনের অনুষ্ঠান থেকে দূরে থাকেন। বিয়ের অনুষ্ঠান, দাওয়াতের অনুষ্ঠান, মিটিং, আনন্দ অনুষ্ঠান, মেলা।
- সামনের ছয় মাস বাসায় আটকে থাকতে যা লাগে সেগুলো কিনে বাসায় বসে থাকেন।
এগুলো অতিরিক্ত মনে হচ্ছে এখন। কিন্তু কিছুদিন পরে সবাইকে এগুলো করতে বাধ্য করা হবে। আর দুই মাস ধরেন। যদিনা গৃষ্মকাল বলে ভাইরাস কিছু দিন থামে।
ইটালিতে সকল দোকান বন্ধ ঘোষনা, কেবল খাবার আর ঔষধের দোকান ছাড়া। কুয়েতে সরকারি ছুটি ঘোষনা ২ সপ্তাহের জন্য।
News of famous persons catching the virus should pour in now. First one is the actor that starred in Sully, Green Mile.
Flight to and from UK-USA will continue, even if rest of the EU is banned.
Wait for explosion of news from USA starting tomorrow.
If Dems win the election, the president will be 85+ by the end of their two terms. And I thought Trump at 73 was too old.
Actually following twitter for the last 2 months on this epidemic I haven't seen any misinformation or fake news. So what's the fake news that you are talking about?
"All news that I don't like are fake news."
Well, now that makes sense. :-)
So what's the casualty numbers?
Infected : 80,793
Dead : 3,169
Serious : 4,257
Recovered : 62,793
I see 20% of the infected haven't recovered. They will neither die nor be actually alive. And in case of SARS some 20 years back, these people lived like wounded, half alive, always suffering with a damaged lunge.
The current virus is called SARS-CoV-2 for a reason.
But don't panic, which is why I am writing these posts mostly in English and turning the translation feature off from Facebook setting, so that it isn't presented as auto-translated to our simple minded Bangali bros.
Let everyone hear what he loves to hear.
So when you listen someone says, "98% of the patients have recovered, no one says that!"
Simply answer him, "Indeed."
And I thought I was the lone scare monger in the community.
WaPo just reports and link in comment.
Now whether you agree with him or disagree, Trump is adorable. Therefore lets take a neutral view on the possibilities.
- Won't be, as corona virus is originally a US manufactured biological weapon and they had the anti-virus ready during invention. Trump would have been the first man to get a shoot.
Keep guessing. :-)
- একজন আলেম বলেছেন Q7 অর্থ সুরা ফাতিহা। কারন এতে ৭ আয়াত আছে।
- কাজী ইব্রাহিম সাহেব উপরেরটা সম্ভাব্য বলে এও বলেছেন "1." মানে প্রথমে তৌহিদ পন্থি হওয়া শর্ত। মুশরেকদের জন্য কাজ করবে না।
তবে বাকি +6=13 কি হতে পারে চিন্তা করছিলাম।
- সুরা ইখলাছ, নাস, ফালাক না। এগুলো দিয়ে ৬ বা ১৩ মিলানো যায় না।
- +6 হতে পারে সুরা ফাতিহার ঠিক পরের সুরার আরো ৬ আয়াত। মানে সুরা বাকারার। "লা ইউয়মিনুন" পর্যন্ত। অথবা বিসমিল্লাহ সহ পড়লে "মুফলিহুন" পর্যন্ত। সম্ভাব্য। সুরা ফাতিহার "সিরাতিল মুসতাকিমের" ব্যখ্যা এই পাচ আয়াতে দেয়া আছে। একটা কন্টিনিউশন।
- আর কি হতে পারে খুজছিলাম। "আয়াতুশ শিফা" নামে কিছু আয়াত আছে। আদি কাল থেকে রোগ ব্যধির জন্য পড়তো। নেটে খুজছিলাম এগুলো কয়টা? পেলাম ছয়টা। +6 ?
- Now watch if the infection has spread silently in Brazil, as in Iran.
- And with Iran and Brazil's high rank officials catching it, can we safely say : the elite are getting attacked the first?
এখন আল্লাহকে ভয় করার সময়।
প্রচন্ড ভয়।
তৌবা করার সময়।
আগের জীবনের সমস্ত গুনাহ আর অবাধ্যতার জন্য।
সাহায্য চাইবার সময়, যেমন ডুবন্ত মানুষ যেরকম সাহায্য চায়।
সামনের সময় হয়তো আর কখনো আগের মতো হবে না।
সর্বোত্তম আমল নিয়ে দুনিয়া থেকে যাবার তৌফিক দান করেন, মালিক।
আপনাকে সবচেয়ে বেশি সন্তুষ্ট করে।
এখন আল্লাহকে ভয় করার সময়। সর্বোচ্চ ভয়।
Iraq has flared up once again. So long for Trump's withdrawal.
And with all those "virus won't hit USA" pre-declaration from Trump, shall wait to see how he changes his position two weeks from now. Ohio says they suspect 100k are already infected.
NY state added 50% infection today to top 300.
Brazil's president now wearing mask after calling coronavirus a media hype two days ago. Informs on FB that he will get his result within hours.
কাজী সাহেব আরেক স্বপ্নে বলেছেন ভারতে মোদি আর মুসলিমদের উপর কোনো হামলা করবে না। দেখার বিষয়। এখন ইউরোপে ঢি ঢি মোদিকে নিয়ে যেটা সে সহ্য করতে পারছে না।
Explains why BD, even though might be brought down on knees, still might fare better than the worse expected -- because of its extremely high heat and humidity.
And other countries might get a pause in June summer.
Link to paper in comment.
Source : Twitter.
// Who knows what's a dyspnoea is? But that's always a google search away for the interested.
- দুই মাস আগে আশংকা প্রকাশ করেছিলাম মসজিদ বা জামাত বন্ধ হয়ে যায় কিনা। এখন কিছু কিছু হচ্ছে। কাবা, সিংগাপুর উল্লেখযোগ্য। সামনে আরো বাড়বে।
- এর পর এখন ফতোয়া জানার সময়। আমাদের করনীয় কি? এখনো সব ঠান্ডা। কিন্তু পুরো কমিউনিটিতে যখন ছড়িয়ে যাবে মানুষ আতংকিত হয়ে পড়বে তখন? জামাতে পড়ার ব্যপারে দেশের আলেমরা কি ফতোয়া দেবেন?
হয়তো,
প্রথমে বলবেন - না গেলেও চলবে। অনুমতি আছে।
এর পর আরো আতংকের সময় - যাবেন না।
শেষে - যাওয়া পুরো নিষেধ! কে বলছে যেতে? দেখেন কিছু লোকের আবেগের জন্য আজকে দ্বিনকে আমরা ....
- কনফিউশনের সময় মানুষ স্বপ্নে ঝুকে। কেন? কারন "স্বপ্ন শরিয়তের কোনো দলিল না" তাই। শরিয়তের দলিল নিয়ে যখন কনফিউশনে পড়ে যাবেন তখন "বড় ভাই" থাকে পার্থক্যকারি। আর যাদের "বড় ভাই" নেই তাদের জন্য "টস দা কয়েন"। হেড পড়লে আথারিরা কাফের, টেইল পড়লে আশআরিরা।
- এলাকার মানুষের মসজিদে না যাওয়ার অনুমতি আর এলাকার মসজিদ বন্ধ করে জামাত বন্ধ করে দেয়া -- দুটো ভিন্ন জিনিস। একটার অনুমতি থাকলেও দ্বিতীয়টার অনুমতি সম্ভবতঃ নেই।
- কনফিউশনের সময়। টস দা কয়েন। স্বপ্ন কি বলে? করনা ভাইরাস বলেছে, "বিদেশিরা যদি বাচতে চাও তবে এলাকায় এলাকায় মসজিদ স্থাপন করে জামাত কায়েম করো। যদি অনুমতি না দেয় তবে প্রতি ৪০ বাসার মাঝে একটা নামাজ ঘর করো।"
স্বপ্ন শরিয়তের দলিল না।
দেখছি। আগের মতোই।
-- এটা শরিয়ত।
করোনা ভাইরাস কাজী ইব্রাহীম সাহেবকে বলতে বলেছে "যদি বাচতে চাও তবে প্রবাসীরা যেন নিজ এলাকায় মসজিদ চালু করে জামাতে নামাজ পড়ে। অনুমতি না পেলে যেন প্রতি ৪০ ঘরের মাঝে একটা নামাজ ঘর চালু করে জামাতে নামাজ পড়ে।"
-- এটা তরিকত।
"শরিয়ত আর তরিকতে কোনো দ্বন্ধ নেই" বললাম।
এর পর এখন কোনটার উপর আমল করবো?
জানা নেই।
With only 80 confirmed cases in Brazil that implies,
Either infection is far more prevalent in Brazil, as like 40% already infected.
Or,
Only the elite are catching it. The under classed being excused.
Maybe both.
Note that he dined with Trump just 5 days back. And later Trump declined to test himself.
We shall know the outcome in a week. If Trump is infected so should most of everyone in US leadership.
মানে সালাফ বাদ -- কেবল সুন্নাহ গ্রহনযোগ্য। এটা হানাফি/দেওবন্দি বনাম সালাফি/আহলে হাদিসদের মাঝে মূলের একটা পার্থক্য।
রাসুলুল্লাহ ﷺ করেন নি। কিন্তু সাহাবারা করেছেন, বা তার পরের জেনারেশন বা তার পরের জেনারেশন। সুন্নাহ নাকি বেদআত?
আমি যা দেখছি তাতে বুঝছি :
হানাফিদের মতে : সুন্নাহ।
সালাফিদের মতে : বিদআত।
[ কেউ না জানলে বলছি : সালাফিদের মতে "বিদাআতে হাসানা" বলে কিছু নেই। তাই সেই প্রসংগ আনা অবান্তর। ]
- Claimed coronavirus is media hype.
Now news : Miami mayor, who had a meeting with Brazil's president has been tested positive.
Trump is NOW in high risk as he too had a meeting with him at the same time. Keep watching as the drama unfolds live before our eyes.
Kuwait : Gov scholars ordered muslims to pray at home.
Jerusalem : pray outside the mosque, limit to 100 person.
Egypt : 15 minutes only, including sermon. Generally it's 1 hour long.
Iran : Banned.
Iraq : Banned in north and some districts.
Lebanon : No prayers held in Shia mosques.
Singapore : Not held in any mosque.
UK-West : More and more scholars are calling for suspension. Not stopped completely yet though.
Dead : 1,266
Infected : 17,660
Case fatality rate : 7.2%
Keep watching.
FAQ : "But 93% still won't die. Why don't you say that?"
The survivors will have organ damage, frequently it's lung, as I said before. Check news link in comment.
[ কেউ না জানলে : এটা সম্ভবতঃ বৃষ্টির সময় রাসুলুল্লাহ ﷺ বলতেন। এখন করোনা ভাইরাসের জন্য। ]
সারা দুনিয়া আল্লাহর দিকে ঝুকছে। ট্রাম্পের মতো সরকারি ভাবে যাদের ধর্ম নিরপেক্ষ থাকতে হয় তারাও বলছে আল্লাহকে ডাকো। সামনের রবিবার আমরা দেশবাসিরা সবাই প্রার্থনা করবো বলে পোষ্ট দেয়।
করোনা ভাইরাস : ঠিক এই সময়ই ওমরা বন্ধ, জামাত বন্ধ, মসজিদ বন্ধ করে দিচ্ছেন আল্লাহ তায়ালা। সংগে গির্জাও।
মরার আগে আমাদের এই এলাকার আওয়ামি নেতাদের দেখেছি শেষ তিন থেকে ছয় মাস মসজিদে চেয়ার নিয়ে বসে জামাতে নামাজ পড়তে। অবস্থা এমন দাড়িয়েছিলো যে জালেম কাউকে হটাৎ করে নামাজি হয়ে যেতে দেখলে ধারনা করতাম হয়তো সে মারা যাবে। ঠিকই কিছু মাস পরে বিশাল করে তার জানাজা।
এখন জালেম বাদ। মৃত্যুর আগে ভালো মানুষদেরও মসজিদ মুখি হবার উপায় আল্লাহ তায়ালা বন্ধ করে দিচ্ছেন। তাও আবার ঠিক গনমৃত্যুর আগে।
তাই মানুষ এখন যখন সব করোনাভাইরাস সচেতন হয়ে গিয়েছে, তাই এখন থেকে ডিগবাজি দিয়ে উল্টো পোষ্ট দেবো চিন্তা করছি। যতটুকু সুশিল আছি তার থেকে আরো কিছু বেশি সুশিল।
পরের পোষ্টের সম্ভাব্য টাইটেল :
"করোনাভাইরাস, আতংক নয়, সচেতনতা কাম্য"
প্রথম কথা। আমি নিজেই আতংকে আছি। তাই কাউকে আতংক ছড়াতে দেখলে আমি প্রচন্ড রেগে যাই। কারন তার কথায় আমার নিজের আতংক আরো বেড়ে যায়। নিজের আতংকের কারনেই আমি আতংক না ছড়ানোর ব্যপারে এত সোচ্চার।
দ্বিতীয় কথা : করোনা ভাইরাসের খবর নিজের পেটের ভেতর রাখুন। এগুলো বাইরে বলবেন না। কারন আতংক ছড়ানোর মানে নেই। আর এই খবরগুলো সত্য না মিথ্যা আপনি জানেন? ওয়েস্টার্ন মিডিয়া যেখানে অনবরত মিথ্যা প্রচার চালাচ্ছে, আপনি এই ফাসেকদের বিশ্বাস করছেন?
তৃতীয় কথা : এগুলো ইহুদিদের ষড়যন্ত্র। তারা এই সব খবর ছড়িয়ে প্রথমে কাবা শরিফ বন্ধ করেছে, এখন মুসলিমদের জুম্মা নামাজ মসজিদ বন্ধ করছে। আর যারা এগুলো ছড়ায় তারা ইহুদিদের এজেন্ট।
চতুর্থতঃ ফেসবুকে যারা এতদিন মুফতি ছিলো, তারা সবাই এখন রাতারাতি ডাক্তার। আতংকজনক স্টেটাস দিয়ে বলছে কি হবে কি হয়। একারনেই কথা আছে নিম মোল্লা খতরে ইমান, নিম ডাক্তার খতরে জান। যুগটাই এমন যে ইঞ্জিনিয়াররা এখন ডায়েটেশিয়ান। যার দ্বিনের কোনো ইলম নেই সে বড় দ্বায়ী। জাতির পতনের বড় কারন।
পঞ্চমতঃ দেশের করনা ভাইরস যে তিন জনের হয়েছিলো তারা তিনজনই এখন সুস্থ। তাই এ ব্যাপারে যে কোনো খবর দেয়ার আগে এলাকার ছাত্রলীগ ভাইদের সাথে যোগাযোগ করে নিন। তারা বলে দেবে কোনটা গুজব আর কোনটা গুজব না।
ষষ্ঠতঃ ৯৯.৯% করনা রোগী সুস্থ হয়ে যায়। হাজারে একজন যারা মারা যায় তারা হলো বৃদ্ধ। যুবকদের কিছু হবে না। তাই আতংকিত না হই। আর বৃদ্ধ যারা মারা যাচ্ছে তারা এমনিও মারা যেতো। বার্ধক্যের জন্য না হলেও মরার ভয়ে আগেই মৃত্যু। বরং যুবকদের এখন নেতৃত্বে আসার সময়।
সপ্তমতঃ কেউ কেউ বলছে ঘরে বসে থাকেন। এ কথা যারা বলে আইসিসিতে রিপোর্ট করে এদের পুলিশে ধরিয়ে দেন। বরং চীন বন্ধ এখন আমাদের সুযোগ কাজ করে দুনিয়ার ব্যবসা দখল করে নেয়া।
// একটি সুশিল পোষ্ট।
- Gone to quarantine. Won't still accept he is confirmed infected. Retest ordered.
- Brazil's ambassador to US tested infected. He was there at Trump's dinner with Trump, Miami's mayor and Brazil's press secretary. Three of these four are now infected and Trump has declined to test himself.
প্রথম ৭ দিন বাসায় থাকুন। হাসপাতালে দৌড়ানোর দরকার নেই। কারন হাসপাতাল রোগিতে ভর্তি থাকবে। টেষ্ট করার দরকার নেই কারন টেষ্টে বিশাল লাইন থাকবে কেবল আইসিডিডিআরবিতে হয় বলে। এবং দেশে এত টেষ্ট কিটও নেই।
৭ দিন পরে জ্বর সেরে গেলে আল্লাহর রহমতে আপনি বেচে উঠলেন। না সারলে এর পর আপনার অক্সিজেন লাগবে। এর পরের আরো ৭ দিনে সুস্থ হলে বেচে গেলেন।
না হলে এর পর ঔষধ লাগবে cytokine storm নিয়ন্ত্রন করতে। শরির নিজেই এত বেশি আতংকিত হয়ে একশন নিচ্ছে যে নিজের ক্ষতি করে ফেলছে। ঔষধ দিয়ে কমাতে হয়।
এখন এই ঔষধ প্রথম কিছু দিন হয়তো কিছু রোগির জন্য থাকবে এর পর আর ঔষধ বাজারে হাসপাতালে কোথাও পাওয়া যাবে না। শুধু অক্সিজেন।
হাসপাতালে এত ভিড় যে আর রোগি নিচ্ছে না? ধর্য্য ধরে পরিনতির জন্য অপেক্ষা করতে হবে। নামাজ আর সবরে আল্লাহর কাছে সাহায্য।
কিছু দিন ধরে যারা ইখতেলাফ নিয়ে তর্ক করে তাদের এক হাত নিচ্ছিলাম। "হকের কথা শুনলেই আমার মেজাজ খারাপ হয়ে যায়" টাইপের অনেক এক্সট্রিম কথা বলে।
এর পর?
ঠিক ধরেছেন! -- আল্লাহ তায়ালা আমাকে সেই একই দোষে ফেলেছেন যেটা নিয়ে চিল্লা পাল্লা করছিলাম।
এনি ওয়ে শায়েখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফের একটা কাট-পিস শেয়ার করেছিলাম। এখন এর দুটো পোষ্ট টাইমলাইনে।
মূল পোষ্ট : আমার চালু করা ফিতনা।
https://www.facebook.com/habib.dhaka/videos/10157162965498176/
প্রথম জবাব : হানাফি মত
https://www.facebook.com/muftinaeim.hasan/posts/207660993635080
উপরের জবাবের জবাব : সালাফি মত
https://www.facebook.com/ahmad.ullah.50/posts/2005789932885208
যে যেই পক্ষে তার কাছে সেটা হক। নিজের পোষ্ট ছাড়া আর কিছুর মাঝে আমি ছিলাম না। তবে এটা আমার পোষ্টের রিএকশন কি করে বুঝলাম? বাকি দুই পোষ্টের টাইমিং দেখে।
জাজাকাল্লাহ।
আগে মানে ২০০০ এর দশকে হতো না। ওয়াক্ত হলো। মিম্বরে ইমাম উঠতেন। আস-সালামু আলাইকুম। এর পর আযান মিম্বরের সামনে। এর পর খুতবা।
২০১০ এর পরে এখন মক্কায় জোহরের ওয়াক্ত হবার ৩০ মিনিট আগে একটা আযান দেয়া হয়। আমি শুনে এসেছি।
এই আগের আযানটা উথমান রাঃ এর চালু করা। মিম্বরের সামনের আযানটা রাসুলুল্লাহ ﷺ এর যুগ থেকেই চালু ছিলো। অরিজিনাল আযান।
এখনেও সামান্য পার্থক্য আছে। হানাফিতে প্রথম আযান দিতে হবে জোহরের ওয়াক্ত হবার পরে। সালাফিতে দেয়া হয় ওয়াক্ত হবার আগে।
তবে উল্লেখ্য হাম্বলি মাজহাব মতে জোহরের ওয়াক্ত হবার আগেও জুম্মা পড়া যায়। মানে ১২টার আগেই আযান, খুতবা, নামাজ শেষ। সালাফিরা যেহেতু হাম্বলি থেকে এসেছে।
মাজহাব গত অনেক পার্থক্য আছে।
জাজাকাল্লাহ।
- Riot for groceries. Everywhere. As soon as Trump declared state of emergency.
- Trump, "I don't take responsibility at all."
- USA missed the small window that decides whether the epidemic can be contained like in Singapore-Japan-Korea, or will spread like Iran-Italy. It's now on trajectory to be Italy.
- And the wall? Mexico considering closing border with USA to prevent Americans from coming in.
That's the start. I shall inform if that reverses or continues to dip deeper.
ROFL :V :V :V
Those that laughed over Kazi Ibrahim's Interview, take note.
"কি! নামাজ পড়ছে?"
জ্বী ভাই। জামাতে নামাজ পড়ছে।
God save thee, ancient Mariner!
From the fiends, that plague thee thus!—.
Why look'st thou so?'
—With my cross-bow.
I shot the ALBATROSS
1 = ঈমান।
Q7 = সুরা ফাতিহা।
+6 = তীন, জয়তুন, কালো জিরা, মধু, আজওয়া খেজুর আর জমজমের পানি।
এগুলো এখন কি পরিমানে মিশিয়ে কিভাবে বানাতে হবে সেটা কাজি সাহেব জানেন। কিন্তু বলেন নি কারন মানুষ স্বপ্ন নিয়ে বাজে কথা বলতে অভ্যস্ত।
Even that news will get old quickly.
Then what?
মাসলা-মাসায়েলের সব প্রশ্নের জন্য আমার উত্তর : গুগুল করেন।
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10157156320173176
"আপনার জানা থাকলেও বলবেন না কেন?"
আমি জানা থাকলেও বলি না কারন আপনার সমাজ, পরিবেশ, বিশ্বাস, তাকওয়া, আকিদা, মানহাজ, মাজহাব, মাসলাক, শিক্ষা এগুলো জানা নেই।
এমন কি আম্রিকার নামাজের মাসলার জবাব কি হবে সেটা বাংলাদেশি আলেম বলতে পারবে না যদি না তার আমেরিকার পরিবেশ পরিস্থিতি ভালো মতো জানা থাকে।
আমেরিকার আলেমকেই জিজ্ঞাসা করতে হবে।
"আপনার জানা থাকলেও না বললে আপনার গুনাহ হবে!"
হলেও কম গুনাহ হবে। এবং কম গুনাহটাই আমার জন্য নিরাপদ।
জাজাকাল্লাহ। :-)
- আমেরিকার এয়ারপোর্টে হেলথ চেক আরম্ভ হয়েছে। বিশাল লাইন ৮ থেকে ১২ ঘন্টা।
- আর্ধেক দেশে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বন্ধ হয়ে গিয়েছে। আপনার ট্রানজিট বাতিল হয়ে যাবে। রিটার্ন বাতিল হয়ে যাবে।
- দেশে টাকা দিয়ে পার পাওয়া যেতো। এখন ধরে হাজি ক্যম্পে নিয়ে ফ্লোরে বসিয়ে রাখে ১৪ দিন। টয়লেট নেই। ময়লা। খাবার নেই। পানি নেই। কিছু নেই। শুধু মশা ভন ভন করছে। কোনো বিছানা নেই যে আপনি শুবেন। আপনার ছোট বাচ্চা বউ সবাইকে।
- আমেরিকায় ফিরে যাবার পরে আবার ১৪ দিন আইসোলেশন।
দাবি : "আসতেই হবে। কিছু একটা ব্যবস্থা হয়ে যাবে। হাজার হাজার মানুষ আসছে। তাদের যা হবে আমারো তাই।"
এলাকায় ফিরে আসলেও আপনি আগের খাতির পাবেন না। এলাকাবাসিরা এখন প্রবাসিদের দেখলে পালায়। কষ্ট পাবেন।
সেই সময় নাইরে পাগল।
It's like summer -> winter -> summer.
Experts : Our second wave will strike next winter, and things will then get interesting.
মানে ফেসবুকের ভিন্ন মতাবলম্বিদের গালি, তাকফির, "আপনি কাফের" "আপনি বাতেল" "আপনি বিভ্রান্ত" "আমরা আপনার থেকে বেশি জানি বা মানি বা দ্বিনি" এগুলো হজম করে কোনো জবাব না দিয়ে তাদের ব্লক করে দেয়া। এটাই জিহাদ। এবং এ জিহাদ আপনাকে সারাদিন ধরে করতে হবে। প্রতিদিন। হাজার হাজার পাবলিকের বিরুদ্ধে। যারা নিজেরাও একে অন্যে বিরুদ্ধে একই জিহাদ করছে।
এখন এটা এতাতি নাকি শুরা পন্থিদের ছিলো সেটা খবর নিতে হবে।
"এখন প্রশ্ন, করোনা ভাইরাস কতদিন থাকবে?"
দুই বছর। যতদিন না প্রতি দেশের সবাই আক্রান্ত হচ্ছে। বা টিকা তৈরি করে, টেস্ট করে, কোটি কোটি ইউনিট তৈরি করে এর পর সারা দেশের মানুষকে ইনজেক্ট করা হচ্ছে।
যেভাবেই চিন্তা করেন কমপক্ষে দেড় বছর। সামনের শীতকালে আবার বাড়বে।
"হজ্জ, ওমরা, মসজিদ, জামাত, জুম্মা?"
অবিশ্বাস হলেও সত্যি এটা দুই বছর টানতে পারে। মাতাফ যখন বন্ধ করে দেয়া হচ্ছিলো তখন মানুষ বলছিলো "গুজব ছড়াবেন না, এটা পরিষ্কার করার জন্য -- কয়েক ঘন্টা"।
এখন অবিশ্বাস্য জিনিসই ঘটছে।
"দেশের অর্থনীতি, চাকরি, ব্যবসা?"
এটাই চিন্তার বিষয়। রপ্তানি পড়ে যাচ্ছে, বানিজ্য পড়ে যাচ্ছে। চীনের সাপ্লাই চেইন এখনো চালু হয় নি। সবচেয়ে বড় ধাক্কা এন্টারটেইনমেন্ট সেক্টরে, যতরকম এন্টারটেইনমেন্ট আছে। যে গুলো ছাড়া মানুষ বাচতে পারে। শুধু নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস চলছে।
করোনা ভাইরাস নিয়ে বলতে বলতে করোনার থেকে আরো জরুরি জিনিস "স্বপ্ন" নিয়ে কিছু বলা হয় না। তাই কনটিনিউশন, কাজী ইব্রাহিম সাহেবের স্বপ্ন।
উনি বললেন ৬ টা জিনিস লাগবে। তীন, জয়তুন, কালো জিরা, মধু, আজওয়া খেজুর আর জমজমের পানি।
তীন জয়তুন :
এগুলো আরব দেশের প্রোডাক্ট। আরব যেহেতু লকড ডাউন তাই এগুলো আগে প্রিজারভেটিভ অয়েলে চুবানো অবস্থায় যা এসেছিলো তাই। কাচা আনার কোনো উপায় নেই। প্রোসেসড ফুডে কাজ করবে কিনা এটা প্রথম প্রশ্ন।
কালো জিরা, মধু :
এগুলোতে সমস্যা নেই।
আজওয়া খেজুর :
কেবল মদিনা শহরে পাওয়া যায়। দেশে আজওয়া নামে যা বিক্রি করে এগুলো মদিনা শহর দূরের কথা, সৌদি থেকে এসেছে কিনা সেটাও সন্দেহ জনক। ব্যসিক্যালি এখন কেউ ওমরা করতে গেলে গিয়ে কিনে আনতে পারবে। কিন্তু -- ওমরা বন্ধ। সৌদির ভিসাও বন্ধ। বন্দর-এয়ারপোর্ট বন্ধ।
জমজমের পানি :
মিক্সড পানি কারো কারো বাসায় ফ্রিজে আছে। একবার জমজমের পানি এনেছিলো কেউ হয়তো, সেটা কিছু খেয়ে আবার কলের পানি মিশিয়ে রেখে দেয়। এভাবে চলে।
এছাড়া পানি সংগ্রেহের আর কোনো উপায় নেই। এমনকি এখন মক্কায় যারা আছেন তারাও পারবেন না, কারন মক্কার মসজিদে জমজমের পানির বিতরন সরকার বন্ধ করে দিয়েছে করোনা ভাইরাসের জন্য। আর জমজমের পানি বিক্রি হয় না।
মিক্সড পানিতে যদি আপত্তি থাকে তবে তথ্য : হারাম শরিফে যত জমজমের পানি বিতরন করা হয় সেগুলোও মিক্সড। ১ ভাগ জমজমের সাথে ২ ভাগ অন্য পানি। এমন কি গাড়িতে বোতলে করে জমজম লেবেল লাগানো যে স্পেশাল পানি বিতরন করা হয় সেগুলোও তাই।
পিউর জমজমের পানি কেবল সৌদি সরকার পেতে পারে, অনুরোধ করে।
কিন্তু এগুলো হলেই কি শেষ?
না তাও না। ইব্রাহিম সাহেব বলেছেন "সরকার অনুরোধ করলে আমি জানাবো কি লাগবে, কতজন হাফেজ লাগবে..."। উনি না বললেও আমি বুঝলাম এতে আরো শর্ত আছে। যেমন "দুই হাজার খতম কোরআন পড়তে হবে" বা এ ধরনের কিছু। ধারনা করতে পারি কারন এ ধরনের জিনিস আগে বহু শুনেছি তাই।
সে কারনে ঔষধ এখনই হচ্ছে না।
তাই নিজ নিজ নেক আমলে মনোযোগ দিতে হবে।
শেষ স্বিদ্ধান্ত আল্লাহর, উনি যদি সহজ করেন।
১
অধিকাংশের ক্ষেত্রে যা হয়। দম বন্ধ হয়ে আসছে। হাপাচ্ছে। কিন্তু মারা যাচ্ছে না কারন বাতাস থেকে কিছু অক্সিজেন পাচ্ছে যথেষ্ট না। ধুকে ধুকে অনেক পরে মারা যাবে। মৃত্যু সবার জন্য কষ্টকর। কারো কষ্টের মৃত্যু দেখা আন্যদের জন্য কষ্টকর।
২
দ্রুত মৃত্যুও আছে। রাস্তায় পড়ে মরে গেলো। করোনা ভাইরাস আক্রান্ত এলাকায় এটা হচ্ছে। হার্টএটাকে হয়। ভাইরাস হৃৎপিন্ড আক্রমন করলে।
৩
খারাপ মৃত্যুও আছে। যখন ভাইরাস সেন্ট্রাল নার্ভে আক্রমন করে শেষের দিকে। প্রচন্ড রকম ঝাকাতে থাকবে শরির। শেষে মৃত্যু।
অল্প লোকের এরকম হবে। সবার না।
বিদেশে গেলে ৭ দিন ধরে যদি চারদিকে আজান না শুনি তবে মনে হয় কেমন যেন মরে গিয়েছি।
মসজিদে যদি কেউ নামাজ না পড়তে পারেন কারন ভয় আতংক -- তবে ঘরে নির্দিষ্ট জায়গায় আজান দিয়ে সবাইকে নিয়ে নামাজ পড়েন।
Sudden death now rampant. Man dies suddenly in Dubai-Europe flight on sky. Coronavirus testing pending.
Trump? Still unsure whether to stick with his previous denials or do some actions which he doesn't want to.
When you hear movers and shakers saying "It's not the end of the world", you suddenly realize it probably is.
As I think everybody knows, Italy is on quarantine because of the coronavirus outbreak.
This situation is bad, but what's worse is seeing the rest of the world behaving as if it isn't going to happen to them.
We know what you're thinking because we were in your place too.
Let's see how things developed...
🟢 STAGE 1:
You know that coronavirus exists, and the first cases begin to appear in your country.
Well, nothing to worry about, it's just a bad flu!
I'm not 75+yo so what could possibly happen to me?
I'm safe, everybody is overreacting, what's the need to go out with masks and stock toilet paper?
I'm going to live my life as usual, there's no need to freak out.
🔵 STAGE 2:
The number of cases begins to be significant.
They declare "red zone" and quarantine one or two small cities where they found the first cases and a lot of people were infected (Feb 22nd).
Well that's sad and somewhat worrisome but they're taking care of it so nothing to panic about.
There are some deaths but they're all old people so the media is just creating panic for views, how shameful.
People lead their life as usual.. I'm not going to stop going out and meeting my friends am I?
It's not going to get me. Everybody's fine here.
🟣 STAGE 3:
The number of cases is rapidly going up.
They almost doubled in one day.
There's more deaths.
They declare red zones and quarantine the 4 regions where the majority of cases are registered (March 7).
In Italy 25% of the county is under quarantine.
Schools and universities are closed in these areas but bars, work places, restaurants and so on are still open.
The decree gets released by some newspaper before it should...
...so around 10k people from the red zone escape from the area that same night to return to their homes in the rest of Italy (this will be important later).
Most of the population of the remaining 75% of Italy still does what it always does.
They still don't realize the seriousness of the situation. Everywhere you turn people advise to wash your hands and limit going out, large groups are forbidden, every 5 minutes on TV they remind you of these rules.
But it still hasn't settled in people's mind.
🟤 STAGE 4:
The number of cases is heavily increasing.
Schools and universities are closed everywhere for at least a month.
It's a national health emergency.
Hospitals are at capacity, entire units are cleared to make space for coronavirus patients.
There aren't enough doctors and nurses.
They're calling retired ones and those in their last 2 years of university.
There's no shifts any more, just work as much as you can.
Of course doctors and nurses are getting infected, spreading it to their families.
There's too many cases of pneumonia, too many people who need ICU and not enough places for everyone.
At this point is like being at war: doctors have to choose who to treat based on their survival chance.
That means that the elderly and trauma/stroke patients can't get treated because corona cases have priority.
There's not enough resources for everybody so they have to be distributed for best outcome.
I wish I was joking but it's literally what has happened.
People have died because there wasn't any more space.
I have a doctor friend who called me devastated because he had to let 3 people die that day.
Nurses crying because they see people dying and can't do anything aside from offering some oxygen.
A friend's relative died yesterday of corona because they couldn't treat him.
It's chaos, the system is collapsing.
Coronavirus and the crisis it's provoking is all you hear about everywhere.
🔴 STAGE 5:
Remember the 10k idiot who ran from the red zone to the rest of Italy?
Well, the entire country has to be declared under quarantine (March 9).
The goal is to delay the spreading of the virus as much as possible.
People can go to work, do grocery shopping, go to the pharmacy, and all businesses are still open because otherwise the economy would collapse (it already is), but you can't move from your commune unless you have a valid reason.
Now there's fear, you see a lot of people with masks and gloves around but there are still are people who think that they're invincible, who go to restaurants in large groups, hang out with friends to drink and so on.
Next step.
⚫️ STAGE 6:
2 days later, it's announced that all (most) businesses are closed: Bars, restaurants, shopping centers, all kinds of shops etc.
Everything except supermarkets and pharmacies.
You can move around only if you have certification with you.
The certification is an official document where you declare your name, where you're coming from, where you're going and what for.
There are a lot of police check points.
If you're found outside without a valid reason you risk a fine up to €206.
If you're a known positive patient you risk from 1 to 12 years of jail for homicide.
FINAL THOUGHTS:
That's what the situation is like now today as of the March 12th.
Keep in mind that it all happened in around 2 weeks...
5 DAYS FROM STAGE 3 TO TODAY.
The rest of the world apart from Italy, China and Korea is just now beginning to reach other stages, so let me tell you this:
You have no idea what's coming to get you.
I know because 2 weeks ago I was the one who had no idea and though it wasn't bad.
But it is.
And not because the virus alone is particularly dangerous or deadly, but for all the consequences it brings.
It's hard to see all these countries act like it's not coming and not taking the precautions that are necessary for the well-being of its citizens while they still can.
Please if you're reading this try to act in your best interest.
This problem isn't going to solve itself by ignoring it.
Just wondering how many undiscovered cases there might be in America alone is scary, and they're in for a big, big trouble because of how their country is run.
Our government for once did a good job I must say.
The actions taken were drastic but necessary, and this may be the only way to limit the spreading.
It's working in China so we hope it will work here too (it's already working in some of the first red zones which were quarantined before everybody else).
They're taking measures to protect us citizens such as probably suspending mortgage payments for next months, help for shop owners who were obligated to close and so on.
I realize that these takes are really difficult, if not impossible, to take in some countries, and it's really worrying to think about what it could mean in global scale.
I wonder if this pandemic will be a turning point in our society.
If there are cases where you live, then the virus is spreading, and you're maybe 1-2 weeks behind us.
But you'll get to our point eventually.
PLEASE take any precaution you can take.
Don't act like it's not going to get you.
If you can, STAY HOME.
They calculated the mortality rate for the population at 0.6%. While 15% needing hospitalization.
১
কাজী ইব্রাহীম সাহেব বলেছেন ৭ বার সুরা ফাতিহা পড়ে ফু দিতে রোগের জন্য। যে কোনো রোগে।
২
হানাফি-দেওবন্দিদের জন্য শুধু। ফজরের সুন্নাহ নামাজ আর ফরজের মাঝের সময়টায় ৪১ বার সুরা ফাতিহা পড়তে হবে। কিন্তু বিসমিল্লাহর পরে ওয়াকফ করার যাবে না, পরের আলহামদুলিল্লাহর সাথে মিলিয়ে পড়তে হবে। এভাবে ৪০ দিন। এটা যে কোনো আমলের কিতাবে পাবেন। ফাজায়েলে আমলে এর বর্ননার স্ক্রিন শট কমেন্টে দিলাম। এটা শুধু রোগ না বরং যে কোনো দোয়া কবুলের জন্য আমল।
৩
আমি বলবো : ফজরের ওয়াক্তে আর আসরের ওয়াক্তে ৭ বার সুরা ফাতিহা পড়ুন। মানে সকালে ও বিকালের ওজিফায়। আশা করেন ইনশাল্লাহ নিরাপদ রাখবেন এই করোনা ভাইরাস থেকে।
৪
সুরা ফাতিহা পড়ার সময় বিসমিল্লাহ সহ পড়তে হবে প্রতিবার। কারন বিসমিল্লাহ ফাতিহার অংশ। নয়তো ৭ আয়াত হয় না। ৬ আয়াত হয়। কোরআনের বাকি সুরাতে দেখবেন বিসমিল্লাহকে আয়াত নম্বর দেয়া হয় না। সুরা ফাতিহাতে দেয়া হয়।
জাজাকাল্লাহ।
এই রোগে সুরা ফাতিহার আমলের উপর জোর দিচ্ছি আরেকটা স্বপ্নের বর্ননা পড়ে।
এটা ইরাকের এক মহিলা শেয়ার করেছে :
"এই ২০২০ সাল নতুন বছর আরম্ভ হবার সময় আমি স্বপ্নে দেখি আমি আমার শহরের কোনো হাসপাতালে। চারি দিকে রোগি যেন একটা প্লেগের মতো কিছু আক্রমন করেছে। আকাশে তাকিয়ে দেখি সেখানে সুরা ফাতিহা লিখা আছে। আমি পড়তে পারছি না কিন্তু এর সাত আয়াত স্পষ্ট। বিসমিল্লাহ লিখাটা হলুদ থেকে সোনালী হয়ে যায় কিছু পরে। এর পাশে একটা কালো বিচ্ছু লেজ গুটিয়ে রেখেছে যেটা আকাশের মাঝ থেকে দিগন্তে গিয়ে শেষ হয়েছে। আমি প্রচন্ড ভয় পেলাম আর স্বপ্নে বলতে থাকলাম শিগ্রি মাহদি আসবে।"
^^^ এখানে বাকি সব বাদ দিন যেগুলো আপনার পছন্দ না। রোগের পাশে সুরা ফাতিহা বিসমিল্লাহ সহ আছে এটা যথেষ্ট।
জাজাকাল্লাহ।
তাই আপনার যে কোনো প্রশ্ন - মাসলা - জিজ্ঞাসা - জায়েজ - না-জায়াজ - জানতে চাওয়া এগুলোর জন্য গুগুল সার্চ করুন। বাংলায় লিখে। নেটে হাজার হাজার বাংলা মাসলা ফতোয়া দেয়া আছে আলেমদের পক্ষ থেকে। আপনি আপনার উত্তর পেয়ে যাবেন ইনশাল্লাহ।
আমাকে জিজ্ঞাসা করলেও আমি নেটে সার্চ করেই আপনাকে লিংক পাঠাবো। তাই বরং আমাকে প্রশ্ন না করে নিজে নেটে খুজে নিন।
জাজাকাল্লাহ।
Infected : 81k
Dead : 3k
Recovered : 67k
Implying 15% are still sick, some with damaged organ. This, gentlemen, is the thing of concern, more than the fatality.
Workers, managers, owners take notice. Economy of the states will most likely be ok, but Bangladeshis who have grown their job and business around restaurants in USA will suffer.
Plan ahead.
"মালয়েশিয়ায় সাদ পন্থী শুরা আবদুল হামিদ সহ ২৪৩ জন শ্রীপেটালিং এর শখছি নেজামের ভাই এ পর্যন্ত কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়েছে।
আল্লাহ পাক উনাদেরকে সুস্থতা দান করুন এবং পরিপূর্ণ হেদায়েত নসিব করুন। মালয়েশিয়ান এক ডাক্তার আমাকে মেসেনজারে অনুরোধ করেছেন ওয়াসিফ এবং আশরাফ আলী সহকারে যেসব বাংলাদেশী ওখানে উপস্থিত ছিলেন উনাদেরকে ও কোভিড-১৯ চেকআপ করানোর জন্য।"
কোন পন্থি জানতে চাইনি তার পরও জানিয়ে দিলো। এখন হা হা দিতে পারছি না কারন করোনা ভাইরাস যদি রেগে আল্লাহ না করুন আবার আমাকেও আক্রমন করে।
ভাইয়েরা যে কোনো খবর আপনার স্থানিয় ছাত্রলীগ নেতাদের থেকে জেনে নিন সত্য কিনা। গুজব রটাবেন না। ফেসবুকের সবার আইডি পাহারাদার সরকারী থাগদের অনুরোধ করছি -- আপনারা এসব দেখেন না? যার জন্য আপনাদের রাখা হয়েছে এবং নির্দেশ দেয়া আছে সেটা পালন করুন।
FAQ : "আমি থাগ। আপনাকেই বরং ধরার জন্য নির্দেশ আছে।"
উত্তর : সরি :-)
১
সংক্ষেপে :
২
নেটে জনপ্রীয় একটা উপদেশ, কিছু তরল খান গলা পরিষ্কার করতে। আর রশুন। এটা চীন দেশের আদি লিখায় আছে মহামারি থেকে বাচতে, পানির বদলে এক ঢোক মদ খেতে। রসুন নাকে ঢুকাতে।
কিন্তু মদ হারাম। পিয়াজ রসুন মাকরুহ না, কিন্তু ফেরেস্তাদের দূরে রাখে।
উল্টো আমার আমল :
এলকোহলে গলা পরিষ্কারের উল্টো : প্রতি ওয়াক্তে ওজুর সময় মিসওয়াক করি।
রসুনের গন্ধের উল্টো : প্রতি ওয়াক্তে আতর ব্যবহার করি।
৩
সুরা মুদদাসসিরে উনিশের উল্লেখ আছে। এই সুরা তার আগের সুরার সাথে সম্পৃক্ত। এই সূরায় মূলতঃ কি বলা আছে? রাসুলুল্লাহ ﷺ কে তাহাজ্জুদ পড়ার হুকুম দেয়া হয়েছে, পবিত্রতার সাথে। তাই তাহাজ্জুদের পাবন্দি করি। গুরুত্বের সাথে। কারন দুনিয়ার বাকি সব কাজ বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
তাহাজ্জুদ অন্তরের পবিত্রতা। হাত ধোয়া বাহিরের। ভেতরেরটার গুরুত্ব যদি ৭০% হয় তবে বাইরেরটা ৩০%।
শেয়ার মার্কেটের পতন এখন ৩৬০০ এর দিকে। লাষ্ট পোষ্টে বলেছিলাম ৪০০০ এর পরে এখন ৩৬০০ এর অপেক্ষায়। উল্লেখ্য শেয়ার বাজারের এই সুচক আরম্ভ হয়েছিলো ৪০০০ থেকে, শূন্য থেকে থেকে না।
বিদেশ ফিরতরা এখন ক্রিমিনাল। তাদের আশ্রয় দিলে আশ্রয় দাতাদের সহ ধরে জেলে [ বাংলায় কোয়ারেন্টিনে ] পাঠানো হচ্ছে। চট্টগ্রামের খবর। যে যে দেশে আছেন সেখানে থাকেন। ঘুরাঘুরি করবেন না। সব বন্ধ খুব প্রয়োজনীয় জিনিস ছাড়া।
প্রথম কথা বাংলার মুদির বাজার দাম ... বেশি বলতে পারছি না কারন আইসিটি আইনে গুজব... থুক্কু। কিছু না। সব ঠিক আছে। :-)
দ্বিতীয় কথা হলো বিদেশ থেকে এখন আসতে পারবেন না। দেশে দেশে সমস্ত এয়ারপোর্ট ফ্লাইট বন্ধ।
তৃতীয় কথা : আসলেই আজকে থেকে জেল। যে দেশ থেকেই আসেন না কেন।
লিংক কমেন্টে।
ROFL.
দেখতে থাকি।
Which basically means monkeys get easily infected with coronavirus through their eyes.
This one is proven and in China many got infected even when they were wearing N95 masks. That's because their eyes were open. And droplets from infected person can land on your eyes and infect you.
It's too much infectious. No ways you can prevent it.
Pray that you get infected and get immunity without needing a hospital.
Link in comment.
আমরা সবাই এখন এক নৌকায় উঠে এসেছি। কেউ বাচবে কেউ মরবে। লম্বা যাত্রা। ভয় না পাই। ঈমানকে ধরে রাখি চারিদিকে যত অপ্রত্যাশিত ঘটনা হতে থাকুক না কেন।
সুস্থ অসুস্থ কারো সম্পর্কে খারাপ ধারনা না করি। সময়ে আমিও মরবো আপনিও।
আল্লাহর সাথে যে কোনো সময়ে দেখা করার জন্য তৈরি থাকি।
ইসতেগফার করি, আল্লাহকে ভয় করি।
ডিশ টিভি গান বাজনা সব বন্ধ করে দেই।
পূর্ন ওজু করে নামাজ কায়েম করি।
আমরা এক যাত্রার সাথি।
Other than for prevention which doesn't apply, or for statistics which doesn't matter.
১
প্রথম দিকে সবাই ছিলো সাহসী। মাজারে ভীড় করতে নিষেধ? সবাই দৌড়ে মাজারে যাচ্ছে। কিচ্ছু হবে না, মাজারের বরকতে। গ্রিলে শুধু হাত না জিহ্বা দিয়ে চেটে দেখাচ্ছে কিচ্ছু হবে না।
সরকার মাজার বন্ধ ঘোষনা করে। মাজার রক্ষিরা বন্ধ করতে অস্বিকার করে। মাজারই পারে আপনাকে করোনা ভাইরাস থেকে রক্ষা করতে। মাজারে যান।
২
সেটেলাইট থেকে দেখা যায় শুধু কবর খনন না। বরং ইরান "কোম" রাজ্যে যেখানে মাজারের সেন্টার সেখানে ট্রেঞ্চ খুড়ছে মেশিন দিয়ে। লম্বা গর্ত। সারিতে সারিতে লাশ দাফন করবে।
এর কিছু দিন পরে প্রতিটা শহরে এরকম ট্রেঞ্চ। সারিতে সারিতে লাশ দাফন।
৩
৭৯ সালে খোমেনি সরকার ক্ষমতায় আসার পরে ইরান কখনো পশ্চিমের টাকা ঋন সাহায্য চায় নি। দরকার নেই। তাদের তেল আছে। এখন করোনাভাইরাসের জন্য ৫ বিলিয়ন ডলার ঋন সাহায্য চাইলো। প্রচুর ঔষধ, ইকুইপমেন্ট মাস্ক কিনতে হবে।
৪
আজকে ভিডিও ইরানের মাজার এলাকা বিরান। কোনো লোক জন নেই।
আল্লাহর ফায়সালার জন্য সন্তুষ্ট চিত্তে অপেক্ষা করি। যেটা উনি করেন সেটাই আমাদের জন্য ভালো।
বাহিরে সাবধান থাকি। কারন এটা নিয়ম, সুন্নাহ। আল্লাহর সন্তুষ্টি। আর অন্তরে উনি যাই করেন মেনে নেবার জন্য সাদরে অপেক্ষা করি।
ইয়ংদের মাঝে মৃত্যুর হার ০.২%। প্রতি হাজারে ২ জন মারা যাবে। এটা অনেকটা গত বছর ডেঙ্গুর মতো, যারা দেখেছে জানেন। কিন্তু পার্থক্য হলো মৃত্যুটা হবে চোখের সামেন যেহেতু হাসপাতালে কারো জায়গা নেই। এটা কষ্টকর। আর বৃদ্ধদের জন্য মৃত্যুহার অনেক বেশি।
আক্রান্ত হবে প্রায় সবাই। প্রচুর লোক সুস্থ হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ। এর পর দেখবেন প্রচুর লোক মারা যাচ্ছে। কিন্তু দেশ খালি হয়ে যাবে না। লোক এরকমই থাকবে। বাকি লোকদের জন্য পরের পর্বের পরিক্ষা।
ফায়সালার উপর সন্তুষ্ট থাকি। সবগুলো পরিক্ষা।
পাকিস্তানে এই ভিডিওটা জনপ্রীয় হচ্ছে। বক্তা সম্ভতঃ মুফতি তাকি উথমানি।
বলেছে যে এক তবলিগওয়ালা উনাকে ফোন করে বলেছেন যে উনি রাসুলুল্লাহ ﷺ কে স্বপ্নে দেখেছেন, উনি বলছেন সবাইকে বলতে যে তারা যেন পড়ে :
- তিনবার সুরা ফাতিহা।
তবে করোনা ভাইরাস থেকে আল্লাহ রক্ষা করবেন।
কেবল একদিন পড়লে হবে বুঝেছি। বা রুকাইয়া। রোগাক্রান্তকে পড়ে ফু দিতে হবে।
আশার বানীগুলো যে আশা শুনতে চায় তার জন্য।
ভয়ের কথাগুলো যে ভয়ের শুনতে চায় তার জন্য।
ব্যলেন্সটা কোন জায়গায় এটা অংকের ব্যপার, আবেগের ব্যপার না।
"আমার হইছিলো কিছু হয় নাই। সাইরা গেছে।"
"আমারও কিছু হয় নাই।"
"আমারও না। হায়রে মানুষ কি যে মিছা ভয় দেখায়!"
এমনও হবে। আবার,
"ইমরান চাচা মারা গেছে"
"রহিমউদ্দুন মুন্সিও"
"জরিনের মার অবস্থা খারাপ, হায়রে মানুষ কইছিলো করোনা নাকি সর্দি জ্বর!"
এমনও হবে।
^^^ উপরের সবগুলো আবেগের কথা। বাংগালি এগুলো পছন্দ করে। এগুলো থেকে কংক্লুশন এবং সত্য মিথ্যা টানে।
অংক হলো কত পার্সেন্ট ইনফেকটেড হলো। কত পার্সেন্ট মারা গেলো সেটার হিসাব। এগুলো বাংগালি বুঝে না। কিন্তু জোর গলায় তার কথাই সত্য এটা দাবি করতে পছন্দ করে।
সবাইকে খুশি রাখার উপায় নেই।
সত্য মাঝে, এর পরও মাধ্য বরাবর না।
দুনিয়াকে সে সেভাবে দেখতে পছন্দ করে, যতটুকু সে বুঝে।
আজকে এক মসজিদে নামাজ পড়লাম। ফজরের পরে ডান দিকে তবলিগের এক দল তলিম করছে। বাম দিকে অন্য দল মাশওয়ারা। কষ্ট লাগলো। কিন্তু এটাই হয়তো আল্লাহর ফয়সালা। উনার ইচ্ছা।
মুশফিক স্যারের অনুসারিদের কথা চিন্তা করছিলাম। সবাই এখন নম্র আমলদার ফিতনা থেকে দূরে ইবাদতে লিপ্ত। কিন্তু উনারা যে কাকরাইলে লিফলেট বিতরন করলেন, মার খেলেন, জেলে গেলেন? এই সময় এখন এসে বুঝতে পারি যে কষ্ট উনারা করেছেন সে রকম প্রতিদান উনাদের পাবার আশা নেই। ফিতনা ছিলো। যার কোনো সোয়াব নেই। যে চুপ ছিলো সে দুনিয়াতেও বেচেছে আখিরাতেও বেচেছে।
কিন্তু এই কষ্টে তাদেরই পড়তে হয়েছে যারা স্যারের কাছের মানুষ ছিলো। স্যারকে মহব্বত করতো। নিকটবর্তিদের জন্য জরুরি ছিলো লিফলেট বিতরন। তাই শিক্ষা : নেতৃস্থানীয় লোকের কাছে যেতে হয় না। দূর থেকে অনুসরন করতে হয়।
যত অপরিচিত থাকা যায় এই সময়ে, তত নিরাপদ। আখিরাতে নিরাপদ, দুনিয়াতেও নিরাপদ। যত সাধারন লোক, যাকে কেউ চিনে না।
শিক্ষা সামনের জন্য।
2739 صحيح مسلم كتاب الرقاق باب أكثر أهل الجنة الفقراء وأكثر أهل النار النساء وبيان الفتنة بالنساء
Because, why not?
As meme capture the emotion like nothing else. :-)
The only Corona that we were aware of in our childhood.
News : China's president visits Wohan hospital and meets with doctors to prove the virus is under control.
Reality : in pic.
50% of the infected will not show any symptom. None not even fever. But will get immunity from the infection.
I was waiting for this number. Now divide the mortality rate with this number and assume 90% will get infected.
You get the picture.
So here are the possibilities.
100 get infected.
50 will get immune. Nothing.
40 will suffer fever. for 7 days. And then recover and be immune.
7 will roll over to next 7 days and need hospitalization and oxygen and then recover.
2 will need ICU and recover, maybe with a failed organ, if proper care given.
1 will die on 3rd week of illness, even if put in ICU.
It's still scary considering hospital capacity and our population. But on an individual level 1 from your family will need hospitalization. The rest will most likely be ok.
Unless what Allah wants.
This is supplementary to my previous post.
Watched the 10 in 100 of the population that will need hospitalization? 5 of them will die if they can't be provided proper care and oxygen.
In the west, this limit is reached at soon as hospitals get overwhelmed. Like in Italy, Iran.
In BD, that saturation will be reached just as it starts. We don't have enough ventilators for regular patients right now, forget the crisis. Add with it the panic that we read of yesterday over coronavirus fear in DMC hospital that lead to a Canada returned girl's death.
Therefore my worst case scenario is 7% of the population dying because of healthcare breakdown. We might not reach that. But that's the worst case nevertheless.
"মুসলিমদের ক্যালেন্ডার আছে। খৃষ্টানদের আছে। তোমাদের ধর্মে কি কোনো ক্যলেন্ডার আছে?"
না নেই। আমি বোল্ড। রাগ বাড়লো।
"আমরা নবির জন্মদিন পালন করি ঈদে মিলাদুন্নবি। খৃষ্টানরা করে বড় দিন। তোমরা কি করো?"
রাগ আরো বাড়লো।
"আমরা হজ্জে গিয়ে আল্লাহর জন্য মাথা ন্যড়া করি। নবির সুন্নাহর প্রতি ভক্তি দেখিয়ে বাবরি চুল রাখি। তোমাদের ধর্মে কি এরকম কেউ করে?"
না নেই। চল্লিশ বছর ধরে ভক্তি দেখিয়ে কেউ চুল দাড়ি কাটে না এমন কেউ নেই।
রাগ বাড়লো। আমরা এত কিছু করতে পেরেছি।
এটা পারবো না?
হয়তো! হয়তো একদিন হবে।
সংক্ষেপে বলেছেন :
এর পর সেই আমলের বর্ননা যেটার কথা বলেছিলাম।
লিংক কমেন্টে।
লিংক কমেন্টে।
এটা নিজের শান্তির জন্য। আনফ্রেনড করা মানে আপনাকে অপছন্দ তা না। কিন্তু কারো সাথে কথা বলা বা তার কথা শুনায় আগ্রহ পাই না -- একারনে।
জাজাকাল্লাহ।
নোট : এটা আমার মন্দ কাজ। ভালো কাজ হলো মানুষের সাথে মিশে তাদের দেয়া কষ্ট-গালি-উপদেশ সহ্য করে যাওয়া। এখানে লিখেছিলাম :
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10155909751838176
^^^ এটা কিছু দিন পরে করবো ইনশাল্লাহ। যেরকম মানুষ বলে : কিছু দিন পর থেকে আমি ভালো হয়ে যাবো -- সেরকম।
এর পর মেজেষ্ট্রেট আপনার বাসার গেটে এসে টাকা চাবে কারন বাংলাদেশের মহামারি আইনে বলা আছে হাসপাতালে না নিলে জরিমানা। যেটা সরকার গত সপ্তাহে জনগনকে মনে করিয়ে দিয়েছে। তখন ম্যজিষ্ট্রেটকে "খুশি" করে দিন। তারও বৌ বাচ্চা পরিবার আছে। এই ক্রাইসিসে সে চলবে কেমনে?
আপনার খুশি? আল্লাহর কাছে মৌজুদ রাখেন। উনি খুশি করবেন।
হাসবুনাল্লাহু নিয়মাল ওয়াকিল।
আল্লাহ আমদের জন্য যথেষ্ট।
উনিই শ্রেষ্ঠ উকিল।
কিয়ামত সন্নিকটে।
And right now it suddenly has the upper hand.
USA needs China's help to mass produce everything to fight the virus. And China isn't budging. It isn't even allowing export of face masks which right now its producing 200m/day, x20 the previous rate.
Right now USA is calling China's un cooperativeness as like war. Previously China called USA's trade war as war.
And lets not talk about the supply chain.
Today's news : China has expelled all US reporters from its land, and told them to leave because of one Trump's word that it disliked.
সার্চ দিয়ে পেলাম এই রমজানের ১ তারিখ শুক্রুবার। কমেন্টে স্ক্রিন শট।
কিছু হবে বলছি না। কারন আমি ধরে রেখেছি এরকম আরকেটা আসছে ২০২৮ এর দিকে তখন হয়তো হবে।
কিন্তু এগুলো জেনে লাভ কি? কারন বলা আছে "সেই বছর তোমরা ১ বছরের জন্য খাবার...." বাকিটা বুঝতে পারবেন। নাম বললে চাকরি থাকবে না। সার্চ দিন। আমার সাথে আলোচনা করার দরকার নেই।
এর উপর আমি গত কয়েকদিন ধরে নেটে বহু আরবের বহু স্বপ্নের বিবরন পড়ছি।
কিছু হবার সম্ভাবনা আমি এখনো কম বলছি।
নিচের চার্টটা ইতালির হিসাব ১৭ তারিখ পর্যন্ত। যখন প্রায় দেড় হাজার মারা যায়। তাকালে দেখতে পারবেন ৩০ বছরের নিচে কেউ মারা যায় নি। এবং অধিকাংশই ৬০ বা ৭০ বছরের উপরে।
আপনার যে কোনো প্রশ্ন - মাসলা - জায়েজ - নাজায়েজ - শরিয়া - হালাল - হারাম - কিভাবে করবো - নিয়ম কি -- এগুলোর জন্য গুগুল সার্চ দিয়ে জেনে নিন।
আমাকে জিজ্ঞাসা করলেও আমি গুগুল সার্চ করে আপনাকে প্রথম লিংকটা পাঠিয়ে দেবো ইনশাল্লাহ। বাংলায় সার্চ দেবেন। ইংরেজি আরবিতে দেয়ার দরকার নেই।
বাংলায় আমাকে প্রশ্নটা পাঠাতে পারলে আপনি বাংলায় সার্চও দিতে পারবেন ইনশাল্লাহ।
চেষ্টা করে দেখুন না!
প্রশ্ন : "আমার সমস্যাটা ইউনিক। শুনলে বুঝতে পারবেন। এটা সার্চে পাওয়া যাবে না।"
না। আপনি যত ইউনিক মনে করছেন আপনার প্রশ্ন তত ইউনিক না। হাজার হাজার লোক এর আগে একই প্রশ্ন করেছে। সার্চ দিন, পাবেন।
Now : "Ooops!!!"
Time to backup my work and go to Twitter.
যেমন কেউ বললো : "ঈমানের কম বেশি আছে...."
বিতর্কিত। দুটো মত আছে যেগুলোর নামকরনও করা আছে। এক দলের মতে ঈমান বাইনারি। হয় আছে বা নেই। কম বেশি হতে পারে না। অন্য দলের মতে কমে বাড়ে।
বা বললেন : "ঈমান অন্তরের ব্যপার..."
বিতর্কিত। ফেসবুকে সালাফি ধারার কিছু পোষ্টারের কথা পড়েছি যারা বলছিলো "ইমাম আবু হানিফা এবং হানাফিরা পথভ্রষ্ট। কারন, তারা বলে শুধু মুখে বললেই ঈমান হয়ে গেলো। কোনো আমল করার দরকার নেই ..."
অর্থাৎ তাদের মতে নেক কাজ না করলে ঈমান আনা হবে না। বা এই ধরনের কিছু। ডিটেলস তাদের কাছে আছে।
Q. "তবে ঠিক কোনটা?"
আপনার দল-মত-শায়েখ-আলেম-মাজহাব-মানহাজ-আকিদা যেটা বলে সেটার উপর চলেন।
তবে কাউকে যদি দেখেন এগুলো নিয়ে খুব বেশি কথা বলছে। খুব বেশি ব্যখ্যা করছে বার বার করে। আপনি বুঝতে পারছেন না, কেন সে একই কথা রিপিট করছে? তবে বুঝে নিবেন সে এই ব্যপারে অধিকাংশ মতের বাইরে একটা কিছু বিশ্বাস করে।
সরাসরি মূল জিনিসটা বলতে পারছে না, কারন অন্যরা সেটার উপর আবার তাকে পাল্টা আক্রমন করতে পারে। ট্যগ দিতে পারে। তাই এর বদলে সে অনেক কথা বলে ঐ জিনিসটা বুঝাতে চাচ্ছে।
"এতে আমার শিক্ষনীয়?"
যে কেউ ঈমানের ব্যাপারে যা বলে, তার সব কথা আমার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য না। সে ইমোশোনালি বললেও।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সরল পথে চালান।
স্টেটাসে কমেন্ট করেও লাভ নেই। প্রথমতঃ কমেন্ট বন্ধ। দ্বিতীয়তঃ কমেন্ট আমি মুছে দেই। এজন্য কমেন্ট এত খালি।
ডিসকাশনে আগ্রহী না। এত কিছু শেয়ার করার সময় পাই কারো সাথে ডিসকাশন করে মুহুর্ত সময় নষ্ট করি না বলে।
"কিন্তু জরুরি ক্ষেত্রে মেসেজ পাঠাবো কি করে?"
এটা সমস্যা। জানা নেই। যদি বলি ইমেইল, ইনবক্স বা কমেন্ট যেটাই বলি সেখানে এক শ্রেনির পোলাপান ফ্লাড করে ফেলবে তাদের মেসেজ দিয়ে এটা ধারনা করে যেন ওগুলো খুবই জরুরি আমার জানা। তাদের এড়িয়ে আপনি আপনার সত্যিকারের জরুরি মেসেজ কি করে পাঠাবেন আমি এখনো বের করতে পারি নি।
তাই এখন কথা কম। ডিসকাশন কম।
জাজাকাল্লাহ।
"রেফারেন্স দিন"
যেগুলোর রেফারেন্স দেই মূল স্টেটাসে দিয়ে দেই। না দিলে দেই নাই কোনো কারনে। সেগুলো স্কিপ করে যান।
"আপনার <ঐ পোষ্ট> ঠিক না"
যতটুকু ঠিক সেটার জন্য দিয়েছি।
"আপনার ফোন নম্বর দিন ডিসকাস করতে চাই।"
ডিসকাস করার সময় নাইরে পাগল।
"এটা জরুরি..."
আমার জন্য জরুরি না।
"আপনার জন্যও জরুরি!"
ভাইরে। আপনি যত জরুরি ধারনা করছেন আপনার কথাগুলো সেগুলো আমার জন্য অত জরুরি না। এটা কি করে আমি আপনাকে বুঝাবো?
Majority of us don't have the excess money to buy all the stuff we need. Which is why only rice market saw a little bump. Other items are still stable.
This is unlike in the west. Where a millionaire from the millions like him can empty the store single handed, if he feels like that.
BD : +1
US : 0
ভারতে দেওবন্দের হাতে সব কিছু না। তারা যদি বলেও মসজিদ খোলা রাখো, কিন্তু সরকার হুকুম দেয় বন্ধ তবে অনেক মসজিদই বন্ধ হয়ে যাবে।
বাংলাদেশে সরকার কওমি আলেমরা কি করে দেখার বিষয়।
যদি খুলা থাকে তবে শেষ পর্যন্ত দুনিয়াতে জামাতে আল্লাহর নাম স্মরন হবে কেবল এই উপমহাদেশে। মধ্য আফ্রিকা ছাড়া বাকি দুনিয়াতে বন্ধ হয়ে গিয়েছে বা যাচ্ছে যেহেতু। সম্পূর্ন মধ্যপ্রাচ্য সহ।
সব নিদর্শন। এবং আমরা নিজেদেরকে আল্লাহর কাছে যত দ্বিন হীন মূল্য হীন মনে করতাম -- তত না। প্রতিটা জাতিকে আল্লাহ তায়ালা একটা উদ্দ্যেশ্য নিয়ে সৃষ্টি করেছেন উনার ইবাদত করতে।
ধরে থাকি।
আল্লাহ সাহায় হোন।
মহামারির উপর হাদিসটা পড়লে বুঝবেন প্লেগ আল্লাহ তায়ালা পাঠান পাপের শাস্তি দিতে। মূল উদ্দেশ্য এটাই। পাপিরা মারা যাবে বেশি।
কিন্তু আল্লাহর নিয়ম। যে উনি এমন কিছু করেন না যেটা দিয়ে কে পাপি কে আল্লাহওয়ালা এটা স্পষ্ট হয়ে যায়। তাই মু'মিনরাও মারা যাবে। কিন্তু তারা ঈমানদার হয়েও কষ্ট পেয়ে মরলো যে? এর বিপরিতে আল্লাহ তায়ালা তাদের শাহাদাতের মর্যাদা দেবেন। দুনিয়াতে কষ্ট পেয়ে ধর্য্য ধরেছে বলে।
তাই ধর্য্য ধরি। মূল টার্গেট আল্লাহ যাদের শাস্তি দিতে চান তারা।
আর এস্তেগফার করি।
আর আল্লাহু আকবার বলি বেশি করে।
ঐ সময়ে দুর্ভিক্ষ, মহামারি বাংলায় লেগে থাকতো। আমি যে বইগুলো পড়তাম সেগুলো ছিলো তখন থেকে আরো ২০ বছর আগের ছাপানো মানে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার যুগের বই।
হাদিসের বইয়ের টিকায় লিখা ছিলো : "আমরা গ্রামে গ্রামে খবর নিয়ে দেখেছি এই দুর্ভিক্ষে মসজিদে নিয়মিত নামাজি কেউ মারা যায় নি।"
নেক আমলে লেগে থাকি। এটা সময়।
Last post when I started count down towards 3600.
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10156990750898176
Next, can we dream of, 3200? or is that asking for too much?
Lets watch. :-)
Ask forgiveness and /
Start the counter.
So I’m hearing many myths about #COVID-19 and would like to quickly clear the record.
Myth #1: Coronavirus will go away in Sumer months.
Wrong. Previous pandemics didn’t follow weather patterns plus as we enter summer, there will be winter in the Southern Hemisphere. Virus is global.
Myth #2: In summer, the virus will spread more due to mosquito bites.
Wrong. This infection is spread via respiratory droplets, not blood. Mosquitos don’t increase spread.
Myth #3: If you can hold your breath for ten seconds without discomfort, you don’t have COVID.
Wrong: Most young patients with Coronavirus will be able to hold their breaths for much longer than 10 seconds. And many elderly without the virus won’t be able to do it.
Myth #4: Since COVID testing is unavailable, we should donate blood. The blood bank will test for it.
No blood bank is testing for Coronavirus so this attempt will fail. Blood donation is a sacred exercise; let’s make sure we are motivated by the right reasons.
Myth #5: Coronavirus lives in the throat. So drink lots of water so the virus is pushed into the stomach where the acid will kill it.
Virus may gain entry via throat but it penetrates into the host cells. You can’t wash it away. Excessive water will make you run to the toilet.
Myth #6: All this social distancing is an over reaction. You’ll see that the virus won’t cause much damage.
If we don’t see many infections (I hope) it actually will prove that social distancing worked. Not that the virus was never a big deal.
Myth #7: Car accidents kill 30,000 people annually. What’s the big deal with COVID-19?
Car accident are not contagious, their fatalities don’t double every three days, they don’t cause mass panic or a market crash.
Myth #8: Hand sanitizers are better than soap and water.
Wrong. Soap and water actually kills and washes away the virus from skin (it can not penetrate our skin cells) plus it also cleans visible soiling if hands. Don’t worry if Purrell was sold out at your supermarket.
Myth #9: One of the best strategies to prevent COVID-19 is to clean every door knob in your home with disinfectants.
Wrong. Hand washing/maintaining 6ft distance is best practice. Unless you’re caring for a COVID patient at home, your home surfaces should not be a big risk.
Myth #10: COVID-19 was deliberately spread by (depending upon your politics) the American or Chinese military.
Really???
That’s it folks. Be well. Be kind. Have faith. See you on the other side. This too shall pass.
Collected from Twitter.
That scene is repeating spontaneously in the same place in real life right now.
The scene created big headlines in the media when it was released at that time, and how the cast filmed such a busy place as vacant. Knew about it from there.
Looks like US CDC was wrong on masks. Rather China were right. This virus doesn't spread so much from touch transmission as much as it transmits through air droplets and breath. That's unlike MERS and SARS which were touch transmitted only.
Your hand washing won't help you much. Majority of the people are getting it through air transmission.
|| You can reuse masks
The first instinct might be to microwave it. Wrong. Rather keep the old mask laying for a day. All virus on it will be dead. Wear a second mask. And the next day wear the old and let the other dry now.
|| Exposure matters
A little exposure will help your immunity cope with it better, rather than a large exposure at a time. Therefore a mask helps.
|| "As a Muslim I rely on Allah and never wear masks!"
Well then wear the niqab if you are girl. And wear the head and face covering Palestinian "keffiyeh" if you are a man. Will filter air particles and water droplets. Any reduction to open air exposure is good.
|| Where can I find a kiffiyah now?
Buy a meter of cloth or two, and fold it. That's your kifayah.
Paper, cloth : 30 minutes.
Metal, shiny surface : 5 hours.
Open air : 5 hours [ China report ] 3 hours [ US report ].
Decide.
Search the source yourself, wrote it from the top of my head.
নাম বললে চাকরি থাকবে না।
- বাজার করতে গেলাম। ভিড়ে থম থম পরিবেশ। আমার মতো ফান বা হিউমর করার মতো কোনো মুখ নেই। তিন কাতার মানুষের পেছন থেকে দোকানদারকে বললাম রাতে আসবো।
- চালের দোকানদার : রাত তিনটা পর্যন্ত চাল বিক্রি করেছি। মানুষ আসছেই আসছেই আর আসছেই।
- উবার চালক আজকে : সকাল থেকে গাড়ি ফিরত দেয়া পর্যন্ত একজন পেসেঞ্জারও পাই নি। মালিককে ১০০০ টাকা দিতে হবে পাই বা না পাই। আমিও ঐ গাড়ির যাত্রি ছিলাম না।
- মসজিদে : রেকর্ড ভিড়। বছরের মাঝে মাঝে যাদের দেখি তারা সবাই এখন মসজিদ মুখি।
[ প্রতিদিন একটা করে পোষ্ট করবো ইনশাল্লাহ। যারা অপছন্দ করেন তারা স্কিপ করেন। ]
يوم فجر الجمعه رايت منام شفت ريح قويه صفراء جاءت لكل الناس ووقفت في الوسط وطلبت من الناس ان يكبروا ويستغفروا بصوت واحد ولكن كانت الاصوات قليله والبعض كان يستهزئ مني والله هذه رؤية خفت منها مع العلم انا انسانه اصلي دائما علي النبي فاستغفروا الله وقولو الله اكبر
এক আরব মহিলা বলছে, আমি গত শুক্রুবার [এই সপ্তাহের] সকালের দিকে স্বপ্নে দেখি শক্তিশালি হলুদ রংয়ের একটা বাতাস আসছে সমস্ত মানুষের দিকে। এর পর মানুষের মাঝে থেমে বলছে তকবির আর এস্তেগফার পড়তে। কিন্তু তার শব্দ ছিলো আস্তে, আর আমার দিকে মানুষের হাসাহাসি ছিলো জোরে। এইটা দেখে আমি ভিষন ভয় পেয়ে গেলাম। আমি সবসময় নবি ﷺ এর উপর দুরুদ পড়ি। তাই এস্তেগফার করো আর বেশি করে আল্লাহু আকবার বলো।
Italy added 40% more death over yesterday. And this rate of increase is constant. I shall be waiting for the rate of increase to drop to 0% when we can say it has "flatten the curve" -- which it hasn't yet.
Difference between Italy and China is that, Italy isn't cooking the books. We know the situation and fate better.
"A federal government plan to combat the coronavirus warned policymakers last week that a pandemic 'will last 18 months or longer' and could include 'multiple waves,' resulting in widespread shortages that would strain consumers ...
The 18-month figure is in line with the best-case estimates of how long it will take to develop a vaccine and make it widely available. There could be millions of deaths in the US and UK alone during that time..."
_____
The devastated world and how long it might take to return to its track -- if ever.
দুটোর পরেই আপনার পরিবারের উপর চলবে সরকারি ষ্টিম রোলার।
লিংক কমেন্টে।
আল্লাহর জন্য ধর্য্য। হাশরের ময়দানে সবাই একসাথে দাড়াবো ইনশাল্লাহ। মন্ত্রী আপনি আর ম্যজিস্ট্রেট পাশাপাশি। রেংক নেই। আশ্চর্যজনক ভাবে প্রটোকোলও আর নেই।
Link in comment.
কিন্তু এই কারনে মসজিদ জুম্মা বন্ধ করে দেয়া মুসলিমদের ইতিহাসে প্রথম। এর আগে কখনো হয়েছে বলে শুনি নি। এর উপর ফতোয়ায় না যে ঐ সময় মসজিদ-জুম্মা-জামাত বন্ধ করে দিতে হবে। যদি ফতোয়া হতো তবে আমরা আগেই শুনতাম ১৯২০ সালের কাহিনীর সাথে।
কিছু লোক মসজিদে যাবে না ঠিক আছে। যে অসুস্থ সে যাবে না ঠিক আছে। সুস্থ কিন্তু ভয় পায় সেও যাবে না ঠিক আছে। কিন্তু পুরো রাজ্যে মসজিদ বন্ধ করে জামাত বন্ধ করে দেয়া, জুম্মাও বন্ধ করা এটা ভিন্ন মাত্রা। নতুন সংযোজন।
"এত আবেগ ভালো না" "মানুষের ভালোর জন্য" "ধর্মের জন্য মানুষ নাকি মানুষের জন্য ধর্ম?" -- এগুলো নতুন ইজমা। আগের কোনো যুগের আলেমরা এই ইজমা করেন নি।
হাদিসের শেষ : "তখন তোমাদের সংখ্যা হবে অনেক, কিন্তু খড় কুটোর মতো ভেসে যাবে। কারন তোমাদের অন্তরে ওহান তৈরি হবে।"
"ওহান কি? ইয়া রাসুলুল্লাহ?" ﷺ
"দুনিয়ার মহব্বত, আর মৃত্যুর ভয়।"
ঠিক এই ওহান তৈরি হয়েছে এই যুগে পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ মুসলিম হবার পরে। মৃত্যুর ভয়। আমিও হয়তো ভিন্ন না।
আল্লাহ তায়ালা ক্ষমা করুন।
আমরা মাফ চাই।
করোনাতেও তাই।
এখন,
- করোনার কেইস দেখলাম ক্ষমতায় উপর ওয়ালাদের আগে ধরছে। সব দেশে। মন্ত্রী আমলা এমপি প্রেসিডেন্ট।
- লক্ষ ড্রেসড গার্ড দিয়ে করোনা ঠেকানো যাচ্ছে না। সেই আর্মড ফোর্সে করোনা ধরে তারা যাকে ঘিরে রেখেছে তার কাছে রাতারাতি পৌছে যায়।
বাংগালির আশার কিছু আর আছে?
একটাই দেখছি : কাজী ইব্রাহীম সাহেবের স্বপ্ন যেন সত্য হয়।
রাসুলুল্লাহ ﷺ মসজিদ বন্ধ করে ঘরে নামাজ পড়েছিলেন বৃষ্টির সময় -- ঠিক।
যেখানে মহামারি সেখানে যেতে নিষেধ করেছে -- ঠিক।
সাহাবিরা বেশি আবেগ না দেখিয়ে সেই জায়গা থেকে দৌড়ে গিয়ে মরূভুমিতে চলে যেতে বলেছেন -- ঠিক।
^^^ উপরের তিনটা একত্রিত করে মহামারির সময় মসজিদ বন্ধ করে দেয়ার উপর ফতোয়া -- ইসলামের ইতিহাসে এটা এই বছর আলেমদের নতুন ইজমা। যদিও এই মহামারির সমস্যা আদি, পুরানো।
আমাদের ফতোয়ার রেফারেন্স কিতাবে এরকম করার কথা বলা নেই, যদিও আগের যুগের সবাই এই সমস্যায় পড়েছিলো। তাই নতুন করে এখন প্রাইমারি সোর্স কোরআন-হাদিস খুলে আমরা ভিন্ন ইজমা আনছি।
^^^ এটা ভালো বলছি না। মন্দও বলছি না। নতুন বলছি।
(কালেক্টেড, টুইটার থেকে)
ইমাম দাহাবি লিখেছেন তারিখ আল ইসলাম আর আল-সিয়ারে। মিশর আর আন্দালুসে দুর্ভিক্ষ দেখা দেয় ৪৪৮ হিজরিতে। করডোভাতে মহামারি সবচেয়ে বেশি। প্রতিটা মসজিদ তালা দেয়া হয় এমন যে তাতে নামাজ পড়ার মতো কেউ নেই। এই বছরটাকে বলা হয় অনাহারের বছর।
ইবনে সায়কাল বলেন অনাহারের বছরে আমার বয়স ছিলো ১২ বছর। প্রতিটা কবরে ৩-৪ জন করে কবর দেয়া হতো। প্রতিটা মসজিদ শেকল দিয়ে বাধা ছিলো। ভেতরে না ইমাম ছিলো না মুসুল্লি।
تاريخ السلام: عام الجوع الكبير بالَأندلس:
وفيها كان القحط العظيم بالَأندلس والوباء. ومات الخلق بإشبيلية، بحيث إنَّ المساجد بقيت مُغلقة ما لها من يصلي بها، ويسمَّى عام الجوع الكبير
السير : وَفِي سَنَةِ ثَمَانٍ: ... وَكَانَ القَحْطُ عَظِيْماً بِمِصْرَ وَبَالأَنْدَلُس وَمَا عُهِدَ قَحْطٌ وَلاَ وَبَاءٌ مِثْله بقُرْطُبَة حَتَّى بَقِيَت المَسَاجِدُ مغلقَة بِلاَ مُصَلٍّ وَسُمِّيَ عَام الْجُوع الكَبِيْر.
الذيل والتكملة لكتابي الموصول والصلة: قال: كنت عام الجوع ابن اثني عشر عاماً، وكان الناس يدفنون الثلاثة والأربعة في قبر واحد، والمساجد مربوطة أبوابها بالخزم لا يوجد لها من يؤم بها ولا من يصلي فيها؛
আজকে যদি দেশে প্রতিদিন ১০ জন করে মারা যায়।
তবে এপ্রিলের ৫ তারিখে প্রতিদিন ১০০ জন করে মারা যাবে।
এর পর ২০ শে এপ্রিলের দিকে প্রতিদিন ১ হাজার জন করে।
৫ই মে প্রতিদিন ১০ হাজার।
সঠিক তথ্য হলো -- প্রতি সপ্তাহেই ১০ গুন করে বাড়ে। চার্ট নিচে।
Sounds like the crazy evil genius? It really is.
At least it's better than closing down the share market. Isn't it?
Your paper certificate's worth -- is my toilet paper's worth.
At least toilet papers have a price, now even more.
- ট্রেন্ড দেখে মনে হচ্ছে এই সপ্তাহ শেষ জুম্মা। মন্ত্রী অলরেডি হিন্ট দিয়ে ফেলেছেন। শেষ জামাতও মনে হয়। এর পর মসজিদ তালা।
- এক মসজিদে আজকে আসরের নামাজ পড়তে ঢুকবো। বলে হাত না ধুয়ে ঢুকতে দেবে না। যেন এই ভাইরাস মানুষের হাতে থাকে। হাতের ছোয়ায় ছড়ায় তাই "ছোয়াচে"।
- অফিসে ঢুকবো, দেখি বিদেশি স্টাইলে টেম্প্রেচার গান নিয়ে গার্ড দাড়িয়ে। ট্রিগার মারার পরে গ্রিন। মানে এখনো বেচে আছি আলহামদুলিল্লাহ। সামনের সপ্তাহে থাকবো কিনা জানি না।
- অফিসে ঢুকতেও হাত ধুতে হবে। কিন্তু এরা এত স্বনামধন্য টেক কম্পানি হয়ে কি করে মনে করে ভাইরাস থাকে হাতে? কে জানে - আমি জানি কম। বের হবার পরে হাত ধুলাম যদিও কেউ বলে নি - এটাই দরকার ছিলো। হাত দিয়ে ছড়ায় না বরং বাহির থেকে নিজের কাছে আসে। এটা মানুষ কখন বুঝবে?
- আজকেও বাজারে গেলাম। তিন কাতার মানুষ দোকানে। না করে ফিরে এসেছি। পাশের থেকে কে যেন বললো "ঈদের বাজার করতে আইছে সবাই"। কালকে আবার হানা দিতে হবে।
- ৩৪ সেকেন্ডের অডিও ভাইরাল নেটে। শুনলাম। কিছু বললাম না। আমাদের ছাত্রলীগ ভাইদের দিকে নজর রেখে গুজব না ছড়াই।
- প্রতি ৬ ঘন্টায় পরিস্থিতি বদলায় ভাইরাস হানা দিলে। ছয় ঘন্টা আগে রাজশাহি থেকে ঢাকার সকল বাস বন্ধ। ঘর্মঘট এই সময়? না ভাইরাস। মানে আরম্ভ। ৬ ঘন্টা পরে খবর আরেক ডিসট্রিকের সাথে বন্ধ। কালকে?
- ফিরছি রিকশাওয়ালা বলে, "ঢাকায় ঢুকতেও দিবো না, বাইরাতেও দিবো না।" গুজব। তবে বুঝলাম আমার বাজারটা করা জরুরি। এখনো পারি নি।
- সিএনজিতে। ড্রাইভার আমাকে কিছুক্ষন আখিরুজ্জামানের বর্ননা শুনালো, কি হবে বলা আছে।
- বাসায়। শান্তি? তাও না। ঢুকতেই বৌয়ের হুকুম "ওই তুমি হাত ধুইছো? এখনই যাও!" তারও বিশ্বাস ভাইরাস থাকে মানুষের হাতে।
২
মহামারি আর কখনো হবে না সবার ধারনা ছিলো। সেই যুগ শেষ। এত ঔষধ এন্টিবায়োটিক ভেক্সিন। মহামারির অন্ধকার যুগ আমরা ফেলে এসেছি। এর পর অবিশ্বাস্য ভাবে হটাৎ পুরো দুনিয়া এখন কাত।
৩
পৃথিবীতে টনে টনে খাদ্য ফেলে দেয়া হয় প্রতি বছর। উৎপাদন সব সময় প্রয়োজনের থেকে বেশি। খাদ্য এখন প্রায় ফ্রি। আম্রিকার সরকার কৃষকদের টাকা দেয় প্রতি বছর যেন চাষাবাদ না করে সেজন্য।
দূর্ভিক্ষ আমরা পেছনে ফেলে এসেছি।
দাজ্জাল আসার একটা লক্ষন হলো তার আগে মিম্বরে দাড়িয়ে ইমামদের দাজ্জালের কথা বলা বন্ধ হয়ে যাবে। বাংলাদেশে কখনোও বলা হয় না, প্রায়। মসজিদুল হারামে ২০০০ এর দশকে একবার গিয়ে শুনেছিলাম দ্বিতীয় খুতবার পুরোটা ইমাম দাজ্জালের ব্যপারে সাবধান করেছিলেন। এখন কি জানি না।
তাই সব কথা বন্ধ। এটা একটা সময়ের লক্ষন।
FAQ : "আমি জানতে চাই।"
বই পড়েন।
"কোন বই?"
যে কোনো বই দিয়ে আরম্ভ করেন।
"আপনার কাছ থেকে জানতে চাই।"
ভাইরে এখন সময়ও নেই, উৎসাহও নেই।
"ফেসবুক করার মতো সময় তো বহু পান।"
কারো সাথে চ্যাট করি না বলে কিছু সময় পাই।
শান্তির খোজে আমি ফেসবুকে থাকি।
মনের জ্বালা যন্ত্রনা ঝেড়ে খোলাসা হতে।
কিন্তু মানুষের সাথে কথা আরম্ভ করলে জ্বালা বাড়বে।
"কিন্তু আমি আপনার পক্ষে, তর্কে যেতে চাই না।"
পক্ষে যারা ছিলো সবাই এখন তর্কে। এর শেষ নেই।
আরব লোক। বলছেন : ২০১৮ সালের প্রথম দিকে আমি স্বপ্ন দেখি রাসুলুল্লাহ ﷺ উনার হাতে তলোয়ার। আমাদের সামনে তিনটা খাবারের কন্টেইনার ঢাকা। উনি ﷺ প্রথম পাত্রটার দিকে তলোয়ার দিয়ে দেখিয়ে বললেন "২০১৮ সাল, যুদ্ধ"। দ্বিতীয়টার দিকে দেখিয়ে "এটা ক্ষুধা"। তৃতীয়টার দিকে দেখিয়ে বললেন "এটা সাহায্য"। উনি প্রথমটা ছাড়া অন্যগুলোর বছর উল্লেখ করেন নি।
السلام عليكم اخوك من ادلب
اخي في اول سنة ٢٠١٨رايت الرسول صلى الله عليه وسلم وبيده سيف وامامنا ثلاثة قدور طعام مغطاة واشار الى القدر الاول بلسيف وقال لي عام ٢٠١٨ حرب واشار الى القدر الثاني وقال هذا جوع ولكنه لم يسمي العام واشار الى القدر الثالث وقال هذا نصر بلسيف وايضا لم يسمي العام هوفقط اشار للقدر الاول وسماه ب٢٠١٨ اما القدرين الاخرين فهو لم يسمي اعوامهم
মাজহাবগত পার্থক্য দেখছি এতে :
হানাফি : মসজিদে।
সালাফি : ঘরে।
সংক্ষেপে বললাম। আপনি মিলিয়ে দেখেন দুই পক্ষের অধিকাংশ আলেম ও অনুসারিদের কথার সাথে মিলে কিনা।
কার মত "ঠিক" -- সেই ব্যপারে আমার আগ্রহ নেই।
কার মত "কি" -- সেই ব্যপারে আমার আগ্রহ আছে।
আমার ধারনা হাতে গুনা দুই চার কাতার লোক নিয়ে জুম্মা হবে।
^^^ এটা খারাপ বলছি না। প্রোগ্রেসটা দেখাচ্ছি। [ বা ডিগ্রেস ]
In mid Feb.
Another kid caught a 7 days fever that travel with us.
My kid caught a 2 days fever + diarrhea. After him.
My second kid caught 2 days fever + diarrhea. After him.
Car driver caught a bad fever + vomiting. After him.
I caught a sometimes extreme coughing + very bad headache for 2 days.
অধিকাংশের ক্ষেত্রে এটা হবে হালকা জ্বর ১ বা ২ দিনের জন্য। সংগে কিছু কাশি।
জ্বরাটা বাইনারি। মানে খারাপ হলে একেবারে খারাপ করে ছেড়ে দেবে অল্প কিছু পার্সেন্ট লোকের জন্য। নয়তো আমি যা বললাম তাই অধিকাংশের জন্য।
আবার বলছি
অধিকাংশের ক্ষেত্রে এটা হবে হালকা জ্বর ২ দিনের জন্য। সংগে কিছু কাশি।
এর থেকে বেশি হলে হালকা জ্বরের সাথে প্রচন্ড মাথা ব্যথা দুই দিনের জন্য।
এর থেকে বেশি হলে জ্বরের আগে ডাইরিয়া এর পর প্রচন্ড জ্বর দুই দিনের জন্য। দুই দিন পরে আপনি হাটতে পারবেন ইনশাল্লাহ।
এর থেকে বেশি খারাপ হলে আগে যা লিখেছিলাম সেরকম হবে।
অধিকাংশের আতংকের কিছু নেই।
বরং আল্লাহকে ভয় করি। জান্নাতে জ্বর, মাথা ব্যথা, ইনফেকশন বা অসুস্থ কেউ হবে না। কেউ মারা যাবে না। সময় গেলেও বৃদ্ধ হবে না।
জাজাকাল্লাহ।
- মুসনাদ আহমেদ।
إِذَا أَحَبَّ اللَّهُ قَوْمًا ابْتَلَاهُمْ فَمَنْ صَبَرَ فَلَهُ الصَّبْرُ وَمَنْ جَزِعَ فَلَهُ الْجَزَعُ
23122 مسند أحمد بَاقِي مُسْنَدِ الْأَنْصَارِ
1706 المحدث الألباني خلاصة حكم المحدث صحيح في صحيح الجامع
১৪ শ বছরে প্রথম মসজিদে নববি বন্ধ। ইয়াসির কাজির স্টেটাসের লিংক কমেন্টে। বাকি তথ্য টুইটারে। গত রাতে শেষ গেইট বন্ধের ছবি ভাইরাল নেটে।
বেশ কিছুদিন আগের কথা। একজন মুসল্লী এসে বললঃ 'হুজুর! আব্বু খুব অসুস্থ। তাওবা পড়াতে হবে। জলদি চলুন।' আমি তৎক্ষনাৎ বেরিয়ে পড়লাম। বাসায় যেতে যেতে শুনলাম উনার বাবা আজ কয়েকদিন যাবত সেন্স-আউট। কাউকে চিনেন না। কথাও বলতে পারেন না।
যাহোক, আমি বাসায় পৌছে সালাম দিলাম। লোকটা সালামের জবাব দিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, আপনি কি আমাকে চিনেন?
: চিনব না কেন? আপনি অমুক মসজিদের খতিব সাহেব না?
ঘরের সবাই তো অবাক। কয়েকদিন যাবত যার সেন্স নেই, যবান নেই, খতিব সাহেবকে দেখতেই কি করে সুস্থ হয়ে গেল? যাহোক, ঘটনা আরো সামনে। বললামঃ
: আমি তো আসছি আপনাকে তাওবা পড়াতে।
: নাহ! আমি তাওবা পড়ব না।
মুখের উপর না করে দিল! আমি তাওবার অনেক ফজীলত বর্ণনা করলাম। বুঝালাম। কিন্তু লোকটা রাজি হচ্ছিল না। পরিবারের সবাই যখন চাপ দিল তাওবা করতে, তখন সে যা বলল, তা শোনার জন্য মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না। সে বলল, ঐ যে জানালা? ওখানে মুগুর নিয়ে কিছু লোক বসে আছে। তাওবা পড়লেই পিটাবে!
আমরা তাকে সাহস দিলাম। বললাম, আমরা আছি তো! সে বলল, তারা তোমাদের চেয়েও শক্তিশালী! খুবই ভয়ানক। সারাক্ষণ ওখানে বসে থাকে।
অবশেষে লোকটার ভাগ্যে তাওবা জুটেনি। এভাবেই সে মারা যায়। লোকটা পেশায় ছিলেন 'কাস্টমস অফিসার'।
পাঠক!
ঘটনাটা আমার মাদ্রাসার এক সিনিয়র শিক্ষক থেকে শোনা। অন্তরে দাগ কাটল, তাই শেয়ার করলাম।
আরো কিছু কথা।
১
আল বিদায়ায় দুটো ঘটনার কথা উল্লেখ আছে দুই খন্ড। অনেক বড় বুজুর্গ। ওলিদের মতো ইবাদতে থাকতেন। এর সংগে মুজাহিদও। কাফেরদের দূর্গ ঘেরাও করেছে। সে মুজাহিদদের সাথে বাইরে। দুৃর্গের ভেতর এক মেয়েকে দেখে সে পাগল হয়ে যায়। সে তার দ্বিন ছেড়ে কাফের হয়ে ঐ মহিলাকে বিয়ে করে। এই অবস্থায় মৃত্যু।
এরকম আরেকটা ঘটনা।
২
বাগদাদের একটা ঘটনা মশহুর আমাদের তরিকত পন্থিদের মাঝে। উনি একদম প্রথম পীরদের একজন ছিলেন সম্ভবতঃ আব্দুল কাদের জিলানীর শায়েখ। সফরে এক খৃষ্টান মহিলাকে দেখে আশেক হয়ে যায়। ঐ মহিলা শর্ত দেয় আমাকে বিয়ে করতে হলে তোমাকেও খৃষ্টান হতে হবে। সে তাই হয় এবং মেয়েকে বিয়ে করে। এর পর তাকে ফিরানোর জন্য পরে যখন উনার মুরিদরা যায় দেখে সে ঐ মহিলার শুকর চরাচ্ছে। "কিছু কি মনে আছে আপনার পূর্ন কোরআন হাফেজ ছিলেন, এত হাদিস।" -- একটা আয়াত বললেন যাতে এটাই উনার পরিনতি বুঝা যায়।
৩
কেন?
এক বুজুর্গ জানতে চেয়েছিলেন কেন তাদের এমন হলো? সে জবাব পেলো ঐ ওলি সেই খৃষ্টান মহিলাকে দেখে অন্তরে একটু আত্মদম্ভ করেছিলো "আমি হিদায়ত প্রাপ্ত আর সে পথভ্রষ্ট।"
আত্মদম্ভের জন্য।
৪
কেন? আবারও।
আগের পোষ্টে লিখেছিলাম দুনিয়ার বুকে যে ব্যক্তি প্রথম লিখেছে এই সৃষ্টির কোনো স্রষ্টা নেই, অথচ এর আগে সে বাইরে গিয়ে আকাশে তাকালে আল্লাহর আরশ দেখতে পারতো।
কেন? আরেক বুজুর্গের প্রশ্ন ছিলো। সে জবাব পেলো সেই বান্দা তার ঐ আরশ দেখতে পারার নিয়ামতের জন্য কখনো আল্লাহর শুকরিয়া করে নি। তাই।
না-শুকরিয়ার জন্য।
৫
কেন?
গাজ্জালির কিতাবে আরেক কাহিনি। বুজুর্গ। অনেক ইবাদত। কারামত করতে পারেন। হাল উঠে গেলো। হাল কি? প্রচন্ড আল্লাহর ভয় যে মানুষ পাগলের মতো হয়ে যায়। সে লাফা লাফি করে মাটিতে পড়ে গেলো। মাথা কেটে রক্ত বের হচ্ছে। ঐ রক্ত মাটিতে বয়ে যাচ্ছে। কিন্তু একটা লিখার মতো হয়ে। লিখাটা -- লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ।
এটা দেখে আরো বয়স্ক এক বুজুর্গ বললো দেখবে সে শিগ্রই ঈমান হারাবে। সত্যি সে ঈমান হারিয়ে ফেলে।
কেন? বয়স্ক বুজর্গ বললো, সে তার কারামত দিয়ে ঐ কালেমা লিখছিলো মাটিতে। এবং নিজের বুজুুর্গি জাহির করছিলো। তাই।
রিয়ার জন্য।
ইতিহাসে প্রথম জুম্মার দিন যে আরবের কোনো মসজিদে জুম্মা হলো না, মক্কা মদিনা সহ।
আল্লাহ হিফাজত করুন।
Q. "আপনি যা লিংক দেন সেগুলো পাওয়া যায় না। কমেন্টও নেই।"
ফেসবুক এগুলো সব ব্যন করে দিয়েছিলো কয়েকদিন আগে। যে কোনো লিংকে "করোনাভাইরাস" কথাটা থাকলেই সেইটা লিংক গায়েব।
আজকে আমাকে জানালো কমেন্টগুলো আবার দর্শনীয় করেছে। চেক করে দেখেন।
Q. "ফ্রেন্ড লিষ্টে এড করেন" -- এটা সবচেয়ে কমন মেসেজ।
উত্তর : ফলো করেন। ফ্রেন্ড লিষ্টও ছোট করে আনছি। বহু পুরানো ফ্রেন্ডদেরকেও আনফ্রেন্ড করছি এখন। যেন কেউ কমেন্ট না করতে পারে।
ফ্রেন্ড লিষ্টে যোগ করলে আপনি স্টেটাসে কমেন্ট করার সুযোগ পাবেন। এবং যেই কমেন্ট করেন না কেন, সেটাই আমার জন্য ক্ষতিকর। ভালো কমেন্ট করলেও, ক্ষতিকর।
আর আমি ভুল কিছু পোষ্ট করলে আপনি চুপ থাকতে পারবেন না। কারন তখন এটা আপনার "ঈমাদের দাবি" বা "নাহি আনিল মুনকার" বা "দ্বিনের বিশুদ্ধতা রক্ষার" ব্যাপার হবে। যেভাবেই বলেন। আপনাকে প্রতিবাদ করতে হবে।
আমি সাফার করবো। তাই ফ্রেন্ড লিষ্টে এখন এড না করা আমাদের দুইজনের জন্য ভালো।
Q. "ফ্রেন্ড না হলে সব পোষ্ট পাই না।"
"See First" দিয়ে রাখেন। সব পাবেন ইনশাল্লাহ। আমি যাদের ফলো করি এবং জরুরি করে, তাদের see first দিয়ে রেখেছি। কেউ ফ্রেন্ড না কিন্তু সবার সব পোষ্ট পাই।
জাজাকাল্লাহ।
উত্তর : ব্লক খাবেন। যখন আমি বুঝবো। আপনি নিষ্পাপ হলেও।
আমার পথ রক্ষা করাটা আমার জন্যও জরুরি। :-)
- অন্য এক মসজিদে যাচ্ছি যেটা বড় এবং দুই কাতারের মাঝে ফাকা বেশি।
নিজেকে আল্লাহর সামেন চ্যলেঞ্জ হিসাবে পেশ করতে হয় না "হে আল্লাহ দেখেন, আমি অন্য কিছু পরোয়া করি না।"
আল্লাহ তায়ালা ঐরকম পরিক্ষা নিলে ঈমানের উপর টিকে থাকা মুশকিল হবে।
মাথা নিচু করে আল্লাহর হুকুম পালন করে যেতে হয়।
যতক্ষন উনি তৌফিক দিয়েছেন।
আল্লাহ তায়ালা অহংকারিদের ভালোবাসেন না।
30% increase in fatality every two days. No "flattening the curve" yet.
Dead today : 630.
Case fatality rate : 8.5% now.
Lets rather focus on the upcoming economic collapse or possible mass starvation. Suffering of which might exceed the current sufferings.
And should focus on
- Preparation.
Pro-active, instead of fear mongering.
There's no way out. You have to chose between the two
- Either let the population go out to work, and die from the disease.
Some nations can handle it. Some can't.
আরেক ভাই বলছেন : আল্লাহর কছম করে বলছি। আমি কয়েক মাস আগে স্বপ্ন দেখেছি আকাশে লিখা "ইকতারাবু ওয়াদুল হক"। //
এটা সুরা আম্বিয়ার আয়াত। অর্থ মহাসত্যের সময় কাছিয়ে এসেছে। আখিরুজ্জামানের একটা ঘটনা বর্ননা করে আল্লাহ তায়ালা ঐ কথা বলেছেন।
أقسم بالله العظيم انا ايضا رأيت رؤيا من أشهر مكتوب في السماء اقترب الوعد الحق
আমি অন্য কোনো নিউজ দিয়েও কথাটা বলতে পারতাম। কিন্তু আমাদের ছাত্রলীগের বড় ভাইরা তখন মাইন্ড খেতো। তাদেরকে অনলাইনে মানুষের স্টেটাস আর দলের ইমেজের পাহারাদার রাখা হয়েছে একটা কারনে। এর উপর তাদের জীবন জীবিকা চাকরি ভবিষ্যৎ দর্শন আদর্শ চেতনা ধর্ম অস্তিত্ব সব।
তবে লিংকে দেয়া খবরে লীগের অনলাইন goon দের মাইন্ড খাবার কারন নেই।
তাই যে দিন খবর বেরুবে জেল থেকে অপরাধিদের মুক্তি দেবার ব্যপারে মন্ত্রী আলোচনা করছে কারন করোনা ভাইরাস ধরলে তারা সবাই দলে দলে মারা যাবে। সেদিন দোকান থেকে দুটো শাবল কিনে রাখতে হবে।
দেশে এটাই একমাত্র লিগ্যাল অস্ত্র এখন।
FAQ : "এরকম হবে না।"
উত্তর : ঠিক! হবে না। এমনি বললাম।
This is creating an interesting friction in the community. Those that aren't praying isn't liking that some in the community still are.
Let them follow their teaching. No point in pushing your understanding over to a group that doesn't follow your school of thoughts.
তবে পরে বেড়ে গেলে আলেমদের দিয়ে ঘোষনা দেয়ানোর ইচ্ছে আছে।
আমি যা বুঝলাম। লিংক কমেন্ট।
সে হিসাবে একটা রাষ্ট্রের জনসংখ্যা যদি ৬ কোটি হয় তবে ১৫০০ মারা যাবে প্রতি দিন। বা ১৫ কোটি হলে ৪০০০ লোক।
এর পর এর সাথে করোনাভাইরাসে কতজন মারা যাচ্ছে সেটা কম্পেয়ার করেন।
২
দেশের প্রকৃত খবর ছাত্রলীগের নেতাদের কাছে ছাড়া পাওয়া যাবে না। তাই নিজের পরিবারের ১০০ জনকে এখনই গুনে রাখুন। এর পর এই ধাক্কা শেষ হয়ে গেলে ঠিক ঐ ১০০ জনের মাঝে কয়জন মারা গিয়েছে সেটা হিসাবে করুন। সারা দেশে কতজন মারা গিয়েছে হিসাব পাবেন।
এই নিয়ম ছাড়া "ঐ বাড়িতে", "সেই এলাকায়" "আমার জানার মাঝে কয় জন হলো?" -- এগুলো দিয়ে মূল হিসাব পাবেন না।
অসুস্থ হবার আগে মার্ক করতে হবে। এর পর ঘটনা শেষে ঠিক ঐ কয়জনের মাঝে কতজন মারা গেলো হিসাব করতে হবে।
জাজাকাল্লাহ।
"মসজিদের গেট লক করে তিন জন নিয়ে জুম্মা? কারন হানাফি মাজহাবে জুম্মার জন্য তিন জন থাকা শর্ত।"
এক শর্ত পূর্ন করা হয়েছে। অন্য শর্ত ভঙ্গ করা হয়েছে।
Go on with your regular duty. Those that survive, will. It's not like the plague in the middle ages with 100% mortality rate, anyone that catches it will die, abandon the city.
You will catch it whether you isolate yourself or not. Maybe you have already caught, recovered and don't know.
- The city has gone empty. The road that took 3 hours to travel, now takes 30 minutes.
- Tenants are leaving. Multiple apartments where I live in now locked. Like how it happens during Eid vacation.
- Businesses collapsing. Layoffs rampant. People are going job less, income less. Street vendors sales less.
- Price increase is 'just a little bit'. Very few in this city has the sack of money to buy items for the next three months. Shops are full.
- Compare this with the time of the year now. One month to Ramadan. Streets generally should be busting now with traffic and business activities.
এখন পরের ইশু নিয়ে পড়তে হবে। এর পর সামনে কি হতে পারে। সেটা নিয়ে ভীতিকর কথাবার্তা। এর পর মিলিয়ে দেখা সত্যি সত্যি হয় কিনা।
উত্তর :
প্রথম কথা হলো সোশিয়াল আইসোলেশনের জন্য যদি রেষ্টুরেন্টে না যান। তবে এখন গিয়ে দেখবেন রেষ্টুরেন্ট খালি। কারন কেউ ভয়ে যাচ্ছে না। আপনি ঘরের থেকে বেশি আইসোলেশন পাবেন সেখানে।
দ্বিতীয়তঃ নিজেই বাসায় বার্গার বানিয়ে খেতে পারেন। মালটি লেভেল চিজ বার্গারের রেসিপি নিচে দেয়া হলো
তিন স্লাইজ বা চার স্লাইজ পাউরুটি। যত লেভেল চান। পাউরুটিগুলো গরম বা হালকা টোষ্ট করতে হবে। তাওয়া ব্যবহার করতে পারেন।
লেভেল ১ : একটা ডিম। পোচ করে নিতে হবে। ১০ টাকা।
লেভেল ২ : এক স্লাইজ চিজ। স্লাইজ চিজ পাবেন দোকানে ২০০ টাকা/ডজন। ১৫ টাকা।
লেভেল ৩ : একটা টমেটো। ৩ টাকা।
লেভেল ৪ : তিনটা চিকেন নাগেট। নাগেট পাওয়া যায় দোকানে ২০টার প্যকেট ২০০ টাকা। ৩০ টাকা।
মাল্টিলেভেল চিজ বার্গার। ৫০ টাকায়। এটাই দোকানে ৫০০ টাকা নিতো।
"কিন্তু কোক?"
কোক কেটো ডায়েট ফ্রেন্ডলি না। বরং কফি খান সংগে। পানি মাইক্রো করে কফি আর গুড়ো দুধ মিশিয়ে। "ফুল মিল" হয়ে যাবে।
সাবধানতা : বৌরে এগুলো বানাতে অর্ডার দেবেন না। ফেমিনিজমের যুগ বৌ মার দেবে। নিজে করুন।
২ সপ্তাহ আগে টুইটারে একজনকে অন্যরা চ্যলেঞ্জ করেছিলো "কি বলতে চান? বলেনতো নিউয়র্কের মতো দুনিয়ার ব্যবসার কেন্দ্র কি লক ডাউন করা হবে?" আমেরিকায় তখনো ভাইরাস নেই। সে ঘাবড়িয়ে যায়। চিন্তা করে এত অসম্ভব জিনিস আমি দাবি করি কি করে? আজকে খবর নিউ ইয়র্ক অলমোষ্ট লকড ডাউন।
মানুষ অসম্ভব জিনিস দেখবে।
"কিন্তু এগুলো তো কিছুই আলামত না। কি বলেন?"
আলামত না, এবং সব ঠিক হয়ে যাবে -- যদি এই বিপদের উপর কিছু দিন পরে আল্লাহ তায়ালা আরো বড় অকল্পনীয় দ্বিতীয় কোনো বিপদ মানুষের উপর চাপিয়ে না দেন। সে ক্ষেত্রে আশা করতে পারেন ৮ মাস পর থেকে অবস্থা ভালো হতে থাকবে ইনশাল্লাহ।
দ্বিতীয় আরেকটা বিপদ আসলে -- নিদর্শন। খারাপ।
১
জেরুজালেমের উন্নয়নের পরে হবে মদিনার পতন।
২
এক রাখাল তার ছাগলের পাল নিয়ে মদিনা শহেরের গেটে এসে দেখবে কেউ নেই। চার পাশে মরা লাশ। সে ভেতরে ঢুকে মসজিদে নববির দিকে হেটে যেতে থাকতে তার পালের ছাগলগুলো মারা যেতে থাকবে। মিম্বরে কাছে পৌছে দেখবে সেখানে কেউ নেই, কিছু মৃত ছাড়া।
বাহির হয়ে ফিরে যেতে শহরের গেইটের দিকে হাটতে থাকা অবস্থায় সে মুখ থুবড়ে পড়ে মারা যাবে।
৩
জেরুজালেম বিজয়ের জন্য খুরাসান থেকে যে জামাত যাবে তাদের ব্যপারে এক বর্ননায় আছে তারা মহামারিতে পড়বে। অনেকে মারা যাবে। বাকিরা পাহাড় পর্বতে ছড়িয়ে পড়বে।
//
এখানে আর বেশি দিলে মানুষ অবিশ্বাস করবে। "অবিশ্বাস্য! নাহ! পাগল নাকি? হতেই পারে না।" তাই এখানে কাট।
নিদর্শন চলে আসার পরে মিলিয়ে একটু একটু বললে তখন মানুষ ক্যচ করতে পারে।
জাজাকাল্লাহ।
FAQ : "<যাই জানতে চান>"
উত্তর : জানা নেই।
কিছু দিন পরে লিখে "ভয় পাবার কারন আছে। মসজিদে যাচ্ছি না।" পড়ে আবার দ্বিতিয়বার মেজাজ খারাপ, "হায়রে! কিরকম ভয় দেখায়!"
২
"তো উনি করবেনটা কি?"
সেটাই চিন্তা করছিলাম। নিজেকে আমি টালারেন্ট মনে করি। এর পরও কেউ ডান লিখলেও মেজাজ খারাপ, বাম লিখলেও মেজাজ খারাপ। লিখবেটা কি? নিজেও জানি না।
আমি আগে ভয় দেখিয়ে লিখতাম। তখনও লোক গালাগালি করতো। একজন বাসায় এসে অনেক কথা শুনিয়ে যায়।
এখন "কিছু না, ভয়ের কারন নেই" বলছি। এখনো গালাগালি।
৩
যাই লিখেন গালি খাবেন। আমি একাই একই জনের দুই লিখায় দুই বার গালি দেই।
মানুষের টলারেন্স তো আর আমার থেকে বেশি না।
কেউ জানে না সে কি চায়। কোনটা ঠিক।
কিন্তু সবাই নিশ্চিৎ জানে "আমি যা চাই সেটাই ঠিক।"
যাই চাই না কেন।
আজকে রাতের দৃশ্য : মা বসে আসে, বাচ্চাগুলো তার চারদিকে সব গুটিশুটি মেরে বসে দ্বিনের কথা শুনছে। সবার মাঝে একজন নামাজ পড়ছে।
"ঘটনা কি?"
মানে, করোনাভাইরাস।
যুদ্ধ আরম্ভ হবার পরে ভয়, আতংক, উত্তেজনা নির্থক।
বাচি মরি কিছু আসে যায় না। যুদ্ধটাই আসল।
যত একেবারে শান্ত থেকে যুদ্ধ করে যেতে পারবেন,
তত বেশি সময় যুদ্ধ চালিয়ে যেতে পারবেন।
অর্থাৎ কমুনিটি স্প্রেড হয়েছিলো ফেব্রুয়ারিতেই।
[ ফ্রান্সের কথা বলছি। বাংলাদেশে নেই ]
এই ব্যপারে আমার অবস্থান হলো আসবেন না।
কারন সে পরিবেশ তৈরি হয় নি। উনি ঐ পর্যন্ত আসবেন না, যতক্ষন না মানুষ অপেক্ষা করতে করতে কাহিল হয়ে বলে "এখন আর এসেও কিছু করতে পারবেন না।"
আমার এই কথাটা খুবই অ-জনপ্রীয়। আগেও যখনই বলতাম তখন কিছু লোক তেড়ে আসতো। এখন কমেন্ট বন্ধ তাই হয়তো কিছু বলতে পারবে না।
তাই, দেখতে থাকেন। এই বছরের শেষ পর্যন্ত গেলে না আসলে প্রমান।
কিন্তু আমলে লেগে থাকি। আমাদের বিচার হবে আমলে। মাহদি পর্যন্ত পৌছবে আমাদের মাঝে হাতে গুনা কয়েকজন মাত্র।
______
তবে আরমান খান ভাই বুজুর্গ মানুষ। অল্প ডান বাম মত-পার্থক্য যে কোনো দুজনের মাঝে আছে।
জাজাকাল্লাহ।
১
তাকি উথমানি সাহেবের বর্নিত আমলটা করছি। প্রতিদিন এক ওয়াক্তে। যদিও উনি প্রতিদিন পড়ার কথা বলেন নি।
আরম্ভ করার পর পর একটা জিনিস হয়েছে, মনে যে আতংক ছিলো সেটা আল্লাহ তায়ালা হটাৎ করেই সরিয়ে দিয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ।
২
নামাজ মসজিদে পড়ছি এখনো। যতদিন মসজিদ খোলা আছে। বন্ধ হয়ে গেলে যুদ্ধ করার দরকার নেই। শান্ত থাকি। যে দিকে আল্লাহ তায়ালা নিয়ে যান।
৩
উথমানি সাহেবের আমলের ব্যপারে উনি বলেছেন চলতি বিপদ থেকে আল্লাহ রক্ষা করবেন। করোনা ভাইরাসের জন্য স্পেশাল না।
আল্লাহ তায়ালা যেন আমাদের এই বিপদে পথ দেখান।
বলছেন
কি বুঝলাম?
একেক জন একেক জিনিস বুঝবে। আমি বুঝলাম : যে মারা যাবার সে মারা যাবে। অধিকাংশের ক্ষতি হবে না ইনশাল্লাহ।
উনার নামাজি বাপকে আল্লাহ তায়ালা যেন জান্নাত নসিব করেন। উত্তম পুরষ্কার দান করেন। আমাদেরও যেন ক্ষমা করেন। মু'মিন পরিবার।
লিংক কমেন্টে।
১
নিজের ব্যপারে "নিশ্চিৎ" না হয়ে যাই। গাজ্জালির একটা বইয়ে আছে এক ওলির কথা বলতেন, "মসজিদে যাবার পথে আমি বার বার কোমরে হাত দিয়ে দেখি ক্রুশ বা পৈতা বাধা কিনা।" অর্থাৎ উনি ঐ সময়ের মাঝেও ঈমান হারানোর ভয় করতেন।
২
আয়শা রা: এর কথা, কখন বুঝবো আমি দ্বিনদ্বার? যখন তোমার মনে হবে তুমি গুনাহগার। আর কখন বুঝবো আমি গুনাহগার? যখন তোমার মনে হতে থাকবে তুমি দ্বিনদ্বার।
৩
আল্লাহর সামনে নম্র আর নিচ হয়ে যাই। উনি জানেন আমার পরিনতি কি। উনি অহংকারিদের ভালোবাসেন না।
- সাদ সাহেবের একটা বয়ান নেটে করোনা ভাইরাসের উপর। কিন্তু উনার কথার থেকে উনার চারিদিকে বরং কাশির শব্দ প্রচন্ড।
- এখন খবর নিজামুদ্দিন থেকে একটা জামাত যাচ্ছিলো ট্রেনে। তাদের কাশি দেখে থামিয়ে টেষ্ট করে দেখে ৯ জন আক্রান্ত।
- মিলাতে হবে মালয়শিয়ার মারকাজ মসজিদে ইজতেমা করার পরে ৬০০ জন আক্রান্ত হবার পরে মারকাজ মসজিদই সিল করে বন্ধ করে দেয়ার ঘটনার সাথে।
এর পর শুরা পন্থিদের এরকম কতটুকু হয় দেখার ব্যপার।
___________
News : Garments export order for 15 billion dollars have been cancelled.
That means all orders for this six months, virtually 100%. As yearly export is 30 billion.
Note garments bring in 90% of BD export income.
Good
Bad
There's no long ventilator or life support fear now, as everything is virtually stopped. Either one survives or die quickly.
The fear that one have. The fear on the day of judgement, standing on the bare field and panicking on whether one will receive the Book of his Deeds on the right hand or left.
It can go either way and that spells one's destruction or success.
এক সন্ধ্যায়, আমি ভাবলাম অতিরিক্ত অক্সিজেন সরবরাহ ছাড়া আমি আর শ্বাস নিতে পারব না। হাসপাতালের জন্য বের হবার ঠিক আগ মুহূর্তেই, আমি আল্লাহর কাছে কায়মনো বাক্যে দু’আ করলাম এবং অবিশ্বাস্যভাবে আল্লাহ সুবহানু তা’আলা আমার অন্তরে এই কথা ঢেলে দিলেন যে, আমার কালোজিরার ধোঁয়ার সাহায্য নেয়া উচিত। কালোজিরাকে আমার ফুসফুস পর্যন্ত পৌছানোর জন্য আমি পানিতে কালোজিরার তেল মেশালাম এবং সূরা ফাতিহা ও মাওযাতাইন পড়ে এতে ফুঁ দিলাম (সূরা নাস এবং সূরা ফালাককে একত্রে মাওযাতাইন বলে)। অতঃপর নিঃশ্বাসের মাধ্যমে ধীরে ধীরে তা টেনে নিলাম। এটা আমাকে অসম্ভব স্বস্তি দিল। আমি এটা নিয়মিত করতে লাগলাম এবং আস্তে আস্তে সেরে উঠতে লাগলাম।
অন্যখানে আপনি ডিসকাশন করার সুযোগ পাবেন। ব্যসিক্যলি এখন কেউ কিছু জানে না, কিন্তু আপনার শান্তির জন্য কেউ কিছু বানিয়ে আপনার প্রশ্নের কিছু একটা জবাব দেবে হয়তো।
এখানে ডিসকাশন বন্ধ রেখেছি যেহেতু।
সময়টা ফিতনার। কেউ কিছু জানে না। কিন্তু সবাই বড় গলায় অন্যকে গালা-গালি করছে "এই করেন" "সেই করবেন না"। কিছু দিন পরে নিজের কথার আবার পরিবর্তন।
নিজে যা বুঝি। আমার বুঝ "ঠিক" সেটাও নিশ্চিৎ না।
কিন্তু অন্যের কথাও যে ঠিক সেটাও "অনিশ্চিৎ"।
তাই শেষে নিজে যেটা ভালো বুঝি।
বাচলে বাচবো, মরলে মরবো।
অন্যের কথা শুনলেও বাচবো মরবো।
কারো সাথে "ডিসকাশন" করার দরকার নেই। প্রত্যেকেই আমাকে বিভ্রান্তিতে ফেলবে "জানতে চাই" "জানার জন্য জিজ্ঞাসা করছি" এরকম ভং নিয়ে প্রথমে। কথা বলতে থাকলে এর পর বুঝতে পারবেন তার উদ্যেশ্য -- "তবে আপনি এরকম করবেন না কেন?" হয় আমাকে ব্যখ্যা করতে হবে নয়তো তার পথে আমাকে চলতে হবে।
নিজেকে বাচিয়ে চলি। সামনের সময়টা।
চারিদিকে ফিতনার সময়। একা দাড়াতে হবে।
আল্লাহ যেন সহায় হোন।
তাই কিছুই শেয়ার করছি না।
পাহাড়ে চড়ার সময় বলা হয় নিচের দিকে না তাকাতে। তবে ভয়ে মাথা ঘুরিয়ে নিচে পড়ে যেতে পারে। না তাকালে মনে হবে আমি এইতো মাটির উপর দাড়িয়ে।
আযাব নাজিলের সময় লুত আঃ আর উনার পরিবারকে বলা হয়েছিলো যেন পেছনে না তাকায়। পেছনে আযাবের ভয়ংকর শব্দ হতে থাকলেও।
কেউ তাকায় নি দেখতে পেছনে বিকট শব্দে কি হচ্ছে।
বরং সামনে হাটছিলেন।
প্লাস রমজানের সময় ইফতারের আগেও হয়।
এটা কিছু দিন পরে নিজে নিজে ঠিক হয়ে যায়। চিন্তার কিছু নেই ইনশাল্লাহ।
গতপরশু দিন প্রচন্ড লোড ছিলো। গতকাল আরো অনেক অনেক বেশি। একেবারে স্পাইক।
হিটের স্টেটস জানতে similarweb এ পাবেন। এখানে দৈনিক হিট পাবেন না। কিন্তু গত মাসেরটা পাবেন এই মাসে।
https://www.similarweb.com/website/habibur.com
জাজাকাল্লাহ।
"We have 27 patients of corona. I am on duty now. Only one is mildly symptomatic, Rest are so comfortable and don’t describe any symptoms or complaints. They are just comfortable as normal. I hope it stays like this. In that case we’ll have very less mortality."
The take is that, not everything is doom and gloom. It strikes differently based on who-knows-what.
Pray that BD gets the exclusion.
Still nothing of these is written on stone. Fear God.
It started falling from 41k a month ago. Now at 25k. Down 40%.
Farewell to India replacing China as world's supply chain.
Flattening the curve still means everyone will get infected. But they will get infected serially at a constant rate. Instead of everyone at once.
There's no permanent hiding from it, and hoping it goes away, which unfortunately some of us are aiming for.
ডাকটা অধিকাংশ সময় ভালো। বিপদ সরায়।
কখনো বিপদ ডেকে আনে। যেমন বজ্রপাতের সময় বলতে হয় না। বরং সুবহানাল্লাহ বলতে হয়। সম্ভবতঃ এটা একটা হাদিসে আছে।
ঝড় বজ্রপাতের সময় আজান দিয়ে বহু লোককে বজ্রাঘাতে মারা যাবার শুনেছি। এত বেশি যে গননা করতে পারি না।
তবে এই আতংকে কি আল্লাহু আকবার বিপদ দূর করবে? আমার প্রশ্ন ছিলো।
যা নিদর্শন পাচ্ছি। হ্যা, দূর করবে ইনশাল্লাহ।
এই বিপদে বেশি করে পড়ার বিষয়।
তাই বেশি করে আল্লাহু আকবার পড়ি।
সংগে এস্তেগফার।
স্পেইনের মসজিদেও আজান দিচ্ছে।
বাংলাদেশেও যতদিন মসজিদে মসজিদে আজান চলতে থাকে।
Ventilators only delay the inevitable by a few weeks. Die at home in peace -- that's far better an option.
Q. "How do I get it?"
FB will let you know when it's available. It's now rolling out.
নেক্সট জানার বিষয় : এতাতি নাকি ওজাহাতি?
তবলিগের মারকাজগুলো থেকে ছড়াচ্ছে দেশে দেশে। এই খবর এখন কয়েকটা দেশের ক্ষেত্রে পেলাম। সমাধান কি? যাই বলেন সেটা কিছু একটার বিরোধিতা হবে।
- মুসলিম।
ভাইরাস ধরুক, বাচুক সব ভালো।
কোনোটাতেই মু'মিনদের ক্ষতি না।
আল্লাহ তায়ালা করুনা করুন।
قَالَ رَسُولُ الله ﷺ:
عَجَباً لأمْرِ الْمُؤْمِنِ إِنَّ أَمْرَهُ كُلَّهُ لَهُ خَيْرٌ، وَلَيْسَ ذَلِكَ لأِحَدٍ إِلاَّ للْمُؤْمِن: إِنْ أَصَابَتْهُ سَرَّاءُ شَكَرَ فَكَانَ خَيْراً لَهُ، وَإِنْ أَصَابَتْهُ ضَرَّاءُ صَبَرَ فَكَانَ خيْراً لَهُ."
رواه مسلم.
[ ব্যসিক্যলি কেবল হানাফি-দেওবন্দিদের জন্য। অন্যদের জন্য এখন মসজিদে যাওয়া নিষেধ আছে তাদের উলামাদের নির্দেশ মতো ]
জামাত শেষ হবার ৩ মিনিটের মাঝে মসজিদ থেকে বের হয়ে আসতে হবে। সুন্নাহ বাসায়। সবাই পড়ছে, সবাই বসে আছে, কেউ ভয় পাচ্ছে না -- এগুলো যেন আমাকে বিভ্রান্ত না করে।
বে-পরোয়া না হই। আল্লাহ তায়ালা পছন্দ করেন না।
কিছু আগে গেলেও সমস্যা নেই। কারন আগে মানুষ আসে না। মসজিদ ফাকা থাকে। কিন্তু নামাজের পরে সবাই বসে থাকে সুন্নাহ পড়ে এই সময়টা বিপদজনক। তাই সালামের পরে তারাতারি বের হয়ে আসাটা জরুরি।
তিন মিনিট।
ব্যসিক্যলি এখনো স্ট্যান্ড এটাই :
হানাফি-দেওবন্দি : মসজিদে।
সালাফি এবং বাকিরা : বাসায়।
Maybe this will continue for 18 months. So decide how you want to live through it.
Nothing will change after 14 days. The infection will return as soon as the forced quarantine is lifted.
Close the mosque? Then you need to close it for two years. And then the calmness will return. Not much fear. Though world is just the same, news of people dying somewhere. I shall be standing here and wonder, was that the right thing to do?
Life has its precedences
বলা হবে, "ঐ সময়ে তো আমরা বন্ধ করেছিলাম। এখনকার বিপদই বা কম কি?"
এবং প্রতিবারের বন্ধের কারন হবে আগের বারের থেকে কিছু ছোটো।
- গাস্ত, এলান করবে না। মসজিদের দোতলা বা তিনতলায় থেকে শুধু নিজেদের মাঝে তালিম বয়ান।
- রোকের উপর চলবে। না পারলে নিজের মহল্লায় ফিরে কোনো এক মসজিদে অবস্থান করবে।
- কেউ ফিরে যেতে চাইলে তাকে ওয়াপসি কথা বলে চলে যাবার সুযোগ।
এগুলো শুরা পন্থিদের জন্য, এবং কাকরাইলের ফয়সালা।
এতাতিদের কি ফায়সালা এখনো জানি না।
রায়বেন্ড বা নিজামুদ্দিনের নিজেদের ফয়সালা ভিন্নরকম হতে পারে।
- গাম্বিয়ায় যে "ইমাম" মারা গিয়েছেন গতকাল খবর এসেছে, উনি তবলিগের এতাতি ধারার সিলেটের আমির "সুয়েজ ভাই"। আল্লাহ তায়ালা ক্ষমা করুন।
- সা'দ সাহেবের বয়ান ১৮ তারিখের। আজকে অনুবাদ পড়লাম। বেসিক্যলি বলছেন এর মাঝে গাস্ত তালিম করে যেতে আগের মতোই।
- কাকরাইলের এতাতি সাইডের চিঠি। জামাত যেগুলো বের হবার কথা, সেগুলো বের হবে। কিন্তু পায়েদল চলবে।
আমার কাছে দুই সাইডের এখন কাজের পার্থক্যটা স্পষ্ট। এর শেষে কোনটা ঠিক ছিলো প্রমানিত হয় দেখার অপেক্ষায়।
এই ব্যপারেও ইখতেলাফ আছে।
সালাফি : স্পষ্ট করেই কঠোর ভাবে মসজিদে যাওয়া নিষেধ করা আছে।
হানাফি : স্পষ্ট করেই মসজিদে জামাতে পড়ার কথা বলা আছে।
একটা অনুবাদ পাবেন এখানে।
https://www.facebook.com/photo.php?fbid=2578620495752043&set=a.1476011029346334&type=3&theater
আচ্ছা, ইসলামি ফাউন্ডশনের আজকের ফয়সালায় কি বলা আছে?
সেখানেও ইখতেলাফ :
সালাফি : স্পষ্টতই এখানে বলা হয়েছে কাউকে মসজিদে না যেতে।
হানাফি : মসজিদে যাবার কথা বলা আছে।
কথা একই। যার যার বুঝ ভিন্ন।
অতএব আমাকে জিজ্ঞাসা করে লাভ নেই।
বা আমাকে বুঝিয়েও লাভ নেই। :-)
আল্লাহর রহমতে কমেন্ট বন্ধ করে রেখেছি বলে। নয়তো কমেন্টে "বিভ্রান্ত করবেন না" "অপব্যাখ্যা করবেন না" পার্টি হামলে পড়তো। :V
God save thee, if you don't have 21 days of food in your house for your family and you live in India.
তারা নতুন আকবরি ক্যলেন্ডার আনতে চেয়েছিলো। মুসলিমদের জন্য নতুন দ্বিনে এলাহির পুজা আনতে চেয়েছিলো। এখন সব ছিন্ন ভিন্ন। আল্লাহর ইচ্ছা ছিলো ভিন্ন।
ব্যসিক্যলি এখন কাজ হলো নিজের ঈমানকে আকড়িয়ে থাকা। আমলের যে লিষ্ট দিতাম বহু বছর ধরে সেটার সময়ও হয়তো শেষ। এখন দৌড়ের উপর থাকতে হবে। ডেসপারেটলি ঈমানকে আকড়ে থাকতে হবে। এর উপর যেন মৃত্যু হয়।
যেমন,
<কিছু কঠিন সিনারিও, লিষ্টটা লিখেও মুছে দিলাম, ভয় দেখিয়ে লাভ নেই, যদি হয় তবে মানুষ দেখতে পারবে> --- প্রতিটা অবস্থায় ঈমানের উপর থাকতে হবে।
যেন, "মালিক আপনার উপর ভরসা। সহজ করেন। কিন্তু এত কষ্টেও আমি আপনার উপর সন্তুষ্ট।"
এটাও পারা যাবে না, যদি না এখনই ঐ অবস্থার উপর নিজের ঈমানকে না তুলি।
বলা আছে : দাজ্জাল আসার পরে মানুষের ঈমান আনা তার কোনো উপকার করবে না। যদি না সে এর আগেই ঈমান এনে থাকে।
ঈমানকে আকড়িয়ে থাকি। এটাই এখন একমাত্র কাজ।
আল্লাহ তায়ালা যেন তৌফিক দেন পরে এর উপর কিছু আলোচনা করার, কিভাবে।
এটা হলে এর এনফোর্সমেন্ট হবে কথাগুলোর থেকে বেশি মাত্রায়।
অপেক্ষা করি, রিএকশন, ভেরিফিকেশন, কংক্লুশনের জন্য। এটায় কোনো সাক্ষর নেই।
কিন্তু এখন পর্যন্ত সব নিউজে "আজকে সভা হবে" এই পুরানো খবর। সভায় কি স্বিদ্ধান্ত হলো এর খবর নেই।
ফেসবুকে সাইন হীন একটা কাগজ প্রচারিত হচ্ছে।
আলেমদের মতের অপেক্ষা করি। ইফার কথার মূল্য আমার কাছে কম। ইফার কথার দাম শুধুমাত্র এই কারনে যদি আলেমদের কথা উনারা রিপিট করেন।
কালকে জানা যাবে ইনশাল্লাহ।
জাজাকাল্লাহ।
অর্থহীন একটা ডিসিশন। ব্যসিক্যলি "মসজিদে যাবে" বা "মসজিদ বন্ধ থাকবে যাবে না" -- এই দুটোর একটা বলতে হবে। বুঝাই যাচ্ছে পলিটিক্যল স্টাইলে আস্পষ্ট কথা লিখা হয়েছে এখানে যেটা দিয়ে কিছু বুঝা যায় না।
পলিটিক্সের সাথে দ্বিনের নির্দেশনা সম্পর্ক নেই। দ্বিনের নির্দেশনা হয় স্পষ্ট।
এটা না নির্দেশনা, না ফতোয়া।
মসজিদে যাচ্ছি ইনশাল্লাহ। বাকি সবাই যাচ্ছে বলে। মসজিদ বন্ধ হয়ে গেলে বাসায়।
জাজাকাল্লাহ।
আজকে জোহরের নামাজের পরে বললো জানাজা। পরিচয় দিলো মসজিদ কমিটির ___ (পরিচয় দিলাম না)
এখন খবর, বাংলাদেশের যে প্রথম দুই জন করোনা ভাইরাসে মারা গিয়েছে তাদের একজন মসজিদ পরিচালনা কমিটির সাধারন সম্পাদক।
যাই হোক স্বপ্নের কথা বেশি শুনতে হয় না। মানুষের ব্যপারে খারাপ ধারনা চলে আসে।
Note to self : নিজের পরিনতি কি হবে সেটা চিন্তা করি।
"ধারনা"। এগুলো নিয়ে কেউ আমার সাথে গল্প করতে চাইলে আমি বলবো "সব গুজব, শুনবেন না, জানি না, কান দেবেন না" তখন আমি সুশিল হয়ে যাবো।
USA reports first child death in coronavirus under 18. Age not released yet.
Next watch news to see signs of whether agriculture is getting hampered. Because if it does, then we shall starve.
India's Modi's lockdown is his another demonetization drive. Too much hardship on the population where people participate happily because it's Hindutva -- but ultimately delivering nothing.
This lockdown will end. And in two months the virus will spread in India just the same.
Lock everyone up and watch the population die starving.
Let them work, and watch them die in disease.
৮ ঘন্টা ঘুম।
৫ ঘন্টা নামাজের প্রস্তুতি, নামাজ।
১২ ঘন্টা ইন্টারনেট-ফেসবুক।
এখন এগুলো ছাড়া আর কোনো কাজ নেই।
আগেও এগুলো ছাড়া কোনো কাজ ছিলো না।
তাই শেডিউলে কোনো পরিবর্তন নেই :-)
বাহির বন্ধ মানে ঘটনা বন্ধ।
সেই ঘটনার উপর আলোচনা-সমালোচনাও বন্ধ।
দেশে যেগুলো এখন পাওয়া যাচ্ছে সেগুলো স্থানিয় সেলাই করা, এবং ফিল্টারের জায়গায় প্লাসটিকের একটা বোতলের ক্যপ লাগানো। বাতাস আসা যাওয়া করে মাস্কের সাইড দিয়ে।
সঠিক হতে হলে,
কিন্তু তখন আপানার মুখের পাশে ঘা হয়ে যাবে যদি দিনে ৮ ঘন্টা মাস্ক পড়ে থাকেন। ডাক্তার-নার্সদের যা হচ্ছে। এটা প্রেকটিক্যল না।
এর থেকে নীল রংয়ের সার্জিক্যল মাস্ক ভালো। এট লিষ্ট এটা ফিল্টার করার জন্যই তৈরি করা। কিন্তু পুরানো সার্জিক্যল মাস্ক পরিষ্কার করে বিক্রি করছে নাকি এটা বুঝতে হবে।
বেষ্ট এখনো আমি দেখছি আরব স্টাইলে মুখে বড় রুমাল, কাপড়।
More proof that everyone will get infected, many of us already have. And those that survive will, the fallen are dead.
Fear God. But don't panic.
Italy : 7k
Spain : 3k
France : 1k
USA : 1k.
Other numbers from oppressive regimes are fake. Not quoting those.
তাই চুপ। এখন "পজিটিভ-গিরি" দেখালেও গালি খাবেন। "নেগেটিভ-গিরি" দেখালেও। যে যাই বলুক বিপদ।
আর আলামতের আলোচনা করার সময় হলো তার নিদর্শন আসার আগে। চলে আসার পরে আর আলোচনা না। আগে যা জানতাম ততটুকু।
এখন পথ চলা, দেখতে থাকা।
তবে দোয়া সবগুলো হাদিস থেকে নেয়া। প্রতিটার রেফারেন্স আমার টাইমলাইনে আছে আলাদা আলাদা করে। এখানে একত্রিত করা হয়েছে রেফারেন্স ছাড়া।
যেগুলোর জের জবর নেই সেগুলো জের জবর দিয়ে পাই নি। উচ্চারন অর্থের জন্য প্রতিটার আলাদা পোষ্ট দেখতে পারেন। লিংক কমেন্টে।
اللهم !
إني أسألك بأن لك الحمد ،
لا إله إلا أنت الحنان المنان ،
بديع السماوات والأرض ،
يا ذا الجلال والإكرام !
يا حي يا قيوم !
أسألك
----
اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ
بِأَنِّي أَشْهَدُ أَنَّكَ أَنْتَ اللَّهُ
لاَ إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ
الأَحَدُ الصَّمَدُ الَّذِي لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ
وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ
----
لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ الْعَظِيمُ الْحَلِيمُ
لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ
لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ رَبُّ السَّمَوَاتِ
وَرَبُّ الْأَرْضِ
وَرَبُّ الْعَرْشِ الْكَرِيمِ
----
اللِّهُمَّ إنِّي عَبْدُكَ ،
ابْنُ عَبْدِكَ ،
ابْنُ أَمَتِكَ ،
نَاصِيَتِي بِيَدِكَ ،
مَاضِ فِيَّ حُكْمُكَ ،
عَدْلٌ فِيَّ قَضَاؤُكَ ،
أَسْأَلُكَ بِكُلِّ اسْمٍ هُوَ لَكَ ،
سَمَّيْتَ بِهِ نَفْسَكَ ،
أَوْ أنْزَلْتَهُ فِي كِتَاَبِكَ ،
أَوْ عَلَّمْتَهُ أَحَدًا مِنْ خَلْقِكَ ،
أَوِ اسْتَأْثَرْتَ بِهِ فِي عِلْمِ الْغَيْبِ عِنْدَكَ ،
أنْ تَجْعَلَ الْقُرْآنَ رَبِيعَ قَلْبِي ،
وَ نُورَ صَدْرِي ،
وَ جَلاءَ حُزْنِي ،
وَ ذَهَابَ هَمِّي
---
يا ودود !
يا ذا العرش المجيد !
يا فعَّال لما يريد !
أسألك بعزك الذي لا يرام ،
وملكك الذي لا يضام ،
وبنورك الذي ملأ أركان عرشك ،
أن تكفيني شرَّ هذا اللص ،
يا مغيث أغثني
---
يا ودود يا ودود،
ياذا العرش المجيد،
يا مبدئ يا معيد،
يا فعالاً لما يريد،
أسألك بنور وجهك الذي ملأ أركان عرشك،
وأسألك بقدرتك التي قدرت بها على جميع خلقك،
وأسألك برحمتك التي وسعت كل شيء،
لا إله إلا أنت،
يا مغيث أغثني، اللهم امين
#habibdua
https://habibur.com/dua/
https://habibur.com/dua/
স্পেইনের আজান। অনেকে বলছে এটা ফেইক। কিন্তু স্পেইন থেকে একজন বলছে এটা সত্যি, এই ভাইরাসের বন্ধে আযান দেয়া হয়েছে। কিন্তু সরকার নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে তা না।
পাকিস্তানে মসজিদে মসজিদে অসময়ে আজান দেয়া হচ্ছে। বিপদ দূর করতে। এর উপর টুইট চলছে।
আজান এই বিপদ দূর করে। ঠিক আজান না, কিন্তু "আল্লাহু আকবার" ডাক। বেশি করে পড়ি। আর ইস্তেগফার।
দুটো সমস্যার সমাধান একসাথে আছে কোরআন শরিফের এক আয়াতে।
সুরা কুরাইশের শেষ আয়াত।
"এই ঘরের রবের ইবাদত করো, তোমাদের ক্ষুধায় খাওয়াবেন, ভয়ে নিরাপত্তা দিবেন।"
মৃত্যুর আগে বহু মানুষ ঈমান হারিয়ে ফেলে। কেউ ঠিক মরার আগে প্রকাশ্যে ঘোষনা দিয়ে। কেউ গোপনে।
কুফরের উপর মৃত্যুর কারন কি, এর উপর প্রতি যুগের আলেমরা ঐ সময়ের সবচেয়ে বড় পাপকে হাইলাইট করে বলতেন এই কারনে।
আবার দেখা যায় অনেকের শেষ মুহুর্তে অনেক উত্তম মৃত্যু হয়। শেষে বের হয় সে অনেক আবেগ নিয়ে নিয়মিত কিছু একটা করতো আল্লাহর জন্য। কিন্তু এটা যে খুব সোয়াবের কাজ সেরকম কিছু ধারনা করতো না।
عَلَى أَنْقَابِ الْمَدِينَةِ مَلاَئِكَةٌ لاَ يَدْخُلُهَا الطَّاعُونُ وَلاَ الدَّجَّالُ
প্লেগ প্রতিটা মুসলিমের জন্য শাহাদাত
الطَّاعُونُ شَهَادَةٌ لِكُلِّ مُسْلِمٍ
প্লেগে, পেট ব্যথায়, ডুবে, জন্মদানের সময় মৃত্যু শাহাদাত।
الطَّاعُونُ وَالْمَبْطُونُ وَالْغَرِيقُ وَالنُّفَسَاءُ شَهَادَةٌ
যেমন আগে : প্রথমে ভাইরাস দেখা গিয়েছে। ব্রেকিং। এটা কি বাতাসে ছড়ায়? কিছু দিন পরে জানা গেলো। এর কিছু দিন পরে কত পার্সেন্ট মারা যায়? আরো পরে ফ্লুর থেকে কত খারাপ? জানা গেলো। কে আক্রান্ত হয়? জানা গেলো।
এভাবে সব খবরই ছিলো ব্রেকিং।
এখন যা খবর আছে সবই পুরানো। নতুন কোনো ডেভালেপমেন্ট নেই।
"এভাবে পড়া যাবে?"
"ও ভাবে পড়লে কি বিদায়াত হবে?"
"এটা পড়বো নাকি সেটা?"
"কোন সময় পড়বো?"
^^^ কোনোটার উত্তর আমার জানা নেই। প্রশ্ন করতে থাকলে আমি বানিয়ে একটা কিছু জবাব দেবো আমার মন মতো কেবল মাত্র আপনাকে ঠান্ডা করতে আর আপনার এই সকল প্রশ্ন থেকে নিজেকে রক্ষা করতে।
আপনি মনে করবেন, "এই তো সে জানে, স্পষ্ট করে বলেছে" এর পর আরো প্রশ্ন করতে থাকবেন। আরো ডিটেইলস গাইডলাইনের জন্য।
আমি আরো বানোয়াট বানোয়াট জবাব দিতে থাকবো। আপনি আরো খুশি হয়ে যাবেন কিছু একটা উত্তর পেয়ে।
শেষে আমার ধ্বংশ, আপনারও ধ্বংশ।
জীবনের পথে চলতে অনেক প্রশ্ন আসে।
"এটা কি জায়েজ?" "এটা কি করবো?" "এটার ব্যপারে কি ভাবে করতে হবে?"
এই প্রশ্নগুলো আমাকে ব্যক্তিগত ভাবে, ফোনে, ইনবক্সে বা দেখা করে জিজ্ঞাসা না করে বরং গুগুল করেন। আপনি উত্তর পেয়ে যাবেন।
আমাকে জিজ্ঞাসা করলেও, এবং আপনার প্রশ্নের উত্তর আমার জানা থাকলেও আমি আপনাকে কিছু বলবো না। আপনি চাপা চাপি করলে জেনে শুনে জ্ঞাতসারে আপনাকে মিথ্যা কথা বলবো যে "আমি জানি না"।
কখনো জবাব দিলে সেটা হবে আমি নিজে গুগুল করে আপনাকে ঐ প্রশ্নের উত্তরের লিংক পাঠিয়ে দিয়ে জবাব।
তাই নিজের সময় বাচান। গুগুলটা নিজে করেন। সমস্ত প্রশ্নের উত্তর নেটে দেয়া আছে আলেমদের থেকে। সার্চ করলেই পাবেন। করে দেখেন না।
জাজাকাল্লাহ।
প্রথমতঃ পিটানোর আনন্দ পাওয়া যায়। কে না পিটাতে পছন্দ করে?
দ্বিতীয়তঃ এগুলোর ভিডিও ফেসবুকে আপলোড করে লাইক পাওয়া যায়।
তৃতীয়তঃ এর পরও বাহবা পাওয়া যায় "দেশের জন্য করছি" "মানুষের জন্য করছি"। জনগন বলবে "বাহ!"
Even if we return to "normalcy", the new normalcy is this. We shall learn to live with the disease, instead of fearing it.
Death touches everyone, yet we have learnt to live with it.
ভিডিও লিংক কমেন্টে। সামারি নিচে :
করোনা ভাইরাস ইস্যুতে আল্লামা মুফতি জাস্টিস তকি উসমানীর নেতৃত্বে
সকল ইসলামি ধারার পাক-আলেমদের সম্মিলিত ব্রিফিং ও ঘোষণাপত্র
সম্মিলিত ঘোষণা পত্রে যা বলা হয়েছে:
★ পুরো জাতি তওবা করবে, সরকারের উদ্যোগে জাতীয়ভাবে তওবা-ইস্তিগফারের ব্যাবস্থা করা এবং মিডিয়ার অশ্লীল সব কর্মসূচী বন্ধ করতে হবে।
★ মসজিদ খোলা থাকবে এবং সেখানে আযান ও জামা'আত জারি থাকবে।
★ সমস্ত মুসল্লি অযু ঘরে করবে এবং সুন্নাত ও নফল সালাত ঘরে আদায় করবে।কেননা চিকিৎসাবিদ্যার আলোকে সংস্পর্শের কারণে রোগ সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে।
★ চিকিৎসাগত কারণে সরকার যদি নামাজিদের সংখ্যার উপর কোন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে তবে শার'ঈ দৃষ্টিকোণে তারা মা'যুর অথবা বয়োবৃদ্ধ কাউকে যদি সরকার মসজিদে প্রবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা করে তবে সে মা'যুর হওয়ায় ঘরে জামাআত সহ সালাত আদায় করবে, তা চায় কোন একজন মহিলা মহররমকে নিয়ে হলেও। আর না হয় একা আদায় করবে।
★ যারা করোনা ভাইরাসের শিকার বা অন্যান্য রোগ ব্যাধি ও সর্দি কাশি দ্বারা আক্রান্ত, বা যারা পঞ্চাশোর্ধ অথবা কোন রোগে আক্রান্ত হওয়ায় ভাইরাসের শিকার হওয়ার আশঙ্কাগ্রস্থ তারা যেন ভাইরাস সংক্রমণকালীন পুরো সময়কাল পর্যন্ত মসজিদে না আসে, এমতাবস্থায় তারা জামা'আতে শরিক হওয়ার সওয়াব পাবেন।
★ মসজিদের কার্পেট উঠিয়ে ফেলবে ও ফ্লোর নিয়মিত পরিষ্কার করে রাখবে এবং মসজিদের দরজা ও গেইটে হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখবে।
★ জুম'আর দিন কোন বয়ান হবে না। কেবল খুতবার আগে পাঁচ মিনিট ভাইরাস সংক্রান্ত সচেতনতামূলক শরঈ ও মেডিক্যালিক আলোচনা হবে এবং সালাতের পর অতি দ্রুত মসজিদ ত্যাগ করবে।
★ যে সমস্ত রোগী বা বয়োবৃদ্ধদের সরকার ঘরে সালাত আদায় করতে বলেছেন তারা জুম'আর সালাতের পরিবর্তে যোহরের সালাত ঘরে আদায় করবে।
★ নাবালেগ বাচ্চারা মসজিদে আসবে না।
What you can do next :
- The school will send a evaluation report of the student and Cambridge will provide grade based on it. Option 1.
- Sit for the exam next Sep, which might get cancelled too. Or next year. In that case your exam fee will be returned to British council, and you have to collect it from there.
- If you chose to sit next year, it's better you opt for both AS and O level at the same time next year, so that your kid doesn't lose a year.
*IF* the world returns back to its former glory then this certificate will be valuable. If not then.... well, what what's in life? Kidding.
হাদিস : শাবান মাসকে মানুষ হেলা করে। কিন্ত এই মাসে আমল রবের কাছে তোলা হয়। আমি পছন্দ করি যে তখন আমি রোজাদার। নাসায়ির হাদিস।
ذَلِكَ شَهْرٌ يعني شَعْبَان يَغْفُلُ النَّاسُ عَنْهُ بَيْنَ رَجَبٍ وَرَمَضَانَ وَهُوَ شَهْرٌ تُرْفَعُ فِيهِ الْأَعْمَالُ إِلَى رَبِّ الْعَالَمِينَ فَأُحِبُّ أَنْ يُرْفَعَ عَمَلِي وَأَنَا صَائِمٌ
2357 سنن النسائي كتاب الصيام
2356 حسن في صحيح النسائي
১
"আমলে কোরআনি" নামে একটা কিতাব আছে আশরাফ আলি থানভীর। এখন বইটা খুব দরকার। শেলফে আছে কিনা জানি না। প্রায় সব রোগ বা বিপদে কোরআনের কোন আয়াত দিয়ে কি পড়ে কিভাবে ট্রিটমেন্ট করা যায় তার উপর।
এর তৃতীয় চ্যাপ্টারে একটা আমল আছে। স্পেশাল এই ভাবে দোয়া করে যা চাওয়া হবে আল্লাহ তায়ালা দিয়ে দেবেন। এক বুজুর্গ বলছেন এভাবে আমি ৩০০ দোয়া কবুল করিয়েছি। কিন্তু মূল দোয়াটা সবচেয়ে ইম্পর্টেন্ট। উনার জন্য ছিলো "ইলম আর হিকমত" চাওয়া যেটা আল্লাহ তায়ালা দিয়েছেন।
কিন্তু আমার সমস্যা : আমি কি চাইবো?
২
জীবনের প্রথম মক্কা শরিফ গিয়ে মানুষ মসজিদুল হারামে ভয়ে মাথা নিচু করে ঢুকার পরে, কাবা শরিফ প্রথম নজরে পড়ার সাথে সাথে ইমোশোনান হয় যায়। কান্না করতে থাকে। এটা কমন সিন ছিলো সেখানে। কাবার দিকে সেই প্রথম দৃষ্টি পড়ার সাথে সাথে প্রথম যে দোয়াটা সে করবে সেটা কবুল।
কিন্তু আমার সমস্যা : তবে কি চাইবো? একটাই যেটা আমি চাই চাই। সবচেয়ে জরুরী?
৩
মুলতাজামে দাড়িয়ে কোনো দোয়া ফিরিয়ে দেয়া হয় না। সব কবুল। কত জনের কাছে গল্প শুনলাম। একজন আমাকে বলছিলো হজ্জের সফরে আমার কাছে ফোন আসলো আমার বাচ্চা মেয়ের উপর সিদ্ধ পানির কড়াই উল্টে পড়েছে। সব পুড়ে গিয়েছে। আমি কি করবো? অস্থির। দৌড়ে গিয়ে কাবার ঐ জায়গায় গিয়ে কান্না করতে করতে দোয়া করলাম অনেক্ষন। শেষে? না বাচ্চার কিছু হয় নি। গায়ে দাগই নেই।
আমার সমস্যা? কি চাইবো? যেটা আমার চাই?
৪
"বোধের" অনেক স্তর আছে। যে সব স্তরে গিয়ে মানুষ এমন সব কথা বলে যেগুলো অন্যরা মনে করতে থাকে পথভ্রষ্টতা, কুফর। কিন্তু এই স্তরগুলোতে কেউ বেশি দিন থাকে না। তার বোধ বদলাতে থাকে। আল্লাহকে সে আরো কাছে দেখতে থাকে। আল্লাহর ইচ্ছাই তার ইচ্ছা।
উনি প্রতিটা জিনিস কারনে করছেন। কোনোটাই অকারনে না।
তবে?
কি চাইবো?
All garment factories are in trouble. They might keep open under gov order but won't be able to pay salaries for their workers.
Add with the the collapsing street trade. There's a x-limit of days that people can go on hunger before they go berserk.
You need to shoot to kill then. News in comment of first such shoot and kill.
Testing time. Personally my view is that it's a test of our scholars on what they fear most. Scholars are a reflection of the general population.
The humanity where we stand now.
বৈঠকে উলামারা যা বলার বলেছেন, শেষে উনারা বলেন "যদি প্রেসিডেন্ট অন্য রকম স্বিদ্ধান্ত দেয় তবুও মেনে নেবো।"
শেষে প্রেসিডেন্ট এই ব্যপারে কোনো নতুন কোনো ঘোষনা দেন নি। মানে পাকিস্তানে মসজিদ খোলা থাকবে, কালকেও জুম্মা হবে ইনশাল্লাহ।
লিংক কমেন্টে। আমি এই স্টেটাস লিখার সময় এই ছিলো সর্বশেষ স্বিদ্ধান্ত। পোষ্ট করার পরে যদি স্বিদ্ধান্ত বদলায় তবে এই একই লিংকের খবর বদলিয়ে যাবে।
কিন্তু আগের মতই এই দুই পক্ষের মাঝে একটা পক্ষ অতিরিক্ত ভোকাল দ্বিতীয় পক্ষের বিরুদ্ধে -- এই বাড়াবাড়ি আমার কাছে মন্দ ও ভুল।
শেষ সুযোগ হয়তো। এর পর আর এরকম আসবে না।
[ স্বপ্ন ]
এক আল্লাহর বান্দা বলছেন আমি গতকাল স্বপ্নে দেখলাম যে আমি অন্ধকারে, আমার হাত থেকে একটা চামচ পড়ে গিয়েছে। কিন্তু পড়ছে পড়ছেই।
আমি জিজ্ঞাসা করলাম : "এটার পড়া শেষ হচ্ছে না কেন?"
অন্ধকারে কেউ জবাব দিলো, "সময়কে আল্লাহ তায়ালা ঘুরিয়ে দিয়েছে। পৃথিবী এখন উল্টো দিকে চলছে।"
"তবে কি সূর্য পশ্চিম দিকে উঠবে?"
"হ্যা।"
"হায় তবে সকালের পরে আর আমার ইস্তেগফার কবুল হবে না!"
"সকাল এখনো হয় নি।"
"তবে কি ইস্তেগফার করবো?"
"হ্যা"
"আস্তাগফিরুল্লাহ ওয়া তুবু ইলাহি" পড়তে পড়তে তার ঘুম ভেঙ্গে গেলো।
পৃথিবীর এখন উল্টো দিকে চলছে এটা আরেক ভাইয়ের স্বপ্নেও পড়েছি।
আল্লাহ তায়ালা সাহায্য করুন।
যেহেতু বাসায় এখন অনেকে পড়ছেন।
মূল পোষ্ট : তাহাজ্জুদ পড়ার নিয়ম
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10153198372468176
আর কিছু কথা
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10152987844973176
রাকাতের সংখ্যা হাদিস থেকে
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10154974053528176
নিজের কথা
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10155527703373176
অন্যরা কেন পড়ে না চিন্তা করলে আপনি শেষ।
মনসুরুল হক সাহেবের কথা
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10151357258713176
আমার কথা
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10154192298603176
ফজরের নামাজ ঠিক রাখতে পারলে এর পর তাহাজ্জুদ
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10153742385278176
কিরাতের পরিমান
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10156924368253176
সারা রাত মানুষ নামাজ পড়ে কি করে?
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10156035567683176
তর্ক করার থেকে তাহাজ্জুদ পড়া ভালো - গাজ্জালির বই থেকে।
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10155130554598176
জুমার দিন দোয়া কবুলের সময়ের একটা তাহাজ্জুদের ওয়াক্তে
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10153649660613176
এক ছেলের মৃত্যু কাহিনি [ অনুবাদ ]
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10153452293773176
#HabibAll
Even with 1k deaths, this season is still relatively safe. Until deaths actually exceed 100k.
বাসায় যদি পড়া হয় তবে তাকি উথমানি সাহেব এর কারন দেখিয়েছেন সরকারি "লক ডাউন"-কে। কিন্তু ভাইরাস, ইনফেকশন বা মহামারিকে না।
ঢাকায় লক ডাউন নেই আজকে পর্যন্ত। আলহামদুলিল্লাহ।
আমার বুঝ। জাজাকাল্লাহ।
Note to self in any case :
- মুসলিম।
রাসুল (সা.) বলেন :
আখেরি জামানায় এই উম্মতের মধ্যে একদল লোক আসবে, যাদের হাতে গরুর লেজের মতে লাঠি থাকবে। তারা আল্লাহর অসন্তুষ্টি নিয়ে সকাল বেলা ঘর থেকে বের হবে এবং আল্লাহর ক্রোধ নিয়েই বিকেলে ঘরে ফিরবে।
- মুসনাদে আহমাদ, সহিহুল জামে : ৩৫৬০
এই লাঠি পিটুয়া বাহিনির উপর আরো হাদিস পাবেন খুজলে। ফেসবুক এখন তাদের ভিডিওতে ভরা।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে আমাদের পরিনতি থেকে হিফাজত করুন।
এটা আমাদের হাতের কামাই।
আখেরি জামানায় এই উম্মতের মধ্যে একদল লোক আসবে, যাদের হাতে গরুর লেজের মতে লাঠি থাকবে। তারা আল্লাহর অসন্তুষ্টি নিয়ে সকাল বেলা ঘর থেকে বের হবে এবং আল্লাহর ক্রোধ নিয়েই বিকেলে ঘরে ফিরবে।
- মুসনাদে আহমাদ, সহিহুল জামে : ৩৫৬০
ভাইরে, আপনি শুধু কফি চান নি। আরো অনেক কিছুই চাওয়ার, পাওয়ার, প্রয়োজন ছিলো আপনার জীবনে যেগুলো সব আপনি পেয়ে গিয়েছেন।
আর সব পেয়েছেন বলেই আপনার শখ আহলাদ এখন শেষে গিয়ে ঠেকেছে এক কাপ কফিতে।
জীবনটা আপনি খুব সহজ করে পেয়েছেন।
এক কাপ কফি ছাড়া এখন আর কিছু বাকি নেই।
- নামাজ ১৫ মিনিট আগে হয়েছে। ঘোষনা ছিলো। সামনে সপ্তাহে আরো ১৫ মিনিট আগে হবে।
- আগের বাংলা বয়ান হয় নি। কিন্তু এর পরও ৮ মিনিটের কথা হয়েছে।
- খুতবা ১ + ২ = ৩ মিনিটে দুই খুতবা।
- নামাজ ও খুতবা শেষ ৯ মিনিট।
- উপচে পড়া মানুষের ভিড়।
- আগে রেগুলার যে ছোট মসজিদে নামাজ পড়তাম সেখানে নাকি এক মানুষ ফাকা ফাকা করে দাড়িয়েছে। ইমাম সাহেবের হুকুম ছিলো। নিজে এখন বড় যে মসজিদে যাই। সেখানে একত্রে হয়েছে।
- ইমাম সাহেব বললো জোহর ইশার আজান এখন নামাজের ১৫ মিনিট আগে হবে, আগের মতো ৩০ মিনিটের বদলে।
- সেন্ডেল রাখার জন্য প্লাসটিকের ব্যাগ দিলো সৌদির মতো। যদিও স্যন্ডল থেকে ভাইরাস ছড়ায় না।
গত সপ্তাহে ধারনা করেছিলাম এই সপ্তাহে হয়তো আর নামাজ হবে না। সব বন্ধ। আল্লাহর রহমতে কেবল বাংলাদেশে এখনো চালু আছে। ভারত পাকিস্তানেও বন্ধ। চালু যেটা সেটা টোকেন চালু।
অন্যদের পোষ্ট থেকে।
- এখন ওয়াক্তিয়া নামাজে মানুষ হয় জুম্মার মতো। জুম্মায় ঈদের মতো।
- জেলা শহরের এক মসজিদে আসরের নামাজে আগে হতো তিন কাতার মানুষ। এখন আসরে তিন তলা মানুষ।
- এক মসজিদে জামাত বন্ধ করার পায়তারা করছিলো। মুসুল্লিরা কমিটিকে দিয়ে ইমামকে এমন ধাধানি দিয়েছে যে ক্ষমা চেয়ে পার।
দেখতে থাকি।
এর পরের ঘটনা দেখতে থাকি। অনেক অনেক কিছু দেখার বাকি।
আল্লাহ তায়ালা যেন এমন জিনিস না দেখান যে ঈমান চলে যায়।
আমি কি বিশ্বাস করি হক হিসাবে সেটা গুরুত্বপূর্ন। কারন বিশ্বাস বিরোধি ঘটনা দেখতে থাকলে হয়তো ধারনা করবো যা কিছু হক জানতাম তবে সবকিছুই মিথ্যা। এত দিন যা কিছুর উপর ছিলাম।
আল্লাহ যেন হিফাজত করেন।
ফিরার সময় আল্লাহু আকবার বলতে বলতে আসি।
আমার আমল শরিয়তের দলিল না। সন্দেহের ক্ষেত্রে নিজ নিজ আলেমদের বলে দেয়া আমল অনুসরন করি।
প্রতিটা কমেন্টই এখন বিপদজনক।
কারন প্রতিটা কমেন্ট ডিসকাশনের ইনভাইটেশন।
আর ডিসকাস করলেই আমি শেষ :
হয় পুলিশ ধরবে।
নয় তো জুকারবার্গ একাউন্ট আউট করে দেবে।
নয় তো "চাকরি থাকবে না" কারন "নাম বলেছি।"
নয় তো আসল কথা :
ব্যসিক্যলি আমি পথ ভ্রষ্ট হবো। কারো সাথে ডিসকাশনে এনগেইজড হয়েছি বলে।
ফিতনার সময়। এর আগে যে যেটার উপর ছিলেন তার উপর থাকতে হবে।
এখন হক খুজার সময় না।
ফাজায়েলে আমল থেকে। এক বুজুর্গ বলছেন। ঈদের দিন। একজন ফকির এসে বলে :
"এখানে কি কোন পরিস্কার জায়গা আছে? এক ফকির মরতে পারে?"
বাজে কথা। তাই জবাব দিলাম :
"ভিতরে আসো। যেখানে ইচ্ছে গিয়ে মরে পড়ে থাকো।"
সে আসলো। ওযু করলো। দুই রাকাত নামাজ পড়লো।
এক জায়গায় শুয়ে মারা গেলো।
আবাক! বুঝলাম বুজুর্গ ছিলো।
দাফন কাফনের ব্যবস্থা করি। কাফন সরাতে হটাৎ সে চোখ খুলে।
বলিলাম : "মৃত্যুর পরেও জীবন?"
জবাব দিলো : "হ্যা। আল্লাহর সব প্রেমিক মৃত্যুর পরও জিবিত থাকে।"
- ফাজায়েলে সাদাকাত।
"পাঁচ ওয়াক্ত ফরয নামায জামাতের সাথে মসজিদে আদায় হওয়া ওয়াজিব। জুমার নামায জামাতের সাথে আদায় করা ফরয। উভয়টি ইসলামের অনেক গুরুত্বপূর্ণ শিআর (পরিচয়-চিহ্ন)।কিছু কিছু বাস্তব ওযরের কারণে জুমা ও জামাতে শরীক না হওয়ার অবকাশ তো শরীয়তে আছে; সে ছাড় অবশ্যই গ্রহণ করা দরকার। কিন্তু অমূলক ধারণা প্রসূত শংকা ও ভীতির কারণে জুমা ও জামাতের উপর পাবন্দি লাগানো বা মসজিদ বন্ধ করার চিন্তা করা এর কোনো অবকাশ নেই।"
জাজাকাল্লাহ।
- চ্যালেঞ্জ না দেই। বা এই ধরনের চিন্তা অন্তরে না আনি। যেমন, "এই যে দেখেন আমি কি করছি!" "আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় পাই না" "কিচ্ছু হবে না" -- আল্লাহ তায়ালা অহংকারিদের পছন্দ করেন না।
- দ্বীনি আমল থেকে পিছিয়ে না আসি। মাথা নিচু করে আমল করে যাই। অহংকার ছাড়া। চুপচাপ, গোপনে। ঔদ্ধত্য না দেখিয়ে। যে জন্য আমাদের জন্ম। যে জন্য আমাদের পৃথিবীতে পাঠানো।
- কে ভুল, কে খারাপ, কে ভীতু -- অন্যের ব্যপারে কোনো খারাপ কথা অন্তরে না আনি। এই ধরনের আলোচনায় না যাই। আমরা সবাই ভুল কোনো না কোনো ক্ষেত্রে। সবাই ভীতু কোনো না কোনো সময়। এজন্যই আমরা আল্লাহর কাছে হাত তুলি তৌবা করি।
মানুষকে আল্লাহ তায়ালা অতি দূর্বল করে সৃষ্টি করেছেন। উনি সহায়।
পরিচিতদের আমি বলবো আপনার আশে পাশের বিপদাপন্নদের সরাসরি নিজে দিয়ে সাহায্য করুন। একটু খুজলেই পাবেন।
৯৫% ফেসবুক ফান্ড নিয়ে এর আগে গন্ডোগোল হয়েছে। শেষে আপনাকে বুঝ দেয়া হবে "আপনার সোয়াব আপনি পেয়ে গিয়েছেন। আপনার ক্ষেপার কি আছে?"
FAQ : "কিন্তু <একে> দিলে? বিখ্যাত! তাকে তো সবাই চিনে।"
উত্তর : আমার উপরের লিখা দ্রষ্টব্য।
"এর পরও যদি দিতে চাই?"
যে ফান্ডের টাকা তুলছে তাকে ব্যক্তিগত ভাবে দান করছেন নিয়ত করে দিয়ে দেন। যদিও সে চাইছে গরিবদের জন্য। তার টাকা থাকলে সে নিজেই হয়তো দান করতো, তার নেই বলে। এই হলো নিয়ত।
এর পর সে তার কালেকটেড টাকা নিয়ে যাই করুক তার গুনাহ হবে না যেহেতু এটা তার পারসোনাল টাকা। আপনিও নিজে ঠকেছেন মনে করবেন না। পরে ঐ টাকা থেকে কিছু নিয়ে সে অন্যকে কিছু সাহায্য করলে করলো। আপনি জানেন না। জানার প্রয়োজনও নেই। যেহেতু আপনি দান করেছেন তাকে।
জাজাকাল্লাহ।
তাদের বিরুদ্ধে কেউ হরতাল দিতে পারে না। পিটিয়ে গাড়ি চালায়।
এখন আল্লাহ তায়ালা হরতাল দিলেন।
তাদের অর্থনীতি ধ্বংশ করতে।
টানা ১০ দিন।
কথা : "দেখছি দেখছি। কেউ আমার জন্য আগায় আসে নাই। কেউ সাহায্য করে নাই। সবাই স্বার্থপর।"
এগুলো জানা কথা। এর পর আপনি এই জিনিসটা মাথায় রেখে মানুষের জন্য নিজে কি করবেন সেটা হলো আসল।
এই ব্যপারে মানুষ ভিন্ন ভিন্ন জিনিস অনুসরন করে :
"মানুষের সবসময় উচিৎ আমার সাহায্য এগিয়ে আসা, কারন এটা আমার অধিকার। প্রাপ্য। সাহায্য না করে থাকে কিরে? কিন্তু আমি নিজে কিছু করতে পারি না কারন আমি এত কিছু বুঝি না।"
"আমি সাহায্য করবো যদি অন্যরাও আমার জন্য আগায় আসে। নয়তো আমিও এই সব লোকদের সাহায্য করবো না।"
"আমি সাহায্য করবো। আবার মানুষদের থেকে দাবি করে সাহায্য নেবো। আমি করি না? তোমরা করবা না কেন?"
"আমি করবো। অন্যদেরও করা উচিৎ। আমার দাবি ছাড়া।"
বহু মত ...
// শেষের গুলো লিখলাম না। কারন শেষেরগুলো যে বুঝবে সে নিজেই বুঝবে। বাকিরা "হ্যা হ্যা, আমি এই শেষেরটাই। কিন্তু ...." বলে শুন্য চোখে তাকিয়ে থাকবে।
- হাসপাতালে : রোগিরা হেটে আসছে কথা বলতে বলতে। চার ঘন্টা পরে তারা আইসিইউতে বাচা মরার টানে।
- একজনের ভাইরাস ধরেছে। কিছু হয় নি। সবার ধারনা সে বেচেছে। ৪৮ ঘন্টা পরে তার মৃত্যু।
আগে : বলা হয়েছিলো সময়ের সাথে সাথে সব ভাইরাস দুর্বল হয়। এটাও হবে।
ফিল্মে : দেখায় ভাইরাস আরো শক্তিশালি হয়। তা না হলে মুভি জমবে না।
এটা : আমি দেখছি আরো মারাত্মক হচ্ছে।
ইতালিতে ৬০ এর উপর কাউকে আইসিইউতে দিচ্ছে না। মরার জন্য ফেলে রাখছে। আইসিইউতে যারা তাদের অর্ধেকের বয়স ৫০ এর নিচে।
মিলানোর জন্য
|| ৮ মাস
দুর্ভিক্ষ আসলে সাধারনতঃ ৮ মাস চলে। যে কোনো আপদই আল্লাহ তায়ালা ৮ মাসের মাঝে সরিয়ে নেন। সাধারনতঃ।
|| আত্মমর্যাদা
এ সময়ে এটা মানুষের মাঝে চাগিয়ে উঠে। ৭০ এর দিকে দুর্ভিক্ষে চালের অভাব হয়েছিলো। কিন্তু গমের অভাব ছিলো না। কিন্তু মানুষ রুটি খেতো না কারন এটা "গরিবদের খাবার"। আত্মমর্যাদা চাগিয়ে উঠে।
|| মিষ্টিআলু
এটা খুব দ্রুত বড় হয়। দুর্ভিক্ষের সময় বুনতে পারলে খেয়ে চলা যায় আল্লাহর রহমতে। দুর্ভিক্ষের সময় খাবার জন্য এটা বহুল প্রচলিত। বীজ সংগে থাকতে হবে।
কিন্তু জুলুমকে ঘৃনা করা আমার দায়িত্ব। এতটুকু করলে আমি মুক্তিপ্রাপ্ত। হাশরে ঐ জুলুমের জন্য আমাকে ধরা হবে না।
যে জালেমরা এখন রাস্তায় মানুষকে পিটাচ্ছে, কানে ধরে উঠা বসা করাচ্ছে, তাদের ছবি তুলে ভিডিও করে "নেক কাজ" করেছি বলে শেয়ার করছে।
আর যারা এগুলো দেখে বাহবা দিচ্ছে।
আল্লাহ তায়ালা সাক্ষি। আমি এগুলো থেকে মুক্ত।
জালেমদের শক্তি আল্লাহ তায়ালা দেন কোনো কারনে।
যত দিন চান তত দিন।
যখন চান তখন তুলে নিবেন।
শেষ বিচার উনার কাছে।
ইউরোপে প্লেগের সময় plague pit তৈরি হতো। মাটিতে বিশাল গর্ত। এখানে মৃতদের ধরে ছুড়ে ফেলা হতো। যতক্ষন না গর্ত ভরে যায় মৃতদেহে।
পরে খবর তার সংগির। পুরোটাই কৌতুক ছিলো। তামাশা। ঐ সন্য হাসতে হাসতে পানি খাইয়ে ছবি তুলে। এর পর চলে যাবার সময় পেছনে ফিরে গুলি করে ঐ বৃদ্ধকে মেরে তার পর যায়।
খবর : "হাতজোড় করে ক্ষমা চাওয়া বৃদ্ধকে বুকে টেনে নিলেন ডিসি।"
Those were for the virus. Now diagnosed.
"The 64-year-old patient arrived at a hospital in Brooklyn with symptoms looking like those seen in patients having a serious heart attack.
An electrocardiogram revealed an ominous heart rhythm. The patient had high blood levels of a protein called troponin, a sign of damaged heart muscle. Doctors rushed to open the patient’s blocked arteries — but found that no arteries were blocked.
The patient was not having a heart attack. The culprit was the coronavirus."
(collected)
ইতর ছোটলোক কারো গায়ে লেখা থাকে না। কোন পোশাকে, শরীরে পারফিউমের গন্ধ ইত্যাদি প্রকাশ করে না, তিনি কোন ভদ্র উন্নত সংস্কৃতিবান মানুষ।
আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা, বিশ্ববিদ্যালয় পাশ ইত্যাদি কোন উন্নত মানবিক শিক্ষা দেয় না।
এই ব্যবস্থার অভ্যন্তর থেকে যে সকল ছেলেমেয়েরা কিছুটা মানবিক শিক্ষা পেয়ে থাকে, তারা সেটা অর্জন করে ব্যক্তিগত আড্ডা ও সামাজিক সংস্পর্শ (মিথ্স্ক্রিয়া) থেকে।
একজন সহজ সরল কৃষক সন্তান , বা মাষ্টারের ছেলে , কর্মকার বা তাঁতীর ছেলে বা মেয়ে , এমনকি দিন মজুর শ্রমিকের সন্তান বহু কষ্টে মাষ্টার্স পাশ করে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেরিয়ে কলোনিয়াল প্রভুরূপে জনগণের উপর আবির্ভূত হয়।
আপনি চারপাশে খুব কম লোক খুঁজে পাবেন যারা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে বেরিয়ে সরকারী বেসরকারী চাকরী করে মানবিক হতে পেরেছেন, তার গরীব দুখী স্বজনদের কথা মনে রেখেছেন। বরং উল্টো হয়ে যায়, চেনে না, মানবিক হয়ে খোঁজ খবর নেয়া তো দূরের ব্যাপার।
১ম ছবির এই মেয়েটার নাম সঞ্চিতা কর্মকার। তিনি সরকারী কর্মকর্তা (এসি ল্যান্ড)। গত বছর (২০১৯) মে মাসে এক সকালে ফেঞ্চুগঞ্জের এসিল্যান্ড কার্যালয়ের পাশে মাছের ডালি নিয়ে নিত্যকার মত বসেছিলেন মৎস্যজীবীরা।
এটা তার পছন্দ হয়নি। গাড়ি থামিয়ে সেখান থেকে ডালিগুলো সরাতে বলেন। একজন জেলে তড়িঘড়ি ডালি সরাতে সরাতে বলেন- ‘সরিয়ে দিচ্ছি দিদি’। আর যাই কোথা! দিদি! আমি তোমার কিসের দিদি, বলে লাথি দিয়ে তার মাছে ডালা ড্রেনে ফেলে দিয়ে ফেসবুকে ভাইরাল হয়।
দ্বিতীয় ছবিতে এর নাম সুলতানা পারভীন। কুড়িগ্রামের ডিসি। জেলার এক সরকারী পুকুর সরকারী টাকায় সংস্কার করে নাম দেয়- ‘সুলতানা সরোবর’। একজন স্থানীয় সাংবাদিক এই কথা এক অনলাইন পত্রিকায় লিখলে তা টক অব দ্য টাউন হয়ে ওঠে।
এতে ক্ষেপে গিয়ে এই সুলতানা গভীর রাতে নিজের অধিনস্ত লোকজন ও বাহিনী পাঠিয়ে তার বাড়ির গেট ভেঙে ঢুকে তাকে বেদম মারধর করে চোখ বেঁধে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যায় মেরে গুম করে দেয়ার জন্য! তার কথা ছিল- ‘তুই বড় জ্বালাচ্ছিস’!
তৃতীয় ছবিতে এর নাম সায়মা। যশোর মনিরামপুর উপজেলার এসি ল্যান্ড। গতকাল মনিরামপুর বাজারে যেয়ে গরীব মানুষ বৃদ্ধ ভ্যান চালক, তরকারী বিক্রেতা এই ধরনের সামাজিক ক্ষমতাহীন দুর্বল মানুষদেরকে ফেসমাস্ক না পরার অপরাধে জনসম্মুখে কান ধরিয়ে অপমান করে নিজের মোবাইলে ছবি তুলে তাদেরকে বোঝাচ্ছেন- ‘দেখ আমার কত ক্ষমতা’!
.
এই তিনজনের কান্ড দেশে দিন শেষে একটা কথাই আমার মনে আসে -- দেখ শালা কত বড় "ক"
. Ahmed Mohiuddin
যাই হোক। ঘুরে ফিরে সেই সুরা মুদাসসির। তাহাজ্জুদের অভ্যাস করে ফেলি কারন এখন সবাই ফ্রি।
সময় রাত ১টা থেকে ফজরের আজান দেয়ার আগে পর্যন্ত।
ফজরের আজানের সময় পাবেন এখানে
https://habibur.com/salat/
অতি সংক্ষেপে : ৪ রাকাতে ১৬ পৃষ্ঠা তিলওয়াত।
এটা মূল নামাজ। আগে ২ রাকাত নফল আর পরে বিতির ৩ রাকাত।
সব মিলিয়ে ৪৫ মিনিট লাগবে হয়তো।
এটা স্টেন্ডার্ড মিনিমাল। পরও মেইন্টেইন করা যাবে ইনশাল্লাহ।
বহু সফল লোকের গল্প এটা। ছোটবেলায় কষ্টে ছিলাম। মার খেতাম। অনাহারে ছিলাম। জুলুমের মুখে সেই দিন প্রতিজ্ঞা করি একদিন ইনশাল্লাহ আমি বড় হবো। সারা জীবনের স্বপ্ন ছিলো এটা। এখন আমি দেশের সবচেয়ে বড় <কিছু একটার> ব্যবসায়ি।
প্রত্যেকের জীবনের একটা মূল স্বপ্ন থাকে। বড় লোক হওয়া? ক্ষমতাশিল হওয়া? মন্ত্রী হওয়া? আর্মি অফিসার হওয়া? আল্লাহ তায়ালা ঐ স্বপ্ন পূর্ন করে দেন।
জীবনের একটাই দোয়া। যেটা আল্লাহ তায়ালা কবুল করেন।
শয়তানেরও ছিলো : কিয়ামত পর্যন্ত আমাকে সময় দিন। আল্লাহ তায়ালা কবুল করেছেন।
ফিরআউনেরও ছিলো : ক্ষমতা দিন। কবুল।
এর জন্য বুজুর্গ হওয়া লাগে না।
আমার সমস্যা : তবে কি চাইবো?
- সুন্নাহ না পড়ে দৌড় দিলে গত মাস পর্যন্ত মানুষ গালি দিতো, বা এই মসজিদে মারও লাগাতো "এরা নিকৃষ্ট"। এর পর ইমাম যখন ঘোষনা দিলো "সুন্নাহ বাসায় পড়বেন" মানুষ কয়েক দিন বুঝে না ইমাম কি বলে? জামাতের মতো সবাই সুন্নাহ আদায় করে আগের মতো। ইমাম একটু কড়া করে বলে। সবাই ফেল ফেল তাকায়। তাও সুন্নাহ পড়ে। এখন নামাজ পড়েই ইমামের এলান "সবাই চলে যাবেন, সুন্নাহ বাসায়"। এখন সবাই চলে যায়।
সুন্নাহ বাসায় পড়াই যদি সুন্নাহ হয়, তবে আরেক সুন্নাহ আল্লাহ তায়ালা কায়েম করলেন ভাইরাস দিয়ে।
- জানাজার সময় কোন রোগে মারা গিয়েছে এটা ইমাম কখনো বলে না। এখন বললো। যেন মানুষ "ভুল" না বুঝে।
- বাইরে গত মাসে ছিলো ১ জন মাস্কড, ১০ জন আনমাস্ককড। আজকে খেয়াল করে দেখলাম প্রতি ১০ জন মাস্কডের বিপরিতে ১ জন আনমাস্কড।
- আগে নামাজের সময় রাস্তায় : ১০০ জন যাচ্ছে কাজে, ১ জন মসজিদে। এখন ১০ জনের যাত্রা মসজিদে, ১ জন কাজে। ব্যসিক্যলি রাস্তায় এখন যারা বের হয়, তারা মসজিদে যাবার জন্যই মূলত বের হয়। আর কোনো কাজে কেউ বের হয় না।
Difference being he acknowledged being infected, while all other world leaders deny, even when they are.
So Boris has quarantined himself as treatment at home.
Lets follow his case to watch how much fearsome, or not fearsome this disease is. It's hard to hide behind UK tabloids. So if he is ever ventilated, we shall know.
If not, then most likely an average case is as much normal as his one.
বিশেষ ধর্মানুসারিরা ভরসা রাখি নৌকায়।
লিংক কমেন্টে।
This 21 days will be over. Then what? This virus will magically stop spreading because people has already suffered so much?
50 weeks / year - 3 weeks = GDP down 6% automatically.
And that's the start.
Same goes for BD. This 10 days of lockdown will be over. But our traffic police will starve because they cant get their bribe to survive. And our magistrates too. They have a home to build in Canada. Someone please think of the sufferings of our OC and DCs. They have a wife to keep pleased.
Infects : 1 billion world wide, 10% of the populatoin.
Severe cases : 4 million.
Deaths : 400,000 / year.
Covid will be that many times bad, as many times it exceeds the above numbers by year's end.
ভাইরে, যে কোনো আলোচনাই আমার জন্য ক্ষতিকর। যে কোনো প্রশ্নের জবাব দেয়াই বিপদজনক।
আপনার যে কোনো প্রশ্নের জবাব আপনি নেটে খুজলে পেয়ে যাবেন। যে জবাব আমার কাছ থেকে শুনা দুজনের জন্যই বিপদজনক, সেই একই জবাব আপনি নেটে খুজে পড়ে নিতে পারেন নিরাপদে। এটায় কারো পথভ্রষ্টতার সম্ভাবনা নেই ইনশাল্লাহ।
তাই আপনার যে কোনো দ্বিনী প্রশ্ন -- আমার উত্তর হলো গুগুল সার্চ করে জেনে নিন।
প্রশ্ন : "কিন্তু আপনি যে সারা দিন দ্বিনি বিষয়ে পোষ্ট দিন?"
যতটুকু বলতে চাই ঠিক ততটুকু বলে পোষ্ট দেই।
যেই প্রসংগে বলতে চাই শুধু সেই প্রসংগে।
এর থেকে একটা শব্দকে শুধু আরেক শব্দ দিয়ে বেশি ব্যখ্যা করলে আমি ট্রেপে পড়ে যাবো। আর আপনি যে প্রসংগে জানতে চাচ্ছেন ঐ প্রসংগে আমি কিছু বললে আমার ধ্বংশ।
দুজনকেই বাচান। গুগুল করেন। আলেমদের থেকে জবাব পাবেন ইনশাল্লাহ। ডিটেইলস।
"গুগুল কি কোনো আলেম?"
গুগুল আলেম না। কিন্তু গুগুল আপনাকে আলেমদের জবাবের কাছে পৌছে দেবে ইনশাল্লাহ। সে নিজে জবাব দেয় না। অন্যের জবাব খুজে দেয় কেবল। এটা কমন সেন্স।
নির্দেশ যাই হোক, ইফার নির্দেশনার কোনো দাম আর এখন আমার কাছে নেই।
যতদিন মসজিদ খোলা আছে ইনশাল্লাহ।
মূল কথাগুলো সংক্ষেপে /
- ইসতেগফার : মাফ চাওয়া। তৌবা : গুনাহ থেকে ফিরে আসা।
- তৌবা করবো, ইসতেগফার করবো। কিন্তু কছম কাটবো না যে এই গুনাহ আর করবো না। কছম কাটলে কছমের কাফফারা দিতে হবে আবার করলে। প্রতিবার গুনাহ করার জন্য তিন দিন রোজা, হানাফি মাজহাবে। এটা অপছন্দনীয়, নিন্দনীয়, আল্লাহ তায়ালাও এরকম করার কথা বলেন নি।
- বরং তৌবা করার সময় আন্তরিক ভাবেই করবো। এর পর যদি আবার সেই একই গুনাহতে ফিরে আসি? আবার তৌবা করবো আবার ইস্তেগফার করবো। বার বার তৌবা করি আবার একই গুনাহ করি এটা যেন আমাকে তৌবা-ইসতেগফার থেকে বিরত না রাখে।
হাদিস : "বান্দা কোনো গোনাহ থেকে তওবা করার পরও যদি পুনরায় সেই গোনাহ করে এবং পরে তওবা করে আল্লাহ তাআলা প্রত্যেকবার তওবা কবুল করেন। বান্দা তাওবা করতে করতে ক্লান্ত হয়ে যায় কিন্তু আল্লাহ তায়ালা কখনো ক্ষমা করে ক্লান্ত হন না।"
- তওবাতুন নাসুহা হলো ঐ তৌবা যেটা করার পর অন্তর এমন ভাবে ঐ গুনাহ থেকে ফিরে আসে যে ঐ গুনাহতে আবার ফিরে যাবার থেকে যেন মৃত্যুই ভালো। গুনাহর প্রতি তার প্রচন্ড লজ্জা, ঘৃনা চলে আসে। সুরা তাহরিমে এই তৌবার কথা আছে।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে ক্ষমা করুন।
কোনো ছবিতে ঐ লোগো থাকলে বুঝি এটা করোনাভাইরাস যুগের।
না থাকলে বুঝি করোনাভাইরাস আগের।
মানে নতুন কোনো স্বিদ্ধান্ত নেই। যেটা আমরা করে আসছি সেটাই। লিংক কমেন্টে।
"আক্রান্তরা যাবেন না।" -- কথাটা জনপ্রীয়। আরে ভাই আক্রান্তরা যাবে না এটা আপনি না বললেও যাবে না। আগেও যেতো না।
বাকি সব আগের মতো।
এখন নিজে আন্তরিক ভাবে তৌবা করার সময়। আন্তরিক। একা। আমি - আর - আমার রব। উনি রেগে আছেন এটাই শুধু জানার বিষয়। কথা খুব কম। একেবারে চুপ। অন্তরে ভয়।
কনটেক্সটের লিংক কমেন্টে।
This is not a drill.
Previously I took Miami, FL as the mirror. Only to realize right now temperature there is 25 C, while in BD its already 32 C. Bad comparison. Astonishingly there aren't any 1st world country at this latitude and everyone is further in the North. There's a reason why GoT talks so much of Kingdom of the North. They are more elite :-) /s
The other country is Taiwan lying more or less on the same latitude. But the temperature there is 15 C. Not even comparable.
Leaving us to compare with Sub Saharan Africa or Latin America -- none of these have any believable government that anyone can trust as to not lying.
Conclusion : We are upto ourselves. No way to predict what might happen. But the thing is, next winter we all shall meet the perfect weather that's hammering the countries right now in the West.
Brace yourself. But hold the panic for a little later. My take.
First, you just don't connect yourself with a ventilator and lay on a bed. You will be coughing non-stop with the virus in your lung. Will need sedative to go into a sleep like mode and other drugs to stop the coughing. And these should be administered in the right quantity by a doctor.
Second, you will need a cylinder of Oxygen every day. 25 liters. And as soon as the epidemic starts, that will go off the market.
Third, 97% of everyone who's hooked up with the ventilator ultimately die. All these hardship, is to extend the days of a dying man by a few weeks.
Don't spank yourself because you can't find a ventilator for your loved one. Even though this one is my advice, I don't know how I might react when its my or my close one's time.
Allah help us all.
- ইফা চাচ্ছিলো "নতুন কিছু শুনতে"। দেশ বন্ধ, চারিদিকে আতংক, এই বার তো আপনারা মচকাবেন, তাই না?
- আলেমদের উল্টো উত্তর "যদি পরিস্থিতি আরো খারাপও হয়" তবুও মসজিদ বন্ধ না।
- শেষে ঢাকার এই সব "ঘাড় সোজা" আলেমদের বাদ দিয়ে ঢাকার বাইরে কিছু আলেমদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিলো ফোন করে। নতুন কিছু শুনতে। তাদেরও একই "ঘাড় সোজা" উত্তর।
- শেষে ইফা যা চাচ্ছিলো সেটা পায় নি বলে কোনো নোটিশ বা সংবাদ ছাপায় নি।
স্কোর : ইফা : ০, কওমি : ১
Now there is a time for "হালত দ্বারা মুতাওয়াসসির হওয়া যাবে না". And there's time to just sit tight at home. Knowing when time has crossed into this new territory is the key thing that one can expect our elders to get right, in exchange of the blind obedience we give them.
The administration stopped this Ijtema as soon as it started. But they carried it out regardless by being stubborn.
Now is the BIG time that one tries to chart his road ahead. Nothing that you trust on is guaranteed to still remain standing the next day.
Which explains why our FB "celibrities" are so much conservative on this issue, while the commoners are screaming to get wild. The great division.
So which act is right? This is something that I hold right inside my heart. But not being able to express it or act on it because I also have to think about others -- is a bad situation to find oneself in.
Now is a bad time to be popular.
No matter how one defends it or tries to justify it.
And I was like, what's an h/a?
Only to figure out it's doctor's acronym for headache.
Those damn doctors. Can't they just spell that single word out?
Only to realize how many acronyms we use in our profession.
The lesson? If you ain't into a profession, you probably won't understand their conversation. Not your job.
"... And covid is barely mutating the parts that the immune system recognizes (the spike protein), so once a patient beats their high level of virus, they would easily be able to beat back whatever little virus they might get exposed to from others.
That’s how immunity works. Immunity can fade, but not on the scale on weeks that these reports suggest. Maybe after a year. So for now, these reports of “reinfections” are likely just an artifact of imperfect testing."
আপনি বললেন : "আচ্ছা, চেয়ারে বসে তো নামাজ পড়া যায়, তাই না?"
আমি বললাম : "হ্যা যায়।"
আপনি খুশি হয়ে, "আমি নিচে বাসতে পারি না শরির মোটা বলে। তাই চেয়ারে বসে নামাজ পড়ি। নামাজ হবে তো?"
বললাম, "হ্যা হবে।"
আপনি খুশি হয়ে গেলেন, "এই যে। আপনাকে পেলাম যে এগুলো জানে। এর জন্য আপনার সাথে কথা বলতে এত ভালো লাগে। আচ্ছা, আমি যখন ওজু করতে পারি না, তখন তাইমুম করে নেই। নামাজ হবে না?"
"হ্যা হবে।"
৩০ মিনিট ধরে এই ভাবে আপনার প্রশ্নের জবাব দিয়ে যখন আমি উঠবো তখন আমি নিজের জায়গা করে নিয়েছি জাহান্নামে, আর আপনাকে করেছি নিশ্চিৎ পথভ্রষ্ট। আমরা দুইজনই ধ্বংশ প্রাপ্ত।
দ্বিনের আলোচনার নামে আমাকে বা নিজেকে ধ্বংশ করবেন না। আপনার এই ধরনের যা প্রশ্ন আছে কোনো আলেমের সাথে কথা বলুন। বা গুগুল করে পড়ে আপনি কি বুঝলেন সেটার উপর আপনি আমল করুন।
জাজাকাল্লাহ।
Dhaka 33 C, 30% humi
compare with,
Mecca 25 C, 25%
Medina 22 C, 25%
It doesn't feel as much bad because of the low humidity. This is like the burning heat in the desert.
Not complaining.
Ultimately when it spreads enough, most of everyone might get it. But right now anyone who gets it first is considered a deadly sinner.
Respect the emotion of the community. Stay at home until it has spread enough that it doesn't matter whether you lock yourself up or not, which is the most likely scenario.
Or, it gets eradicated, very unlikely scenario.
We shall know in 1 year insha Allah.
১
সৌদি আরব থেকে দেশে এসেছেন নির্মাণ শ্রমিক মিজানুর রহমান। এই ব্যক্তি বলেন, দেশে যখন আসি প্রথমে সবাই খুব আদর যত্ন করল। আমি যে ঘরে একা থাকবো সেই সুযোগটাই পাচ্ছিলাম না। তারাই আমার সঙ্গে মিশতে ব্যাকুল। কিন্তু এরপর থেকেই আমার সঙ্গে দুরত্ব তৈরি করতে শুরু করলো সবাই। এর কদিন পর দেখি আমাদের বাড়িতে আর কেউই আসছে না।
বাইরে বের হলে, আমাকে দেখে দুর দিয়ে হেঁটে যায় গ্রামবাসীরা।
২
রংপুর জেলার মিঠাপুকুরে উপজেলায় মালয়েশিয়া থেকে ফিরেছেন মো. কবির। বলেন, প্রথমে ঢাকা থেকে বাড়ি যাওয়ার পর বাসস্ট্যান্ডে নামি। আমাকে দেখে প্রথম প্রশ্ন, কেন দেশে এসেছি? একটা রিক্সা পর্যন্ত পাইনি বাড়িতে যাবার জন্য। এরপর বাড়িতে যাবার পর আমার চাচাতো ভাইয়েরা বাড়িতে ঢুকতে দেয়না। উপায়ন্ত না দেখে বউটাকে নিয়ে গেলাম শ্বশুর বাড়ি। সেখানে থাকলাম লুকিয়ে। এরপর বাড়ির বাইরে যেতে পারি না। কিছুদিন পর গ্রামে রটে গেলো করোনা ভাইরাস নিয়ে আমি গ্রামে আসছি। অবস্থা এমনই হলো আমাকে সেখান থেকে রাতের আধারে পালিয়ে যেতে হলো। এখন বাড়িতে আছি। কিন্তু কেউ আমার সাথে কথা বলে না। বাড়ি থেকে বেরও হইতে পারি না।
তিনি প্রায় কাঁদো কাঁদো গলায় বলেন, কি বলবো ভাই। একদিন বাজারে গেছিলাম প্রায় বাজার ফাঁকা হয়ে গেলো। ছোট বাজার কয়েকটা মাত্র দোকান। যে চাচা আমারে মারতে আসছে প্রথম, তার ছেলে আমার সঙ্গে একসাথে কাজ করে।
৩
দক্ষিণ কোরিয়ায় মাস্টার্স পড়ছেন লোটাস চৌধুরী। তিনি বলেন, রীতিমতো আমি বাড়িতে বন্দি। এমনি অবস্থা হয়েছে আমি কারো সঙ্গে মোবাইলে কথা বললেও তারা ভয় পাচ্ছে।
আমার এক চিকিৎসক বন্ধু আমার সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলো। সে ফিরে যাবার পর থেকে তার সঙ্গেও নাকি অনেকে দূরত্ব বজায় রেখে চলছে। অথচ আমি নিজেই ফার্মাসীর শিক্ষার্থী।
৪
মৃনালীনি ঘোষ, চীন থেকে ফিরেছেন জানুয়ারির মাঝামাঝিতে। বলেন, যেহেতু চীন থেকে ছড়িয়েছে তাই চীন ফেরতদেরও সমস্যাটা সর্বাধিক। শুক্রবার বাড়ির ছাদে গিয়েছিলাম। আমি যাবার সঙ্গে সঙ্গে সবাই নাক চেপে ধরে চলে গেলো। এটা দেখে আমার কান্না আসছিলো।
আমার বাবার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আছে। শুনেছি সেখানেও নাকি অনেকেই যাওয়া কমিয়ে দিয়েছে।
উনি বলছেন :
"ছোটবেলায় কলেরা আর বসন্ত মহামারি হতো। আমরা গ্রামে গ্রামে ঘুরতাম আর আর হাজার আয়াতুল কুরসি পড়ে দোয়া করতাম। আর গ্রামে গ্রামে আজান দিয়ে আসতাম ..."
কি? আজান দিতো? কিন্তু কিন্তু আমি তো ধারনা করেছিলাম মহামারি হলে আজান দেয়া এই বছর চালু করা বিদায়াত।
বিদায়াত হোক বা না হোক, এটা যে শেষ মহামারিতেও প্রচলিত ছিলো প্রমান পাওয়া গেলো। :-)
আমি তো এগুলা বুঝি, কিন্তু আমার বৌরে বুঝায় কেডা? আমার বৌয়ের ধারনা দুনিয়ায় আমি হলাম সবচেয়ে বড় গন্ডমূর্খ আর ফেসবুকের তার ফেবারিট সব সেলিব্রিতি আমার থেকে বেশি জানে।
লিংক কমেন্টে।
কিছু কওনের নাই। এক ভুক্তভুগির কথা "ফেসবুকে আমি যখন সেলিব্রিতিদের সাথে তর্ক করি, তখন আমার বৌ একটা একটা কমেন্ট স্কিপ করে লাইক দিয়ে যায়। ঐ সেলিব্রিতির কেমেন্টে লাইক, আমার কমেন্টে স্কিপ।"
আমি জানতে চাইলাম, "এর পর?"
"এর পর আর কি? বৌরে এখন ব্লক কইরা রাখছি।"
Feel your pain bro. :-)
লিংক কমেন্টে।
#১প্রশ্ন বর্তমান অবস্থায় করোনা ভাইরাসের কারণে দেশে মসজিদ গুলো বন্ধ-করা-বা-জুমা-ও-জামাত-স্থগিত-করার-শরয়ী-বিধান-কি ?
#উত্তর: কোনো ধরনের বিপদ-আপদ, আতঙ্ক, রোগ, মহামারীর সময় মসজিদ গুলোতে জুমা, জামাতের সাথে নামায আদায় হতে মুক্ত করা বা মসজিদ বন্ধ ঘোষণা করার কোন বৈধতা ইসলামী শারীয়তে নেই।
কঠিন যুদ্ধের রণ ক্ষেত্রেও 'সালাতুল খওফ' নামক নামাযের বিধান কুরআনে দিয়েছে, তবুও মসজিদে নামায আদায় বন্ধ করেনি, কারণ; পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জায়গা হচ্ছে মসজিদ।
তা আল্লাহর ঘর।
আল্লাহর রহমত।
বরকত নাযিলের স্থান।
বিপদের সময় আল্লাহর দিকে ফিরে আসার নির্দেশ কুরআন দিয়েছে।
সকল বিপদ-আপদ থেকে মুক্তির পথ হচ্ছে আল্লাহর দিকে ফিরে আসা, তাওবা করা ও ইস্তিগফার করা ( সুরা বাকারা ১৫৩ ও ১৫৫-১৫৭)
অন্যত্র আছে
ظَهَرَ الْفَسَادُ فِى الْبَرِّ وَالْبَحْرِ بِمَا كَسَبَتْ اَيْدِى النَّاسِ لِيُذِيْقَهُمْ بَعْضَ الَّذِىْ عَمِلُوْا لَعَلَّهُمْ يَرْجِعُوْنَ
মানুষের কৃতকর্মের দরুন স্থলে ও সমুদ্রে বিপর্যয় ছড়িয়ে পড়ে; যার ফলে তদেরকে তাদের কোন কোন কর্মের শাস্তি তিনি আস্বাদন করান, যাতে করে তারা ফিরিয়া আসে। (সুরা রুম:৪১)
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى، حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ زَكَرِيَّا، عَنْ عِكْرِمَةَ بْنِ عَمَّارٍ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ الدُّؤَلِيِّ، عَنْ عَبْدِ الْعَزِيزِ بْنِ أَخِي، حُذَيْفَةَ عَنْ حُذَيْفَةَ، قَالَ : كَانَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم إِذَا حَزَبَهُ أَمْرٌ صَلَّى .
হুযাইফাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কোনো কঠিন সমস্যার সম্মুখীন হলে সলাত আদায় করতেন।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ১৩১৯
বি.দ্র. আল্লাহ না করুন যদি কোন এলাকায় মহামারী বন্যা, প্লাবন, খোদায়ী গযব দ্বারা প্রায় মানুষ ধ্বংস হয়ে যায় সে বিশেষ ক্ষেত্রেই মসজিদ বন্ধ করার অবকাশ আছে।
#২প্রশ্ন-মসজিদে সাধারণ লোকদের আসতে নিষেধ- করা বিশেষ করে করোনা রোগে আক্রান্ত বা রোগের আলামত বিদ্যমান লোকদের নিষেধ করার নির্দেশ দেয়া যাবে কি না শরিয়ত কি বলে ?
قال القاضي: قالو ويمنع من المسجد والاختلاط بالناس
সহিহ মুসলিম বি শরহেন নববী ১৩/১৯১
বাবু ইজতিনাবিল মাজযুম.
কেফায়াতুল মুফতি: খ ৩/ প১৩৮
#উল্লেখ্য: এই হুকুম এই আকিদা বিশ্বাসের সাথে নয় যে, করোনা রোগীর সাথে সমাগম হলেই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে যাবে, করণ; আল্লাহর হুকুম ছাড়া সত্তাগত ভাবে রোগ সংক্রমণ হয় না।
আল্লাহর হুকুম হলেই তা হয়।
#খ. যে সমস্ত লোক সুস্থ ও ভালো আছে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার নিশ্চত বা প্রবল কোন আলামত নেই, তবে করোনায় আক্রান্তের শুধু সম্ভাবনা আছে তাদের শরিয়তের বিধান কি ?
وَعَنْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ عَنِ النَّبِيِّ ﷺ قَالَ: «لَوْلَا مَا فِي الْبُيُوتِ مِنَ النِّسَاءِ وَالذُّرِّيَّةِ أَقَمْتُ صَلَاةَ الْعِشَاءِ وَأَمَرْتُ فِتْيَانِي يُحْرِقُونَ مَا فِي الْبُيُوتِ بِالنَّارِ» .
আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
মহানাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইরশাদ করেনঃ যদি ঘরে নারী ও শিশুরা না থাকত তবে আমি ‘ইশার সলাতের জামা‘আত আদায় করতাম এবং আমার যুবক দেরকে (জামা‘আত ত্যাগকারী) মানুষদের ঘরবাড়ী পুড়িয়ে দেয়ার নির্দেশ দিতাম। (আহ্মাদ) [১]
মুসনাদে আহমাদ ৮৭৯৬
মিশকাতুল মাসাবিহ, হাদিস নং ১০৭৩
وَعَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ ؓ عَنِ النَّبِيِّ ﷺ قَالَ: «مَنْ سَمِعَ النِّدَاءَ فَلَمْ يُجِبْهُ فَلَا صَلَاةَ لَه إِلَّا مِنْ عُذْرٍ»
ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে লোক আযানের শব্দ শুনল অথচ এর জবাব দিলো না তাহলে তাঁর সলাত হলো না। তবে কোন ওযর থাকলে ভিন্ন কথা।
সহীহ : ইবনু মাজাহ্ ৭৯৩, সহীহ আত্ তারগীব ৪২১, দারাকুত্বনী ১৫৫৫।
সুনান আদ্দারিল কুতনি ১৫৭৪
قال قاضي صفد محمد القرشي: في(شفاء القلب المحزون في بيان ما يتعلق بالطاعون/مخطون) متحثا عن الطاعون سنة ٧٦٤هجري《 وكان هذا كالطاعون الأول عمّ البلاد وأفنى العباد وكان الناس به على خير عظيم: من إحياء الليل، وصوم النهار، والصدقة، والتوبة...فهجرنا البيوت؛ "ولزمنا المساجد"،
#উল্যেখ্য :১৭তম হিজরীতে 'আমওয়াস' নামক মহামারীতে বড় বড় বেশ কয়েকজন সাহাবী (রাদিয়াল্লাহু আনহুম)সহ প্রায় ২৫ হাজার মুসলমান শহীদ হয়ে ছিলেন। (তারীখে উম্মতে মুসলিমাহ, মাওলানা ইসমাইল রাইহান, ১/৫৬৩)
এদত সত্যেও কোন সময় মসজিদ বন্ধ করা হয়নি। জামাত,জুমা চালু ছিল। বরং কোন কোন বর্ণনায় পাওয়া যায় যে, প্লেগ রোগের মত মহামারীতে সাহাবা ও তাবিয়ীগণ সবায় মসজিদের দিগে ধাবিত হয়ে ছিলেন।
فتابنو ریہ آن لآئن، (فتوی نم144107200537 )
مذکورہ بالا تفصیلات سے معلوم ہوا کہ انتظامیہ یااہل محلہ کا مسجد میں جماعت سے نماز ثڑھنے پر پابندی لگانا جائز نہیں ہے، جمعہ اور پنج وقتہ نمازوں کے علاوہ اوقات میں مساجد بند کرنےکي اجازت ہے- مساجد کو بالکلیہ معطل کرنے اور ان میں نمازوں اور ذکر پر پا بندی لگانے کے حوالے سے نصوص میں سخت وعید وارد ہوئی ہے اور ان کے اس عمل کو "ظلم " قرار دیا گیاہے،
قال تعالى: وَمَنْ اَظْلَمُ مِمَّنْ مَّنَعَ مَسٰجِدَ اللّٰهِ اَنْ يُّذْكَرَ فِيْهَا اسْمُهٗ وَسَعٰـى فِىْ خَرَابِهَا ؕ اُولٰٓٮِٕكَ مَا كَانَ لَهُمْ اَنْ يَّدْخُلُوْهَآ اِلَّا خَآٮِٕفِيْنَ ؕ لَهُمْ فِى الدُّنْيَا خِزْىٌ وَّلَهُمْ فِى الْاٰخِرَةِ عَذَابٌ عَظِيْمٌ
যে কেহ আল্লাহ্র মসজিদ সমূহে তার নাম স্মরণ করতে বাধা প্রদান করে এবং তা বিনাশ সাধনে প্রয়াসী হয় তার অপেক্ষা বড় জালিম কে হতে পারে ? অথচ ভয়-বিহ্বল না হয়ে তাদের জন্য মসজিদে প্রবেশ করা সংগত ছিল না। পৃথিবীতে তাদের জন্য লাঞ্ছনা ভোগ ও পরকালে তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে। (সুরা বাকারা১১৪)
গ. জরুরী অবস্থায় করোনা ভাইরাসের কারণে প্রশাসন যদি কোন শহর, এলাকা বা পুরো দেশে লকডাউন ঘোষণা করে বা কারফিউ জারি করে সে পরিস্থিতিতে মসজিদ আবাদ রাখার কি হুকুম ?
উত্তর: সরকার যদি সকল প্রকার জনসমাগম ইত্যাদি থেকে জনগণকে কঠোরভাবে নিষেধ করে, সে ক্ষেত্রে সে সকল পরিস্থিতিতে মসজিদ আবাদ রাখা আবশ্যক হলেও সরকারী আইনের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনও জরুরী হবে। এমতাবস্থায় মসজিদে আযান, জুমা, জামাত স্বল্প সংখ্যক মুসল্লি দিয়ে আবাদ রাখার শর্তে আম/সাধারণ মুসল্লিগণ মসজিদ থেকে বিরত থেকে নিজ নিজ ঘরে ছোট ছোট জামাত করে নামায আদায় করতে হবে।
الفتاوى الهندية: ١/١٥٨، دار الفكر
الإمام إذا منع أهل المصر أن يجمعوا لم يجمعوا قال الفقيه أبو جعفر -رحمه الله تعالى- هذا إذا نها هم مجتهدا بسبب من الأسباب وأراد أن يخرج ذلك الموضوع من أن يكون مصرا فأما إذا نهاهم متعنِّتا أو ضرارا بهم فلهم أن يجتمعوا على رجل يصلي بهم الجمعة، كذا في الظهيرية.
المبسوط للسرخسي:٣٣/٢، دار المفرفة
(قال) وإذا فزع الناس فذهبوا بعد ما خطب الإمام لم يصل الجمعة إلا أنْ يبقى معه ثلاثة رجال سواء لأن الجماعة من شرائط إفتتاح الجمعة. وقد بيّنَّا اختلا فهم في مقدارها وإن بقي معه ثلاثة من العبيد أو المسافرين يصلي بهم الجمعة لأنهم يصلحون للإمامة فيها بخلاف ما إذا بقي ثلاثة من النساء أو صبيان وإن كان صلى بالناس ركعة ثم ذهبوا أتم صلاته جمعة عندنا.
#৩প্রশ্ন-করোনা ভাইরাস থেকে বাঁচার জন্য মসজিদ বন্ধ রাখা ও জামাতে নামায পড়া থেকে বিরত থাকা যাবে কি?
#উত্তর: কোন রাষ্ট্রপ্রধান যদি দেশ ও জনস্বার্থে এমন কোনো আইন প্রণয়ন করে যা শরীয়ত বিরোধী নয়, তাহলে জনগণের জন্য উক্ত পালন করা আবশ্যক এবং রাষ্ট্র প্রধানের জন্যও এধরণের আইন করার অবকাশ আছে। আর মসজিদ আবাদ করা যেহেতু ফরয কেফায়া তাই সরকার যদি করোনা ভাইরাস থেকে বাঁচার জন্য মসজিদ একেবারে বন্ধ করে দিতে চায়, তাহলে তা শরীয়ত বিরোধী হওয়ায় সরকারের জন্য এই আইন করা বৈধ হবে না। যদি কোন সরকার এমন আইন করে, তাহলে সম্ভব হলে অবশ্যই কিছু লোক হলেও মসজিদে গিয়ে নামায পড়া জরুরী
مُسَدَّدٌ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ عَنْ عُبَيْدِ اللهِ حَدَّثَنِي نَافِعٌ عَنْ عَبْدِ اللهِ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ السَّمْعُ وَالطَّاعَةُ عَلَى الْمَرْءِ الْمُسْلِمِ فِيمَا أَحَبَّ وَكَرِهَ مَا لَمْ يُؤْمَرْ بِمَعْصِيَةٍ فَإِذَا أُمِرَ بِمَعْصِيَةٍ فَلاَ سَمْعَ وَلاَ طَاعَةَ.
আবদুল্লাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
আবদুল্লাহ্ (রাঃ) নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে বর্ণনা করেন। তিনি বলেছেনঃ যতক্ষণ আল্লাহর নাফরমানীর নির্দেশ দেয়া না হয়, ততক্ষণ পছন্দনীয় ও অপছন্দনীয় সকল বিষয়ে প্রত্যেক মুসলিমের জন্য তার মান্যতা ও আনুগত্য করা কর্তব্য। যখন নাফরমানীর নির্দেশ দেয়া হয়, তখন আর কোন মান্যতা ও আনুগত্য নেই।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৭১৪৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
#ردالمحتار-٢٨٨/٢زكري
ويردعليه ما مرعن النهر، إلا أيجاب بأن قول العراقيين يأثم بتركها مرّةً مبنيًّ على القول بأنَّها فرض عين عند بعض مشائخنا كما نقله الزيلعيُّ وغيره،أو على القول بأنها فرض كفاية كما نقله في القنية عن الطحاويّ والكرخي وجماعة، فإذا تركها الكل مرةً بلا عذرٍ أثموا فتأمل.
#উল্লেখ্য: অনেকে করোনা ভাইরাস বাচার জন্য মসজিদ বন্ধ রাখা ও না আসার অবকাশ দিয়েছেন এবং তারা দলিল হিসাবে নিম্নে বর্ণিত হাদিস পেশ করে থাকেন।
مُسَدَّدٌ قَالَ أَخْبَرَنَا يَحْيَى عَنْ عُبَيْدِ اللهِ بْنِ عُمَرَ قَالَ حَدَّثَنِي نَافِعٌ قَالَ أَذَّنَ ابْنُ عُمَرَ فِي لَيْلَةٍ بَارِدَةٍ بِضَجْنَانَ ثُمَّ قَالَ صَلُّوا فِي رِحَالِكُمْ فَأَخْبَرَنَا أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم كَانَ يَأْمُرُ مُؤَذِّنًا يُؤَذِّنُ ثُمَّ يَقُولُ عَلَى إِثْرِهِ أَلاَ صَلُّوا فِي الرِّحَالِ فِي اللَّيْلَةِ الْبَارِدَةِ أَوْ الْمَطِيرَةِ فِي السَّفَرِ.
নাফি’ (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, প্রচণ্ড এক শীতের রাতে ইব্নু ‘উমর (রাঃ) যাজনান নামক স্থানে আযান দিলেন। অতঃপর তিনি ঘোষণা করলেনঃ তোমরা আবাস স্থলেই সালাত আদায় করে নাও। পরে তিনি আমাদের জানালেন যে, আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সফরের অবস্থায় বৃষ্টি অথবা তীব্র শীতের রাতে মুয়াজ্জিনকে আযান দিতে বললেন এবং সাথে সাথে এ কথাও ঘোষণা করতে বললেন যে, তোমরা নিজ বাসস্থলে সালাত আদায় কর। (৬৬৬; মুসলিম ৬/৩,
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৬৩২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
কিন্তু বাস্তবতা হল, উক্ত হাদিস ওই সকল ব্যক্তির প্রযোজ্য হবে যারা বাস্তবেই করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত বা যাদের মাঝে করোনা আলামত দেখা দিয়েছে, তাদের জন্য জামাত ও জুমায় শরিক না হওয়ার আবকাশ আছে। তবে যারা বাস্তবেই করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত না বা যাদের মাঝে করোনার কোন আলামত প্রকাশ পায়নি, তাদের জন্য সন্দেহের ভিত্তিতে জামাত ও জুমায় শরিক না হওয়ার কোন সুযোগ নেই। বরং যারা সুস্থ তথা এখনো করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়নি, তাদের জন্য শরীয়তে মসজিদে এসে নামায পড়ার গুরুত্বারোপ করেছে। তাই শুধু ألا صلوا في الرحال হাদিসের এই অংশ দিয়ে মসজিদ বন্ধ করা ও মসজিদে নামাযিদেরকে আসতে বাধা দেয়ার কনো অবকাশ নেই। কেনা অন্যান্য বর্ণনায় স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে যে 'তাদের মধ্যে থেকে যারা চায় তারা আসবে না। (তবে যারা চায় তাদের আসার অবকাশ আছে)
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، أَخْبَرَنَا أَبُو خَيْثَمَةَ، عَنْ أَبِي الزُّبَيْرِ، عَنْ جَابِرٍ، ح وَحَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ يُونُسَ، قَالَ حَدَّثَنَا زُهَيْرٌ، حَدَّثَنَا أَبُو الزُّبَيْرِ، عَنْ جَابِرٍ، قَالَ خَرَجْنَا مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي سَفَرٍ فَمُطِرْنَا فَقَالَ " لِيُصَلِّ مَنْ شَاءَ مِنْكُمْ فِي رَحْلِهِ " .
জাবির (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেন, আমি এক সফরে রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) –এর সঙ্গী ছিলাম। ইতোমধ্যে বৃষ্টি হলে রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ তোমরা কেউ চাইলে নিজের জায়গাতে অবস্থান করে সেখানেই সলাত আদায় করে নিতে পারো।
সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ১৪৮৮, সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ১০৬৫
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
এমনকি সালাফের আমল থেকেও এর বেতিক্রম প্রমাণিত আছে অর্থাৎ ইসলামের শুরু যুগ থেকে আজ পর্যন্ত কোন যুগে কোন মহামারীর কারণে মসজিদ একেবারে বন্ধ করার প্রমাণ পাওয়া যায় না। দ্বিতীয়ত ألا صلوا في الرحال হাদিসের এ'লানের উদ্দেশ্য ছিল, কেউ যদি ওযরের কারণে ঘরে নামায আদায় করতে চায়, তাহলে তার জন্য অবকাশ থাকবে এবং সে যেন আযান শোনা মাত্রই মসজিদে আসার জন্য ব্যস্ত না হয়ে পড়ে।
والله أعلم بالصواب
আমি নিজেকে হাজার ঠিক মনে করলেও আল্লাহ এর পরওয়া করেন না।
হাজার লোক আমাকে ভালো বললেও আল্লাহ এর পরওয়া করেন না।
উনি এগুলো থেকে অনেক উপরে।
যে কাউকে যে কোনো সময় ধরতে পারেন।
যে মসজিদে যাচ্ছে তাকেও।
যে পিতা-মাতাকে সংগ দিয়ে ঘরে আছে তাকেও।
এখন পাকড়াও করার সময়।
ভয় পাবার সময়।
কেউ জানে না, কার পরিনতি আল্লাহ তায়ালা কি রেখেছেন
আগামিকাল
বা মৃত্যুর সময়
বা হাশরে আল্লাহর সামনে দাড়ানোর পরে ---
উনি যখন আমাকে উনার সামনে দাড় করিয়ে বলতে থাকবেন আমার কবুলিয়াত বা না-কবুলিয়াতের ব্যপারে।
আল্লাহ তায়ালা যেন আমাদের ক্ষমা করেন
এই সময়ে।
[ শুধু হানাফিদের জন্য। সালাফিদের জন্য এটা বিদাআত ]
اَللٰهُمَّ ياَ قَاضِىَ اَلحَاجَاتِ٠
اَللٰهُمَّ ياَ كَافِىَ اَلمُهِمَّاتُ٠
اَللٰهُمَّ ياَ دَافِعَ اَلبَلِيَاتُ٠
اَللٰهُمَّ ياَ مُجِيبَ الدَّعوَاتُ ٠
اَللٰهُمَّ ياَ رَافِعَ اَلدَّرَجَاتُ٠
اَللٰهُمَّ ياَ مُسَبِّبَ الاَسبَابُ٠
اَللٰهُمَّ ياَ مُفَتِّحَ الاَبوَابُ٠
اَللٰهُمَّ ياَ حَلاَّلَ المُشكِلاَتُ٠
اَللٰهُمَّ ياَ نَاصِرَ الطَّيِّبَاتُ٠
اَللٰهُمَّ ياَ وَلِىَ الحَسَنَاتُ٠
اَللٰهُمَّ ياَ شَافِىَ المَرضٰى٠
اَللٰهُمَّ ياَ مُنجِىَ الهَلكٰى ٠
اَللٰهُمَّ ياَ مُنقِذَ الغَرقٰى٠
اَللٰهُمَّ ياَ شَاهِدَ كُلِّ نَجوٰى٠
اَللٰهُمَّ ياَ مُنتَهٰى كُلِّ شَكوٰى٠
اَللٰهُمَّ ياَ غِيَاثَ المُستَغِيثِينَ٠
اَللٰهُمَّ ياَ ذَاالجَلاَلِ وَالاِكرَامِ٠
اَللٰهُمَّ ياَ حَىُّ يَا قَيُّومُ٠
اَللٰهُمَّ ياَ سَلاَمُ٠
اَللٰهُمَّ ياَ اَرحَمَ الرّٰحِمِينَ٠
فَسَهِّلْ يَا اِلَهِى كُلَّ صَعْبٍ بِحُرمَةِ سَيِّدِ الاَبْرَارِ٠ سَهِّلْ بِفَضْلِكَ يَا عَزِيزُ٠
#habibDua
এখানে বিষয় হলো : সমস্যা এই না যে এটা সবাই চিন্তা করছে না।
বরং সমস্যা এই যে আপনি কোনো কারনে ধরে নিয়েছেন এটা সবাই জানে না, বা এটা নিয়ে চিন্তা করে না।
ইফার ঘোষনাগুলো পড়েই আমি বুঝতে পারি ঐ কথাগুলোর কারনেই এই ভাবে ঘোষনা হচ্ছে। এবং ধারনা করে নিতে পারি তাদের আলোচনার ৭৫% ই ঘুরেছে ঐ ব্যপারটাকে নিয়ে।
আর আপনি ধরেই নিয়েছেন এই ব্যপারে কেউ সচেতন না, আপনি ছাড়া।
প্রশ্ন, "তবে সচেতন হলে কি করে এই কথা বলেন যে..."
উত্তর : আপনি বুঝবেন না। মূল সমস্যা ঐটাই যে কারনে আপনি প্রথমেই ধরে নিয়েছিলেন আমরা এটা জানি না।
জাজাকাল্লাহ।
ويبدأ الخراب في أطراف الأرض
حتى تخرب مصر ،
ومصر آمنة من الخراب حتى تخرب البصرة ،
وخراب البصرة من الغرق ،
وخراب مصر من جفاف النيل ،
وخراب مكة من الحبشة ،
وخراب المدينة من الجوع ،
وخراب اليمن من الجراد ،
وخراب الأبلة من الحصار ،
وخراب فارس من الصعاليك ،
وخراب الترك من الديلم ،
وخراب الديلم من الأرمن ،
وخراب الأرمن من الخزر ،
وخراب الخزر من الترك . . . ،
وخراب الترك من الصواعق ،
وخراب السند من الهند ،
وخراب الهند من الصين ،
وخراب الصين من الرمل ،
وخراب الحبشة من الرجفة ،
وخراب الزوراء من السفياني ،
وخراب الروحاء من الخسف ،
وخراب العراق من القحط .
ثم قال : ذكره أبو الفرج ابن الجوزي ، قال : وسمعت أن
خراب الأندلس بالريح العقيم . والله أعلم .
উপরের হাদিসের তাহকিকের লিংক কমেন্টে। ব্যাসিক্যলি আমার দেখার বিষয় এটা নিশ্চিৎ মওজু প্রমানিত না। এতটুকুই।
সবাই জিজ্ঞেস করলেন হযরত আপনি এমন কোন আমল করলেন যে রোগী মুহূর্তেই সুস্থ হয়ে গেলো!? শাহ সাহেব বললেন, সূরা ফাতিহা পড়েছি৷ সবাই তো আরও অবাক৷ পুনরায় তারা প্রশ্ন করলেন যে, আমরাও তো সূরা ফাতিহা পড়েছি, কিন্তু কাজ হয় নি কেন? শাহ সাহেব বললেন, তোমরা ফাতিহা পড়েছো জামালী, আর আমি পড়েছি জালালী৷
Wait for tomorrow to check if this creates big headlines or not.
Link in comment.
I don't see any point in arguing on what's going on in there now, like what we watched today in FB. The news is now in mainstream media. And it's worrisome as like shit about to hit the fan.
As for BD this fatality rate would probably double with the same measure, as there's no working health care here whatever. Virtually all hospitals are closed out of fear.
সবই আছে। কিন্তু দুর্যোগে পুরানো কাজ বন্ধ হয়ে যায়, নতুন কাজ আসে।
যেমন এখন কেউ দাফন কাফনের সার্ভিস খুললে লাভ করতে পারবেন। চার জনে মিলে একটা এম্বুলেন্স ভাড়া করে। মারা গেলে ফোন করলে আমরা গোসল-কাফন-দাফন সব করে দেবো, চার্জ ৪০ হাজার টাকা।
"৪০ হাজার? কিন্তু আনজুমানে মফিদুল ইসলাম এটা ফ্রি করে!"
আগে করতো। এখন করে না। এই ভাইরাস লাগার পরে সবাই অফিস বন্ধ করে পালিয়েছে। সেখানে এখন কোনো দাফন কাফন হয় না।
"এরকম করলে আমি মারা যাবো"
না খেয়ে থাকলে আরো আগে মারা যাবেন।
"কিন্তু আমি ব্যবসা না, চাকরি চাই"
ঐ রকম কম্পানি যদি কেউ খুলে তবে সেখানে ওয়ার্কার হিসাবে চাকরি করতে পারবেন।
"আর কিছু?"
এরকম অনেক আছে। বাইরে তাকিয়ে প্রতিটা সমস্যা দেখেন। বুঝেন সমস্যাটা সামনে বাড়বে কিনা? যদি বাড়ে তবে সমাধান প্রোভাইড করার ব্যবসা খুলে বসুন। সব ব্যবসাই মানুষের কোনো সমস্যার সমাধান দেয় যেহেতু। নতুন সমস্যার এখন অভাব নেই। তাই নতুন ব্যবসার সুযোগেরও অভাব নেই।
"আমি সরকারি চাকরি করি, আমার?"
ঘুষ খান।
Like hounds, they love to beat and show who's boss. If there's a secret joy in torturing the weak, now is the best time to enjoy it, and in a praise worthy way.
We really are living in the future.
বুখারা শহরে দেখা দেয় মহামারি। বুখারা তখন খোরাসানের তীর্থস্থান ছিল। যা বর্তমানে উজবেকিস্তানে অবস্থিত। মহামারির প্রকোপ দেখা দিতেই একদিনে প্রায় ১৮ হাজার মানুষ বুখারা ছেড়ে পালায় জীবন-বাঁচানোর তাগিদে। মারা যায় এক কোটি লোক!
মহামারি সংক্রমিত হতে থাকে। একসময় আজারবাইজান, ইরান, ইরাক ও বসরায় ছড়িয়ে পড়ে। এতবেশি লোক মারা যায় যে, একটি করে লাশ দাফন করা সম্ভব ছিল না। গণকবর দিতে হতো। লোকেরা গর্ত খুঁড়ে, তাতে ২০-৩০ টি লাশ একসাথে দাফন করত। এমন কী একই কাফনে একসাথে কয়েকটি লাশ মুড়িয়ে দাফন করত।
একসময় এই মহামারি এসে ছড়ায় সমরকন্দ ও বলখ শহরে। প্রতিদিন ছয়হাজার বা তারচেয়ে বেশি লোক মারা যেত। জীবিত লোকেরা টানা দিনরাত লাশ দাফন করেও শেষ করতে পারত না।
বুখারা থেকে একদল লোক পালায় বলখের দিকে। পথিমধ্যে তারা রাবাত নামক জায়গায় যাত্রাবিরতি করে। ব্যস, এখানে মহামারি ছড়িয়ে পড়ে। এখানকার সব লোক মরে সাফ হয়ে যায়।
সমরকন্দে শাওয়াল থেকে জিলকদ পঞ্চাশ দিনে প্রায় দুইলাখ ছত্রিশ হাজার লোক মারা যায়! এদের বেশিরভাগই ছিল নারী, শিশু ও যুবক। একজন শিক্ষকের কাছে নয়শো শিশু পড়ালেখা করত। মহামারিতে আক্রান্ত হয়ে সকলেই মারা যায়!
এই মহামারিতে আক্রান্ত লোকের অবস্থা ছিল করুণ। আক্রান্ত ব্যক্তির হৃদপিণ্ড থেকে রক্তক্ষরণ হতো। রক্ত গলগল করে মুখ দিয়ে বেরিয়ে পড়ত। আর তখনই লোকটা জমিনে লুটিয়ে পড়ে মারা যেত। এমন কী কোনো কোনো সময় আক্রান্ত ব্যক্তির মুখ দিয়ে কীট বেরিয়ে আসত। সাথে সাথে মারা যেত।
বুখারা শহরের প্রায় দুই হাজার বাড়ির দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়। একজন লোকও ঘরে থাকেনি; বের হয়ে মসজিদে চলে আসে। এসে তাওবা, নামাজ, ইবাদত, বন্দেগি, তিলাওয়াত আর কান্নাকাটি করতে থাকে। নফল রোজা রাখতে শুরু করে। সাদাকাহ-খায়রাত দিতে থাকে। নিজ নিজ ঘরের মদের মটকাগুলো ভাঙতে লাগে। গান-বাজনা ও সব ধরনের বিনোদনের মাধ্যম নষ্ট করে দিতে শুরু করে।
একটি ঘরের অবস্থা ছিল ভিন্ন। সেই ঘরে মদের মটকা পাওয়া যায়। এতে হয় কি, একরাতেই পুরো ঘরের লোক মরে সাফ হয়ে যায়! আরেকটি ঘরে একজন লোক ব্যভিচারিণী নারীকে নিয়ে রাতযাপন করে। ফলে, সে রাতেই দুজন মারা যায়! অন্য আরেকটি ঘরে কিছু লোক প্রবেশ করে। তারা দেখতে পায়, ঘরের বাসিন্দার প্রাণ যায় যায় অবস্থা। কোনরকম সে একটি মদের মটকার দিকে ইঙ্গিত করে। মটকাটি ভেঙে ফেলা হয়। সাথে সাথে লোকটি সুস্থ হয়ে ওঠে।
সোর্স : বাজলুল মাউন ফি ফাজলিত তাউন : ৩৬৬, ইমাম শিহাবুদ্দিন আহমাদ ইবনে হাজার আসকালানি।
অনুবাদ : আইনুল হক কাসেমী।
Wuhan has a population of 10 million. And as such 10 thousand die there every month in normal circumstances.
Indicating death rate jumps up 4 times in this pandemic for a month or two. And as such, mortality rate for the year will be up to 1.5% instead of the usual 1%.
But that's *after* they took extreme measures. What if they just left it as like "it's a bad flu?"
For that we need to know what percent of Wuhan population was actually infected. Using random or mass antibody test. I can't find that number or estimation.
There's other risks like the virus might mutate to be more deadly. But till now, that's the number.
- আস্ট্রেলিয়াতে হামলা করবে খারাপ ভাবে।
- মুশরিকদের এর দ্বিতীয় ভার্শন আক্রমন করবে। যেটায় ৪ ঘন্টায় মানুষ মারা যাবে। মানুষ লাশ রাস্তায় লাইনে ফেলে রাখবে, তোলার কেউ নেই। সাইড নোট, মুশরেক মানে ইন্ডিয়া।
- বুদ্ধদের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করবে।
আমলের ব্যপারে যতটুকু ইলম থাকলে আমল করা যায় অতটুকু ইলমই উত্তম। এর থেকে বহু গুন বেশি থাকলে একজন সেই ইলম নিয়ে "জাগল" খেলতে থাকে। এটা ঠিক, না এটা ভুল, সেটা ধোকা, ঐটার গুরুত্ব নেই।
এটা দ্বারা রিসার্চার হওয়া যায়, কিন্তু আল্লাহ তায়ালা ঐ নৈকট্য পাওয়া যায় না যেটা অন্য কেউ তার ইলম কম, কিন্তু সেটা নিয়েই সব সময় আল্লাহর সামনে বসে যে তসবিহ পড়ছে, আল্লাহর হামদ করছে সে যতটুকু এগিয়ে যায়।
রাসুলুল্লাহ ﷺ এ জন্য অনুপকারি ইলম থেকে বাচার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করতেন।
এই উম্মতকে আল্লাহ তায়ালা এজন্য করেছেন "উম্মি"। তাদের নবিও উম্মিদের নবি।
তবে যুগটা এমন যে মোবাইল খুললে ৪০ হাজার কিতাব। আমরা "উম্মির" ঐ অর্থ করতে পছন্দ করি যে অর্থ বলে এর মানে "ইহুদি না"। এখন যে ব্যক্তি উম্মি কথাটার পুরানো প্রচলিত অর্থ করলো, সে যেন রাসুলুল্লাহ ﷺ কে অপমানিত করলো, এই উম্মাহকে অপধস্ত করলো।
বাগদাদের পতন হয়েছিলো এর ইলমের শিখরে থাকার সময়। স্পেনের পতনের আগে উম্মির অর্থও এর আলেমরা ঐ করতো যেটার জোরালো প্রচার কিছু দিন আগে আমি ফেসবুকে দেখেছি।
আল্লাহ তায়ালা হিফাজত করুন।
মাফ করুন।
রক্ষা করুন।
দ্বিন টিকে থাকে। কিন্তু যে জাতি এই দ্বিনকে বহন করে তাদের ধ্বংশ করে দেন। অন্য জাতির উপর উনি দায়িত্ব তুলে দেন।
ঠিক আছে। যদি দশ জনের ডিসিশনে চলতো তবে সা'দ সাহেবের "কিছু হবে না, এগুলোর দিকে আমরা তাকাইবোই না" এটিচিউড হয়তো শুরার অন্য কেউ বেলেন্স করতো তার আরো প্রেকটিক্যল "পরিস্থিতি বুঝে আমরা এখন করবো না" মত দিয়ে।
কিন্তু একার স্বিদ্ধান্তেই সব। যেন ডিভাইন স্বিদ্ধান্ত। এভাবে চলে যে কয়দিন চলে। কিন্তু যখন আল্লাহ তায়ালা ফেলে দেন তখন পতনটা হয় হার্ড।
সমস্যা একটাই ছিলো, আমির আর ক্ষমতা। এখনো তাই। তাতেই সমস্যা।
আমার শিক্ষা?
আমার অন্ধ বিশ্বাস -- দেখি কিসের উপর বিশ্বাস। কারন যার উপর বিশ্বাস তার কলাপস হলে আমার বিশ্বাসের সবকিছুর কলাপ্স হবে।
কিন্তু এখন : বড় বাড়ি হোক বা ছোট বাড়ি। কষ্টকর মৃত্যু দেখার জন্য তৈরি থাকতে হবে। রোগিকে বাসায় মরতে দিন। এম্বুলেন্সে এম্বুলেন্সে সারা দিন রাস্তায় ঘুরিয়ে ঝাকিয়ে না। যেন মানুষকে বুঝাতে পারি "কিছু একটা করছি।"
________
(the following is copy pasted)
তারেক রিপনের দুলাভাই চাটখিল কলেজে সাবেক জি এস জাহাঙ্গীর আলমের জ্বশ্বাগকা রোগে মৃত্যুর গল্পটি শুনুন।
আমার বোন জামাই, আমার দুলাভাই। তিনি ব্যবসা করতেন চাঁদপুরে। ১০ দিন আগে উনার জ্বর এবং সাথে শ্বাসকষ্ট শুরু হয়।
লোকাল ডাক্তার উনাকে ঢাকা নিয়ে যেতে বল্লো এবং সে দিনই তাকে ঢাকা নিয়ে আসা হলো। কিন্ত লোকাল ডাক্তার কোনো রোগের কথা বলেননি।
পারিবারিকভাবে আমরা সচেতন বলে প্রথমেই উনাকে নিয়ে গেলাম কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে। রাত তখন ৮টা। সেখানকার ডাক্তার উনার ফাইল দেখতে চাইলেন এবং তাদেরকে বাইরে দাঁড় করিয়ে রাখলেন।
২ ঘন্টা পর ডিউটি অফিসার ফিরে এসে জানালে আমরা এ রোগী এখানে রাখতে পারবো না কারন উনার নিউমনিয়া লক্ষন।
বললেন বক্ষব্যধি হাসপাতালে নিয়ে যান। কোনো রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই তাদেরকে বের করে দেয়া হলো। দুলাভাই তখনো খুব শ্বাসকষ্টে ভুগছেন।
তারপর সেখান থেকে তাকে বক্ষব্যধিতে নেয়া হল কিন্ত করোনা রোগী বলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করলো না, বল্লো এধরনের রোগী তারা নিচ্ছেনা।
সেখান থেকে নেয়া হলো ইবনে সিনা হাসপাতালে। তারা কোনো কথাই শুনলেন না।
সেখান থেকে তাকে নেয়া হলো রেনেসাঁ নামে একটি ক্লিনিকে। সেখানও তারা গ্রহণ করলেন না। শুধুমাত্র শ্বাসকষ্ট শুনেই সবাই অপারগতার কথা বলে অনেকটা বের করে দিচ্ছে। রাত তখন ৪টা।
সবাই হতাশ হয়ে উনাকে বাসায় নিয়ে গেলো। কোনো রকম রাত কাটানোর পর বাসায় একটা অক্সিজেন সিলিন্ডার আর নেভ্যুলাইজারের ব্যবস্থা করা হলো। শ্বাসকষ্ট ব্যাপারটা কতোটা জটিল সেটা না বুজলেও মোটমুটি সবাই কিন্তু কিছুটা হলেও অনুধাবন করতে পারেন।
যাই হোক ঘন্টা তিনেক পর দুপুর ১টার দিকে একটা এম্বুলেন্সে কল করে উনাকে নিয়ে যাওয়া হলো ইউনাটেড হাসপাতালে। আমরা মূলত নিউমোনিয়া গোপন করে হার্টের সমস্যা বলে Appointment নিয়েছিলাম। না হলে হয়তো সেখানেও ডুকতে পারতাম না।
তার পর ডাক্তার উনার ফাইল দেখে বুজতে পারলেন এবং করোনা ভাইরাস ধারনা করলেন। বল্লেন করোনা রিলেটেড হাসপাতালে চলে যেতে।
ফলে সেখান থেকে বের হয়েই উনাকে নিয়ে যাওয়া হলো কুয়েত-মৈত্রী হাসপাতালে।
উনাকে রাখা হলো ২দিন। ৪৮ঘন্টা পর উনার রিপোর্ট আসলো নেগেটিভ, মানে তিনি করোনা ভাইরাস আক্রান্ত নন। তাকে রিলিজ দেয়া হলো।
এ অবস্থা আমাদের যার যার অবস্থান থাকে সকল ধরনের কার্ডিয়াক এবং নিউমোনিয়া রিলেটড হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে মানবিক আবেদন করেও আমরা কারো মন গলাতে পারিনি। কুয়েত-মৈত্রী হাসপাতাল থেকে আবারো নিয়ে যাওয়া হলো বাসায়।
বিগত ৫ দিন তিনি কিন্ত বিন্দুমাত্র ঘুমাতে পারেনি। ইতিমধ্যে উনার হাত পা ফুলে গেছে, ডায়বেটিস চরম হাই, ফুসফুসে পানি জমে গেছে। ৭ দিনের মাথায় অনেককে দিয়ে তদবির করে ভর্তি করানে হলো হার্ট ইন্সটিটিউটটে।
সেখানে নেই কোনো ডাক্তার। চরম আবহেল। যেখানে উনার দরকার তাৎক্ষণিক চিকিৎসা, অক্সিজেন সেখানে চরম ডিলেডালা অবস্থা। নেই কোনো ডাক্তার। সবাই নাকি ছুটিতে। ২ দিন থাকার পর হঠাৎ ডাক্তার বল্লো আপনারা রিলিজ নিয়ে বাসায় চলে যান। এ চিকিৎসায় সময় লাগবে। তারচেয়ে বাসায় থাকা ভালো। আমরা অনেক বলে কয়েও আর হাসপাতালে থাকার অনুমতি পেলাম না। না জানলাম উনার কি সমস্যা না জানলাম উনার চিকিৎসা পদ্ধতি।
বাসায় নিয়ে আসা হলো নবম দিনের মাথায়। একিদিন রাত ২ টায় চরম শ্বাস কষ্টশুরু হলে দুলাভাইয়ের। আবারও ব্যর্থ প্রচেষ্টার উদ্দেশ্যে এম্বুলেন্স কল করে হার্ট ইন্সটিটিউটের দিকে রওনা হলাম।
সেখানে পৌঁছে জানলাম তিনি আর নেই। সবাইকে সকল ধরনের ব্যর্থ প্রচেষ্টা থেকে মুক্তি দিয়েছেন। তার আর কোন শ্বাসকষ্টও হচ্ছে না। তিনি মারা গেছেন। হা, ফাইনালি তিনি মারা গেছেন। এজন্য ফাইনালি বল্লাম কারন গত ১০দিন মানুসিকভাবে তিনি প্রতিদিনই মারা গেছেন।
একবার চোখ বন্ধ করে ভাবুনতো আপনার বাবা-মা, ভাই-বোন বা সন্তান কেউ অসুস্থ আর আপনারা তাকে সাথে নিয়ে নিয়ে হাসপাতাল থেকে হাসপাতাল দৌড়ে বেড়াচ্ছেন অথচ কেউ আপনাদের ভর্তি করাচ্ছে না। তাহলে ঐ অসুস্থ মানুষটি কি জীবিত অবস্থায় মরে যাননি?
আমাদের আর্থিক অবস্থা ভালো। যেকোনো হাসপাতাল আমরা Effort করতে পারতাম।
কোনো হাসপাতালের বারান্দাতেইতো আমরা পৌঁছাতে পারলাম না। বলতে পারেন বিনা চিকিৎসায় একজন লোক মারা গেলো। আমার দুলাভাই এর যদি বিন্দু মাত্র চিকিৎসার নিশ্চয়তা আমরা দিতে পারতাম তিনি মারা যেতেন না।
The 5 day lockdown was 10 days.
And now 17 days. News in link.
My bet : it will roll till Ramadan.
মৃত্যু হবে। খুব কম লোকেরই শাহাদাতের মৃত্যু হয়। অধিকাংশের স্বাভাবিক মৃত্যু হয়।
এই সময় শাহাদাতের মৃত্যুর জন্য :
- মু'মিন হতে হবে। আমরা কেউ কাফির না, কিন্তু মুনাফিক হবার আশংকা সবসময় আছে।
এর পর এতে মৃত্যু হলে শাহাদাৎ।
উক্তি : "আমি চাই আপনি <এই নিয়ে> পোষ্ট দেবেন, আর <ঐ নিয়ে> কিছু লিখবেন না।"
এগুলো এনটাইটেলড হবার লক্ষন। পোলাপানদের মতো, যারা মনে করে আমি যা চাই তাই আমাকে দিতে হবে।
আর সত্যি কথা হলো এই ধরনের কথা বলে ছাত্র আর ভার্সিটির "বড় ভাইরা" যারা নিজেদের কুয়ো থেকে এখনো বের হতে পারে নি। বিশ্বাস করে আমি যা চাই সমস্ত মানুষের তাই করা উচিৎ।
সমস্ত মানুষের কেন করা উচিৎ? কারন আমি চাই তাই।
তাদের এই কমান্ডিং স্টেন্ড অনেকে পছন্দ করে। বিশেষ করে তাদের ছোট ভাইরা।
আমি করি না। তাদের ব্লক করে দেই।
ব্লক করে দেয়ার পরে তারা যা চায় সেটা পায় না।
তাতে আমার কি? :-)
তবলিগের এতাতি জামাতের পতন হয়ে গিয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধ থেকে আরম্ভ করে এখন পর্যন্ত এর প্রায় শতবর্ষ পূর্ন হবার আগে। নিজামুদ্দিন এখন বন্ধ করে দেবে। সিল গালা। তবলিগের কাজের উপর নিষেধাজ্ঞা। সাদ সাহেব হয়তো বাকি সময় কোর্ট কাচারিতে ছুটা ছুটি করতে করতে কাটাবেন।
এক জায়গা থেকে চালু হওয়া এই কাজ দুনিয়ার বহু প্রান্তে বহু বছর ধরে চলেছে যা দ্বারা বহু মানুষ দ্বিনকে শিখেছে। এর সমাপ্তি।
এতাতিদের দ্বিতীয় বড় মারকাজ ছিল মালয়শিয়াতে, সেটাও বন্ধ।
এতদিন বিশ্বাস ছিলো "আল্লাহ তায়ালা কাজের কোনো ক্ষতি করবেন না। কারন এতে গায়বি মদদ আছে।" সত্যি ছিলো। শত ওলি আউলিয়ার আড্ডাখানা ছিলো। কেমন যেন সবাই চলে গিয়েছে একে একে। নতুনদের জায়গা ছিলো না। কেবল ছিলেন মাওলানা সা'দ সাহেব। সবার আশা ভরসার কেন্দ্র। কিন্তু উনি ব্যর্থ। এক ওলি দিয়ে চলার মতো কাজ এটা ছিলো না।
সব ভালোর মতো এটারো একটা সমাপ্তি।
আবিশ্বাস্য। কিন্তু শেষ যুগ। মানুষ এমন সব অবিশ্বাস্য জিনিস দেখবে যে কনফিউশনে পড়ে যাবে।
দেখি।
ব্লক লিষ্ট গুনে দেখলাম সেই ১০০০ এই। কারন নতুন ব্লকগুলোকে ফেসবুক লিষ্ট করে না। শেষ ১০০০ জনের নাম শুধু দেখাতে থাকে।
"হকের দাওয়াত" দেবার জন্য ফাইট করে টপে উঠে লাভ নেই। সা'দ সাহেবের পরিনতি দ্রষ্টব্য। ধারনা করছিলেন এই তবলিগের কাজ এত বড় এত গুরুত্বপূর্ন যে নেতৃত্বে উনি না থাকলে সব ধ্বংশ হয়ে যাবে। এখন সব ধ্বংশ আল্লাহ তায়ালা করলেন, উনার হাতেই।
বরং প্রেকটিসিং মুসলিম সবাই হকের উপর আছে। আমি এর সাথে যে "শর্ত"-গুলো লাগাই "এই" না হলে মুসলিম না এগুলো মানুষ জানেও না মানেও না। এই জন্য ফেসবুকে ঢোল তবলা বাজিয়ে আমাকে এত প্রচার প্রসার করতে হয় আমার "মুসলিম ফিল্টারের"।
প্রেকটিসিং মুসলিমরা সব হকের উপর আছে। শেষে পথভ্রষ্ট আমি।
আল্লাহ তায়ালা আমাকে হকের উপর রাখুন।
That's basically Europe and USA as other repressive govs are just faking the number.
And this counter will run for 18 more months until a vaccine is discovered. And *if* this virus has the qualities of AIDS and Ebola as reported, that vaccine might never arrive.
The new world. The collapse. Though I no longer see any doomsdayer crying 'The end is near', any longer. Wondering where are they, when we need them?