Haram opening on 8th Ramadan, 2020.
১
উনার একজন ভক্ত একটা পিডিএফ লিখেছেন উনার সাথে কথোপকথন নিয়ে। স্পষ্টতঃই সেখানে বলা আছে যে উনি নিজেকে মাহদি মনে করেন। নাম "প্রতিশ্রুত রাহবারের সন্ধানে"। পড়লাম। নেটে খুজলে আপনি পাবেন।
২
মাহদির নাম হবে : মুহাম্মদ, উনার নামের প্রথম অংশ। দেখবেন একারনে উনি স্পষ্ট করে নামের বানানে সম্পূর্ন "মুহাম্মাদ" লিখেন। কেবল "মোঃ" না।
৩
পিতার নাম : আব্দুল লতিফ বা এরকম কিছু। কিন্তু হাদিসে আছে "আব্দুল্লাহ"। এর ব্যখ্যা হলো আব্দুল্লাহ আর আব্দুল লতিফ দুটো একই অর্থ বা সমর্থক। আল্লাহর বান্দা। আক্ষরিক এক করে রাসুলুল্লাহ ﷺ তখন বলেন নি, কারন জানলে কাফেররা মাহদিকে মেরে ফেলবে।
৪
বাংলাদেশ থেকে মক্কায় যাবেন : যেহেতু হাদিসে আছে পূর্ব দিকের খোরাসানের জামাত দিয়ে মাহদি আসবে। বাংলাদেশ মদিনার ঠিক পূর্ব দিকে। খোরাসান শর্ত না।
৫
উনার চেহারা রাসুলুল্লাহ ﷺ এর সাথে সম্পূর্ন মিলে। কারন ভক্ত স্বপ্নে রাসুলুল্লাহ ﷺ কে স্বপ্নে দেখেছিলেন, এবং তার সাথে মিল। উপরন্তু মাহদির চেহারার যে বর্ননা হাদিসে আছে প্রসস্ত কপাল এগুলো সব উনার সাথে মিলে। আমার ধারনা এজন্য উনার পেইজ, প্রফাইল, পোষ্টে উনার চেহারা সামনে এনে বড় করে ছবি দেয়া হয় সব সময়। মিলটা যেন মানুষ দেখে মাহদির সাথে মিলাতে পারে।
৬
স্বপ্ন। ভক্ত এবং অন্যরাও একাধিকবার প্রচুর স্বপ্ন দেখেছেন সবগুলোতে বলা হয়েছে উনিই মাহদি। সন্দেহে পড়লেই স্বপ্ন দেখেন।
৭
কাশফ, কারামতি। এটা ব্যসিক্যলি আল্লাহ উনাকে বলেন তাই জানেন। তাই কখন পুলিশ রেইড দেবে, কোন অনুসারি কি চিন্তা করছে, কে কোথায় আছে এগুলো উনি আগে থেকে জানেন।
৮
আকিদার ব্যপারে। প্রচন্ড ভাবে কওমি উলামা বিরোধি। হাদিস শরিফে যেখানে পূর্ব দিক থেকে খারেজিরা আসবে, তাদের কতল করার হুকুম আছে, সেটার ব্যখ্যা হলো কওমি আলেমরা। এরা দুনিয়া লোভি এবং আরো খারাপ।
৯
দলে যোগ দিয়ে কেউ যদি এর পর ফিরে যায় তবে যেন জিহাদের ময়দান থেকে পলালো। কবিরা গুনাহ বা কুফর ইরতিদাদ, কিছু একটা।
১০
মাহদি হিসাবে মক্কায় উনি কোন রাস্তা দিয়ে এসে বায়াত নিবেন সেটাও উনাকে আল্লাহ তায়ালা দেখিয়ে দিয়েছেন। উনি জানেন। আরেকটা জিনিস জানেন যে উনার মৃত্যু হবে ঈসা আঃ এর অবতরনের পর পরই। উনার পেছনে ঈসা আঃ নামাজ পড়বেন এর পর একটা তীরের আঘাত মাথায় লেগে মসজিদেই শহিদ। এটা কোনো হাদিস গ্রন্থে নেই। কিন্তু আল্লাহ তায়ালা জানিয়েছেন।
cont...2
১১
হানাফিদের তাসাউফ, স্বপ্নের গুরুত্বের জন্য পথভ্রষ্টতার আশংকা বেশি? মনে পড়লো ৭৯ সালের মাহদি জুহাইমান ছিলো সম্পূর্ন সালাফি।
১২
মাহদি মনে করা নিশ্চই কুফরি না? মির্জা গোলাম প্রথমে কেবল মাহদি দাবি করেছিলেন। কিন্তু জিব্রীল আঃ আসেন। এখানেও জিব্রীল আঃ আসেন। ফিডব্যক লুপ। অনুভুতিগুলো বাড়ে। শেষে নবি না, কিন্তু কাছাকাছি।
১৩
বাচার উপায়। "উম্মাহকে রক্ষার গুরু দায়িত্ব দিয়ে আমাকে পাঠিয়েছেন" মনে হলে। দায়িত্ব খিয়ানত করে বাসায় বসে থাকা। জাহান্নামি হলে একা। এর পর আল্লাহর ক্ষমার আশা।
১৪
কেউ মাহদি বা কোনো দল মাহদির ধারনা হলে। ৩১৩ জনের এক জন না হয়ে। বাসায় বসে থাকা। মাহদির সংগি না হলেও জান্নাত। মাহদি ভুল হলে জাহান্নাম।
১৫
বায়াত দিয়ে ফেলেছি, এখন সন্দেহ, কি করবো? মক্কার কাফেলা যদি তুরষ্কের দিকে হাটে তবে কাফেলা ছেড়ে স্থির দাড়ানো ভালো। উল্টো হাটার দরকার নেই। স্থির থাকি।
১৬
নিজেকে মাহদি মনে করে অন্যের বায়াত নিয়ে ফেলেছি, এখন? কিছুক্ষন পরে কাচের ঘর ভেঙ্গে পড়বে। তৌবার দরজা সবসময় খুলা। যতক্ষন শ্বাস।
১৭
আমার বিশ্বাস যদি ইস্তেখারা করি তবে আমিও পক্ষে স্বপ্নে দেখবো। কাছে গিয়ে কথা শুনলে আমার ব্যপারে এমন কথা উনি বলবেন যে কনভিন্সড হয়ে যাবো। কাছে না যাই। পলাই।
১৮
উপদেশ দাতা। সুরা হাশরের "বারসিসা" দিয়ে সার্চ করে গল্প পড়ি। শয়তান বলে "কুফর করো"। কুফর করার পরে শয়তান বলে "আমি দায়ি না। আমি শয়তান হলেও আল্লাহকে ভয় করি।" রাস্তায় পড়ে থাকতে হবে। সংগিরা নেই।
১৯
কাচের ঘর। যখন ভেঙ্গে পড়ে মানুষ ঈমান হারিয়ে ফেলে। কারন দ্বিনের বিশ্বাস পাচ স্তম্ভ ছেড়ে চলে গিয়েছে এই কাচের ঘরে, ৩১৩ জনে। "পেলে এটাই নয়তো অল্প দরকার নেই।"
২০
কদর। যা উনি লিখেছেন। যাকে উনি পছন্দ করেন। ভয় পাই।
১
ওজিফা আদায়ের বেষ্ট উপায় হলো নামাজের আগে পরে মসজিদে বসে পশ্চিম মুখি হয়ে। কিন্তু সব শর্ত না। ওজু না থাকলেও চলে, পশ্চিম মুখি হবারও দরকার নেই। এখন মসজিদও না। কিন্তু বসে পড়তে হবে। এটা মিনিমাল। শুয়ে না।
২
রাতে তাহাজ্জুদ পড়ার আগে গোসল করে নেবার উপদেশ দিতেন আশরাফ আলি থানভি উনার মুরদিদের। ভারতের উত্তরে শীত আর গ্রাম অঞ্চলে এটা কষ্টকর ছিলো। আমাদের শহরে এখন অত কষ্টকর না।
কনভিন্সিং। এটা নিয়ে মনে হয় আমি গত ৩০ বছর ধরে চিন্তায় আছি। যদি অন্য কিছু একটা এতদিন অনুসরন করতাম তবে এখন এসে আফসোস করতাম "হায়!" সারাজীবনের হয় রোজা নয়তো নামাজের কি?
ডান বামের মাঝে সরল পথ। শেষ প্রান্তে এসে আল্লাহ তায়ালা যেন না দেখান যে সারা জীবন ভুলের উপর চলেছি।
No new development in coronavius. Everything that's news now is old news from a month ago. Nothing new that we are knowing.
No events. As everything is locked down. So little can happen when everyone is sitting at home.
I can share those news of social disobedience and isolation breaking movements. But whats the point?
Even those old news of war and diplomacy have slowed down. Apparently people are more fearful of dying from the virus, than in a battle field.
So back to time wasters. Netflix?
Group hug is the latest thing in UK. Where everyone gathers together and defies the dumb head authority.
My thoughts too.
এটা কমন কথা। শেষে ভালো জিনিস কি? ধরে নিলাম আমার নিজের বক্তব্য সব খারাপ। সব শেষ করে আসেন কেবল কোরআন হাদিস শেয়ার। কারন এর থেকে বিশুদ্ধ "আমার নিজের কোনো কথা নেই" হতে পারে না। বিতর্ক শেষ?
আরম্ভ।
হাদিস থেকে কেবল মাহদি সংক্রান্ত হাদিসগুলো শেয়ার করেন কয়েক দিন। পাবলিক ক্ষেপবে।
কেবল জিহাদ সংক্রান্ত হাদিস শেয়ার করেন কিছু দিন, পাবলিক ক্ষেপবে।
কোরআন থেকে আল্লাহ তায়ালা কোথায় আছেন সে সংক্রান্ত আয়াতগুলো শেয়ার করেন কিছু দিন। পাবলিক ক্ষেপবে।
জিহাদ সংক্রান্ত আয়াত? ... বুঝতেই পারছেন।
এর উপর আছে। হাদিসটা সহি নাকি সহি না সেই তর্ক। কোরআন শরিফের এক জনের অনুবাদ শেয়ার না করে আরেক জনেরটা করছি কেন সেই তর্ক।
খেয়াল করেন উপরের কোনোটাতে আপনি নিজস্ব কোনো কমেন্ট ব্যখ্যা কিন্তু দেন নি। কেবল সরাসরি শেয়ার করেছেন। তাতেই এই অবস্থা।
"তবে কোন পোষ্টে সত্যিই তর্ক নেই?"
এই উত্তরটা জানি। কি করে নিজের আর অন্যের জীবন বাচাবেন সেই পোষ্ট দিন। কোনো তর্ক নেই।
হিউমেনিটি সংক্রান্ত পোষ্ট।
The music isn't that great, but the video with empty streets from Dhaka are eye catching.
https://www.youtube.com/watch?v=H_Jl2KmFEGM&t=60
Later events were
But Munir's mother was the famous doctor in BD that treated the then presidents wife.
Therefore the rumors were that Munir was instead sent somewhere in Canada and someone else was executed in his place. But *IF* that happened, we would have known later. Indicating that was false.
The executor said on the day of hanging, Monir smoked a cigarette and proceeded. Wasn't repentfull for anything.
লাঠি দিয়ে মানুষ পিটানোর আনন্দও একসময় একঘেয়ে হয়ে আসে। জালেম খুবই মানবিক সুরে বলে "তোরা কি মনে করস তোদের পিটাতে আমার ভালো লাগে?"
এখন আর লাগে না। আগে লাগতো।
দোকান হোটেল বন্ধ। ম্যজিসট্রেটরা এখন মসজিদে হানা দেয় টাকার ... মানে দেশ সেবার জন্য।
মোটমুটি সবাই। আমিও বাদ না।
Apparently the following is the "officially correct" way to make coffee. The question is : who has so much time as to go through all these complicated processes?
আমার শিক্ষা : আরেকটা ফিল্টার পার হলাম।
আলেম আবেদ দ্বায়ি ওয়ায়েজের মাঝে
কাউকে এর পর একটু ভিন্ন করে দেখবো।
এখানে দল মতের ভাগ নেই।
ভাগ ব্যক্তিতে ব্যক্তিতে।
সবাই ভালো। কিন্তু উপদেশ সবার থেকে নেয়ার না।
দ্বিধার সময় এদের খুব ছোট অংশই অনুসরনীয়।
অকাট্য যুক্তি দলিল সবার আছে যদিও।
এটা ইগনোরড, অকাট্য দলিলের মূল্য আমার কাছে নেই।
আমি এই বাস্কেটের তলানিতে।
তার নিচে খবর :
আমাদের ইসলামি দলগুলো কি নিয়ে উদ্বিগ্ন সেটা।
নিচের দুটোর কোনটা?
১। তবে সরকার মসজিদ খুলে না কেন?
নাকি
২। তবে সরকার গার্মেন্টস বন্ধ করে না কেন?
কোনটা হবে ধারনা করে নিন।
এর পর উত্তর মিলিয়ে নিন কমেন্টে দেয়া লিংকে।
এটা আইসোলেটেড খবর না। যতজনের পোষ্ট পড়ছি ফেসবুকের নিউজ ফিডে সবার কথাই ঐটাই।
নারে ভাই। আমি চাই না। তবে ব্যরিস্টার সুমন চায়। ২০ লক্ষ মানুষের জানাজা পড়বে ঘোষনা দিয়েছিলো। ঘোষনা দেবার ২০ দিন পরেও ভ্রাহ্মনবাড়িয়ার ঐ এলাকায় এখনো কোনো কোভিড রোগি নেই।
| "মসজিদ বন্ধ বলে রোগি নেই। মসজিদ খুলা থাকলে আজকে সব মরে সাফ হয়ে যেতো। এটা আমাদের ক্রেডিট।"
তথাস্তু।
| "এই মে মাসটা সবচেয়ে বিপদজনক। এখনই ছড়াবে।"
ওহ! আমি মনে করেছিলাম গত সপ্তাহে, বা তার আগের সপ্তাহে, বা তার আগের সপ্তাহে। আপনি যেমন করে বলছিলেন।
বরং বিভাগটা ভার্টিক্যল। মানে উপরে নিচে। প্রতি দল গোষ্ঠির উপরের ক্রিম আর নেতারা এক পক্ষে। নিচের লেভেলের বাকিরা উল্টো দিকে।
এটা থেকে আমার অনেক শিক্ষনীয় আছে ভবিষ্যতের জন্য। নিচের লেভেলের আলেমরা আমাদের বিখ্যাত নেতৃস্থানীয় আলেমদের থেকে কম আলেম না।
নেতৃত্ব আর খ্যাতির সিড়িতে উপরে উঠতে চাইলে অনেক ফাইট করে উঠতে হয়। তাদের মন-দর্শন-কালচার এক। যারা নিচে থাকে তাদের অন্য।
কাকে আমি অনুসরনীয় বানাবো দেখতে হবে।
عَنْ أَبِي عُثْمَانَ النَّهْدِيِّ، قَالَ: ” دَعَا عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ بِثَلَاثَةِ قُرَّاءٍ فَاسْتَقْرَأَهُمْ، فَأَمَرَ أَسْرَعَهُمْ قِرَاءَةً أَنْ يَقْرَأَ لِلنَّاسِ فِي رَمَضَانَ بِثَلَاثِينَ آيَةً، وَأَمَرَ أَوْسَطَهُمْ أَنْ يَقْرَأَ خَمْسًا وَعِشْرِينَ، وَأَمَرَ أَبْطَأَهُمْ أَنْ يَقْرَأَ عِشْرِينَ آيَةً “
হযরত উসমান নাহদী রহঃ বলেন, হযরত উমর রাঃ তিন ক্বারীকে ডাকলেন। তারপর তাদের কিরাত শুনলেন। দ্রুত তিলাওয়াতকারীকে আদেশ করলেন রমজানে (তারাবীর মাঝে) লোকদের (প্রতি রাকাতে) ত্রিশ আয়াত করে পড়ার, মধ্যম ধরণের তিলাওয়াতকারীকে পঁচিশ আয়াত এবং ধীরে তিলাওয়াতকারীকে বিশ আয়াত পড়ার হুকুম দিলেন। [শুয়াবুল ঈমান লিলবায়হাকী, হাদীস নং-৩০০৪, সুনানুল কুবরা লিলবায়হাকী, হাদীস নং-৪২৯৫]
عَنِ الْحَسَنِ، قَالَ: «مَنْ أَمَّ النَّاسَ فِي رَمَضَانَ فَلْيَأْخُذْ بِهِمُ الْيُسْرَ، فَإِنْ كَانَ بَطِيءَ الْقِرَاءَةِ فَلْيَخْتِمِ الْقُرْآنَ خَتْمَةً، وَإِنْ كَانَ قِرَاءَتُهُ بَيْنَ ذَلِكَ فَخَتْمَةٌ وَنِصْفٌ، فَإِنْ كَانَ سَرِيعَ الْقِرَاءَةِ فَمَرَّتَيْنِ»
হযরত হাসান বসরী রহঃ বলেন, যে ব্যক্তি রমজানে লোকদের (তারাবীর) ইমামতী করে, সে যেন সহজতা অবলম্বন করে। যদি তার কিরাত ধীরে ধীরে হয়, তাহলে যেন এক খতম কুরআন পড়ে। যদি মধ্যম ধরণের হয়, তাহলে দেড় খতম। আর যদি দ্রুত হয়, তাহলে দুই খতম করবে। [মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা-৫/২২২, হাদীস নং-৭৭৬১]
১
এটা মারাত্মক। নরমাল সর্দি কাশির মতো না। এটা স্বিকার করা। স্বাভাবিকের থেকে ১০ গুন মানুষ মারা যাবে।
২
কিন্তু এত মারাত্মক না যে পুরো দেশ বন্ধ করে ঘরে বসে থাকতে হবে। এতে বড়লোক আর ক্ষমতাবানরা স্বস্তি পায়। গরিবরা মরে।
৩
এর থেকে আরো মারাত্মক রোগও ভবিষ্যতে এলে মসজিদ বন্ধ করার পক্ষে আমি না। জামাত চলবে। যে ভয় পায় সে যাবে না। যে যেতে চায় সে যাবে।
______
পক্ষে বলছি যে মক্কার ৭০% মানুষই এখন করোনা ভাইরাস আক্রান্ত হয়ে গিয়েছে। মরেছে কয় জন? এটা মেপে বুঝার পরে এখন মসজিদ খুলার কথা আলোচনায় আসছে। সবাই যখন আক্রান্ত তখন প্রোটেকশন দিয়ে লাভ কি?
https://www.middleeasteye.net/news/coronavirus-saudi-arabia-mecca-most-population-infected
এর পরের কথা হলো, মসজিদ খুলার জন্য যদি শহরের ৭০% আক্রান্ত হবার অপেক্ষা করতে হয়, তবে বন্ধ করে লাভ হয়েছিলো কি? সব সময় খুলা রাখলে আরো তাড়াতাড়ি ৭০% আক্রান্ত হয়ে এই অবস্থাতেই আসতো।
কিন্ত মানুষের ভয়। "আতংক" এটা হলো আসল। আতংক সামাল দেবার জন্য বন্ধ করা দরকার ছিলো।
এই মৃত্যুর ভয় হলো আল-ওয়াহান। আল্লাহ তায়ালা এটা দেখিয়ে দিলেন আমাদের মাঝের এই আল-ওয়াহান রোগের অস্বিকার কারিদের চীনের "ওহান ভাইরাস" দিয়ে।
আল-ওয়াহান রোগের বর্ননা আছে এই হাদিসে
https://sunnah.com/abudawud/39/7
পড়ে দেখেন। মৃত্যুর ভয় আর দুনিয়ার ভালোবাসা। এটা আসবে ঐ সময়ে যখন মুসলিমদের সংখ্যা দুনিয়াতে হবে সবচেয়ে বেশি। ইতিহাসে এখন।
জাজাকাল্লাহ।
Basically it's through using Netflix.
1
Why Netflix? First I found a reference of Language learning pack plugin for Netflix. Where you can view subtitles on two langues, auto pause after each dialog and more. First question was should I continue?
2
What I needed was dialog in arabic, but subtitle in english. That's the most helpful one. And needed some real conversation, not simulated. Youtube, torrent, popcorn time didn't help. Last wanted to shred some money. Lets see how much that work.
3
The charge is around $10/month. But didn't I read in India they take about half the price? Checked. That's streamed to mobile only. Not helpful. I needed laptop. Needed a CC. The first month was free.
4
Was inside. Next? The language pack wasn't that much helpful. Ditched it. Had to figure out arabic dialog content. The first ones were Arab drama serials, everyone had English subtitle. But still that didn't help either.
First those were too fast speaking. And where talking in colloquial arabic. I need more like modern standard. But noticed that most of those were
সারা জীবন ধারনা করতাম জমিদারের অত্যাচারের উপর গান।
এখন শুনে দেখলাম মারফতি। জমিদার অর্থ আল্লাহ।
Parking inside city airports should be expensive.
আমি হাসতে হাসতে শেষ। এমন ভীতু। আমি কত সাহসী।
আজকে খবর তাদের সকলকেই সর্দি-জ্বরে ধরেছিলো। সম্ভাব্য কোভিড। তাই কোরারেন্টাইনে ছিলো নিজেদের বাচাতে না। বরং প্রতিবেশিদের বাচাতে।
আমি পুরাই বেকলা। এখন বদ-গুমান কারি।
শেষ হাসিটা তাদের।
উলামা বলতে আমি আমাদের কওমি-দেওবন্দি আলেমদের বলছি। যদি তাদের মাঝে কখনো এমন দ্বন্ধ লাগে যে এক পক্ষ অন্য পক্ষকে আক্রমন করছে, ভুল, বাতেল বলছে তখন চিন্তা করবো কি করা যায়।
নয়তো এখনো সমস্যা নেই।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের হকের উপর রাখুন।
Dhaka police has 40k staff. And by official count 400 are infected. Two dead. That's 1% of the department infected.
তিউনিশিয়ার প্রেসিডেন্ট হাবিব বুরকুইবা। দেশের স্বাধিনতার জনক। ৫৬ সাল থেকে ৮৭ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিলেন।
https://en.wikipedia.org/wiki/Habib_Bourguiba
উন্নয়ন আর কর্ম মুখি ছিলেন। রোজা রাখার প্রচন্ড বিরোধি কারন এটা অর্থনৈতিক উন্নয়নের পথে বড় বাধা।
১৯৬০ সালে তিউনিশিয়ার সর্বোচ্চ আলেম আর জাষ্টিস ছিলেন মুহাম্মদ ইবনে আশুর। উনাকে প্রেসিডেন্ট নির্দেশ দেয় আপনি ফতোয়া ঘোষনা দিয়ে দিবেন মুসলিমদের রোজা না রাখার জন্য।
https://en.wikipedia.org/wiki/Muhammad_al-Tahir_ibn_Ashur
ঐ সময় ছিলো কেবল রেডিও। শায়খুল ইসলাম ঘোষনা দেবেন। প্রথমে পড়লেন "কুতিবা আলাইকুমুস সিয়ামু কামা ...." সুরা বাকারার আয়াত যেটায় রোজা ফরজ করার ঘোষনা করেছেন আল্লাহ তায়লা। এর পর বললেন "আল্লাহ সত্য বলছেন আর বুরকুইবা মিথ্যা বলেছেন।"
উনাকে তার পদ থেকে সরিয়ে ফেলা হয়।
quote ___
“We can’t make an absolute assumption that a vaccine will appear at all, or if it does appear, whether it will pass all the tests of efficacy and safety.”
It’s been a challenge to develop vaccines for common rhinoviruses and adenoviruses, which, similar to the coronavirus, can cause cold symptoms, according to Nabarro.
Only one vaccine prevents two strains of adenovirus, and it’s not commercially available, he told CNN.
____
And even if we get, it's very unlikely that we shall get it in 18 months.
""
Experts previously estimated that a vaccine could take 18 months, if not longer.
But some others say that bringing a vaccine to fruition in any of those time frames is unheard of.
""
USA has flattened the curve, to 3,000 / day. Translating to 100k / month.
দেশে অনলাইনে টিউশনি করতে পারেন। ছাত্ররা টাকা পাঠাবে বিকাশে। ছাত্র সংগ্রহ করতে পারেন ফেসবুকে এড দিয়ে।
আলেমরা কোরআন শিক্ষা দিতে পারেন। প্রবাসিরাও জয়েন করবে। ৯০% পাবেন প্রবাসি মহিলাদের। তারাও পেমেন্ট পাঠিয়ে দিতে পারবে।
লেকচার আর শিক্ষাকতার জন্য zoom ব্যবহার করছে সবাই।
এজন্য নিজে কোরআন পড়ে বুঝতে হয় কার কথা ঠিক।
পার্থক্যটা কোরআনে ধরা পড়ে যায়, যদি বড় কোনো অপব্যখ্যা থাকে। কারন সবাই অপব্যখ্যার মূলটা আনে কোরআন থেকে। দেখবেন কেমন গোজামিল দিয়ে মূল অর্থের উল্টো দাড় করানোর চেষ্টা করছে। অতিরিক্ত ব্যখ্যা করছে। এবং এতে অতিরিক্ত শক্তি ব্যয় করছে "এভাবে বিশ্বাস না করলে কাফের"। কিন্তু তার ব্যখ্যা শুনার আগে নিজে ঐ আয়াতগুলো পড়ে আপনি এভাবে বুঝেন নি।
কারো সাথে তর্কে নামার দরকার নেই। তর্কে আল্লাহ তায়ালা সঠিক পথ রাখেন নি। নিজে বুঝলে হলো।
কে ঠিক এটা বুঝার পরে, বাকি জিনিসগুলোর জন্য আলেমদের প্রতিষ্ঠিত কথার উপর নির্ভর করি। নিজের ইলম দিয়ে সব বিষয়ে নিয়ম না বের করে।
তাই,
কিছু নিজের বোধ বুদ্ধি জ্ঞানে চলতে হয়। কে ভুল সেটা বুঝার জন্য।
কিছু আলেমদের উপর নির্ভর করতে হয়, বাকি সব সমাধানের জন্য।
কিছু কিতাব পড়তে হয়। কারন কিতাব আলেমরাই লিখেছে। সব কথা সরাসরি আলেমদের মুখে শুনার সময় সুযোগ কারো নেই।
কিছু গুগুল, ইউটুব, অনলাইন করতে হয়, কারন এগুলো এখন বর্তমানের কিতাব।
এই বিশ্বাস নিয়ে গত ১৮ মার্চ তারা প্রথমে সাতক্ষীরা ও পরে যশোর সীমান্তের কাছে বিভিন্ন মসজিদে অবস্থান করেন ভারতে যাওয়ার জন্য। তাদেরকে আরও জানানো হয়, আগামী চল্লিশ দিন সূর্য উঠবে না, আকাশ ধোঁয়ায় ছেয়ে যাবে, কাফেররা সবাই মারা যাবে, ইমানদারদের শুধু হালকা কাঁশি হবে। ইমাম মাহদির আগমন এই রমজানে সমাগত। তাই তারা যেকোনোভাবে সৌদি আরব যাওয়ার চেষ্টা করেন। তারা সাতক্ষীরা ও যশোর সীমান্ত দিয়ে পার হতে না পেরে ঢাকা হয়ে সিলেট সীমান্ত দিয়ে ভারতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন এবং সে মোতাবেক তারা বিভিন্ন জেলা থেকে ঢাকায় আসেন।
""
Therefore we officially have now joined the axis. The ride was enjoyable.
Now Netflix isn't that popular in BD. Therefore it possibly won't create any uproar in the population. Instead it might create a media uproar and that's happening now.
My reaction "Muh!". Seen worse.
// haven't seen this one.
মানুষ আক্রান্ত হবে : ১৭ মে পর্যন্ত৷
কোভিড কমে যাবে : ঈদের পর
করোনা ছড়ানো শেষ : ১১ জুন
দেশে কোভিড রোগি শুন্য : ২৫ জুন
স্পষ্ট করে তাদের এই তারিখ দেয়া। লিংক কমেন্টে।
দেখতে থাকেন।
২
আগে দেশে "জাগো মুজাহিদ" নামে মাসিক পত্রিকা ছিলো। এটা ইসলামি ফাউন্ডেশনের লাইব্রেরিতেও নিয়মিত রাখা হতো। ৮০ এর দিকে। এর পর আমাদের একটিভ মুজাহিদ ভাইদের একটিভিটি বেড়ে যাবার পরে পত্রিকা তো দূরের কথা, এখন ফেসবুকে এ সংক্রান্ত কোনো হাদিসও পোষ্ট করা যায় না।
৩
আরমান ভাই আর সমমনাদের ঘটনার পরে, কিছু দিন পরে আমরা হয়তো আলোচনা করবো "জানো এক কালে আমরা ফেসবুকে মাহদি, আখিরুজ্জামান, আর এর নিদর্শন ঘটনাবলি নিয়ে আলোচনা করতাম।"
অন্যরা অবাক হয়ে, "আশ্চর্য! তখন পুলিশে ধরতো না?"
৪
তবলিগ ওয়ালাদের একটিভিটির উপর কি এর কোনো ইফেক্ট পড়বে?
ভারতে সা'দ সাহেবের কাহিনি। এর উপর এই দেশে করোনাতে কাজ বন্ধ। এর উপর এখন আরমান ভাইয়ের ঘটনা।
আল্লাহ তায়ালার ইচ্ছে।
এতাতিদের খবর আমরা পাচ্ছি। একটা সার্কাস শো এর মতো। এর পর শুরাদের দিকে তাকালাম।
কোভিডের আগে নতুন একটা মসজিদে নামাজ ধরছিলাম। ফজরের পরে ডানে বসতো সুন্দর দ্বিনদ্বার পরিষ্কার ভদ্র অনেক লোক তালিমে। বামে বসতো কিছু নাম পরিচয় হীন আজাইরা লোক তালিমে। বুঝতাম তবলিগের দুই গ্রুপ। কোনটা কোন দল?
ইনডিড ভদ্রদের মজমাটা ছিলো এতাতিদের।
ভাঙ্গাচুরা মানুষেরা ছিলো শুরা।
কি বুঝবো? বহু আগে থেকে তবলিগের কাজটা চালিয়ে এসেছে এই নাম না জানা অর্ধশিক্ষিত মানুষেরাই। তাদের দিয়ে কাজটাকে আল্লাহ তায়ালা এত দূর এনেছেন। এর পর উচ্চ শিক্ষিতরা যোগ দেয়া আরম্ভ করে।
আল্লাহ তায়ালা ভাগ করে দিলেন।
শুরাদের কি অবস্থা এখন? চিন্তা করছিলাম।
বলা হয়েছিলো শেষে আলেমরা এই কাজের দায়িত্ব নিয়ে নিবে। হয়েছে। কোভিডে সময় মতো তারা কাজ বন্ধ করেছে। এখন বাসায় বসে ইবাদত করছে। আহমেদ লাট সাহেবের নির্দশনা শুনছিলাম একজনের কাছে। প্রতিদিন সালাতু তাসবিহ পড়তে হবে। তিন তসবিহের আমলে প্রতি তসবিহের সংখ্যা চারগুন বাড়াতে হবে। আর প্রতিদিন সুরা কাহাফ। ভালো। তাদের নসিহা পড়ছিলাম ইদানিং : বড় হবার চেষ্টা করবে না, বিখ্যাত হবার চেষ্টা করবে না।
এই ভাঙ্গাচুরাদেরই আল্লাহ তায়ালা পার করে আনছে। আমি দেখছি।
স্মার্ট সুসজ্জিত সংগঠিতরা হুমড়ি খেয়ে পড়েছে।
হানাফিতেও সম্ভবতঃ একই যত দূর জানি।
This news is making the rounds on the web. The original Wuhan virus was less contagious. The strain that's spreading in US and EU is a different mutation.
The implication being once you get infected by the first one, you can get reinfected by the second mutation as it's a different virus.
And vaccines of one might not work on the other.
The interesting bit of info is that common flu viruses mutate like this each year too, which is why every year people have to take separate flu shot.
But one version might or might not be more deadly than the other. Though one might be pressed to believe the US/EU version is more deadly. It still is not proven, but claims might change in the future.
Keep watching. Link in comment.
আমার খুব বেশি আফসোস নেই, কারন এই জ্বালা আমি ৯০ থেকে দেখে আসছি। তখনকার আক্রমন ছিলো একতরফা ঐ পক্ষ থেকে। আশারি-মাতুরিদির পক্ষে বলার মতো ফোরামগুলোতে কোনো একজনও তখন ছিলো না।
বরং ছিলো ঐ সাইড থেকে সরাসরি প্রশ্ন, এর পর স্পষ্ট জবাব না দিলে "কাফের"।
কে জানে। ঐ এক্সট্রিম হয়তো এখন আল্লাহ তায়ালা ব্যলেন্স করছেন এটা দিয়ে। যেমন ফিকহগত তাদের '৯০ আর '০০ দশকের এক্সট্রিম আল্লাহ তায়ালা বেলেন্স করেছেন মুফতি লুৎফুর রহমান ফারায়েজিকে দিয়ে।
ফারাজি সাহেব যখন নেটে একটিভ হন তখন হানাফি ফিকাহর পক্ষে বলার মতো কোনো একজনও নেটে ছিলো না। সবই ছিলো ঐ পক্ষের একতরফা আক্রমন।
"৯০ এর সালাফি" বলে একটা টার্ম আছে নেটে। এখন আর তাদের দেখা যায় না। কিন্তু তখন তাদের আক্রমনগুলো ছিলো এক্সট্রিম। সেই তিক্তটা রয়ে গিয়েছে আমার অন্তরে এখনো, কারন এগুলো আমাকে পার হয়ে আসতে হয়েছে।
এর পরও আমি ব্যলেন্স করে দেখার চেষ্টা করি এখনো। দুই পক্ষই ঠিক। তাতে কোনো পক্ষের মতেই আমি ঠিক হই না। কিন্তু তাতে কি। এগুলো সমাধান করার দায়িত্ব আল্লাহ তায়ালা আমাকে দেন নি।
Right now it has been proven false, but I should have covered it regardless, because covering rumors is my unofficial job : -)... be it true or false.
Link in comment.
খবরগুলো সরকারি ভাবে আসলেও "গুজব"।
মন্ত্রী বললেও "গুজব"।
মেইনস্ট্রিম মিডিয়াতে আসলেও "গুজব"।
কিছু খুলবে না। এমন কি প্রধানমন্ত্রীও যদি বলে "খুলে দেয়া হবে" তবুও খুলবে না। এটা বুঝবেন খুলার তারিখ পার হয়ে যাবার পরে। দেখবেন আগের ঘোষনা হয়ে গিয়েছে পরের "গুজব"।
বড় নেতারা শহর গ্রাম বন্দর সবকিছু নিয়ন্ত্রন করে। তারা দেশ চালায়। তাদের বয়স হয়েছে। তারা মরার ব্যাপরে আতংকিত। এরা খুলার ব্যপারেও আতংকিত। বন্ধ রাখলে বাচার আশা একটু হলেও বাড়ে যেহেতু।
কিন্তু খুলার ঘোষনা মানুষকে চাংগা রাখে। আশাবাদি রাখে। পজিটিভ রাখে। তাই এর ঘোষনা দিতে হয় কিছু দিন পর পর। একারনে এই সব ঘোষনা থেকে সাবধান থাকি।
তবে খুলবে কবে? আমার প্রেডিকশন হলো সামনের বছর জানুয়ারিতে।
এটা মসজিদ খুলার তারিখ না। ব্যবসা-যোগাযোগ খুলার তারিখ। মসজিদ খুলবে এরও বহু পরে।
জান বাচানোর জন্য মসজিদ দরকার নেই।
এখন আযহারি সাহেবের বিভিন্ন ফতোয়া নিয়ে ফেসবুকে ফাইট তুলতে পারি। অথবা গান শুনতে পারি। কোনটায় ক্ষতি কম সেটা হলো ডিসিশন :-)
বহু আগে "গানে গানে ফুল পাখি" নামে ইসলামি গানের সিডি বেরিয়েছিলো। সম্ভবতঃ এধরনের সিডি এটা ছিলো প্রথম। এতে যে বাচ্চা গান গেয়েছিলো সে এখন বড় হয়ে এই লোককে বিয়ে করে তার বাচ্চা এখন গান গায়। Time flies. এই লোকের মূল পরিচয় আমার কাছে এটাই। :-)
লোকেশনটা মালয়শিয়াতে না। বরং বরিশালে অনেক খরচ করে একটা মসজিদ বানিয়েছে কেউ, সেখানে।
Watching : "শেষ জামানায় মসজিদ হবে অনেক সুন্দর, কিন্তু মুসুল্লি শুন্য"
https://www.youtube.com/watch?v=iD3aGKCLQRs&t=30
এখন এটা নিয়ে আমি আর বেশি কথা বললে
- যে মু'মিন ভাইরা বন্ধের পক্ষে ছিলো তাদের প্রতি একটা বিদ্বেষ আসবে আন্তরে -- আমার ধংশ।
- যে আলেমরা বন্ধের পক্ষে ফতোয়া দিয়েছিলো তাদের প্রতি শত্রুতা আসবে অন্তরে -- আমার ধংশ।
- নেটে পক্ষে বিপক্ষে তর্কে আমি নামলে একটা এক্সট্রিম পক্ষে চলে যাবো -- আমার ধংশ।
- "বলছিলাম না" বলে অহংকারি হলে -- ধংশ।
- "কেয়ার করি না" বলে ডেমকেয়ার হলে -- ধংশ।
এখন যে যত চুপ থাকবে তাকে আল্লাহ তায়ালা তত নিরাপদে রাখবেন।
চুপ চাপ আমল করে যাই।
আল্লাহ তায়ালা তৌফিক দিন।
কালকে গিয়ে দেখি ইনশাল্লাহ কি হয়।
মাস্ক এখনো কোনো দিন পড়ি নি। কালকেও পড়ার ইচ্ছা নেই। যদি বাধ্য করে তবে বাজার থেকে রুমাল কিনে মুখে পেচিয়ে মুজাহিদ সেজে যাবো। দেখি এর পর কি বলে।
Dissidence and social disobedience.
আগে ভালো ছিলাম। এখন খারাপ হয়ে গিয়েছি। :-)
শায়েখ আহমাদুল্লাহ সাহেবের কথা শুনলাম। যা বুঝলাম, উনি বললেন মসজিদ বন্ধের পক্ষে উনি ছিলেন মূলতঃ মসজিদের ইমেজ রক্ষার জন্য। এখন যেহেতু ইমেজ রক্ষার সমস্যা নেই তাই এখন খুলে দিতে আপত্তি নেই।
লিংক কমেন্টে। শুনে দেখেন আপনিও একই কথা বুঝেন কিনা।
- মসজিদ গতকাল আসরেই সবগুলো খুলে দেয়া হয়েছিলো। ঘোষনার পর পরই।
- তিন ফুট ফাক, প্রথম মসজিদে। এর ভালো যে সালাম ফিরিয়ে সংগে সংগে গ্যপ দিয়ে হেটে চলে আসতে পারি। এর মন্দ যে নামাজে বাদশাহ আর ফকির গা ঘেষে দাড়ানোকে বাদশাহরা অপছন্দ করতো। এখন তাদের একটা যৌক্তিক কারন আছে। // ok, that was sarcastic :- )
- কেউ মাস্ক পড়ে নামাজ পড়ে নি। এতটুকু কমন সেন্স মানুষের আছে। ভালো।
- সুরা তারাবি। বরং বাসায় এসে আগের মতো নিজে পড়বো ইনশাল্লাহ।
FAQs :
"মসজিদ আজকে থেকে খুলে দেয়া হয়েছে..."
মসজিদ সব সময়েই খুলা ছিলো। গুজব রটাবেন না।
"ওয়াক্তিয়া নামাজ, তারাবি, জুম্মার জন্য মসজিদ খুলে দেয়া হয়েছে। তবে সুন্নাহ বাসায় পড়তে হবে।"
মানে... বলছেন তারাবির নামাজ সুন্নাহ না?
"বাংলার মসজিদ কে খুলে দিয়েছে এটা স্বরন রেখে কৃতজ্ঞ থাকবেন"
তথাস্তু। তবে স্যার, বন্ধ করেছিলো কে?
Reminds me of Union Carbide incident in Bhupal India in the early 80s. News at that time was so much overwhelmed for so many days with it.
Checked in wikipedia how many died on that incident. 4000 died immediately. Total 8000 within two weeks. And total 16,000 overall. Though after the incident, I read of only 150 dead from unofficial sources. Officially they spoke of maybe 15 dead at that time.
সমাধান হলো ভুলগুলোকে মেনে নিয়ে সহ্য করে সমাজের সাথে থাকা। সামর্থে যতটুকু আছে কিছু সমাধানের চেষ্টা করবো। না পারলে অন্তর দিয়ে অপছন্দ করবো।
প্রসংগ : ডানে বামে তিন ফুট।
কিন্তু মার্কেট খুলার স্বার্থে মসজিদ আগে খুলে দেয়া হয়েছে।
Keep watching.
বাংগালিদের জন্য হবে না সম্ভাবনা ৯৫%। কারন রমজানের মাঝে হাজ্জিদের বাড়ি ঠিক করে বাড়ির কাগজ সৌদ সরকারের কাছে জমা দিয়ে অনুমতি এপ্রুভ করতে হয়। এর কিছুই হয় নি। করার জন্য মক্কার লক ডাউন উঠানো তো দূরের কথা, সৌদির ফ্লাইটও চালু হয় নি।
রোজার ঈদের পরে কাজ কেবল থাকে ফ্লাইট ঠিক করা আর লোক পাঠানো। এটা বাংগালিদের সাইডের কাজ। আর সৌদির সাইডেও নিশ্চই আরো অনেক বেশি কাজ আছে হজ্জের তৈরির জন্য। যেগুলো কোনোটাই তারা করে নি।
চেইনটা ভেঙ্গে গিয়েছে। বুঝতে হবে। কাজ মানুষ একা কেউ করে না। সারা দুনিয়া মিলে করে।
"কিন্তু অনেক আলেম যে স্বপ্নের কথা বললো রমজানে খুলে দেয়া হবে, ভাইরাস এত তারিখে চলে যাবে?"
অবভিয়াসলি এগুলো কিছু মিলে নি। যারা বলেছিলো তাদের একজনকে আজকে ডিসক্লেইমার পোষ্ট করতে দেখেছি।
- মাগরিবের নামাজের জন্য রাস্তায় বের হয়ে দেখি যেন ভোরে ফজরের নামাজে বের হয়েছি। অন্ধকার রাস্তা, দূরে একটা দোকানে কিছু আলো। অন্য সময় এখন ইফতারি বিক্রি আর খাওয়ার ধুম চলতে থাকতো। মসজিদ পথের যাত্রী থাকতো কাফেলার মতো। আজকে একা বাসা থেকে শেষ পর্যন্ত।
- মসজিদ খালি। ইফতারি করা নিষেধ যেহেতু। নামাজের শেষে মুসুল্লি দেখে যা মনে হলো তারা আড়াই কাতারে দাড়াতে পারতো। যদিও নিয়েছে ৮ কাতার। অন্য বছর মাগরিবে থাকতো ভরা ২০ কাতার লোক।
- ফরজ পড়ে চলে আসলাম। সরকারি হুকুম বলে কথা। "... ওয়া উলিল আমরি মিনকুম"।
That is until Trump changes his mind again. But if that sticks, it means Trump's previous treat to MbS that either MbS cuts oil production or US will withdraw its protection from KSA wasn't empty.
Maybe he is just trying to scare MbS, maybe that's real because who cares about Saudi oil right now? It's worthless for any future value.
Keep watching. That's a big move.
"তবে কমেন্ট খোলা রেখেছেন কেন?"
কিছু আজাইরা পোলাপান পাগল হয়ে যায় কমেন্ট করার জন্য। না করতে পারলে কান্না কাটি আরম্ভ করে তাদের জন্মগত অধিকার থেকে আমি তাদের "বঞ্চিত" করছি দাবি করে। এদের কমেন্ট করার সুযোগ দেয়ার জন্য।
এতটুকুই। জাজাকাল্লাহ।
ভাইরে আমি কোনো পক্ষে নেই। মসজিদ যে খুলে দেয়া হয়েছে তাতেই খুশি।
#মডারেট_মোজলেম :-)
- NY. 66% of those hospitalized with sever cases are people who have locked themselves up at home. Apparently not quarantining oneself helps surviving the virus better.
https://www.cbsnews.com/video/66-of-ny-coronavirus-hospitalizations-are-people-who-stayed-home/
- Sweden never locked itself up. It was mostly as free as it always had been. Death toll : 3000. No more than if it had locked itself up. Possibly less.
Lesson?
- Always wash your hands.
Because doing these make us happy.
And happiness is all that matters. Not science.
এটা হানাফি অবস্থান।
কঠিন কিছু না। দেশের বহু মহিলারাই যুগ যুগ ধরে করে আসছেন।
দুটো উপদেশ :
- আরবি শেখার সময় এর ব্যাকরন শিখতে অতিরিক্ত সময় দেবেন না। কিছু ব্যাকরন শিখলেন, কিছু ভাষা, এরকম। "সমস্ত ব্যাকরন আগে না শিখলে কিছু শিখতে পারবেন না" এমন যেন না হয়।
- কোরআন শরিফ মুখস্ত করার সময় তিলওয়াত শুদ্ধ করতে অতিরিক্ত সময় দেবেন না। চলন সই হলেই হলো। শিখতে শিখতে পড়তে পড়তে বাকিটা সময়ের সাথে সাথে হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ।
পারফেকশনের জন্য মূল কাজ যেন আটকে না থাকে। কিন্তু উস্তাদের কাছে গেলে তারা আপনাকে পারফেকশনের জন্য আটকে দেবে। এক জায়গায় ঘুরাতে থাকবেন। আপনাকে নিজেকে বুঝতে হবে কতটুকু আপনার দরকার, এর পর নিজেকে একটা স্ট্যান্ড নিতে হবে। সব উস্তাদের উপর ছেড়ে দিলে হবে না।
উপদেশ গুলো ভার্সিটি শিক্ষিতদের জন্য। অন্যদের জন্য ভিন্ন হবে নিঃসন্দেহে। যেমন মাদ্রাসার ছাত্রদের জন্য। তাদের জন্য এই উপদেশ না।
জাজাকাল্লাহ।
একটা ফেন নষ্ট - তাই ভিশন ইলেক্ট্রনিক্সের দোকান।
বাথরুমের লাইট ফিউজ হয়ে আছে আজকে ৩ সপ্তাহ - ইলেক্ট্রিকের দোকান খুলার দাবি জানাচ্ছি।
একটা ওয়াইফাই রাউটার হ্যংগ করছে - তাই কম্পিউটারের দোকান।
ইয়ারফোনটা ছিড়ে গিয়েছে - এক্সেসরিজের দোকান খুলার দাবি জানাচ্ছি।
চুল কাটতে হবে - নাপিতের দোকান।
শেষে তালতলা ফুড কোর্ট আর কেএফসি খুলে দেয়ার জোর দাবি জানাচ্ছি।
কারন জীবনে আমার কাজ দুটো। মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়া আর ফাস্ট ফুডের রেস্টুরেন্টে গিয়ে বার্গার-শর্মা খেয়ে এর ছবি ফেসবুকে শেয়ার করা।
এ দুটো হলে এই মুহুর্তে আর দাবি নেই।
জীবন চলে।
যে শর্ত সরকার দিয়েছে মার্কেট খুলার জন্য। আর আমাদের মেজিস্ট্রেটরা
মার্কেটে মার্কেটে ঘুরে যেভাবে দেশ আর দশের সেবার করছে সেটা বুঝে ঈদের আগে কোনো মার্কেট খুলছে না।
লিংক কমেন্টে।
আর যেখানে মেজিষ্ট্রেট নেই সেখানে ১৫ বছরের কোনো মেয়ে খবরের টাইটেল নেয়ার জন্য গিয়ে মার্কেট বন্ধ করে আসার ক্ষমতা রাখে। "সরকারি নিয়ম না মানার জন্য মার্কেট বন্ধ করে ১০ লক্ষ মানুষের জীবন রক্ষা করলো ১৫ বছরের মেয়ে" -- প্রথম আলো। সবাই সমস্বরে : বাহ!
কোনো মসজিদেই খতম তারাবি হচ্ছে না। সব মসজিদেই সুরা তারাবি। এর থেকে নিজে পড়া ভালো আমার বিশ্বাস।
মসজিদে জামাতে হলেও সেখানে না পড়ে ঘরে একা তারাবি পড়ার ব্যপারে মাজহাবের ইমামদের মত :
قال الإمام مالك:
'قيام رمضان في البيت لمن قوي عليه أحبّ إليّ.'
وقال الإمام الشافعي:
'فأما قيام شهر رمضان فصلاة المنفرد أحب إليّ منه.'
وقال أبو يوسف صاحب أبي حنيفة:
'من قدر على أن يصلي في بيته كما يصلي مع الإمام في رمضان، فأحبُّ إليّ أن يصلي في بيته.'
UK : "Worst recession since 1709's great frost." Now I never heard of this great frost before. But nice to see that finally the situation is being portrait as worse than anything from the world war era.
https://www.barrons.com/articles/u-k-is-headed-for-worst-recession-since-great-frost-of-1709-51588884310
And in BD, exports down 85% in April. Which includes everything including garments.
https://www.prothomalo.com/economy/article/1655418/
Not complaining, though.
Here's why "stay at home" has proven to be deadly for people. And those that are breaking the quarantine and living dangerously are doing far better.
2
Madonna and Robert De Niro along with 200 celebrities call for people not to return to pre covid normalcy, to give up consumerism, and to radically change the economy.
Huh? And I thought they were the world leaders for consumerism.
3
In other news Military deployed in Gujrat, India, which is the worst hit state in India.
All links in comment.
ট্যকনিক্যলি কতটুকু পিছাতে পারে চিন্তা করছিলাম। হজ্জের সময় পর্যন্ত সহজেই টানতে পারবেন। এর পরও না হলে ৩১শে ডিসেম্বর পর্যন্ত। কারন ঘোষনা ছিলো ২০২০ সালের।
এর পরও যদি না হয়? তবুও আশা শেষ না। কারন তখন বলা যাবে "২০২০ সাল থেকে সামনের যে কোনো বছরে। আরম্ভটা ২০২০ থেকে যে কারনে বলা হয়েছিলো ২০২০"
কিন্তু বিপদটা হবে যখন উনি দেখবেন কিছুই হচ্ছে না তখন। ডেসপারেট হয়ে যাবেন। গোলাম আহমেদ এরকম ডেসপারেশনের সময় নিজেকে মাহদির থেকে বড় এবং হাদিসে যা কিছু আছে সেগুলো কোনোটার অর্থই লিটারেল না -- এই মুডে চলে যান। অনুসারিদের জন্য সেটাও চলে।
রিয়ালাইজেশনটা আসে মৃত্যুর সময়। "কিন্তু আমার খোদা আমাকে জানিয়েছেন আমার মৃত্যু হবে ঈসা আঃ আমার পেছনে নামাজ পড়ার পরে মসজিদে মাথায় হটাৎ তীরের আঘাতে শাহাদাত। কিন্তু এখন এই ভাবে হীন অবস্থায় যে মৃত্যু হচ্ছে?"
এটা তৌবার সময়। কিন্তু মানুষ কনফিউজড হয়ে যায়। অনেকে দ্বিন আর বিশ্বাসের সব কিছু অস্বিকার করে বসে। আর অনুশোচনা আসলেও ঠিক মৃত্যুর সময় তৌবা আল্লাহ কবুল করেন না। আগে করতে হয়।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের উপর করুনা করুন।
কারন কি? এটা সবসময়ের ভাবনা।
এখন বুঝার ব্যপার হলো এটা নিয়ম না। বরং ব্যতিক্রম।
নিয়ম হলো হাদিসে যা আছে : জান্নাতি কে? নম্র, ভদ্র, সচ্চরিত্র মানুষ। যাদের দুনিয়ায় দেখলে আমরা মনে করি জান্নাতি।
জাহান্নামি কে? রুক্ষ, উগ্র, রাগি, মেজাজি, উচু গলার ঝগড়াটে মানুষ।
হাদিসগুলো খুজলে পাবেন। আমি কোট করছি না।
মানে যে জীবনকালে জান্নাতিদের মতো চলে যে জান্নাতি।
যে জাহান্নামিদের মতো চলে সে জাহান্নামি।
কিন্তু শেষ মুহুর্তের টুইস্টটা আতংকজনক।
কারা হিদায়াত প্রাপ্ত হবে কারা বিপথগামি?
বিপথগামিতা যে কোনো ধারায় আসতে পারে।
সালাফিদের ধারায় আসে খারেজি হওয়া দ্বারা।
হানাফি-সুফি ধারায় নিজেকে মুজাদ্দেদ মনে করা দ্বারা।
দিনের শেষে এটা তকদির। যাকে আল্লাহ তায়ালা জান্নাত বা জাহান্নামের জন্য সৃষ্টি করেছিলেন।
তবে দুনিয়ার নিদর্শন যদি দেখি তবে এটা পিতা মাতার অসন্তুষ্টি অবাধ্যতা আমার কাছে এখনো সবচেয়ে বড় কারন মনে হচ্ছে।
পিতা মাতার কথা মেনে নিয়ে, তাদের সন্তুষ্ট রেখে কম দ্বিনদ্বার, সাধারন আর দশজনের মতো মুসলিম হলেও শেষে আমি সফল জীবন যাপন করলাম। মৃত্যুর আগে টুইস্টটা হবে ভালোর দিকে।
অবাধ্যতায়, অনেক উপরে উঠার পরেও আমার পতন হবে স্পেকট্রেকুলার, দুঃখজক, দুনিয়া কাপানো। শেষ টুইস্টটা হবে মন্দ।
যদিও আমার পিতা মাতা আমার মতো সত্যিকারে বিখ্যাত কেউ ছিলেন না।
কিছু উদাহরন দিতে পারতাম। কিন্তু দিলাম না। দাবিগুলোকে দলিল প্রমান দিয়ে শক্ত করে আমার লাভ নেই।
এখনো পথ খুজছি।
জাজাকাল্লাহ।
FAQs :
"কিন্তু মুজরিম মানে তো পাপী"
তো? আমাকে কি নিস্পাপ মনে করছিলেন নাকি?
"একটা কথা জিজ্ঞাসা করতে পারি? আপনি কি এখনো রেন্ডের এজেন্ট?"
না। এখন আর না। আগে এটা নিয়ে অনেক বার পোষ্ট করেছি। রেন্ডের প্রতিষ্ঠাতা মারা যাবার পর থেকে।
https://www.rand.org/news/press/2016/10/25.html
"#rand_muslim হওয়া থেকে আমি কি করে বাচতে পারি?"
এবার আসল প্রশ্ন করেছেন। এটা আমি জানি।
প্রথমতঃ রেন্ড চায় আপনি নামাজ পড়েন রোজা রাখেন।
তাই নামাজ ছেড়ে দেন। রোজা রাখা বন্ধ করে দেন। কারন এগুলো মুসলিমদের তাদের আসল কাজ থেকে ফিরিয়ে রাখে।
দ্বিতীয়তঃ রেন্ড চায় না আপনি জিহাদ করেন। তাই জিহাদে যোগ দিন।
"ভালো উপদেশ। কিভাবে জিহাদ করবো?"
ফেসবুকের বড় ভাইদের ফলো করেন। তারা যেভাবে করছে। সারাদিন ফেসবুকে পোষ্ট দিয়ে অন্য মুসলিমদের কাফের বলতে থাকেন। এটা হলে মানহাজ শেখা হবে। এর পর এই সব মুসলিম যারা আসলে কাফের তাদের আক্রমন করে নেটে পোষ্ট দিতে থাকেন। এটা আপনার এই সময়ের জিহাদ।
"তবে আমি রেন্ড মুসলিম #rand_islam না?'
ঠিক।
তাই কোভিড টালি লিখছি। আমি যেভাবে খেয়াল রেখেছি :
প্রথম বাংলাদেশির মৃত্যু : তবলিগের এতাতি, বিদেশে জামাতে।
দেশে প্রথম মৃত্যু : মসজিদ কমিটির সভাপতি।
প্রথম এলিট মৃত্যু : দুদকের অফিসার।
প্রথম বেসরকারি মৃত্যু : ব্যংক কর্মচারি।
যে ডিপার্টমেন্টে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু : দুদকে আজকে দ্বিতীয়।
এটা দিয়ে কে কি বুঝবে এটা তার ব্যপার।
অনলাইনে ফাইট করার থেকে গান শুনা ভালো।
কিন্তু কে আমাকে বুঝাবে?
আমার ভুলো মন এখনো মনে করে ফাইট করা সোয়াবের।
https://www.youtube.com/watch?v=PqJlOhR_aNc&t=60
https://www.youtube.com/watch?v=PqJlOhR_aNc&t=60
উপরেরগুলো জনপ্রীয় ডায়লগ।
পর কথা এই যে দেশে এতদিন ৯৬% জন্ম হতো সিজারে। কোভিড আরম্ভ হবার পরে এই ডাক্তারা সবাই ঘরে বসে আছে।
কোভিডের যুগে এখন ৯৬% জন্ম হয়েছে নরমাল। মায়ের মৃত্যুর হার আগে যা ছিলো তাই। বাড়ে নি।
লিংক কমেন্টে।
কেউ একজন এখন আমাদের অনাহারে থাকা বাসায় বসা ডাক্তারদের কথা চিন্তা করে তাদের বাসায় কিছু রিলিফ পাঠিয়ে দিন প্লিজ।
একজন একটা কঠিন স্বপ্ন পোষ্ট করেছে এক ফোরামে। বেশ কমপ্লেক্স। টুকে রাখলাম এখানে। সময় সময় বুঝার চেষ্টা করবো ইনশাল্লাহ।
حلمت إنى واقف أدام واحد قاعد على كرسى فخم جدا محاط بنور شديد جدا
مانع إنى أشوف شكله
وبصوت قوى جدا قالى
بص وراك وقولى شايف إيه
بصيت وقولتله شايف رقم ١٩ على شكل دخان عمال يكبر ويقرب
قالى تابعه لحد ما ينتهى
فضلت أتابعه لحد لما إخترق صدر شخصين وطبع على صدرهم رقم١٩
فقولتله اللى شوفته
قالى بلغ الرسالة
بعدها صحيت من النوم
------
تحديث:
سلام عليكم – الجزء الثاني من الحلم –
تكرر معي نفس الحلم الأول 4 ليالي متتالية – وفي الليلة الخامسة رأيت ما يلي:
"بعد ما الملك اللي قاعد على الكرسي قال لي (بلغ الرسالة) ، قام من على الكرسي غضبان، وظهرت السماء أمامي طالع منها نور قوي جدا جدا جدا ، من قوته لم استطع أن أتحمله ، وظللت أصرخ من الرعب إلى أن أغمى علي ، قبل ما يغمى علي بقليل كان الشخصين الآخرين اللذين سبق دخول الدخان على شكل رقم (19) في صدورهم .. تحولوا لكومه من التراب وسقطوا معي على الارض في نفس اللحظة وأصبحوا كوم تراب وعليهم رقم ١٩ منور، بعدها لقيت نفسي أنا والكومين التراب اللي عليهم رقم ١٩ منور ، وهم محبوسين في حاجة مثل السجن، وبعدها رقم ١٩ خرج من السجن ده وطار في الجو على شكل كتلة طائرة عاملة مثل الطيارة الورق وليها ذيل ، نظرت أمامي لقيت حاجات كتيرة بتحصل في نفس الوقت في مشهد واحد لكن الاحداث مختلفة وبأماكن مختلفة. قلت لنفسي ايه المكان ده؟ وايه اللي أنا شايفه ده؟ حاولت اقترب كي اشوف الاحداث دي لقيت حد منعني وبصوت قوي جدا قال لي رايح فين؟ ماينفعش، فضلت اتفرج من بعيد، شفت واحد بيوزع فلوس على ناس كثيرة جدا والناس بتاخد منه الفلوس دى لحد ما كل واحد فيهم أخذ اللي أخذه وتبقى لسه فلوس كتيرة محدش عاوز ياخدها من كثرتها ، ولقيت حرب وقائد الحرب بيحارب شخص شكله شيطاني يخوف بعين واحدة إلى أن قتله القائد ، ولقيت حيوان شكله غريب جدا بيتكلم مع الناس ويوعظهم ، ولقيت كذا خسوف عمال بيحصل في نفس الوقت ، ولقيت الشمس طالعة من ناحية المغرب ، أحداث كثيرة أمامي بتحصل في أماكن مختلفة، فجأة لقيت رقم ١٩ اللي كان طاير في الجو على شكل كتلة ليها ديل .. وقع على الارض وطلع منه دخان فظيع ملأ السماء، والسماء كلها صارت مليانة رقم ١٩ على هيئة دخان ، فضلت أجري ولقيت ناس كتيرة بتجري معايا، وأنا أجري حسيت ان نفسى اتقطع وانى صابنى زكام مش عارف اتنفس من الدخان ، ولقيت ناس تانية جنبى مثلي وناس آخرين الدخان بيطلع من أذنها وفمها ودبرها، أكملت الجري إلى أن وجدت نفسي وصلت للسجن الحديد اللي كان فيه الشخصين اللي صاروا كوم تراب. وقفت شوية أرتاح من التعب بصيت خلفي وجدت كومين التراب رجعوا وتحولوا إلى الشخصين مرة أخرى ، والسجن انفتح وخرجوا منه، لسه يادوب كنت عاوز أروح أناديهم استنجد بهم ، لكن فجاة هذين الشخصين تحولوا إلى أشخاص كتيرة جدا بتقتل في الناس ، طلعت أجري بسرعة هربا منهم والناس بتجري معايا ، وأنا أجري مش لاقي حاجة أدافع بيها عن نفسى من كثرة الأعداد الكثيرة التي خرجت من هذين الشخصين وقاعدين بيقتلوا في الناس، نظرت خلفي وجدت نار رهيبة بتشد في الناس وتجرجرهم وجمرات النار تشتعل في كل مكان ، اتسمرت في مكاني من الخوف مش عارف اتصرف ، لقيت نفسي بمد يدي ومسكت جمرة من جمرات النار هذه وألقيتها عليهم، والنار مازالت تجرجر فى الناس ، لحد ما لقيت نفسي وصلت في مكان محشور فيه ناس كثيرة جدا جدا جدا ، كأنه يوم الحشر ، بعدها لقيت خراب كبير جدا ودمار حصل نسف كل شيء، وسمعت تسابيح لأول مرة أسمعها في حياتى بأصوات رائعة ، سمعت أصوات كثيرة جدا بتسبح لله ، نظرت فوجدت من بعيد عدد رهيب من الملائكة شايلين عرش الرحمن وقاعدين يسبحوا ، بعدها سمعت صوت قوي بيقول لي: خلاص ، كده ماينفعش تشوف حاجة تانية ، فأغمى علي. وبعدها سمعت صوت قوي يقول: لمن الملك اليوم ؟ بعدها وجدت الملك اللي كان قاعد على الكرسي سجد في الارض وهو يقول: لله الواحد القهار.
بعدها لقيت كل الأحداث دي بترجع للخف كأنه مشهد فيديو بيتم إعادته إلى أن وصل المشهد للقطة الأولى اللي في الجزء الأول من الحلم عند الملك اللي جالس على الكرسي وأنا أنظر إليه بعدما تابعت رقم ١٩ لحد لما انتهى واخترق صدر الشخصين وطبع على صدرهم رقم ١٩ من نور ، فقلت له اللي شفته ، فقال لي (بلغ الرسالة).
أشهد ألا إله إلا الله وأشهد أن سيدنا محمد رسول الله.
২০ মিসকাল স্বর্ন।
২০ দিনার স্বর্ন।
৮৫ গ্রাম স্বর্ন, ২৪ ক্যারেটের।
এখন তাদের সবাইকে ১ সপ্তাহের মাঝে পাশ করিয়ে, নিয়োগ দিয়ে, জয়েন লেটার দিয়ে, জয়েন করা "বাধ্যতামূলক" করা হয়েছে। পিছাতে পারবেন না। না বলতে পারবেন না।
সবার পোষ্ট করোনা হাসপাতালে।
তোমরা যারা সরকারি চাকরির জন্য পাগল হয়ে গিয়েছিলে। :-)
লিংক কমেন্টে।
প্রথমতঃ গাড়ি বন্ধ। বাসা থেকে হাসপাতালে পায়ে হেটে যেতে হবে। পুলিশ দেখলে পিটাবে। "আমি ডাক্তার" শুনবে না।
এর পর ফেস মাস্ক, পিপিই কিনতে হবে নিজের টাকা দিয়ে। হাসপাতালে দেবে না। আর সরকারি চাকরি হলে প্রাইভেট প্রেকটিশও করতে পারবেন না এগুলো কিনার জন্য কিছু এক্সট্রা টাকার জন্য। বেসরকারিদের জন্যও প্রাইভেট এখন বন্ধ।
এর পর সারাদিন করোনা রোগিদের মাঝে। নামকাওয়াস্তে পিপিই পড়ে। যে কোনো সময় আক্রান্ত হতে পারেন। অলরেডি ৭০০ ডাক্তার দেশে আক্রান্ত হয়েছে।
রোগিরা সবাই ভিআইপি যেহেতু তাই তাদের গালির তুবড়ি সারাদিন আছেই। এটা হাইলাইট করলাম না।
এর পর রাতে আবার পুলিশের বাড়ি খেয়ে হেটে বাসায় ফিরতে হবে। কিন্তু পরিবারের সাথে থাকতে পারবেন না। কারন যদি আক্রান্ত হন? ভাড়া বাসা হলে মালিক ঢুকতে দেবে না। বলবে "বাসা ছেড়ে চলে যান যতসব করোনা রোগী।"
On first day, overly eager people extended that to 6 feet and prayed like that.
Then it gradually got reduced to 3 feet.
Today prayed in mosque with 1 feet distance.
Not complaining though :-)
Saudi/UAE :
29th Ramadan/22 May : won't be visible.
Eid on 24th May, Sunday.
BD/India/Pakistan :
29th Ramadan/23 May : won't be visible.
Eid on 25th May, Monday.
Itikaf in BD will start from next Thursday evening, which is 21st of Ramadan.
Calculations based on these pics.
https://habibur.com/moon/1441-10/
Muhammad bin Nayef was the real crown prince in KSA. That was deliberately put there as a condition for King Salman's crowning, which he accepted.
And once he was throned, he replaced bin Nayef with his own son MbS as the crown prince.
That was the history. Now news is that Nayef is either in critical condition medically or has been arrested, or both.
Watching.
The first thing he's doing is relaxing the lockdown in UK.
Next, what does his case teaches us? A case like his one probably won't have survived in BD, as he had to be administered in ICU, which isn't available here in any practical sense.
And his was an average case.
সুরা হুজুরাতের আয়াত "হে মু'মিনরা যদি কোনো ফাসেক তোমাদের কাছে কোনো খবর নিয়ে আছে ..."
হাদিস : "কারো মিথ্যাবাদি হবার জন্য এতটুকু যথেষ্ট যে সে যা শুনে তাই বলে।"
আল্লাহ তায়ালা সত্য বলেছে। এবং উনার রাসুল সত্য বলেছেন। এবং আমি উনাদের কথা মাথা পেতে গ্রহন করি।
এর পর স্পষ্ট করে বলছি যে,
- পত্রিকায় যা ছাপায় কোনো একটা খবরও আমি কখনো ব্যক্তিগত ভাবে যাচাই করি না।
এর পর যদি কেউ এ ধরনের কমেন্টে করে তাকে এই পোষ্টের লিংক দিয়ে দেবো উত্তর হিসাবে।
জাজাকাল্লাহ।
১
দেশে সাধারন পাবলিক তাকিয়ে থাকে কওমি আলেমদের দিকে। কওমি আলেমরা সবাই তাকিয়ে থাকেন উনাদের বড়দের দিকে। বড়দের বিপরিত কোনো কথা আলেমরা বলবেন না। মাও হাসান জামিলের বক্তব্য দ্রষ্টব্য। এর পর বড়রা তাকিয়ে থাকেন আহমেদ শফি সাহেবের দিকে। তাই সরকার যদি শফি সাহেবকে নিয়ন্ত্রন করতে পারে তবে দেশের প্রেকটিশিং মুসলিম প্রায় সবাইকে নিয়ন্ত্রন করতে পারবে।
২
অধিকাংশ আলেম কিছু সময়ের জন্য ভুল করতে পারে। কিন্তু সবসময়ের জন্য ভুলের উপর থাকবে না। এখন এই "কিছু সময়" কতটুকু লম্বা হতে পারে সেটা বুঝার বিষয়। যেমন এ ক্ষেত্রে ছিলো প্রায় ২০ দিনের মতো। কারন মসজিদ খুলার ১০ দিন আগে শফি সাহেব চিঠি পাঠিয়েছিলেন খুলে দেয়ার জন্য। মোটামুটি ২০ দিন উনি ছিলেন বন্ধের পক্ষে।
৩
আব্দুল মালেক সাহেব কওমি হলেও এই হাইরারকির কিছু বাইরে। উনি বরং পাকিস্তানের তাকি উথমানি সাহেবকে অনুসরন করেন। তাকি উথমানি সাহেব আর মালেক সাহেব দুজনকেই দেখেছি এই ফিতনার সময় মসজিদ বন্ধের বিরুদ্ধে শক্ত যুক্তি দেখাতে যেটা পরবর্তিতে সত্য হয়েছিলো। মালেক সাহেব বলছিলেন : "ভয়" বুঝতে হবে, ভয় পেলেই মসজিদ বন্ধ করা যাবে না কারন এটা মিথ্যা ভয় হতে পারে।
৪
সালাফি ভাইয়েরা সালাফি আলেমদের অনুসরন করেন। এবং সালাফি আলেমগন সৌদি আলেমদের অনুসরন করেন। আর সৌদি আলেমরা এমবিএসের নির্দেশ অনুসরন করতে এই মুহুর্তে বাধ্য হন। এটা আমার উপলব্ধি। বেশি ব্যখ্যা টানছি না কারন অন্য দল সম্পর্কে আনওয়ান্টেড কমেন্ট করা হবে। তবে এই হাইরারকিটা বুঝলে তাদের ডিসিশন ট্রি আর রিজনিং বুঝতে পারবেন।
৫
সবই হাদিসে আছে। কিন্তু মুয়াজ বিন জাবাল রাঃ এর "হে আল্লাহ প্লেগের এই রহমত আমার বাসায় পাঠান" দোয়াকে সুন্নাহ হিসাবে নেবো? নাকি উনার পরবর্তি গভর্নরের ঘোষনা "তোমরা পালিয়ে মরূভুমিতে পাহাড়ে ময়দানে ছড়িয়ে যাও" কে সুন্নাহ হিসাবে নেবো এটা ফিকাহর ব্যপার।
তাই দলিলের গুরুত্ব কম। যে কেউ চাইলে তার মন মতো দলিল আনতে পারে যে কোনো স্বিদ্ধান্তের পক্ষে।
"ওয়ালা তুলকু বি আইদিকুম ইলাত তাহলুকা" - তোমরা নিজেদের হাত দ্বারা নিজেদের ধ্বংশ করো না - আয়াত দিয়ে যে কোনো স্বিদ্ধান্তের পক্ষে যুক্তি দেখানো যায় চাইলে। এটা এই করোনা ভাইরাসের ক্ষেত্রেও দলিল দেয়া হয়েছিলো। এর উপর শুনিয়ে দেয়া যায়, "না মানলে আপনি কোরআন শরিফের আয়াতকে সরাসরি অস্বিকার করছেন।"
তাই দলিল থেকে সাবধান।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের হকের উপর রাখুন।
ব্যসিক্যলি মনোযোগের ফোকাস থাকবে তিলওয়াতের দিকে।
বাকিগুলো এর পর অপশনালি আসবে।
কোনো অনুভুতি না আসলেও সমস্যা নেই।
মনোযোগ তিলওয়াতের দিকে থাকাটা হলো আসল।
(collected)
হাকীমুল উম্মত, মুজাদ্দিদে মিল্লাত হজরত থানবী রহঃ ইশরাদ করেন, খুশু বা একাগ্রচিত্ততা হলো নামাজের রূহ বা আত্মা।
বাস্তব অভিজ্ঞতা এ কথার প্রমাণ, একাগ্রচিত্ত হওয়ার প্রচেষ্টায় খুব বেশি লিপ্ত হয়ে পড়লে প্রথমে ক্লান্তি-শ্রান্তি ও পরে বিরক্তির সৃষ্টি হয়ে যায়।
এজন্য এক্ষেত্রে মধ্যম পন্থা অবলম্বন করা আবশ্যক।
আর তার সীমা হলো নামাযের মধ্যে যে শব্দ মুখে উচ্চারণ করা হয় তা শুধু নিজের মুখস্ত থেকে পড়ে যেতে থাকবে না বরং প্রত্যেকটি শব্দের প্রতি এমনভাবে ধ্যান করবে যেন অপরিপক্ক হাফেয কুরআন শরীফের শব্দগুলো চিন্তা করে মুখে উচ্চারণ করে।
এর মধ্যেও যদি কখনো গাফলতি এসে যায়, তবে সেজন্য অস্থির না হয়ে এবং সামনের চিন্তা পরিত্যাগ করে তৎক্ষণাৎ ঐ বর্ণিত পদ্ধতির উপর পুনরায় আমল শুরু করবে অর্থাৎ যে শব্দ উচ্চারণ করা হচ্ছে তার প্রতি ধ্যান করতে থাকবে।
নামাযের মধ্যে "ইস্তিগরাক" বা একেবারে ডুবে যাওয়ার মত অবস্থাও কাম্য নয় যে, তার আর অন্য কিছু কোনো খবর থাকবে না।
"ইস্তিগরাক" বা একেবারে ডুবে যাওয়া এক জিনিস আর খুশু বা একাগ্রতা হলো ভিন্ন জিনিস।
প্রিয় নবী ﷺ -এর নামাযের মধ্যে কখনো ইস্তিগরাক এর অবস্থা হতো না।
ঐ হাদিস এ কথার পক্ষে প্রমাণ যে হাদীসে প্রিয় নবী ﷺ- এর বর্ণনা ইরশাদ হয়েছে যে, নামাযের জামাআত চলাকালীন সময়ে যদি কোনো ছোট বাচ্চার কান্নার আওয়াজ কানে আসতো তবে প্রিয় নবী হযরত ﷺ নামায সংক্ষেপ করে দিতেন।
কারণ, ঐ বাচ্চার মা তার কান্না কারণে নামাযের মধ্যে অস্থিরতা অনুভব করবে। যদি ইস্তিগরাকের অবস্থাই হতো তবে বাচ্চার কান্নার আওয়াজ কিভাবে প্রিয় নবী ﷺ এর কানে পৌছতো।
আর প্রকৃত কথাও এই যে,' ইস্তিগরাক' হলো মানুষের ইচ্ছা বহির্ভূত একটি অবস্থা।
আর ইচ্ছা বহির্ভূত কোনো কিছুর দ্বারা তারাক্কী বা উন্নতি হয় না।
বরং তারাক্কী বা উন্নতি ঐ সকল আমলের দ্বারাই হয়ে থাকে, যা মানুষ নিজের ইচ্ছায় সম্পাদন করে থাকে।
খুশু বা একাগ্রতা একটি ইচ্ছাধীন কাজ আর সেটাই মূলতঃ নামাযের মধ্যে কাম্য।
মাজালিসে হাকিমুল উম্মত
পৃষ্ঠা নং ২১১-২১২
This comes from a state, that before recent times considered with state sanctioned scholars declaration that VAT is completely un-Islamic and one of the major crimes.
Not complaining. But mark the shifts. And watching shifts in rulings is one of my pastime.
240 died to date. Of which :
80 are Bangladeshi, a third.
80 are foreigners from other countries, a third.
80 are Saudi nationals, last third.
Link in comment.
Then it returned 10 times larger in the winter. Which for us is the upcoming Nov/Dec. It then went away in January. But then again returned in Summer, again, but in smaller size.
I am expecting this pandemic to follow that pattern too. What we are watching is the pre-show, the trailer, the first wave. The big wave is upcoming.
Therefore I would rather save my quarantine energy for then. There's no relax until January next. And then still it won't necessarily go away in January.
Link in comment how UK gov is preparing for the pandemic. "The vaccine might never arrive." "Lockdowns are here to stay."
Ofcourse we won't forever be able to live with lockdown. We have to work riding the tide. Some might fall, a lot might fall. But that's life.
বড় হয়ে হিফজের ব্যপারে :
[ পোষ্টগুলো শহুরে উচ্চ শিক্ষিতদের জন্য মূলতঃ। সবার জন্য প্রযোজ্য না। তাই কোনো কথা ক্ষতিকর পেলে আপনি যেটা ভালো বিশ্বাস করেন সেটা অনুসরন করেন ]
ধরেন একদম কোরআন শরিফ পড়তে পারেন না। এখানে একদম পড়তে না পারা অর্থ আমি বুঝি আরবি পড়তে পারে কিন্তু শুদ্ধ করে ধিরে কোরআন শরিফ পড়তে পারে না।
এই রকম কেইসে আমরা এখন দেখবো এই লোকের মুখস্তের কোনো প্রয়োজন আছে কিনা? আগে বুঝে নেই উনি কিন্তু পোষ্ট ডক্টরেট করছেন কোনো ভার্সিটিতে। বেক্কল না।
প্রথম কথা হলো শুদ্ধ করে পড়তে হবে। কোনো উস্তাদের কাছে গেলে উনি আপনাকে পুরো কোরআন শরিফ পড়াবে। বলবে "খতম না দিলে হবে না, আগে কখনো খতম দিয়েছেন? আপনি তো কিছুই পারেন না। একবার খতম দিলে শুদ্ধ হয়ে যাবে।" এটা স্টেন্ডার্ড প্রোসেস।
আমার পরামর্শ হবে সেটা না করে শেষ যে ১০ টা সুরা আপনি পারেন সেগুলো দেখে দেখে বার বার পড়ে ঐ জায়গাটা দিয়েই নিজের পড়া হুজুরের কাছে শুদ্ধ করেন।
আপনার বেইসটা হয়ে গেলো। এর পর প্রথম থেকে রিডিং না পড়ে, বরং এখন ১১ তম সুরাটা শুদ্ধ করে বার বার হুজুরের কাছে পড়তে থাকেন। দেখবে তিলওয়াত শুদ্ধ হবার সাথে সাথে ঐ সুরাটাও মুখস্ত হয়ে গিয়েছে।
হয়ে গিয়েছে? এর পর ১২ নং সুরাটা ধরেন।
তবে আপনার তিলওয়াত শুদ্ধ হতে হতে দেখবেন আগের ১০ টা সুরা যে প্রায় ভুলে গিয়েছিলেন সেগুলো শুদ্ধ হয়ে এর পরের আরো ২০ টা সুরা মুখস্ত হয়ে গিয়েছে। তিলওয়াতও এর দ্বারা শুদ্ধ।
কিন্তু এই জিনিটা কোনো উস্তাদ আপনাকে দিয়ে করাবে না। করতেও বলবে না। তবে আপনি যেহেতু বড় এবং নিজের ভালো মন্দ বুঝেন তাই আমার উপদেশ যে এটাও একটা এক্সিলেন্ট প্রসেস। আপনি চাইলে উস্তাদকে এভাবে গাইড করে দেখতে পারেন।
এতটুকুই। জাজাকাল্লাহ।
মাও নেজামি সাহেব মারা গিয়েছেন। চিনি না।
এততিদের মুরুব্বি আতাউর রহমান সাহেব মারা গিয়েছেন। নামে চিনি কারন সংঘর্ষের সময় উনি সক্রিয় ছিলেন। কিন্তু সরাসরি চিনি না। আমি যখন তবলিগে যেতাম ৯০ এর দিকে তখন উনি ছিলেন না।
মূল কথা হলো জাকাতের টাকা ফান্ডে দেবেন না।
সরাসরি গরিবের হাতে দিন।
প্লাস বিতরনের অনেক সমস্যার কথা যেগুলোর নির্দিষ্ট কোনো সমাধান নেই।
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10156552180718176
মানে ভালো পরিবহনের বাসগুলো নামবে না। ভাঙ্গাগুলো নামবে যেগুলো নিয়মের তোয়াক্কা করে না, টাকা দিয়ে মেনেজ করে সব।
লিংক কমেন্টে।
এখানে বুঝার ব্যপার হলো শহরের মধ্যবিত্ত পরিবারের পাবলিকও এখন চায় না কিছু চালু হোক। আক্রান্ত হবার রিস্ক নেবার বদলে বাসায় বসে থাকা ভালো।
দুই মাস হতে চললো। কতদিন পরে মানুষ মনে করবে, "মরলে মরলাম, এভাবে চলে না, কাজে নামতে হবে বের হতে হবে?" এটা একটা সোশিয়াল এক্সপেরিমেন্ট। জানা নেই। ধারনা করেছিলাম ১ মাস। কিন্তু এখন দেখছি ২ মাসেও মানুষ কাহিল হয় না। তবে ৮ মাস? দেখার বিষয়। ১ বছর বোধহয় টানতে পারে।
মিরপুরের টোলারবাগ যেখানে দেশের প্রথম করোনা ভাইরাস ধরা পড়েছিলো। এখন আর করোনা নেই। পুলিশ কয় দিন বসে পাহারা দেবে? তারা বেঞ্চ সরিয়ে চলে গিয়েছে। তাই স্থানীয়রা খুশি? ভুল। নিজেরা পালা করে পাহারা দিয়ে নিজেরই নিজেদের লকডাউনে রাখছে।
"মডারেট ইসলাম নামে কোনো আলাদা কোনো ইসলাম নেই। বরং ইসলামই মধ্যপন্থি অন্য ধর্মগুলোর মাঝে"
তথাস্তু। কিন্তু এত দিন যে মডারেট মুসলিম বলে গালি দিতেন? এটা কাদেরকে দিতেন? আর আপনার গালিকে যখন ব্যজ হিসাবে ব্যবহার করা আরম্ভ করলাম তখন ঘাবড়িয়ে গিয়ে ঘোষনা দেয়া আরম্ভ করলেন মডারেট ইসলাম নামে কোনো আলাদা ইসলাম নেই? ইসলামই মডারেট?
ভালো। লাইনে এসেছেন।
এবার বলেন "মিল্লাতে ইব্রাহিম" নামে আলাদা ইসলাম আছে? নাকি ইসলামের সবকিছুই মিল্লাতে ইব্রাহিম?
কিন্তু কতটুকু ঘুম পেলে? কারন ঘুমতো সব সময় পেতে থাকে।
এখানে বুঝার ব্যপার হলো হাদিস শরিফে এই ব্যপারে দুটো কথা এসেছে।
- যদি দাড়ানো থেকে পড়ে যেতে থাকেন তবে ঘুমিয়ে পড়েন। নামাজ না পড়ে।
- যদি এত ঘুম পায় যে তিলওয়াত জড়িয়ে যাচ্ছে, বা কি পড়ছেন নিজেই বুঝছেন না, বা এক সুরার আয়াত থেকে অন্য সুরার আয়াতে চলে যাচ্ছেন তবে ঘুমিয়ে পড়েন। নামাজ না পড়ে। যদিও যত রাকাত পড়বেন মনে করেছিলেন সেটা পড়েন নি।
কোরআন শরিফ পড়ার ব্যপারেও এরকম কথা আছে।
যতক্ষন ভালো লাগে পড়েন। এর পর যখন আর ভালো লাগছে না তখন পড়া বন্ধ করে দেন। ফোর্স করার দরকার নেই এতটুকু পড়তেই হবে।
এখনে আরেকটা ব্যপার হলো দেখছেন আপনার উস্তাদ রাতে লম্বা তাহাজ্জুদ পড়ে আবার সকালেও ঘুমায় না। কিন্তু আপনি এটা করতে পারছেন না। এর কারন আপনার উস্তাদের বুজুর্গি না, বরং বয়স।
বয়স বাড়তে থাকলে মানুষের ঘুম কমে আসে। আপনার উস্তাদও যখন আপনার বয়সে ছিলো তখন এত নামাজ পড়তে পারতেন না। ঘুমাতে হতো।
তাই ডেসপারেট না হই। অতিরিক্ত নিজেকে না ঠেলি। একটা স্টিডি ফ্লোতে আমল করতে থাকি। আল্লাহ তায়ালা বয়স দিলে দেখবেন ইনশাল্লাহ এতে অনেক দূর যেতে পারবেন যদি লেগে থাকেন।
আল্লাহ তায়ালা কবুল করুন।
Asif Akbar's tune. No music. No pause in locations where there should have been music.
https://www.youtube.com/watch?v=qpiUoFceax4
https://www.youtube.com/watch?v=qpiUoFceax4
অনেকগুলো পোষ্টে মূল কথা বলার চেষ্টা করেছি মূলতঃ দুটো :
কোনো "ফান্ডে" জাকাত দিলে, জিনিসটা এত সহজ না যতটা আপনি মনে করেন। ৫ টা পোষ্ট এই এক বিষয়ে।
এবং
স্বর্নের রেইট জানার দরকার নেই। সরাসরি স্বর্ন দান করে দিন পরিমাপ মতো। আরো ৫ টা পোষ্ট।
মিললে এর সোয়াব প্লেগ-মহামারির মতো।
প্লেগে : হটাৎ মৃত্যু। কাজি এক পায়ের জুতা পরে অন্য পায়ের আগেই মৃত।
করোনা : রাস্তা ঘাটে হটাৎ স্ট্রোক।
প্লেগ : আগুনের মতো ছড়াতো। একরাতে এলাকার সবাই মৃত।
করোনা : আগুনের মতো ছড়ায়। মৃতের রেট কম।
প্লেগ : রক্ত বমিতে মৃত্যু। রক্তপাত।
করোনা : রক্ত বমিতে মৃত্যু। শেষ স্টেইজে শরিরের ভেতর রক্তপাত, যেটায় মৃত্যু।
সূর্য পশ্চিম দিক থেকে উঠতে দেখছে প্রচুর মানুষ। হটাৎ করেই। আমি এগুলোকে পাত্তা দিতাম না কারন এটা তো কিয়ামতের একেবারে শেষ আলামত। প্রথম দিকের কিছু না। তাই এটা এখন হবে না নিশ্চই?
ঠিক এই পয়েন্টের উপর এক ভাইয়ের স্বপ্নের বর্ননা। আরবিতে। অনুবাদ ইচ্ছে করে দিচ্ছি না যেন যার পড়ার দরকার নেই সে যেন না পড়তে পারে।
তৌবা করে নেই এখনই। কি আগে হবে কি পরে কেউ নিশ্চিৎ না।
السلام عليكم ورحمة الله وبركاته؛ ؛؛
سأكتب رؤيا رأيتها قبل بضع أيام
========الرؤيا=========
في الرؤيا كنت أنظر إلى جهة المشرق في السماء في مراقبتي وانتظاري لطلوع الفجر فإذا بي أحس بأن الوقت طال ولم يطلع الفجر إلى الآن وبدأت اقلق وكنت أقول لقد حان وقت طلوع الفجر وإلى الآن لم يطلع ؛؛ ثم بعدها بوقت يسير تم تنبهي من قبل شخص وقال لي : أنظر هناك جهة المغرب أي يعني يخبرني بأن أنتظر وأترقب طلوع الفجر من جهة الغرب بدلا من جهة الشرق ؛؛
وبالفعل بدأت أنظر واترقب وسبحان الله بالفعل فإذا بالفجر يبدأ من جهة الغرب بالحمرة المعروفة أول الفجر ثم اكتمل طلوع الفجر ثم أشرقت الشمس من مغربها ؛؛ وكنت مذهولا في نفسي وأقول لا إله إلا الله لقد طلعت الشمس من مغربها فعلا ؛؛ ثم رأيت حال الناس بعد أن علموا وعرفوا بطلوع الشمس من مغربها كأنهم في حالة اكتئاب وحسرة وحالة ذهول وصدمة أن يعني خلاااص ايقنوا بإنتهاء كل شئ ولا طعم للحياة ؛؛؛
في الرؤيا أكثر ما كنت مصدوما به ووقر في نفسي وكنت اردده في نفسي وهو أني كنت أقول في نفسي (( سبحان الله أنظر لقد كان طلوع الشمس من مغربها هي العلامة الأولى من علامات الساعة ))) وكنت مذهولا لأن الناس لم يتوقعوا أن تكون هي العلامة الأولى وكثير من اقوال المشايخ لم يصنفوها أن تكون العلامة الأولى .
- করোনা জুনে কমবে, জুলাইয়ে শেষ -- এত দিনের প্রেডিকশন। এখন সরকার বলছে এটা হবে না।
- ঈদের পরে লকডাউন শেষ না, বরং কার্ফু দিয়ে শক্ত করা হতে পারে। এক উপদেষ্টার কথা।
১
খুললেও করোনাতে বন্ধের ঠিক আগের সেই ভিড় এখন নেই। বন্ধের ঠিক আগে দুই তলা ভরতো, এখন দুই কাতার। যদি গায়ে গায়ে লাগানো হয়।
তাই ফিলিংস : আবার বন্ধ করে দেয়া হতে পারে। কেমন যেন একটা তার কেটে গিয়েছে।
মসজিদে ইফতারি নেই। খতম তারাবি নেই। তাই মানুষ ভিড়ছে কম।
২
যতটুকু নিয়ামত আল্লাহ তায়ালা বাকি রাখেন, অতটুকুই নিয়ামত। কোরআন তুলে নেয়া হবে কিন্তু তখনও মসজিদ, জামাত, নামাজ চালু থাকবে। ইমাম দাড়িয়ে কিরাত পড়তে পারবে না। সব ভুলে গিয়েছে।
একজন অন্যজনকে ঠেলবে নামাজ পড়াতে। মসজিদ ভর্তি মানুষ, কিন্তু কেউ নেই নামাজ পড়ানোর মতো।
৩
"ফিলিংস"-টা আসল না। নিয়ামতের যতটুকু আল্লাহ তায়ালা বাকি রেখেছেন। এই তিন ফুট দূরত্ব কমুনিটি ফিলিংকে শেষ করে দেয়। কাতার হচ্ছে না। আলগা আলগা মানুষ নামাজ পড়ছে। একটা টিউন কেটে গিয়েছে।
৪
মসজিদে নামাজ না পড়লে কি হয় এটা জানি। ভিন দেশে গিয়ে কয়েক সপ্তাহ থাকলে বুঝা যায়।
প্রথমে খারাপ লাগে অস্থির লাগে। মাস খানেক পরে সহ্য হয়ে যায়। প্রেকটিশ হয়ে যায়। আমাদেরও প্রেকটিশ হয়ে যাবে। তখন মসজিদে আসার তাড়াটা আর থাকবে না। এখন যেমন হচ্ছে।
৫
জিব্রিল আঃ ১০ জিনিস উঠিয়ে নেবেন। প্রথম যেটা এই উম্মাহ থেকে উঠিয়ে নেবেন সেটা হলো নামাজে খুশু।
যতটুকু বাকি আছে সেটাই ধরি। কিয়ামতের ঠিক আগে দুই-একজন মানুষ মন্ত্রের মতো লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পড়বে কিন্তু এর অর্থ বা আল্লাহর কথা জানবে না। তবুও এটাই তাদের জাহান্নাম থেকে বাচাবে।
তোমরা যারা আশায় ছিলে হয়তো কোনো অলৌকিক ভাবে হজ্জের ঘোষনা আসবে।
"আল হাজ্জু আশহুরুম মা'লুমাত।" হজ্জের মাস হলো শাওয়াল-জিলকদ-জিলহজ্জ। এই সময় ওমরার ভিসা দেয় না। ঈদের দিন থেকে শাওয়াল আরম্ভ। এখনো তোয়াফও চালু হয় নি।
উল্টো কারফু বাড়িয়েছে।
প্রতারনা :
সবাই অনলাইনে কোরআন শিখতে চাচ্ছে। আর এই সুযোগ প্রতারক বাড়ছে।
কোরআন শরিফ হিফজের উপর এক সেলিব্রিতির একটা পোষ্ট।
নিচে কমেন্ট, "যারা এভাবে শিখতে চান তাদের জন্য আমাদের কোর্সের লিংক এখানে"
মানুষ মনে করলো ঐ সেলিব্রিতি অথরাইজড, উনি নিজের ত্বত্তাবধানে চালান এই কোর্স।
বিকাশে টাকা পাঠিয়ে দিলেন।
দুই দিন পরে গ্রুপ নেই। আইডি ডিসেবেল্ড।
শিক্ষা :
- কমেন্ট সহ্য করবেন না স্টেটাসে। কমেন্টের দায় ভার আপনাকেও নিতে হবে যদিও আপনি এর জন্য দায়ি না। মুছে ব্লক করে দিন খুব ভদ্র মানুষের সুন্দর আর দ্বিনি কমেন্ট, যেগুলো উম্মাহর উপকারের জন্য সে পোষ্ট করেছে, এবং এমন কেউ করছে যে ১০০% আপনার আইডলজির পক্ষে।
- পরিচিত কারো রেফারেন্স না থাকলে নেটের বিশ্বস্ত, সৎ, ভদ্র, বিশাল কোনো মাদ্রাসার তত্বাবধানে পরিচালিত কোনো কোর্সের জন্য টাকা দেবেন না। পরিচিত কারো রেফারেন্স থাকতে হবে যাকে ফেসবুকের বাইরে চিনেন। সে বলবে "আমি এই গ্রুপকে চিনি। তাদের থেকে এই কোর্স করেছি।"
আরেকটা সাইন :
প্রতারকরা সাধারনতঃ খাত ভাগ করে টাকা চায়। ভর্তির জন্য এত, কোর্সের জন্য এত, বিকাশ চার্জ এত।
সৎ লোক দেখবেন বিকাশ চার্জ আপনার থেকে চাইবে না। ভর্তির টাকা চাইবে না। এডভান্সড চাইবে না।
অন টেষ্ট জিজ্ঞাসা করেন "আমি কোর্স শেষে সার্টিফিকেট চাই। এর জন্য কত দিতে হবে?"
যদি বলে "এত টাকা" তবে ভন্ড। সৎ লোক বলবে আমরা সার্টিফিকেট দেই না, এটা একটা অনলাইন কোর্স ভাই আমি ব্যক্তিগত ভাবে শিখাই যারা সত্যি শিখতে চায় তাদের জন্য।
এর স্ক্রিন শট পাবেন এই ভিডিওতে প্লে হওয়া মাত্রই।
https://www.youtube.com/watch?v=Cfwr9AeGXfM&t=270
আজকে খবর। করোনা ভাইরাসে ধরে উনাকে। আইসিইউতে। রক্ষা পেয়ে উনি এখন আস্তিক ধার্মিক। আল্লাহকে বিশ্বাস করেন। অজ্ঞান অবস্থায় নাকি কোরআনও পড়েছিলেন বলছে তার ইহুদি বন্ধু। সাক্ষাৎকার এখানে। নামাজ পড়াও ধরেছেন।
https://www.facebook.com/watch/?t=20&v=236394901022261
করোনা আরম্ভ হবার সময় বলেছিলাম : There are no atheists in foxholes. তাই দেখছি।
২১শে থেকে। এখানে বেজোড় রাত্রির আরম্ভের কথা বলছি না। শেষ দশ রাত্রির কথা বলছি। ২১ শে রাত্রি মানে ২০ শে রমজান শেষ হবার পর সন্ধা থেকে।
"কিন্তু যদি ..."
উপরে যা বলেছি।
আরেকটা কথা হলো কেবল বিজোড় তারিখে কদর তালাশ করবেন না। শেষ ১০ দিনের জোড় তারিখেও করেন। দেশে যত বুজুর্গের কাছে শুনেছি অমুক তারিখে উস্তাদ আমাকে বলেছে আজকে কদর হতে পারে নামাজ পড়ো, আমরা নামাজ পড়েছি -- সবগুলো ঘটনা ছিলো ঐ সব বছরগুলোতে যে বছরগুলোতে বাংলাদেশে রমজান আরম্ভ হয়েছিলো সৌদির ২ দিন পরে।
এখানে একটা সুক্ষ্ম ব্যপার আছে। কিন্তু এগুলো কমেন্টে আলোচনা করে জনগনের মাঝে বিভ্রান্তি ছড়াবেন না প্লিজ। এগুলো যে বুঝে তার জন্য কেবল পোষ্ট। এবং বুঝবে কেবল সেই যে এগুলো "তালাশ" করে।
এই পোষ্ট নিয়ে কমেন্ট না করি। ডিসকাস না করি। যে যেটা ভালো মনে করি সেটা অনুসরন করি।
Don't necessarily have to agree with the lyrics. But the tune is great. Plus the energy radiated from the performers. Two separate performances by two persons joined by someone and turned into one.
https://www.youtube.com/watch?v=bGlFMJ_Szh8
ছুটি এই দফায় ৩০ শে মে পর্যন্ত।
এখনো ঘোষনা আসে নি। এটা প্রি-নিউজ। "গুজব হারাম" পন্থিরা স্কিপ করে যান।
লিংক কমেন্টে।
বক্তব্য : "কুরআন তিলওয়াত শিখতে হলে ওস্তাদ ধরতে হবে।"
ধরতে হবে। কিন্তু উস্তাদ ধরাকে যত ম্যজিক্যাল মনে করছেন তত না।
- এক বছর উস্তাদের কাছে শিখেন এর পর অন্য উস্তাদের কাছে যান। নতুন উস্তাদ বলবে আপনার পড়ায় প্রচুর ভুল। যদিও প্রথম উস্তাদ বলেছিলো "তিন মাস আমার কাছে পড়লে চ্যলেঞ্জ কোনো উস্তাদ এর পর আপনার ভুল ধরতে পারবে না"
- নাজেরা পড়তে হবে প্রথম থেকে শেষ? এরকম তিন খতম দিয়েছে ইংরেজি শিক্ষিত কাউকে আরেক এক উস্তাদের কাছে নিয়ে যান, বলবে ভুল আছে। যদিও সে শুনেছিলো "একবার খতম দিলে আর কোনো সমস্যা থাকবে না।"
- মাদ্রাসাতেও এই সমস্যা। এলাকার এক ছেলে অনেক দিন পর দেখা, জিজ্ঞাসা করলাম "কই ছিলা?" বলে "মাদ্রাসায় কোরআন শিখছি। চার বছর পড়েছি ফুল টাইম থেকে"। বললাম, "হাফেজি শেষ?" "না এখনো সহি করছি। সারা দিন পড়ি।"
- বাচ্চাদেরও একই সমস্যা। ২ বছর নাজেরা পড়েছে। অন্য মাদ্রাসায় নিয়ে গেলে, পড়া শুদ্ধ না। আবার নাজেরা পড়তে হবে।
- ১৪ পাড়া হাফেজও হয়ে গিয়েছে। অন্য মাদ্রাসায় নিয়ে যাবার পরে পড়া শুদ্ধ না। এই ১৪ পারা আবার হিফজ করতে হবে।
তবে সমাধান কি?
[ নিচের উপদেশ গুলো কেবল "ইংরেজি শিক্ষিত" দের জন্য। অন্যদের জন্য না ]
উস্তাদ ধরলে উস্তাদ যেন না ঘুরায় সেটা নিশ্চিৎ করেন। ফুল টাইম উস্তাদ আমি ধরি না। নিজে শিখি। অনলাইনে প্রচুর রিসোর্স আছে। এর পর উস্তাদের কাছে গিয়ে টেস্ট দেই "দেখেন তো আমি পড়ছি, কোথায় কোথায় ভুল আছে?" উস্তাদ দেখিয়ে দেয়। কয়েকদিন পড়ি। সেগুলো নিজে নিজে ঠিক করে পরের বছর হয়তো অন্য উস্তাদের কাছে আবার টেষ্ট।
"কোথা থেকে শিখেছেন? আপনার তো প্রচুর ভুল" এই কথাগুলো দিয়ে ডিসহার্টেড হবার দরকার নেই।
"নিজে নিজে শিখছেন" এটা স্পেল করে কাউকে বলার দরকার নেই। এটা এই সময়ের ট্যবু।
আগে উস্তাদ ছাড়া শিখা যেতো না কারন উইটুব অডিও মোবাইল তিলওয়াত এত কিছু ছিলো না। উস্তাদ পড়তো ছাত্র শুনতো। এখন মোবাইল কোনো আয়াত টাচ করলেই ঐ আয়াতটা পড়ে শুনিয়ে দেবে। যেটা পাচ্ছেন না সেটা হলো ফিডব্যক, আপনার পড়াটা শুদ্ধ হলো কিনা।
FAQ : "তবে কি উস্তাদ ধরার দরকার নেই?"
উত্তর : এই পোষ্টটা আপনার জন্য ছিলো না।
আল্লাহ তায়ালা আমাকে যেন নন-মডারেট রেন্ড মুসলিম না করে রেন্ডের শত্রু মডারেট মুসলিম হিসাবে আখিরাতে হাজির করেন।
পোষ্টটার লিংক কমেন্টে।
FAQ : "কিন্তু কিন্তু ...."
বুঝবেন না। আপনি ইংরেজি পারেন না যেহেতু। পারলে পড়লেই বুঝতে পারবেন রেন্ডের ডকুতে কাদের মডারেট বলা হয়েছে। আর কারা নন-মডারেট। পিডিএফের লিংক আছে কমেন্টের পোষ্টে।
"কিন্তু কিন্তু, আমারা আমাদের দলিয় ফান্ড দিয়ে এত খরচ করে ভিডিও তৈরি করে ছাড়ছি, আপনি তো আমাদের সকল প্রচেষ্টা নস্যাৎ করে দিচ্ছেন।"
কিছু করার নেই। আমি না বললেও অন্য কেউ হয়তো আমাদের বড় ভাইদের প্রপাগান্ডা ধরবে ২ বছর পরে। তখন সত্য জানবেন কিন্তু অনেক বেশি ক্ষতি হয়ে গিয়েছে।
"কি বুঝেছেন?"
পড়ে দেখেন। তাদের লিংকের পিডিএফে। কাদেরকে রেন্ড কর্পো "মডারেট" বলছে। moderate শব্দটা দিয়ে সার্চ করে দেখেন।
কাইজ্জা করার সময় নেই। নন-মডারেটরা রেন্ডে যোগ দিন। আমরা "মডারেট"-রা রেন্ডের শত্রু। রেন্ডের কথা মতেই। এবং রেন্ডের ঐ পিডিএফে যেটা আমাদের নন-মডারেট বড় ভাইরা এখন প্রচার করছে।
শেষে,
"শুনে আমি হাসি আখি জ্বলে ভাসি
এই ছিলো মোর ঘটে।
তুমি মহারাজ নন-মডারেট রেন্ড হলে আজ
আমি আজ মডারেট মোজলেম বটে।" :-)
#মডারেট_মোজলেম
#moderate_islam
#rand_islam
#american_islam
রেন্ড কর্পোরেশনের ডকুমেন্ট। আমাদের আন্ধা ভাইয়েরা এখন বাংলা অনুবাদ করে ছেড়েছে যেন বাংগালিদের বুঝতে সমস্যা না হয়।
"মডার্নিস্ট" কে অনুবাদ করে "মডারেট মুসলিম"
যেমন "Support the modernist" আন্ধায় অনুবাদ করেছে "প্রথমে মডারেট মুসলিমদের সমর্থন করতে হবে"
এর আগেও এক গাদা ভিডিও তৈরি করেছে। যেখান থেকে পড়ছে সেখানে লিখা "মডারনিষ্ট"। আন্ধায় এরকম শত জায়গায় সবার চোখের সামনে পড়ছে "মডারেট মুসলিম"। আর বাকি হাজার আন্ধা ঐ আন্ধাকে অনুসরন করছে। কারো চোখে পড়ছে না সে যা পড়ছে সেটা লিখার সাথে মিলে না।
রেন্ডের মূল ডকুমেন্টে মডারেট কেবল এক জায়গায় পেলাম যেখানে বলা হয়েছে মডারেটরা হলো মূলধারার মুসলিম এবং এরা রেন্ডের শত্রু।
প্রপাগান্ডা বলে কথা। মিথ্যা হাজার বার বলেন, মানুষ সত্য হিসাবে মেনে নিবে।
তাই #মডারেট_মোজলেম ছিলাম আছি।
তোমরা নন-মডারেটরা হলে রেন্ড। :-)
স্ক্রিন শট এটাচড।
FAQ : "কিন্তু মডারেট আর মডার্নিষ্ট তো একই শব্দ। একটা পাষ্ট টেন্সে অন্যটা প্রেজেন্ট টেন্স।"
উত্তর : বাংগালির কাছে একই।
রেন্ডের ডকুমেন্ট। এক জায়গায় কেবল মডারেট শব্দটা আছে যেখানে বলা আছে মডারেটরা হলো মূলধারার মুসলিম এবং এরা রেন্ডের শত্রু।
এখনে "মডারনিষ্ট" শব্দটা দেখেন। এর পর এই শব্দটাই আন্ধারা কি অনুবাদ করেছে সেটা পরের ইমেজে দেখেন।
আন্ধারা "মডারনিষ্ট" অনুবাদ করেছে "মডারেট মুসলিম"।
এর পর এই আন্ধারা জাতির রাহাবার। তাদের ডাকে জিহাদে যেতে হবে।
মডারনিষ্ট : আধুনিক মুসলিম। Modern আধুনিক। আমাদের Daniel Haqiqatjou থেকে আরম্ভ করে অন্যান্য পশ্চিমা ইসলামিষ্টরা এই শব্দটাই ব্যবহার করে ইসলামকে আধুনিকিকরনের চেষ্টা যারা করছে তাদের উল্লেখ করতে।
মডারেট : মধ্যপন্থি মুসলিম। Moderate মধ্যম। এরাই মূলধারার মূসলিম। এবং রাসুলুল্লাহ ﷺ মধ্যপন্থাকেই এই উম্মাহর জন্য অনুসরনিয় করেছেন।
"মডারেট" শব্দ নিয়ে পশ্চিমা ইসলামিষ্টদের কোনো আপত্তি নেই। মডারনিষ্ট নিয়ে আছে। বাংগালি মুজাহিদরা মডারেট মধ্যপন্থিদের দেখতে পারে না। তাই পশ্চিমাদের "মডারনিষ্ট" শব্দটা অনুবাদ করে মডারেট। "তোমরা মডারেটরা খারাপ পথভ্রষ্ট। তাই আমাদের অনুসরন করো।"
কিন্তু যে দল অনুবাদে এতটুকু সততা রাখতে পারছে না। বা যাদের এই বোধটুকু নেই যে দুটো শব্দের অর্থ আর ব্যবহার দুটোই ভিন্ন, তাদের অনুসরন করে জিহাদে নামলে এর পর তাদের রাহাবারি কোনদিকে নিয়ে যাবে সেটা আশংকার বিষয়।
যে যেটা ভালো মনে করেন অনুসরন করেন। যেই বড় ভাইয়ের লেকচার আপনার ভালো লাগে।
আমি আমার পথ আকড়ে থাকবো ইনশাল্লাহ। আপনার পথভ্রষ্টতা যেন আমাকে বিভ্রান্ত না করে।
নামে কিছু আসে যায় না, কিন্তু নাম নিয়ে ক্যাচাল তারাই আরম্ভ করেছে। এখন হেরে গেলে দেখবেন তারাই বলবে "নাম না, কাম আসল"।
এর আগেও এরা আকিদা নিয়ে ক্যচাল আরম্ভ করেছিলো। এখন আশারি-মাতুরিদির কিছু লেকচার নেটে ছাড়ার পরে তাদের কথা হয়ে গিয়েছে "দুটোই ঠিক"। এর আগে ২০ বছর ধরে যদিও গায়ে পড়ে স্টেটাসে এসে কমেন্টে করে যেতো আশারিরা কাফের।
তাই এই বিশ্লেষন গুলোর পিছে দৌড়ে লাভ নেই। আমি বহু দেখেছি। গত ৪০ বছর ধরে। প্রতি দশকে নতুন "হক" আসে, এর পরের দশকে সেটা মিটে যায়। আগের দশকেরটা এখন না-হক। আবার নতুন দশকে নতুন "হক"। নতুন কথা হলেও এগুলো কোনোটাই নতুন "মডার্নিষ্ট" হিসাবে প্রচার করা হয় না। বরং এগুলোই "আদি হক"। মানুষ ভুলে গিয়েছিলো। একটা ছোট দল নতুন করে "আসল হক" খুজে পেয়ে প্রচার করছে।
North Korean dictator that was dead, and then again not dead? Rumors are strong that his last week appearance was through a body double. Ear structure doesn't match, and neither does his teeth structure. Trump said he knows what happened but won't comment on it until its appropriate time.
Rumors of a second large explosion near Turkish embassy in Qatar, indicating the coup rumors from last week might be ongoing. But we still have to wait for a confirmation from mainstream media for that. There is a power struggle going on between Qatari ruling family where the Amir has the upper hand and Turkey supporting the Amir. The opposition is the Qatar PM who has been stripped of all powers last week by the Amir.
Till date, everyone was so much eager for a stronger and stronger lockdown and complaining how people aren't following it.
Right now it's : "we are tired" "this can't go on forever" "people will starve".
Yeah they will, but it's here because you were demanding it.
But then again the shift is still partially. A whole shift in opinion might take longer time. People are so happy sitting home, even though it's two months now.
Stunning demo for PS 5. Link in comment. Software industry still running strong in this downturn.
কিন্তু আমাদের বাংগালিদের এটা অভ্যাস হয়ে গিয়েছে। তিন ফিট থেকে তাদের ফিরানো যাবে না সহজে। ম্যজিস্ট্রেটদেরও সুযোগ মসজিদে হানা দিয়ে সেখান থেকে কিছু টাকা ...। আর ম্যজিস্ট্রেটদের ভয়ে ইমামও তিন ফিট দাবি করবে যতক্ষন না সরকার স্পষ্ট করে ঘোষনা দেয় তিন ফিট লাগবে না।
১
কোন রাতে বুঝতে হলে প্রতি রাতে ইবাদত করতে হবে লম্বা সময় ধরে। তবে পার্থক্য করা যাবে এই রাতের সাথে বাকি রাত। টার্গেট করে একটা রাতে ইবাদত করে কখনো নিশ্চিৎ হওয়া যায় না এটা কদর।
২
আমরা বাংলাদেশিরা এর নিদর্শন দেখি : বৃষ্টি।
আরবরা দেখে : পরদিনের সূর্যদয়ে কোনো রশ্মি থাকবে না।
ফেসবুকে আরবদের এই নিয়ে অনেক ফোরাম আছে যেখানে সবাই বিভিন্ন দেশ থেকে সূর্যদয়ের ছবি পোষ্ট করছে।
৩
মক্কা-মদিনায় রমজানে ইশা-তারাবি পড়ে আড়াই ঘন্টা ধরে। ৮:৩০ থেকে ১১:০০ টা। রমজানের শেষ দশ দিনে এর সাথে তাহাজ্জুদ আরো ২ ঘন্টা রাত ১ টা থেকে ৩ টা।
তাহাজ্জুদ পড়া হতো ১০ রাকাত। ২ পৃষ্ঠা করে ১ পারা।
৪
শেষ ১০ রাতের যে কোনো রাত কদর হতে পারে। চলে গেলে আফসুস। তাই প্রতি রাতেই নামাজ পড়তে হবে এমন ভাবে যে আজও হতে পারে কদর। মিস যেন না হয়।
রাঈসা নামে একজন পোষ্ট করেছিলো তার বিয়ের কথা। তবলিগি ছেলের সাথে তার বিয়ে। হাসবেন্ড খুবই ভালো। কিন্তু যখন সংঘাত লাগে তার এতাতি পরিবার তাকে স্বামির কাছ থেকে কেড়ে এনে জোর করতে থাকে তালাক দিয়ে দিতে, কারন স্বামি শুরা। স্টেটাসটা এখন নেই, উনি সরিয়ে ফেলেছেন।
অন্যদের কাছে শুনছিলাম নন-এতাতিরা কিকরে এতাতিদের ইহুদি জ্ঞান করে সালাম দিতো না, কথাও বলতো না, কারন সাদ সাহেবের সাথে ইহুদিদের সম্পর্ক।
সাধারন বাংগালি। আমরা "ইহুদিদের এজেন্ট" শুনলে এটাকে মেটাফরিক্যল ধরে নেই। সত্যি সত্যি তো কেউ এজেন্ট না। এর অর্থ সে নিশ্চই বুঝিয়েছে "খারাপ লোক"। নতুন জানলাম সাধারন পাবলিক এতকিছু বুঝে না। বুঝে সরাসরি সে ধর্ম ছেড়ে "ইহুদি"।
এর জন্য দ্বন্ধ সংঘাত লাগলে দল থেকে সরে যাওয়া ভালো। "আমিরের" পক্ষে দাড়িয়ে লাভ নেই। কারন কেউ সত্যিকারে হুকুমতের আমির না। একটা কাজের আমির। যেমন নামাজের সময়টায় মসজিদের ইমাম নামাজের আমির। নামাজের সালাম ফিরালাম তো তার আমিরত্ব শেষ।
আর মসজিদে ইমামের পক্ষে লড়াইয়ে নামলে অন্য মুসলিমদের বিপক্ষেই ফাইট করতে হবে। এতে লাভ নেই। কেবল ক্ষতি।
নিউট্রাল থাকার এই লাভ। যে ফিতনা থেকে দূরে থাকলো সে শান্তিময় জীবন পাবে।
আল্লাহ তায়ালা যেন আমাদের বুঝার তৌফিক দেন।
এখন যেহেতু অনেকের আপনজন আত্মহত্যা করেছে তাই সবাই আত্মহত্যাকারিদের প্রতি সিমপেথেটিক। কেউ "আত্মহত্যাকারি জাহান্নামি" বললেই তারা ক্ষেপে উঠে "আপনারা গায়েব জানেন?"
তবে আমরা যে ছোটকাল থেকে যেটা শুনে আসছি সেটা ঠিক? নাকি আমরা ভুল শুনেছি।
নেটে ছোট সার্চ দিলাম জানতে। এবং প্রথমেই পেলাম। তারা "চিরকাল" জাহান্নামি। আবার কনফার্ম করার জন্য এখন আরবিটা দেখলাম। "আবাদান" চিরকালই। সংগে বলা আছে "জালিদান মুজাল্লাদান"। বুখারি শরিফের হাদিসের আরবিটা নিচে। আমার সংক্ষিপ্ত অনুবাদ এখানে।
""
যে পাহাড় থেকে লাফ দিয়ে আত্মহত্যা করবে, তার স্থান জাহান্নামের আগুনে। ঐখানে সে লাফিয়ে পড়তে থাকবে চিরকাল।
যে বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করবে, তার হাতে বিষ থাকবে, জাহান্নামের আগুনে চিরকাল সে বিষ খেতে থাকবে।
আর যে লোহা দিয়ে আত্মহত্যা করবে তার হাতে সেই লোহ থাকবে। সেটা দিয়ে জাহান্নামের আগুনে চিরকাল নিজের পেটে মারতে থাকবে।
""
মূল হাদিসের লিংক, ইংরেজি অনুবাদ সহ।
https://sunnah.com/bukhari/76/90
আরবি বর্ননাটুকু কেবল এখানে :
مَنْ تَرَدَّى مِنْ جَبَلٍ فَقَتَلَ نَفْسَهُ، فَهْوَ فِي نَارِ جَهَنَّمَ، يَتَرَدَّى فِيهِ خَالِدًا مُخَلَّدًا فِيهَا أَبَدًا، وَمَنْ تَحَسَّى سَمًّا فَقَتَلَ نَفْسَهُ، فَسَمُّهُ فِي يَدِهِ، يَتَحَسَّاهُ فِي نَارِ جَهَنَّمَ خَالِدًا مُخَلَّدًا فِيهَا أَبَدًا، وَمَنْ قَتَلَ نَفْسَهُ بِحَدِيدَةٍ، فَحَدِيدَتُهُ فِي يَدِهِ، يَجَأُ بِهَا فِي بَطْنِهِ فِي نَارِ جَهَنَّمَ خَالِدًا مُخَلَّدًا فِيهَا أَبَدًا
এখন মাজহাবের ইমামদের কথায় বিভিন্ন মাসলা বিভিন্ন হতে পারে। কিন্তু এক হাদিসের কথা এটাই। কেউ বললে তার ভুল ধরার উপায় নেই।
Deep.
দেশে হিজড়া যাদের বলা হয় তাদের ২% ও শারিরিক ভাবে হিজরা না। বরং এরা যাকে ইংরেজিতে বলে গে। এর উপর আগেও অনেক খবর বেরিয়েছিলো পত্রিকায়। তাদের মাঝের ইনসাইডারদের কথা নিয়ে।
গত বছর এর উপর একটা নাটকও প্রচার করেছিলো কোনো চ্যনেল থেকে। এক গে কি করে হিজড়া দলে জয়েন করে। প্রথম ২০ সেকেন্ড দেখলেই চলবে।
https://www.youtube.com/watch?v=MmzSbJK0FTk&t=20
যাই হোক আমার এতে কোনো আপত্তি নেই। তাদের ব্যপার। অন্যদের জানার জন্য বললাম। যেহেতু এখন এটা মুসলিমদের ইশু হয়ে আসছে।
তবে সাধারনতঃ <ড্যশ ড্যশ>পল্লিতে অনুদানের কোনো অভাব হয় না। বিদেশিরা সবাই সবার আগে তাদের সেখানে অনুদান পাঠায়। ছবি তোলে। তাদের খবর সংবাদপত্রে ছাপায়। জানাজাও পড়ে।
থিংক পজিটিভ। :-)
নোট টু সেলফ : আমাকে আরেকটু "আমেরিকান মুসলিম" হতে হবে। বেশি এন্টি আমেরিকান হয়ে যাচ্ছি। ROFL.
Now this marks another familiarity with plague, sign of which was fingers going black.
In covid not everyone gets it. 1 in 7 only. Add with it not being able to smell anything. That's 1 in 3. And one gets somewhat a higher possibility of detecting if one is infected.
Note that covid induced blood clog happens to young mostly. Old people don't get it. Which is why most of the time you will see young people suddenly collapsing and dying in covid infected areas. Blood clog resulting into heart attack.
Link to covid blister description from BBC in comment.
Un-answered question : Was there a control group? How did it fare better against the placebo control? No answer.
And this claim of "100% remedy in 4 days" is even less convincing. Whereas in the west they are authorizing drugs even if it shows 5-7% improvement over a control group. Like "30% died without the medicine, and 22% when administered that drug."
Anyway I pretty sure don't know more than him. But the news article written by the journalist reads more like snake oil. It sure has some effect, but not like how that's presented.
Link in comment.
ঢাকা শহরে গুড় পাওয়া যেতো না। হটাৎ করে ইদানিং দোকানে দোকানে প্রচুর গুড়। সামনে বড় করা রাখা। মানে বুঝা যাচ্ছে প্রফিট বেশি, দোকানদার প্রমোট করছে। এবং বাসার কাজের মহিলারা এসে এগুলো কিনছেও।
কারনটা জানলাম। এগুলো গুড় না। চুন আর চিনি মিশিয়ে তৈরি, সংগে ফিটকিরি সাদা করতে। আর কিছু ডালডা গন্ধ আনতে।
এব্যপারে ব্যপারিদের বক্তব্য :
""
নওশাদ আলীর দাবি তাঁরা গুড়ে কোনো ভেজাল দেন না। এর মূল উপাদান চিনি ও চুন। চিনিও খাদ্যবস্তু, চুনও মানুষ খায়। মিষ্টিতে যেরকম সামান্য আটা দেওয়া হয় সেরকম এসব গুড়ে সামান্য ফিটকারি, হাইড্রোজ (গুড় সাদা করতে ব্যবহৃত) ও ডালডা দেওয়া হয়। যা ক্ষতিকর নয়।
""
এখন গুড় খাওয়ার উদ্যেশ্য যদি হয় চিনি খাওয়া, তবে চিনি কেনা ভালো। দামে কম পড়বে।
নিউজের লিংক কমেন্টে।
নিজের সবচেয়ে কাছের আত্মিয় যার সংসারের ঋন আছে [ যেমন ভাই-বোন ] তাদের কাউকে প্রতিবছর চুপ চাপ পুরো টাকাটা দিয়ে দেয়া। সে ফ্লাটে থাকতে পারে। কাউকে গ্রামে বা বস্তিতে থাকতে হবে এমন শর্ত নেই।
মানুষ জানলো না, দরজায় ভিড় করলো না, মরলো না।
মাদ্রাসায় দিতে চাইলে উস্তাদ যদি জাকাত প্রাপ্য হয় তবে ব্যক্তিগত ভাবে তাকে দান করি। মাদ্রাসার ফান্ডে না। "আমি আপনাকে দিলাম"। এর পর উনার টাকা থেকে উনি যদি মাদ্রাসার কাজে কিছু লাগান তবে উনার ব্যপার।
গরিব ছাত্রদের দিতে চাইলে ঐ ছাত্রের বাসায় একা গিয়ে দিয়ে আসি। মাদ্রাসায় বসে না, বা মাদ্রাসার কাউকে সংগে নিয়ে না।
এটা করলে মাদ্রাসাগুলোকে "হিল্লা" থেকে বাচাতে পারবেন।
সবচেয়ে অনিরাপদ দানের ক্ষেত্র :
শফি সাহেবের উপস্থিতিতে সত্যিকারে চালাতেন উনার ছেলে।
শফি সাহেব অসুস্থ,
তাই অফিসিয়ালি সেকেন্ড ইন চার্জ যিনি তিনি মাদ্রাসা চালাবেন?
কিন্তু ছেলে এত সহজে ক্ষমতা ছাড়বেন না,
কারন উনিই ছিলেন এতদিন টপে।
আজকে গন্ডোগোল কিছু হয়েছে। এর পর বাড়ে নাকি কমে যায় সেটা দেখার বিষয়।
উল্লেখ্য এর আগেও আমি বহুবার বলেছিলাম কওমিতে গন্ডোগোল লাগলো বলে, কিন্তু কিছু হয় নি। এবারও হবে না কিছু হয়তো। সমাধান হয় যাবে।
হলে পরবর্তিতে দেখার বিষয়। Keep watching.
রেলিভেন্ট একটা পোষ্ট কমেন্টে।
Here's another candidate : NYPost reports sun spots are at historic low. Meaning the sun is cooling down, which is why we are watching snowfall in June.
The last time it happened was in early 1800. Which then lead to the coldest year in history, when a large volcano erupted.
And as for this time, the article predicts famine, earthquake and volcanic eruption due to temperature change.
Famine : the word I am most scared of is right there in the article.
Link in comment.
Now in Covid, this one is the key instrument for measuring how badly one is suffering. As no other symptom is consistent other than only this one.
Some mobile phones have this feature, like the latest samsung phones, or apps or some wrist bands. But I don't have any of those. And apps from appstore might just be faking the numbers.
So here's the alternative. Poor man's oximeter. The Roth score. Take a deep breath and the count 1 to 30 loudly and fast. If you can count to 30, then you probably are fine. If not then there's a graph and score table indicating your possible oxygen level.
Link to article and graph here :
https://www.ncbi.nlm.nih.gov/pmc/articles/PMC6490799/
Note that normal oxygen level is 98%.
Safe level is 95%.
Bellow 92% and you are in danger zone, need O2 supply.
Figured out by a team researching with T-cell response to coronavirus.
Link to paper
https://www.cell.com/cell/pdf/S0092-8674(20)30610-3.pdf
Last line in summary : "Importantly, we detected SARS-CoV-2−reactive CD4+ T cells in ~40-60% of unexposed individuals, suggesting cross-reactive T cell recognition between circulating ‘common cold’ coronaviruses and SARS-CoV-2."
- 30% of hospital attended get blood clots.
https://www.bbc.com/news/health-52662065
A vaccine is still years away, and some say never.
Closest blackhole from earth discovered at 1000 LY.
The red star in the pic is the black hole. The two body revolving system approaching the third star, which gave scientists idea on the mass of the stars.
This one leads to hypothesis that there might be far more even nearer, un-detected black holes.
Interestingly till 2000 blackholes were only in theory and never detected. Things changed rapidly.
Source: https://earth.nullschool.net/
works only on laptops my guess.
জনপ্রীয় কবিতা ছিলো আমাদের সময়। এখানে বস্তুতঃ কোভিডের লক্ষনগুলো বলা হচ্ছে।
"নীল হয়া গ্যাছে ঠোঁট" : এটা অক্সিজেনের ঘাটতির প্রধান লক্ষন। ঠোট নীল হয়ে যাবে। এবং ডাক্তাররা এটা দেখে দ্রুত বুঝে তাকে অক্সিজেন দিতে হবে।
"হাত পা শরির অবশ" : প্রচন্ড অবসাদ আর ক্লান্তি হলো কভিডের সবচেয়ে কমন লক্ষন। জ্বর কাশি হাপানি এগুলো না আসলেও প্রচন্ড ক্লান্তি লাগতে থাকবে।
"আমার জানতে সাধ, ছিল কোন পাতার সে রস?"
উত্তর হবে : লেবু পাতার চা।
যে দাড়িয়ে ১০ আয়াত পড়লো, তাকে গাফেল হিসাবে লিখা হবে না।
যে ১০০ আয়াত পড়লো তাকে কানিতিন হিসাবে লিখা হবে।
যে ১০০০ আয়াত পড়লো তাকে মুকানতিরিন হিসাবে লিখা হবে।
- আবু দাউদ।
রাতের নামাজের কথা বলা হয়েছে। তাহাজ্জুদ-তারাবিতে দাড়িয়ে।
শেষ দুই পারা মানে ২৯ আর ৩০, নামাজে পড়লে ১০০০ আয়াত হয়ে যায়।
مَنْ قَامَ بِعَشْرِ آيَاتٍ لَمْ يُكْتَبْ مِنْ الْغَافِلِينَ وَمَنْ قَامَ بِمِائَةِ آيَةٍ كُتِبَ مِنْ الْقَانِتِينَ وَمَنْ قَامَ بِأَلْفِ آيَةٍ كُتِبَ مِنْ الْمُقَنْطِرِينَ
1398 سنن أبي داود كتاب الصلاة أبواب قراءة القرآن وتحزيبه وترتيله باب تحزيب القرآن
লিংক কমেন্টে।
India today extended its lockdown till May 31st. That will be 2 months + 1 week.
Malaysia opens mosques. But only for mosque employees. Which means, still closed.
Saudi's mosque closure hits exactly 2 months today. Still closed.
Covid : 2 months and counting. No end in sight.
১
কাছে এসে হাটু গেড়ে
শুধু বসে থাকতে চাই।
আর কিছু না।
শুধু কাছে এসে বসে থাকা।
প্রচন্ড একটা টান।
প্রচন্ড ভালোবাসা।
২
আপনার থেকে রওনা।
বহু মরূ পথ হাটা
আবার আপনার কাছে ফিরা।
কি করেছি কি করিনি কিছু মনে নেই।
কাছে আসার আনন্দে।
৩
কোনো দাবি নেই, কোনো আশা নেই।
এই ভালোবাসা একতরফা।
In normal circumstances this one would have called for taking shelters in coastal areas right now. But in this alternate reality of corona lockdown, lemme see how they decide between home isolation vs crowded shelters. That would be interesting to watch.
"কিন্তু গাড়ি চলবে ঘোষনা দিয়েছে" -- চলে নি, বন্ধ।
"সরকারি অফিস ৪ দিনের জন্য খুলবে ঈদের আগে?" -- খুলে নি।
"মার্কেট তো খুলেই দিয়েছে, এখন?" - আবার সব বন্ধ। কুমিল্লা বন্ধ, ময়মনসিংহ বন্ধ, সিলেট বন্ধ। সব জেলাতেই আবার বন্ধ।
"স্কুল খুলবে জুনের ১ তারিখ থেকে?" -- দেখতে থাকেন।
লক ডাউন ১ বছর চলবে শুনে যারা "গুজব গুজব" ফালাচ্ছিলো। এরাও এখন শান্ত।
প্রশ্ন : "তবে আপনি কি করতে বলেন?"
সাবান দিয়ে হাত ধুতে।
এখন জাহমিয়া মুরজিয়া কি সেটা আমার জানার দরকার নেই। কেবল টাইটেল দেখে বুঝতে পারি কেউ যদি আমাকে জাহমিয়া বা মুরজিয়া বলে গালি দেয় তবে চিন্তার কিছু নেই। এটা হানাফিদের বৈশিষ্ঠ।
আর এগুলো থেকে বেচে থাকার উপায় হলো, যারা এগুলো নিয়ে বলছে তাদের ব্লক করে রাখা। "আকিদা" শেখার কোনো বিষয় না। "আকিদা" থেকে বাচার বিষয়।
Dad.
Pun.
Another pun.
Secret on how I keep my predictions always perfect.
মাঠে মারামারি করার অপরাধে ১৯৮২ সালে আবাহানীর চার জন জনপ্রীয় খেলোয়ারকে গ্রেফতার করা হয় আবাহনী-মোহামেডান খেলার সময়। তার ছবি। সে মারা মারি পরে পুরো শহরে ছড়িয়ে পড়ে।
No need for money to enjoy. Just free time and free space.
Don't know how to title this one though. :-)
তর্কে না যাওয়া।
মানুষের সাথে ঝগড়ায় না যাওয়া।
নিজে নিজে আমল করতে থাকা। চুপ চাপ।
আমি ঠিক হলেও তর্কে না যাওয়া।
সে ভুল হলেও তর্কে না যাওয়া।
শত মানুষ তর্ক করছে। তারা সবাই জান্নাতে যাবে।
কিন্তু আমি করলে আমি যেতে পারবো না।
- Upper Cat 4 equivalent.
https://edition.cnn.com/2020/05/18/asia/cyclone-amphan-india-bangladesh-intl-hnk/index.html
https://edition.cnn.com/2020/05/18/asia/cyclone-amphan-india-bangladesh-intl-hnk/index.html
One died regardless. The other is stable, but doctors can't confirm if that's due to plasma or something else.
I am really skeptic now regarding this therapy. If it did work, we would have heard of many other success stories by now from around the world.
Either there's a big conspiracy, or it really doesn't work regardless of how much we believed on it previously.
এটা পড়ে : أَسْتَغْفِرُ اللهَ وَأَتُوْبُ إِلَيْهِ
কারন সংক্ষিপ্ত। তৌবা এবং ইস্তেগফার দুটোই আছে। রাসুলুল্লাহ ﷺ পড়তেন। এবং বার বার পড়ার সময় ক্ষমার দিকে নজর থাকে, পড়ার দিকে না।
কখন? শেষ রাতে। তাহাজ্জুদের শেষে। বা ফজরের আগে। কোরআন শরিফে মু'মিনদের ব্যপারে সে কথা বলা আছে। "রাতে কম ঘুমাতো, সেহরির সময় তারা ইস্তেগফার করতো" সুরা জারিয়াত।
আর যে কোনো সময় গুনাহ হয়ে গেলে। মু'মিন নিয়ত করে গুনাহ করে না। গুনাহটাকে সঠিক মনে করে করে। যখনই উপলব্ধিতে আসবে যে এটা ভুল ছিলো, গুনাহ হয়েছে -- তখন আর যুক্তি না খুজে সংগে সংগে উপরের কথাগুলো ধিরে বার বার পড়ে ইস্তেগফার করা।
ইস্তেগফার না করলে কি হয়? নেক আমলের তৌফিক ছুটে যায়। হটাৎ করে নামাজ পড়তে ভালো লাগছে না।
তখন বসে বা দাড়িয়ে, কিন্তু শুয়ে না, কিছুক্ষন ইস্তেগফার করি ঐ গুনাহটার জন্য যেটার পরে আমলের তৌফিক ছুটে গিয়েছে -- ইনশাল্লাহ আবার আল্লাহ তায়ালা তৌফিক ফিরিয়ে দেবেন।
কদরের রাত্রের জন্যও রাসুলুল্লাহ ﷺ একটা দোয়াই শিখিয়েছেন, সেটা হলো ইস্তেগফার।
বড় ইস্তেগফারগুলো মাঝে মাঝে পড়ি। যেমন সাইয়েদুল ইস্তেগফার।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের কবুল করুন।
আশার কিছু নেই। বানরের উপর পরিক্ষা চালিয়ে দেখে সবগুলো বানর করোনা আক্রান্ত হয়েছে। টিকা নিয়ে কোনো লাভ হয় নি।
অথচ এটাই ছিলো সবচেয়ে "ভালো ভেক্সিন" এই পর্যন্ত। সবচেয়ে বেশি এগিয়ে থাকা।
খবরের লিংক।
https://www.telegraph.co.uk/global-health/science-and-disease/doubts-oxford-vaccine-fails-stop-coronavirus-animal-trials/
আমাকে সেলিব্রিতি বানিয়ে লাভ নেই ভাইয়েরা। এখন যত চুপ চাপ থাকা যায় তত ভালো।
জাজাকাল্লাহ।
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10157374163083176
FAQ : "প্রেডিকশন কুফর"
সেটা জেনে প্রেডিকশন করেছি। জাজাকাল্লাহ।
"এই স্টেটাস মুছে দিন। আল্লাহকে ভয় করুন।"
কি জ্বালা। ব্লক করে দিলেও আপনারা আপত্তি করবেন ব্লক করলাম কেন।
The take? They tested 45 subjects and published promising results from 8 of them only. Keeping silent on the other subjects.
No good news here either after UK's vaccine's negative outlook. Keep watching for news on the one from China next.
Link to STAT's much discussed news report, investigation :
https://www.statnews.com/2020/05/19/vaccine-experts-say-moderna-didnt-produce-data-critical-to-assessing-covid-19-vaccine/
But who knows, what remains might still be pretty destructive.
Keep watching.
So what's our take from the saga? The reality. No matter how much we deny it. Coronavirus had been here for a century and this class of viruses are not new. Yet there's not a single vaccine for any of these viruses. And the fastest vaccine that has been produced yet for any virus was done in 8 years.
Time to stomach that. Lets be hopeful but yet realistic.
Link to article :
https://www.washingtonpost.com/opinions/2020/05/19/rush-share-good-news-covid-19-drugs-is-undermining-science/
খারাপ লাগে। কিন্তু এই সিমপেথি বা নম্রতাটাকে যদি আমি পাত্তা দেই তবে এই নম্র ছেলেটাকেই অল্প কিছু দিন পরে দেখবো আমার ঘোর শত্রুর রোলে। আমার বিরুদ্ধে পোষ্ট দিচ্ছে। আক্রমন করছে। বলছে "একসময় আমিও তার ভালো কথা শুনে ফাদে পড়ে গিয়েছিলাম ..."
তাই এই নম্র স্বভাবের আন্তরিক খোদা ভিরু ছেলেকেও ব্লক করে দিতে হয়।
আমি দুঃখিত।
Self reminder : কারো নম্রতা সরলতা যেন আমাকে প্রতারিত না করে।
Would wait for the news. It might cross over mid BD like a weak land storm.
বাইতুশ শরফ সম্ভবতঃ চট্রগামের একটা সুন্নি দরবার। নাম শুনেছি অনেক, কিন্তু কখনো ফলো করি নি বা গিয়েছি বলে মনে পড়ে না।
গতকাল মারা গিয়েছিলেন তিন জন দেওবন্দি আলেম। নোট করি নি নামগুলো।
করোনার সময় যেহেতু। শেষে কি থাকে দেখার বিষয়। দুনিয়াকে আল্লাহ তায়ালা টিকে থাকার জন্য তৈরি করেন নি। স্থায়ির দিকে সবার রওনা।
এবং এই সাথে টু নোট -- তাদের কংক্লুশন গত বছর তাদের ছিলো ২৯ তারিখ রাতে। mark that.
২
আজকে মসজিদে ২৭শে রাতের জন্য রেকর্ড কম মানুষ। ফজরে ৪০ জনও হবে না। অথচ অন্যান্য বছর হতো দেড় হাজার মানুষ।
প্রথমতঃ খতম তারাবি নেই তাই আজকে খতম নেই, এর উপর বৃষ্টি ঝড়, এর উপর করোনা। বেসিক্যলি মানুষ এখন কেমন যেন মসজিদ বিমুখ হয়ে গিয়েছে।
৩
২৭শার পরে রমজানের শেষে আমরা পৌছে গেলাম। ফিতরা দিয়ে দেবার সময় কারন ঈদের দিন সকালে কাউকে পাওয়া যাবে না। আর রমজানের শেষের দিকে রাসুলুল্লাহ ﷺ এই দোয়াটা পড়তেন
আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু
আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার
ওয়া লিল্লাহিল হামদ।
দোয়াটা পড়ার হুকুম কোরআন শরিফে আছে।
ওয়া লি তুকমিলুল ইদ্দাতা -> শেষের দিকে।
ওয়া লি তুকাব্বিরুল্লাহ -> আল্লাহু আকবার।
আলা মা হাদাকুম -> লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ।
ওয়ালাআল্লাকুম তাশকুরুন -> ওয়া লিল্লাহিল হামদ।
সুরা বাকারার আয়াত যেটায় রোজা ফরজ করা হয়েছে।
তাই বেশি বেশি করে পড়ি।
জাজাকাল্লাহ।
Desperate time requires desperate measures.
"আমি কি কোরআন শরিফ পড়বো নাকি পড়া শুদ্ধ করবো?"
কমন প্রশ্ন। পড়তে পড়তে সারা জীবনই শুদ্ধ করে যেতে হবে।
"আগে কি পড়া শুদ্ধ করবো নাকি মুখস্ত করবো?"
আপনার পড়া শুদ্ধ না, এর পরও শেষ ১০ টা সুরা আপনার মুখস্ত। অর্থাৎ শুদ্ধ করার আগেই ১০ টা সুরা আপনি মুখস্ত করে ফেলেছেন। অন্ধও হাফেজ হয়। সে পড়তে পারে না।
"মুখস্ত করার দিকে আপনি এত জোর দিচ্ছেন কেন?"
জোর দিচ্ছি না। আপনি যেটা ভালো মনে করেন অনুসরন করেন।
"আমি যদি ভুল মুখস্ত করি তবে সারা জীবন সেই ভুলই পড়বো"
আর সারা জীবন না পড়লে সারা জীবন কিছুই পড়া হবে না। অধিকাংশ মানুষের এই অবস্থা হয়। কিন্তু ভুল-শুদ্ধ যেটাই হোক পড়তে পড়তে মানুষের শুদ্ধ হয়।
প্রথমেই পারফেকশনের দিকে নজর দিবেন না, কোয়ান্টিটির দিকে নজর দিবেন। তবে শেষে গিয়ে পারফেকশন আর কোয়ান্টিটি দুটোই পাবেন ইনশাল্লাহ।
ইনশাল্লাহ,
২৯ তারিখে কোথাও চাদ দেখা যাবে না।
রমজান এবার ৩০ দিনে হবে সব জায়গায়।
সৌদি আমিরাত :
২৯ শে রমজান মানে ২২ শে মে : চাদ দেখা যাবে না।
ঈদ হবে ২৪শে মে, রবিবার।
বাংলা/ভারত/পাকি :
২৯ শে রমজান মানে ২৩ শে মে : চাদ দেখা যাবে না।
ঈদ হবে ২৫শে মে, সোমবার।
এবার কোনো গ্যঞ্জাম বা অনিশ্চয়তার সম্ভাবনা নেই।
তাই পসিবিলিটি পার্সেন্টের কোনো কথা দেই নি।
হিসাব করা হয়েছে এই ছবিগুলো দেখে।
https://habibur.com/moon/1441-10/
Compare that with the worst one I have seen yet, the 1991 cyclone in Chittagong. That one killed 200,000 in one night.
Accidental crashes.
Note that F-22 are in short supply. They have only about 200 in service and that's all.
F-35 crashes trigger an alarm that those probably aren't yet stable.
কেন? তার উত্তর নিচে।
(collected)
আল্লামা মুযানী বলেনঃ একবার আমার মনে উদ্ভট কিছু (তাকদীর/আল্লাহকে নিয়ে) প্রশ্নের আনাগোনা শুরু হয়। আমি চিন্তা করতে লাগলাম- যদি এমন কেউ থাকে, যে আমার অন্তরে জেগে উঠা প্রশ্ন দূর করে দিতে পারে! এবং তাওহীদের ব্যাপারে আমার চিন্তাকে পরিশুদ্ধ করতে পারে! তাহলে সেটা কেবল ইমাম শাফিয়ীই আছেন।
আমি তার কাছে গেলাম। তিনি তখন মিসরের একটি মসজিদে অবস্থান করছিলেন। আমি বললামঃ তাওহীদের ব্যাপারে আমার মনে উদ্ভট কিছু সমস্যার উদয় হয়েছে। আমি জানতে পারলাম, এ বিষয়ে আপনার মত এত সুন্দর করে আর কেউ জানে না। সুতরাং ঐ প্রশ্নের উত্তরটা কী, যা আপনার জানা আছে?
তিনি এতে খুব রাগ হলেন। বললেন,
তুমি জানো এটা কোন শহর?
: জী!
: এটা সেই শহর, যেখানে ফেরাউনকে আল্লাহ ডুবিয়ে মেরেছেন। তোমার কাছে কী এ সংবাদ পৌঁছেছে যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওসাল্লাম এসব প্রশ্ন করতে আদেশ দিয়েছেন?
: জী না!
: কোনো সাহাবী কি এ বিষয়ে কখনো আলাপ আলোচনা করেছেন?
: জী না!
: তুমি কী জানো আসমানে কতগুলো তারা?
: জী না!
: তার মধ্যে কোন তারাটা কোন গুণের? কোন পরিচয়ের? তার উদয়স্থল ও কক্ষপথ সম্পর্কে? এবং কী দিয়ে এগুলোকে সৃষ্টি করা হয়েছে?
: জী না!
: যে সৃষ্টিকে তুমি নিজ চোখে দেখছো, তার সম্পর্কেই তুমি কিছু জানো না, আর তুমি কি না তার স্রষ্টা তথা আল্লাহর ইলম এর ব্যাপারে কথা বলতে চাচ্ছো!
এরপর তিনি অজু সম্পর্কিত কিছু মাস'আলা জিজ্ঞেস করলেন। আমি সেখানেও ভুল করি। এ সম্পর্কিত আরো চারটি মাস'আলা জিজ্ঞেস করলেন। আমি সেগুলোরও সদুত্তর দিতে পারিনি। এবার তিনি বললেন, অন্তত দিনে পাঁচবার যেই জিনিসটার প্রতি তুমি মুখাপেক্ষী, সেই ইলম হাছিল না করে তুমি পড়ে আছো আল্লাহর ইলম নিয়ে!
যখনি তোমার মনে এমন কোনো কিছুর উদয় হবে, তখন আল্লাহর দিকে রুজু হবে। এবং আল্লাহর এই কথার দিকেঃ
وَإِلٰهُكُمْ إِلٰهٌ وٰحِدٌ ۖ لَّآ إِلٰهَ إِلَّا هُوَ الرَّحْمٰنُ الرَّحِيمُ
"তোমাদের উপাস্য হচ্ছেন এক আল্লাহ, তিনি ছাড়া সত্যিকারের কোন উপাস্য নেই। তিনি পরম করুনাময়, অতি দয়ালু।"
সুতরাং স্রষ্টার ব্যাপারে সৃষ্টির মাধ্যমে নিদর্শন গ্রহণ করবে। এমন ইলমের পিছনে পড়িও না, যে পর্যন্ত বিবেক বুদ্ধি পৌঁছতে পারে না।
মুযানী বলেন, এরপর আমি তাওবা করে এমন প্রশ্ন থেকে ফিরে আসি।
Lets wait.
https://www.forbes.com/sites/williamhaseltine/2020/05/16/did-the-oxford-covid-vaccine-work-in-monkeys-not-really/
Reaching 14th day is what we can mark as : the worst is behind us. inshaAllah.
https://www.nytimes.com/2020/04/30/well/live/coronavirus-days-5-through-10.html
এখন : মসজিদে তাদেরকে দেখলে চিনি গোল টুপি, লম্বা পাঞ্জাবি আর টাখনুর উপর পায়জামা দেখে।
সবারই দ্বিনি উন্নতি হয়। শুধু আমি থাকি পিছিয়ে।
No surprise there.
https://gulfnews.com/world/eid-al-fitr-2020-countries-announce-beginning-of-eid-al-fitr-1.1590158828476
Time flies. 53 years and counting.
আছে। যতক্ষন না কেউ প্রশ্ন করে "আল্লাহ কোথায়?" যদি এখানেও জবাব দেই 'জানি না' তবে আমি আথারি-সালাফি মতে কাফের।
কারন Rule#2 "যে বললো আমি জানি না আল্লাহ আসমানে নাকি দুনিয়ায় সেও কাফের"। এখানে জানি না বলা যাবে না। স্পষ্ট করে বলতে হবে সে যেটা শুনতে চায় সেটা।
বিপদ। ব্যসিক্যলি ব্লক করা ছাড়া এখন ঈমান বাচানোর আর কোনো উপায় দেখছি না।
হয় প্রিএম্পটিভ ব্লক করতে হবে, সে প্রশ্ন করার আগে।
নয়তো কুফরি ফতোয়া খেতে হবে।
আর কোনো সমাধান দেখছি না।
Life.
মোট ১৩।
হানাফি : টাকা দিয়ে দেয়া যাবে।
সালাফি : শস্য খাবার দিয়ে দিতে হবে, টাকা দিয়ে দিলে হবে না।
__________
FAQ :
"কোনটা ঠিক?"
হানাফিদের মতে এইটা ঠিক, সালাফিদের মতে ঐটা ঠিক। এখানে না বুঝার কি আছে?
"না, মানে আমি জানতে চাচ্ছি কোনটা ঠিক? আমি কোনটা করবো?"
আপনি হানাফি হলে একটা করবেন, সালাফি হলে আরেকটা।
সারা রমজানে যতজনকে আল্লাহ তায়ালা ক্ষমা করেন, ঠিক তত জনকে আল্লাহ তায়ালা ক্ষমা করেন রমজানের শেষ রাতে।
ক্ষমা পাবার এটা শেষ সুযোগ। রাতে এক্সট্রা কোনো নামাজ না পড়লেও ক্ষতি নেই। কেবল নিজের অন্তরকে পরিষ্কার রাখি অন্য মুসলিমদের প্রতি ঘৃনা, হেয়, খারাপ ধারনা, শত্রুতা, ক্ষতির ইচ্ছা এগুলো থেকে।
নম্র স্বভাবের মানুষের উপর আল্লাহর করুনা থাকে।
আমার অন্তরের অন্ধকারের জন্য আমি যেন আল্লাহর করুনা বঞ্চিত না হই।
এটা বাথরুমে কল ছেড়ে পারবেন না। বরং গ্লাসে পানি নিয়ে বারান্দায় বসে ওজু করে প্রেকটিশ করতে হবে। প্রথম দিকে একটু কষ্ট হবে, কিন্তু এর পর প্রেকটিশ হয়ে যাবে।
অল্প পানি দিয়ে ওজু করলে ওজুর নূরটা দেখবেন বাড়ছে। এটা একটা অনুভুতি। সপ্লেশ করে ওজু করে যেটা পাওয়া যায় না।
লক্ষনীয়, হানাফি মাজহাবে কেবল হাত পা পানি দিয়ে মুছলে ওজু হবে না। কিন্তু এতটুকু অল্প পানি দিয়ে ধুলেন ধোয়ার পরে কুনুই বেয়ে এক দুই ফোটা পানি পড়েছে তবেই ওজু হবে। বিস্তারিত পাবেন বেহেস্তি জেওরে।
যেহেতু আমরা স্পলেশ করে ওজু করে অভ্যস্ত। প্রথম দিকে প্রচুর পানি লাগবে বারান্দায় ওজু করতেও। এর পর মাসে মাসে এটা কমে আসবে। শেষে দেখবেন খুব অল্প পানিতেও ওজু করে ফেলছেন। এবং এতে আরো পবিত্র লাগছে।
কতটুকু পানি দিয়ে ওজু করা সুন্নাহ? এতে মাজহাব গত মত :
হানাফি : ৪ গ্লাস পানি। শাফি, মালেকি, হাম্বলি : ২ গ্লাস পানি।
সফরের সময় এই জিনিটা সবচেয়ে বেশি কাজে লাগবে। প্লেনে সিটে বসেও ওজু করে ফেলতে পারবেন এবং নিজের কাপড়ে কয়েক ফোটা পানি পড়বে শুধু, *যদি* আগে থেকে কম পানিতে ওজু করা সবসময়ের অভ্যাস হয়ে থাকে।
এটার আরম্ভটা হবে কয়েক গ্লাস পানি নিয়ে বারান্দায় বসে ওজু করা দ্বারা।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের আমল করার তৌফিক দিন।
"হে নামাজী! আমার ঘরে নামাজ পড় আজ।"
নজরুল করোনায় ঘরে নামাজ পড়ার পক্ষে।
"ছেড়ে মসজিদ আমার মুরশিদ এলো যে এই পথ দিয়ে"
মুরশিদ, মানে পীরও এখন আর মসজিদে নামাজ পড়ে না। টেইক নোট।
"মসজিদে তুই রাখলি সিজদা, ছাড়ি ঈমানের মূল।
নামাজী নামাজ হলো তোর ভুল।"
আকিদা শুদ্ধ না করে নামাজ পড়লে যে নামাজ হবে না সেটা বলা হচ্ছে।
Pakistan's declaration came late and after lots of discussion. But there it is. They are celebrating with the Middle East.
Population : 12m.
Officially dead : 600.
Extra death counted at morgue over last year : 1700.
Random sampling testing for antibody over 50k, found antibody exists and thus were silently infected : 12.5%.
Which gives :
0.1% mortality for infected if we take morgue number.
0.04% mortality for government number.
And 0.005% mortality over the total population.
Now don't accuse the government faking the numbers. Numbers are picked from morgue and reflects "death increase over last year".
Well, I thought I was standing against the tide, alone. Now it seems all men are. :-)
https://news.sky.com/story/coronavirus-men-less-likely-to-wear-face-masks-because-it-is-a-sign-of-weakness-study-suggests-11988966
Now how does 100k compare with previous year casualties?
Last year 80k died from flu. And in average year the casualty is 60k. It still looks like a bad flu year.
But the death row isn't over yet. It might reach 200k or 250k by the end of the year when it surely will look pandemic.
১
সালাফি : ফরজ।
হানাফি : ওয়াজিব।
সালাফি আলেমরা বললেন ঘরে ঈদের নামাজ পড়তে।
আযহারি সাহেব বললেন একই কথা।
কওমি আলেমরা সালাফি আলেমদের কথায় না ক্ষেপলেও আযহারি সাহেবের কথায় ক্ষেপলেন।
এর পর ভারতের দেওবন্দ মাদ্রাসা ফতোয়া দিলো ঘরে ঈদের নামাজ পড়তে।
এর পর সব ঠান্ডা।
আমি মনে করেছিলাম ঘরে ঈদের নামাজ পড়া নিয়ে একটা ট্রল পোষ্ট দেবো। আলহামদুলিল্লাহ যে দেই নি। দিলে এখন নিজের কথা গিলে খেতে হতো।
২
নতুন সময়। নতুন ফতোয়া। আগে যে ফতোয়া ছিলো অচিন্তনীয়। কিন্তু এই পরিবর্তনগুলোকে মেনে নিতে হয়। না মানলে পিছিয়ে পড়তে হয়।
যেমন বৃটিশ দখলে ভারতে জুম্মা হবে কিনা। যেমন এক্সিসটিং ফতোয়া বলে হবে না। একটা গ্রুপ দাড়িয়ে গিয়েছে হবে না ঘোষনা দিয়ে, "ফারায়েজি আন্দোলন"। কিন্তু কওমি আলেমরা ফিকাহতে "দারুল আমান" নামে নতুন পরিবর্তন আনলেন জায়েজ করতে।
এখন এটাই ঠিক। বাকি সব ছিলো ভুল।
৩
নতুন সময়। নতুন পরিবর্তন। কি ঠিক কি ভুল সেটা সময়ের সাথে বুঝা যাবে। কিন্তু আমল করতে হবে আমাদের এখনই। সময়ে পিছিয়ে আসা যাবে না আমল ঠিক করতে।
দরকার কান্ডারি। পথ প্রদর্শক। কে ঠিক কে ভুল সব যখন অস্পষ্ট। কুয়াশায় পথ হাটা। কুয়াশা এক সময় কেটে যাবে, এর পর সেই পরিষ্কার দিনে যেন নিজেকে সঠিক পথের উপর আবিষ্কার করি।
-- মোট ৫০ জন নিচে --
জুন : মোট ২৯ জন
ফিরোজ সিকদার (ঝালকাঠি) - ৩০
প্রবীর কান্তি নাগ (লক্ষিপুর) - ৩০
আফম জাহেদ (চট্টগ্রাম) - ৩০
আবুল কালাম আজাদ (রাজশাহি) - ৩০
হাফিজুর রহমান (ফরিদপুর) - ২৯
আতিয়ার রহমান (মানিকগঞ্জ) - ২৮
ওমর ফারুক (চট্টগ্রাম) - ২৮
মেজবা উদ্দিন (বরিশাল) - ২৬
দুলাল শিকদার (মুন্সিগঞ্জ) - ২৬
তৌহিদুল ইসলাম (ঢাকা) - ২৫
জাহাঙ্গীর আলম (চট্টগ্রাম) - ২৪
সালাহ উদ্দিন মিয়া (ময়মনসিংহ) - ২৩
হাবিবুর রহমান (বরিশাল) - ২৩
রফিকুল ইসলাম (নারায়নগঞ্জ) - ২৩
ফয়সাল আলম (বগুড়া) - ১৯
মোশারেফ হোসেন (ঝালকাঠি) - ১৫, উপসর্গ
আবুল হোসেন আজাদ (ঢাকা) - ১৫
এসএম মুকুল (ঢাকা) - ১৫
কে এম কামরুজ্জামান (নেত্রকোনা) - ১৪ উপসর্গ
নুরুল আলম (ঢাকা) - ১৩
মাহবুবর রহমান (চট্টগ্রাম) - ১২
এনামুল হক (দিনাজপুর) - ১০
আব্দুল জলিল সরদার (কুড়িগ্রাম) - ৯
আলমগীর হোসেন (ঢাকা) - ৮
আকরামুল ইসলাম (চট্টগ্রাম) - ৬
মামুন উদ্দিন (চট্টগ্রাম) - ৪
নিরোদ চন্দ্র মন্ডল (ঢাকা) - ২
মর্তুজা কাইয়ুম (চট্টগ্রাম) - ২
মামুন উদ্দিন (চট্টগ্রাম) - ১
-- মোট ২১ জন নিচে --
মে - ১৮ জন
গোলামুর রহমান (চট্টগ্রাম) - ৩০ - লিভার সিরোসিস
রাসেল বিশ্বাস (ঢাকা) - ২৮
সোহেল মাহমুদ (বরিশাল) - ২৭ - উপসর্গ
সামিয়ারা খাতুন (রাজশাহি) - ২৫ - মহিলা, হার্ট এটাক
রাজু আহম্মেদ (ঢাকা) - ২৪ - প্লাজমা
নেকবার হোসেন (চট্টগ্রাম) - ২৩
মোশাররফ হোসেন শেখ (রাজশাহি) - ২২
মামুনুর রশীদ (ঢাকা) - ১৯
মোখলেছুর রহমান (চট্টগ্রাম) - ১৯
মুজিবুর রহমান তালুকদার (ঢাকা) - ১৮
নাইমুল হক (চট্টগ্রাম) - ১৬
জয়নাল আবেদিন (বরিশাল) - ১১ - উপসর্গ
এনামুল হক (তেজগাও) - ৯ - উপসর্গ
জালাল উদ্দিন খোকা (ঢাকা) - ৯
রঘুনাথ রায় (ঢাকা) - ৬
সুলতানুল আরেফিন (ঢাকা) - ২
নাজির উদ্দিন (ঢাকা) - ১
ইমন আহমদ (সিলেট) - ১ - উপসর্গ
এপ্রিল - ৩ জন।
আশেক মাহমুদ (ঢাকা) - ৩০
আবদুল খালেক (ঢাকা) - ৩০
জসিম উদ্দিন (ঢাকা) - ২৯ - প্রথম মৃত্যু
#covidpolice
#policeall
তাকি উথমানি সাহেব : যাবে না।
দেওবন্দ : পড়া যাবে।
হাম্বলি মাজহাব : যাবে না।
সালাফি : যাবে।
আমি তাকি উথমানি সাহেবের ফতোয়া অনুসরন করছি। কোনো কারনে না পড়তে পারলে ঘরে জামাত করবো না।
সমস্ত লিংক কমেন্ট।
২য় খবর : "দেশে ২৪ ঘন্টায় ২৮ জন মৃত। রেকর্ড।"
নিউজ ফিড মৃতের খবরে ভরা। ফেনির এক হাজারি। এক উচু পুলিশ। সিলেটের বড় ব্যবসায়ি। বিদেশ ফিরত উচ্চশিক্ষিত। কি নেই? আর সংগে আছে ব্যক্তিগত পরিচিতদের খবর এ, ও, সে সব আক্রান্ত।
কি বুঝলাম?
পরিস্থিতি আল্লাহ তায়ালা ঠিক ততটুকু খারাপ করে বাড়াচ্ছেন সপ্তাহে সপ্তাহে যতটুকু করলে মানুষ লকডাউন থেকে বেরুনোর সাহস করবে না।
কি ইচ্ছা উনি জানেন। তবে যা ইচ্ছা কোনোটাই মন্দ না।
আসরের নামাজ। শেষ নামাজ রমজানে। ফাক অনেক কমে এসেছে।
ইফতার। আরো ছিলো, কিন্তু ছবি দিলেও পাবলিক আপত্তি জানাবে।
ইফতারির পর মাগরিবের জন্য রাস্তায়। রমজানের কোনো এক দিন।
ফজরের জন্য রাস্তায়। রমজানে কোনো এক দিন। সবই খালি ভুতুড়ে।
প্রথম জুম্মা। অনেক গ্যপ লাইনে। হয়তো ৬ ফুট।
এটা ঠেলতে ঠেলতে করা হয় ৮ টায়। সাড়ে ৮ টায়।
ফজরের পরে এশরাকের সময়ে ঈদের নামাজ। এশরাকের ওয়াক্ত হয় সাড়ে ৫ টায়। রোজার ঈদের নামাজ একটু দেরিতে হবে? ঠিক আছে তবে ৬ টায়।
এখন গ্রামে ১০ টায়ও খালি ঈদগাহে কিছু পোলাপান নিয়ে মাইকে ডাকতে থাকে "সবাই চলে আসেন, এখনই নামাজ আরম্ভ হবে"। এর পরও কেউ আসে না, কারন কখন নামাজ আরম্ভ হবে ঠিক নেই। নামাজও আরম্ভ করে না কারন কেউ আসে না তাই।
দুনিয়াতে যে যত পেট ভরে খাবে হাশরের মাঠে সে তত ক্ষুধার্ত থাকবে -- পারি নি।
আল্লাহর পছন্দের বান্দারা দুনিয়ায় দরিদ্র থাকবে, হাশরে থাকবে উপরে -- পারি নি।
আল্লাহর মাহবুব বান্দারা সারা জীবন বিপদে পার করে মৃত্যু পর্যন্ত থাকবে বিপদগ্রস্থ, মৃত্যুর পরে তাদের আর দুশ্চিন্তা নেই -- পারি নি।
শয়তানকে আল্লাহ তায়ালা অপশন দিয়েছিলো, কি চাও? কিয়ামতের আগে না কিয়ামতের পরে? সে চেয়েছিলো কিয়ামতের আগে। এই সময়টা শেষ হবে। কিয়ামতের পরের সময়ের শেষ নেই।
১৩ বার একই স্বপ্ন দেখেছে। সে মসজিদে ঢুকছে একটা আলো তাকে বলছে মিম্বরের কাছে থেকে আর কেউ নেই মসজিদে।
১২ সালের আপলোড ভিডিও। উপস্থাপক এর কোনো ব্যখ্যা করে নি।
এখন ২০ সালের পরে আমরা জানি এর অর্থ কি।
https://www.youtube.com/watch?v=e8LrtVZ6mEI
https://www.youtube.com/watch?v=e8LrtVZ6mEI
পুরো রমজান শেষ করে ইতেকাফ শেষ করে এর পর মুহতামিমের মৃত্যুর কথা শুনে এই সবগুলো কথা মনে পড়ছে। কেউ দুনিয়া থেকে দু হাত ভরে নিয়ে যায়। কেউ তার সময়কে পেছনে ফেলে যায়।
মৃত্যুর সর্বোত্তম সময় হলো রমজানের শেষে, আর হজ্জের শেষে। কোনো গুনাহ নেই তখন। সব মাফ।
মৃত্যু মানুষের ঐ অবস্থার উপর হয়, যার টান তার অন্তরে সারা জীবন প্রবল ছিলো।
(Collected)
দুর্ভাগ্যজনক হলেও এ তথ্যটি ঐতিহাসিকভাবে সত্য যে, মুসলমানদের বিগত দেড় হাজার বছরের সোনালী ইতিহাসের কপালে যে কয়টি কলঙ্কের দাগ দেখতে পাওয়া যায়, তার প্রায় সব কয়টির জন্যই দায়ী হচ্ছে কোন খলিফাজাদা বা বাদশাহ্জাদা অথবা নবাবজাদা কিংবা সাহেবজাদা। অঘটন পটিয়সী এই জাদাদের দুষ্কর্মের কারণেই ইসলামের গৌরবোজ্জল স্বর্ণালী ইতিহাস যুগে যুগে কলঙ্কিত হয়েছে।
.
ইতিহাসের চড়াই উৎরাই পার হয়ে উল্লেখিত অনেক জাদারাই আজ বিলুপ্ত, তবে বাদশাহ্জাদা ও সাহেবজাদাগণের অস্তিত্ব আজও মুসলিম বিশ্বে সমানতালে বিদ্যমান। সেই সাথে তাদের না না অপকর্মের দরুন সমগ্র উম্মতে মুসলিমা আজ নানান দিক থেকে বিপর্যস্ত। যেমন, মধ্যপ্রাচ্যের রাজতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় পরিচালিত মুসলিম দেশগুলোর দিকে তাকালে আমীর তথা বাদশাহ্জাদাদের না না অপকর্মের খতিয়ান দেখতে পাওয়া যায়। ঠিক তেমনি পাক ভারত উপমহাদেশের দিকে তাকালে আমরা সাহেবজাদাগণের দ্বারা সৃষ্ট না না ফেৎনা-ফাসাদের ঘটনা জানতে পারি। যেমন ধরুন, মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম দেশসমূহের শাহ্জাদাগণ আমেরিকা ও ইজরায়েলের কৃপালাভের মাধ্যমে নিজেদের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার পূর্বশর্ত হিসেবে নিজ নিজ দেশ থেকে ইসলামকে ঝেটিয়ে বিদায় করে তদস্থলে পশ্চিমা উলঙ্গ সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা করছে।
.
এমনিভাবে পাক ভারত উপমহাদেশের অথর্ব সাহেবজাদাগণ এ অঞ্চলের বিভিন্ন দ্বীনী মারকায ও আন্দোলনে না না ফেৎনা-ফাসাদ সৃষ্টি করে সেগুলোর স্বাভাবিক গতিধারা ব্যাহত করছে। যেমন ধরুন, অতি সম্প্রতি এমনি এক অপরিনামদর্শী সাহেবজাদার হঠকারীতার জন্য বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বিস্তৃত পরিসরে পরিচালিত দ্বীনী দাওয়াতের কার্যক্রম দারুনভাবে ব্যাহত ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অথচ এই সাহেবজাদার জীবনী পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, উক্ত দাওয়াতী কার্যক্রমের যে গুরুত্বপূর্ণ পদে তাকে পদায়ন করা হয়েছিল সেই পদের যোগ্য সে কোনকালেই ছিল না। শুধুমাত্র সাহেবজাদা হওয়ার কারণেই একশ্রেণীর আলেম নামধারী তেলবাজ তাকে মহান রাহবার বানিয়ে ঐ গুরুত্বপূর্ণ পদে বসিয়ে দিয়েছিল। অতঃপর সেই সাহেবজাদাই এক সময় যখন নিজের স্বল্প বিদ্যা জনিত ভ্রান্তির কারণে ঐ আলেম সমাজ এমন কি গোটা দাওয়াতী কার্যক্রমের জন্য সবচেয়ে বড় ফেৎনা হিসেবে দেখা দিল, তখন শুধুমাত্র ‘সাহেবজাদা’ এই যোগ্যতা বিবেচনায় নিয়ে পরম ভক্তিভরে যে আলেম সমাজ এক সময় তাকে কাঁধে তুলে নাচানাচি করেছিল। সেই আলেম সমাজই তার এহেন অযোগ্যতার কারণে তাকে কাঁধ থেকে আস্তাকুড়ে ছুড়ে ফেলে দিয়েছে। এখন সে যতই চিৎকার চেচামেচি করে বলছে যে, “আমার নাম যেহেতু কান্ধলবী, অতএব -যোগ্যতা থাক চাই না থাক- আমাকে কান্ধে লইতে হবে। কিন্তু এক সময় যারা তাকে কাঁধে নিয়ে নাচানাচি করেছিল তাদের কেউ কেউ এখন আর তাকে কান্ধে লইতে রাজি হচ্ছে না, তবে এ অঞ্চলের উলামায়ে কেরাম ও সাধারণ মুসলমানদের বড় একটি অংশ এখনও ঐ বিভ্রান্ত সাহেবজাদার এতাআত তথা আনুগত্যের ছায়ায় থেকে দ্বীন প্রচারের নামে না না ফেৎনা-ফাসাদ চালিয়ে যাচ্ছে। আসলে সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের এই উপমহাদেশে অন্ধ-ভক্তি এবং ব্যক্তিপূজা এতটাই বিকট আকার ধারণ করেছে যে, সত্য-মিথ্যা ও ন্যায়-অন্যায়ের উপলব্ধিটুকু পর্যন্ত আমাদের চেতনা থেকে বিলুপ্ত হতে বসেছে।
.
ইসলামী আকীদা বিশ্বাস মতে হাদী তথা পথ-প্রদর্শক হিসেবে পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্ববিধ যোগ্যতা-সম্পন্ন মানব সম্প্রদায় হচ্ছেন নবী-রাসূলগণ। কেননা, তাঁরা মাসুম এবং স্বয়ং মহান রাব্বুল আলামীন কর্তৃক মনোনীত। এতদস্বত্ত্বেও জন্মের পর থেকে মৃত্যু পর্যন্ত তাঁদেরকে নানান রকম ঈমানী পরীক্ষা, ঐশী তালিম-তরবিয়ত, কঠোর অনুশীলন ও অধ্যাবসায়ের মাধ্যমে দাওয়াত ও রেসালাতের কাজ চালিয়ে যেতে হয়েছে। অথচ সেই আম্বিয়ায়ে কেরামের প্রতিনিধিত্ব করার জন্য যে সম্প্রদায়ের উদ্ভব ঘটানো হয়েছে- আমাদের দেশে সেই পীর-মাশায়েখ ও আলেম-উলামাদের অনেকের বেলায় আমরা দেখতে পাই যে, তাঁদের দাওয়াতী কার্যক্রম অব্যাহত রাখার জন্য পরবর্তী দায়িত্বশীল নির্বাচন করার ক্ষেত্রে সকল প্রকার যোগ্যতার একমাত্র মাপকাঠি হচ্ছে ‘সাহেবজাদা’ হওয়া। অর্থাৎ, -যোগ্যতা থাক চাই না থাক- পীরের সাহেবজাদা পীর, শায়েখের সাহেবজাদা শায়েখ, মুহ্তামিমের সাহেবজাদা মুহ্তামিম, নেতার সাহেবজাদা নেতা হবেন এটাই যেন সকলের মস্তিষ্কে ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে। এদেশসহ এই উপমহাদেশের বিগত চার/পাঁচ যুগের ইতিহাসের দিকে তাকালে যৎসামান্য ব্যতিক্রম ছাড়া এটাই যেন সাহেবজাদাদের ক্ষেত্রে নিয়মে পরিণত হয়ে গেছে। অর্থাৎ, যোগ্যতাহীন তেলতেলে সাহেবজাদাগণ যেন কুচক্রিদের জন্য বহু ত্যাগ-তিতীক্ষার বিনিময়ে নির্মিত ইসলামের গৌরবোজ্জল মিনারগুলো ধ্বংসের প্রধান হাতিয়ারে পরিণত হয়েছে।
.
আর আমাদের সমাজে এই খারাপ উপসর্গটির উদ্ভব হয়েছে অতি ভক্তি ও মাত্রাতিরিক্ত স্নেহান্ধতার কারণে। কেননা, আমরা অতিভক্তি ও আবেগের তাড়নায় আগ-পিছ বিবেচনা না করেই অনেক অযোগ্য লোককে জাতির অবিসংবাদিত রাহ্বার কিংবা সেরে তাজ বানিয়ে দেই। একবারও ভেবে দেখি না যে, ঐ ব্যক্তির মধ্যে আদৌ সেই সালাহিয়্যাত তথা নেতৃত্ব দেয়ার মত যোগ্যতা কিংবা দৃঢ়তা আছে কি না। অর্থাৎ, ব্যক্তিগত রাগ-বিরাগ ও স্বার্থের উর্ধ্বে থেকে তিনি ক্রান্তিকালে জাতিকে সঠিক পথ দেখাতে সক্ষম কি না। একটি আদর্শ জাতির উপযুক্ত নেতৃত্ব নির্বাচনের ক্ষেত্রে এ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোকে আমরা মোটেই পাত্তা দেই না। বরং আমাদের বিবেচনায় থাকে ব্যক্তি-বিশেষের ক্ষেত্রে সাহেবে-নিসবত-জনিত অতি আবেগ ও অতি ভক্তি। অতঃপর সালাহিয়্যাত না থাকার ফলে যখন বিপর্যয় দেখা দেয়, তখনও আমরা অতিভক্তি ও আবেগের উপর দাঁড়িয়ে সেই ব্যর্থ নেতৃত্বকে মিনমিনে গলায় নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য অন্যায়ভাবে সমর্থন যুগিয়ে যাই। পাছে বেয়াদবী হয়ে যায় কি না- এই ভেবে উপযুক্ত সময়ে হক কথা বলা থেকেও কেউ কেউ বিরত থাকি। এমন কি সেই ধ্বসে পড়া নড়বড়ে নেতৃত্বকে নিজেদের মতলবে দাঁড় করিয়ে রাখতে অযোগ্য-অথর্ব সাহেবজাদাদের দিয়ে ঠেক দেয়ারও অপচেষ্টা করা হয়।
.
আমাদের মনে রাখতে হবে যে, মুসলিম উম্মাহর বিপর্যয়ের সূচনাই হয়েছিল এই সাহেবজাদা-প্রসূত স্নেহান্ধতা থেকে। বিস্তর অযোগ্যতা স্বত্ত্বেও শুধুমাত্র সাহেবজাদা হওয়ার সুবাদে ইয়াযিদ যখন শাসকরূপে উম্মাহর কাঁধে চেপে বসল, তখন থেকেই বিপর্যয়ের সূচনা হলো। কতিপয় এক চোখা ঐতিহাসিক আবেগ-তাড়িত হয়ে অনেক কিছুকে আড়াল করতঃ ইয়াযিদকে যোগ্যতার মানদন্ডে মহিমান্বিত করার চেষ্টা করে থাকেন, কিন্তু জীবন-চরিত সম্পর্কে বিশেষজ্ঞ পর্যায়ের বিশ্লেষকদের নির্মোহ বিচারে শুধুমাত্র স্নেহান্ধ সাহেবজাদা হওয়া ছাড়া তৎকালীন দুনিয়ায় মুসলিম উম্মাহর ন্যায় সর্বশ্রেষ্ঠ সম্প্রদায়ের উপযুক্ত শাসক হওয়ার মত চারিত্রিক দৃঢ়তা, যোগ্যতা ও দূরদর্শিতা ইয়াযিদের মধ্যে ছিল না। কারণ, যদি সে যোগ্যতা তার থাকতো তবে সহস্রাধিক যোগ্য সাহাবায়ে কেরামদের বাদ দিয়ে এবং তাঁদেরকে নিজের প্রতিপক্ষ বানিয়ে- সাহাবী নয় এমন স্বার্থান্বেষী অযোগ্যদের দিয়ে প্রশাসনিক পূণর্বিন্যাস সে করত না। তাছাড়া মুসলিম উম্মাহর মেরুদন্ড ভেঙ্গে দেয়ার মত কারবালার ন্যায় হৃদয়-বিদারক শোকাবহ ঘটনাও তার শাসনামলে তারই নেতৃত্বে সংঘটিত হতো না।
.
অথচ এর বিপরীতে খোলাফায়ে রাশেদীন- যাঁদের প্রত্যেকেরই নেতৃত্ব দেয়ার মত হুনর-হেকমত সম্পন্ন যোগ্য সন্তান থাকা স্বত্ত্বেও তাঁরা স্ব স্ব শাসনামলে সন্তানদের অত্যন্ত সতর্কতার সাথে ক্ষমতার দায়েরা থেকে দূরে রেখেছেন। হযরত আবদুর রহমান ইবনে আবু বকর (রা.), হযরত আবদুল্লাহ্ ইবনে ওমর (রা.), হযরত আবান ইবনে ওসমান (রা.), হযরত হাসান ইবনে আলী (রা.) ও হযরত হোসাইন ইবনে আলী (রা.)-এর ভূমিকা পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে, খোলাফায়ে রাশেদীন তথা ইসলামের খলিফা চতুষ্টয়ের স্ব স্ব শাসনামলে তাঁদের শাসনতান্ত্রিক দৃঢ়তা ও স্বচ্ছতার কারণে তাঁদের সন্তানগণ যথেষ্ট যোগ্যতা-সম্পন্ন হওয়া স্বত্ত্বেও অতি সাধারণ প্রজা সাধারণের ন্যায় জীবন-যাপন করেছেন।
অতঃপর বনু উমাইয়া যুগে এসে সেই দৃঢ়তা ও স্বচ্ছতার অভাবে স্নেহান্ধ শাসক পিতৃকূলের অযোগ্য-অথর্ব সাহেবজাদাগণের স্বেচ্ছাচারিতায় মুসলিম শাসনামলের ইতিহাসে কালো অধ্যায়ের সূচনা হয়। এরপর বিভিন্ন যুগে ইসলামী শাসন ব্যবস্থায় পৈত্রিক মৌরুসীর বদৌলতে অযোগ্য সাহেবজাদাদের হাতে শাসন-ক্ষমতা কুক্ষিগত হওয়ার ফলে উম্মাহর জীবনে না না বিপর্যয়ের সৃষ্টি হয়েছে। মোটকথা, দু’একটি ব্যতিক্রম ছাড়া বিগত দেড় হাজার বছরে ইসলামের ইতিহাসে শাসকবৃন্দের স্নেহান্ধ মৌরুসী সাহেবজাদাদের দ্বারা উম্মতে মুসলিমা নানান ভাবে নিগৃহীত ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
.
আর ইতিহাসের কলঙ্কিত সাহেবজাদা ইয়াযীদের পিছনে যেমন একদল মুসলিম-বিদ্বেষী ও স্বার্থান্ধ খারেজী বরকন্দাজ সক্রিয় ছিল। ঠিক তেমনি পরবর্তী সময়েও তোষামোদ-প্রিয় সাহেবজাদাদের পিছনে একদল তেলবাজ মতলবী লোক সর্বদা সক্রিয় থেকেছে। আর এখনও সে ধারা মুসলিম বিশ্বের সর্বত্র সমানভাবে অব্যাহত আছে।
.
অথচ আমরা ভালো করেই জানি যে, ইসলামে নেতৃত্ব এবং কর্তৃত্ব কোন ওয়ারিস কিংবা সাহেবজাদা হওয়া বা শায়েখ কর্তৃক প্রদত্ব খেলাফত ও এজাযতের মানদন্ডে নির্ধারিত হওয়ার বিষয় নয়। বরং ইলম ও তাক্বওয়ার মানদন্ডে উপযুক্ত আহলে শুরা কর্তৃক নির্ধারিত হওয়ার বিষয়। এর অন্যথা হলে উম্মাহর জীবনে বিপর্যয় অনিবার্য হয়ে উঠে।
.
আর আমরা যদি আমাদের সময়কালের দিকেও তাকাই তাহলেও দেখতে পাই যে, আমাদের এই ভুখন্ডে যে সকল কালজয়ী মনীষীগণ মুসলিম উম্মাহর অবিসংবাদিত নেতৃত্বের আসনে শ্রদ্ধা ও সম্মানের পাত্র হিসেবে দূর কিংবা নিকট অতীতে বরিত হয়েছেন সেই সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব মুনশী মোহাম্মদ মেহেরুল্লাহ্ (রাহ্.), হযরত মাওলানা মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী (রাহ্.), হযরত মাওলানা শামসুল হক ফরিদপুরী (রাহ্.), হযরত মাওলানা মোহাম্মদ উল্লাহ্ হাফেজ্জী হুজুর (রাহ্.), ফখরে বাঙ্গাল হযরত মাওলানা তাজুল ইসলাম (রাহ্.), হযরত মাওলানা আমিমুল এহ্সান মুজাদ্দেদী (রাহ্.), খতীবে আযম হযরত মাওলানা সিদ্দীক আহমদ (রাহ্.) হযরত মাওলানা আত্হার আলী (রাহ্.), হযরত মাওলানা আবদুল করীম শায়খে কৌড়িয়া (রাহ্.), হযরত মাওলানা উবায়দুল হক (রাহ্.), হযরত মাওলানা সিরাজুল ইসলাম বড় হুজুর (রাহ্.), শাইখুল হাদীস হযরত মাওলানা আজিজুল হক (রাহ্.), হযরত মাওলানা মুহিউদ্দীন খান (রাহ্.), হযরত মাওলানা ফজলুল হক আমিনী (রাহ্.), হযরত মাওলানা হারুন ইসলামাবাদী (রাহ্.), হযরত মাওলানা নুরউদ্দীন গহরপুরী (রাহ্.), হযরত শায়খে কাতিয়া (রাহ্.) হযরত মাওলানা মুফতী আবদুর রহমান (রাহ্.) এমন কি বর্তমান সময়ে উম্মাহর নেতৃত্ব দানকারী শায়খুল ইসলাম হযরত মাওলানা আহমদ শফী (দা. বা.), হযরত মাওলানা জুনায়েদ বাবুনগরী (দা. বা.), হযরত আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী (দা. বা.) হযরত মুফতী আবদুস সালাম চাটগামী (দা. বা.), হযরত মুফতী আবদুল মালেক (দা. বা.), হযরত মাওলানা মাহমুদুল হাসান (দা. বা.) হযরত মাওলানা সুলতান জউক নদভী (দা. বা.) এঁদের একজনও শৈশব কিংবা কৈশোরে তথাকথিত সাহেবজাদা ছিলেন না। বরং তাঁরা এই সমাজের অতি সাধারণ ধর্মভীরু পিতা-মাতার আত্মমর্যাদাশীল অধ্যাবসায়ী মেধাবী সন্তান ছিলেন। শিক্ষা জীবনে বা যৌবন কালে কেউ তাঁদের ‘সাহেবজাদা’ বলে তেল মারেনি। বরং জীবনের প্রতিটি ধাপে তাঁরা কঠিন বাস্তবতাকে মোকাবেলা করে সর্বোচ্চ অধ্যাবসায়ের মাধ্যমে নিজেদেরকে আজকের গৌরবোজ্জল অবস্থানে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
.
পক্ষান্তরে আমরা যারা তাঁদের সাহেবজাদা হিসেবে নিজেদের পরিচয় দেই- সেই সাহেবজাদাদের একজনও কি তাঁদের সম-উচ্চতায় নিজেদের জীবনকে উন্নীত করতে পেরেছি? কিংবা পেরেছি কি তাঁদের চর্চিত আদর্শের উপর নিজেদের প্রতিষ্ঠিত রাখতে? বরং ক্ষেত্র বিশেষে আমাদের কেউ কেউ এমন সব কর্মকা- করে যাচ্ছি, যা তাঁদের মহান পিতৃবর্গের অর্জিত সম্মানকে ভুলুণ্ঠিত করছে।
.
“আর তাই আমরা আমাদের পিতা মাওলানা মহিউদ্দীন খান (রাহ্.)-এর সান্নিধ্যে থাকাকালীন কোন সাক্ষাৎপ্রার্থী যখন এসে আমাদের দেখিয়ে বাবাকে জিজ্ঞেস করতেন, হুযুর! ইনি কি আপনার সাহেবজাদা? তখন আমার বাবা বেশ বিরক্তি নিয়ে প্রশ্নকর্তাকে পাল্টা জিজ্ঞেস করতেন, আপনার ধারণায় আমার ছেলে সাহেবজাদা- আর আমি কি হারামজাদা? প্রশ্নকর্তা তখন কিছু বুঝতে না পেরে কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে বাবার মূখের দিকে তাকিয়ে থাকতেন। বাবা নিজের বিরক্তিভাব কিছুটা দূর হওয়ার পর বলতেন, দেখুন! এসব তেলমারা পরিভাষা ত্যাগ করুন। কারণ, আমাদের সন্তানরা যদি একবার এটা ভেবে বসে যে, আমরা তো সাহেবজাদা হয়ে গেছি, তাহলে তাদের বরবাদি আর কোনভাবেই ঠেকানো যাবে না। অতএব সর্বনাশের হাতিয়ার ‘সাহেবজাদা’র তকমা লাগিয়ে তাদের স্বাভাবিক জীবন-বোধ বরবাদ করবেন না। কেননা, চারিদিকে তেলতেলে সাহেবজাদাদের যে প্রদুর্ভাব দেখা যাচ্ছে, তাতে করে অদূর ভবিষ্যতে উম্মাহর জীবনে এই সাহেবজাদাদের দ্বারা সৃষ্ট না না ফেৎনা-ফাসাদের পূর্বাভাস আমি সুস্পষ্টরূপে দেখতে পাচ্ছি।”
.
অতএব না না ঘটনা প্রবাহের আলোকে আমার বাবার সেই আশংকার বিষয়টি সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের দ্বীনী অঙ্গনে কেমন যেন দিন দিন সুস্পষ্ট হয়ে দেখা দিচ্ছে। এগুলো কিসের আলামত? ধ্বংসের, না পরিবর্তনের- তা একমাত্র রাব্বুল আলামীনই ভালো বলতে পারবেন।
.
সবশেষে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের প্রতি সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বিনয়ের সাথে নিবেদন করতে চাই যে, দুনিয়াব্যাপী করোনা-সৃষ্ট এই নযীর-বিহীন সংকটকালে বিশ্বের সর্বত্র উলামায়ে কেরাম ও দ্বীনদার মুসলমানগণ মানব সেবায় যে অসাধারণ খেদমত আঞ্জাম দিয়ে যাচ্ছেন, তা আজ বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে আলোচিত ও প্রশংসনীয় বিষয়ে পরিণত হয়েছে। আর সেই অবদানকে বাংলাদেশের কওমী অঙ্গনের তরুণ আলেম সমাজ নিজেদের জীবনের ঝুকি নিয়ে আরো বহুগুণে মহিমান্বিত করে তুলেছেন। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে আর্তের সেবায় তাঁদের এই অতুলনীয়, অবিস্মরণীয় অবদান সরকারী-বেসরকারী সংস্থাসহ দেশের সর্বশ্রেণীর বিবেকবান মানুষের ভূয়শী প্রশংসায় সিক্ত হচ্ছে। অতএব ইতিহাসের গতিধারা পরিবর্তনকারী এই নাযুক সময়ে আলেম নামক হাতে গোনা গুটি কয়েক স্বার্থান্বেষী পদলোভী আবুল ফযলদের অপতৎপরতায় আমাদের অহংকারের প্রতীক ত্যাগী আলেম সমাজের সেই অবিস্মরণীয় অবদান যেন ম্লান হয়ে না যায়- সেই বিষয়টির প্রতি আমাদের অভিভাবক-তুল্য উলামায়ে কেরামগণ সতর্ক দৃষ্টি রাখবেন।
আমীন।
আহমদ বদরুদ্দীন খান
সম্পাদক : মাসিক মদীনা
৩০ রমযান ১৪৪১ হিজরী
উল্লেখ্য করোনায় ইয়ংদের কাশি হয় না। কিন্তু রক্ত জমাট বাধে। সে থেকে মাইক্রো স্ট্রোক কয়েকটা হয়। সে বুঝতে পারে না কিন্তু হটাৎ দুর্বল লাগে। এটাই অল্প কিছু জনের বড় করে হলে মৃত্যু। এটা ইয়ংদের জন্য। ৩০ এর নিচে যারা।
আমেরিকায় প্রথম করোনায় মৃত্যু হয়েছিলো একজন মহিলার স্ট্রোক করে। অটপসিতে দেখা গিয়েছে হৃৎপিন্ড একদম ছিড়ে গিয়েছিলো।
এই সবগুলো কেইস আমার কাছে চলমান মহামারির অংশ।
খবরের লিংক :
http://rtnbd.net/letest-news/43431
[ video not safe for Taqwa, but you should know that watching the preview screen ]
You only need big enough a heart and some will.
So where is social distancing while standing on line? Social distancing is for the rich and famous. These people are none.
Link to news :
https://www.jagonews24.com/country/news/585009
Failing the first landing attempt :
This was due to pilot maintaining too high an altitude during approach. Tower warned it several times, but pilot said he can handle that.
Scratching the engines on the runway :
This happened during the first landing attempt. The engines were scratched three times, were possibly damaged. Including a fuel tank leak or something.
Landing gear failure :
After the go around, pilot reported its landing gear has failed. Probably it was damaged during his first landing attempt. He was then instructed then to go fly up high, to avoid crashing the plane in the city. Pilot reported back he is trying to go up but failing. That was the first indication of engine failure.
Stall and crash :
The plane tilted and crashed just after that. Possibly stalled.
That explains it all.
https://gulfnews.com/world/asia/pakistan/pia-crash-crashed-pakistan-planes-pilot-ignored-3-warnings-to-lower-altitude-1.1590400692119
Two men survived the crash out of 107. Fuel started to leak inside the cabin before the crash and it ignited. Just like in crash scenes in movies. Column of flame swapping from front to back. Only 15 bodies were recovered intact. Rest of all were charred to ashes making those unrecognizable body parts only.
One of the survivor's seat broke off and was thrown off far from the burning plane. He survived. He was a bank officer at a top bank, newly appointed. He broke one arm, but other than that, is good.
The other one was an engineer. He said he was watching the fire column shooting down the seats. Took his seat belt off. And could watch the bright emergency exist arrow lights blinking on the floor. Followed those to the exit door and jumped out. Fortunately the door was shot open by then. He had burnt skins on leg and other places. But stable nevertheless.
And I thought all those emergency lights signs and procedures of the plane were over done. Surely it's not, if one can follow it.
Lesson : always watch the floor. There's emergency arrow light on it, which generally are turned off, but will light on as soon as the plane crashes. One can see those even in smoke.
And exit asap. Jump.
সার্কেলে পড়ে গেলে তখন হিতাহিত জ্ঞান থাকে না। peer pressure বলে একটা কথা আছে। অন্য সংগিরা চাপে রাখে দলে থাকতে, বিশ্বাস রাখতে, চিন্তা না করতে। অল্প অল্প করে অনিচ্ছাতেও এক জন দলের সাথে কত দূর চলে যায় সে নিজেও বুঝতে পারে না।
তাই দলে না জড়াই। এটা এই শেষ যুগে আরো বেশি জরুরি। peer pressure এ পড়ে যাবেন। এমন অনেক কিছু করে ফেলবেন যেটা পরর্তিতে চিন্তা করে দেখবেন "কি মনে করে আমি তখন এগুলো করেছিলাম? বুঝা উচিৎ ছিলো বহু আগেই"
দলে অলরেডি জড়িয়ে গেলে একটা ব্রেক দেই। কিছু দিন বিচ্ছিন্ন হয়ে বাসায় বসে থাকি। চিন্তা করি। এখন এই সময়ে যে কোনো বিষয়ে ইনএকটিভ থাকা এটিভ থাকার থেকেও বেশি সোয়াবের।
চার হাজার কিলোমিটার হেটে যদি মক্কা যাবার প্লেনই আমার থাকে, তবে আরো ২০০ কিলোমিটার হেটে ঢাকা থেকে বর্ডারে যাওয়া এর সাথে কিছু না। তাই বরং বাসায় বসে থাকি। আরমান ভাইয়ের কথা মতো যদি ধুয়া নামেই তবে বাসা থেকে হেটে রওনা দিলেই হবে। নিশ্চিৎ হলাম। না হলে বেচে গেলাম।
কিন্তু এটা কমন সেন্স। এটা একা থাকলে চিন্তা করতে পারবেন। দলে থাকলে দলের চিন্তাই আপনার চিন্তা। আপনার নিজস্ব কোনো চিন্তা করার তখন সুযোগ পাবেন না।
একা থাকি।
ফা : অতঃপর
ওয়া : এবং
যেমন, فدخل ,ودخل
কোথায় ফা হবে কোথায় ওয়া হবে এটা নিয়ে সবাই কিছু কনফিউশনে ভুগে।
এর প্রকৃত অর্থ এবং ব্যখ্যা নেটে খুজলে অনেক পাবেন। সেগুলো রিপিট করলাম না। নিচেরটা প্রকৃত ব্যখ্যা না। মনে রাখার জন্য শর্ট কাট।
সহজে মনে রাখার জন্য :
ওয়া : ঠিক যেন পর মুহুর্তে ঘটেছে।
ফা : একটু দেরি করে ঘটেছে।
আরেকটা আছে "থুম্মা" : মনে রাখি এভাবে যেন বেশ দেরি করে হয়েছে।
এগুলো দরকার হয় কথাগুলো ভিজুয়েলাইজ করার জন্য। গল্পের মতো। প্রথম দিকে কাজে লাগে মনে রাখতে। কিছু প্রেকটিশ হয়ে গেলে আপনা আপনি আয়াত মুখে চলে আসবে ইনশাল্লাহ। এভাবে মনে রাখতে হবে না।
ফা ওয়া থুম্মার উপর ১ মিনিটের সংক্ষিপ্ত লেকচার, আরবিতে।
https://www.youtube.com/watch?v=J1lnbHOZljs
আর এই সমস্যাটা সবারই হয়। যেমন একটা গল্প পড়ছিলাম এক সাহাবিকে একজন বললেন : আপনি রাসুলুল্লাহ ﷺ থেকে হুবহু যেভাবে যে শব্দ দিয়ে হাদিস শুনেছেন সেরকম একটা হাদিস কেবল বলবেন। হুবহু সে শব্দ দিয়ে।
উনি জবাব দিলেন : দেখো আমরা কোরআন শরিফের ফা আর ওয়া নিয়ে স্ট্রাগল করি, আর তোমরা চাচ্ছো হুবহু শব্দ দিয়ে হাদিস শুনতে। বরং আমরা যেভাবে বলি সেভাবেই মেনে নাও।
বুঝলাম স্ট্রাগলটা আমার একার না।
35% are asymptomatic.
0.4% fatality rate for people that develop symptoms.
https://www.cdc.gov/coronavirus/2019-ncov/hcp/planning-scenarios.html
These numbers match Sanford's number from last month. Use it to understand how much dangerous the disease is.
A good homework might be to calculate how many would die if BD goes for herd immunity vs how many die every year naturally.
I calculated those numbers, can't show it here for obvious reason.
Standoff with India in Ladakh. This area is probably near Kashmir. Both India and China are amassing troops there.
Plus China declared its citizens to leave India by tomorrow for the willing. They say it's for covid, but the standoff doesn't bond well with it.
Second is that China deploying two of its carriers near Taiwan while US navy is protecting it. Creating a stand off with the USA.
There's another confrontation between China and USA, near Taiwan. And China has dispatched two carriers now.
Here's what I shall support :
China vs India : support China.
China vs USA : support USA.
Lesser of the two evils in all cases. :-)
Curfew to continue in Mecca till 20th June. After that prayers might resume. But not Umrah.
There goes my dream of "maybe there's a little bit of chance of Hajj taking place this year" -- down the drain.
And what about the other millions of small mosques in the country? No news yet on when those will open.
Note that 9 died in KSA yesterday and 2000+ new infected on that day. So things aren't really better now compared to when they shutdown the whole country.
How are they defending their steps now? By saying, "People were not aware of the danger then, but they are now." Good. If all these drama is worth this little change.
https://www.arabnews.com/node/1680101/saudi-arabia
Then thought, what about the accumulating oxygen in the room? Won't that trigger fire? Only to figure out, that actually is happening around the globe. Too much oxygen is triggering fire in covid hospitals' emergency rooms.
2
Two men died on two streets, 200m down from my home yesterday. And masked people removed the bodies. Two months back this would have triggered a lockdown in the whole place. But now people seem to have got accustomed with it. No lockdown.
3
It's wrong to think death or recovery are the only two options in this infection. One might be crippled for life without ever recovering. And the number of these wounded people are orders of magnitude larger than those that died.
Take care.
তেমন কোনো ইশু নেই পোষ্ট করার মতো। তাই কোরআন শরিফ মুখস্ত করার উপর টিপস দিয়ে যাচ্ছি :
প্রথমে মুখস্ত করে ফেলুন ৩০ তম পারা। প্রথম দিকে সুরা বাইয়িনাহ একটু কঠিন লাগতে পারে, শেষে এসে সুরা নাজিয়া। চিন্তা করার কিছু নেই। লেগে থাকেন।
এর পর ২৯ পারা। এর মাঝে সুরা মুলক একটু কঠিন এর পর হয়তো সুরা জ্বীন। বাকিগুলো সহজ। এই দুই পারা হয়ে গেলে নামাজের জন্য যথেষ্ট ইনশাল্লাহ।
এর পর আমি বলবো প্রথম থেকে এসে সুরা বাকারা মুখস্ত করে ফেলতে। কোরআনের হুকুম সংক্রান্ত আয়াত যা আছে বেশির ভাগই এসেছে সুরা বাকারাতে। এবং যে কোনো আর্টিক্যলে যত আয়াত দিয়ে রেফারেন্স দেয়া হচ্ছে, অর্ধেক দেখবেন সুরা বাকারা থেকে।
সুরা বাকারা মুখস্ত করতে হলে আপনাকে অর্থ বুঝে মুখস্ত করতে হবে। ব্লাইন্ডলি ছন্দ দিয়ে পারবেন না। যদিও ছন্দ দিয়ে ৩০ পারা পারবেন।
আর মাঝখান থেকে সুরা মুখস্ত করার থেকে, যেমন সুরা ইয়াসিন মুখস্ত করলেন বা আর রহমান আমি বলবো বরং সবসময় শেষের থেকে মুখস্ত করে আগাতে থাকুন বা প্রথম থেকে মুখস্ত করে।
তবে নামাজে এক দিক থেকে টেনে পড়ে যেতে পারবেন। মাঝখান মাঝখান থেকে সুরা মুখস্ত করলে রিভিউ বা নামাজে পড়া হয় না। তাই ভুলে যাবার আশংকা থাকে। এক দিক থেকে পড়লে সব সময় চর্চা থাকে।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের জন্য সহজ করুন।
এর মাঝ থেকে যাকে আল্লাহ তায়ালা কষ্ট কমিয়ে দেন তার কষ্ট কম হয়, কিন্তু এর পরও পেরশান হবার মতো কষ্ট।
এক্সেপশন হলো শহিদের কোনো কষ্ট নেই। যদিও সে মৃত্যুর আগে রক্ত আহত হয়ে বহু কষ্ট করেছে। কিন্তু তার মৃত্যু হবে পেইনলেস। তবে ঐ শহিদি মৃত্যু বাংলাদেশে গত ৫০ বছরে কার হয়েছে? এ নিয়ে স্বপ্ন আছে, বাস্তবতা নেই।
২
কবর কষ্টের। যার সবচেয়ে কম কষ্ট হবে তাকেও কবর চাপ দিবে। শুধু একবার চাপ। এর বেশি কষ্টগুলো না হয় বললাম না, সবাই জানি।
হাশর কষ্টের। সবাই উঠবে এমন পেরশান হয়ে যে কার গায়ে কাপড় আছে চিন্তা করারও সুযোগ নেই।
পুল সিরাত কষ্টের। এটা একেবারে জাহান্নামের ভেতর নেমে গিয়েছে। এর পর আবার উঠে এসেছে। সবাইকে নামতে হবে, এর পর নেককাররা উঠে আসবে। যে যত তারাতারি উঠে। দুই দিকে তাকালে দেখা যাবে জাহান্নামিদের আযাব।
৩
এর পর আশা হলো আল্লাহর সন্তুষ্টি। প্রচন্ড রেগে আছেন মানুষের উপর হাশরের ময়দানে কিন্তু এর পরও ব্যক্তিগত ভাবে যেন আমার উপর প্রচন্ড রেগে না থাকেন।
কারন উনি যদি রেগে থাকেন, তবে এর পর আর আশা নেই। আর কোথাও যাবার জায়গা নেই।
Mosques will be open for Friday prayers only till June 20th. After that for daily prayers too.
Mecca won't open for anything and there's no declared date for it.
6 feet on left and right while standing, plus skip alternate rows. Wondering how that might carry on.
https://www.arabnews.com/node/1680266/saudi-arabia
George Floyd's death because police pressed him on neck on the street. "Can't breath."
Deja vu? Eric Garner, last decade, similar death. For selling cigarette at unauthorized place.
Riots on going. Deja vu? Rodney King. From the 90s.
Report : the swarm might now be approaching Delhi.
Now this coronavirus is a plague. Locust is a plague. We currently have two types of plagues running concurrently in the world.
https://timesofindia.indiatimes.com/city/delhi/after-jaipur-locusts-could-invade-delhi-alert-sounded/articleshow/76008867.cms
এখন এই "নেক কাজ কম করা ভালো যদি তুমি গুনাহ করো" কে কতদূর টানা যায়? কেউ নামাজ পড়ে আবার সিনেমা দেখে, তবে?
সবাই তার ক্ষেত্রে বলবে : নামাজ এর পরও ছাড়বে না, যদিও সিনেমা দেখে।
২
সমস্যাটা পাগড়ির। পাগড়ির প্রশংসা আমি ইসলামিষ্টদের কাছে যত শুনেছি তার থেকে বেশি শুনেছি নিন্দা তাদের কাছেই। কথা, "দেখবেন তাদের বিশাল পাগড়ি মাথায়, কিন্তু তাদের ____ ঠিক না" "মাথায় পাগড়ি বাইন্ধা যদি ___ করে, হইবো?" "বিশাল হাজ্জি গাজি, মাথায় পাগড়ি, কিন্তু হের ____ ঠিক নাই"
পাগড়ির উপর ক্ষোভ সবার আছে। বুঝলাম পড়া উচিৎ না। সামাজিক দাবি।
৩
মাস্ক ছাড়া সামনের অনেক বছর রাস্তায় চলা যাবে না। রাস্তায় মিলিটারি ধরছে, শাস্তি দিচ্ছে, এগুলো বাড়বে, চলতেই থাকবে।
"গামছা পলাশ" নামে একজন গায়ক আছে রিসেন্ট প্রজন্মের। তার মতো চিন্তা করছি মাথায় গামছা বেধে রাখবো। পুলিশ ধরলে ঐ গামছা খুলে মুখে বাধবো। "এটা আমার মাস্ক"।
৪
প্রশ্ন : "মাথায় বাধলে, গামছা কেন? পাগড়ি বাধলেই তো পারেন!"
এতক্ষন যা বললাম।
১
আগের ফতোয়া : হানাফি-দেওবন্দি আলেমরা সব সময় বলতেন আগে কাজা। এর পর ৬ রোজা।
পরবর্তিতে এখন নতুন জেনারেশনের কেউ কেউকে এর উল্টো বলতে শুনেছি। কিন্তু আমি পুরানোটা নিয়ে থাকি। এংকরিং বায়াস।
২
৬ রোজায় সারা বছরের রোজা রাখার সোয়াব হাদিসে বলা হয়েছে একারনে যে রমজানের ৩০ + শাওয়ালের ৬ = ৩৬ রোজায় দশ গুন সোয়াবে ৩৬০ দিন রোজার সোয়াব পাবে। এভাবে সারা বছর। রমজানের ৩০ রোজা যদি পূর্ন না হয় তবে এটা হচ্ছে না।
৩
"কিন্তু শাওয়াল চলে গেলে তো এই রোজাগুলো আর রাখা যাবে না। আথচ কাজা সারা বছর রাখা যাবে।"
মালেকি মাজহাবে এই হাদিসটা ব্যখ্যা করে এভাবে যে "শাওয়াল থেকে আরম্ভ করে যে কোনো সময়, এমন কি শাওয়ালের পরে হলেও..."। আমি বরং কাজা রোজা আগে রেখে এর পর ৬ রোজা রাখবো, শাওয়াল পার হয়ে গেলেও। এর পরও সোয়াবের আশা করবো ইনশাল্লাহ।
Coronavirus has characteristics of AIDS, that allows it to evade body's immune system. No wonder that plasma therapy doesn't work. No surprising news here either, that similarity was mentioned during the first months of the spread. It's now pronounced in more details.
Good luck with a vaccine that actually works.
https://www.scmp.com/news/china/science/article/3086177/coronavirus-uses-same-strategy-hiv-dodge-immune-response-chinese
Will be visible from africa, middle east, india to china. Basically the region we really care about.
Will be visible from BD as partial eclipse from some time around 12 at noon to 2 pm.
That's before the start of month of Dilqad.
Keep watching.
Pretty sure it also has to do with accumulation of oxygen supplied to the infected, sparked by some electric device switching or something.
This is happening all over the world. Corona units catching fire.
http://mzamin.com/article.php?mzamin=228398
Remember "Moderna", the US forerunner in vaccine research that was tested on 45 persons and then reported back with result on only 8 of them, with a success message?
Here's news of 4 more from the others. They got sick from the vaccine. The 29 year old marathon runner got so sick that he fainted returning from bathroom. And head was saved from hitting ground by someone else.
And vaccines aren't approved even if 4 within a million get this much sick, because unlike the virus, vaccines are meant to be injected into whole population.
Keep your dreams high. I would now be watching for the only contender left in this round in race, the China's one.
https://nypost.com/2020/05/27/moderna-coronavirus-vaccine-tester-fainted-had-high-fever/
But this swarm will multiply. Watch what happens next year. Note that Maharastra in India has got large desert area. While BD has no desert. Locusts replicate in deserts.
The thing I am missing most in this new look is the "Turn off translation for this post" option. This option is available in classic design but missing in the new one.
I post all my english posts by turning off translation.
সোহেল মাহমুদ (বরিশাল) - ২৭ মে।
https://www.banglanews24.com/national/news/bd/790831.details
In other news : loss of smell / taste is now reported by 90% of all hospitalized confirmed patients. Previously that number was put at 30% only. So if you suddenly lose smell, know what's up.
To confirm if you are riding the wave, test your smell daily. Easy way might be to pick up a scent [ আতর ] bottle, or aftershave lotion, or detol anything that has a strong smell. You won't be able to smell anything. Even though your nose is as clear and dry as it can be.
This lasts for about 2 days, generally. Loss of taste will make pure water taste like pee. That might last longer, say a week.
Link to news pending.
1. Bringing in a quantum level particle called "graviton" in picture. Which carries gravity. Unlike einestine's theory which says gravity isn't any energy, just distortion in space due to mass.
2. Giving gravitons a mass. Which limits their extend on how far gravity can propagate and thus explain accelerating speed of the universe.
All these are "theories" that are nice to know. No final solution to any of those problems yet. And recent research on neutron explosion says the universe might not be accelerating actually.
কি জবাব দিয়েছিলেন জানি না। কিন্তু আমি চিন্তা করছিলাম আমি কি জবাব দেবো। বলতাম "পাহাড়কে আল্লাহ তায়ালা তারকাটা করে পৃথিবীর বুকে গেথে দিয়ে জমিনকে স্থির রেখেছেন" এই কথাটা।
আমাদের সময় সবাই বিশ্বাস করতো মাটির নিচে সব লাভা-তরল-পানির মতো। জমি এর উপর ভাসছে - টেটনিক প্লেট। আর পাহাড় এই প্লেটগুলোর জয়েন্ট। মাটির নিচে যায় নি উপরে কেবল বেড়ে আছে।
তবে -- ১০০০ কিলোমিটার মাটির নিচে প্রচন্ড ভুমি কম্প হয় কি করে? যেখানে প্লেটগুলো কেবল ২০ কিলোমিটার মোটা? একটা পাজল। মাটির নিচে যদি সবই লাভা হয় তবে লাভায় ভুমিকম্প হতে পারে না।
এখন এর জবাব আসছে। পাহাড়গুলো মাটির নিচে যেতে যেতে বহু নিচে চলে গিয়েছে। ডিটেইলস এখানে ইংরেজিতে ভিডিও সহ। অনুবাদ করার প্রয়োজন বোধ করছি না।
https://phys.org/news/2020-05-clues-deep-earthquake-mystery.html
আল্লাহ তায়ালা সত্য বলছেন। অন্ধ ভাবে বিশ্বাস করি। এর পর প্রমান দেখতে পেলে এর জন্য উনার হামদ আদায় করি, প্রশংসা করি। আল্লাহ তায়ালা যেন আমাদের উনার দ্বিনের উপর আর ঈমানের উপর রাখেন।
This would have been first manned mission of SpaceX and first blast off of astronauts into space from American soil in 10 years. NASA had been using Russian rockets to send men into space since when it stopped its flights 10 years back.
নতুন প্রজ্ঞাপন। যা বুঝলাম লকডাউন থাকছে। কেবল অফিস খুলবে লকডাউনের মাঝে। এক্সট্রা নতুন লকডাউন হলো এক জেলা থেকে অন্য জেলায় যাওয়া যাবে না। এটা আগে অলিখিত ছিলো এখন লিখিত।
আমাদের এটা লকডাউন ভার্শন ৯ মানে ৯ম দফার লকডাউন। ভারতে এখন চলছে ভার্শন ৪।
গাড়ি বাস ৩১ তারিখের পরে সত্যি সত্যি কতটুকু চলে দেখতে থাকি। মেজিষ্ট্রেট বাসে উঠে যদি কিছু পছন্দ না করে তবেই টাকা খাইতে... মানে জরিমানা আদায় করতে পারবে। বাসওয়ালারাও এটা জানে। এই টাকা দেবার পরে তাদের প্রফিট না হলে বাস চালাবে না।
http://mzamin.com/article.php?mzamin=228435
আবূ হুরাইরাহ হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, নিশ্চয় দ্বীন সহজ। যে ব্যক্তি অহেতুক দ্বীনকে কঠিন বানাবে, তার উপর দ্বীন জয়ী হয়ে যাবে। (অর্থাৎ মানুষ পরাজিত হয়ে আমল ছেড়ে দিবে।) সুতরাং তোমরা সোজা পথে থাক এবং (ইবাদতে) মধ্যমপন্থা অবলম্বন কর। তোমরা সুসংবাদ নাও। আর সকাল-সন্ধ্যা ও রাতের কিছু অংশে ইবাদত করার মাধ্যমে সাহায্য নাও।
— বুখারী: ৩৯
আবদুল আযীয ইবনু আবদুল্লাহ ... আয়িশা থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা ঠিকভাবে ও মধ্যমপন্থায় নেক আমল করতে থাক। আর জেনে রাখ যে, তোমাদের কাউকে তার আমল বেহেশতে নেবে না এবং আল্লাহর কাছে সবচেয়ে বেশি প্রিয় আমল হলো, যা নিয়মিত করা হয়। তা অল্পই হোক না কেন।
— বুখারী, অধ্যায়: ৬৮, হাদীস: ৬০২০
তোমরা সরল পথে থাকো, মধ্যমপন্থা অবলম্বন কর, সকাল-সন্ধ্যায় চল (ইবাদত কর) এবং রাতের কিছু অংশে। আর তোমরা মধ্যমপন্থা অবলম্বন কর, মধ্যমপন্থা অবলম্বন কর, তাহলেই গন্তব্যস্থলে পৌঁছে যাবে।
— সহীহ আল বুখারী, খণ্ড ৮, হাদীস ৪৭০
আদম ... আবূ হুরায়রা থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কস্মিনকালেও তোমাদের কাউকে নিজের আমল নাজাত দেবে না। তাঁরা বললেনঃ ইয়া রাসুলাল্লাহ! আপনাকেও না? তিনি বললেনঃ আমাকেও না। তবে আল্লাহ তা'আলা আমাকে রহমাত দিয়ে ঢেকে রেখেছেন। তোমরা যথারীতি আমল কর, ঘনিষ্ঠ হও। তোমরা সকালে, বিকালে এবং রাতের শেষাংশে আল্লাহর কাজ কর। মধ্যমপন্থা অবলম্বন কর। আকড়ে ধর মধ্যমপন্থাকে, অবশ্যই সফলকাম হবে।আর তোমাদের মধ্যে কেউ যেন মৃত্যু কামনা না করে। কেননা, সে ভাল লোক হলে (বয়স দ্বারা) তার নেক ‘আমাল বৃদ্ধি হতে পারে। আর খারাপ লোক হলে সে তাওবাহ করার সুযোগ পাবে।
— সহীহ আল বুখারী, খণ্ড ৭, হাদীস ৫৭৭ (আধুনিক প্রকাশনী- ৫২৬২, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫১৫৮)
আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস কর্তৃক বর্ণিত, আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, নিশ্চয় উত্তম আদর্শ, সুন্দর বেশভূষা এবং মধ্যমপন্থা নবুঅতের পঁচিশ ভাগের একটি ভাগ।
— আবূ দাঊদ ৪৭৭৮, তিরমিযী ২০১০
হাকাম বিন হাযন কুলাফী থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, হে মানব সকল! তোমাদেরকে যে সকল কর্মের আদেশ করা হয়, তার প্রত্যেকটাই পালন করতে তোমরা কক্ষনই সক্ষম হবে না। তবে তোমরা মধ্যমপন্থা অবলম্বন কর এবং সুসংবাদ নাও।
— আহমাদ ১৭৮৫৬, আবূ দাঊদ ১০৯৮, সহীহুল জামে’ ৭৮৭১
Interestingly the time difference between the 80s and WW2 was less than the time difference between now and the 80s.
Therefore I did experience the fallout from the world war sharper than what people remember of the 80s sitting in these days.
"All in all you're just a...another brick in the wall"
And now the whole of US is burning on the death of another Floyd. Ravaging war between the establishment and the people just like how they portraited in that video.
And while we are looking for similarities ...
"We don't need no education
Teachers leave them kids alone"
And all my kids are sitting alone at home, no education, for who knows how many months now.
Who thought in the 80s that theirs was no music.
Rather a prophecy :-)
Interesting tidbit, Egypt is more similar to BD than any other Arab state.
Keep watching. The charred streets. The doom and gloom.
করোনা আক্রান্ত -- খবর না।
আইসিইউতে -- খবর না।
কেউ মারা গিয়েছে -- তবে এটা খবর।
সোর্স হলো :
এগুলোতে নিজেদের মাঝে দ্বিমত তেমন নেই। কোনো একটা ফতোয়া গ্রহনীয় হয়ে গেলে তার উপর দ্বিতীয় মত পরে আর কেউ আনে না। সেটাই চলতে থাকে। ৪০ বছর আগে যে বিষয়ে যে ফতোয়া বেহেস্তি জেওরে পড়েছিলাম এখনো সেই বিষয়ে সেই একই ফতোয়া নতুন কোনো আলেমকে জিজ্ঞাসা করলেও।
আর তাদের মাঝে কেউ দ্বিমত করলে কারো বিচ্ছিন্ন মত অনুসরন করি না। অধিকাংশের মত অনুসরন করি।
যেমন,
এই রকম সব বিষয়ে। তাই এগুলো নিয়ে আমার মাঝে দ্বন্ধ নেই। প্রশ্ন নেই। হক তালাশের ইচ্ছে নেই।
সমস্যা হলো অন্যরা যারা এসে বলে "দেওবন্দি আলেমরা ভুল কারন কোরআন বা হাদিসে আছে <এই>"। এখানে সমস্যা এই না যে "ভুল হতে পারে", এটা নিয়ে আমার মাঝে সন্দেহ নেই। সমস্যা হলো সে যে এটা "ভুল" "ভুল" করে আমাকে বিরক্ত করছে এই ব্যপারটা।
নেটে যত তর্ক দেখবেন সেখানে দেওবন্দিরা নিজেদের মাঝে তর্ক করছে এমন বেশি দেখবেন না। সব দেখবেন ক্রস মাজহাব, যেমন দেওবন্দি বনাম সালাফি। দেওবন্দি বনাম জিহাদি। এরকম। এখানে দেওবন্দি অবস্থান গ্রহন করলে আর তর্ক থাকে না।
জাজাকাল্লাহ।
"হটাৎ করে কি হলো? দিকে দিকে মসজিদ খুলে দেয়া হচ্ছে কেন?"
রমজান শেষ হয়েছে যে, তাই।
twitter adds a second, and this time more prominent warning on Trump's tweet.
মনে করি কোভিড আক্রান্ত,
হটাৎ বুকটা চিন করে উঠছে? এখনই হার্ট এটাক?
নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে আসছে। আজকে মারা যাবো?
কোনোটাতেই চিন্তার কিছু নেই।
কারন কি অবস্থায় পড়ে, কত কষ্ট বা কত আরামে, কি কারনে কয়টায় আমার মওত হবে সেটা আল্লাহ তায়ালা আমার জন্মের আগে লিখে রেখেছেন।
ঐটাই হবে, এর আগে কিছু হবে না। ঐ লিখিত সময়টা এখন হলে এর পরে আর কিছু হবে না। এখনই।
এটা একিন। কিন্তু আমি বড় বড় কথা বললেও সময়টা চলে এলে আমি উল্টো বা সোজা কোন দিকে দৌড়ে মওত থেকে পালাতে চেষ্টা করবো আল্লাহ জানেন। সব বোধ বুদ্ধি যুক্তি ভালোবাসা আশা ইচ্ছা প্লেন "ঐ সময়ে এই করবো" "ওই করবো না" সব লোপ পায়।
এজন্য আল্লাহ তায়ালা মু'মিনদের মৃত্যুর সময় ফিরিস্তা পাঠিয়ে দেন। যারা সুন্দর পোশাকে তার বাসায় আসে তাকে সুসংবাদ দেয়, স্বান্তনা দেয়, তার জান্নাতের দৃশ্য দেখায় -- সে আকুল হয়ে থাকে যাবার জন্য।
কিন্তু এটা মু'মিনদের জন্য। কে মু'মিন আমার জানা নেই।
তাই কি হবে কিছু জানা নেই। আমাদের কারো জন্য আগে থেকে কোনো ওয়াদা নেই যে রকম সাহাবা কিরামদের জন্য ছিলো।
কিন্তু উনার কাছ থেকে আসছি উনার দিকেই ফিরতে হবে। উনি যেন সহজ করেন।
কোরআন শরিফ মুখস্তের উপর আরো কিছু টিপস :
লম্বা এবং একটু কঠিন আয়াতগুলোকে বক্তব্যের উপর ভিত্তি করে ছোট ছোট পার্টে ভাগ করে ফেলি। দু-চারটা শব্দ প্রতি ভাগে। যদিও এর মাঝে কোনো ওয়াকফ নেই। এর পর মুখস্ত সহজ হয়ে যায়।
এজন্য পেন্সিল দিয়ে আগে কোরআন শরিফে দাগিয়ে আয়াতটাকে ছোট ছোট ভাগে ভাগ করে দিতাম। বুঝার সুবিধার জন্য। এখন করি না কারন এখন মোবাইল থেকে পড়ি। মুসহাফ থেকে না।
যেমন সুরা মুমতাহিনার প্রথম আয়াত। লম্বা, একটু কঠিন, এবং পুরো আয়াতে তেমন কোনো ওয়াকফ নেই।
মক্কার তিলওয়াত শুনলাম, দেখলাম কোথাও ওয়াকফ করছে না, এক টানে পড়ছে। নিঃশ্বাস নেবার জন্য থামলে ঐ শব্দটা আবার পড়ে সামনে এগুচ্ছে।
কিন্তু এর পরও আয়াতটাকে এইভাবে ভাগ করে ফেলি। আল্লাহর রহমতে সহজ হয়ে যায়।
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا
لَا تَتَّخِذُوا عَدُوِّي وَعَدُوَّكُمْ أَوْلِيَاء
تُلْقُونَ إِلَيْهِم بِالْمَوَدَّةِ
وَقَدْ كَفَرُوا بِمَا جَاءكُم مِّنَ الْحَقِّ
يُخْرِجُونَ الرَّسُولَ وَإِيَّاكُمْ
أَن تُؤْمِنُوا بِاللَّهِ رَبِّكُمْ
إِن كُنتُمْ خَرَجْتُمْ جِهَادًا فِي سَبِيلِي
وَابْتِغَاء مَرْضَاتِي
تُسِرُّونَ إِلَيْهِم بِالْمَوَدَّةِ
وَأَنَا أَعْلَمُ بِمَا أَخْفَيْتُمْ وَمَا أَعْلَنتُمْ
وَمَن يَفْعَلْهُ مِنكُمْ فَقَدْ ضَلَّ سَوَاء السَّبِيلِ
দরকার নেই। নিজে নিজে মুখস্ত করবো। নিজে নিজে আউড়াবো। নিজে নিজে চেক করবো। নিজে নিজে ঠিক করবো এর পর কোনটা মুখস্ত করবো।
অনেকটুকু হয়ে গেলে যেমন ১ পারা, এর পর একজন উস্তাদের কাছে শুনিয়ে ঠিক করে নেবো কোন কোন জায়গায় ভুল আছে।
নিজেকে চাপে রাখার জন্য উস্তাদ দরকার আছে। কিন্তু আমি একজনকে অনলাইনে মাসে মাসে দুই হাজার করে টাকা দেবো যেন সে আমাকে প্রতিদিন ১০ মিনিটের জন্য অনলাইন থেকে চাপে রাখে -- এটা আমার কাছে অপ্রয়োজনীয় মনে হয়।
বাচ্চা হলে তাদের জন্য দরকার আছে। এরা স্ব ইচ্ছায় যেহেতু পড়বে না। গাইড দরকার।
I mean locked down, as protests spread all over USA and now approaching the White House.
I was thinking which side is Trump on? to realize the next moment that he pretty sure is on the white side. Prefect environment for brewing up confrontation.
Keep watching. This one might get larger than anyone ever thought. Add with it the backdrop of the pandemic scare and we have a perfect recipe for a disaster movie no less than holywood.
বা কাউকে ঘুমিয়ে রেখে শত বছর পরের সময়ে নিয়ে গিয়েছেন।
যেটার কোনো বর্ননা নেই -- না কোরআনে, বা হাদিসের কোনো ঘটনায়, কিংবা ওলি আউলিয়ার কোনো কারামতিতেও সেটা হলো কারো জন্য সময়ের পেছনে বা অতীতে চলে যাওয়া।
অসম্ভব অনেক কিছু হতে পারে, কিন্তু সময়ে পেছনে আসা যাবে না কখনো।
Chicago under fire.
Keep safe.
Keep your businesses safe.
If you haven't learnt the prayers for protection, then maybe you spent too much time struggling to earn a living.
Time to right the wrongs behind. Learn arabic, learn quran, learn your prayers and then whatever God had determined for you, you are never lost.
Give time for your prayers. It's never too late.
Next wave : The emperor strikes back.
The conservatives won't sit back. They stock piled on all those firearms for a reason.
And I was wondering what's next after Covid? Never thought of this.
A six month course in doctor's assistant will guarantee you job while a six months' course in software development won't. Pick your goal wisely.
আমি চার পৃষ্ঠা করে মুখস্ত করি। চার পৃষ্ঠা হয়ে গেলে সেটা নামাজে। নামাজে বলতে রাতে নামাজে।
দিনে মুখস্ত। রাতে আগে যা শেখা হয়েছে সেগুলো নামাজে। তবে মনে থাকবে ইনশাল্লাহ।
নামাজেও একটা লিমিট রাখি, যেমন ১৬ পৃষ্ঠা। যতটুকু প্রতি রাতে পড়া যায় কষ্ট ছাড়া।
দিনের শেখারও এরকম একটা লিমিট আছে। লিমিটটা সময়ের, আয়াতের না। যেমন ৪০ মিনিট শিখবো কেবল। এরকম। কোনো দিন কমালে ২০ মিনিট। অন্য দিন বাড়ালে হয়তো সর্বোচ্চ ৮০ মিনিট। তার বেশি না।
আল্লাহ তায়ালা সহজ করুন।
And if France is any indication, upraise can linger for years. What remains should be seen.
A stubborn president in the whitehouse who regularly damn the people, and have fired all competent people around him, doesn't help.
So, is it :
1. the next big thing after covid, the fall of a great nation?
2. or just another blip?
Time should say.
This comes after SpaceX lost its second starship prototype in test a day earlier. Starship is what Musk believes will take him to mars, or the moon.
চট্টগ্রামে গতকাল থেকে প্লাজমা দেয়া আরম্ভ হয়েছে। এবং প্রথম জনকে দিয়েছে। এবং সে এর পর মারা গিয়েছে। তাই প্লাজমার উপর বেশি আশা না করি।
অক্সফোর্ডের টিকার টেস্ট তৃতীয় ফেইজে। মানে কয়েক হাজার মানুষকে দেয়া হয়েছে। এতে মানুষের যদি ক্ষতি না হয় এবং যদি ৭০% মানুষের জন্য এটা কাজ করে তবেই চলবে।
আমাদের দেশে এখন মাদ্রাসা খুলার জন্য দাবি জানাচ্ছে ঐ সব আলেম যারা প্রত্যেকেই কিছু দিন আগে মসজিদ বন্ধের দাবি জানিয়ে ফেসবুক গরম করে ফেলেছিলো।
কভিড কোনো দেশে কমে নি। বরং যখন মসজিদ বন্ধ করা হয়েছিলো তখন থেকে এখন হাজার গুন বেশি।
কি বদলিয়েছে? প্রত্যেকেই ভিন্ন ভিন্ন কিছু যুক্তি আনবে। যদিও বন্ধ করার সময় সবাই কোরআন হাদিস থেকে রেফারেন্স দিচ্ছিলো একের পর এক। "বন্ধ না করলে হারাম, পাপ, গুনাহ, আল্লাহর হুকুমের উল্টো চলা হবে, দ্বিনের বিকৃতি, যে মসজিদে যায় সে খুনি"।
দেখতে থাকি। কারো কথায় প্রভাবিত হবার কারন নেই। বিশেষ করে যারা যত জোর গলায় তাদের মতবাদ প্রচার করে তাদের কথা তত বেশি ভুল। গলার জোরের সাথে কথার ভুল হওয়াটা প্রোপোরশোনাল। এটা সব সময় দেখে আসছি।
মনে রাখি,
আমার হিসাব দিতে হবে আল্লাহর কাছে। গোষ্ঠি-দর্শন-শিক্ষা পন্থি মুসলিমদের কাছে না।
নিজে হক খুজে নেই, এর পর তার উপর চলি। দ্বিনদ্বার মুসলিমরাই সবচেয়ে বেশি অন্য মুসলিমদের পথভ্রষ্ট করে "দাওয়াহ" এর নামে।
এগুলো কোনোটাই আল্লাহর কথা না। তার মন মতো কথা, কিন্তু আল্লাহর নাম ভাঙ্গিয়ে চালাচ্ছে।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের হিফাজত করুন।
I wish USA did have something like the purge every year so that people could have purged their emotion from time to time, and not burst it all out at once, like this.
Note : Looting doesn't make the looter rich. Producing does.
প্রতিদিনের টার্গেট "এক আয়াত মুখস্ত করবো" বা "সপ্তাহে এত পৃষ্ঠা" এরকম হবে না। হবে প্রতিদিন ২০ মিনিট, ৪০, ৬০ বা ৮০ মিনিট করে মুখস্ত করবো। এরকম। সময়টা।
নিজের উপর যেন চাপ না থাকে। যে "এতটুকু আমাকে আজকে মুখস্ত করতেই হবে"। চাপ রাখলে দেখবো ঠিক মতো মুখস্ত করার আগেই জাম্প দিয়ে পরেরটায় চলে যাচ্ছি দিনের বা সপ্তাহের কোটা পূর্ন করতে। শেষে দেখা যায় অনেক কিছু পেছনে ফেলে এসেছি, কিন্তু আসলে কিছু হয় নি।
কিন্তু প্রতিদিন "এতটুকু সময়" লিমিট রাখলে আমি বুঝতে পারবো কখন পরের পৃষ্ঠায় যেতে হবে। কখন হলো। কখন "আরো একদিন এই পৃষ্ঠা পড়ি"।
ধীরে এগুতে থাকলে দেখা যায় কয়েক বছর শেষে আল্লাহর রহমতে অনেক হয়েছে। তাড়াহুড়া নেই।
একদম চুপ করে বসে থাকি। আর দেখতে থাকি। বিখ্যাত হবার চেষ্টা না করি। লিড দেবার চেষ্টা না করি। গাইড দেবার চেষ্টা না করি। মুসলিমদের উদ্ধারের চেষ্টা না করি।
আমার প্রতিটা কথা এখন আমার দিকেই তীরের মতো ফিরে আসবে কিছু দিন পরে। আমার প্রতিটা কাজে মুসলিমদের অবস্থা আরো খারাপ হবে, তাদের মাঝে দ্বন্ধ আরো বাড়বে।
এবং অন্য কেউ যদি আমার মন্দের প্রতিশোধ নাও নেয়, সময়টা এখন এমন যে আল্লাহ তায়ালা এর প্রতিশোধ নিয়ে নিচ্ছেন সংগে সংগে। যা দেখছি, যা বুঝছি।
চুপ থাকি। Self reminder.
শেষে ইব্রাহিম দেওলা সাহেবের নসিহা : (collected)
কয়েকদিন পূর্বে ভাই রিজওয়ান প্যাটেল পাঁচ জন সাথী সহ আলমী শূরার মুরুব্বি মাওলানা ইব্রাহিম দেউলা সাহেব (দাঃবাঃ) এর সাথে সাক্ষাৎ করেন, মাওলানা ইব্রাহীম দেওলা সাহেব (দাঃবাঃ) কিছু মূল্যবান কথা বলেনঃ- "এটা এমন এক সময় যে এখন আমাদের দুয়া ও বেশী বেশী ইস্তেগফার এর দ্বারা আল্লাহর দিকে মুতাওয়াজ্জা হওয়া উচিত, পাঁচ হিজরীতে হুজুর (সাঃ) ও সাহাবাদের উপর যে হালত এসেছিলো তা চরমে ছিলো, সাহাবারা হুজুর (সাঃ) কে তাদের হালত বর্ণনা করলে হুজুর (সাঃ) তাদেরকে আস্সস্তি প্রদান করে জানান যে এবার হালাত শেষ পর্যায়ে এসে গেছে, অতিশীঘ্রই হালাত বদলাতে শুরু হবে, এবং পরের বছর থেকে হালাত সহজ হতে শুরু হয়ে যায়, সুতরাং ঘাবড়াবেনা, হালাত বদলে জাবে ইন শা আল্লাহ "
খুলনায় গতকাল প্রথম জনকে প্লাজমা দেয়া হয়েছে -- এবং এর পর সে আজকে সকালে মারা গিয়েছে।
এর আগে চট্টগ্রামে দেয়া হয়েছিলো গতকাল প্রথম জনকে, সেও মারা গিয়েছে।
এর জন্য ফতোয়া দেয়ার জন্য বিচক্ষনতা লাগে। ভবিষ্যত দৃষ্টি। ভালো মন্দের বুঝ। কেবল কোরআন হাদিসের রেফারেন্স না। রেফারেন্স দিয়ে আপনি পক্ষে বিপক্ষে যেটা চান সেটাই প্রমান করতে পারবেন। রেফারেন্সের অভাব নেই। ছাত্র অবস্থাতেই মিশনারিদের বইয়ে পড়ছিলাম কি ভাবে তারা কোরআন থেকে রেফারেন্স দিয়ে বাংলা বই ছাপিয়ে বিতরন করছে যে : কোরআনেই বলা হয়েছে ঈসা আঃ এর অনুসরন করতে, বলা আছে মুসলিমরা যেন পাদ্রিদের জিজ্ঞাসা করে তাদের কথা মতো চলে।
| "কিন্তু বিচক্ষনতা হলো ইলমুল কালাম, ফালাসিফা, যুক্তি বিদ্যা -- আমরা কোনো যুক্তি বিদ্যা অনুসরন করিনা। বরং সরাসরি কোরআন হাদিসের হুকুম অনুসরন করি। শুনলাম আর মানলাম সাহাবা কিরামদের মতো।"
তথাস্তু। এবং এই সব দাবিদারদের আমি সবচেয়ে বেশি যুক্তি বিদ্যা অনুসরন করতে দেখেছি। এবং এই পুরো সময়ে "আমরা যুক্তি বিদ্যা অনুসরন করি না" বলতে বলতে।
৮০র দশকের সেই সালাউদ্দিন। লাইফবয় সাবানের এড দিয়ে যার পরিচিতি আমার কাছে।
আবাহনির ছিলেন। আমি ছিলাম মোহামেডান তাই অত ভক্ত ছিলাম না।
কিন্তু হোয়াট এভার। সময়ের শেষ প্রান্তে আমরা সবাই।
And now Trump tweets : "The United States of America will be designating ANTIFA as a Terrorist Organization."
The end game starts there. Get ready.