Post# 1590508154

26-May-2020 9:49 pm



মৃত্যু কষ্টের। যাকে আরামে মরতে দেখছি সেও প্রচন্ড কষ্ট পেয়ে মারা যাচ্ছে। এমন যেমন জীবন্ত ভেড়াকে আগুনের উপর ধরে কাবাব করা হচ্ছে। বা চামড়া ছেড়া হচ্ছে।

এর মাঝ থেকে যাকে আল্লাহ তায়ালা কষ্ট কমিয়ে দেন তার কষ্ট কম হয়, কিন্তু এর পরও পেরশান হবার মতো কষ্ট।

এক্সেপশন হলো শহিদের কোনো কষ্ট নেই। যদিও সে মৃত্যুর আগে রক্ত আহত হয়ে বহু কষ্ট করেছে। কিন্তু তার মৃত্যু হবে পেইনলেস। তবে ঐ শহিদি মৃত্যু বাংলাদেশে গত ৫০ বছরে কার হয়েছে? এ নিয়ে স্বপ্ন আছে, বাস্তবতা নেই।


কবর কষ্টের। যার সবচেয়ে কম কষ্ট হবে তাকেও কবর চাপ দিবে। শুধু একবার চাপ। এর বেশি কষ্টগুলো না হয় বললাম না, সবাই জানি।

হাশর কষ্টের। সবাই উঠবে এমন পেরশান হয়ে যে কার গায়ে কাপড় আছে চিন্তা করারও সুযোগ নেই।

পুল সিরাত কষ্টের। এটা একেবারে জাহান্নামের ভেতর নেমে গিয়েছে। এর পর আবার উঠে এসেছে। সবাইকে নামতে হবে, এর পর নেককাররা উঠে আসবে। যে যত তারাতারি উঠে। দুই দিকে তাকালে দেখা যাবে জাহান্নামিদের আযাব।


এর পর আশা হলো আল্লাহর সন্তুষ্টি। প্রচন্ড রেগে আছেন মানুষের উপর হাশরের ময়দানে কিন্তু এর পরও ব্যক্তিগত ভাবে যেন আমার উপর প্রচন্ড রেগে না থাকেন।

কারন উনি যদি রেগে থাকেন, তবে এর পর আর আশা নেই। আর কোথাও যাবার জায়গা নেই।

    Comments:
  • সকাল ৮ টা থেকে আবার ঘুমাতে পারেন। তখন আর ফজরের পরে না। অনেক হাফেজি মাদ্রাসায় তাই করে।

26-May-2020 9:49 pm

Published
26-May-2020