নোট : ১০ আয়াত = ১ পৃষ্ঠা।
মোট সময়টা আসল : দ্রুত পড়লে বেশি পড়তে হবে।
عَنْ أَبِي عُثْمَانَ النَّهْدِيِّ، قَالَ: ” دَعَا عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ بِثَلَاثَةِ قُرَّاءٍ فَاسْتَقْرَأَهُمْ، فَأَمَرَ أَسْرَعَهُمْ قِرَاءَةً أَنْ يَقْرَأَ لِلنَّاسِ فِي رَمَضَانَ بِثَلَاثِينَ آيَةً، وَأَمَرَ أَوْسَطَهُمْ أَنْ يَقْرَأَ خَمْسًا وَعِشْرِينَ، وَأَمَرَ أَبْطَأَهُمْ أَنْ يَقْرَأَ عِشْرِينَ آيَةً “
হযরত উসমান নাহদী রহঃ বলেন, হযরত উমর রাঃ তিন ক্বারীকে ডাকলেন। তারপর তাদের কিরাত শুনলেন। দ্রুত তিলাওয়াতকারীকে আদেশ করলেন রমজানে (তারাবীর মাঝে) লোকদের (প্রতি রাকাতে) ত্রিশ আয়াত করে পড়ার, মধ্যম ধরণের তিলাওয়াতকারীকে পঁচিশ আয়াত এবং ধীরে তিলাওয়াতকারীকে বিশ আয়াত পড়ার হুকুম দিলেন। [শুয়াবুল ঈমান লিলবায়হাকী, হাদীস নং-৩০০৪, সুনানুল কুবরা লিলবায়হাকী, হাদীস নং-৪২৯৫]
عَنِ الْحَسَنِ، قَالَ: «مَنْ أَمَّ النَّاسَ فِي رَمَضَانَ فَلْيَأْخُذْ بِهِمُ الْيُسْرَ، فَإِنْ كَانَ بَطِيءَ الْقِرَاءَةِ فَلْيَخْتِمِ الْقُرْآنَ خَتْمَةً، وَإِنْ كَانَ قِرَاءَتُهُ بَيْنَ ذَلِكَ فَخَتْمَةٌ وَنِصْفٌ، فَإِنْ كَانَ سَرِيعَ الْقِرَاءَةِ فَمَرَّتَيْنِ»
হযরত হাসান বসরী রহঃ বলেন, যে ব্যক্তি রমজানে লোকদের (তারাবীর) ইমামতী করে, সে যেন সহজতা অবলম্বন করে। যদি তার কিরাত ধীরে ধীরে হয়, তাহলে যেন এক খতম কুরআন পড়ে। যদি মধ্যম ধরণের হয়, তাহলে দেড় খতম। আর যদি দ্রুত হয়, তাহলে দুই খতম করবে। [মুসান্নাফ ইবনে আবী শাইবা-৫/২২২, হাদীস নং-৭৭৬১]