হাদিস :
যে দাড়িয়ে ১০ আয়াত পড়লো, তাকে গাফেল হিসাবে লিখা হবে না।
যে ১০০ আয়াত পড়লো তাকে কানিতিন হিসাবে লিখা হবে।
যে ১০০০ আয়াত পড়লো তাকে মুকানতিরিন হিসাবে লিখা হবে।
- আবু দাউদ।
রাতের নামাজের কথা বলা হয়েছে। তাহাজ্জুদ-তারাবিতে দাড়িয়ে।
শেষ দুই পারা মানে ২৯ আর ৩০, নামাজে পড়লে ১০০০ আয়াত হয়ে যায়।
مَنْ قَامَ بِعَشْرِ آيَاتٍ لَمْ يُكْتَبْ مِنْ الْغَافِلِينَ وَمَنْ قَامَ بِمِائَةِ آيَةٍ كُتِبَ مِنْ الْقَانِتِينَ وَمَنْ قَامَ بِأَلْفِ آيَةٍ كُتِبَ مِنْ الْمُقَنْطِرِينَ
1398 سنن أبي داود كتاب الصلاة أبواب قراءة القرآن وتحزيبه وترتيله باب تحزيب القرآن
- Comments:
- ^ কি বুঝবো? মডারেট ভালো? নাকি মডারেট খারাপ?
- তবে রেন্ডের বিরোধিতা করে যদি আমি মডারেট মুসলিম হই তবে আপনার আপত্তি নেই। ঠিক? কারন রেন্ড ঐ ডকুমেন্টে বলেছে মডারেটরা রেন্ডের শত্রু।