আমল : তওবা ও ইস্তেগফার
এটা পড়ে : أَسْتَغْفِرُ اللهَ وَأَتُوْبُ إِلَيْهِ
কারন সংক্ষিপ্ত। তৌবা এবং ইস্তেগফার দুটোই আছে। রাসুলুল্লাহ ﷺ পড়তেন। এবং বার বার পড়ার সময় ক্ষমার দিকে নজর থাকে, পড়ার দিকে না।
কখন? শেষ রাতে। তাহাজ্জুদের শেষে। বা ফজরের আগে। কোরআন শরিফে মু'মিনদের ব্যপারে সে কথা বলা আছে। "রাতে কম ঘুমাতো, সেহরির সময় তারা ইস্তেগফার করতো" সুরা জারিয়াত।
আর যে কোনো সময় গুনাহ হয়ে গেলে। মু'মিন নিয়ত করে গুনাহ করে না। গুনাহটাকে সঠিক মনে করে করে। যখনই উপলব্ধিতে আসবে যে এটা ভুল ছিলো, গুনাহ হয়েছে -- তখন আর যুক্তি না খুজে সংগে সংগে উপরের কথাগুলো ধিরে বার বার পড়ে ইস্তেগফার করা।
ইস্তেগফার না করলে কি হয়? নেক আমলের তৌফিক ছুটে যায়। হটাৎ করে নামাজ পড়তে ভালো লাগছে না।
তখন বসে বা দাড়িয়ে, কিন্তু শুয়ে না, কিছুক্ষন ইস্তেগফার করি ঐ গুনাহটার জন্য যেটার পরে আমলের তৌফিক ছুটে গিয়েছে -- ইনশাল্লাহ আবার আল্লাহ তায়ালা তৌফিক ফিরিয়ে দেবেন।
কদরের রাত্রের জন্যও রাসুলুল্লাহ ﷺ একটা দোয়াই শিখিয়েছেন, সেটা হলো ইস্তেগফার।
বড় ইস্তেগফারগুলো মাঝে মাঝে পড়ি। যেমন সাইয়েদুল ইস্তেগফার।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের কবুল করুন।