Facebook Posts - September 2017

1-Sep-2017 10:46 am


হজ্জ এক্সপেরিয়েন্স:


হাজ্জিরা আজকে সকালে উকুফে মুজদালিফা শেষে মিনাতে যার যার তাবুতে ফিরছে। প্রায় ৭০% হাজ্জি পথ হারিয়ে এই মাথা থেকে ঐ মাথা ঘুরতে থাকে, কাফেলার সর্দাররা সহ। এই সমস্যার সমাধানে বর্তমানে কাফেলাগুলো মিনার তাবুতে না ফিরে, মক্কার বাসায় চলে যায়।


তবে টেকিদের জন্য সহজ সমাধান হলো গতকাল যখন তাবুতে ছিলেন তখন মোবাইলের GPS এ তাবুর পয়েন্ট টা মার্ক করে রাখা। এর পর ট্রেক করে ফিরে আসা। এরকম করলে সামান্য কোনো রাস্তাও ঘুরতে হবে না। সবার আগে ফিরে আসতে পারবেন।


মিনার দিনগুলোতে মিনায় থাকা হানাফি মাজহাবে অনেক উচু স্তরের সুন্নতে মুয়াক্কাদা। অন্যান্য মাজহাবে ওয়াজিব, এবং না থাকলে দম দিতে হবে।


আজকের দিনটা সবচেয়ে পরিশ্রমের। পাথর মেরে, কোরবানী দিয়ে এর পর মাথা কামালে কাজ শেষ। সবগুলো শেষ করতে করতে বিকাল ৩টা বেজে যায়। প্রচন্ড রোদে হাটতে হবে। পানির বোতল সংগে রেখে। কিছুক্ষন পর পর মাথায় শরিরে গব গব করে পানি ঢেলে।


এই দিন পাথর মারতে গিয়ে সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা যায়। দুই বছর আগে ৬ হাজার মারা গিয়েছিলো। ভিড় হয় সকাল ৮ টায়। এর জন্য প্রথমে তাবুতে এসে এর পর সকাল ১০ টা পাথর মারা টার্গেট করে রওনা দিলে ভালো। মারার জন্য বেস্ট হলো এসকেলেটরে তিন তলা থেকে। কমপ্লেক্সটা ৬ তলা।


নিজে কোরবানি দিতে চাইলে সবচেয়ে ভালো হলো সরকারী কসাইখানা মুয়াইসাম এ চলে যাওয়া। পাথর মারা জায়গা থেকে মুআইসামের রাস্তা বড় বড় সাইনবোর্ড দিয়ে মার্ক করা আছে। সাইনবোর্ড আর ডিরেকশন ধরে ২-৩ ঘন্টা হাটতে হবে। পুরোটাই হাটার রাস্তা, কোনো গাড়ি নেই। দুটো টানেল আছে এখানে। ১৯৯০ সালে এই টানেলে দেড় হাজার হাজ্জি মারা গিয়েছিলো।


মুয়াইসামে ফিক্সড প্রাইস। ৫০০ থেকে ৬০০ রিয়ালে একেকটা দুম্বা। প্রি পে করে ভেতরে গিয়ে নিজে দুম্বা পছন্দ করে ধরে নিয়ে আসলে কসাইরা আপনার সামনে জবাই দিয়ে দেবে। অপনি দোয়া পড়বেন আর নিয়ত করবেন।

গোস্ত দিয়ে দেবে মেশিনে প্রসেস করে। যদি আপনি না নেন তবে এটা দান হিসাবে বাংলাদেশে বা আফ্রিকায় পাঠিয়ে দেবে।

তবে এখানেও ভিড়, লাইন আছে। ২ ঘন্টা লাইনে দাড়াতে হয়।


মাথা কামানোর জন্য ২০ রিয়াল। বাংলা টাকায় ৪০০ টাকা। এর পর আপনি ফ্রি। হজ্জের বড় কাজ শেষ। এহরাম ভেঙ্গে গিয়েছে। ফিরার সময় প্রচন্ড রোদে এহরামের কাপাড় মাথায় দিয়ে ফিরতে পারবেন। এহারম অবস্থায় মাথায় কাপড় দেয়া যায় না।

GPS ট্রেকার থাকলে সেটা এখনও দুর্দান্ত কাজে লাগবে। ফিরার জন্য শর্টকাট রাস্তা চিনতে।


তাবুতে ফিরে বিশ্রাম। তখন হয়তো ৩ টা। সারা দিনে ৮ ঘন্টা হাটা প্রচন্ড রোদে।

তবে আজকে অর্ধেক রাত ঘুমাতে পরবেন শুধু। মাঝ রাতে আবার উঠে যেতে হবে। সেটা পরে....

1-Sep-2017 10:46 am

1-Sep-2017 2:06 pm


ঢাকায় গরুর বাজার এই বছর।

বুধ : দাম অনেক বেশি। দুই একজন যারা কিনে তারা অনেক দামে কিনে।
বুধবার রাত : দাম কমে যায়। অনেকে সস্তায় গরু কিনে আনে।
বৃহস্পতি : অনেক কম। ব্যপারিরা গরু বিক্রি করে দিচ্ছে দাম আরো কমে যায় কিনা এই ভয়ে।
বৃহস্পতিবার রাত : দাম চড়ে যায়। এই সময়ে বাকি সবাই গরু কিনে ফেলে।
শুক্র : গরু কম, ক্রেতাও কম। যে হাটে গরু শেষ সেখানে দাম চড়ে। যেখানে অনেক গরু সেখানে দাম কমে।
শুক্রবার রাত : ঈদের রাত, কি হবে? দাম বেড়ে যাবে নাকি কমবে?

    Comments:
  • আমি কিনে ফেলেছি।

1-Sep-2017 2:06 pm

1-Sep-2017 2:45 pm


Scenes from this year Hajj.


আরাফার মাঠে জোহর-আসরের নামাজ একসাথে। এর আগে খুতবা দেয়া হয়। নামাজ মসজিদে হচ্ছে। কাতার রাস্তা বেয়ে বহু দুর চলে যায়।


মুজদালিফাতে রাত্রি যাপন।


মিনার তাবু ও রাস্তা।


রাস্তার সাইডে খাবার পানির ব্যবস্থা।

1-Sep-2017 2:45 pm

1-Sep-2017 4:24 pm


তোমরা কেন আল্লাহর নামে যা জবাই করা হয়েছে তা খাও না?
অথচ তোমাদেরকে বলে দেয়া হয়েছে, কি তোমাদের জন্য হারাম।
তবে নিরুপায় হলে ভিন্ন কথা।
অধিকাংশ লোক ইলেম ছাড়া মন মত চলে বিপথগামী হয়।
আপনার রব সীমা অতিক্রম কারীদেরকে জানেন।

আর গোপন-প্রাকাশ্য গুনাহ ছেড়ে দাও।
যারা গুনাহ করে তারা কাজের ফল পাবে।

আল্লাহর নামে যা জবাই হয় নি তা খেও না, এটা ফাসেকি।
শয়তানরা তাদের বন্ধুদের পরামর্শ দেয় তোমাদের সাথে তর্ক করতে।
তাদের অনুসরন করলে তোমরা মুশরিক হয়ে যাবে।

যে মৃত ছিলো এর পর জীবিত করেছি
তাকে নূর দিয়েছি, এ দিয়ে সে মানুষের মাঝে হাটে।
সে কি তার মত? যে অন্ধকারে, কখনো বের হবে না!
এভাবে কাফেরদের কাজ তাদের কাছে সাজিয়ে দেয়া হয়।

এভাবে প্রতি শহরে অপরাধীদেরকে নেতা বানাই,
যেন তারা সেখানে পরিকল্পনা করে।
তাদের সব পরিকল্পনা নিজেদের বিরুদ্ধে,
যদিও তারা বুঝে না।

তাদের কাছে আয়াত আসলে বলে
আল্লাহর রসুলকে যা দেয়া হয়েছে
সেই ভাবে আমাদেরকে না দিলে ঈমান আনবো না।
আল্লাহ জানেন রিসালাত উনি কোথায় পাঠাবেন।
পাপিরা আল্লাহর অপমান আর আর কঠিন শাস্তি ভোগ করবে,
তাদের পরিল্পনার জন্য।

- সুরা আল-আনআম, ১৬ পৃষ্ঠা থেকে।

1-Sep-2017 4:24 pm

1-Sep-2017 5:45 pm


৬:১২৫
فَمَن يُرِدِ اللّهُ أَن يَهْدِيَهُ يَشْرَحْ صَدْرَهُ لِلإِسْلاَمِ
وَمَن يُرِدْ أَن يُضِلَّهُ يَجْعَلْ صَدْرَهُ ضَيِّقًا حَرَجًا
كَأَنَّمَا يَصَّعَّدُ فِي السَّمَاء
كَذَلِكَ يَجْعَلُ اللّهُ الرِّجْسَ عَلَى الَّذِينَ لاَ يُؤْمِنُونَ
যার ভালো চান তার অন্তরকে আল্লাহ ইসলামের জন্য প্রশস্ত করেন।
যাকে বিপথগামী করতে চান,
তার অন্তরকে আটোসাটো সংকির্ন করে দেন যেন সে আকাশে উড়ছে।
এভাবে আল্লাহ যারা ঈমান আনে না, তাদের অন্তরে ময়লা দিয়ে দেন।

শব্দ,
দিক-সরু : ضَيّقً
হারাজ-সংকির্ন : حَرَجً হারাজ কথাটা খারাপ সেন্সে বিভিন্ন অর্থে ব্যবহৃত হয়। কমন।
সায়াদ-উপরে উঠা : يَصَّعَّدُ
রিজসা-ময়লা : الرِّجْسَ

৬:১২৬
وَهَـذَا صِرَاطُ رَبِّكَ مُسْتَقِيمًا
قَدْ فَصَّلْنَا الآيَاتِ لِقَوْمٍ يَذَّكَّرُونَ
এ আপনার রবের সরল পথ।
আয়াতকে বিশদ ব্যখ্যা করছি মনযোগীদের জন্য।

    Comments:
  • Rewritten. Check if it makes sense now.
  • Depends on one's perspective, expectation and point of view.

1-Sep-2017 5:45 pm

1-Sep-2017 7:50 pm


৭০ হাজার টাকায় গরু কিনলে এক্সট্রা খরচ আরো ১০ হাজার।

হাটে চাদা : ৩৫০০/=
গরু আনতে : ৬০০/=
গরু রাখা ও খাবার : ৪০০/=
বানানো : ৪৫০০/=
জবাই, মাদুর, ছুরি ধারানো, অন্যান্য : ১০০০/=

1-Sep-2017 7:50 pm

1-Sep-2017 8:08 pm


হাটে গরু নেই। শেষ দিন গরুর দাম বেশি।

https://www.youtube.com/watch?v=U0dOn4vuY1A

1-Sep-2017 8:08 pm

1-Sep-2017 10:12 pm

  • চামড়া বিক্রি না করে আস্ত চামড়া মাদ্রাসায় দান করে দিলে কোরবানীর কোনো অংশ বিক্রি করা হলো না।

    - কসাইদের গোস্ত দিলে গোস্ত দিয়ে এটা মজুরি দেয়ার আশংকা থাকে।

    - ঈদের পর হকাররা ঘরে ঘরে গিয়ে চর্বি কিনে। চর্বি বিক্রি করলে টাকাটা দান করে দিতে হবে। যদি বিক্রি জায়েজ হয়।

    1-Sep-2017 10:12 pm

  • 2-Sep-2017 7:33 am

      Comments:
    • শেষ হলে একসাথে কম্পাইল করা য়াবে ইনশাল্লাহ।

    2-Sep-2017 7:33 am

    2-Sep-2017 8:47 am


    হজ্জ এক্সপেরিয়েন্স:


    প্রথম দিনের, মানে ঈদের দিনের পরিশ্রমের পর আজকে আধা রাত ঘুমিয়ে ১২ টায় উঠে যেতে হবে। মোবাইলে এলার্ম এই সময়ে কাজে লাগে। এখন তোয়াফের জন্য হারাম শরিফে যেতে হবে।

    এই ৬ কিলোমিটার রাস্তা হেটে যাওয়া ভালো যদি সংগে মহিলা না থাকে। টানেলের ভেতর দিয়ে শর্ট কাট। ১ ঘন্টা লাগবে।

    গাড়িতে গেলেও ১ ঘন্টা হাটতে হবে গাড়িতে উঠার আগে আর নামার পরে। এর উপর বাসে গেলে ভাড়া ১ হাজার বাংলা টাকা, ট্যক্সিতে ৫ থেকে ১০ হাজার।


    রাতে প্রচন্ড পরিশ্রান্ত বলে অনেকে চিন্তা করে: সম্ভব না, বরং সকালে যাবো। সকালে গেলে প্রচন্ড ভিড়ে পড়তে হবে তোয়াফের সময়। সবাই সকাল যায় বলে।


    হারামে পৌছে ফজরের নামাজের আগে তোয়াফ। আর নামাজের পরে সায়ি। সায়ির সময়ে দেখবেন তোয়াফে প্রচন্ড ভীড় বেড়ে যাচ্ছে। সায়ি শেষ করে হেটে আবার মিনায় ফিরত। তখন লক্ষ লক্ষ লোক মক্কায় যাচ্ছে তোয়াফের জন্য।


    ফিরতে ফিরতে সকাল ১০ টা। আজকেও ১০ ঘন্টা প্রায় পুরোটা হাটার উপর। পায়ে ঠোসা পড়ে যাওয়া কমন।


    এর পর কিছু বিশ্রাম করে বিকাল ৩ টার দিকে যেতে হবে পাথর মারতে। এর পর আজকের কাজ এখানে শেষ।

    2-Sep-2017 8:47 am

    2-Sep-2017 3:05 pm


    ৬:১২৭
    لَهُمْ دَارُ السَّلاَمِ عِندَ رَبِّهِمْ
    وَهُوَ وَلِيُّهُمْ بِمَا كَانُواْ يَعْمَلُونَ
    তাদের জন্য আছে শান্তির ঘর, তাদের রবের কাছে।
    উনি তাদের বন্ধু তাদের কাজের জন্য।

    ৬:১২৮
    وَيَوْمَ يِحْشُرُهُمْ جَمِيعًا
    يَا مَعْشَرَ الْجِنِّ قَدِ اسْتَكْثَرْتُم مِّنَ الإِنسِ
    وَقَالَ أَوْلِيَآؤُهُم مِّنَ الإِنسِ رَبَّنَا اسْتَمْتَعَ بَعْضُنَا بِبَعْضٍ
    وَبَلَغْنَا أَجَلَنَا الَّذِيَ أَجَّلْتَ لَنَا
    قَالَ النَّارُ مَثْوَاكُمْ خَالِدِينَ فِيهَا
    إِلاَّ مَا شَاء اللّهُ
    إِنَّ رَبَّكَ حَكِيمٌ عَليمٌ
    সেদিন তাদেরকে এক করা হবে।
    হে জ্বীন! অনেক মানুষকে তোমরা নিয়েছো।
    মানুষদের মাঝে যারা তাদের বন্ধু, বলবে
    আমাদের রব! আমরা তাদের থেকে উপকার নিয়েছি, তারা আমাদের থেকে।
    এর পর শেষ সময় চলে আসে, আপনার ঠিক করা।
    উনি বলবেন, আগুন তোমাদের থাকার জায়গা, সেখানে ঢুকবে।
    আল্লাহ যাকে চান সে ছাড়া।
    আপনার রব জ্ঞানী, সব জানেন।

    শব্দ,
    মাততায়া-আনন্দ : اسْتَمْتَعَ মত্ত থাকা
    থাওয়া-বসবাস : مَثْوَاكُمْ

    2-Sep-2017 3:05 pm

    2-Sep-2017 3:58 pm


    প্রতি সপ্তাহে ২ পৃষ্ঠা বনাম সপ্তাহে ৬ পৃষ্ঠা করে শিখার মাঝে অনেক পার্থক্য।

    একটাতে, প্রতি দিন খুব সামান্য সময় লাগে শিখার জন্য। অবসর সময়ে শেখার পরও আরো প্রচুর সময় অবসর থাকে। অন্যটায় প্রায় সারা দিন শেখার উপর থাকতে হয়।

    একটাতে খুব ভালো মত প্রতি পাতা শেখা হয়। অন্যটাতে শেখা ভাসা ভাসা থাকে। কিছু দিন পর ভুলে যাওয়ার আশংকা।

    একটাতে দিনে ৩০-৪০ মিনিট সময় দিলে হয়। অন্যটাতে দৈনিক ৩-৪ ঘন্টা।

    একটাতে burn out হবার আশংকা নেই, ইনশাল্লাহ। অন্যটাতে প্রায় নিশ্চিৎ।

    এর পরও সমাপ্তির দ্রুততার দিক থেকে দুটোতে খুব বেশি পার্থক্য নেই। একটাতে ৬ বছর লাগবে, অন্যটাতে ২ বছর।

    তাই সময় নিয়ে ধীরে শেখা ভালো। ২ বছর আর ৬ বছরে খুব বেশি পার্থক্য নেই। কিন্তু ভালো আর মন্দ শিখার মাঝে অনেক পার্থক্য।

    Note to self.

    2-Sep-2017 3:58 pm

    2-Sep-2017 8:47 pm


    habibur.com এর সর্বশেষ stats.
    SimilarWeb.com প্রদত্ত visits/month হিসাবে।

    habibur.com [400K]
    quraneralo.com [180K]
    hadithbd.com [70K]
    ahlehaqmedia.com [60K]
    ourislam24.com [50K]
    banglakitab.com [50K]

    50K এর নিচের সাইটগুলো লিষ্ট করছি না।

    2-Sep-2017 8:47 pm

    2-Sep-2017 10:26 pm



    আমি কোনো কিছুতে condemn করি না।
    অভিযোগ দেই না।

    জালেমদের দিন সব সময় থাকে না।
    দিন বদলায়।
    একদিন এই জুলুমের প্রতিশোধ নেয়া হবে।
    যেদিন আল্লাহ চাইবেন।

    সেদিনও আমার কোনো নিন্দা থাকেব না।
    কোনো অভিযোগ থাকবে না।
    যেমন এখন নেই।


    আল আলা ওয়াল বারাআ?
    কিন্তু বুদ্ধরাতো কোনো জীব হত্যা করে না, কারো ক্ষতি করে না।
    তাদের উপরও আল আলা ওয়াল বারাআ?

    তুমি কি কনফিউশনে ছিলে?
    এখনো মনে প্রশ্ন আছে?


    জুলুম একটা ট্রিটমেন্ট আল্লাহর তরফ থেকে।
    আগুনের দরকার আছে।

      Comments:
    • এই স্টেটাসে কোনো কমেন্ট নিতে পারছি না বলে দুঃখিত।

    2-Sep-2017 10:26 pm

    3-Sep-2017 12:36 pm


    Records.

    - North Korea has just conducted its largest Nuclear test. A record.

    - With 50 inch rain, Texas flood was a record in history.

    - A record sized astroid has buzzed by earth today.

    3-Sep-2017 12:36 pm

    3-Sep-2017 1:52 pm


    ৬:১২৯
    وَكَذَلِكَ نُوَلِّي بَعْضَ الظَّالِمِينَ بَعْضًا بِمَا كَانُواْ يَكْسِبُونَ
    এভাব আমি জালমদের দলে দলে বন্ধুত্ব করে দেই, তাদের কামাইয়ের জন্য।

    ৬:১৩০
    يَا مَعْشَرَ الْجِنِّ وَالإِنسِ
    أَلَمْ يَأْتِكُمْ رُسُلٌ مِّنكُمْ
    يَقُصُّونَ عَلَيْكُمْ آيَاتِي
    وَيُنذِرُونَكُمْ لِقَاء يَوْمِكُمْ هَـذَا
    قَالُواْ شَهِدْنَا عَلَى أَنفُسِنَا
    وَغَرَّتْهُمُ الْحَيَاةُ الدُّنْيَا
    وَشَهِدُواْ عَلَى أَنفُسِهِمْ أَنَّهُمْ كَانُواْ كَافِرِينَ
    হে জ্বীন আর মানুষ!
    আমি কি তোমাদের মাঝ থেকে, তোমাদের কাছে রাসুল পাঠাই নি?
    তোমাদের কাছে আমার আয়াত বলতো,
    আর তোমাদেরকে এই দিনের এই সাক্ষাতের হুশিয়ারি জানাতো?
    তারা বলবে, আমরা নিজেরা নিজেদের সাক্ষি।
    দুনিয়ার জীবন তাদের বিভ্রান্ত করে রেখেছিলো।
    তারা নিজেরা সাক্ষি যে তারা কাফের ছিলো।

    ১৭ পৃষ্ঠা শেষ।

    3-Sep-2017 1:52 pm

    3-Sep-2017 2:27 pm


    Today's N Korea's bomb was a huge event. Blast was from a 1 mega ton Hydrogen Bomb. And N Korea claims it has miniaturized it enough to fit it on an ICBM.

    Previously China drew a fine line with N Korea to not explode any nuclear bomb. Now that N Korea has crossed it, is there anything China can do besides declaring more sanctions?

    A few days earlier Russia ordered its citizens to move away from N Korean border. And US-S Korea has conducted joined training and bombing strikes near N Korean border.

    It's unlikely that things will escalate to full blown war overnight. But things are escalating, slowly.

    3-Sep-2017 2:27 pm

    3-Sep-2017 3:38 pm


    পারমানবিক বোমা সব একরকম না:

    ইউরেনিয়াম বোমা : সবচেয়ে সহজ বানানো। কিন্তু খরচ বেশি। শক্তি অন্যগুলোর তুলনায় কম। সব দেশ প্রথম যে পারমানবীক বোমা বানায় সেগুলো হয় ইউরেনিয়াম বোমা। যেমন পাকিস্তানের বোমাগুলো। এর সাইজ হয় একটা বড় সিন্দুকের সমান। ডিজাইন অনেকটা গাদা বন্দুকের মত। একটা ইউরেনিয়াম খন্ড গুলি করে মারা হয় অন্য একটা ইউরেনিয়াম খন্ডের উপর। এতেই বিষ্ফোরন।

    প্লুটোনিয়াম বোমা : সাইজে ছোট। মিসাইলে ফিট করা যায়। খরচ কম। কিন্তু বানানো কঠিন। আমেরিকা-রাশিয়ার বর্তমান সব বোমা হলো প্লুটোনিয়াম। সাইজে হয় একটা পিঠের ব্যগের সমান। মাঝখানে একটা প্লুটোনিয়াম খন্ড রেখে চার দিকে প্লাসটিক বোমা দিয়ে বিষ্ফোরন ঘটনো হয়। এতে পারমানবিক বিষ্ফোরন ঘটে।

    হাইড্রোজেন বোমা : সাইজে বাকি দুটো থেকে অনেক বড়। কয়েক তলা বিল্ডিংয়ের সমান। কিন্তু অনেক অনেক বেশি শক্তিশালি। বিশ্বের সবচেয়ে বড় বোমাগুলো এই টাইপের। হাইড্রোজেন বোমাকে ফাটানোর জন্য দ্বিতীয় আরেকটা ছোট ইউরোনিয়াম বা প্লুটোনিয়াম পারমানবিক বোমা লাগে। যেটা হাইড্রোজেন বোমার ভেতরে রাখা হয়। প্লুটোনিয়াম বোমাটা ফুটলে দ্বিতীয় ধাপে চারিদিকে হাইড্রোজেনে বিষ্ফোরন ঘটে। হাইড্রোজেনের বিষ্ফোরন হয় ভেতরের বোমা থেকে হাজার গুন বেশি।

    3-Sep-2017 3:38 pm

    3-Sep-2017 6:18 pm



    নাস্তিকদের যুক্তি আমি শুনেছি। বহু শুনেছি। অনেক। ঐ পর্যন্ত শুনেছি যতক্ষন না দেখছি আমার অন্তরে কালো প্রলেপ পড়ে যাচ্ছে। তখন দ্রুত সরে এসেছি।


    শিয়াদের যুক্তি আমি শুনেছি। বহু। ঐ পর্যন্ত যতক্ষনা না আমার অন্তরে কালো প্রলেপ পড়ছে। তখন সরে এসেছি।


    শেষ যুগের দাজ্জালের কাছে যেতে নিষেধ আছে। অনেকে মনে করবে আমি সাচ্চা ঈমানদার আমাকে পথভ্রষ্ট করতে পারবে না। তার কাছে যাবে এবং ঈমান হারা হয়ে যাবে।


    শেষ দাজ্জালের আগেও ৩০ জন দাজ্জাল থাকবে। এরা সবাই নিজেকে নবী দাবি করবে।

    3-Sep-2017 6:18 pm

    3-Sep-2017 8:51 pm


    আল্লাহ যার ভালো চান
    তার অন্তরকে ইসলামের জন্য প্রশস্ত করে দেন।
    যাকে বিপথগামী করতে চান,
    তার অন্তরকে আটোসাটো সংকির্ন করে দেন যেন সে আকাশে উড়ছে।
    এভাবে আল্লাহ যারা ঈমান আনে না, তাদের অন্তর ময়লা করে দেন।

    এ আপনার রবের সরল পথ।
    মনযোগীদের জন্য আয়াতকে বিশদ ব্যখ্যা করছি।
    যাদের জন্য শান্তির ঘর আছে তাদের রবের কাছে।
    উনি তাদের বন্ধু তাদের কাজের কারনে।

    সেদিন তাদেরকে এক করা হবে।
    হে জ্বীন! অনেক মানুষকে তোমরা নিয়েছো।
    মানুষদের মাঝে জ্বীনদের বন্ধুরা বলবে
    আমাদের রব!
    আমরা তাদের থেকে, তারা আমাদের থেকে উপকার নিয়েছি।
    এর পর আপনার শেষ সময় আমাদের কাছে চলে আসে।

    উনি বলবেন, তবে আগুন তোমাদের জায়গা, সেখানে ঢুকবে,
    আল্লাহ যাকে চান না, সে ছাড়া।
    আপনার রব জ্ঞানী, জানেন।
    এভাব আমি জালমদের দলে দলে বন্ধুত্ব করে দেই,
    তাদের কামাইয়ের কারনে।

    হে জ্বীন আর মানুষ!
    আমি কি তোমাদের কাছে রাসুল পাঠাই নি? তোমাদের মাঝে থেকে?
    তোমাদেরকে আমার আয়াত বলতো,
    আর এই দিনের, এই সাক্ষাতের হুশিয়ারি জানাতো?
    তারা বলবে, আমরা নিজেরা নিজেদের সাক্ষি।
    দুনিয়ার জীবন তাদের বিভ্রান্ত করে রেখেছিলো।
    তারা সাক্ষি যে নিজেরা কাফের ছিলো।

    - সুরা আল-আনআম, পৃষ্ঠা ১৭ থেকে।

    3-Sep-2017 8:51 pm

    3-Sep-2017 10:01 pm


    Missile GC:

    I was once working with a customer who was producing on-board software for a missile. In my analysis of the code, I pointed out that they had a number of problems with storage leaks. Imagine my surprise when the customers chief software engineer said "Of course it leaks". He went on to point out that they had calculated the amount of memory the application would leak in the total possible flight time for the missile and then doubled that number. They added this much additional memory to the hardware to "support" the leaks. Since the missile will explode when it hits it's target or at the end of it's flight, the ultimate in garbage collection is performed without programmer intervention.

    - post in news group in the 90s.

    3-Sep-2017 10:01 pm

    3-Sep-2017 10:30 pm


    Misc pics.


    হজ্জে প্রতি দেশ থেকে হাজ্জিদের সংখ্যা।


    সৌর গ্রহনের দিকে এই ক্যমেরাটা তাক করা হয়েছিলো এর পর লেন্স জ্বলে গিয়ৈছে।


    রোহিংগারা ঈদের নামাজ পড়ছে।


    1 million dollar wrist watch.
    Gives you standard time, solar time and sidereal time.
    Equation of time, Sunrise and Sunset.
    Moon phase, tide time.
    Equinoxes and seasons.
    Mechanical clock. Winding lasts more than two weeks.

    3-Sep-2017 10:30 pm

    3-Sep-2017 10:41 pm


    Misc news.

    - আমেরিকা রাশিয়া কুটনৈতিক সম্পর্ক আরো খারাপ হচ্ছে। ট্রাম্প এখন আর পজিটিভ না। রাশিয়ার তিনটা কুটনৈতিক অফিস আমেরিকায় বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।

    - রোহিংগা ইশুতে চীন বর্মার সরকারের পক্ষ নিয়েছে। জাতিসংঘে।

    - বন্যা হচ্ছে আমেরিকাতে, করাচিতে, বোম্বেতে, আফ্রিকাতে, ইয়েমেনে।

    - সিলেটে এখন চতুর্থ দফা বন্যা হচ্ছে। এবার বন্যায় বাংলাদেশের তিনভাগের একভাগ ডুবে গিয়েছে।

    - সৌদি আরব IMF থেকে ১০ বিলিয়ন ডলার ঋন নিচ্ছে। সামনের জানুয়ারি থেকে ভ্যট চালু করবে।

    3-Sep-2017 10:41 pm

    4-Sep-2017 12:44 pm


    চামড়ার দাম :
    সাল : প্রতি বর্গফুট
    ২০১৩ : ৮৫-৯০ টাকা
    ২০১৪ : ৭০-৭৫ টাকা
    ২০১৫ : ৫০-৫৫ টাকা
    ২০১৬ : ৪৫-৫০ টাকা
    ২০১৭ : ৫০ টাকা।

    আর ভারতে এই বছর : ৯০ টাকা।
    যদিও ভারতের চামড়ার কোয়ালিটি বাংলাদেশের থেকে খারাপ।

    আর সারা বছর কসাইদের থেকে ট্যনারিরা চামড়া কিনেছে : ৬০-৭০ টাকা।

    ট্যনারিগুলোর চামড়া প্রসেস করার পর রপ্তানি করে আয়:
    যে চামড়া দেশে কিনা : ১,০০০ টাকা
    সে চামড়া বিদেশে রপ্তানি : ৪,০০০ টাকা।

    ৬০% চামড়া সংগ্রহ হয় কোরবানীর ঈদে। বাকিটা সারা বছরে।

    সোর্স প্রথম কমেন্ট।

    4-Sep-2017 12:44 pm

    4-Sep-2017 1:29 pm


    80s : চার পরিবার মিলে এক গরু। নিজেরা সবাই মিলে গরু বানাতো। কাজ করার বহু লোক। তাই সমস্যা নেই। পোলাপাইনদের কমপুটার গেইম ছিলো না। ডিশ-টিভি ছিলো না। তাই সবাই শরিক হতো, যে যতটুকু পারতো। হাসি আনন্দ, গল্প, অন্দর মহল থেকে চা বিস্কুট দিয়ে শেষ হতো গরু বানানি।

    90s : দুই পরিবার এক গরু। নিজেদের সাথে আরো দুই জন ভাড়া করা লোক। সে থেকে "ঐ ধর" "তোরা কোনো কাজ পারস না" "কিছুই তো করলি না, আমরা সব করলাম" এই ধরনের কথা।

    00s : প্রতি পরিবার এক গরু। সব ভাড়া করা লোক দিয়ে কাজ। তবে মালিক চেয়ার নিয়ে পাশে বসে থেকে তদারকি/মাতব্বরি করতো।

    10s : ঢাকা শহরে পাশে বসে মনিটর করার মত লোক নেই। কসাইদের হাতে সব।

    4-Sep-2017 1:29 pm

    4-Sep-2017 5:07 pm


    হামযা একেক সময়ে একেক ভাবে أ ؤ ئ ء লিখা হয় কেন?

    সহজ উত্তর হলো হামযার আগের অক্ষরে যের-জবর-পেশ যেটা আছে সেটার উপর ভিত্তি করে হামযা আলিফ-ওয়াও-ইয়ার উপর বসে।

    আর আগের অক্ষরে সাকিন থাকলে, মানে কিছু না থাকলে, হামযা নরমাল হামযার মত লিখা হয়।

    এর উপর আরবি লেকচার নিচে। শব্দের শেষ অক্ষর হামযা হলে এই নিয়ম।

    https://youtu.be/zN_zVPTrw18?t=20s

    4-Sep-2017 5:07 pm

    4-Sep-2017 7:49 pm


    হামজা যদি শব্দের মাঝে আসে তাহলে কি হবে? তখন

    ১। হামজার উপরে যে হরকত [জের-জবর-পেশ] আছে সেটা, আর
    ২। এর আগের অক্ষরে যে হরতক আছে সেটা

    এই দুটোর কোনো একটাতেও যদি,

    ১। কাসরা-জের থাকে তবে ئ হবে। নচেৎ
    ২। দাম্মা-পেশ থাকলে ؤ হবে। নচেৎ
    ৩। ফাতহা-জবর থাকলে أ হবে। নচেৎ
    ৪। সুকুন থাকলে ء হবে।

    ১ নং টা প্রথম প্রায়োরিটি পাবে ৪ নং শেষ প্রায়োরিটি।

    নিচের ভিডিওতে ব্যখ্যা। আরবীতে।

    https://www.youtube.com/watch?v=tC0ulJ_DZZg&spfreload=10

    4-Sep-2017 7:49 pm

    4-Sep-2017 8:54 pm


    "না" শব্দটা কোরআন শরিফে লিখা হয় لا ما لن لم ليس দ্বারা।

    কখন কোনটা বসে তার নিয়ম:


    সহজ নিয়ম:
    Verb যদি ا ي ن ت দিয়ে আরম্ভ হয় তবে:
    Past : لم
    Present : لا
    Future : لن

    Verb উপরের কোনোটা দিয়ে আরম্ভ না হলে : ما
    পরের শব্দটা verb না হলে : ليس


    এবার বিস্তারিত সঠিক নিয়ম:
    Present এ : لا = করে না। Command বুঝালেও একই।
    Past এ : ما = করে নি।
    Future এ : لن = করবে না।

    এর বাইরে لم : অর্থ বুঝায় past এ। লিখা হয় Present এ।

    তাহলে ما আর لم এই দুটোর অর্থ একই কিন্তু verb একটাতে past এ থাকে অন্যটাতে present এ। আর لم একটু শক্ত করে বুঝায়। এমফেসিস দিয়ে।

    পরের শব্দটা verb না হলে ليس বসে।


    এটা শেখা থাকলে আয়াতের প্রথমে মা হবে নাকি লা সেটা চিন্তা করে বের করতে পারবেন। এক্সেপশন হলে আলাদা করে শুধু ঐ কয়েকটা শিখে নিতে হবে।

    উল্লেখ্য আরবীতে present আর future এর verb form একই এবং আরম্ভ হয় ا ي ن ت দিয়ে।
    Past এ ভিন্ন রকম।

    4-Sep-2017 8:54 pm

    4-Sep-2017 10:24 pm



    বার্মাতে এখন ১০ লক্ষ রোহিংগা আছে।
    বাংলাদেশে : ৫ লক্ষ।
    পাকিস্তানে : সাড়ে ৩ লক্ষ।
    সৌদিতে : ২ লক্ষ।
    মালয়শিয়াতে : দেড় লক্ষ।


    সৌদিতে রোহিংগাদের কোনো ভিসা/ওয়ার্ক পারমিট লাগে না থাকতে কাজ করতে। এজন্য সৌদিতে বহু চট্রগ্রামের বাংলাদেশি নিজেদেরকে মিথ্যা রোহিংগা পরিচয় দিয়ে কাগজ সংগ্রহ করে, এই সুবিধাগুলো পাওয়ার জন্য। এরকম কয়েকজনের সাথে আমার দেখা সাক্ষাৎ কথা হয়েছে।

    সৌদিতে এজন্য চট্রগ্রামের লোক বেশি। লন্ডনে যেমন সিলেটি বেশি।


    Morium Ekrea এর লিখা একটা খোলা চিঠি ভাইরাল হচ্ছে ফেসবুকে। শেষ দুই পারাতে বাংলাদেশিদের ব্যপারে কিছু আশংকা দিয়ে শেষ করেছে। লিংক এখানে ইচ্ছাকৃত ভাবে দিলাম না। যারা যোগ্যতা রাখেন তারা খুজলে পাবেন।

      Comments:
    • আমিও খুজেছি। পাই নি।

    4-Sep-2017 10:24 pm

    5-Sep-2017 11:07 am



    ৮০ এর দিকে Acid Rain নিয়ে অনেক চেচামেচি হতো। এটা সেরে গিয়েছে এখন আর নেই। তখন Ozone Layer নিয়েও অনেক চেচামেচি হতো। সেটাও আর এখন নেই।

    তাই ঐ সময়ে Global Warming নিয়ে যা কিছু বলা হতো সেগুলোকে আমরা ভাবতাম exaggerated. সেই acid rain আর ozone layer এর মত বাড়াবাড়ি। কিছু হবে না। শুধু বড় বড় কথা আর পত্রিকা বিক্রি ছাড়া।

    The end is near টাইপের pessimism.


    এখনো global warming নিয়ে খবর বের হয়। কিন্তু "এই হবে" টাইপের প্রেডিকশন না। "এটা হয়েছে" টাইপের নিউজ। যেমন আজকের খবর সমূদ্রের পানিতে অক্সিজেন কমে যাচ্ছে।

    আমেরিকাতে বন্যা হয়েছে। ১ দিনে ৪ ফিটের বেশি বৃষ্টি। বন্যা চলছে বাংলাদেশে। দেশের তিনভাগের একভাগ ডুবে গিয়েছে। করাচি, মুমবাই, আফ্রিকা, ইয়েমেন।


    বাতাসের তাপমাত্রা বাড়লে energy per cubic inch বেড়ে যায়। সে থেকে ঝড় হয় আরো শক্তিশালি। বৃষ্টি হয় আরো প্রচন্ড। সংগে বজ্রপাত।

    গত বছর এই মৌসুমে এরকম হয়েছে। এই বছর আরো বেশি হচ্ছে।

    5-Sep-2017 11:07 am

    5-Sep-2017 11:54 am


    Politics:

    - তুরষ্কের ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে ঢুকার বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে জার্মানি।

    - বার্মা সরকারের গনহত্যায় পক্ষে অবস্থান নিয়েছে চীন।

    - উত্তর কোরিয়া আরো পারমানবিক বোমা এবং মিজাইল ছোড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে।

    - আমেরিকার সাথে দক্ষিন কোরিয়ার সম্পর্ক আরো শীতল হয়েছে, আমদানি ট্যক্স বাড়ানো নিয়ে।

    - কোরিয়ায় যুদ্ধ লাগতে পারে ধরে নিয়ে জাপান প্রস্তুতি নিচ্ছে।

    - আমেরিকা-রাশিয়া সম্পর্ক আবার পড়তির দিকে। ডিপ্লোমেট বহিস্কার, নাস্তানবুদ এসব নিয়ে।

    - সৌদি আরব IMF এর কাছ থেকে ১০ বিলিয়ন ডলার ঋন নিচ্ছে।

    5-Sep-2017 11:54 am

    5-Sep-2017 12:51 pm



    বার্মার মুসলিমদের নির্যাতনের কোনো ভিডিও দেখার ইচ্ছা ছিলো না। দেখলে যে আমার কোনো সোয়াব হবে, বা না দেখলে যে গুনাহ হবে, এরকম কোনো ফতোয়া আছে বলে জানি না।

    দেশে এই ধরনের ভিডিও যারা পোষ্ট করে সবাইকে আনসাবসক্রাইব করেছি, বা ব্লক।

    এর পর আরবী যে গ্রুপগুলোতে সাবস্ক্রাইবড আছি সেগুলোতে এই ভিডিও পোষ্ট আরম্ভ হয়েছে।

    দেখতে হলো।


    আখিরুজ্জামানে সংক্রান্ত হাদিসগুলোর মাঝে, সহি হাদিসগুলোতে শুধু মূল বড় ঘটনাগুলো বলা আছে। জয়িফ হাদিসগুলোতে ডিটেলস ব্যখ্যা দেয়া আছে কেন হবে? কি হবে? কিভাবে হবে? কার পরে কি?

    মুসলিমরা কবরস্থানে গিয়ে কান্নাকাটি গড়াগড়ি করে বলবে, যদি আমিও তোমাদের সাথে কবরে থাকতাম -- এটা সহি হাদিসে আছে।

    জয়িফ হাদিসে আছে -- তারা সেই একই ঘটনার কারনে কান্না কাটি করবে যেই ঘটনা এখন বার্মার মুসলিমদের উপর দিয়ে যাচ্ছে।

    অনেকে জয়িফ হাদিসকে রিজেক্ট করে। তাতে সহি হাদিসগুলোর উপর তাদের নিজস্ব মনগড়া ব্যখ্যা নিয়ে আসা সহজ হয়। আমি ভিন্ন ভাবে দেখি।


    সময়...।

      Comments:
    • অস্বিকার করছি না। যেহেতু স্পষ্ট কোনো ফতোয়া নেই, তাই নিজের ধারনা থেকে অনুসরন।
    • স্টেটাসটা কারেক্ট করে দিয়েছি। দায়িত্বটা আমার ঘাড় থেকে আলেমদের ঘাড়ে দিয়ে দিয়েছি।
    • জানলাম, জাজাকাল্লাহ। তবে এর কয়েকটা ভিডিও স্পষ্ট ভাবে আলেমদের দেখিয়ে ফতোয়া নেয়া ভালো এই রকম ভিডিও শেয়ার করা সোয়াবের হবে কিনা। এক ফতোয়াকে এক্সটেন্ড করে অন্য জায়গায় যেন প্রয়োগ হয়ে না যায়।
    • তাহলে এই আলোচনা আনকংক্লুসিভ হয়ে যাচ্ছে। অর্থহীন।
    • গত পাচ বছরের আগে হোক্স মনে করতাম। এবং ভেলিডলি। ৮০ তে বলা হতো ২০০০ সাল নাগাদ বাংলাদেশ সমূদ্রে ডুবে যাবে। পৃথিবীর লোক বসতীর এক তৃতীয়াংশ ডুবে যাবে। এই সব।

      ২০০০ সাল পার হয়েছে ডুবে নি। এর পর এই বছর চট্রগ্রামের জোয়ার ভাটা দেখে বিশ্বাস করছি ডুবা অস্বাভাবিক না। যদিও তাদের টাইমলাইনে কিছু হয় নি।

    • যারা জানতে চান কি রকম ভিডিওর কথা বলছি তারা এই খবর পড়ে দেখতে পারেন।
      http://mzamin.com/article.php?mzamin=81459
      http://mzamin.com/article.php?mzamin=81459

    5-Sep-2017 12:51 pm

    5-Sep-2017 4:05 pm


    তর্ক থেকে আমি সর্বোপায়ে পালানোর চেষ্টা করছি।
    মতের বৈপরিত্য দেখলে হয়:
    ১। কোনো তর্ক ছাড়া আপনার মত আমি মেনে নেবো। অথবা,
    ২। আপনার বিভ্রান্তি থেকে নিজেকে বাচাতে আমি দৌড়ে পলাবো।

    5-Sep-2017 4:05 pm

    5-Sep-2017 4:29 pm


    Misc Photos


    বৌ ছায়া দিয়ে আছে। জামাই সিজদায়। হারাম শরিফে।


    বিখ্যাত ছবি এই বছরের।


    বৃষ্টি না। বরং রোদ থেকে বাচতে ছাতা।


    পাথর মারার থাম্বা ৪০ বছর আগে যেমন ছিলো।


    পাথর মারার থাম্বা। এখন যতবড় করা হয়েছে। সামনের লম্বা দেয়াল পুরোটাই থাম্বা।

    5-Sep-2017 4:29 pm

    5-Sep-2017 8:56 pm


    Samaha Maryam


    @[100005004498842:2048:Samaha Maryam]

    5-Sep-2017 8:56 pm

    5-Sep-2017 9:27 pm


    ৬:১৩৩
    وَرَبُّكَ الْغَنِيُّ ذُو الرَّحْمَةِ
    إِن يَشَأْ يُذْهِبْكُمْ وَيَسْتَخْلِفْ مِن بَعْدِكُم مَّا يَشَاء
    كَمَا أَنشَأَكُم مِّن ذُرِّيَّةِ قَوْمٍ آخَرِينَ
    আপনার রব অমুখাপেক্ষি, দয়াময়।
    চাইলে তোমাদের সরিয়ে তোমাদের পরে যাদেরকে চান আনতে পারেন।
    যেভাবে তোমাদেরকে এনেছেন অন্য কওমের বংশধর হিসাবে।

    ৬:১৩৪
    إِنَّ مَا تُوعَدُونَ لآتٍ
    وَمَا أَنتُم بِمُعْجِزِينَ
    যা ওয়াদা করা হয়েছে তা নিশ্চিৎ আসবে।
    তোমরা এড়াতে পারবে না।

    শব্দ,
    আতা-আসা : لآتٍ এর আগে লা বসেছে। লাত একশব্দ না।
    আজুজ-বৃদ্ধ দুর্বল : بِمُعْجِزِينَ এখানে এড়িয়ে যাওয়া। দুর্বলতার জন্য করতে না পারা?

    5-Sep-2017 9:27 pm

    6-Sep-2017 12:38 pm


    এটা শেষ চ্যপ্টার। আরবী বইয়ের। যেটা আমরা পড়েছিলাম মধ্যপ্রাচ্যে। ক্লাস থ্রী তে। এর পর আর আরবী শিখা হয় নি।

    ক্লাস সিক্স-সেভেন-এইটে এ দেশের স্কুলে আরবী সাবজেক্ট হিসাবে ছিলো। আইডিয়ালে সেই যুগে। এখন আছে কিনা জানি না। কিন্তু সেগুলো ছিলো দেশি ছাপা বই। এরকম ইন্টারেস্টিং না।

    এর পর মেট্রিক ইন্টারমিডিয়েটের চার বছর চর্চা শূন্য। প্রায় সব ভুলতে বসেছিলাম। ইন্টারমিডিয়েটের পরে ইসলামিক ফাউন্ডেশন লাইব্রেরিতে গিয়ে "আল আরাবিয়াতু লি নাশিয়িন" পড়ে আবার শেখা আরম্ভ করি। এ হলো নিজের গরজে শেখা আরম্ভ। এর আগের সব ছিলো পাঠ্য তাই।

    পুরানো একটা বই পাই যার কিছু পাতা এক দোকানে মসলা বিক্রির ঠোংগা হিসাবে ব্যবহার হয়। দোকান পরে বন্ধ হয়ে যায় বলে বইটা হাতে আসে। এটা ক্লাস সিক্সের আলিয়া মাদ্রাসার আরবী বই। তা দেখে আরবী গ্রামার শিখি।

    ইউনিভার্সিটি থেকে চাকরি জীবনের একটা দীর্ঘ সময় আবার অফ।

    এর পর উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের CALP এ ভর্তি হয়ে চার খন্ডের প্রেকটিক্যল আরবী শিক্ষার বই নিয়ে আসি। ক্লাস করার ইচ্ছা ছিলো না। শুধু বইগুলোর জন্য।

    বছর খানেক বইগুলো পড়ার পর দুটো বই হারিয়ে যায়। এর পর আবার বন্ধ।

    এর পর কিছু বছর আগে থেকে নেটের আরবী ছোট গল্প অনুবাদ করতে করতে শেখা আরম্ভ করি।

    এভাবে চলছে.... জীবন :-)

    6-Sep-2017 12:38 pm

    6-Sep-2017 4:14 pm


    Two more records,

    - Hurricane Irma approaching Florida is now strongest hurricane in Atlantic. A historical record.

    - Wildfire in LA is largest in LA's history. Another record.

      Comments:
    • Both have to do with climate change.

    6-Sep-2017 4:14 pm

    6-Sep-2017 4:38 pm


    Hurricane Irma is so strong that,

    - It's actually getting recorded as an earthquake in seismometers.

    - Weather stations that it's passing over can't record its speed, as it's breaking their equipments.

    - Strongest Atlantic hurricane in recorded history.

    - It would have been an Cat 6 if there was a Cat 6. Cause if you extrapolate Saffir-Simpson scale Cat 6 would have begin at 182 mph. And Irma is 186mph.

    - Theoretical top speed for a hurricane on earth is 190mph. After which its limited by physics. Irma is at 185mph.

    - Is going directly after Trump's house in the Caribbean. And latest news, has destroyed it.

    - If it land falls at that speed. It will shear off walls and buildings. As has happened in the Caribbean.

    - Holds record for a hurricane holding a speed above 185 mph for longest hours.

    All these sounds like Chuck Norris joke.
    But this is reality, no joke.

      Comments:
    • Another hurricane called Jose is following behind. The red one is Irma. Jose is the one behind it.

    6-Sep-2017 4:38 pm

    6-Sep-2017 9:38 pm


    Another 10 Year Record:

    Just three hours earlier, the Sun has emitted it's strongest Solar flare in 10 years. It blacked out short wave radio communication in half the world for upto an hour. Where the sun was visible at the time.

    Bangladesh was out of its range. It was evening here at that time.

    Link in first comment.

    6-Sep-2017 9:38 pm

    6-Sep-2017 11:11 pm


    The world has never been so close to a nuclear war as I am seeing these days. I haven't seen the 60s, but have seen the 80s and can claim it.

    It's not about Russia, but about N. Korea. And we have an insane man there. No matter how much our media tries to portray him as sane.

    He has fed his uncle to dogs, literally, and killed several of his Generals with anti aircraft guns. Cause "they didn't listen to him carefully enough."

    And there's nothing that the world can do about it right now. USA is trying to distance itself from it as per its "America First." policy. And Trump has successfully worsen its relationship with South Korea at this moment of crisis.

    Now it's upto Japan and S. Korea to solve their problem. While they had always been depending on USA for military defence till date.

    World politics is getting upside down.
    Keep watching.

      Comments:
    • Maybe yes, maybe not. But there's no second source you can get information from, that we can depend on as more reliable than the primary source. There always be a question.

      And if you look at historic stats, Western media had generally been more accurate than alternate media.

    6-Sep-2017 11:11 pm

    7-Sep-2017 7:18 am


    ৬:১৩৭
    وَكَذَلِكَ زَيَّنَ لِكَثِيرٍ مِّنَ الْمُشْرِكِينَ
    قَتْلَ أَوْلاَدِهِمْ شُرَكَآؤُهُمْ لِيُرْدُوهُمْ
    وَلِيَلْبِسُواْ عَلَيْهِمْ دِينَهُمْ
    وَلَوْ شَاء اللّهُ مَا فَعَلُوهُ
    فَذَرْهُمْ وَمَا يَفْتَرُونَ
    এভাবে শরিকরা অধিকাংশ কাফেরদের কাছে
    নিজের সন্তান হত্যাকে সুন্দর করে দেখায়।
    তাদেরকে ধ্বংশ আর ধর্মের মাঝে বিভ্রান্ত করার জন্য।
    আল্লাহ চাইলে তারা এমনটা করতে পারতো না।
    তাদেরকে তাদের বানোয়াট জিনিস সহ ছেড়ে দিন।

    শব্দ,
    রাদা-ধ্বংশ : لِيُرْدُوهُمْ রূট ওয়ার্ড হলো ردى এটা "রদ" থেকে ভিন্ন শব্দ।
    লিবাছ-বিভ্রান্তি : وَلِيَلْبِسُواْ জামা লিবাছ একই শব্দ। শব্দটার দুই অর্থের মাঝে একটা অর্থ "বিভ্রান্তি"।
    ফাতির-আরম্ভ করা : يَفْتَرُونَ এখানে "বানায়াট" অর্থ। বহুবার এই শব্দটা এসেছে এই সুরাতে।

    ১৮ পৃষ্ঠা শেষ।

    7-Sep-2017 7:18 am

    7-Sep-2017 7:30 am


    (সুরা আল-আনআম এর ৩য় ভাগ, ৬ পৃষ্ঠা করে)

    আল্লাহ দানা-বীজকে ফুটান।
    মৃত থেকে জীবিত বের করেন, আবার জীবিত থেকে মৃত।
    এ হলেন আল্লাহ! কোথায় ধোকায় পড়ছো?

    ভোরকে ফুটান, রাত করেন শান্তির।
    হিসাব রাখার জন্য চাদ-সূর্য।
    এসব নির্ধারিত মহান জ্ঞানীর।

    উনি তারকা দিয়েছেন।
    যেন স্থলে-জলের অন্ধকারে এ দিয়ে পথ খুজে পাও।
    বিভিন্ন ভাবে আয়াত বললাম, জ্ঞানিদের জন্য।

    তোমাদের বিস্তার করেছেন এক জন থেকে।
    এর পর থাকার জায়গা, রাখার জায়গা দিয়েছেন।
    বিভিন্ন ভাবে আয়াত বললাম, চিন্তাবিদদের জন্য।

    আকাশ থেকে পানি নামান।
    এ থেকে সকল গাছ বের করি।
    এ থেকে সবুজ ফসল।
    এ থেকে স্তরে স্তরে শস্য।
    আর খেজুর গাছ, যার কাদি বেরিয়ে ঝুলে থাকে।
    আংগুর, জলপাই, ডালিমের বাগান।
    সব একই রকম, তবুও ভিন্ন।
    দেখো সেই ফল, যখন তা ফলে আর পাকে।
    এর মাঝে আছে বিশ্বাসিদের জন্য নিদর্শন।

    তারা জ্বীনদের আল্লাহর সাথে শরিক করে, যাদেরকে আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন।
    পুত্র-কন্যা আছে বলে দোষারোপ করে, না জেনে।
    আল্লাহ পবিত্র তাদের বর্ননার উপরে।

    তিনি শুরু করেছেন আসমান-জমিন।
    কি করে উনার পুত্র হবে যেখানে সংগী নেই?
    বরং উনি সব কিছু সৃষ্টি করেছেন, উনি সব জানেন।

    উনিই আল্লাহ, তোমাদের রব!
    উনি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই।
    সব কিছুর স্রষ্টা, তাই উনার ইবাদত করো।
    উনি সব কিছুর উপর উকিল।

    দৃষ্টি উনাকে পায় না, উনি সকল দৃষ্টিকে পান।
    উনি সুক্ষ্ম জ্ঞানী।

    তোমাদের রবের থেকে এসেছে অন্তরদৃষ্টি।
    যে দেখতে পাবে, তা নিজের জন্য।
    যে অন্ধ হবে, তা তার উপর।
    আমি তোমাদের রক্ষাকারী না।

    বিভিন্নভাবে আয়াত বর্ননা করছি
    যেন তারা বলে, আপনি দরস নিয়েছেন।
    জ্ঞানিদের কাছে তা বর্ননা করার জন্য।

    আপনার রব থেকে যে ওহি এসেছে সেটার অনুসরন করুন।
    উনি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই।
    এবং মুশরিকদের থেকে সরে যান।

    যদি আল্লাহ তাই চাইতেন তবে তারা শিরক করতো না।
    আপনাকে তাদের রক্ষাকারী করি নি,
    আপনার উপর তাদের দায়িত্ব না।

    আল্লাহকে বাদ দিয়ে যেগুলোকে তারা ডাকে,
    সেগুলোকে গালি দিবে না।
    তাহলে তারাও শত্রুতা করে আল্লাহকে গালি দেবে, না জেনে।
    এভাবে সব জাতির কাছে নিজেদের কাজকে সুন্দর করে রাখি।
    এরপর তাদের রবের কাছে ফিরবে।
    তাদের জানানো হবে কি করে এসেছে।

    শক্ত শপথে তারা আল্লাহর নামে কসম করে যে-
    কোনো নিদর্শন আসলে তারা বিশ্বাস করতো।
    বলে দিন নিদর্শন আল্লাহর কাছে।
    কে তোমাদের বুঝাবে! নিদর্শন আসলেও তারা বিশ্বাস করতো না।

    আমি তাদের অন্তর আর চোখকে ঘুরিয়ে দেবো,
    যে রকম তারা প্রথমবার এতে বিশ্বাস করে নি।
    তাদেরকে ছেড়ে দেবো নিজেদের অবাধ্যতার মাঝে বিভ্রান্ত হয়ে ঘুরার জন্য।

    যদি তাদের উপর ফেরেস্তা নামাতাম,
    আর মৃতরা তাদের সাথে কথা বলতো,
    আর সমস্ত কিছু তাদের কাছে একত্র করতাম, মুখোমুখি -
    তবুও তারা বিশ্বাস করতো না, যদি না আল্লাহ চান।
    তাদের অধিকাংশ অজ্ঞ।

    এভাবে প্রত্যেক নবীর মাঝে শত্রু দিয়েছি শয়তানকে
    মানুষ আর জ্বীন থেকে।
    তারা এক দল অন্যকে সাজানো ধোকার কথা শিখিয়ে দেয়।
    আপনার রব চাইলে এ কাজ করতো না।

    তাদের ছেড়ে দিন, তাদের বানোয়াট কথায়।
    যেন যারা আখিরাতে বিশ্বাস করে না
    তাদের অন্তর সে দিকেই ঝুকে থাকে।
    যেন যারা খারাপ কাজে লেগে আছে
    তারা তাতে লেগে থেকে সন্তুষ্ট থাকে।

    আমি কি আল্লাহকে ছেড়ে অন্য বিচারক খুজবো?
    অথচ উনি তোমাদের উপর কিতাব নাজিল করেছেন, বিস্তারিত।
    যাদেরকে কিতাব দিয়েছি তারা জানে এটা সত্যি আপনার রব থেকে নাজিল।
    আপনি সন্দেহকারীদের একজন হবেন না।

    আপনার রবের কথা পূর্ন হয়েছে, সত্য আর ন্যয় দিয়ে।
    উনার কথার পরিবর্তনকারী নেই!
    উনি সব শুনেন জানেন।

    দুনিয়ার অধিকাংশ লোকের অনুসরন করলে
    তারা আপনাকে আল্লাহর পথ থেকে সরিয়ে দেবে।
    তারা নিজ ধারনার অনুসরন করে,
    মিথ্যা ধারনা থেকে কথা বলে।

    আপনার রব জানেন কে পথ থেকে সরে গিয়েছে,
    আর কে সরল পথে আছে।

    অতঃপর যার উপর আল্লাহর নাম উচ্চারিত হয়েছে তা থেকে খান,
    যদি উনার আয়াতে বিশ্বাসি হন।

    তোমরা কেন আল্লাহর নামে যা জবাই করা হয়েছে তা খাও না?
    অথচ তোমাদেরকে বলে দেয়া হয়েছে, কি তোমাদের জন্য হারাম।
    তবে নিরুপায় হলে ভিন্ন কথা।
    অধিকাংশ লোক ইলেম ছাড়া মন মত চলে বিপথগামী হয়।
    আপনার রব সীমা অতিক্রম কারীদেরকে জানেন।

    আর গোপন-প্রাকাশ্য গুনাহ ছেড়ে দাও।
    যারা গুনাহ করে তারা কাজের ফল পাবে।

    আল্লাহর নামে যা জবাই হয় নি তা খেও না, এটা ফাসেকি।
    শয়তানরা তাদের বন্ধুদের পরামর্শ দেয় তোমাদের সাথে তর্ক করতে।
    তাদের অনুসরন করলে তোমরা মুশরিক হয়ে যাবে।

    যে মৃত ছিলো এর পর জীবিত করেছি
    তাকে নূর দিয়েছি, এ দিয়ে সে মানুষের মাঝে হাটে।
    সে কি তার মত? যে অন্ধকারে, কখনো বের হবে না!
    এভাবে কাফেরদের কাজ তাদের কাছে সাজিয়ে দেয়া হয়।

    এভাবে প্রতি শহরে অপরাধীদেরকে নেতা বানাই,
    যেন তারা সেখানে পরিকল্পনা করে।
    তাদের সব পরিকল্পনা নিজেদের বিরুদ্ধে,
    যদিও তারা বুঝে না।

    তাদের কাছে আয়াত আসলে বলে
    আল্লাহর রসুলকে যা দেয়া হয়েছে
    সেই ভাবে আমাদেরকে না দিলে ঈমান আনবো না।
    আল্লাহ জানেন রিসালাত উনি কোথায় পাঠাবেন।
    পাপিরা আল্লাহর অপমান আর আর কঠিন শাস্তি ভোগ করবে,
    তাদের পরিল্পনার জন্য।

    আল্লাহ যার ভালো চান
    তার অন্তরকে ইসলামের জন্য প্রশস্ত করে দেন।
    যাকে বিপথগামী করতে চান,
    তার অন্তরকে আটোসাটো সংকির্ন করে দেন যেন সে আকাশে উড়ছে।
    এভাবে আল্লাহ যারা ঈমান আনে না, তাদের অন্তর ময়লা করে দেন।

    এ আপনার রবের সরল পথ।
    মনযোগীদের জন্য আয়াতকে বিশদ ব্যখ্যা করছি।
    যাদের জন্য শান্তির ঘর আছে তাদের রবের কাছে।
    উনি তাদের বন্ধু তাদের কাজের কারনে।

    সেদিন তাদেরকে এক করা হবে।
    হে জ্বীন! অনেক মানুষকে তোমরা নিয়েছো।
    মানুষদের মাঝে জ্বীনদের বন্ধুরা বলবে
    আমাদের রব!
    আমরা তাদের থেকে, তারা আমাদের থেকে উপকার নিয়েছি।
    এর পর আপনার শেষ সময় আমাদের কাছে চলে আসে।

    উনি বলবেন, তবে আগুন তোমাদের জায়গা, সেখানে ঢুকবে,
    আল্লাহ যাকে চান না, সে ছাড়া।
    আপনার রব জ্ঞানী, জানেন।
    এভাব আমি জালমদের দলে দলে বন্ধুত্ব করে দেই,
    তাদের কামাইয়ের কারনে।

    হে জ্বীন আর মানুষ!
    আমি কি তোমাদের কাছে রাসুল পাঠাই নি? তোমাদের মাঝে থেকে?
    তোমাদেরকে আমার আয়াত বলতো,
    আর এই দিনের, এই সাক্ষাতের হুশিয়ারি জানাতো?
    তারা বলবে, আমরা নিজেরা নিজেদের সাক্ষি।
    দুনিয়ার জীবন তাদের বিভ্রান্ত করে রেখেছিলো।
    তারা সাক্ষি যে নিজেরা কাফের ছিলো।

    যেন এ না হয় যে,
    আপনার রব কোনো শহরকে ধ্বংশ করেন তাদের জুলুমের কারনে
    আর তারা জানে না কেন।

    প্রত্যেকের কাজের জন্য তাকে একটা স্তর দেয়া হয়।
    তারা যা করে এ ব্যপারে আপনার রব অজ্ঞ না।

    আপনার রব অমুখাপেক্ষি, দয়াময়।
    চাইলে তোমাদের সরিয়ে তোমাদের পরে যাদেরকে চান আনতে পারেন।
    যেভাবে তোমাদেরকে এনেছেন অন্য কওমের বংশধর হিসাবে।

    যা ওয়াদা করা হয়েছে তা নিশ্চিৎ আসবে।
    তোমরা এড়াতে পারবে না।

    বলে দিন, আমার কওম!
    তোমাদের জায়গায় তোমরা কাজ করো, আমিও করছি।
    কিছু দিন পর জানবে শেষ-আলয় কার।
    জালেমরা সফল হয় না।

    আল্লাহ যে ফসল আর পশু উৎপাদন করেন
    তা থেকে তারা আল্লাহর জন্য ভাগ করে।
    বলে এ আল্লাহর জন্য, এ আমাদের শরিকদের জন্য - ধারনা থেকে।
    তাদের শরিকদের কিছু আল্লাহর কাছে পৌছে না,
    আল্লাহর জন্য যা, তা তাদের শরিকদের কাছে পৌছে।
    মন্দ তাদের বিচার।

    এভাবে শরিকরা অধিকাংশ কাফেরদের কাছে
    নিজের সন্তান হত্যাকে সুন্দর করে দেখায়।
    তাদেরকে ধ্বংশ আর ধর্মের মাঝে বিভ্রান্ত করতে।
    আল্লাহ চাইলে তারা এমনটা করতে পারতো না।
    তাদেরকে তাদের বানোয়াট জিনিস সহ ছেড়ে দিন।

    7-Sep-2017 7:30 am

    7-Sep-2017 7:44 am


    Progress,

    আল্লাহর রহমতে আমরা শেষ ৬ পৃষ্ঠায় চলে এসেছি। বস্তুতঃ আর ৫ পৃষ্ঠা।

    দুই মাস আগে যখন আরম্ভ করেছিলাম তখন মনে হচ্ছিলো এত লম্বা সুরা ইমপসিবল! কিন্তু আল্লাহর রহমতে অল্প অল্প করে শিখতে শিখতে বহু দূর চলে এসেছি।

    তোমরা যারা হতাশাবাদী pessimist, তাদের জন্য এক্সাম্পল।
    আর যারা doubtful ছিলে তাদের জন্য।

    আর এর বদলে গত দুই মাস নেটে তর্ক করে কাটালে নেট গেইন হতো zero.

    তাই তর্ক না করে পলায়নের জন্য আবারও ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি :-P

      Comments:
    • Anyone can share any post. No need for permission.
      But this post wasn't written in that deep official tone that shareable posts are generally written in. :V

    7-Sep-2017 7:44 am

    7-Sep-2017 2:16 pm


    নিজের জন্য:

    - অন্যের কাছ থেকে সিম্পেথি খুজতে যাবে না। নিজে যতটুকু পারো করো।

    - "কার কতটুকু ইমোশন দেখানো দরকার, কিন্তু দেখাচ্ছে না" এই সমালোচনায় যে ব্যস্ত সে লিড দিতে পারবে না। তাকে দায়িত্ব দেবে না।

    - বিশ্বস্ত শক্তিশালি লোক খুজো। সবচেয়ে আবেগময় কথা যে বলে তাকে বিশ্বাস করবে কম। কর্মিরা কাজ করে, আবেগময় সাহিত্য চর্চা করে না।

    - "যে দান করেছে তার সোয়াব সে পেয়ে যাবে। আমি টাকা নিয়ে কি করি সেটা আমার ব্যপার", এই বিশ্বাস নিয়ে অনেকে ফান্ড মিস প্লেইস করে। শুধু দানের সোয়াব পেতে চাইলে আমি পাশের ফকিরকে দান করতাম। এখানে মূল উদ্যেশ্য ঐ লোকদের হাতে সাহায্য পৌছানো। এটা আমাকে বুঝতে হবে।

    - সরকারের পক্ষ থেকে এখন দানে কোনো বাধা নেই। আশা করা যাচ্ছে গত বারের মত অবস্থা হবে না। ইনশাল্লাহ।

    - Everyone for himself. কাউকে প্রমোট করো না। যার পথ সে খুজে নিক।

    7-Sep-2017 2:16 pm

    7-Sep-2017 9:23 pm


    ৬:১৩৮
    وَقَالُواْ هَـذِهِ أَنْعَامٌ وَحَرْثٌ حِجْرٌ
    لاَّ يَطْعَمُهَا إِلاَّ مَن نّشَاء بِزَعْمِهِمْ
    وَأَنْعَامٌ حُرِّمَتْ ظُهُورُهَا
    وَأَنْعَامٌ لاَّ يَذْكُرُونَ اسْمَ اللّهِ عَلَيْهَا
    افْتِرَاء عَلَيْهِ
    سَيَجْزِيهِم بِمَا كَانُواْ يَفْتَرُونَ
    তারা বলে এ জন্তু-ফসল নিষিদ্ধ।
    কেউ খেতে পারবে না, যাদেরকে বলি তারা ছাড়া।
    এ ধারনার কথা।
    কিছু জন্তুর ব্যপারে বলে, এদের পিঠে চড়া নিষেধ।
    কিছু জন্তু আল্লাহর নাম না নিয়ে জবাই করে।
    এ আল্লাহর নামে বানানো কথা।
    কথা বানানোর পরিনতি উনি তাদের দেবেন।

    শব্দ,
    হিজর-নিষিদ্ধ : حِجْرٌ হিজারা-পাথর, হুজরা-ঘর সবগুলোর রূট এক।

    ৬:১৩৯
    وَقَالُواْ مَا فِي بُطُونِ هَـذِهِ الأَنْعَامِ
    خَالِصَةٌ لِّذُكُورِنَا وَمُحَرَّمٌ عَلَى أَزْوَاجِنَا
    وَإِن يَكُن مَّيْتَةً فَهُمْ فِيهِ شُرَكَاء
    سَيَجْزِيهِمْ وَصْفَهُمْ
    إِنَّهُ حِكِيمٌ عَلِيمٌ
    তারা বলে এই জন্তুগুলো গর্ভে যা আছে
    তার ভাগ পুরুষরা পাবে, মহিলাদের জন্য নিষেধ।
    তবে বাচ্চা যদি মৃত হয় তবে সবার সমান ভাগ।
    এরকম ব্যখ্যা করার পরিনতি উনি তাদের দেবেন।
    উনি জ্ঞানি, জানেন।

    শব্দ,
    ওয়াসফ-বর্ননা : وَصْفَهُمْ ওয়াসিফ

    এই আয়াতগুলোর পেছনের ঘটনা জানার জন্য তফসির দেখতে হবে।

    7-Sep-2017 9:23 pm

    7-Sep-2017 9:53 pm


    Samaha Maryam saline pushing her doll.


    @[100005004498842:2048:Samaha Maryam] saline pushing her doll.

    7-Sep-2017 9:53 pm

    8-Sep-2017 11:06 am


    Maxico has been hit by a 8.0 earthquake at 30 km depth 15 minutes ago.

    8-Sep-2017 11:06 am

    8-Sep-2017 3:39 pm


    দরুদ:

    اللهم صلي على محمد النبي الأمي وآله وسلم تسليما

    অর্থ: হে আল্লাহ আপনি মুহাম্মদ এর উপর যিনি নিরক্ষরদের নবী ছিলেন, আর উনার পরিবারের উপর সালাত পাঠান সালাম সহকারে।

    জুম্মার দিন আসরের নামাজের পর কোনো কথা বলার আগে ৮০ বার পড়তে হবে। তাহলে ৮০ বছরের গুনাহ মাফ হয়ে যাবে।

    উচ্চারন ইউটুবের লিংক
    https://www.youtube.com/watch?v=AeYjCSfVQew


    সালাফিদের জন্য:
    islamqa এর মতে হাদিসটা মওজু। এর উপর আমল করা যাবে না।
    https://islamqa.info/ar/202162


    হানাফিদের জন্য:
    islamweb এর মতে হাদিসটা জয়িফ, এবং ফাজায়েলের ক্ষেত্রে জয়িফ হাদিসের উপর আমল করতে নিষেধ নেই, কন্ডিশনালি।

    http://fatwa.islamweb.net/fatwa/index.php?page=showfatwa&Option=FatwaId&Id=75386

    মাওলানা জাকারিয়া রাহি: এর ফাজায়েলে দুরুদে এই হাদিসটার উল্লেখ আছে।
    এবং ইমাম গাজ্জালির এহইয়ায়ে উলুমুদ্দিনে। গাজ্জালির বই থেকে কোট:
    يستحب أن يكثر الصلاة على رسول الله صلى الله عليه وسلم في هذا اليوم فقد قال صلى الله عليه وسلم : من صلى علي في يوم الجمعة ثمانين مرة غفر الله له ذنوب ثمانين سنة، قيل: يا رسول الله كيف الصلاة عليك قال: تقول: اللهم صل على محمد عبدك ونبيك ورسولك النبي الأمي وتعقد واحدة

      Comments:
    • এত জটিল জিনিষ বুঝি না ভাই। স্টেটাসে কোনো লাইন মুছতে বা বদলাতে হলে বলেন আমি বদলে দেবো ইনশাল্লাহ।
    • আমি বুঝি নাই। মাশুকুর রহমান ভাই বুঝলো কিভাবে? :V
    • Deep.

    8-Sep-2017 3:39 pm

    8-Sep-2017 4:34 pm


    ছোট বেলায় শোনা গজলগুলোর মাঝে সবচেয়ে fast paced গজল ছিলো এটা। এর এখন এই অবস্থা।

    https://youtu.be/cd7n-EJ2Vd0?t=25s

    8-Sep-2017 4:34 pm

    8-Sep-2017 8:02 pm


    সর্বোত্তম দুরুদ হলো দুরুদে ইব্রাহম যেটা আমরা নামাজে পড়ি।
    হানাফি শিক্ষার ভেতর থেকে নিচে আলোচনা করা হয়েছে।
    তাই হানাফি না হলে এটা স্কিপ করে যান।


    প্রচলিত ওজিফার বই থেকে দেখছিলাম আর কোনো দরুদ আছে কিনা।

    পুরো বইয় ঘেটে একটা দুরুদে পেয়েছি যেটা আমার কাছে ভালো লেগেছে। সেটা দুরুদে লাখী।

    কথাগুলো সুন্দর এবং আপত্তিকর বা সন্দেহ জনক কিছু নেই। নেটে ঘেটেও এর বিরুদ্ধে কিছু পাই নি। এর বর্নিত সোয়াবের ব্যপারে প্রশ্ন থাকতে পারে। কিন্তু এর কথাগুলো যেহেতু আমি বুঝি এবং এরকম অন্য হাদিসের কথা জানি তাই ব্যক্তিগত ভাবে আমার কাছে সেটা কোনো বড় প্রশ্ন না।


    কিন্তু এখানে অপরিচিত একটা শব্দ পেয়েছি। قائد الغر المحجلين. নেটে সার্চ করে দেখলাম এটা হলো হযরত আলী রা: এর উপাধি যেটা রসুলুল্লাহ ﷺ উনাকে দিয়েছিলেন।
    https://ar.wikipedia.org/wiki/قائد_الغر_المحجلين

    আছে দুরুদের এই অংশে

    صلوات الله تعالى وملئكته وانبيائه ورسله وجميع الخلائق على سيد المرسلين وامام المتقين وقائد الغر المحجلين وشفيع المذنبين سيدنا ومولنا محمد و على اله واصحابه وازواجه وذرياته واهل بيته واهل طاعتك اجمعين من اهل السماوت الارضين برحمتك ياارحم الراحمين

    এর জন্য কনফিউশনে আছি। নচেৎ দুরুদটা রেগুলার পড়তাম।

    8-Sep-2017 8:02 pm

    9-Sep-2017 7:54 am



    আমেরিকার পশ্চিম দিকে আগুন। পূর্ব দিকে ঝড়। বড় আকারে।

    Irma কমে cat 4 হয়ে গিয়েছে। কিন্তু ফোরকাষ্ট বলছে ফ্লোরিডাতে যখন আসবে তখন আবার cat 5 হয়ে যাবে।


    মু'মিনরা বিপদে শুয়ে পড়ে। আবার উঠে দাড়ায়। ভেঙ্গে পড়ে না।
    কাফেররা বিপদে বাকা হয় না। তবে প্রচন্ড বিপদে ভেঙ্গে পড়ে। আর দাড়াতে পারে না।

    হাদিসে উদাহরন দেয়ে হয়েছে বাতাস দিয়ে। ধানগাছ বাকা হয়, আবার উঠে দাড়ায়। বড় গাছ বাকা হয় না। তবে ঝড়ে ভেঙ্গে পড়ে।


    irma এর পেছনে আরেকটা হারিকেন আছে Jose. এটা এখন cat 4 এ আপগ্রেড করা হয়েছে।

    9-Sep-2017 7:54 am

    9-Sep-2017 12:55 pm


    "কাঠাল ভাঙ্গার জন্য কারো মাথা দরকার কি? মাটিতে রেখেই ভাঙ্গা যায়।"

    "প্রবাদটা আসলো কি করে?"

    "হয়তো আদি যুগে পাকা ফ্লোর ছিলো না। মানুষের মাথায় রেখে ভেঙ্গে খাওয়ার রিতি ছিলো।"

    "মনে হয় না। এমন থাকলে শুনতাম। ইতিহাসে পড়তাম। প্লাস, মানুষের মাথা ছোট। কাঠাল রেখে ভাঙ্গলে মাটিতে পড়ে যাবে। এর থেকে মাটির উপর রেখে ভাঙ্গা সহজ। ফ্লোর পাকা হওয়ার দরকার নেই।"

    প্রবাদটা ভুয়া মনে হচ্ছে।

    9-Sep-2017 12:55 pm

    9-Sep-2017 1:50 pm


    ঠান্ডা দুধ আর গরম দুধে তেমন কোনো পার্থক্য নেই। প্লাস অনেক দেশে সবাই দুধ বরফ ঠান্ডা করে খেতে পছন্দ করে। নাম দেয় Milk Shake.

    ঠান্ডা ভাত আর গরম ভাত? ঠান্ডা ভাত ভালো। "গরম গরম ভাত" এর প্রতি মানুষের আকর্ষন আমাকে হতবাক করে। কি লাভ জিহ্বা পুড়িয়ে কষ্ট করে খাওয়ায়!

    গরম তরকারীর কনসেপ্টটাও সম্ভবতঃ নতুন। শহুরে ষ্টোভ-গ্যসের চুলার আবিষ্কার। ঠান্ডা তরকারি খেলাম, টেষ্ট কমে যাবে?

    গরম চা? কোল্ড টির নাম শুনেছেন? মধ্যপ্রাচ্যে ক্যন-এ বিক্রি করে। এ দেশে বানায় চা এর উপর বরফের টুকরো ফেলে। আর কোল্ড কফি? হাজার গুন টেষ্টি।

    বিপরিতে গরম চা খেতে গিয়ে কত লোক মুখ পুড়িয়েছে হিসাব আছে? আমেরিকায় গরম কফি খেয়ে জিহ্বা পুড়ে গেলে হোটেলের বিরুদ্ধে মামলা করে মানুষ মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার কামই করে।

    Hot cake বা selling like hot cake বলতে বিলাতীরা কি বুঝায় জানি না। এই দেশে আমরা যা খাই সবই ফ্রিজ থেকে বের করে দেয়, কোল্ড কেইক।

    গরম রুটি বনাম ঠান্ডা রুটি? এবার প্রসংগে আসলাম। বিশাল পার্থক্য। বিশেষ করে একটা নান রুটি বাসায় রেখে দিলে ঠান্ডা হয়ে শক্ত হয়ে যাবে। কিন্তু গরম থাকলে নরম এবং খেতে ঠেষ্টি হয়।

    তাই "গরম গরম রুটি" প্রবাদ মেনে নেয়া যায়। এ জন্য আগেকার যুগের জাহেদরা নিজেদের নফসের বিরুদ্ধে যাবার জন্য ঠান্ডা রুটি খেতেন।

    এই কষ্ট আমাদের করতে হয় না। মাইক্রোতে দিয়ে সুইচ চাপলে ৩০ সেকেন্ডে তিন দিনের বাসি শক্ত রুটি গরম-নরম এই মাত্র বানানো সতেজ গন্ধ করে দেয়। এ যুগে জুহুদ করা কঠিন।

    তবে বাকি সব কিছু গরমের থেকে ঠান্ডা ভালো।
    এগুলোতে জুহুদ নেই। :-)

    9-Sep-2017 1:50 pm

    9-Sep-2017 6:52 pm


    Princeton University BitCoin Lectures. Contains video lectures and other sources.

    http://bitcoinbook.cs.princeton.edu/

    9-Sep-2017 6:52 pm

    9-Sep-2017 8:59 pm


    ধুমপান নিয়ে যারা ইনবক্সে প্রশ্ন পাঠাচ্ছেন তাদের জন্য:


    ২০০০ সালের আগে নিচে বর্নিত মত ছিলো। যেই সময় পর্যন্ত আমি এই সব ইলম জানার জন্য ছুটতাম। এগুলো আমার নিজের ফতোয়া না। বরং আলেমরা যা বলতো এবং আমি যা শুনতাম।

    সালাফি : সিগারেট খাওয়া হারাম।
    হানাফি : সিগারেট খাওয়া মাকরুহ তাহরিমি।

    আগুন না জ্বালিয়ে, বরং তামাক পাতা চিবিয়ে খাওয়া, যেমন পানের সাথে কেউ কেউ খায়, এ ব্যপারে :

    সালাফি : এরকম খাওয়া হারাম।
    হানাফি : আগুন না জ্বালিয়ে, যদি সিগারেটের ভেতর থেকে তামাকটা বের করে কেউ চিবিয়ে খায় তবে সমস্যা নেই। যেমন জর্দা।

    এর পর ২০০০ পরবর্তি ফতোয়া বদলিয়েছে কিনা জানি না।


    উল্লেখ্য সন্দেহ জনক জিনিসে নিজের জন্য হলো তাকওয়া। অন্যকে বিচার করার জন্য ফতোয়া।

    আমি সিগারেট খাই না, তামাকও চিবাই না, গুল ব্যবহার করি না, পান খাইনা, জর্দাও খাই না। এটা আমার তাকওয়া।

    যারা খায় তাদের আমি নিজের তাকওয়া দিয়ে বিচার করি না। বরং যে খাচ্ছে তার মাজহাব আর তার মাজহাবের ফতোয়া দেখি। এতটুকু।


    ফতোয়া দেবার দায়িত্ব আলেমদের।
    অন্যের বিচার করার দায়িত্ব আমার না।

    সর্বাবস্থায় আল্লাহ দেখেন আমার তাকওয়া।

    9-Sep-2017 8:59 pm

    9-Sep-2017 10:32 pm


    ফেসবুকে একজনের রিপোর্ট রোহিংগাদের ক্যম্পে এখন খাবারের অভাব নেই।

    তাই আমার মত হলো দান করতে চাইলে ক্যশ দেয়া ভালো। কেউ এ থেকে বাসা তৈরি বা তার প্রয়োজনে অন্য কারনে খরচ করতে চাইলে করতে পারবে।

    মুমুর্ষ ছাড়া যে কোনো লোকে সাহায্যের জন্য খাবার দেয়ার চেয়ে ক্যশ দেয়া ভালো। সে তার প্রয়োজন মত খরচ করতে পারবে। আজকের খাবার কালকে খেতে পারবে না, নষ্ট হবে বা খুবই স্বল্প দামে তাকে অন্যের কাছে বিক্রি করে দিতে হবে অন্য প্রয়োজনীয় জিনিসের জন্য।

    কিন্তু ক্যশ থেকে মাসের পর মাস খাবার ব্যবস্থা করা যায়।

      Comments:
    • ত্রিপল নিয়ে গেলে এগুলো শক্তিমানরা টানা টানি করে নিয়ে যাবে। দুর্বলরা পাবে না। ক্যশ বিতরন সে তুলনায় অনেক গোপন/সহজ। এবং দুর্বলদের কাছে পৌছানো সহজ।

      ক্যশ দিয়ে ত্রিপল কেনা যায়। যেখনে যার চাহিদা আছে সেখানে তার বাজার খুলে যায়।

    9-Sep-2017 10:32 pm

    10-Sep-2017 6:29 am


    "ইয়েমেনে যুদ্ধ লেগেছে কিভাবে?"


    ইয়েমেনের জনগন আন্দোলন করে।
    পুরানো প্রেসিডেন্ট ক্ষমতা ছেড়ে দেয়।
    নতুন প্রেসিডেন্ট হন উনার ভাইস প্রেসিডেন্ট।

    নতুন প্রেসিডেন্টের শাসনে অভাব দারিদ্রতা বিদ্রোহ বিভক্তি বাড়ে।
    জনগনের এক ভাগ আন্দোলন করে পুরানো প্রেসিডেন্ট এর পক্ষে।
    পুরানো প্রেসিডেন্টের পক্ষে হুতি শিয়ারা রাজধানি দখল করে নেয়।
    নতুন প্রেসিডেন্ট পলিয়ে যায় সৌদিতে।

    ইয়েমেন শিয়াদের হাতে চলে যাচ্ছে।
    সৌদি বোমা ফেলা আরম্ভ করে।


    সৌদি নতুন প্রেসিডেন্টের পক্ষে।
    হুতিরা পুরানো প্রেসিডেন্টের পক্ষে।
    জনগন বিভক্ত।


    পুরানো প্রেসিডেন্ট : সালেহ।
    নতুন প্রেসিডেন্ট : হাদি।

    10-Sep-2017 6:29 am

    10-Sep-2017 12:22 pm


    বালির বাধ না। ট্যকনিক্যলি এটা পানির বাধ। কারন কালো পাইপের ভেতর পানি।

    পানি দিয়ে পানি থেকে রক্ষা।


    সাদ্দাম হোসেনের নামে এ বছর জর্দানে ৫০ টি উট কোরবানী দেয়া হয়েছে। এবং মিশর, লিবিয়া অন্যান্য দেশেও আরো কিছু।

    এর একটা। এটা ঐসব দেশে সাদ্দাম ভক্তদের কাজ।


    "সেই ভাবনায় বয়স আমার বাড়ে না।"

    to be honest, মাহফুজুর রহমান সাহেবের জায়গায় আমার ছবি বসিয়ে দিলেও joke টা ঠিক থাকে। :V


    Keep the prayers rolling.


    তোমরা যারা অফিসের ভেতর ফেসবুকিং কর, তাদের জন্য নোটিশ।

    10-Sep-2017 12:22 pm

    11-Sep-2017 5:51 am


    What storm surge? What we are seeing is mostly negative surge. When ocean water suddenly disappears, and miles of miles of dry land extending towards the ocean becomes visible with no water in sight.

    This video is from Bahamas. Showing no water in the ocean for as far as the eyes go. It's during hurricane Irma.

    video:/img/photos_and_videos/videos/10000000_110654684346503_4240988621686611042_n_10154903289733176.mp4

    11-Sep-2017 5:51 am

    11-Sep-2017 11:17 am

  • Today's news: Fresh flood in Asam, India.

    - দেশে পদ্মায় হটাৎ তীব্র স্রোত, তিনটা লঞ্চ ডুবি আজকে সকালে। ৫০ জন নিখোজ/নিহত।

    - সিলেটে গত মাসে চতুর্থ দফা বন্যা হয়ে ছিলো। এবার, পঞ্চম দফা? আউশ আমন বোরো সব নষ্ট।

    - দেশের অন্য অংশে দুই দফা বন্যা অলরেডি হয়ে গিয়েছে। এক তৃতীয়াংশ পানির নিচে।

    - বাংলাদেশের অবস্থা দেখে আশে পাশের দেশগুলোতে চালের দাম বেড়ে গিয়েছে।

    তবে আমি রুটি খাই। :V

      Comments:
    • ঠান্ডা হলে জমাট বাধে শুধু চর্বিগুলো। রান্না করার আগে চর্বিগুলো ফেলে দিলে জমবে না। বা পুড়িয়ে কাবাব করে ফেললেও চর্বিটা পুড়ে যাবে। Cold beef এরকম করে।

    11-Sep-2017 11:17 am

  • 11-Sep-2017 1:09 pm


    Irma BD. Today's pics.



    11-Sep-2017 1:09 pm

    11-Sep-2017 1:59 pm


    ফ্লোরিডাতে একই অবস্থা। সাগর শুকিয়ে গিয়েছে। Tampa Bay area.

    আগেকার দিনের বুজুর্গদের কাহিনীতে পড়তাম। কেউ হয়তো কোনো ঘটনার পরে সমূদ্রে এসে দেখে সমূদ্রে পানি নেই! শুকিয়ে গিয়েছে। সে দোয়া করতো হে আল্লাহ সমূদ্র শুকিয়ে গেলো কেন?

    আমি চিন্তা করতাম সকল সমূদ্র ইন্টার কানেকটেড। একটা সমূদ্র শুকাবে কিভাবে? এগুলো তো আর পুকুরের মত না যে একটা পুকুর শুকালো। শুকাতে হলে সারা দুনিয়ার সব সমূদের পানি নাই হয়ে যেতে হবে।

    এখন নিজের চোখে দেখা। বা ভিডিওর চোখে, whatever!

    video:/img/photos_and_videos/videos/21634540_1409695842485267_5851514768929587200_n_10154903986443176.mp4

      Comments:
    • FAQ:
      "এর কারন হলো সৈকতে থেকে পানি নেমে গিয়েছে..... সমূদ্র শুকায় নি।"
      "পানি আবার ফিরে আসবে, এটা নেগেটিভ সার্জ...."

      এই ধরনের উক্তিগুলো আমি জানি এবং আমার ধারনা সবাই জানে, তাই এগুলো উল্লেখ করি নি।

    11-Sep-2017 1:59 pm

    11-Sep-2017 7:48 pm



    সুদের ব্যবসা এখন এই দেশে রমরমা। গরিব কাউকে চিকিৎসা-লিখাপড়া বা যে কোনো কারনে টাকা দেন না কেন, সে ঐ টাকা দিয়ে সুদের ব্যবসা করবে।

    গ্রামের প্রায় সবাই এই ব্যবসায়। যে যেখান থেকে পারছে চুরি করে হলেও সুদের ব্যবসা করছে। ধরা খেলে বলে "এটা চুরি না, কারন টাকাটা ফিরত দিয়ে দেবো।" এর আগে সুদের ব্যবসা করে যা পায় তাই লাভ।


    আমানতদারী কমে যাচ্ছে। বলা হয়েছে, মানুষ রাতে শুয়ে থাকবে সকালে উঠার আগে আল্লাহ তার অন্তর থেকে আমানতদারী নিয়ে নেবে।

    সাধারন লোকেরা সুযোগ পেলে চুরি করছে। বহু বছরের পুরানো বিশ্বস্ত নামাজি লোকেরাও এখন চুরি করে। অভাবের জন্য? কে জানে! এই রকম দেখেছিলাম ৭০ এর দিকে। আবার সেই যুগে আমার ফিরে গিয়েছি।


    যিনা বেড়ে যাচ্ছে। অবিবাহিতদের জন্য যিনা "acceptable" করে তোলা হয়েছে। আর বিবাহিতদের জন্য "নিজের ভালোর জন্য হলে পাপ না।"

    বৌ জামাইকে ছেড়ে পলিয়ে অন্য জায়গায় বিয়ে বসছে। আগের স্বামির থেকে তালাকের প্রয়োজন নেই। আর বিয়ের পাচ মাস পরে সেলিব্রিটির সন্তান হলে পেপারে এখন আনন্দের খবর ছাপায়।

    11-Sep-2017 7:48 pm

    12-Sep-2017 12:00 pm


    এখন শুধু প্রয়োজন হলে চাল কিনতে হবে।
    Panic Buying খারাপ জিনিস।
    নিজেও ঠকতে হয় এরকম করলে।

    News Today:

  • ঈদের পরে চালের দাম কেজিতে ৭/৮ টাকা করে বেড়েছে।
  • ৫০ কেজি নাজিরশাই বস্তা, যেটা ঢাকা বাসিরা খায়, কাওরান বাজারে এখন ৩৭০০ টাকা। অর্থাৎ ৭৫ টাকা কেজি।
  • ব্যবসায়িরা বলছে প্রতিদিন বাড়ছে চালের দাম, কালকে আরো ১ টাকা বাড়বে।
  • চালের দাম কমবে আগামি বৈশাখে। মানে সামনের বছর এপ্রিলে। যখন নতুন ফসল উঠবে।
  • সিলেটে বন্যার পানি আবার বাড়ছে। গত ছয় মাস ধরে সেখানে বন্যা চলছে।
      Comments:
    • http://mzamin.com/article.php?mzamin=82585
    • আগে যে পরিমানে কিনতাম, সেই পরিমানে। অর্থাৎ এক বস্তা কিনে এনে শেষ হবার পর পরের বস্তা, এভাবে।
    • প্রথম লাইনটা এডিট করে আপডেট করে দিয়েছি। to be clearer in meaning.

    12-Sep-2017 12:00 pm

  • 12-Sep-2017 2:07 pm



    ৮০র দিকে হাই লেভেলের তর্ক:
    বাংলাদেশের জমি ওশরি নাকি খারেজি। খারেজি হলে প্রতি বছর ফসলের ১০% জাকাত দিতে হবে না। ওশরি হলে দিতে হবে।

    এ ব্যপারে পড়ে নিজের কংক্লুশনে পৌছেছিলাম। কিন্তু সেটা লিখলাম না। মুফতি তাকি উথমানির সাথে অধিকাংশ ব্যপারে আমার মত মিলে।

    এখন বর্তমানে তর্ক:
    বাংলাদেশ দারুল কুফর নাকি দারুল আমান। দারুল কুফর/হরব হলে সুদ খাওয়া _____ এবং আরো অনেক কিছু। দারুল আমান হলে এগুলো করা যাবে না।


    একটা কারন আছে কেন নতুন নতুন তর্ক আমাকে আর টানে না। এগুলো দেখে এসেছি। একবার দুই বার না, অনেক বার। দশ বছর অন্তর অন্তর প্রতিবার একই তর্ক নতুন করে, বিভিন্ন পোষাকে।

    প্রতিটা নতুন জেনারেশন এসে মনে করছে "আমাদের আগের জেনারেশনের সবাই ভুল। আমরা inner zen আবিষ্কার করেছি! আমরাই সঠিক। প্লিজ শুনেন! আপনার দৃষ্টি ভঙ্গি বদলিয়ে যাবে।"


    এর পর দল আসে দল যায়।
    And quiet flows the Don.
    বুড়িগংগায় পানি বহে যায় আগের মত।

    12-Sep-2017 2:07 pm

    12-Sep-2017 2:52 pm


    ৬:১৪০
    قَدْ خَسِرَ الَّذِينَ قَتَلُواْ أَوْلاَدَهُمْ
    سَفَهًا بِغَيْرِ عِلْمٍ
    وَحَرَّمُواْ مَا رَزَقَهُمُ اللّهُ
    افْتِرَاء عَلَى اللّهِ
    قَدْ ضَلُّواْ وَمَا كَانُواْ مُهْتَدِينَ
    নিজেদের সন্তানদের যারা হত্যা করেছে, তাদের ক্ষতি হয়েছে,
    বোকার মত, না জেনে।
    আর আল্লাহর দেয়া রিজিক যারা হারাম করে,
    আল্লাহর নামে বানানো কথা বলে,
    তারা পথভ্রষ্ট, পথপ্রাপ্ত না।

    শব্দ,
    খাসরা-ক্ষতি : خَسِرَ কমন শব্দ।
    সাফাহ-বোকা : سَفَهًا, এ থেকে সুফাহা-সাধারন বুদ্ধির মানুষেরা। সুরা বাকারার দ্বিতীয় পৃষ্ঠায় আছে।

    ৬:১৪১
    وَهُوَ الَّذِي أَنشَأَ جَنَّاتٍ مَّعْرُوشَاتٍ وَغَيْرَ مَعْرُوشَاتٍ
    وَالنَّخْلَ وَالزَّرْعَ مُخْتَلِفًا أُكُلُهُ
    وَالزَّيْتُونَ وَالرُّمَّانَ مُتَشَابِهًا وَغَيْرَ مُتَشَابِهٍ
    كُلُواْ مِن ثَمَرِهِ إِذَا أَثْمَرَ
    وَآتُواْ حَقَّهُ يَوْمَ حَصَادِهِ
    وَلاَ تُسْرِفُواْ إِنَّهُ لاَ يُحِبُّ الْمُسْرِفِينَ
    উনি বাগান দিয়েছেন, লতা, লতা না।
    খেজুর গাছ, বিভিন্ন ফসল।
    জলপাই, ডালিম, একই রকম, বিভিন্ন রকম।
    এ ফল থেকে খাও, ফললে।
    আর এর হক দিয়ে দাও, ফসল কাটার দিনে।
    অপচয় করো না, উনি অপচয়কারীকে ভালোবাসেন না।

    শব্দ,
    আরশ-ছাদ : مَعْرُوشَاتٍ মাচা বেয়ে ছাদে যে লতা উঠে। আরশ একই শব্দের রুট।
    হাসাদ-ফসল কাটা : حَصَادِهِ নতুন শব্দ।

    12-Sep-2017 2:52 pm

    12-Sep-2017 3:06 pm


    Bruce Lee in The Green Hornet.
    চ্যনেল সিক্সে এক কালে এটা দেখাতো।
    এই পোষ্টের একটা এটাচমেন্ট ছিলো যেটা এখানে নেই
      Comments:
    • প্রচুর রিসোর্স আছে নেটে। ছোট দলগুলোকে বাদ দিয়ে মূলধারার কথাগুলো ঘেটে দেখুন।
      সৌদি স্কলারদের ফতোয়া কিংবা দেওবন্দ/পাকিস্তানের মূলধারার আলেমদের ফতোয়া।

      তবে এই বিষয়ে সৌদি আলেমদের কথা কম। যেহেতু তাদের এই সমস্যা গুলো নেই। সমস্যাটা এই উপমহাদেশে বেশি। তাই হানাফি মাজহাবের আলেমদের এই বিষয়ে আলোচনা অনেক বেশি পাবেন।

      রুল অফ থাম্ব: যদি দেখেন কোনো ছোট দল কোন একটা বিষয় নিয়ে অনেক বেশি কথা-আর্টিক্যল-জর্নাল ছড়াচ্ছে কোনো অবভিয়াস কারন ছাড়া, তবে প্রায় ক্ষেত্রেই তারা যা বলে এর বিপরতি মতটা ঠিক।

    • একই। বড় দলগুলোকে আমি অনুসরন করি "তারা বড় দল" এ কারনে না। বরং বই পড়ে আমি যা কংক্লুশনে পৌছি সেটা মূলধারার সাথে মিলে যায় -- মূলতঃ সে কারনে।

      তাদের দোহাই দিয়ে ছেড়ে দেই তর্ক এড়ানোর জন্য। বা এর পর কারো সথে তর্কে নেমে হেরে পথ হারা হওয়া থেকে বাচার জন্য।

      অন্তর দিয়ে কোনটা ঠিক সেটা বুঝা, আর তর্ক করে সেটা ডিফেন্ড করতে পারা -- দুটো ভিন্ন জিনিস।

      আপনার কথাগুলো সাথে এটা এড করলাম। বিরোধিতা না।

    12-Sep-2017 3:06 pm

    12-Sep-2017 3:58 pm


    ৬:১৪২
    وَمِنَ الأَنْعَامِ حَمُولَةً وَفَرْشًا
    كُلُواْ مِمَّا رَزَقَكُمُ اللّهُ
    وَلاَ تَتَّبِعُواْ خُطُوَاتِ الشَّيْطَانِ إِنَّهُ لَكُمْ عَدُوٌّ مُّبِينٌ
    আর পশু, মাল বহন আর গোস্তের জন্য।
    খাও আল্লাহর দেয়া রিজিক থেকে।
    তবে শয়তানের পথ অনুসরন করো না, সে স্পষ্ট শত্রু।

    শব্দ,
    ফারশ-বিছানো : وَفَرْشًا কার্পেট, ফার্নিচার, বালিশ অনেক অর্থ। কিছু অনুবাদে করা হয়েছে ছোট পশু। আমি নিয়েছি গোস্তের পশু অর্থ অন্য অনুবাদ থেকে।
    খুতওয়া-পায়ের চিহ্ন : خُطُوَاتِ একবচনে خَطوة একই রকম শব্দ খাতা-দাগ : خطا সে থেকে নাকে খত দেয়া। নাকে দাগ দেয়া। মনে রাখার জন্য। তবে এটা কমন শব্দ। অনেক বার এসেছে।

    ১৯ পৃষ্ঠা শেষ, আলহামদুলিল্লাহ।

    12-Sep-2017 3:58 pm

    12-Sep-2017 4:04 pm


    তারা বলে "এ জন্তু-ফসল নিষিদ্ধ।
    কেউ খেতে পারবে না, যাদেরকে বলি তারা ছাড়া।"
    ধারনা থেকে কথা।
    আর কিছু পশুর ব্যপারে বলে, "এদের পিঠে চড়া নিষেধ।"
    কিছু পশু আল্লাহর নাম না নিয়ে জবাই করে।
    এসব আল্লাহর নামে বানানো কথা।
    কথা বানানোর শাস্তি উনি তাদের দেবেন।

    তারা বলে "এই পশুগুলো গর্ভে যা আছে
    তার ভাগ পুরুষরা পাবে! মহিলাদের জন্য নিষেধ।
    তবে বাচ্চা যদি মৃত হয় তবে সবার ভাগ সমান।"
    এরকম ব্যখ্যা দেবার শাস্তি উনি তাদের দেবেন।
    উনি জ্ঞানি, জানেন।

    নিজেদের সন্তানদের যারা হত্যা করেছে, তাদের ক্ষতি হয়েছে।
    বোকার মত, না জেনে।
    আর আল্লাহর দেয়া রিজিক যারা হারাম করে
    আল্লাহর নামে বানানো কথা বলে,
    তারা পথভ্রষ্ট, পথপ্রাপ্ত না।

    উনি বাগান দিয়েছেন, লতা, লতা না।
    খেজুর গাছ, বিভিন্ন ফসল।
    জলপাই, ডালিম, একই রকম, বিভিন্ন রকম।
    সে ফল খাও যখন ফলে।
    আর এর হক দিয়ে দাও, ফসল কাটার দিনে।
    তবে অপচয় করো না, উনি অপচয়কারীকে ভালোবাসেন না।

    পশু দিয়েছেন মাল বহন আর গোস্তের জন্য।
    খাও আল্লাহর দেয়া রিজিক থেকে।
    শয়তানের পথ অনুসরন করো না, সে স্পষ্ট শত্রু।

    - সুরা আল-আনআম, পৃষ্ঠা ১৯ থেকে।

    12-Sep-2017 4:04 pm

    12-Sep-2017 9:32 pm



    আজকে নিজে বাজারে গেলাম।
    চালের দোকানে, "ভাই নাজির শাই চাল কত করে?"
    বলে, "৭৪ টাকা কেজি।"

    গেলাম মুদির দোকানে, "ভাই পোলাওয়ের চাল আছে? কত করে কেজি?"
    "১০০ টাকা, ৯০ টাকা, সব চেয়ে কম দামিটা ৮০ টাকা কেজি। কোনটা নেবেন?"

    কহিলাম, "অকে।"
    কিছু দিন পরে হয়তো তিন বেলা ৮০ টাকা দামের পোলাওয়ের চাল খেতে হবে।


    গল্প মনে পড়ে গেলো,
    অতঃপর গুরু শিষ্যকে কহিলো, "যে দেশে তেল ঘি এক দর, সে দেশ থেকে পলাও।"

    শিষ্য পলায় নি।
    আমারও পলানোর ইচ্ছে নেই :V


    চটুল স্টেটাস পোষ্ট করার সময় হয়তো দ্রুত শেষ হয়ে আসছে।
    We are entering uncharted territory.

    12-Sep-2017 9:32 pm

    13-Sep-2017 7:06 am


    ৬:১৪৩
    ثَمَانِيَةَ أَزْوَاجٍ مِّنَ الضَّأْنِ اثْنَيْنِ وَمِنَ الْمَعْزِ اثْنَيْنِ
    قُلْ آلذَّكَرَيْنِ حَرَّمَ أَمِ الأُنثَيَيْنِ
    أَمَّا اشْتَمَلَتْ عَلَيْهِ أَرْحَامُ الأُنثَيَيْنِ
    نَبِّؤُونِي بِعِلْمٍ إِن كُنتُمْ صَادِقِينَ
    আট জোড়া। এর দুটো ভেড়া, দুটো ছাগল।
    বলে দিন, উনি কি নর দুটো হারাম করেছেন? নাকি মাদি দুটো?
    নাকি যে দুটো গর্ভে আছে?
    আমাকে জেনে বলো, যদি সত্যবাদি হও।

    শব্দ,
    দাআন-ভেড়া : الضَّأْنِ
    মাআজ-ছাগল : الْمَعْزِ এই দুটো শব্দ ক্রড মুখস্ত। কোনো কাছা কাছি শব্দ পেলাম না।

    শামিল-ভেতরে আছে : اشْتَمَلَتْ শামিল করা। ভেতরে রাখা।

    ৬:১৪৪
    وَمِنَ الإِبْلِ اثْنَيْنِ وَمِنَ الْبَقَرِ اثْنَيْنِ
    قُلْ آلذَّكَرَيْنِ حَرَّمَ أَمِ الأُنثَيَيْنِ
    أَمَّا اشْتَمَلَتْ عَلَيْهِ أَرْحَامُ الأُنثَيَيْنِ
    أَمْ كُنتُمْ شُهَدَاء إِذْ وَصَّاكُمُ اللّهُ بِهَـذَا
    فَمَنْ أَظْلَمُ مِمَّنِ افْتَرَى عَلَى اللّهِ كَذِبًا
    لِيُضِلَّ النَّاسَ بِغَيْرِ عِلْمٍ
    إِنَّ اللّهَ لاَ يَهْدِي الْقَوْمَ الظَّالِمِينَ
    আর দুটো উট, দুটো গরু।
    বলে দিন, উনি কি নর দুটো হারাম করেছেন? নাকি মাদি দুটো?
    নাকি যে দুটো গর্ভে আছে?
    তোমরা কি দেখেছিলে আল্লাহকে এমন শিক্ষা দিতে?
    তার থেকে বড় জালিম কে? যে আল্লাহকে নিয়ে মিথ্যা বানিয়ে বলে
    মানুষকে না জেনে পথভ্রষ্ট করতে!
    আল্লাহ জালেমদের পথ দেখান না।

    শব্দ,
    ইবিল-উট : الإِبْلِ জিমাল, নুক, ইবিল সবগুলোর অর্থ উট।
    ওসাআ-উপদেশ : وَصَّاكُمُ এর রুট وَصَى আর ওয়াসওয়াসা ভিন্ন শব্দ, সেটা সিন দিয়ে।

    আয়াত দুটোর অর্থ বুঝতে তফসির দেখতে হবে।

    13-Sep-2017 7:06 am

    13-Sep-2017 3:59 pm


    যারা দান করতে চান, তাদের জন্য। তদারকিতে আছেন মাজহার ভাই। আমাদের পরিচিত-রিলেটিভ।

    লক্ষ্য করবেন,

    ১। বিদেশ থেকে যা সাহায্য আসছে সেটা যথেষ্ট না। চার লক্ষ লোকের মাসের পর মাস প্রচুর সাহায্য লাগবে।

    ২। এখন যারা পাঠাচ্ছেন সেটা রোহিংগাদের হাতে পৌছতে ১৫ দিনের মত লাগে সাধারনতঃ। তাই ১৫ দিন পরে কি হবে সেটা চিন্তা করে দান করেন। এখনকার পরিস্থিতির উপর আপনি সাহায্য করতে পারবেন না।

    ৩। বিদেশি সাহায্য সরকারি দলের লোকেরা বিতরন করবে। যারা স্কুলে "রিলিফ ওয়ার্ক" পড়েছেন তারা জানেন।

    ৪। এটা লিংগার করবে। তাই নিয়মিত ফান্ড বা একটা প্রসেস তৈরি করতে হবে।

    ৫। আইন যে কোনো সময় বদলাতে পারে। দানের সুযোগ বেশি দিন থাকবে বলে আমি মনে করি না।।

    এখানে সাহায্যের জন্য যোগাযোগ:
    01706880929
    01858721559

    13-Sep-2017 3:59 pm

    13-Sep-2017 5:44 pm


    সব মানুষ ভুল করে। তারা ভালো যারা ভুল করার পর তৌবা করে।
  • ইবনে মাযা।
    এই পোষ্টের একটা এটাচমেন্ট ছিলো যেটা এখানে নেই
      Comments:
    • Look at it demand-supply law. Traders get more interested in brining in their cattle the next year, because of this year's price hike. Otherwise why would they want to go through all these life threatening hurdles?

    13-Sep-2017 5:44 pm

  • 13-Sep-2017 10:02 pm


    Funny pics.


    বংশের সবার জন্য দোয়া করলে খরচ ডবল।
    টাকা কম থাকলে শুধু নিজের জন্য দোয়া করান।


    এখন বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে।


    বিদেশিদের বাংলায় গালি দেবার দিন শেষ।
    ছবিটা কালেকটেড।


    Meet Ball আরবীতে লিখেছে "মিট বুল"। এতটুকু ঠিক আছে।

    এর পর আরবীটা আবার ইংরেজিতে অনুবাদ করতে গিয়ে
    আরবীতে মিত মানে = is dead
    বুল = Paul

    সে থেকে "Paul is dead" ডিসপ্লেতে হয়ে গিয়েছে "পল বাবাজির মরা মাংশ।"


    Mandatory iPhone X joke.

      Comments:
    • না এখন খেলি না। ছাত্রাবস্থায় শুধু খেলতাম।
    • More like the 70s.
    • Seems legit. যে রকম ডিটেলসের দিকে নজর দিয়ে পোষ্টারটা বানিয়েছে।

    13-Sep-2017 10:02 pm

    14-Sep-2017 12:37 pm


    ৬:১৪৫
    قُل لاَّ أَجِدُ فِي مَا أُوْحِيَ إِلَيَّ مُحَرَّمًا عَلَى طَاعِمٍ يَطْعَمُهُ
    إِلاَّ أَن يَكُونَ مَيْتَةً أَوْ دَمًا مَّسْفُوحًا أَوْ لَحْمَ خِنزِيرٍ فَإِنَّهُ رِجْسٌ
    أَوْ فِسْقًا أُهِلَّ لِغَيْرِ اللّهِ بِهِ
    فَمَنِ اضْطُرَّ غَيْرَ بَاغٍ وَلاَ عَادٍ
    فَإِنَّ رَبَّكَ غَفُورٌ رَّحِيمٌ
    বলে দিন, আমার কাছে যে ওহি আসে
    তাতে খাওয়ার মত হারাম কিছু পাই নি এ ছাড়া-
    মৃত, রক্ত যেটা গড়িয়ে পড়ে, শুকরের গোস্ত যা অপবিত্র,
    যা আল্লাহ ছাড়া অন্যের নামে জবাই হয়েছে, এ পাপ।
    কিন্তু যে নিরুপায়, অনিচ্ছায় আর মাত্রা না ছাড়ায়-
    তবে আপনার রব দয়ালু ক্ষমাশীল।

    শব্দ,
    সাফাহ-ঢালা : مَّسْفُوحًا গ্রামের বাসার ঢালু ছাদকেও বলে সাফাহ। ঢালু একই শব্দ।
    রিজস-ময়লা : رِجْسٌ অপবিত্র।
    বাগি-বিদ্রোহী অবাধ্য : بَاغٍ দ্বিতীয় অর্থ আকাংখা, যে এখানে ব্যবহৃত হয়েছে।
    আদ-সীম ছাড়ানো : عَادٍ দ্বিতীয় অর্থ ফিরে যাওয়া। আদে ইলা...।

    ৬:১৪৬
    وَعَلَى الَّذِينَ هَادُواْ حَرَّمْنَا كُلَّ ذِي ظُفُرٍ
    وَمِنَ الْبَقَرِ وَالْغَنَمِ حَرَّمْنَا عَلَيْهِمْ شُحُومَهُمَا
    إِلاَّ مَا حَمَلَتْ ظُهُورُهُمَا أَوِ الْحَوَايَا أَوْ مَا اخْتَلَطَ بِعَظْمٍ
    ذَلِكَ جَزَيْنَاهُم بِبَغْيِهِمْ وِإِنَّا لَصَادِقُونَ
    ইহুদিদের জন্য হারাম করেছিলাম সব পশু যার থাবা আছে।
    আর ভেড়া আর গরুর চর্বি
    যা পিঠ, পেট আর হাড়ের সাথে থাকে তা ছাড়া।
    এটা তাদের অবাধ্যতার শাস্তি ছিলো, আমি সত্য বলি।

    অর্থ,
    দুফুর-নখ থাবা : ظُفُرٍ
    গানাম-ভেড়া : الْغَنَمِ
    শুহুম-চর্বি : شُحُومَهُمَا লুব্রিকেন্ট, কেউ মোটা সব شحم থেকে।
    হাওয়াইয়া-পেট : الْحَوَايَا গোল হা দিয়ে হাওয়া হলে ইচ্ছা/প্রবৃত্তি।
    খালাত-মিশানো : اخْتَلَطَ গলদ-"খলত", ভুল মিশানো?
    বাগি-বিদ্রোহি অবাধ্য : بِبَغْيِهِمْ আগের আয়াতেও শব্দটা আছে।

    ২০ তম পৃষ্ঠা শেষ।

    14-Sep-2017 12:37 pm

    14-Sep-2017 12:41 pm


    আট জোড়া - দুটো ভেড়া, দুটো ছাগল।
    বলে দিন, "উনি কি নর দুটো হারাম করেছেন? নাকি মাদি দুটো?
    নাকি যে দুটো গর্ভে আছে?
    জেনে বলো, যদি সত্যবাদি হও।"

    আর দুটো উট, দুটো গরু।
    বলে দিন, "উনি কি নর দুটো হারাম করেছেন? নাকি মাদি দুটো?
    নাকি যে দুটো গর্ভে আছে?
    তোমরা দেখেছিলে আল্লাহকে এ শিক্ষা দিতে?"
    তার থেকে বড় জালিম কে? যে আল্লাহকে নিয়ে মিথ্যা বানিয়ে বলে
    মানুষকে না জেনে পথভ্রষ্ট করতে।
    আল্লাহ জালেমদের পথ দেখান না।

    বলে দিন, আমার কাছে যে ওহি আসে
    তাতে খাওয়ার মত হারাম কিছু পাই নি এ ছাড়া-
    মৃত, রক্ত যেটা গড়িয়ে পড়ে, শুকরের গোস্ত যা অপবিত্র,
    যা আল্লাহ ছাড়া অন্যের নামে জবাই হয়েছে, এ পাপ।
    কিন্তু যে নিরুপায়, অনিচ্ছায় আর মাত্রা না ছাড়ায়-
    তবে আপনার রব দয়ালু ক্ষমাশীল।

    ইহুদিদের জন্য হারাম করেছিলাম সব পশু যার থাবা আছে।
    আর ভেড়া আর গরুর চর্বি, তবে
    যা পিঠ, পেট আর হাড়ের সাথে থাকে তা ছাড়া।
    এটা তাদের অবাধ্যতার শাস্তি, আমি সত্য বলি।

    - সুরা আল-আনআম, পৃষ্ঠা ২০ থেকে।

      Comments:
    • I strongly believe you can figure these out yourself better than me. As I have almost never visited Chittagong barring CoxBazar. Let alone the far south.
    • শরিয়ার বইয়ে উত্তর আছে। আমার জানা নেই। তবে আমি জানি হারাম। এটা নিয়ে অনেক বছর আগে একটা তর্ক উঠেছিলো দেশে খরগোশ খাওয়া যায় কি না সেটা নিয়ে। এর থাবা আছে কিন্তু এটা তৃনভোজী। তৃনভোজী খাওয়া যায়, থাবা খাওয়া যায় না। ফতোয়া কি হবে?

      এখানে কোনো কংক্লুশন দিলাম না। শুধু বললাম প্রশ্নগুলো deep.

    14-Sep-2017 12:41 pm

    15-Sep-2017 6:48 am


    ৬:১৪৭
    فَإِن كَذَّبُوكَ فَقُل رَّبُّكُمْ ذُو رَحْمَةٍ وَاسِعَةٍ
    وَلاَ يُرَدُّ بَأْسُهُ عَنِ الْقَوْمِ الْمُجْرِمِينَ
    যদি তারা আপনাকে মিথ্যাবাদী বলে,
    তবে বলে দিন "তোমাদের রব বিস্তৃত রহমতের মালিক।
    তবে পাপিদের থেকে উনার শাস্তি সরবে না।"

    শব্দ,
    বাআস-খারাপ কিছু : بَأْسُهُ

    ৬:১৪৮
    سَيَقُولُ الَّذِينَ أَشْرَكُواْ
    لَوْ شَاء اللّهُ مَا أَشْرَكْنَا وَلاَ آبَاؤُنَا
    وَلاَ حَرَّمْنَا مِن شَيْءٍ
    كَذَلِكَ كَذَّبَ الَّذِينَ مِن قَبْلِهِم
    حَتَّى ذَاقُواْ بَأْسَنَا
    قُلْ هَلْ عِندَكُم مِّنْ عِلْمٍ فَتُخْرِجُوهُ لَنَا
    إِن تَتَّبِعُونَ إِلاَّ الظَّنَّ
    وَإِنْ أَنتُمْ إَلاَّ تَخْرُصُونَ
    যারা শিরক করে তারা বলবে,
    "আল্লাহ চাইলে আমরা, বাপ-দাদারা শিরক করতো না।
    কিছু হারাম করতাম না।"
    তাদের আগের লোকেরাও একই মিথ্যা বলতো,
    যতক্ষন না আমার শাস্তির স্বাধ পেয়েছিলো।
    বলেন, "তোমরা জানো? দেখাও, কিভাবে।
    বরং তোমরা একটা ধারনার পেছনে চলছো।
    এ তোমাদের আন্দাজ।"

    শব্দ,
    খারাস-মিথ্যা ধারনাপ্রসূত কথা : تَخْرُصُونَ আগে এসেছে

    15-Sep-2017 6:48 am

    15-Sep-2017 2:17 pm


    চালের বাজার:
    ভিয়েতনামে : চাওয়া হয় ১০ লক্ষ টন, পাওয়া যায় ৩ লক্ষ।
    মায়ানমারে : চাওয়া হয় ১০ লক্ষ টন, পাওয়া যায় ৩ লক্ষ।
    ভারত : বাংলাদেশে চাল রপ্তানি বন্ধ করে দিয়েছে বলে খবর।
      Comments:
    • একটি Think Positive © পরিবেশনা।

    15-Sep-2017 2:17 pm

    15-Sep-2017 3:17 pm


    মসজিদে নববীর জুম্মার খুতবা, লাইভ। আরম্ভ হয়েছে বাংলাদেশ বিকাল ৩:১৫ থেকে। সাধারনতঃ টপিক ধরে হয়। আজকের টপিক কি দেখতে পারেন।

    ইমোশোনাল এবং গভীর ইলমের হয়। যারা আরবী শিখছেন, তারা শুনতে শুনতে আরো শিখতে পারবেন ইনশাল্লাহ।

    আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা নাবী আল উম্মি।

    https://www.youtube.com/watch?v=HdCpDmaiwNo&spfreload=10

    15-Sep-2017 3:17 pm

    15-Sep-2017 9:19 pm


    ইতিহাস না লিখে রাখলে ভুলে যাবো, তাই লিখে রাখা:

    - সৌদি কাতার সম্পর্ক আরো পড়তির দিকে। সৌদিতে যে কেউ কাতারের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করা নিয়ে টুইট করলেও এখন গ্রেফতার করা হচ্ছে। Reminder, সত্য প্রচারের জন্য বাহিনী লাগে না, চেতনা প্রচারের জন্য যেমন লাগে।

    - উত্তর কোরিয়া নতুন মিসাইল ছুড়েছে এবার জাপানের উপর দিয়ে। ঢোল বাজছে জোরে। একটা প্রশ্ন ছিলো কোন ফ্রন্টে এর পর প্রথম যুদ্ধ লাগবে? আমার উত্তর এখনো কোরিয়া।

    - মধ্যপ্রাচ্য হলুদ পতাকা জিতেছে। Not unexpected.

    15-Sep-2017 9:19 pm

    15-Sep-2017 9:24 pm

  • Hurricane Jose is regaining strength. Might hit NY a week later. A 4th one is forming behind.

    - New missile launched by N. Korea. This one flew over Japan and hit the Pacific.

    -

    15-Sep-2017 9:24 pm

  • 16-Sep-2017 6:55 am


    ৬:১৪৯
    قُلْ فَلِلّهِ الْحُجَّةُ الْبَالِغَةُ فَلَوْ شَاء لَهَدَاكُمْ أَجْمَعِينَ
    বলে দিন, "তবে চুড়ান্ত যুক্তি আল্লাহর।
    উনি চাইলে তোমাদের সবাইকে হিদায়াত দিয়ে দিতে পারতেন।"

    শব্দ,
    হুজজত-তর্ক : الْحُجَّةُ
    বালিগা-পৌছা : الْبَالِغَةُ এখানে, শেষ যুক্তি, সবচেয়ে উপরের যুক্তি

    ৬:১৫০
    قُلْ هَلُمَّ شُهَدَاءكُمُ الَّذِينَ يَشْهَدُونَ أَنَّ اللّهَ حَرَّمَ هَـذَا
    فَإِن شَهِدُواْ فَلاَ تَشْهَدْ مَعَهُمْ
    وَلاَ تَتَّبِعْ أَهْوَاء الَّذِينَ كَذَّبُواْ بِآيَاتِنَا
    وَالَّذِينَ لاَ يُؤْمِنُونَ بِالآخِرَةِ وَهُم بِرَبِّهِمْ يَعْدِلُونَ
    বলে দিন, "নিয়ে আসো তোমাদের সাক্ষিকে!
    যে সাক্ষ্য দেবে এই সব আল্লাহ হারাম করেছেন।"
    তারা সাক্ষ্য দিলে, তাদের সাথে সাক্ষ্য দেবেন না।
    যারা আমার আয়াতকে মিথ্যা বলে তাদের ইচ্ছা মত চলবেন না।
    যারা আখিরাতে বিশ্বাস করে না, তারা অন্যদের তাদের রবের সমান করে।

    শব্দ,
    হেলুম্মা-come on! : هَلُمَّ
    আদল-সমান বিচার : يَعْدِلُونَ আদল ইনসাফ থেকে।

    ২১ পৃষ্ঠা শেষ।

    16-Sep-2017 6:55 am

    16-Sep-2017 11:28 am


    ৬:১৫১
    قُلْ تَعَالَوْاْ أَتْلُ مَا حَرَّمَ رَبُّكُمْ عَلَيْكُمْ
    أَلاَّ تُشْرِكُواْ بِهِ شَيْئًا
    وَبِالْوَالِدَيْنِ إِحْسَانًا
    وَلاَ تَقْتُلُواْ أَوْلاَدَكُم مِّنْ إمْلاَقٍ
    نَّحْنُ نَرْزُقُكُمْ وَإِيَّاهُمْ
    وَلاَ تَقْرَبُواْ الْفَوَاحِشَ مَا ظَهَرَ مِنْهَا وَمَا بَطَنَ
    وَلاَ تَقْتُلُواْ النَّفْسَ الَّتِي حَرَّمَ اللّهُ إِلاَّ بِالْحَقِّ
    ذَلِكُمْ وَصَّاكُمْ بِهِ لَعَلَّكُمْ تَعْقِلُونَ

    বলে দিন,
    এসো বলে দেই তোমাদের রব কি হারাম করেছেন।
    তোমাদের রবের সাথে শিরক করবে না।
    পিতা-মাতার সাথে এহসান করবে।
    দারিদ্রতার কারনে সন্তানদের হত্যা করবে না,
    তাদেরকে-তোমাদেরকে আমি খাওয়াই।
    খারাপ কাজের কাছে যাবে না, গোপন বা খোলামেলা।
    আল্লাহ যাদের নিষেধ করেছেন তাদের হত্যা করবে না, ন্যয়ভাবে ছাড়া।
    এ তোমাদের প্রতি নির্দেশ, যেন তোমরা বুঝো।

    শব্দ,
    ইমলাক-দারিদ্রতা : إمْلاَقٍ মুলক-রাজত্ব : ملك যদি ك দিয়ে হয়, আর ق দিয়ে হলে দারিদ্রতা, অর্থ উল্টো হবে। সহজে মনে রাখতে।
    ওয়াসসা-উপদেশ নির্দেশ : وَصَّاكُمْ আগের পৃষ্ঠায় এসেছিলো।

    16-Sep-2017 11:28 am

    16-Sep-2017 11:35 am


    তারা যদি আপনাকে মিথ্যাবাদী বলে,
    তবে বলে দিন "তোমাদের রব বিস্তৃত রহমতের মালিক।
    তবে পাপিদের থেকে উনার শাস্তি সরবে না।"

    যারা শিরক করে তারা বলবে,
    "আল্লাহ চাইলে আমরা, বাপ-দাদারা শিরক করতো না।
    আমরা কিছু হারাম করতাম না।"
    তাদের আগের লোকেরাও একই মিথ্যা বলতো,
    যতক্ষন না আমার শাস্তির স্বাধ পেয়েছিলো।
    বলেন, "তোমরা জানো? দেখাও, কিভাবে।
    বরং তোমরা ধারনার পেছনে ছুটছো।
    এ তোমাদের আন্দাজ।"

    বলে দিন, "তবে চুড়ান্ত যুক্তি আল্লাহর।
    যে উনি চাইলে তোমাদের সবাইকে হিদায়াত দিয়ে দিতে পারতেন।"

    বলে দিন, "নিয়ে আসো তোমাদের সেই সাক্ষিকে
    যে সাক্ষ্য দেবে এই সব আল্লাহ হারাম করেছেন।"
    তারা সাক্ষ্য দিলে, আপনি তাদের সাথে সাক্ষ্য দেবেন না।
    তাদের ইচ্ছা মত চলবেন না
    যারা আমার আয়াতকে মিথ্যা বলে,
    যারা আখিরাতে বিশ্বাস করে না,
    যারা অন্যদেরকে তাদের রবের সমান মনে করে।

    বলে দিন,
    এসো বলে দেই তোমাদের রব কি হারাম করেছেন।
    তোমাদের রবের সাথে শিরক করবে না।
    পিতা-মাতার সাথে এহসান করবে।
    দারিদ্রতার কারনে সন্তানদের হত্যা করবে না,
    তাদেরকে-তোমাদেরকে আমি খাওয়াই।
    খারাপ কাজের কাছে যাবে না, গোপন বা খোলামেলা।
    আল্লাহ যা নিষেধ করেছেন তাদেরকে হত্যা করবে না, ন্যয়ভাবে ছাড়া।
    এই তোমাদের প্রতি নির্দেশ, যেন তোমরা বুঝো।

    - সুরা আল-আনআম, পৃষ্ঠা ২১ থেকে।

    16-Sep-2017 11:35 am

    16-Sep-2017 12:37 pm

  • এদেশে আসা রোহিংগাদের সর্বস্ব ডাকাতি করে নিচ্ছে এই দেশের বাংগালিরা।
  • রোহিংগাদের সাথে লাইনে দাড়িয়ে তাদের ত্রানের বস্তা বাংগালিরা নিয়ে যাচ্ছে।
  • তাদের রেশন কার্ড ছিনতাই করে নিচ্ছে।
  • যে লোক দিনে ক্যমেরার সামনে চালের বস্তা দান করে, সে লোক রাতে তাদের বাসায় গিয়ে সেটা কেড়ে আনে।

    এর কোনোটাই আমাকে অবাক করে না। Expected.
    Think next. এর পর কি? দেশে আগের মতই আছে, যুগ যুগ ধরে যেমন দেখে আসছি।
    এদেশে পজিটিভিটি দেখাতে হয় বীরত্বের কবিতা আর গানে লিখে। একারনে কবি লিখকরা এদেশে সবচেয়ে বড় বীর।

    এর পর, আমার নিজের কি করনীয় - সেটা ব্যপার।
    আমার জবাব আমাকে দিতে হবে।
    জাতির জবাব আমাকে দিতে হবে না।

    এই পোষ্টের একটা এটাচমেন্ট ছিলো যেটা এখানে নেই
      Comments:
    • *coming

    16-Sep-2017 12:37 pm

  • 16-Sep-2017 11:16 pm



    যা তুমি বদলাতে পারবে না, সেটা নিয়ে অভিযোগ করে লাভ নেই। একে বাস্তবতা ধরে নাও, এর পর তোমার করনীয় ঠিক করো।


    তিন ঘন্টার পরীক্ষা।
    পৃথিবী = তোমার পরিক্ষার রুম।
    মৃত্যু = পরীক্ষা শেষ। এর পর তুমি ফ্রী।
    মিজান = রেজাল্ট নেবার দিন।
    পাশ করার পুরস্কার = বাগানে সুন্দর একটা বাড়ি।
    ফেল করলে আগুনে।


    তিন ঘন্টা যদি তোমার পরীক্ষার জন্য যথেষ্ট মনে না করো, তবে কত ঘন্টা পরিক্ষা দিলে তুমি পাশ করবে?

    বাইরে বন্ধুরা অপেক্ষায় আছে।
    পরীক্ষা শেষ করে বের না হলে, তুমি তাদের সাথে দেখা করতে পারবে না।

    16-Sep-2017 11:16 pm

    17-Sep-2017 6:33 am


    ৬:১৫২
    وَلاَ تَقْرَبُواْ مَالَ الْيَتِيمِ
    إِلاَّ بِالَّتِي هِيَ أَحْسَنُ حَتَّى يَبْلُغَ أَشُدَّهُ
    وَأَوْفُواْ الْكَيْلَ وَالْمِيزَانَ بِالْقِسْطِ
    لاَ نُكَلِّفُ نَفْسًا إِلاَّ وُسْعَهَا
    وَإِذَا قُلْتُمْ فَاعْدِلُواْ وَلَوْ كَانَ ذَا قُرْبَى
    وَبِعَهْدِ اللّهِ أَوْفُواْ
    ذَلِكُمْ وَصَّاكُم بِهِ لَعَلَّكُمْ تَذَكَّرُونَ

    এতিমদের মালের কাছে যাবে না
    ভালো উদ্যেশ্য ছাড়া, যতক্ষন না সে বয়সে পৌছে।
    ওজন-পরিমান পূর্ন করো ন্যয় ভাবে।
    কাউকে সাধ্যের বেশি কষ্ট আমি দেই না।
    কথায় ন্যয়নিষ্ঠ হও, যদিও আপনজনের ব্যপারে হয়।
    আল্লাহর ওয়াদা পূর্ন করো।
    এ তোমারদের জন্য নির্দেশ, যেন মনে রাখো।

    শব্দ,
    ওয়াফা-পূর্ন করা : وَأَوْفُواْ এ থেকে ওফাত-মৃত্যু মানে তার কাজ পূর্ন।
    কাইলা-আয়তন পরিমান : الْكَيْلَ যেমন লিটার।
    মিজান-ওজনে পরিমান : وَالْمِيزَانَ পাল্লা।
    কিস্ত-ন্যয় : بِالْقِسْطِ মনে রাখতে কিস্তির টাকা।
    তকলিফ-কষ্ট : نُكَلِّفُ উর্দুতে একই।
    ওসাআ-বিস্তার : وُسْعَهَا উসআ-সেই বিস্তারের কেপাসিটি।
    কুরবা-নিকট আত্মিয় : قُرْبَى কারিব-কাছে থেকে কুরবা কাছের আত্মিয়।

    ৬:১৫৩
    وَأَنَّ هَـذَا صِرَاطِي مُسْتَقِيمًا فَاتَّبِعُوهُ
    وَلاَ تَتَّبِعُواْ السُّبُلَ فَتَفَرَّقَ بِكُمْ عَن سَبِيلِهِ
    ذَلِكُمْ وَصَّاكُم بِهِ لَعَلَّكُمْ تَتَّقُونَ
    এ আমার সোজা পথ, এ পথে চলো।
    অন্য পথগুলোতে চলো না, এ পথ থেকে সরে যাবে।
    এ তোমাদের জন্য নির্দেশ, যেন তাকওয়া করো।

    শব্দ,
    সাবিল-পথ : السُّبُلَ সুবুল বহুবচনে।

    17-Sep-2017 6:33 am

    17-Sep-2017 6:58 am


    Changes:

    বাংলাদেশের সাথে সম্ভাব্য যুদ্ধের ব্যপারে যুগ যুগ ধরে সবাই ইন্ডিয়া ইন্ডিয়া করে আসছিলো। এখন রেপিডলি সব চেইঞ্জড। আজকে রয়টার্স, নিউজউইকের আর্টিক্যল : বার্মা-বাংলাদেশের যুদ্ধ লাগবে কি লাগবে না সে এনালাইসিস।


    বুদ্ধরা ছিলো ইতিহাসে সবচেয়ে শান্তিপ্রীয় জাতি। তাদের inner peace এর জন্য। একারনে সংস্কৃতিমনা-সেকুলারদের প্রীয় ধর্ম ছিলো এটা। বিদেশের বৌদ্ধ মঠগুলোতে হাজার হাজার পশ্চিমা সাদা চামড়া inner peace প্রেকটিস করে। আমাদের Steve Jobs, Beatles সব এই ধারায়।

    এখন এদের হাতে নাংগা তলোয়ার।
    অন্যান্য দেশের বুদ্ধরাও তাদের পক্ষে রেলি করছে।


    ভাতৃত্বের নাম নিয়ে সৌদিতে কেউ যদি কাতারের পক্ষে টুইটও করে তবুও তাকে গ্রেফতার করা হচ্ছে। এই বিভাজনে যে চুপ থাকবে সে দোষি, সৌদি সরকারের চোখে। এক্সপ্লিসিটলি তারা এটা বলে দিয়েছে।


    এই বছরটা সবচেয়ে শান্তির গিয়েছে। একটা টার্নিং পয়েন্ট। সামনে বহু দিন পর্যন্ত এরকম শান্তির বছর আসবে বলে মনে হয় না।


    মধ্যপ্রাচ্যের খবর কি পাঞ্জেরি? হলুদ পতাকা জিতেছে।
    বাকিরা সব এখন কিতাবের গল্প।

      Comments:
    • তবে যখন আমি বলতাম হলুদ জিতবে, পাবলিক ক্ষেপে আমার চৌদ্দ গুস্টি উদ্ধার করতো। আমার দুঃখের কথা এজন্য এখন হৃদয়ে রাখি, "শুধালো না মোরে কেহ" :-P

    17-Sep-2017 6:58 am

    17-Sep-2017 4:37 pm


    সুরা আল-আনআমের ওয়ার্ড লিষ্ট - শব্দার্থ:

    সুরা আনআম প্রায় শেষ হয়ে আসছে। আর দুই পৃষ্ঠা। আলহামদুলিল্লাহ।

    এর শব্দার্থগুলোর লিষ্ট নিচে। এই শব্দাগুলো বের করতে আমাকে অনেক সময় নিয়ে কষ্ট করতে হয়েছে। তবে এটা বেশ কাজে লেগেছে।

    কোনো পৃষ্ঠায় যদি ২টা একেবারে নতুন শব্দ থাকে, যে শব্দগুলো অন্ধ মুখস্ত করা ছাড়া উপায় নেই, তবে ঐ পৃষ্ঠা শিখতে আমার অনেক সময় লেগেছে। একদিন বা দুই দিন বেশি। আবার আয়াতের কোনো একটা শব্দের অর্থ যদি না জানি, মানে আগে ঐ শব্দের অর্থ দেখে নেই নি, তবে কোনো ভাবেই ঐ আয়াতটা মুখস্ত হয় না। যতক্ষন না অর্থটা দেখে নেই।

    তাই সময় লাগলেও এই ওয়ার্ড লিষ্টটা আমার অনেক উপকারে এসেছে।

    এখানে শুধুমাত্র সেই শব্দগুলো লিষ্ট করেছি যেগুলো আমার কাছে নতুন। তার বাইরে শব্দগুলোর অর্থ জানা আছে।

    পেইজ বাই পেইজ ভাগ করা আছে। বাকি দুই পেইজ হলে ইনশাল্লাহ এখানে এডিট করে বসিয়ে দেবো। এগুলো অনুবাদের নিচে যা লিখতাম তার কালেকশন।
    _______________________
    =১
    অদল-অদল : يَعْدِلُونَ "অদল-বদল" এর "অদল" এর কাছাকাছি কিছু হবে।
    তামতারুন-সন্দেহ : تَمْتَرُونَ এটা মনে রাখতে হবে। এর root-word শব্দের সাথে বেশি মিশে গিয়েছে, তাই আলাদা করতে যাচ্ছি না।
    বাকি "আযাল" মানে নির্দিষ্ট সময়কাল। দুই বার শব্দটা এসেছে।
    "কাযা" আর "মুসাম্মা" দুটোর অর্থই "ঠিক করা" লিখেছি সহজ রাখার জন্য।
    তাকসিবুন - মূল শব্দ كسب - অর্থ কামাই। কোরআন শরিফে বহুবার এসেছে। তাই জানা না থাকলে এখনই মুখস্ত করে ফেলতে হবে।
    এরকম, সিররা-জাহরা = গোপন-প্রকাশ্য। এগুলোও কমন শব্দ কোরআনে।
    মু'রিদিন - মূল শব্দ عرض অর্থ মুখ ফিরানো। এটাও খুব কমন শব্দ। এখনই শিখে নিতে পারেন না জানা থাকলে।
    "আয়াত" শব্দটার এখানে a sign বা নিদর্শন অর্থে এসেছে। নিদর্শন শব্দটা উপরে দেই নি একটু খটমটে বলে।
    আম্বাউ : মূল শব্দ نبا অর্থ খবর। এ থেকে নবী-আম্বিয়া।
    ইসতাহজাআ : হাসাহাসি করা। কমন শব্দ।
    আনশা'না : আরম্ভ করেছি।
    আহলাকনা : হলক, মানে ধ্বংশ করেছি।
    যাআলনা : এনেছি।
    আরসালনা : পাঠিয়েছি। মূল শব্দ رسل ... সে থেকে রসুল।
    মাক্কাননা : প্রতিষ্ঠিত করেছি। মূল শব্দ মাকান মানে বাড়ি।
    কারনান : যুগ, জেনারেশন।
    মিদরারা : ঝর ঝর বৃষ্টি।
    দামবান : পাপ।
    কিরতাস : قِرْطَاسٍ কাগজ।
    কমন শব্দ,
    মাছুহ : মসেহ করে। ছোয়া, স্পর্শ।
    সিহর : যাদু।
    মুবিন : পরিষ্কার। বাংলায় "প্রাকাশ্য" অনুবাদ করা হয় অনেক সময়। "সাত মুবিন" কথাটা যারা শুনেছেন তারা মনে রাখতে পারবেন।
    কুদিয়া : শেষ।
    ইয়ুনদারুন : সময় দেয়া। এরকম কমন একটা শব্দ, ইনতাযির انتظر অপেক্ষা।

    =২
    লিবাছ : জামা। উর্দুতেও একই। প্রচলিত শব্দ।
    হাকা : মূল শব্দ حوق ঘিরে ফেলা। এর সাথে "হক" বা সত্য এর পার্থক্য হলো হক এর উপর তাশদিদ থাকে, হককা।
    ইসতাহযিয়ু : আগের পাতায় এসেছে। হাসাহাসি করা, ব্যঙ্গ করা।
    সাখিরু : এর অর্থও ব্যঙ্গ করা।
    আকিবা : পরিনতি। খুবই কমন শব্দ। বার বার আসবে।
    সিরু: move হাটো, ভ্রমন করো। এ থেকে আরবিতে সাইয়ারা মানে গাড়ি।
    খাসিরু : ক্ষতি। বার বার আসবে। কাফেরদের ব্যপারে।
    ইজমায়ান্না : মূল শব্দ جمع জমা করা। একত্রিত করবেন। বাংলা-আরবী একই শব্দ।
    সুকুন : শান্তি, বসবাস করা।
    সামিয় : শুনা।
    আলিম : জানা।
    ওলি : বন্ধু। বিয়ের সময় ওলি অর্থ অভিভাবক।
    ফাতির : সৃষ্টি। ইফতার, ফেতরা এগুলোও একই মূল যদিও বুঝায় ভাঙ্গা। আমি ধরে নেই to open এর কাছাকাছি কিছু। এর উপর দীর্ঘ তফসির বইয়ে পাবেন।
    খাওয়া-খাওয়ানো : يُطْعِمُ - يُطْعَمُ গ্রামাটিক্যল রুল। এখানে আলোচনা টানছি না। ঝালাই করে নিতে পারবেন।
    আযিম : মহা।
    আসাইতু : অবাধ্য হলে।
    ইউসরাফ : পার করা, সরিয়ে নেয়া। আরবীতে সাররাফ বলে money changer দের। বদলাবদলি। একই root word. মনে রাখার জন্য।
    ফাউজুন : বিজয়। বাংলা সেনা-ফৌজ থেকে মনে রাখতে পারবেন। বিজয়ি।
    ইয়ামসাসকা : স্পর্শ করা। مس থেকে এসেছে। বাংলা মুছা দিয়ে মনে রাখতে পারবেন।
    খায়রিন - দুররিন : ভালো মন্দ।
    কাশাফা : কেটে যাওয়া। দূরিভুত হওয়া। বুজুর্গদের "কাশফ" একই শব্দ থেকে এসেছে। মনে রাখার জন্য।
    খাবির : খবর জানেন।
    হাকিম : হিকমত, প্রজ্ঞা, বিচক্ষন।
    কাহির : যেমন কেউ বিজয়ী হয়ে পূর্ন ক্ষমতায় আছে।

    =৩
    বারি بَرِيءٌ : মুক্ত। খুবই কমন শব্দ।
    বালাগ بَلَغَ : পৌছা। মনে রাখার জন্য "বালেগ হওয়া", পূর্ন বয়সে পৌছা।
    আবনা' أَبْنَاء : সন্তানরা।
    খাসিরু : خسر থেকে। ক্ষতি, হারানো। আমি ক্ষতি লিখছি কারন খাসারা-ক্ষতি এভাবে মনে রাখা সহজ।
    ইফাতারা افْتَرَى : অপবাদ দেয়া। মনে রাখার জন্য ফাতরা-অপবাদ।
    ফালাহ يُفْلِحُ : সফল। فلح থেকে। আরবীতে চাষীও একই শব্দ। "সফল চাষী" মনে রাখার জন্য। লাঙ্গলের "ফলা" আরেকটা mnemonic.
    তাজউমুন زعم : ধারনা করা। অনেকবার আসবে শব্দটা।
    ফিতনা : পরীক্ষা।
    দাল্লা ضَلَّ : সরে যাওয়া। পথ হারানো।
    ফাতর فْتَرُ : আগের আয়াতে এসেছে। বানোয়াট, অপবাদ।
    আকিন্না-শেলটার : أَكِنَّةً cover, shelter.
    ফিকাহ-বুঝা : ইয়াফকাহু, فْقَهُ। ফিকাহ ফকিহ একই শব্দ থেকে।
    ওয়াকরা-ফাটল : وقر মাটি ফেটে গর্ত হয়ে পানি জমলে।
    জাদাল-তর্ক : يُجَادِلُونَكَ
    নাহু-নিষেধ : يَنْهَوْنَ, মনে রাখার জন্য উর্দুতে নেহি এর কাছাকাছি।
    হলক-ধ্বংশ : هلكُ
    শেয়ের-অনুভুতি : يَشْعُرُونَ সে থেকে শায়ের শেয়ের কবিতা কবি।
    রদ-জবাব/ফিরা : نُرَدُّ, ওমুক দাবির রদ, আলেমদের বলতে শুনবেন।

    =৪
    বাদা-প্রাকাশ : بَدَا
    রদ-ফিরা/জবাব : رُدُّواْ
    আদ-ফিরা : لَعَادُواْ
    বাআথ-জাগা/তোলা : بِمَبْعُوثِينَ
    যুক-স্বাদ : فَذُوقُواْ
    খাসিরা-ক্ষতি : خَسِرَ
    বাগতা-চমক : بَغْتَةً
    ফারাত-ছাড়া : فَرَّطْنَا
    ওজর-পাপ : أَوْزَارَهُمْ - يَزِرُونَ
    জেহের-পিঠ : ظُهُورِهِمْ
    জাহাদ-অবিশ্বাস : يَجْحَدُونَ
    হুজুন-কষ্ট : لَيَحْزُنُكَ
    ইয়রাদ-ইগনোর : إِعْرَاضُهُمْ
    নাফাক-টানেল : نَفَقًا
    সুল্লাম-সিড়ি : سُلَّمًا
    আয়াত-নিদর্শন : آيَةٌ এই সুরায় যত জায়গায় আয়াত শব্দটা এসেছে এর অর্থ নিদর্শন, a sign. যেমন আল্লাহ তায়ালা এমন একটা বই পাঠালেন যেটা দেখে বুঝা গেলো এটা দুনিয়ার কোনো বই না। সে দেখে কাফেররা যেনো ঈমান আনলো। এরকম। নাস্তিকরা যেটাকে বলে প্রমান।

    =৫
    ইসতাজিব-জবাব : يَسْتَجِيبُ, জবাবের আগে است বসানো হয়েছে। আরবী অনেক শব্দের আগে ইসতা- বসানো হয় নতুন শব্দ তৈরি করার জন্য। grammar rule.
    ফাররাত-ছাড়া : فَرَّطْنَا - মনে রাখার জন্য, 'ফুরুত করে চলে গেলো'। আলগা। ঢিল দেয়া। আগের পৃষ্ঠাতেও এই শব্দটা এসেছিলো।
    ছুম্মুন বুকমুন-বোবা কালা : صُمٌّ وَبُكْمٌ বুকমুন-বোবা। অন্যটা মানে কালা, যে কানে শুনে না। খুব কমন শব্দ বার বার এসেছে।
    উমাম-উম্মাহ : أُمَمٌ উম্মত এর বহুবচন।
    বাআসা দাররা-দুঃখ কষ্ট : بِالْبَأْسَاء وَالضَّرَّاء কমন শব্দ।
    তাদাররা-আকুতি : يَتَضَرَّعُونَ
    কাসাতা-কঠিন : قَسَتْ
    জাইন-সুন্দর : زَيَّنَ এখানে জাইয়ান-সুন্দর করা। মাঝের অক্ষরে তাশদিদ, যারা গ্রামার জানেন ফায়য়াল রূপান্তর।
    মুবলিস-হতাশ : مُّبْلِسُونَ, এ থেকে ইবলিস শয়তান, হতাশ।
    বাগতাহ-হটাৎ : بَغْتَةً
    ফারহান-খুশি : فَرِحُواْ
    নাসা-ভুলা : نَسُواْ, খুবই কমন শব্দ।

    =৬
    দাবির-শেকড় : دَابِرُ
    খাতাম-সিল : وَخَتَمَ সে থেকে কোরআন খতম।
    সদফ-এড়ানো : يَصْدِفُونَ । এর কোনো Mnemonic পেলাম না। ক্রড শিখতে হবে।
    সাররাফ-এক্সচেইঞ্জ : نُصَرِّفُ যেমন money exchange. যারা হজ্জে গিয়েছিলেন তাদের মনে থাকার কথা। আগের পৃষ্ঠাতেও ওয়ার্ডটা এসেছিলো।
    তাকওয়া-ভয় : يَتَّقُونَ কখনো পরহেযগারীতা অনুবাদ করা হয়।
    তাতরুদ-খেদানো : تَطْرُدِ এর কোনো mnemonics নেই। crude মুখস্ত করতে হবে।

    =৭
    ফসল-ভাগ করা : نفَصِّلُ classify.
    ইসতাবিন-স্পষ্ট করা : وَلِتَسْتَبِينَ মনে রাখার জন্য বাইনা মাঝামাঝি। আসলে بين থেকে استبين এসেছে কিনা জানি না।
    কিছছা-বর্ননা : يَقُصُّ কিচ্ছা থেকে।
    ফসল-ফয়সালা : الْفَاصِلِينَ এর আগের نفَصِّلُ এর রুট একই।
    মিফতাহ-চাবি : مَفَاتِحُ চাবিগুলো বহুবচনে।
    বারর-স্থল : الْبَرِّ
    সাকাতা-পতন : تَسْقُطُ
    রাতবা-ভেজা : رَطْبٍ
    ইয়াবিস-শুকনো : يَابِسٍ

    =৮
    ওফাত-জান কবজ : يَتَوَفَّاكُم
    জারাহ-ব্যথা : جَرَحْتُم নতুন শব্দ।
    তাদাররা-কাতর : تَضَرُّعاً
    কারব-বিপদ : كَرْبٍ নতুন শব্দ
    লিবাস-কনফিউশন : يَلْبِسَكُمْ এর জামা-কাপড় লিবাসও একই শব্দ।
    শিয়া-দল : شِيَعاً শিয়া নামটা এই শব্দ থেকে।
    বাআস-কষ্ট : بَأْسَ এই শব্দটা কমন।
    নাবা-খবর : نَبَإٍ সে থেকে নবী।
    কার-স্থির : مُّسْتَقَرٌّ নির্দিষ্ট।
    খাওদ-কিছু করা : يَخُوضُونَ
    কাআদ-বসা : تَقْعُدْ কায়দা আল-কায়দা একই রুট থেকে।

    =৯
    বাসাল-ধ্বংশ : تُبْسَلَ বাসল মানে অতিরিক্ত সাহসী হয়ে যারা বিপদে পড়ে।
    তাদিল-মুক্তিপন : تَعْدِلْ আদল মানে সঠিক বিচার।
    ইসতাহওয়া-যাদু করা রাখা : اسْتَهْوَتْهُ
    হয়রান-হয়রান : حَيْرَانَ কনফিউজড।

    =১০
    আসনাম-মূর্তি : أَصْنَامًا শব্দটা কোরআন শরিফে বেশি বার না আসলেও ইসলামি লিটেরেচারে কমন।
    জিন-ঢেকে ফেলা : جَنَّ জ্বীন যাদেরকে বাচ্চারা ভয় করে, একই শব্দ থেকে।
    আফালা-মিলিয়ে যাওয়া : أَفَلَ to fade away.
    বাজাগ-উদয় : بَازِغًا কাছাকাছি অন্য শব্দ পেলাম না। ক্রড মুখস্ত।
    বাযাগ-উদয় : بَازِغَةً - নতুন শব্দ। মনে রাখতে? "বাজ পাখি"।
    বারি-মুক্ত : بَرِيءٌ
    হানিফ-একঈশ্বরবাদী : حَنِيفًا
    ওয়াসিয়-বিস্তার : وَسِعَ
    হাজ্জা-ঝগড়া তর্ক : حَآجَّهُ হুজ্জত করা।

    =১১
    দারাজা-স্তর লেভেল : دَرَجَاتٍ "তার দরজা বহু স্তর উপরে" যারা শুনেছেন।
    লিবাছ-জামা : يَلْبِسُواْ আয়াতটা সহজে মনে রাখার জন্য আমি "যারা ঈমানের উপর জুলুমের জামা পড়ায় নি", এরকম কিছু অর্থ মাথায় রাখবো। এখানে তফসিরের জন্য অনুবাদ যার ফোকাস হয় ব্যখ্যা, বনাম লিটারেল অনুবাদ যার ফোকাস হয় আয়াতটা মনে রাখা -- এর ছোট একটা পার্থক্য।
    ওয়াহাব-দান : وَوَهَبْنَا একই রূট থেকে ওহাবী
    ইজতেবা-নির্বাচিত করা : اجتب নতুন শব্দ। শিখতে হবে।
    ইয়াসাআ, উনি ঈসা আ: না। অন্য একজন। ব্যখ্যার জন্য তফসির দেখতে হবে।
    হাবাত-বাতিল : لَحَبِطَ দাগ পড়ে যাওয়া। বাতিল।

    =১২
    খাওজ-তর্ক : خَوْضِهِمْ জোর গলায় আমারটাই ঠিক এরকম দাবি করা।
    হুন-অপমানকর : عَذَابَ الْهُونِ
    বাসেত-বিছিয়ে দেয়া : بَاسِطُواْ
    গমর-বন্যা : غَمَرَاتِ মনে রাখতে, গুমর ফাস?
    ফারদ-একাএকা : فُرَادَى বহুবচনে।
    খাওয়াল-দান : خَوَّلْنَا

    =১৩
    ফালাক-ফাটল : فَالِقُ
    নাওয়া-ফলের বিজ : وَالنَّوَى
    আফাক-মিথ্যা : تُؤْفَكُونَ
    হিসাব-হিসাব : حُسْبَانًا
    কাররা-স্থির হওয়া : فَمُسْتَقَرٌّ মনে রাখার জন্য car গাড়ি।
    ওয়াদআ-রাখা : مُسْتَوْدَعٌ to store something.
    নাবাত-শব্জি গাছ : نَبَاتَ
    আখদার-সবুজ : خَضِرًا
    রাককাব-স্তরে সাজানো : مُّتَرَاكِبًا ঘোড়ায় চড়া রাকাব।
    তালায়া-উঠা : طَلْعِهَا এখানে গজিয়ে উঠা অর্থ
    কুনউ-খেজুরের কাদি : قِنْوَانٌ বহুবচনে। নতুন শব্দ। মুখস্ত করতে হবে। কমেন্টের ছবিগুলো সাহায্য করবে।
    দান-নিচে কাছে ঝুলে : دَانِيَةٌ
    ইনউ-পাকা : يَنْعِ ক্রড মুখস্ত। কোনো সিমিলার শব্দ পেলাম না।
    খারাকা-ছিড়ে ফেলা : وَخَرَقُواْ এবং মিথ্যা দোষারোপ করা।
    ছাফউ-ছাফ পরিষ্কার : صِفو আম্মা ইয়াছিফুন মানে তারা যা বর্ননা করে। এখানে ছাফ মানে বর্ননা।

    =১৪
    উকিল : যার উপর কাজের দায়িত্ব।
    দারাকা-পাওয়া : تُدْرِكُهُ
    লতিফ-সুক্ষ্ম : اللَّطِيفُ
    সাববু-গালি : تَسُبُّواْ
    জুহুদ-শক্ত : جَهْدَ আল্লাওয়ালাদের জুহুদ একই শব্দ।
    ইয়ামিন-শপথ : أَيْمَانِهِمْ ডান দিক ইয়ামিন একই শব্দ।
    কাললাব-উল্টে দেয়া : وَنُقَلِّبُ অন্তর কলব একই রুট থেকে।
    ফুয়াদ-অন্তর : فؤاد - أَفْئِدَتَهُمْ
    ওজর-পেছনে ফেলে যাওয়া : وَنَذَرُهُمْ - وذر শব্দটা আগেও এসেছে।
    তাগাউ-সীমা অতিক্রম : طُغْيَانِهِمْ তাগুত সম্ভবতঃ একই রুট থেকে।
    আমাহ-বুঝতে না পরে ঘুরতে থাকা : يَعْمَهُونَ - عمه

    =১৫
    কুবুলা-মুখোমুখি : قُبُلاً
    জুখরুফ-সাজানো : زُخْرُفَ
    গারুর-ধোকা : غُرُورًا
    সাগউ-ঝুকে পড়া : وَلِتَصْغَى কারো মন এক দিকে ঝুকে পড়লো।
    ফুয়াদ-অন্তর থেকে أَفْئِدَة বহুবচন।
    রাজি থেকে وَلِيَرْضَوْهُ
    আকতারাফ-এক তরফা : وَلِيَقْتَرِفُواْ এক তরফা খারাপ কাজে লেগে থাকা।
    মুফাসসিল-বিস্তারিত : مُفَصَّلاً আমাদের মুফাসসিল ভাইকে দিয়ে এই শব্দ মনে রাখলে খারাপ হবে। কারন যতবার এই আয়াত পড়বো উনার কথা মনে হবে। অন্য mnemonic খুজতে হবে।
    ইমতারা-সন্দেহ : اِمتَرَى মিটার শব্দের সাথে মিল আছে।
    খারাস-মিথ্যা ধারনাপ্রসূত কথা : يَخْرُصُونَ

    =১৬
    ফসল-বর্ননা ভাগ : فَصَّلَ শব্দটা এর আগে ফসল-ফয়সালা, ফসল-ভাগ করা classify -- অর্থ লিখেছিলাম। চিন্তা করে সবগুলো অর্থগুলোর মাঝে কমন কিছু বের করে রুট ওয়ার্ডটার কনসেপ্ট বের করে নিতে পারবেন। বিস্তারিত ব্যখ্যার জন্য তফসির। বা ডিকশেনারি। শব্দটা এই সুরাতে বহু বার আসছে।
    ইজতাররা-নিরুপায় : اِضْطَرَّ মাজুরের সাথে মিল খুজতে যাচ্ছিলাম কিন্তু এখানে ত্বোয়া আছে। তবে শব্দটা আমার কাছে নতুন না। ফামানি ইজতাররা গাইরে বাগিও...
    ইয়তাদ-সীম অতিক্রম : اعْتدِ থেকে মুয়তাদিন।
    কসব-কামাই : يَكْسِبُونَ কমন শব্দ।
    একতরফ-কাজ : يَقْتَرِفُونَ মনে রাখতে - একতরফা যা করে।
    সাগার-অপমান : صَغَارٌ এটা সগিরা-ছোট শব্দের রুটে।

    =১৭
    দিক-সরু : ضَيّقً
    হারাজ-সংকির্ন : حَرَجً হারাজ কথাটা খারাপ সেন্সে বিভিন্ন অর্থে ব্যবহৃত হয়। কমন।
    সায়াদ-উপরে উঠা : يَصَّعَّدُ
    রিজসা-ময়লা : الرِّجْسَ
    মাততায়া-আনন্দ : اسْتَمْتَعَ মত্ত থাকা
    থাওয়া-বসবাস : مَثْوَاكُمْ

    =১৮
    আতা-আসা : لآتٍ এর আগে লা বসেছে। লাত একশব্দ না।
    আজুজ-বৃদ্ধ দুর্বল : بِمُعْجِزِينَ এখানে এড়িয়ে যাওয়া। দুর্বলতার জন্য করতে না পারা?
    আকিবা-result : عَاقِبَةُ
    জায়াম-ধারনা : بِزَعْمِهِمْ
    রাদা-ধ্বংশ : لِيُرْدُوهُمْ রূট ওয়ার্ড হলো ردى এটা "রদ" থেকে ভিন্ন শব্দ।
    লিবাছ-বিভ্রান্তি : وَلِيَلْبِسُواْ জামা লিবাছ একই শব্দ। শব্দটার দুই অর্থের মাঝে একটা অর্থ "বিভ্রান্তি"।
    ফাতির-আরম্ভ করা : يَفْتَرُونَ এখানে "বানায়াট" অর্থ। বহুবার এই শব্দটা এসেছে এই সুরাতে।

    =১৯
    হিজর-নিষিদ্ধ : حِجْرٌ হিজারা-পাথর, হুজরা-ঘর সবগুলোর রূট এক।
    ওয়াসফ-বর্ননা : وَصْفَهُمْ ওয়াসিফ
    খাসরা-ক্ষতি : خَسِرَ কমন শব্দ।
    সাফাহ-বোকা : سَفَهًا, এ থেকে সুফাহা-সাধারন বুদ্ধির মানুষেরা। সুরা বাকারার দ্বিতীয় পৃষ্ঠায় আছে।
    আরশ-ছাদ : مَعْرُوشَاتٍ মাচা বেয়ে ছাদে যে লতা উঠে। আরশ একই শব্দের রুট।
    হাসাদ-ফসল কাটা : حَصَادِهِ নতুন শব্দ।
    আরশ-ছাদ : مَعْرُوشَاتٍ মাচা বেয়ে ছাদে যে লতা উঠে। আরশ একই শব্দের রুট।
    হাসাদ-ফসল কাটা : حَصَادِهِ নতুন শব্দ।
    ফারশ-বিছানো : وَفَرْشًا কার্পেট, ফার্নিচার, বালিশ অনেক অর্থ। কিছু অনুবাদে করা হয়েছে ছোট পশু। আমি নিয়েছি গোস্তের পশু অর্থ অন্য অনুবাদ থেকে।
    খুতওয়া-পায়ের চিহ্ন : خُطُوَاتِ একবচনে خَطوة একই রকম শব্দ খাতা-দাগ : خطا সে থেকে নাকে খত দেয়া। নাকে দাগ দেয়া। মনে রাখার জন্য। তবে এটা কমন শব্দ। অনেক বার এসেছে।

    =২০
    দাআন-ভেড়া : الضَّأْنِ
    মাআজ-ছাগল : الْمَعْزِ এই দুটো শব্দ ক্রড মুখস্ত। কোনো কাছা কাছি শব্দ পেলাম না।
    শামিল-ভেতরে আছে : اشْتَمَلَتْ শামিল করা। ভেতরে রাখা।
    দাআন-ভেড়া : الضَّأْنِ
    মাআজ-ছাগল : الْمَعْزِ এই দুটো শব্দ ক্রড মুখস্ত। কোনো কাছা কাছি শব্দ পেলাম না।
    শামিল-ভেতরে আছে : اشْتَمَلَتْ শামিল করা। ভেতরে রাখা।
    ইবিল-উট : الإِبْلِ জিমাল, নুক, ইবিল সবগুলোর অর্থ উট।
    ওসাআ-উপদেশ : وَصَّاكُمُ এর রুট وَصَى আর ওয়াসওয়াসা ভিন্ন শব্দ, সেটা সিন দিয়ে।
    সাফাহ-ঢালা : مَّسْفُوحًا গ্রামের বাসার ঢালু ছাদকেও বলে সাফাহ। ঢালু একই শব্দ।
    রিজস-ময়লা : رِجْسٌ অপবিত্র।
    বাগি-বিদ্রোহী অবাধ্য : بَاغٍ দ্বিতীয় অর্থ আকাংখা, যে এখানে ব্যবহৃত হয়েছে।
    আদ-সীম ছাড়ানো : عَادٍ দ্বিতীয় অর্থ ফিরে যাওয়া। আদে ইলা...।
    দুফুর-নখ থাবা : ظُفُرٍ
    গানাম-ভেড়া : الْغَنَمِ
    শুহুম-চর্বি : شُحُومَهُمَا লুব্রিকেন্ট, কেউ মোটা সব شحم থেকে।
    হাওয়াইয়া-পেট : الْحَوَايَا গোল হা দিয়ে হাওয়া হলে ইচ্ছা/প্রবৃত্তি।
    খালাত-মিশানো : اخْتَلَطَ গলদ-"খলত", ভুল মিশানো?
    বাগি-বিদ্রোহি অবাধ্য : بِبَغْيِهِمْ আগের আয়াতেও শব্দটা আছে।

    =২১
    বাআস-খারাপ কিছু : بَأْسُهُ
    খারাস-মিথ্যা ধারনাপ্রসূত কথা : تَخْرُصُونَ আগে এসেছে
    হুজজত-তর্ক : الْحُجَّةُ
    বালিগা-পৌছা : الْبَالِغَةُ এখানে, শেষ যুক্তি, সবচেয়ে উপরের যুক্তি
    হেলুম্মা-come on! : هَلُمَّ
    আদল-সমান বিচার : يَعْدِلُونَ আদল ইনসাফ থেকে।
    ইমলাক-দারিদ্রতা : إمْلاَقٍ মুলক-রাজত্ব : ملك যদি ك দিয়ে হয়, আর ق দিয়ে হলে দারিদ্রতা, অর্থ উল্টো হবে। সহজে মনে রাখতে।
    ওয়াসসা-উপদেশ নির্দেশ : وَصَّاكُمْ আগের পৃষ্ঠায় এসেছিলো।

    =২২
    ওয়াফা-পূর্ন করা : وَأَوْفُواْ এ থেকে ওফাত-মৃত্যু মানে তার কাজ পূর্ন।
    কাইলা-আয়তন পরিমান : الْكَيْلَ যেমন লিটার।
    মিজান-ওজনে পরিমান : وَالْمِيزَانَ পাল্লা।
    কিস্ত-ন্যয় : بِالْقِسْطِ মনে রাখতে কিস্তির টাকা।
    তকলিফ-কষ্ট : نُكَلِّفُ উর্দুতে একই।
    ওসাআ-বিস্তার : وُسْعَهَا উসআ-সেই বিস্তারের কেপাসিটি।
    কুরবা-নিকট আত্মিয় : قُرْبَى কারিব-কাছে থেকে কুরবা কাছের আত্মিয়।
    সাবিল-পথ : السُّبُلَ সুবুল বহুবচনে।

    17-Sep-2017 4:37 pm

    17-Sep-2017 6:50 pm


    আমাদের শাহবাগী বীর সেক্টর কমান্ডারদের এবার সত্যি সত্যি ডাক আসা।

    চালের দাম বাড়ার জন্য চাল ব্যবসায়িদের জেল দেয়া।

    ...when being the comedian is the only thing that makes sense. :V :V :V

    17-Sep-2017 6:50 pm

    17-Sep-2017 10:46 pm


    বাজারে দাম বাড়ে কমে demand-supply curve দিয়ে।

    তবে সাধারন মানুষরা মনে করে: অসাধু ব্যবসায়ীরা দাম বাড়ায় কমায়, নিজেদের স্বার্থে।

    কোনো দেশের সরকার যদি দাম বাড়ার পরে ব্যবসায়ীদের উপর ক্রেক ডাউন আরম্ভ করে তবে এর পর সাধারনতঃ খোলা বাজার থেকে সেই পন্য উধাউ হয়ে যায়।

    এর পর রেশন থেকে সরকারের সিলেকটেড লোকদের অর্ধেক বা আরো কম দামে সেটা সাপ্লাই দেয়া হয়।
    আর আমাদের মত আন-প্রেভিলেজড লোকদের কিনতে হয় কালো বাজার থেকে দ্বিগুন বা তিনগুন দামে।

    সর্বশেষ ভেনেজুয়েলাতে এই রকম হয়েছে।

    আজকে ক্রেকডাউনের পর চালের দাম একই ফরমুলা ফলো করে কিনা সেটা দেখার অপেক্ষায়।

    watching...

      Comments:
    • উপরে চালের দাম দ্বিগুন হবে বলা হয় নি। যদি তাই বুঝে থাকেন তবে এই স্টেটাস পড়া আপনার জন্য বিপদজনক।

    17-Sep-2017 10:46 pm

    18-Sep-2017 12:54 pm


    ৬:১৫৬
    أَن تَقُولُواْ إِنَّمَا أُنزِلَ الْكِتَابُ عَلَى طَآئِفَتَيْنِ مِن قَبْلِنَا
    وَإِن كُنَّا عَن دِرَاسَتِهِمْ لَغَافِلِينَ
    হয় বলবে, "কিতাব আমাদের আগে দুই দলের উপর নাজিল হয়েছিলো।
    আমরা জানতাম না এতে কি ছিলো।"

    ৬:১৬৭
    أَوْ تَقُولُواْ لَوْ أَنَّا أُنزِلَ عَلَيْنَا الْكِتَابُ لَكُنَّا أَهْدَى مِنْهُمْ
    فَقَدْ جَاءكُم بَيِّنَةٌ مِّن رَّبِّكُمْ وَهُدًى وَرَحْمَةٌ
    فَمَنْ أَظْلَمُ مِمَّن كَذَّبَ بِآيَاتِ اللّهِ وَصَدَفَ عَنْهَا
    سَنَجْزِي الَّذِينَ يَصْدِفُونَ عَنْ آيَاتِنَا سُوءَ الْعَذَابِ بِمَا كَانُواْ يَصْدِفُونَ
    বা বলবে, "যদি আমাদের উপর কিতাব নাজিল হতো
    তবে তাদের থেকে বেশি সৎপথে থাকতাম।"
    এই যে তোমাদের রব থেকে স্পষ্ট প্রমান, হিদায়াত, রহমত এসেছে।
    তার থেকে বড় জালিম কে, যে আল্লাহর আয়াতকে মিথ্যা বলে?
    আর তা এড়িয়ে চলে।
    যারা আমার আয়াত এড়িয়ে চলে তাদের জঘন্য শাস্তি দেবো এড়িয়ে চলার জন্য।

    শব্দ,
    সাদাফ-এড়ানো : وَصَدَفَ
    সুয়-খারাপ : سُوءَ

    18-Sep-2017 12:54 pm

    18-Sep-2017 3:02 pm


    ফিতনা : পেতরা মক্কা?


    "বর্তমানের মক্কা মক্কা না, বরং জর্দানের পেতরা হলো আদি আসল মক্কা। ইবনে জুবাইর রা: এর আমলে উল্টো পাল্টা হয়ে গিয়েছে। এর পক্ষে অনেক প্রমান আছে।"

    মানুষ এখন এই ভিডিওটা দেখে বিভ্রান্ত হচ্ছে।


    দাবি : "পেতরা মক্কা হলে অনেক কথা মিলে!"

    খুজলে এর থেকে হাজার গুন বেশি কথা পাওয়া যাবে যেগুলো মিলে না যদি পেতরাকেই মক্কা ধরি।

    দাবি : "কিন্তু এই দাবিটা দেখেন... হিজরতের সময়....বাগানের বর্ননা..."

    প্রতিটা দাবি মিথ্যা প্রমান করার প্রয়োজন দেখছি না। ওভার অল মক্কাই মক্কা হবার প্রমান বেশি। আর পেতরা মক্কা হবার প্রমান কম। That's what matters.

    আর বিপক্ষে প্রমান খুজলে মক্কার বিপরিতে যদি ১০০ প্রমান থাকে, তবে পেতরার বিপক্ষে লক্ষ প্রমান পাওয়া যাবে। প্রয়োজন নেই বলে কেউ খুজে নি।


    এই কনফিউশনটা আসার পেছনে একটা কারন আমি দেখছি রাসুলুল্লাহ ﷺ এর যুগের পরবর্তি যুগ থেকে আরম্ভ করে পরবর্তি সমস্ত মুসলিমদের কথা কাজ আমাদের কাছে পরিত্যজ্য করে তোলা।

    আমাদের কাছে গ্রহনযোগ্য শুধু কোরআন আর সহি হাদিস যা প্রমানিত।

    বাকি শুন্যস্থান পূর্ন করে নিচ্ছে আমাদের ক্রিয়েটিভ চিন্তা ভাবনা।

      Comments:
    • ইতিহাসের কিতাবে যদি এই ব্যপারে কিছু বলা না থাকে তবে এটা প্রমান যে কিছু বদলায় নি। এত বড় পরিবর্তন হলে হাদিসের কিতাবে এর উপর বড় বড় চ্যপ্টার থাকতো। ইতিহাসে লম্বা আলোচনা হতো পুরো একটা খন্ড নিয়ে। আর এর উপর ভলিউম ভলিউম বই লিখা হতো।

      প্লাস সমস্ত আলেম উলামারা এই বিষয়ে আলোকপাত করে মত দিতেন। এবং আমরা জন্মে দেখতাম মুসলিমরা দুই ভাবে বিভক্ত -- এক ভাগ পেতরার পক্ষে অন্য ভাগ মক্কার পক্ষে।

      এগুলো কোনোটা আমরা পাই নি -- এ হলো সবচেয়ে বড় প্রমান।

    18-Sep-2017 3:02 pm

    18-Sep-2017 7:16 pm


    ৬:১৫৬
    أَن تَقُولُواْ إِنَّمَا أُنزِلَ الْكِتَابُ عَلَى طَآئِفَتَيْنِ مِن قَبْلِنَا
    وَإِن كُنَّا عَن دِرَاسَتِهِمْ لَغَافِلِينَ
    হয়তো বলবে, "কিতাব আমাদের আগের দুই দলের উপর নাজিল হয়েছিলো।
    আমরা জানতাম না এতে কি ছিলো।"

    ৬:১৬৭
    أَوْ تَقُولُواْ لَوْ أَنَّا أُنزِلَ عَلَيْنَا الْكِتَابُ لَكُنَّا أَهْدَى مِنْهُمْ
    فَقَدْ جَاءكُم بَيِّنَةٌ مِّن رَّبِّكُمْ وَهُدًى وَرَحْمَةٌ
    فَمَنْ أَظْلَمُ مِمَّن كَذَّبَ بِآيَاتِ اللّهِ وَصَدَفَ عَنْهَا
    سَنَجْزِي الَّذِينَ يَصْدِفُونَ عَنْ آيَاتِنَا سُوءَ الْعَذَابِ بِمَا كَانُواْ يَصْدِفُونَ
    বা বলবে, "যদি আমাদের উপর কিতাব নাজিল হতো
    তবে আমরা তাদের থেকে বেশি সৎপথে থাকতাম।"
    এই যে তোমাদের রব থেকে স্পষ্ট প্রমান, হিদায়াত, রহমত এসেছে।
    তার থেকে বড় জালিম কে, যে আল্লাহর আয়াতকে মিথ্যা বলে?
    আর তা এড়িয়ে চলে।
    যারা আমার আয়াত এড়িয়ে চলে তাদের জঘন্য শাস্তি দেবো এড়িয়ে চলার জন্য।

    শব্দ,
    সাদাফ-এড়ানো : وَصَدَفَ
    সুয়-খারাপ : سُوءَ

    ২২ পৃষ্ঠা শেষ।

    18-Sep-2017 7:16 pm

    18-Sep-2017 9:35 pm


    এতিমদের মালের কাছে যাবে না
    ভালো উদ্যেশ্য ছাড়া, যতক্ষন না সে বয়সে পৌছে।
    ওজন-পরিমান পূর্ন করো ন্যয় ভাবে।
    আমি কাউকে সাধ্যের বেশি কষ্ট দেই না।
    আর কথায় ন্যয়নিষ্ঠ হও, যদিও আপনজনের ব্যপারে হয়।
    আল্লাহর ওয়াদা পূর্ন করো।
    এ তোমারদের জন্য নির্দেশ, যেন মনে রাখো।

    এ আমার সোজা পথ, এ পথে চলো।
    অন্য পথগুলোতে চলো না, এ পথ থেকে সরে যাবে।
    এ তোমাদের জন্য নির্দেশ, যেন তাকওয়া করো।

    এর পর মুসাকে কিতাব দিয়েছি,
    পূর্নাঙ্গ তার জন্য যে সৎ কাজ করে,
    সব কিছুর ব্যখ্যা, হিদায়াত, রহমত দিয়ে।
    যেন আল্লাহর সাথে সাক্ষাতে তারা বিশ্বাসি হয়।

    এটা কিতাব। নাজিল করেছি বরকতময় করে।
    এর অনুসরন করো, ভয় করো, যেন তোমরা রহমত পাও।

    পাছে তোমরা বলো, "কিতাব আমাদের আগে দুই দলের উপর নাজিল হয়েছিলো।
    আমরা জানতাম না এতে কি ছিলো।"

    বা বলো, "যদি আমাদের উপর কিতাব নাজিল হতো
    তবে তাদের থেকে বেশি সৎপথে থাকতাম।"
    এখন তোমাদের রব থেকে স্পষ্ট প্রমান, হিদায়াত, রহমত এসেছে।
    তার থেকে বড় জালিম কে, যে আল্লাহর আয়াতকে মিথ্যা বলে?
    আর তা এড়িয়ে চলে।
    যারা আমার আয়াত এড়িয়ে চলে তাদের জন্য জঘন্য শাস্তি এড়িয়ে চলার জন্য।

    - সুরা আল-আনআম, পৃষ্ঠা ২২ থেকে।

    18-Sep-2017 9:35 pm

    18-Sep-2017 11:09 pm


    প্রথম দিকে কোন পৃষ্ঠার পর কোন পৃষ্ঠা সেটা নিয়ে কনফিউশন হয়।

    এটার সমাধান হিসাবে আমি এই রকম আইকন সেট ব্যবহার করছি। প্রতি ৬ পৃষ্ঠা নিয়ে একটা চার্ট। আইকনগুলো রিপ্রেজেন্ট করে প্রথম আয়াতের টপিক কি।

    যেমন সুরা আল-আনআমের দ্বিতীয় ছয় পৃষ্ঠার আইকন সেট এটা। এ দেখে আমি বলতে পারবো পৃষ্ঠাটা কোন আয়াত দিয়ে আরম্ভ হয়েছে।

    যেমন এখানে প্রতি পৃষ্ঠার প্রথম আয়াত:
    ১। ফা *কুতিয়া* দাবিরুল কাওমিল্লাদিনা যালামু...
    ২। ওকাদালিকা *ফাতান্না* বা'দাহুম বি বা'দিন...
    ৩। ওহুয়াল্লাদি *ইয়াতাওয়াফফাকুম* বিল লাইলি...
    ৪। ওমা আলা আল্লাদিনা ইত্তাকুনা মিন *হিসাবিহিম*....
    ৫। ওয়া ইদ কালা ইব্রাহিমু লি আবিহি আযারা...
    ৬। আল্লাদিনা আমানু ওয়ালাম *ইয়ালবিসু* ইমানাহুম বি যুলমিন....

    উপরে স্টার দেয়া শব্দের অর্থ নিয়ে আইকন তৈরি করা হয়েছে।

    এটা একটা পদ্ধতি। ধীরে শিখতে থাকলে এইরকম কোনো সমস্যাটা হবে না। তবে দ্রুত এক পৃষ্ঠার পর অন্য পৃষ্ঠা শিখতে থাকলে প্রথম দিকে এটা কাজে লাগে।

    আর raw memorization এর ক্ষেত্রে এরকম কিছু লাগবে না। তবে অর্থ ধরে শিখতে গেলে এটা কাজে লাগে।

    এই রকম চারটা পাতা দিয়ে এই সুরার সবগুলো পৃষ্ঠা কভার হয়ে যায়।

    18-Sep-2017 11:09 pm

    19-Sep-2017 12:57 pm


    কোরআন শরিফের স্টেন্ডার্ড ছাপা :


    "আপনি যে বলেন এক পৃষ্ঠা, পৃষ্ঠা বলতে কি বুঝায়? একেক ছাপায় একেক পৃষ্ঠা একেক রকম হবে।"

    পড়ার সময় আমরা যে কোনো কোরআন শরিফ দেখে পড়তে পারি। তবে মুখস্ত করার সময় রেন্ডম কোনো ছাপা নেয়া হয় না। বরং এর জন্য নির্দিষ্ট কিছু স্ট্যন্ডার্ড আছে, শুধু সেগুলো অনুসরন করা হয়।

    এই উপমহাদেশে এই ছাপাগুলোকে বলে "হাফেজি কোরআন"।
    বাহিরের দেশে বলে "উথমানী প্রিন্ট"।

    যে কোনো দোকানে গিয়ে "হাফেজি কোরআন" বললে পাবেন। এর লিখাগুলো সব সময় দিল্লি প্রিন্টের মত বাকানো হয়।

    আর সৌদি থেকে যত কোরআন শরিফ হাজ্জিরা নিয়ে আসে সবগুলো উথমানী প্রিন্ট, হাফেজি স্ট্যন্ডার্ড।

    বাংলাদেশের সমস্ত মাদ্রাসায় হাফেজরা শুধুমাত্র হাফেজি কোরআন দেখে হিফজ করে।


    "হাফেজি আর অন্যান্য কোরআন শরিফে পার্থক্য কি?"

    হাফেজি কোরআনে,

  • ২০ পৃষ্ঠায় ১ পারা হয়।
  • প্রতি পৃষ্ঠার শেষে, শেষ আয়াতটা শেষ হয়ে যায়। অন্য পৃষ্ঠা থেকে নতুন আয়াত। কখনো কোনো আয়াত দুই পৃষ্ঠায় বিস্তার লাভ করে না।
  • প্রতি পৃষ্ঠায় ১৫ লাইন করে থাকে।
  • ৬০০ পৃষ্ঠায় পুরো কোরআন শরিফ, ৩০ পারা গুন ২০ পৃষ্ঠা প্রতি পারায়। বাস্তবে ৬০৪ বা ৬১৪ থাকে।


    "এইটাই কেন? অন্য ছাপা ব্যবহার করে না কেন?"

    পৃষ্ঠা ঠিক রাখার জন্য।

    যদিও দিল্লি আর সৌদিতে সামান্য পৃষ্ঠাগত পার্থক্য আছে। এক-দুই আয়াত এদিক সেদিক কিন্তু বেসিক্যলি একই।

    দ্বিতীয়তঃ আপনি যতবার মুখস্ত থেকে পড়তে থাকবেন ঐ পৃষ্ঠাগুলো আপনার চোখে ভাসবে। তাই স্ট্যন্ডার্ড একটা কোরআন থেকে শিখলে প্রতিবার রিভিশনের জন্য সহজ হবে। একই জিনিস যেহেতু দেখছেন।


    "আমি কিভাবে বুঝবো আমার কোরআন শরিফ হাফেজি কিনা?"
    দুই নম্বরে বর্নিত পয়েন্টগুলো চেক করে দেখেন।

    আমি ব্যবহার করি সৌদি ওথমানি প্রিন্ট। এখানে পাবেন প্রতি পৃষ্ঠার স্কেন।

    http://habibur.com/quran/page/

    যদি বিদেশে থাকেন তবে দোকানের প্রায় সব কোরআনই সৌদি প্রিন্ট এই রকম হাফেজি। তবে এই উপমহাদেশে এর ব্যতিক্রম প্রিন্টও বিক্রয় হয়।


    "আমি এপ ব্যবহার করি। চলবে না?"

    বিদেশি কোরআন এপেগুলোর অনেকগুলোতে হাফেজি ফরমেটে দেখায়। বাইরে সবাই যেহেতু এই স্টাইলে পড়ে অভ্যস্ত তাই।

    যেমন এন্ড্রয়েড এর সবচেয়ে জনপ্রীয় এপ এই ফরমেটে দেখায়।

    https://play.google.com/store/apps/details?id=com.quran.labs.androidquran&hl=en

    আমি এটা ব্যবহার করি।


    "অন্য এপ যেখানে সাইডে অর্থ দেখায়, বা আমপারা, বা ওজিফার বই দেখে যদি আমি শিখি?"

    একটা-দুটো সুরা শেখার জন্য ঠিক আছে। যেমন সুরা আর-রহমান বা ওয়াকিয়া শিখলেন। কিন্তু পারা ধরে মুখশ্ত করতে হলে আপনাকে হাফেজি কোরআনে যেতে হবে।


    FAQ:
    "ভাই আমি শুধু কলকাতা ফন্টে পড়তে পারি। এটা আমার কাছে সহজ লাগে। কলকাতা ফন্টে হাফেজি কোরআন নেই?"

    জানা নেই।

    19-Sep-2017 12:57 pm

  • 19-Sep-2017 7:44 pm


    উখিয়ায় গত রবিবার পর্যন্ত:
    কাকরাইলের রোখ নিয়ে এসেছে ৩০০ জামাত।
    কাকরাইলের রোখ ছাড়া ঢাকা থেকে গিয়েছে প্রায় এক লাখের মত জামাত।
    অন্যান্য ডিষ্ট্রিকট থেকে কত সেটার হিসাব নেই।

    এখন আর মেন পাওয়ারের অভাব নেই।
    আমার বিশ্বাস আল্লাহর রহমতে এই ধাক্কাটা সামলে যাওয়া গিয়েছে।
    তবে এখন যারা নদীর ঐ পাড়ে আছে তাদের কথা চিন্তা।

    দ্বিতীয়তঃ এর পর লংগ টার্ম প্লেন কি?

    তৃতীয়তঃ সামরিক দিক থেকে এত তুলনার কারন কি? কিছু খবর কি মিস করেছি?

    19-Sep-2017 7:44 pm

    19-Sep-2017 10:26 pm


    বাহরাইনের শাসক প্রকাশ্যে ইজরাইলের পক্ষ নিয়েছে। সম্ভবতঃ ইজরাইলকে স্বিকৃতি দিতে যাচ্ছে।

    বিন সালমান গোপনে ইজরাইল ভিজিট করেছেন বলে খবর প্রকাশিত হচ্ছে আরব নিউজ মিডিয়াগুলোতে। উনার বাপ বৃদ্ধ বলে মূলতঃ উনি সৌদির শাসক।

    উল্লেখ্য কাতারকে এক ঘরে করা হয়েছে কাতার ফিলিস্তিনিদের পক্ষ নিয়েছিলো বলে।

    নতুন মেরুকরন হচ্ছে। এক দিকে ইজরাইল-সৌদি-আমিরাত। অন্য দিকে ইরান-কাতার-তুরষ্ক।

    19-Sep-2017 10:26 pm

    19-Sep-2017 11:04 pm


    ৬:১৫৮
    هَلْ يَنظُرُونَ إِلاَّ أَن تَأْتِيهُمُ الْمَلآئِكَةُ
    أَوْ يَأْتِيَ رَبُّكَ
    أَوْ يَأْتِيَ بَعْضُ آيَاتِ رَبِّكَ
    يَوْمَ يَأْتِي بَعْضُ آيَاتِ رَبِّكَ
    لاَ يَنفَعُ نَفْسًا إِيمَانُهَا لَمْ تَكُنْ آمَنَتْ مِن قَبْلُ
    أَوْ كَسَبَتْ فِي إِيمَانِهَا خَيْرًا
    قُلِ انتَظِرُواْ إِنَّا مُنتَظِرُونَ
    তারা কি শুধু অপেক্ষায় আছে-
    কোনো ফিরিস্তা আসুক তাদের কাছে?
    বা আপনার রব নিজে আসুক?
    বা আপনার রবের কাছ থেকে কিছু প্রমান আসুক?
    যে দিন আপনার রবের থেকে প্রমান আসবে,
    সে দিন কারো ঈমান তার কাজে আসেবে না,
    যদি না এর আগে সে ঈমান এনে থাকে
    আর ঈমান নিয়ে সৎ কাজ করে থাকে।
    বলে দিন, "তোমরা অপেক্ষায় থাকো। আমরাও অপেক্ষায় আছি।"

    ৬:১৫৯
    إِنَّ الَّذِينَ فَرَّقُواْ دِينَهُمْ وَكَانُواْ شِيَعًا
    لَّسْتَ مِنْهُمْ فِي شَيْءٍ
    إِنَّمَا أَمْرُهُمْ إِلَى اللّهِ
    ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا كَانُواْ يَفْعَلُونَ
    যারা নিজেদের দ্বীনকে বিভক্ত করে দলে দলে ভাগ হয়েছে,
    তাদের ব্যপারে আপনার কোনো দায় নেই।
    তাদের দায়িত্ব আল্লাহর উপর।
    উনি তাদেরকে জানাবেন তারা কি করতো।

      Comments:
    • Mahmuda Rahman probably you asked about the last verse quoted here. I was waiting to reach this one before answering.

      Apparently it's subjected to interpretation. What you call a "division" and what you don't. For me disagreement isn't division, unless the parties start to fight with one other. Or declares one other out of the fold of Islam.

      And differences between Madhab generally doesn't go that far. But might go in some time and place. Then of course its forbidden.

      But the real explanation will be delivered by the scholars that had been explaining verses of Quran since the first generation. We need to check it, before delivering our personal opinion on it.

    19-Sep-2017 11:04 pm

    20-Sep-2017 12:33 am


    Trump's today's speech at the UN wasn't new. I have a bad feeling that we are going to see a nuclear war next year in North Korea.

    This won't turn into a world war, but will open the door towards more possible nuclear strikes in the future. Till date, no one wanted to be the first to open that door, after WW2.

    Not blaming anyone. This is a reality that the world has to face now.

    20-Sep-2017 12:33 am

    20-Sep-2017 4:30 am


    Mexico hit by new 7.1 earthquake. Unlike the last one, this one was near the cities. Death toll rising rapidly and now stands at 96.
      Comments:
    • Death toll now at 250. Another quake of 6.1 has strike New Zealand hours later.
    • In other news : Hurricane Maria is now so big that its cloud extends almost into space and a new colour had to be added on the scale.

    20-Sep-2017 4:30 am

    20-Sep-2017 2:41 pm


    ৬:১৬০
    مَن جَاء بِالْحَسَنَةِ فَلَهُ عَشْرُ أَمْثَالِهَا
    وَمَن جَاء بِالسَّيِّئَةِ فَلاَ يُجْزَى إِلاَّ مِثْلَهَا وَهُمْ لاَ يُظْلَمُونَ
    যে কোনো সোয়াব নিয়ে আসবে, তার জন্য এর দশ গুন।
    যে গুনাহ নিয়ে আসবে, তার সমান পাবে। জুলুম করা হবে না।

    ৬:১৬১
    قُلْ إِنَّنِي هَدَانِي رَبِّي إِلَى صِرَاطٍ مُّسْتَقِيمٍ
    دِينًا قِيَمًا مِّلَّةَ إِبْرَاهِيمَ حَنِيفًا
    وَمَا كَانَ مِنَ الْمُشْرِكِينَ
    বলে দিন, "আমার রব আমাকে সরল রাস্তা দেখিয়েছেন,
    সত্য ধর্ম, ইব্রাহীমের ধর্ম, এক খোদার।
    উনি মুশরিক ছিলেন না।"

    শব্দ,
    কিমত-দাম : قِيَمًا উর্দুতে দাম। আরবীতে এথিকস, পরিমান, দাম, মূল্য সব এই শব্দে।

    20-Sep-2017 2:41 pm

    20-Sep-2017 2:47 pm


    ৬:১৬২
    قُلْ إِنَّ صَلاَتِي وَنُسُكِي وَمَحْيَايَ وَمَمَاتِي لِلّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ
    বলে দিন আমার নামাজ, কোরবানী, জীবন, মরন আল্লাহর জন্য!
    বিশ্বের রব।

    ৬:১৬৩
    لاَ شَرِيكَ لَهُ وَبِذَلِكَ أُمِرْتُ وَأَنَاْ أَوَّلُ الْمُسْلِمِينَ
    উনার কোনো শরিক নেই।
    আর এই হুকুমই আমাকে করা হয়েছে।
    আমি মুসলিমদের মাঝে প্রথম।

    20-Sep-2017 2:47 pm

    20-Sep-2017 3:23 pm


    ৬:১৬৪
    قُلْ أَغَيْرَ اللّهِ أَبْغِي رَبًّا
    وَهُوَ رَبُّ كُلِّ شَيْءٍ
    وَلاَ تَكْسِبُ كُلُّ نَفْسٍ إِلاَّ عَلَيْهَا
    وَلاَ تَزِرُ وَازِرَةٌ وِزْرَ أُخْرَى
    ثُمَّ إِلَى رَبِّكُم مَّرْجِعُكُمْ
    فَيُنَبِّئُكُم بِمَا كُنتُمْ فِيهِ تَخْتَلِفُونَ
    বলে দিন, আমি কি আল্লাহকে বাদ দিয়ে রব খুজবো?
    অথচ উনি সব কিছুর রব!
    প্রত্যেকের কামাই তার নিজের।
    কেউ অন্যের বোঝা বহন করবে না।
    এর পর তোমাদের রবের কাছে ফিরবে।
    তোমাদের জানানো হবে যা তর্ক করতে সে বিষয়ে।

    ৬:১৬৫
    وَهُوَ الَّذِي جَعَلَكُمْ خَلاَئِفَ الأَرْضِ
    وَرَفَعَ بَعْضَكُمْ فَوْقَ بَعْضٍ دَرَجَاتٍ
    لِّيَبْلُوَكُمْ فِي مَا آتَاكُمْ
    إِنَّ رَبَّكَ سَرِيعُ الْعِقَابِ
    وَإِنَّهُ لَغَفُورٌ رَّحِيمٌ
    উনি তোমাদেরকে পৃথিবীর খলিফা বানিয়েছেন।
    তোমাদের কাউকে অন্যেদের উপরে সম্মান দিয়েছেন।
    যা দিয়েছেন তা দিয়ে তোমাদেরকে পরিক্ষা করার জন্য।
    তোমার রব দ্রুত শাস্তি দেন!
    আবার উনি দয়ালু ক্ষমা করেন!

    শব্দ,
    বালা-পরিক্ষা : لِّيَبْلُوَكُمْ বালা মুসিবত থেকে।
    ইকাব-শাস্তি : الْعِقَابِ একই রকম হলো আকিবা-পরিনতি, আগে এসেছে।

    এবং সুরা আল-আনআম শেষ।

    20-Sep-2017 3:23 pm

    20-Sep-2017 5:23 pm


    তারা কি তবে অপেক্ষায় আছে
    যে তাদের কাছে কোনো ফিরিস্তা আসবে,
    বা আপনার রব নিজে আসবেন,
    বা আপনার রবের কাছ থেকে কোনো প্রমান আসবে?

    যে দিন আপনার রবের থেকে প্রমান আসবে,
    সে দিন কারো ঈমান তার কাজে আসেবে না,
    যদি না সে এর আগেই ঈমান এনে থাকে
    এবং ঐ ঈমান নিয়ে সৎ কাজ করে থাকে।

    বলে দিন, "তোমরা অপেক্ষায় থাকো। আমরাও অপেক্ষায় আছি।"

    যারা নিজেদের দ্বীনকে বিভক্ত করে ভাগ হয়েছে দলে দলে,
    তাদের ব্যপারে আপনার কোনো দায় নেই।
    তাদের দায়িত্ব আল্লাহর উপর।
    উনি তাদেরকে জানাবেন তারা কি করে এসেছে।

    যে কোনো সোয়াব নিয়ে আসবে, তার জন্য এর দশ গুন।
    যে গুনাহ নিয়ে আসবে, তার সমান পাবে। জুলুম করা হবে না।

    বলে দিন, "আমার রব আমাকে সরল পথ দেখিয়েছেন,
    সত্য ধর্ম, ইব্রাহীমের ধর্ম, এক খোদার।
    উনি মুশরিক ছিলেন না।"

    বলে দিন আমার নামাজ, কোরবানী, জীবন, মরন আল্লাহর জন্য!
    উনি বিশ্বের রব।

    উনার কোনো শরিক নেই।
    এর হুকুম আমাকে দেয়া হয়েছে।
    আমি মুসলিমদের মাঝে প্রথম।

    বলে দিন, "তবে কি আমি আল্লাহকে বাদ দিয়ে রব খুজবো?
    অথচ উনি সব কিছুর রব!"
    প্রত্যেকের কামাই তার নিজের জন্য।
    কেউ অন্যের বোঝা বহন করবে না।
    এর পর তোমাদের রবের কাছে ফিরে আসবে।
    তোমাদের জানানো হবে যা কিছু নিয়ে তর্ক করতে সে বিষয়ে।

    উনি তোমাদেরকে পৃথিবীর খলিফা বানিয়েছেন।
    তোমাদের কিছুকে অন্যেদের উপরে সম্মান দিয়েছেন,
    এ দিয়ে তোমাদেরকে পরিক্ষা করার জন্য।
    তোমার রব দ্রুত শাস্তি দেন!
    উনি দয়ালু ক্ষমাময়!

    - সুরা আল-আনআম, শেষ পৃষ্ঠা থেকে।

    20-Sep-2017 5:23 pm

    20-Sep-2017 5:46 pm


    দয়ালু দয়াময় আল্লার নামে।

    আলহামদুলিল্লাহ,
    যিনি আসমান-জমিন সৃষ্টি করেছেন,
    আলো-আধার এনেছেন,
    এর পরও কাফেররা শরিক করে।

    তিনি তোমাদের মাটি থেকে সৃষ্টি করেছেন।
    ঠিক করেছেন সময়কাল।
    সময়কাল ঠিক করা আছে উনার কাছে।
    এর পরও তোমরা সন্দেহ করো।

    উনি আল্লাহ! আসমানে-জমিনে।
    জানেন তোমাদের প্রকাশ্য-গোপন।
    জানেন তোমাদের কামাই।

    এমন কোনো আয়াত আসে নি তাদের রব থেকে
    যে তারা সে থেকে মুখ ফিরায় নি।

    হক আসার পরে তারা সেটাকে মিথ্যা বললো।
    শিগ্রি তাদের কাছে সেই খবর আসছে
    যা নিয়ে তারা হাসাহাসি করে।

    তারা কি দেখে না, তাদের আগের জেনারেশনগুলোকে কিভাবে ধ্বংশ করেছি?
    দুনিয়াতে তাদের প্রতিষ্ঠিত করেছিলাম এমন করে,
    যেভাবে তোমাদেরকে করি নি
    আকাশকে পাঠিয়েছিলাম বৃষ্টি দিয়ে, নদী তাদের নিচে।
    এরপর তাদেরকে ধ্বংশ করেছি গুনাহের কারনে।
    আরম্ভ করেছি নতুন যুগ।

    যদি আপনার উপর কাগজের কিতাব নাজিল করতাম।
    সেটাকে হাত দিয়ে ছুয়ে কাফেররা বলতো, এ পরিষ্কার যাদু।

    তারা বলে, কেন ফিরিস্তা নামান না?
    আমি ফিরিস্তা নামালে বিষয়টা শেষ হয়ে যেতো,
    এর পর আর সময় দেয়া হতো না।

    ফিরিস্তা পাঠালেও, তাকে মানুষ করে পাঠাতাম
    ঐ কাপড় পড়িয়ে যা তারা পড়ে।

    আপনার আগেও রাসুলদের নিয়ে হাসাহাসি হতো।
    এর পর ব্যঙ্গকারীদের কথাই ব্যঙ্গকারীদের ঘিরে ফেলে।

    বলে দিন, তোমরা পৃথিবীতে ভ্রমন করে দেখো মিথ্যাবাদিদের কি পরিনতি হয়েছিলো।
    বলে দিন, আকাশে-জমিনে যা আছে এগুলো কার?
    বলেন আল্লাহর!
    উনি নিজের নফসের উপর রহমত লিখেছেন।
    তোমাদেরকে একত্রিত করবেন কিয়ামতের দিন, এতে সন্দেহ নেই।
    যারা নিজেদের ক্ষতি করেছে, তারা বিশ্বাস করবে না।

    দিনে-রাতে যা শান্ত হয় সব উনার। উনি সব শুনেন, জানেন।
    বলে দিন, আমি কি আল্লাহকে বাদ দিয়ে রক্ষক নিবো?
    অথচ উনি আসমান জমিনের প্রতিষ্ঠাতা!

    উনি খাওয়ান, উনাকে কেউ খাওয়ায় না।
    বলে দিন, আমাকে আদেশ করা হয়েছে, যেন আমি অনুগতদের মাঝে প্রথম হই!
    আর আপনি মুশরিকদের কেউ হবেন না।

    বলুন, আমি ভয় করি-
    আমার রবের অবাধ্য হলে মহা দিনের শাস্তির।
    সেদিন যাকে পার করা হবে তার উপর রহম করা হলো।
    এটা পরিষ্কার বিজয়।

    যদি আল্লাহ আপনাকে বিপদ দেন তবে সেটা সরানোর কেউ নেই, উনি ছাড়া।
    যদি ভালো দেন তবে উনি সব কিছুর উপর ক্ষমতাশীল।
    উনি ক্ষমতাসীন উনার দাসদের উপর।
    উনি বিচক্ষন, সব জানেন।

    বলেন, সবচেয়ে বড় সাক্ষি কি?
    বলে দিন, আমার আর তোমাদের মাঝে সাক্ষি আল্লাহ!
    আমাকে এই কোরআন ওহি দিয়ে পাঠিয়েছেন
    যেন এ দিয়ে তোমাদেরকে হুশিয়ার করি
    আর যার যার কাছে এটা পৌছে।

    তোমরা কি সাক্ষ্য দিচ্ছো আল্লাহর সাথে আরো ইলাহ আছে?
    বলেন, এই সাক্ষ্য আমি দেবো না।
    বলেন, বরং উনি একমাত্র ইলাহ!
    আর আমি তোমাদের শিরক থেকে মুক্ত।

    যাদেরকে কিতাব দিয়েছি
    তারা কিতাব এমন করে চিনে, যেমন সন্তানদের চিনে।
    যারা নিজেদের ক্ষতি করেছে তারা বিশ্বাস করবে না।

    তার থেকে আর বড় জালিম কে আছে,
    যে আল্লাহর উপর মিথ্যা অপবাদ দেয়?
    বা উনার আয়াতকে মিথ্যা বলে?
    জালেমদের উনি সফল করেন না।

    সে দিন তাদের সবাইকে এক করবো।
    এর পর মুশরিকদের জিজ্ঞাসা করবো
    কোথায় তোমাদের অংশিদার?
    যাদেরকে কল্পনা করতে?

    এর পরে তাদের ফিতনা থাকবে না
    শুধু এ ছাড়া,
    যে তারা বলবে আমাদের রব আল্লাহর কছম
    আমরা মুশরিক ছিলাম না!

    দেখেন কিভাবে তারা নিজেদের উপর মিথ্যা বলছে।
    দূর হয়ে গিয়েছে আগের বানোয়াট কথা।

    তাদের কেউ আপনার কথা শুনতে থাকে।
    আমি তাদের অন্তরের উপর আবরন দিয়ে দিয়েছি যেন না বুঝে,
    তাদের কানে বধিরতা।

    সব নিদর্শন দেখেও তারা বিশ্বাস আনবে না।
    এমন কি কাফেররা তর্কে এসে আপনাকে বলে,
    এ সব অতীতের কাহিনী।

    তারা এ থেকে নিষেধ করে, এ থেকে পলায়।
    তারা শুধু নিজেদেরকে ধংশ করছে, না বুঝে।

    যদি তখন দেখতে পেতেন,
    যখন তাদেরকে আগুনের কাছে দাড় করানো হবে।
    বলবে হায়!
    যদি আমরা ফিরে যেতে পারতাম,
    আর আমাদের রবের আয়াতকে মিথ্যে না বলতাম।
    যদি আমরা মু'মিনদের কেউ হতাম।

    তাদের কাছে প্রকাশিত হয়েছে যা আগে গোপন ছিলো।
    ফিরে গেলেও তারা নিষিদ্ধ কাজেই ফিরে যেতো।
    তারা মিথ্যাবাদী।

    তারা বলে এই দুনিয়ার জীবনটাই সব।
    আমাদের আরেকবার জীবিত করা হবে না।

    যদি দেখতে পেতেন,
    যখন তাদেরকে দাড় করানো হবে তাদের রবের সামনে।
    উনি বলবেন, এটাই কি সত্য না?
    তারা বলবে, হ্যা আমাদের রব!
    উনি বলবেন, তবে আযাব ভোগ করো তোমাদের কুফরির জন্য।

    তারা ক্ষতিগ্রস্থ যারা আল্লাহর সাথে সাক্ষাতকে মিথ্যা বলে।
    হটাৎ কিয়ামত চলে আসবে।
    তারা বলবে, আফসোস! আমরা অলসতা করতাম।
    নিজেদের পিঠে নিজ পাপের বোঝা তুলবে।
    জেনে নিয়ো, তাদের বোঝা নিকৃষ্ট।

    দুনিয়ার জীবন খেল-তামাশা ছাড়া কিছু না।
    আখিরাতের ঘর তাকওয়াকারীদের জন্য উত্তম।
    তোমরা কি বুঝো না?

    আমি জানি, তাদের কথা আপনাকে কষ্ট দেয়।
    আপনাকে তারা মিথ্যাবাদী বলে না-
    বরং জালেমরা আল্লাহর আয়াতকে অবিশ্বাস করে।

    আপনার আগের রসুলদেরকেও মিথ্যাবাদি বলা হতো।
    উনারা এর উপর সবর করতেন।
    অত্যাচারিত হতেন, আমার সাহায্য আসার আগ পর্যন্ত।
    আল্লাহর কালামকে কেউ বদলাতে পারে না।
    রসুলদের কিছু খবর আপনার কাছে পৌছলো।

    তাদের প্রত্যাখ্যান যখন আপনার কাছে বড় মনে হয়-
    যেন পারলে মাটিতে সুড়ঙ্গ খুজতেন
    বা আকাশে উঠার সিড়ি-
    আর তাদেরকে প্রমান এনে দিতেন।
    অথচ আল্লাহ চাইলে তাদেরকে এক সাথে হিদায়াত দিতে পারতেন।
    আপনি জাহেলদের কেউ হবেন না।

    যারা শুনে তারা জবাব দেয়।
    আর মৃত - তাদেরকে আল্লাহ পূনঃজীবিত করবেন,
    এর পর উনার দিকে ফিরা।

    তারা বলে,
    কোনো নিদর্শন আসে না কেন তার উপর? তার রব থেকে?
    বলে দিন, আল্লাহর ক্ষমতা আছে নিদর্শন পাঠানোর,
    তাদের অধিকাংশ জানে না।

    পৃথিবীর বুকে যত জীব আছে,
    যত পাখি উড়ে দুই ডানায়,
    সব তোমাদের মত উম্মাহ।
    কিতাবে কিছু বাদ রাখি নি।
    এরপর তাদের রবের কাছে সবার হাশর।

    যে আমার আয়াতকে মিথ্যা বলে
    সে বোবা-কালা অন্ধকারে।
    যাকে ইচ্ছে আল্লাহ পথভ্রষ্ট করেন,
    যাকে ইচ্ছে সরল পথে চালান।

    তাদেরকে বলেন,
    বলতো যদি আল্লাহর আযাব আসে, বা কিয়ামত
    তবে কি আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে ডাকবে? যদি সত্যবাদী হও।

    বরং উনাকেই ডাকবে।
    উনি সারিয়ে দেবেন যে কারনে ডেকেছো, যদি চান।
    তোমরা তখন ভুলে যাবে যাদের শিরক করেছো।

    আপনার আগের উম্মতদের কাছেও রসুলদের পাঠিাতাম।
    তাদেরকে দুঃখ-কষ্ট দিয়েছিলাম যেন তারা আকুতি করে।

    তবে শাস্তি আসার পর তারা আকুতি কেন করে নি?
    তাদের অন্তর কঠিন হয়েছিলো,
    আর শয়তান তাদের কাজকে সুন্দর করে ধরেছিলো।

    মনে করিয়ে দেবার পরও যখন তারা ভুলে গেলো,
    তখন খুলে দেই সব কিছুর দরজা।
    সব পেয়ে তারা খুশি হয়,
    এর পর তাদেরকে ধরি, হটাৎ!
    তারা হতাশ হয়ে যায়।

    এর পর জালেমদের শিকড় কেটে গেলো,
    আলহামদু লিল্লাহ, রাব্বিল আলামিন।

    তাদেরকে বলেন,
    বলতো যদি আল্লাহ তোমাদের দৃষ্টি-শ্রবন শক্তি তুলে নেন,
    আর তোমাদের অন্তর সিল করে দেন,
    তবে কোন ইলাহ ফিরিয়ে দিবে, আল্লাহ ছাড়া?
    দেখেন আমি কত ভাবে আয়াত বর্ননা করছি।
    এর পরও তারা এড়িয়ে চলে।

    বলে দিন, যদি তোমাদের উপর আল্লাহর আযাব আসে হটাৎ দৃশ্যমান হয়ে
    তবে জালেম কওমই ধ্বংশ হবে।

    আমি রসুলদের পাঠাই সুসংবাদ আর হুশিয়ার জানাতে।
    যে ঈমান আনে সৎ কাজ করে তার ভয় নেই, দুঃখিত হবে না।
    আর যারা আমার আয়াতকে মিথ্যা বলে,
    তাদেরকে আযাব স্পর্শ করবে, ফাসেকির কারনে।

    বলে দিন,
    আমি বলছি না আমার কাছে আল্লাহর খাজানা আছে।
    আর গায়েবের খবরও আমার জানা নেই।
    আর তোমাদেরকে এও বলছি না যে আমি ফিরিস্তা।
    আমি শুধু তাই অনুসরন করি, যে ওহি আমার উপর আসে।
    বলুন,
    অন্ধ আর অন্ধ-না, দুজন কি সমান?
    তোমরা চিন্তা কর না?

    এটা দিয়ে আপনি সাবধান করেন তাদেরকে,
    যাদের ভয়- তাদের রবের কাছে একত্রিত হওয়া।
    উনি ছাড়া কোনো রক্ষাকারী-সুপারিশকারী নেই।
    তাই তারা যেন তাকওয়া করে।

    আর তাদেরকে দূর করবেন না,
    যারা নিজেদের রবকে সকাল-সন্ধায় ডাকে, সন্তুষ্টি চেয়ে।
    তাদের কোনো হিসাব আপনার উপর নেই।
    আপনার কোনো হিসাব তাদের উপর নেই।
    দূর করলে বরং আপনি জালেমদের একজন।

    এভাবে তাদের কিছুদেরকে দিয়ে অন্যদের পরিক্ষায় ফেলি,
    যেন তারা বলে, ওরাই কি আমাদের মাঝে আল্লাহর পছন্দের দল?
    আল্লাহ জানেন শোকর আদায়কারীদের।

    আপনার কাছে যখন আমার আয়াতে বিশ্বাসিরা আসে,
    বলুন, তোমাদের উপর সালাম!
    তোমাদের রব নিজের উপর রহমত লিখেছেন যে,
    তোমাদের মাঝে যারা না জেনে পাপ করে,
    এর পরে তৌবা করে, নেক কাজ করে,
    তবে উনি গাফুরুর রহিম।

    এভাবে আয়াত বর্ননা করি, যেন পাপীদের পথ স্পষ্ট হয়।

    বলে দিন,
    তোমরা আল্লাহ ছাড়া যাদেরকে ডাকো,
    তাদের ইবাদত করতে আমাকে নিষেধ করা হয়েছে।
    তোমাদের খুশি মতো আমি চলবো না।
    তাহলে আমি বিপথগামী হবো, সুপথে থাকবো না।

    বলে দিন, আমার রবের পাঠানো প্রমানের উপর আমি আছি।
    তোমরা সেটাকে মিথ্যা বলেছো।
    তোমরা এখনই যা চাও, সেটা আমার কাছে নেই।
    স্বিদ্ধান্ত দেয়ার মালিক আল্লাহ।
    উনি সত্য বলেন, শ্রেষ্ঠ ফয়সালাকারী।

    তোমরা এখনই যা চাচ্ছো তা যদি আমার কাছে থাকতো,
    তবে আমার আর তোমাদের মাঝে সব এখানেই শেষ হতো।
    আল্লাহ জালেমদের ব্যপারে জানেন।

    উনার কাছে গায়বের চাবি।
    এসব অন্য কেউ জানে না, উনি ছাড়া।
    উনি জানেন স্থলে-জলে যা আছে।
    উনার জ্ঞানের বাইরে -
    না কোনো পাতা ঝড়ে,
    না কোনো শষ্যের-দানা পড়ে মাটির অন্ধকারে,
    না শুকনো, না ভেজা।
    সবকিছু লিখা আছে পরিষ্কার কিতাবে।

    তিনি রাতে তোমাদের জীবন নিয়ে নেন।
    জানেন তোমরা দিনে যা করো,
    তাই দিনে তোমাদেরকে জীবিত করেন সময়কাল পূর্ন করতে।
    এর পর উনার কাছে ফিরা।
    তোমাদেরকে জানানো হবে যা করে এসেছো।

    উনি বান্দাদের উপর রক্ষাকারী,
    তোমাদের উপর হেফাজতকারী পাঠান।
    এমন কি যখন কারো মৃত্যু আসে,
    তখন উনি অনেককে পাঠান যারা জীবন নেয়।
    তারা কাজে হেলা করে না।

    এর পর আল্লাহর কাছে ফিরা- তাদের সত্য মাওলা!
    বিচার উনার উপর, সবচেয়ে দ্রুত হিসাব নেন।

    বলুন, কে তোমাদের জলে-স্থলের অন্ধকারে রক্ষা করেন?
    যখন উনাকে ডাকো কাতর হয়ে মনে মনে-
    যদি এ থেকে আমাদেরকে রক্ষা করেন তবে আমরা শোকরকারী হবো।

    বলে দিন, তখন আল্লাহ তোমাদের উদ্ধার করেন সেই বিপদ থেকে,
    আর সমস্ত বিপদাপদ থেকে।
    এর পরও তোমরা শিরক করো।

    বলে দিন,
    উনি উপর থেকে বা নিচ থেকে তোমাদের আযাব পাঠানোর ক্ষমতা রাখেন।
    অথবা তোমাদের দিশেহারা করে দিতে পারেন দলাদলি করিয়ে।
    একদলকে ভোগ করাতে পারেন অন্য দলের আক্রমন।
    দেখুন কত ভাবে আমি আয়াত বর্ননা করি যেন তারা বুঝে।

    তোমার কওম একে মিথ্যা বলে, অথচ এটাই সত্যি।
    বলে দিন, আমি কি তোমাদের জন্য উকিল না?

    প্রতিটা ভবিষ্যৎবানীর নির্দিষ্ট সময় আছে,
    তারা শিগ্রি জানতে পারবে।

    যখন দেখবেন তারা আমার আয়াত নিয়ে বাজে কথা বলছে,
    তখন তাদের থেকে দূরে সরে যান, যতক্ষন না অন্য প্রসংগে যায়।
    যদি শয়তান আপনাকে ভুলিয়ে দেয়,
    তবে মনে পড়ার পর জালেমদের সাথে বসে থাকবেন না।

    তাকওয়াকারীদের উপর ঐ সব লোকদের হিসাবের দায়িত্ব না।
    বরং দায়িত্ব শুধু মনে করিয়ে দেয়া, যেন তারাও তাকওয়া করে।

    যারা নিজেদের দ্বীনকে খেল-তামাশা বানিয়েছে তাদেরকে ছেড়ে দিন।
    দুনিয়া তাদের ধোকায় ফেলেছে।
    আর এই কোরআন দিয়ে উপদেশ দিতে থাকেন
    যেন কেউ নিজের কামাই দিয়ে ধ্বংশ না হয়।
    তার জন্য কোনো ওলি-শাফায়াতকারী নেই, আল্লাহ ছাড়া।
    মুক্তির জন্য সেদিন সব দিতে চাইলেও গ্রহন করা হবে না।
    এদের কামাই তাদেরকে ধ্বংশ করেছে।
    কুফরির জন্য তাদের শাস্তি ফুটন্ত খাবার পানি আর কষ্টকর আযাব।

    বলে দিন,
    আমরা কি আল্লাহ ছাড়া অন্যকে ডাকবো?
    যে আমাদের উপকার করতে পারে না, ক্ষতিও না।
    আল্লাহ আমাদের পথ দেখানোর পর কি পেছনে হাটবো?
    তার মত, যাকে শয়তানরা উসকে দিয়ে হয়রান করে দিয়েছে!
    তার বন্ধুরা তাকে পথে ডাকছে - আমাদের দিকে আসো!
    বলে দিন, আল্লাহর পথই একমাত্র পথ।
    আমাদের হুকুম করা হয়েছে রাব্বুল আলামিনের কাছে আত্মসমর্পন করতে।
    আর নামাজ কায়েম করতে, উনাকে ভয় করতে।
    উনার কাছে তোমরা একত্রিত হবে।

    উনি আসমান-জমিন সৃষ্টি করেছেন, সত্যিকারে।
    যে দিন বলেন হও, হয়ে যায়, উনার কথা সত্য।
    যে দিন শিংগায় ফু দেয়া হবে, সে দিন রাজত্ব তার।
    জানেন অদৃশ্য, জানেন দৃশ্য।
    উনি বিচক্ষন, সব জানেন।

    যখন ইব্রাহিম উনার পিতা আজরকে বললেন,
    আপনারা কি মূর্তিগুলোকে ইলাহ বানিয়েছেন?
    আমি দেখছি আপনি আর আপনার কওম স্পষ্ট ভুলের মাঝে আছেন।

    এভাবে ইব্রাহীমকে আসমান-জমিনের রাজত্ব দেখালাম,
    যেন শক্ত বিশ্বাস আনেন।

    যখন রাত্রি ঢেকে ফেললো, উনি তারকা দেখলেন।
    বললেন, এটা আমার রব।
    যখন ডুবে গেলো বললেন,
    যা ডুবে যায় তা আমি পছন্দ করি না।

    যখন চাদ উঠতে দেখলেন, বললেন এটা আমার রব।
    যখন ডুবে গেলো, বললেন যদি আমার রব আমাকে পথ না দেখান
    তবে আমি পথভ্রষ্টদের একজন হবো।

    যখন সূর্য উঠতে দেখলেন বললেন,
    এটা আমার রব, এটা সবচেয়ে বড়।
    যখন ডুবে গেলো বললেন,
    আমার কওম! তোমাদের শিরক থেকে আমি পবিত্র।
    আমি মুখ ঘুরালাম একমাত্র তার দিকে,
    যিনি আসমান জমিন সৃষ্টি করেছেন।
    আমি মুশরিকদের কেউ না।

    উনার কওম উনার সাথে ঝগড়া আরম্ভ করলো।
    উনি বললেন,
    তোমরা কি আল্লাহকে নিয়ে আমার সাথে ঝগড়া করছো?
    অথচ উনি আমাকে পথ দেখিয়েছেন।
    তোমরা যাদেরকে শিরক কর তাদেরকে ভয় করি না,
    বরং আমার রব যা চান সেটাকে ভয় করি।
    সব কিছুর উপর আমার রবের জ্ঞান।
    তোমরা কি মনে আনো না?

    তোমরা যাদের শিরক কর, তাদেরকে আমি কি করে ভয় করবো?
    অথচ তোমারা আল্লাহর সাথে শিরক করতে ভয় করো না!
    এ অধিকার তোমাদের দেয়া হয় নি।
    দু দিকের মাঝে কে বেশি হকদার নিরাপত্তা দিতে?
    যদি জানতে।

    যারা ঈমান এনেছে, আর ঈমানের সাথে জুলুম মিশায় নি,
    তাদের জন্য নিরাপত্তা, তারা হিদায়াত প্রাপ্ত।

    এ ছিলো আমার যুক্তি
    যা ইব্রাহীমকে দিয়েছিলাম তার কওমের উপর।
    যাকে ইচ্ছে আমি বহুস্তর উপরে উঠাই।
    আপনার রব বিজ্ঞ, জানেন।

    আর উনাকে দান করেছি ইসহাক, ও ইয়াকুব।
    সবাইকে পথ দেখিয়েছি, নুহকে পথ দেখিয়েছি তারও আগে।
    উনার বংশধারায় এসেছে দাউদ, সোলায়মান, আইয়ুব, ইউসুফ, মুসা, হারুন।
    এভাবে সৎ লোকদের পুরষ্কার দেই।
    জাকারিয়া, ইয়াহইয়া, ঈসা, ইলইয়াস সবাই নেককার ছিলেন।
    ঈসমাইল, ইয়াসাআ, ইউনুস, লুত প্রত্যেককে বিশ্বে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছিলাম।
    তাদের পূর্বপুরুষ, পরবর্তি বংশধর, ভাইদের থেকে নির্বচিত করেছি ও সরল পথ দেখিয়েছি।

    এটা আল্লাহর হিদায়াত,
    যা দিয়ে উনার আবেদদের মাঝে যাকে ইচ্ছা হিদায়াত দেন।
    যদি তারা শিরক করতো তবে তাদের আমল বাতিল হয়ে যেতো।
    উনাদেরকে কিতাব, হুকুমত, নবুয়ত দিয়েছি।
    যদি তারা এতে কুফরি করতো তবে
    দায়িত্ব দিতাম এমন কওমকে যারা কুফরি করতো না।

    আল্লাহ তাদের সৎ পথে চালিয়েছেন,
    তাই তাদের সৎপথের অনুসরন করুন।
    বলে দিন, এর জন্য আমি তোমাদের কাছে টাকা চাইনা।
    এ মনে করিয়ে দেবার জন্য, সব দুনিয়াকে।

    তারা আল্লাহকে যোগ্য সম্মান করে নি,
    যারা বলে: কোনো মানুষের উপর আল্লাহ কিছু নাজিল করেন নি।
    বলেন, মুসা যে কিতাব এনেছিলো তা কে নাজিল করেছিলো?
    সেটা ছিলো মানুষের জন্য নূর আর হিদায়াত।
    যার কিছু তোমরা কাগজে প্রকাশ করো, অধিকাংশ গোপন করো।
    তোমাদের শেখানো হয়েছিলো যা তোমরা বা তোমাদের বাপ-দাদারা জানতো না।
    বলেন: আল্লাহ!
    এর পর তাদেরকে তর্ক খেলার মাঝে ছেড়ে দিন।

    এই কিতাব নাজিল করেছি বরকতময় করে,
    এর আগের গুলোর সমর্থক করে।
    যেন আপনি মক্কা আর আশে-পাশের লোকদের সাবধান করতে পারেন।
    যারা আখিরাতে বিশ্বাস করে তারা
    এতে বিশ্বাস করে আর নামাজের হেফাজত করে।

    তার থেকে বড় জালিম কে, যে আল্লাহকে নিয়ে মিথ্যে বলে?
    যে বলে, আমার উপর ওহি এসেছে, অথচ তার উপর কোনো ওহি আসে নি।
    যে বলে, আল্লাহ যেমন নাযিল করেছেন, আমিও নাজিল করে দেখাচ্ছি।
    যদি দেখতেন, যখন-
    যালেমরা থাকবে মৃত্যু যন্ত্রনায়।
    ফিরিস্তারা হাত বাড়িয়ে দিয়েছে, তোমাদের জান বের করে দাও!
    তোমাদের জন্য আজকে অপমানকর আযাব,
    আল্লাহকে নিয়ে যেই মিথ্যে বলতে তার কারনে।
    উনার আয়াতের সামনে তোমরা অহংকার করতে।

    তোমরা একা এসেছো, যেভাবে প্রথম সৃষ্টি করেছিলাম।
    যা দিয়েছিলাম সব পিছে ফেলে।
    তোমাদের সেই সুপারিশকারীদের দেখছি না,
    যাদেরকে শিরকে ধারনা করতে।
    তোমাদের সম্পর্ক কেটে গিয়েছে, দাবি সরে গিয়েছে।

    আল্লাহ দানা-বীজকে ফুটান।
    মৃত থেকে জীবিত বের করেন, আবার জীবিত থেকে মৃত।
    এ হলেন আল্লাহ! কোথায় ধোকায় পড়ছো?

    ভোরকে ফুটান, রাত করেন শান্তির।
    হিসাব রাখার জন্য চাদ-সূর্য।
    এসব নির্ধারিত মহান জ্ঞানীর।

    উনি তারকা দিয়েছেন।
    যেন স্থলে-জলের অন্ধকারে এ দিয়ে পথ খুজে পাও।
    বিভিন্ন ভাবে আয়াত বললাম, জ্ঞানিদের জন্য।

    তোমাদের বিস্তার করেছেন এক জন থেকে।
    এর পর থাকার জায়গা, রাখার জায়গা দিয়েছেন।
    বিভিন্ন ভাবে আয়াত বললাম, চিন্তাবিদদের জন্য।

    আকাশ থেকে পানি নামান।
    এ থেকে সকল গাছ বের করি।
    এ থেকে সবুজ ফসল।
    এ থেকে স্তরে স্তরে শস্য।
    আর খেজুর গাছ, যার কাদি বেরিয়ে ঝুলে থাকে।
    আংগুর, জলপাই, ডালিমের বাগান।
    সব একই রকম, তবুও ভিন্ন।
    দেখো সেই ফল, যখন তা ফলে আর পাকে।
    এর মাঝে আছে বিশ্বাসিদের জন্য নিদর্শন।

    তারা জ্বীনদের আল্লাহর সাথে শরিক করে, যাদেরকে আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন।
    পুত্র-কন্যা আছে বলে দোষারোপ করে, না জেনে।
    আল্লাহ পবিত্র তাদের বর্ননার উপরে।

    তিনি শুরু করেছেন আসমান-জমিন।
    কি করে উনার পুত্র হবে যেখানে সংগী নেই?
    বরং উনি সব কিছু সৃষ্টি করেছেন, উনি সব জানেন।

    উনিই আল্লাহ, তোমাদের রব!
    উনি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই।
    সব কিছুর স্রষ্টা, তাই উনার ইবাদত করো।
    উনি সব কিছুর উপর উকিল।

    দৃষ্টি উনাকে পায় না, উনি সকল দৃষ্টিকে পান।
    উনি সুক্ষ্ম জ্ঞানী।

    তোমাদের রবের থেকে এসেছে অন্তরদৃষ্টি।
    যে দেখতে পাবে, তা নিজের জন্য।
    যে অন্ধ হবে, তা তার উপর।
    আমি তোমাদের রক্ষাকারী না।

    বিভিন্নভাবে আয়াত বর্ননা করছি
    যেন তারা বলে, আপনি দরস নিয়েছেন।
    জ্ঞানিদের কাছে তা বর্ননা করার জন্য।

    আপনার রব থেকে যে ওহি এসেছে সেটার অনুসরন করুন।
    উনি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই।
    এবং মুশরিকদের থেকে সরে যান।

    যদি আল্লাহ তাই চাইতেন তবে তারা শিরক করতো না।
    আপনাকে তাদের রক্ষাকারী করি নি,
    আপনার উপর তাদের দায়িত্ব না।

    আল্লাহকে বাদ দিয়ে যেগুলোকে তারা ডাকে,
    সেগুলোকে গালি দিবে না।
    তাহলে তারাও শত্রুতা করে আল্লাহকে গালি দেবে, না জেনে।
    এভাবে সব জাতির কাছে নিজেদের কাজকে সুন্দর করে রাখি।
    এরপর তাদের রবের কাছে ফিরবে।
    তাদের জানানো হবে কি করে এসেছে।

    শক্ত শপথে তারা আল্লাহর নামে কসম করে যে-
    কোনো নিদর্শন আসলে তারা বিশ্বাস করতো।
    বলে দিন নিদর্শন আল্লাহর কাছে।
    কে তোমাদের বুঝাবে! নিদর্শন আসলেও তারা বিশ্বাস করতো না।

    আমি তাদের অন্তর আর চোখকে ঘুরিয়ে দেবো,
    যে রকম তারা প্রথমবার এতে বিশ্বাস করে নি।
    তাদেরকে ছেড়ে দেবো নিজেদের অবাধ্যতার মাঝে বিভ্রান্ত হয়ে ঘুরার জন্য।

    যদি তাদের উপর ফেরেস্তা নামাতাম,
    আর মৃতরা তাদের সাথে কথা বলতো,
    আর সমস্ত কিছু তাদের কাছে একত্র করতাম, মুখোমুখি -
    তবুও তারা বিশ্বাস করতো না, যদি না আল্লাহ চান।
    তাদের অধিকাংশ অজ্ঞ।

    এভাবে প্রত্যেক নবীর মাঝে শত্রু দিয়েছি শয়তানকে
    মানুষ আর জ্বীন থেকে।
    তারা এক দল অন্যকে সাজানো ধোকার কথা শিখিয়ে দেয়।
    আপনার রব চাইলে এ কাজ করতো না।

    তাদের ছেড়ে দিন, তাদের বানোয়াট কথায়।
    যেন যারা আখিরাতে বিশ্বাস করে না
    তাদের অন্তর সে দিকেই ঝুকে থাকে।
    যেন যারা খারাপ কাজে লেগে আছে
    তারা তাতে লেগে থেকে সন্তুষ্ট থাকে।

    আমি কি আল্লাহকে ছেড়ে অন্য বিচারক খুজবো?
    অথচ উনি তোমাদের উপর কিতাব নাজিল করেছেন, বিস্তারিত।
    যাদেরকে কিতাব দিয়েছি তারা জানে এটা সত্যি আপনার রব থেকে নাজিল।
    আপনি সন্দেহকারীদের একজন হবেন না।

    আপনার রবের কথা পূর্ন হয়েছে, সত্য আর ন্যয় দিয়ে।
    উনার কথার পরিবর্তনকারী নেই!
    উনি সব শুনেন জানেন।

    দুনিয়ার অধিকাংশ লোকের অনুসরন করলে
    তারা আপনাকে আল্লাহর পথ থেকে সরিয়ে দেবে।
    তারা নিজ ধারনার অনুসরন করে,
    মিথ্যা ধারনা থেকে কথা বলে।

    আপনার রব জানেন কে পথ থেকে সরে গিয়েছে,
    আর কে সরল পথে আছে।

    অতঃপর যার উপর আল্লাহর নাম উচ্চারিত হয়েছে তা থেকে খান,
    যদি উনার আয়াতে বিশ্বাসি হন।

    তোমরা কেন আল্লাহর নামে যা জবাই করা হয়েছে তা খাও না?
    অথচ তোমাদেরকে বলে দেয়া হয়েছে, কি তোমাদের জন্য হারাম।
    তবে নিরুপায় হলে ভিন্ন কথা।
    অধিকাংশ লোক ইলেম ছাড়া মন মত চলে বিপথগামী হয়।
    আপনার রব সীমা অতিক্রম কারীদেরকে জানেন।

    আর গোপন-প্রাকাশ্য গুনাহ ছেড়ে দাও।
    যারা গুনাহ করে তারা কাজের ফল পাবে।

    আল্লাহর নামে যা জবাই হয় নি তা খেও না, এটা ফাসেকি।
    শয়তানরা তাদের বন্ধুদের পরামর্শ দেয় তোমাদের সাথে তর্ক করতে।
    তাদের অনুসরন করলে তোমরা মুশরিক হয়ে যাবে।

    যে মৃত ছিলো এর পর জীবিত করেছি
    তাকে নূর দিয়েছি, এ দিয়ে সে মানুষের মাঝে হাটে।
    সে কি তার মত? যে অন্ধকারে, কখনো বের হবে না!
    এভাবে কাফেরদের কাজ তাদের কাছে সাজিয়ে দেয়া হয়।

    এভাবে প্রতি শহরে অপরাধীদেরকে নেতা বানাই,
    যেন তারা সেখানে পরিকল্পনা করে।
    তাদের সব পরিকল্পনা নিজেদের বিরুদ্ধে,
    যদিও তারা বুঝে না।

    তাদের কাছে আয়াত আসলে বলে
    আল্লাহর রসুলকে যা দেয়া হয়েছে
    সেই ভাবে আমাদেরকে না দিলে ঈমান আনবো না।
    আল্লাহ জানেন রিসালাত উনি কোথায় পাঠাবেন।
    পাপিরা আল্লাহর অপমান আর আর কঠিন শাস্তি ভোগ করবে,
    তাদের পরিল্পনার জন্য।

    আল্লাহ যার ভালো চান
    তার অন্তরকে ইসলামের জন্য প্রশস্ত করে দেন।
    যাকে বিপথগামী করতে চান,
    তার অন্তরকে আটোসাটো সংকির্ন করে দেন যেন সে আকাশে উড়ছে।
    এভাবে আল্লাহ যারা ঈমান আনে না, তাদের অন্তর ময়লা করে দেন।

    এ আপনার রবের সরল পথ।
    মনযোগীদের জন্য আয়াতকে বিশদ ব্যখ্যা করছি।
    যাদের জন্য শান্তির ঘর আছে তাদের রবের কাছে।
    উনি তাদের বন্ধু তাদের কাজের কারনে।

    সেদিন তাদেরকে এক করা হবে।
    হে জ্বীন! অনেক মানুষকে তোমরা নিয়েছো।
    মানুষদের মাঝে জ্বীনদের বন্ধুরা বলবে
    আমাদের রব!
    আমরা তাদের থেকে, তারা আমাদের থেকে উপকার নিয়েছি।
    এর পর আপনার শেষ সময় আমাদের কাছে চলে আসে।

    উনি বলবেন, তবে আগুন তোমাদের জায়গা, সেখানে ঢুকবে,
    আল্লাহ যাকে চান না, সে ছাড়া।
    আপনার রব জ্ঞানী, জানেন।
    এভাব আমি জালমদের দলে দলে বন্ধুত্ব করে দেই,
    তাদের কামাইয়ের কারনে।

    হে জ্বীন আর মানুষ!
    আমি কি তোমাদের কাছে রাসুল পাঠাই নি? তোমাদের মাঝে থেকে?
    তোমাদেরকে আমার আয়াত বলতো,
    আর এই দিনের, এই সাক্ষাতের হুশিয়ারি জানাতো?
    তারা বলবে, আমরা নিজেরা নিজেদের সাক্ষি।
    দুনিয়ার জীবন তাদের বিভ্রান্ত করে রেখেছিলো।
    তারা সাক্ষি যে নিজেরা কাফের ছিলো।

    যেন এ না হয় যে,
    আপনার রব কোনো শহরকে ধ্বংশ করেন তাদের জুলুমের কারনে
    আর তারা জানে না কেন।

    প্রত্যেকের কাজের জন্য তাকে একটা স্তর দেয়া হয়।
    তারা যা করে এ ব্যপারে আপনার রব অজ্ঞ না।

    আপনার রব অমুখাপেক্ষি, দয়াময়।
    চাইলে তোমাদের সরিয়ে তোমাদের পরে যাদেরকে চান আনতে পারেন।
    যেভাবে তোমাদেরকে এনেছেন অন্য কওমের বংশধর হিসাবে।

    যা ওয়াদা করা হয়েছে তা নিশ্চিৎ আসবে।
    তোমরা এড়াতে পারবে না।

    বলে দিন, আমার কওম!
    তোমাদের জায়গায় তোমরা কাজ করো, আমিও করছি।
    কিছু দিন পর জানবে শেষ-আলয় কার।
    জালেমরা সফল হয় না।

    আল্লাহ যে ফসল আর পশু উৎপাদন করেন
    তা থেকে তারা আল্লাহর জন্য ভাগ করে।
    বলে এ আল্লাহর জন্য, এ আমাদের শরিকদের জন্য - ধারনা থেকে।
    তাদের শরিকদের কিছু আল্লাহর কাছে পৌছে না,
    আল্লাহর জন্য যা, তা তাদের শরিকদের কাছে পৌছে।
    মন্দ তাদের বিচার।

    এভাবে শরিকরা অধিকাংশ কাফেরদের কাছে
    নিজের সন্তান হত্যাকে সুন্দর করে দেখায়।
    তাদেরকে ধ্বংশ আর ধর্মের মাঝে বিভ্রান্ত করতে।
    আল্লাহ চাইলে তারা এমনটা করতে পারতো না।
    তাদেরকে তাদের বানোয়াট জিনিস সহ ছেড়ে দিন।

    তারা বলে "এ জন্তু-ফসল নিষিদ্ধ।
    কেউ খেতে পারবে না, যাদেরকে বলি তারা ছাড়া।"
    ধারনা থেকে কথা।
    আর কিছু পশুর ব্যপারে বলে, "এদের পিঠে চড়া নিষেধ।"
    কিছু পশু আল্লাহর নাম না নিয়ে জবাই করে।
    এসব আল্লাহর নামে বানানো কথা।
    কথা বানানোর শাস্তি উনি তাদের দেবেন।

    তারা বলে "এই পশুগুলো গর্ভে যা আছে
    তার ভাগ পুরুষরা পাবে! মহিলাদের জন্য নিষেধ।
    তবে বাচ্চা যদি মৃত হয় তবে সবার ভাগ সমান।"
    এরকম ব্যখ্যা দেবার শাস্তি উনি তাদের দেবেন।
    উনি জ্ঞানি, জানেন।

    নিজেদের সন্তানদের যারা হত্যা করেছে, তাদের ক্ষতি হয়েছে।
    বোকার মত, না জেনে।
    আর আল্লাহর দেয়া রিজিক যারা হারাম করে
    আল্লাহর নামে বানানো কথা বলে,
    তারা পথভ্রষ্ট, পথপ্রাপ্ত না।

    উনি বাগান দিয়েছেন, লতা, লতা না।
    খেজুর গাছ, বিভিন্ন ফসল।
    জলপাই, ডালিম, একই রকম, বিভিন্ন রকম।
    সে ফল খাও যখন ফলে।
    আর এর হক দিয়ে দাও, ফসল কাটার দিনে।
    তবে অপচয় করো না, উনি অপচয়কারীকে ভালোবাসেন না।

    পশু দিয়েছেন মাল বহন আর গোস্তের জন্য।
    খাও আল্লাহর দেয়া রিজিক থেকে।
    শয়তানের পথ অনুসরন করো না, সে স্পষ্ট শত্রু।

    আট জোড়া - দুটো ভেড়া, দুটো ছাগল।
    বলে দিন, "উনি কি নর দুটো হারাম করেছেন? নাকি মাদি দুটো?
    নাকি যে দুটো গর্ভে আছে?
    জেনে বলো, যদি সত্যবাদি হও।"

    আর দুটো উট, দুটো গরু।
    বলে দিন, "উনি কি নর দুটো হারাম করেছেন? নাকি মাদি দুটো?
    নাকি যে দুটো গর্ভে আছে?
    তোমরা দেখেছিলে আল্লাহকে এ শিক্ষা দিতে?"
    তার থেকে বড় জালিম কে? যে আল্লাহকে নিয়ে মিথ্যা বানিয়ে বলে
    মানুষকে না জেনে পথভ্রষ্ট করতে।
    আল্লাহ জালেমদের পথ দেখান না।

    বলে দিন, আমার কাছে যে ওহি আসে
    তাতে খাওয়ার মত হারাম কিছু পাই নি এ ছাড়া-
    মৃত, রক্ত যেটা গড়িয়ে পড়ে, শুকরের গোস্ত যা অপবিত্র,
    যা আল্লাহ ছাড়া অন্যের নামে জবাই হয়েছে, এ পাপ।
    কিন্তু যে নিরুপায়, অনিচ্ছায় আর মাত্রা না ছাড়ায়-
    তবে আপনার রব দয়ালু ক্ষমাশীল।

    ইহুদিদের জন্য হারাম করেছিলাম সব পশু যার থাবা আছে।
    আর ভেড়া আর গরুর চর্বি, তবে
    যা পিঠ, পেট আর হাড়ের সাথে থাকে তা ছাড়া।
    এটা তাদের অবাধ্যতার শাস্তি, আমি সত্য বলি।

    তারা যদি আপনাকে মিথ্যাবাদী বলে,
    তবে বলে দিন "তোমাদের রব বিস্তৃত রহমতের মালিক।
    তবে পাপিদের থেকে উনার শাস্তি সরবে না।"

    যারা শিরক করে তারা বলবে,
    "আল্লাহ চাইলে আমরা, বাপ-দাদারা শিরক করতো না।
    আমরা কিছু হারাম করতাম না।"
    তাদের আগের লোকেরাও একই মিথ্যা বলতো,
    যতক্ষন না আমার শাস্তির স্বাধ পেয়েছিলো।
    বলেন, "তোমরা জানো? দেখাও, কিভাবে।
    বরং তোমরা ধারনার পেছনে ছুটছো।
    এ তোমাদের আন্দাজ।"

    বলে দিন, "তবে চুড়ান্ত যুক্তি আল্লাহর।
    যে উনি চাইলে তোমাদের সবাইকে হিদায়াত দিয়ে দিতে পারতেন।"

    বলে দিন, "নিয়ে আসো তোমাদের সেই সাক্ষিকে
    যে সাক্ষ্য দেবে এই সব আল্লাহ হারাম করেছেন।"
    তারা সাক্ষ্য দিলে, আপনি তাদের সাথে সাক্ষ্য দেবেন না।
    তাদের ইচ্ছা মত চলবেন না
    যারা আমার আয়াতকে মিথ্যা বলে,
    যারা আখিরাতে বিশ্বাস করে না,
    যারা অন্যদেরকে তাদের রবের সমান মনে করে।

    বলে দিন,
    এসো বলে দেই তোমাদের রব কি হারাম করেছেন।
    তোমাদের রবের সাথে শিরক করবে না।
    পিতা-মাতার সাথে এহসান করবে।
    দারিদ্রতার কারনে সন্তানদের হত্যা করবে না,
    তাদেরকে-তোমাদেরকে আমি খাওয়াই।
    খারাপ কাজের কাছে যাবে না, গোপন বা খোলামেলা।
    আল্লাহ যা নিষেধ করেছেন তাদেরকে হত্যা করবে না, ন্যয়ভাবে ছাড়া।
    এই তোমাদের প্রতি নির্দেশ, যেন তোমরা বুঝো।

    এতিমদের মালের কাছে যাবে না
    ভালো উদ্যেশ্য ছাড়া, যতক্ষন না সে বয়সে পৌছে।
    ওজন-পরিমান পূর্ন করো ন্যয় ভাবে।
    আমি কাউকে সাধ্যের বেশি কষ্ট দেই না।
    আর কথায় ন্যয়নিষ্ঠ হও, যদিও আপনজনের ব্যপারে হয়।
    আল্লাহর ওয়াদা পূর্ন করো।
    এ তোমারদের জন্য নির্দেশ, যেন মনে রাখো।

    এ আমার সোজা পথ, এ পথে চলো।
    অন্য পথগুলোতে চলো না, এ পথ থেকে সরে যাবে।
    এ তোমাদের জন্য নির্দেশ, যেন তাকওয়া করো।

    এর পর মুসাকে কিতাব দিয়েছি,
    পূর্নাঙ্গ তার জন্য যে সৎ কাজ করে,
    সব কিছুর ব্যখ্যা, হিদায়াত, রহমত দিয়ে।
    যেন আল্লাহর সাথে সাক্ষাতে তারা বিশ্বাসি হয়।

    এটা কিতাব। নাজিল করেছি বরকতময় করে।
    এর অনুসরন করো, ভয় করো, যেন তোমরা রহমত পাও।

    পাছে তোমরা বলো, "কিতাব আমাদের আগে দুই দলের উপর নাজিল হয়েছিলো।
    আমরা জানতাম না এতে কি ছিলো।"

    বা বলো, "যদি আমাদের উপর কিতাব নাজিল হতো
    তবে তাদের থেকে বেশি সৎপথে থাকতাম।"
    এখন তোমাদের রব থেকে স্পষ্ট প্রমান, হিদায়াত, রহমত এসেছে।
    তার থেকে বড় জালিম কে, যে আল্লাহর আয়াতকে মিথ্যা বলে?
    আর তা এড়িয়ে চলে।
    যারা আমার আয়াত এড়িয়ে চলে তাদের জন্য জঘন্য শাস্তি এড়িয়ে চলার জন্য।

    তারা কি তবে অপেক্ষায় আছে
    যে তাদের কাছে কোনো ফিরিস্তা আসবে,
    বা আপনার রব নিজে আসবেন,
    বা আপনার রবের কাছ থেকে কোনো প্রমান আসবে?

    যে দিন আপনার রবের থেকে প্রমান আসবে,
    সে দিন কারো ঈমান তার কাজে আসেবে না,
    যদি না সে এর আগেই ঈমান এনে থাকে
    এবং ঐ ঈমান নিয়ে সৎ কাজ করে থাকে।

    বলে দিন, "তোমরা অপেক্ষায় থাকো। আমরাও অপেক্ষায় আছি।"

    যারা নিজেদের দ্বীনকে বিভক্ত করে ভাগ হয়েছে দলে দলে,
    তাদের ব্যপারে আপনার কোনো দায় নেই।
    তাদের দায়িত্ব আল্লাহর উপর।
    উনি তাদেরকে জানাবেন তারা কি করে এসেছে।

    যে কোনো সোয়াব নিয়ে আসবে, তার জন্য এর দশ গুন।
    যে গুনাহ নিয়ে আসবে, তার সমান পাবে। জুলুম করা হবে না।

    বলে দিন, "আমার রব আমাকে সরল পথ দেখিয়েছেন,
    সত্য ধর্ম, ইব্রাহীমের ধর্ম, এক খোদার।
    উনি মুশরিক ছিলেন না।"

    বলে দিন আমার নামাজ, কোরবানী, জীবন, মরন আল্লাহর জন্য!
    উনি বিশ্বের রব।

    উনার কোনো শরিক নেই।
    এর হুকুম আমাকে দেয়া হয়েছে।
    আমি মুসলিমদের মাঝে প্রথম।

    বলে দিন, "তবে কি আমি আল্লাহকে বাদ দিয়ে রব খুজবো?
    অথচ উনি সব কিছুর রব!"
    প্রত্যেকের কামাই তার নিজের জন্য।
    কেউ অন্যের বোঝা বহন করবে না।
    এর পর তোমাদের রবের কাছে ফিরে আসবে।
    তোমাদের জানানো হবে যা কিছু নিয়ে তর্ক করতে সে বিষয়ে।

    উনি তোমাদেরকে পৃথিবীর খলিফা বানিয়েছেন।
    তোমাদের কিছুকে অন্যেদের উপরে সম্মান দিয়েছেন,
    এ দিয়ে তোমাদেরকে পরিক্ষা করার জন্য।
    তোমার রব দ্রুত শাস্তি দেন!
    উনি দয়ালু ক্ষমাময়!

    - সুরা আল-আনআম থেকে।

    20-Sep-2017 5:46 pm

    21-Sep-2017 8:09 am


    ২:২৮২
    يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ
    إِذَا تَدَايَنتُم بِدَيْنٍ إِلَى أَجَلٍ مُّسَمًّى فَاكْتُبُوهُ
    وَلْيَكْتُب بَّيْنَكُمْ كَاتِبٌ بِالْعَدْلِ
    وَلاَ يَأْبَ كَاتِبٌ أَنْ يَكْتُبَ كَمَا عَلَّمَهُ اللّهُ
    فَلْيَكْتُبْ وَلْيُمْلِلِ الَّذِي عَلَيْهِ الْحَقُّ
    وَلْيَتَّقِ اللّهَ رَبَّهُ وَلاَ يَبْخَسْ مِنْهُ شَيْئًا
    فَإن كَانَ الَّذِي عَلَيْهِ الْحَقُّ سَفِيهًا أَوْ ضَعِيفًا
    أَوْ لاَ يَسْتَطِيعُ أَن يُمِلَّ هُوَ فَلْيُمْلِلْ وَلِيُّهُ بِالْعَدْلِ
    হে যারা ঈমান এনেছো,
    যখন তোমরা ঋন নাও, কিছু সময়ের জন্য, তবে লিখে রাখো।
    লিখক তোমাদের মাঝে লিখে দিবে ঠিক ভাবে।
    লিখক লিখতে অস্বীকৃতি জানাবে না, আল্লাহ তাকে শিক্ষা দিয়েছেন।
    লিখবে আর যে ঋন নিয়েছে সে বলে দেবে কি লিখবে।
    আল্লাহকে ভয় করবে, তার রব! কিছু কমাবে না।
    যে ঋন নিয়েছে সে যদি বোকা, দুর্বল হয় বা বলতে না পারে কি লিখবে,
    তবে তার অভিভাবক বলে দিবে, ন্যয় ভাবে।
    ...

    শব্দ,
    দাইন-ঋন : بِدَيْنٍ
    আবা-অস্বিকার : يَأْبَ
    ইউমলিল-বলে দিবে কি লিখবে : وَلْيُمْلِلِ এর রুট/অর্থ আমি ডিকশেনারিতে পেলাম না।
    বাখস-কমানো : يَبْخَسْ
    সাফাহ-বোকা : سَفِيهًا সুফাহা মানে সাধারন লোক। আগে এসেছে।

    সুরা বাকারার আয়াত।
    আয়াতটার তিন ভাগের একভাগ অনুবাদ করেছি।
    বাকি অংশ কালকে ইনশাল্লাহ।

    21-Sep-2017 8:09 am

    21-Sep-2017 1:46 pm


    News: Bali tourists are unknowingly eating dog meat that they think is chicken.

    তোমরা যারা ইন্দোনেশিযার বালিতে ঘুরতে গিয়ে মুরগির গোস্ত খেয়ে এসেছো।

    21-Sep-2017 1:46 pm

    21-Sep-2017 2:28 pm


    আজকে সন্ধ্যায় ইনশাল্লাহ মুহাররমের চাদ দেখা যাবে।

    কালকে থেকে আরবী নতুন বছর ১৪৩৯ হিজরি আরম্ভ হচ্ছে।

    কালকে মুহাররমের ১ তারিখ। আশুরার রোজা রাখতে হবে রবিবার ১লা অকটোবর। এটা রাখলে পিছনের ১ বছরের গুনাহ মাফ হয়ে যায়।

    21-Sep-2017 2:28 pm

    21-Sep-2017 3:32 pm


    Climate change:

    Today,

  • 6.1 earthquake strikes Japan, near Fukishama, Japan. Another 6.4 near China triggering tsunami warning.

    - 5.7 earthquake strikes Bali, Indonesia. Indicating that a 50 year old volcano is about to erupt.

    - Mexico earthquake triggered a volcano to erupt 50 km from it.

    - Death toll from Mexico quake is expected to hit a 1000, though 200+ bodies have been rescued now.

      Comments:
    • The title was intentionally misleading.
    • এই ধরনের পোষ্টগুলোকে কেউ প্রচন্ড অপছন্দ করে। কমেন্ট খোলা থাকলে এসে গালা গালি করা আরম্ভ করে শেষে "আল্লাহকে ভয় করেন" এডভাইজ দিয়ে যায়।

      আবার কেউ এগুলোর জানার জন্য আমাকে ফোন করতে থাকে।

      যারা জানতে চায় এই পোষ্টগুলো শুধু তাদের জন্য :-P

    21-Sep-2017 3:32 pm

  • 21-Sep-2017 4:13 pm


    ফিতনা


    প্রথমে মনে হচ্ছিলো: কাকরাইলের মাওলানা জুবায়ের গ্রুপ মূল ধারা।
    এর পর এই ইজতমার সময় মনে হচ্ছিলো এন্টি-জুবায়ের গ্রুপ জিতেছে।
    আজকের খবর জুবায়ের সাহেবের গ্রুপ আবার লিডে।

    উল্লেখ্য ফেসবুকে <ড্যশ ড্যশ> গ্রুপ সবচেয়ে ভোকাল।


    FAQ : "ভাই এত যে মূল ধারা, মূল ধারা করে চিল্লান! দেখলে মনে হয় যেন মূল ধারা আপনাকে টাকা খাওয়াইছে। যখন: মূল ধারা কে, আর মূল ধারা না কে?-- সেটাই বুঝা না যাবে তখন কি করবেন?"

    উত্তর : :-P


    হাদিস থেকে যা মনে পড়ে, ফিতনা তোমাদের সম্মানিত মানুষ আর নেতাদের লাঞ্চিত করে ছাড়বে।


    খবর:

    উল্লেখ্য নিচের খবরের আব্দুল্লাহ সাহেবের তৌবা নামা কিছু দিন পর পর খবরে ছাপানো হতো।

    paste__
    "মাওলানা আবদুল্লাহকে বের করে দেয়া হলো কাকরাইল মারকাজ থেকে"

    ঘটনার বিবরণ দিয়ে তিনি বলেন কাকরাইলের মাশওয়ারার রুমে আট-দশ জন লোক দেখি এবং আমি তাদের সাথে কুশল বিনিময় করতে যাই। সালাম মুসাফাহার পর একজন আমার হাত চেপে ধরে এবং একজন পাগড়ি দিয়ে আমার মুখ চেপে ধরে। পেছন থেকে ভিক্টোরিয়া পার্কের সিরাজ সাহেব, তিনি টঙ্গীর ময়দানে বিদেশি মেহমানদের দায়িত্বে থাকেন। পেছনে আরেকজন ছিলেন হাজি সেলিম, তিনি টঙ্গীর ময়দানে খাস আলেমদের দায়িত্বে থাকেন। পেছন থেকে আমার মাথায় আঘাত করেন হেদায়েত, তিনি মাওলানা যোবায়ের-এর খেদমতে থাকেন। আর ছিলেন পুরান ঢাকার সাথী মোহন। আমাকে প্রচণ্ড রকম মারধর করার পর টেনে-হেঁচড়ে কাকরাইল থেকে বের করে দেয়া হয়।

    এ বিষয়ে কাকরাইলের মুরব্বি মুফতি শাহরিয়ার মাহমুদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি আওয়ার ইসলামকে বলেন, ‘বিষয়টি কে বা কারা করেছে আমি জানি না। তবে মাওলানা আবদুল্লাহকে দেশের ওলামায়ে কেরাম ও মুরব্বিরা বারবার কাকরাইল ছেড়ে যেতে বলার পরও তিনি কাকরাইল ছেড়ে যান নি। বরং দলদারি ও ফেৎনাবাজিসহ বিভিন্ন ধরনের বাজে তৎপরতা চালাচ্ছিলেন। এতে কাকরাইলের মুরব্বি, মুকিম ও সাথীগণ তার উপর বিরক্ত ছিলেন।’

      Comments:
    • http://ourislam24.com/2017/09/21/মাওলানা-আবদুল্লাহকে-বের/
    • তবলিগ বিরোধি শ্লোগান প্রোপাগান্ডা এখানে পোষ্ট না করার অনুরোধ করা হলো।
      ইনফরমেশনের জন্য এটা পোষ্ট করা হয়েছে। কাউকে উসকে দেবার জন্য না।
    • আজকের জন্য সবচেয়ে বড় ক্যলকুলেশন মেথড হলো গতকাল সৌদিতে চাদ দেখা গিয়েছে এবং আজকে আমিরাতে নব বর্ষের বন্ধ। এটা।

      এর বাইরে ক্যলকুলেশন করে, যেটা habibur.com এ পাবেন।
      http://habibur.com/


    • https://media.tenor.co/images/cdfa7c8b53a2e94f6511252dd0f0e266/tenor.gif
    • Follows Malaysia.

    21-Sep-2017 4:13 pm

    21-Sep-2017 5:46 pm


    মালয়শিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সিংগাপুরের হিজরি তারিখ ঘোষনার ক্রাইটেরিয়া।

    http://www.math.nus.edu.sg/aslaksen/calendar/islamic.html

    তাদের তারিখ সাধারনতঃ সৌদিদের সাথে একই দিনে পড়ে। যদিও সৌদিদের থেকে ভিন্ন সিসটেম ফলো করে।

    এর উপর বেইস করে একটা ক্যলেন্ডার জেনারেট করে দিয়ে দেবার প্লেন আছে সাইটে। এটা মালেশিয়ানদের জন্য।

    habibur.com এ গত কয়েকদিন পেইজ ভিউ হচ্ছে ৪০ হাজার দৈনিক। এটা স্বাভাবিকের থেকে তিন গুন বেশি। সবাই আসছে মুহাররমের তারিখ জানতে। এর অধিকাংশ পাকিস্তান থেকে।

    21-Sep-2017 5:46 pm

    21-Sep-2017 10:24 pm


    জনগন যেহেতু মনে করে আমি শুধু X নিয়ে লিখি। যেখানে X এর জায়গায় নিচের যে কিছু বসতে পারে,
    ১। ফিতনা ২। অংক বিদ্য ৩। জ্যতিষবিদ্যা ৪। ইখতিলাফি বিষয় ৫। যুক্তিবিদ্যা ৬। পলিটিক্স। or.... whatever.

    সেহেতু কিছু বৈচিত্র অনতে এই পোষ্ট। :-P

    তোমরা যারা ছোটবেলায় ডেভিড কপারফিল্ডের আকাশে উড়ার যাদু দেখে ধারনা করতে এ সব black magic, অথবা জ্বীনের কারসাজি, তাদের জন্য একটা ডোজ অফ রিয়ালিটি।

    https://www.youtube.com/watch?v=WD2i4Mn6nio&spfreload=10

      Comments:
    • এটাও একটা কমন কমেন্ট যখনই গুনাহ মাফ নিয়ে কোনো হাদিস উল্লেখ করি। একবার একজন এসে ধমকা ধমকি করছিলো "এর পর আলেমদের থেকে জেনে এসে তার পর ফেসবুকে বলবেন, কোন গুনাহ মাফ হয়।"

      এজন্য অনেক পোষ্টের নিচে FAQ দিয়ে দেই : "এই বিষয়গুলো কভার করা হয় নি..."

    • না, কনফিউজড না। তবে সংক্ষেপে এক লাইনে বলতে হলে আমি যতটুকু বলেছি ততটুকু যথেষ্ট, যেহেতু হাদিসে এতটুকুই আছে, এবং বাকি সব ব্যখ্যা।

      ব্যখ্যা না দিয়ে শুধু হাদিস কোট করা কি খারাপ? answer depends on whom you ask.

    21-Sep-2017 10:24 pm

    22-Sep-2017 7:36 am


    বছরে এক-দুই পৃষ্ঠা করে শিখে সুরা বাকারা প্রায় শেষ করে এনেছি। আর এক পৃষ্ঠা বাকি। এখন শিখছি। শেষ হলে ইনশাল্লাহ ৩০ বছরে শিখা হবে। :V একজন হাফেজকে শুনাচ্ছি।

    এর পর ইনশাল্লাহ সুরা বনি-ইসরাইল, অন্য নাম ইসরা। ১২ পৃষ্ঠা। ১ মাস সময়। মুহাররম মাসটা, যেটা আরম্ভ হলো।

    বনি ইসরাইলে আল্লাহ তায়ালা ইহুদিদের কিভাবে শাস্তি দিয়েছেন-দেবেন সে কথা বলেছেন। জেরুজালেমের ভবিষ্যৎ নিয়ে অলোচনায় এই সুরা থেকে কোট হয়।

    এর পর মরিয়ম। ১৫ ও ১৬ পারাতে সুরা কাহাফ আর ত্বোয়াহা আছে যে দুটো জানা। ইসরা, মরিয়ম শিখতে পারলে ইনশাল্লাহ পূর্ন হবে। দুই পারার প্রথম থেকে শেষ।

    দৈনিক দুই ঘন্টা করে। সকালে ১ ঘন্টা, রাতে ১ ঘন্টা।

    22-Sep-2017 7:36 am

    22-Sep-2017 10:03 pm


    ২:২৮২
    وَاسْتَشْهِدُواْ شَهِيدَيْنِ من رِّجَالِكُمْ
    فَإِن لَّمْ يَكُونَا رَجُلَيْنِ فَرَجُلٌ وَامْرَأَتَانِ
    مِمَّن تَرْضَوْنَ مِنَ الشُّهَدَاء
    أَن تَضِلَّ إْحْدَاهُمَا فَتُذَكِّرَ إِحْدَاهُمَا الأُخْرَى
    وَلاَ يَأْبَ الشُّهَدَاء إِذَا مَا دُعُواْ
    وَلاَ تَسْأَمُوْاْ أَن تَكْتُبُوْهُ صَغِيرًا أَو كَبِيرًا إِلَى أَجَلِهِ
    ذَلِكُمْ أَقْسَطُ عِندَ اللّهِ وَأَقْومُ لِلشَّهَادَةِ وَأَدْنَى أَلاَّ تَرْتَابُواْ
    إِلاَّ أَن تَكُونَ تِجَارَةً حَاضِرَةً تُدِيرُونَهَا بَيْنَكُمْ
    فَلَيْسَ عَلَيْكُمْ جُنَاحٌ أَلاَّ تَكْتُبُوهَا
    وَأَشْهِدُوْاْ إِذَا تَبَايَعْتُمْ
    وَلاَ يُضَآرَّ كَاتِبٌ وَلاَ شَهِيدٌ
    وَإِن تَفْعَلُواْ فَإِنَّهُ فُسُوقٌ بِكُمْ

    وَاتَّقُواْ اللّهَ وَيُعَلِّمُكُمُ اللّهُ وَاللّهُ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمٌ

    দুজন লোককে সাক্ষী কর।
    দুজন লোক না হলে, এক লোক ও দুই মহিলা যাকে চাও, সাক্ষী করো।
    যেন মহিলাদের একজন ভুল করলে অন্যজন মনে করিয়ে দেয়।
    ডাক দিলে সাক্ষীরা যেন নিষেধ না করে।
    লিখার ব্যপারে ক্লান্ত হয়ো না, হোক ছোট বা বড়, মেয়াদ কাল পর্যন্ত।
    এটা আল্লাহর কাছে ন্যয়, মজবুত সাক্ষ্য, সন্দেহ না হবার কাছাকাছি।
    যদি লেনদেন হয় হাজির হয়ে সরাসরি, তবে লিখে না রাখলে দোষ নেই।
    আর বিক্রির সময় সাক্ষী রাখো।
    লিখক বা সাক্ষীর ক্ষতি করবে না, করলে সেটা তোমাদের পাপ।
    আল্লাহকে ভয় করো।
    আল্লাহ তোমাদের শিখান।
    আল্লাহ সব কিছু জানেন।

    শব্দ,
    সায়িম-ক্লান্ত : تَسْأَمُوْاْ "আনা সায়িম" কমন ডায়লড আরবীতে।
    কিসত-ন্যয় : أَقْسَطُ আগের সুরাতে এসেছিলো।
    আদার-সরাসরি : تُدِيرُونَهَا রূট : ادار এই শব্দটাও আগের সুরাতে এসেছিলো।

    পৃষ্ঠা শেষ। এটা এই আয়াতের বাকি অংশ।

    22-Sep-2017 10:03 pm

    23-Sep-2017 12:52 pm


    NAK? খারাপ।
    জাকির নায়েক? খারাপ।
    ইয়াসির কাজি? খারাপ।

    তাহলে দ্বীন শিখবো কার কাছ থেকে?

    মিডিয়াতে যে সমস্ত আলেমদের উপস্থিতি নেই তাদের বাসায় গিয়ে সবাই দ্বিন শিখতে পারবে না। প্রথমতঃ জায়গা হবে না। দ্বিতীয়তঃ সামনে এত মানুষের ধাক্কা ধাক্কা দেখলে তাদেরও তবিয়ত ঠিক থাকবে এমন নিশ্চয়তা নেই।

    আর আলেমদের সাথে সরাসরি ইন্টারএকশন দ্বারা ঠকে যাবার সম্ভাবনা বেশি, যদি উনাদের কেউ ঠকাতে চান।

    আমি সমাধান কিছু দেখছি না।

      Comments:
    • উপরে কাউকে খারাপ ভারডিক্ট দেয়া হয় নি। রেটরিক কোশচেন ছিলো।

    23-Sep-2017 12:52 pm

    23-Sep-2017 1:17 pm


    প্রসংগ : আকিদা - তাকফির - আশারি

    First, the story described in the hadith has come to us in a number of other well-authenticated versions that vary a great deal from the "Where is Allah?--In the sky" version. One of these is related by Ibn Hibban in his Sahih with a well-authenticated (hasan) chain of transmission, in which the Prophet (Allah bless him and give him peace) asked the slave girl, "'Who is your Lord?' and she said, 'Allah'; whereupon he asked her, 'Who am I?' and she said, 'You are the Messenger of Allah'; at which he said, 'Free her, for she is a believer'" (al-Ihsan fi taqrib Sahih Ibn Hibban, 18 vols. Beirut: Muassasa al-Risala, 1408/1988, 1.419: 189).

    In another version, related by Abd al-Razzaq with a rigorously authenticated (sahih) chain of transmission, the Prophet (Allah bless him and give him peace) said to her, "Do you testify that there is no god but Allah?" and she said yes. He said, "Do you testify that I am the Messenger of Allah?" and she said yes. He said, "Do you believe in resurrection after death?" and she said yes. He said, "Free her" (al-Musannaf, 11 vols. Beirut: al-Majlis al-Ilmi, 1390/1970, 9.175: 16814).

    In other versions, the slave girl cannot speak, but merely points to the sky in answer. Ibn Hajar al-Asqalani has said of the various versions of this hadith, "There is great contradiction in the wording" (Talkhis al-habir, 4 vols. in 2. Cairo: Maktaba al-Kulliyat al-Azhariyya, 1399/1979, 3.250).

    When a hadith has numerous conflicting versions, there is a strong possibility that it has been related merely in terms of what one or more narrators understood (riwaya bi al-ma'na), and hence one of the versions is not adequate to establish a point of `aqida.

    23-Sep-2017 1:17 pm

    23-Sep-2017 2:00 pm


    Doomsday calendar.
    https://habibur.com/calendar/

    You can find explanation here:
    https://en.wikipedia.org/wiki/Doomsday_rule

    এটা মুখস্ত রাখা সহজ। যদিও তারিখ বের করা অত সহজ না।

    ১। মাসের তারিখগুলো সবসময় একই জায়গায় থাকে। তাই কিছু দিন ব্যবহার করলে মূখস্ত হয়ে যাবে ২৫ তারিখ কোন কলামে, ১২ তারিখ কোথায়, এভাবে।

    ২। কলামের উপরে মাসগুলোর নামও একই জায়গায় থাকে। মাসগুলো কোনটা কোন কলামে সেটাও মুখস্ত করে নিতে হবে।

    ৩। এর পর Tuesday বা মঙ্গলবারকে যেই মাসের নিচে ধরবেন, পুরো ক্যলেন্ডারটা সেই মাসের হয়ে যাবে।

    ৪। সমনের বছর Tuesday এর বদলে ধরতে হবে Wednesday. গতবছর ছিলো Monday. এরকম। নিচে চার্ট দেয়া আছে বছরগুলোর।

    Tuesday হলো এই বছরের জন্য Doomsday. এ থেকে ক্যলেন্ডারের নাম।

    ব্যবহার করতে থাকলে লে-আউটটা মনে বসে যাবে। এর পর মনে মনে চিন্তা করে তারিখ বের করে ফেলতে পারবেন। ক্যলেন্ডার লাগবে না।

    https://habibur.com/calendar/

    23-Sep-2017 2:00 pm

    23-Sep-2017 2:26 pm


    উস্তাদ নুমান আলি খান সম্পর্কিত বিতর্কের লিংক:

    প্রথম একুজেশন: মোজাফফর সাহেবের।
    https://www.facebook.com/omer.mozaffar/posts/10101325543332360

    দ্বিতীয় একুজেশন: আজিজ সাহেবের।
    https://www.facebook.com/navaidaziz/posts/10155759635476477

    নুমান আলী খানের জবাব, উনার অফিসিয়াল পেইজে:
    https://www.facebook.com/noumanbayyinah/posts/1124992947633446

    23-Sep-2017 2:26 pm

    23-Sep-2017 3:57 pm


    Global warming:
    3.4 earthquake detected in North Korea. At surface. At the same location where it conducts nuclear explosion tests.

    FAQ:
    Q. How is that global warming?
    A. Heating up of world politics. It's global warming. Right?

    23-Sep-2017 3:57 pm

    23-Sep-2017 5:13 pm



    OK. NAK বিতর্কের গভীরে গেলাম। এই একুজেশন-এভিডেন্স গুলো থেকে উনি ফিরতে পারবেন না সেটা বলছি না। তবে একটা মিরাক্যল লাগবে।

    সাইড নোট: ইদানিং বড় বড় দত্যদের পতন হচ্ছে ইনবক্স ফাস হয়ে যাবার কারনে। আমি কার ইনবক্সে কখন কি বলেছিলেম সেগুলো আবার কেউ বের করে আনবেন না প্লিজ :V তাহলে আমার অবস্থা আরো খারপ হয়ে যাবে। আল্লাহ না করুন।


    On a serious note:
    ফিতনার সময়। যদি কেউ অনুসারি টাইপের হয়, তবে বলেছিলাম কারো কাছে নিজের দ্বিনের ভ্যলিডেশন না খুজার জন্য। মূলতঃ এখন একা চলার সময়।

    আর যদি নেতা হন, তবে ঐ হাদিসের উপর আমল। যতদিন তারা তোমার কথা শুনতে থাকবে, ভালো কথা বলতে থাকো। এর পর যখন তারা মুখ ঘুরিয়ে নেয় তখন আল্লাহর ইবাদতে মশগুল হয়ে যাও।

    মুখ ঘুরিয়ে নেয়ার একটা কারন, দায়ীর উপর একুজেশন আসা।

    দাওয়াহকে monetize করলে, বা ফেইমকে উপভোগ করতে থাকলে এটা করা পরবর্তিতে কঠিন হয়ে যায়। আর একুজেশনকে war এ কনভার্ট করলে এর পর পতন হয় স্পেকটেকুলার।

    আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন।


    শেষ যুগে মানুষ বিশ্বাসিদের অবিশ্বাস করবে, আবিশ্বাসিদের বিশ্বাস করবে। -- আরেকটা হাদিসের কথা।

    23-Sep-2017 5:13 pm

    23-Sep-2017 7:55 pm



    গতকাল ছিলো ইরাক-ইরান যুদ্ধ আরম্ভ হবার ৩৭ বছর পূর্তি।

    এর আগের বছর, ইরানে খোমেনি গন অভুত্থান করে ক্ষমতায় আসে, আর ইরাকে সাদ্দাম ক্ষমতায় আসে সামরিক অভুত্থান করে। এই যুদ্ধটা ছিলো আধুনিক যুগের সবচেয়ে দীর্ঘ যুদ্ধ দুই দেশের মাঝে।


    গতকাল ছিলো আলজেরিয়া গনহত্যার ২০ বছর পূর্তি। এর ৬ বছর আগে ইসলামিষ্টরা নির্বাচনে জিতে, সেনাবাহিনী নির্বাচন বাতিল করে ক্ষমতা দখল করে। আরম্ভ হয় গৃহ যুদ্ধ।

    এর মাঝে বিন তালহা এলাকার হত্যাযজ্ঞ ছিলো সবচেয়ে বিভৎস। কে দায়ী? সে প্রশ্ন এখন অস্পষ্ট। কিছু তাকফিরি আইডলজি ছিলো, কিছু সেনাবাহিনীর চর ছিলো।


    মুসলিমদের বর্তমান দুর্যোগ কি ১০০ হিজরির উমাইয়াদের পতন, বা ৬০০ হিজরির আব্বাসিদের পতন, বা ১৯০০ সালের উথমানিদের পতন বা এই ১৪০০ হিজরি আরম্ভ হবার সময়কার ফিতনা থেকে বড়?

    Remains to be seen.

    23-Sep-2017 7:55 pm

    23-Sep-2017 11:16 pm


    #পথহারা


    কখনো কি মুসলিমদের পথচ্যুতি দেখে কষ্ট পাও? আশংকা আসে? এত বড় পাপের পর আযাব আসতে দেরি নেই?

    কখনো মুসলিমদের উপর আযাব দেখে কষ্ট পাও? জানতে চাও, কেন মুসলিমদের উপর কষ্ট আসছে?


    কষ্ট আসলে তুমি কোনটা বলো? এ আমাদের পাপের শাস্তি, ঐ কাজ করেছিলাম বলে।

    নাকি বলো, এগুলো পরিক্ষা। আমরা হকে আছি। সবর করতে হবে?


    সারা বছর আমি বলে এসেছি, ভালো রেজাল্ট করবো।

    রেজাল্ট উল্টো। আমি দোষ চাপাই: "খাতা ভুল দেখেছে", "মার্ক কম দিয়েছে", "প্রাইভেট পড়ি নি বলে"।

    আমি ঠিক আছি।


    হাশরের মাঠ।
    কবর থেকে উঠে বহু হাজার মাইল হেটেছি।
    রেজাল্ট দেবে।
    ফেল করলে আবার চেষ্টা করার উপায় নেই।
    দোষ চাপিয়ে মুক্ত হবার উপায় নেই।

    আমার কামাই, আমার কাজ।


    পথহারা।

    23-Sep-2017 11:16 pm

    24-Sep-2017 6:23 am


    "...we see no justification for the continuation of this conflict, especially in light of international consensus on a two-State solution"
  • Saudi FM, on Israel-Palestine conflict.

    "দূর্গাপুজা উপলক্ষে জামায়াতে ইসলামীর ‍উদ্যোগে হিন্দু ধর্মাম্বলী সম্প্রদায়ের মধ্যে ১৫০০ নারিকেল বিতরণ। প্রধান অতিথির ছিলেন জেলা জামায়াতের আমীর।"

  • নিউজ মিডিয়া

    আমি শুধু কহিলাম, "...সেই আগের দিন নাই রে পাগল।"

    24-Sep-2017 6:23 am

  • 24-Sep-2017 6:43 am


    ইংরেজি মাসগুলোর নাম, আরবীতে যেভাবে বলা হয়।

    https://www.youtube.com/watch?v=ejK8Jemom2c&spfreload=10

      Comments:
    • দ্বিতীয় প্রকার নামগুলো মূলতঃ ইরাক আর সিরিয়ার একাংশে প্রচলিত।
      আর এই নামগুলো বাকি সর্বত্র। আধুনিক কালে এগুলোর প্রসার বাড়ছে এবং পত্রিকায়, MSA তে এই নামগুলো ব্যবহৃত হয়। AFAIK.

    24-Sep-2017 6:43 am

    24-Sep-2017 12:16 pm


    "সেই দিন আর নাই রে পাগল" :

    আমাদের কালে পুরো রমজান স্কুল কলেজ বন্ধ থাকতো।
    দুর্গা পুজায় বন্ধ থাকতো ১ দিন।

    এখন,
    দুর্গা পুজায় ৯ থেকে ১২ দিন বন্ধ থাকে।
    রমজানে স্কুল কলেজ খোলা।
    কেবল ২৭ এ রমজান থেকে ছুটি আরম্ভ।


    ৮০ এর প্রথম দিকে ১লা বৈশাখ কোনো সরকারী ছুটি ছিলো না।
    ১লা জানুয়ারি ছিলো ছুটি।

    ১লা বৈশাখ কবে আসতো যেতো শহরের কেউ জানতো না।
    তবে গ্রামে সবাই হিসাব রাখতো, উৎসব ছাড়া।
    গ্রামে বৈশাখ জৈষ্ঠ দিয়ে চাষের হিসাব রাখতো।

    এখন,
    ১লা জানুয়ারি কোনো ছুটি নেই।
    যদিও গ্রামে এখন জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি দিয়ে হিসাব কষে।

    বৈশাখ-জৈষ্ঠ বাদ।
    তবে ১লা বৈশাখ বাংগালীর ঈদ।


    এই ৮২ সাল পর্যন্ত রবিবার ছিলো সপ্তাহিক ছুটি।
    শুক্রবার অফিস স্কুল খোলা। শুক্রবার হাফ, জুমার আগে ছুটি।
    এবং ছুটি সপ্তাহে ছিলো ১ দিন। দুই দিন না।

    এরশাদ কাকু এসে রবিবার ছুটি বাদ দিয়ে শুক্রবার চালু করেন।
    "ইসলামের জন্য এরশাদের অবদান" -- টাইটেলে এটা যাবে।

    24-Sep-2017 12:16 pm

    24-Sep-2017 1:40 pm


    "Just heard Foreign Minister of North Korea speak at U.N. If he echoes thoughts of Little Rocket Man, they won't be around much longer!"

    MAGA (Y)

    https://twitter.com/realDonaldTrump/status/911789314169823232

    24-Sep-2017 1:40 pm

    24-Sep-2017 6:52 pm



    একালে:
    ছেলে দোকানে গিয়ে : "সাতাশ টাকা মানে ইংলিশে কত?"
    দোকানদার : "টুয়েনটি সেভেন।"
    খুশি হয়ে, "ওহ! আমার কাছে আছে" হাসি মুখে ফিফটি টাকা বাড়িয়ে দেয়।

    ইংলিশ মিডিয়াম প্রবলেম। রিয়েল ফেক্ট।


    সেকালে:
    আমি দোকানে গিয়ে, "দাম কত?"
    "এটা চার আনা, ওটা পাচ শিকা আর সেটা আট আনা।"
    "এ সব কি? আমি বুঝি শুধু টাকা আর পয়সা!"

    24-Sep-2017 6:52 pm

    24-Sep-2017 7:48 pm


    আগের সেই দিন নেই:


    আগে,
    আমি প্রথম বাজারে গিয়ে জিজ্ঞাসা করি, "দাম কত?"
    কেউ বলে, "চার আনা"
    কেউ, "পাচ সিকা"
    কেউ "আট আনা"
    আমি বলি, "এগুলো আবার কি? কত টাকা কত পয়সা?"


    এখন,
    ছেলে দোকানে গিয়ে জিজ্ঞাসা করে "দাম কত?"
    দোকানদার, "সাতাশ টাকা।"
    "সাতাশ মানে, ইংরেজিতে কত?"

    24-Sep-2017 7:48 pm

    24-Sep-2017 10:24 pm


    কস্টের পরে আনন্দ আসে।
    সুরা নাশরাহ ৬ থেকে জানি।

    আল্লাহ কারো উপর তার সামর্থের থেকে বেশি ভার দেন না।
    সুরা বাকারা ২৮৬ থেকে জানি।

    কখন আসবে আল্লাহর সাহায্য? বহু কষ্টের পরে।
    সুরা বাকারা ২১৪ থেকে জানি।

    সুসংবাদ তার জন্য, যে বিপদে পড়লে বলে "আমরা আল্লাহর জন্য। আল্লাহর কাছেই ফিরবো।"
    জানি সুরা বাকারা ১৫৬ থেকে।

      Comments:
    • ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

    24-Sep-2017 10:24 pm

    24-Sep-2017 11:48 pm


    প্রসংগ : কুরআনের খিদমত


    মরিস বুখাইল নামে একজন ফরাসি ছিলেন। কোরআনের আধুনিক বৈজ্ঞানিক প্রমান গুলো প্রথম ডিটেলস আকারে লিপিবদ্ধ করেন। বিজ্ঞানের কোনো কিছু কোরআনের বিপরিত না। একটা মিরাকল।

    কিন্তু উনি ছিলেন কোরআনিয়ান। একই বইয়ে উনি প্রমান করে ছেড়েছেন যে হাদিস বিজ্ঞান সম্মত না।


    রাশেদ খলিফা নামে একজন মিশরি ছিলেন। কুরআনের ১৯ এর সংখ্যাতত্ব প্রথম আবিষ্কার করেন। যে কোরআন শরিফ ১৯ সংখ্যা দিয়ে মিরাকেলি সিল করা। পরিবর্তিত করার উপায় নেই।

    পরবর্তিতে রাশেদ খলিফা নিজেকে নবী দাবি করে কাফের হয়ে যান।


    পুরানো কোনো বক্তা যখন ওয়াজ করেন তখন দেখবেন, খুব ভালো বক্তারা অন্য প্রসংগে চলে গেলেও আবার আগের প্রসংগে ফিরে অসতে পারে।

    তবে অধিকাংশ বক্তাই এক প্রসংগ থেকে অন্য প্রসংগে এমন ভাবে লাফিয়ে যেতে থাকে যে কোনো কথাই উনি শেষ করতে পারেন না।

    NAK এর একটা জিনিস ভালো লাগতো যে উনি আবিষ্কার করেছিলেন কোরআন শরিফে আল্লাহ তায়ালা যেই প্রসংগে নিয়ে সুরা আরম্ভ করতেন আবার ধাপে ধাপে সেই আগের প্রসংগে ফিরে এসে সুরাটা শেষ করেছেন। একটা মিরাক্যল।


    ইন্টারেস্টিংলি কোরআনের নতুন কোনো খিদমত আল্লাহ তায়ালা যাদের থেকে নিয়েছেন তাদের অনেককেই পথচ্যুত করেছেন। সেই হাজ্জাজ বিন ইউসুফের যুগে নুকতা হরকত যোগ করা থেকে আরম্ভ।


    খিদমতগুলো উম্মাহর জন্য যুগে যুগে রয়ে যায়। খাদেম পথচ্যুত হলেও।
    আল্লাহ তায়ালা আমাদের উনার পথের উপর রাখুন।

      Comments:
    • নিচের বিষয়গুলো কভার করা হয় নি:
      "উনাদের রিসার্চ ভুল ছিলো"
      "এগুলো কোনো খিদমত না"
      "উনারা কেউ এগুলো প্রথম করেন নি"
      "ঐ আর্টিক্যলটা পড়েছেন? পড়ে দেখেন...."
      এবং এ ধরনের হাজারো উক্তি।

    24-Sep-2017 11:48 pm

    25-Sep-2017 2:01 pm


    কারো বিপদ দেখলে কি মনে হয় যে এরকম বিপদে আমি পড়লে কি হতো? আল্লাহ তায়ালা আমাকে বাচিয়েছেন!

    এই সময়ে হামদ পড়ার একটা দোয়া হাদিসে রাসুলুল্লাহ ﷺ শিখিয়ে দিয়েছেন।

    ইবনে ওমর রা: বলেছেন, রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, যে মানুষের কোনো বিপদ দেখে বলে

    الْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي عَافَانِي مِمَّا ابْتَلَاكَ بِهِ وَفَضَّلَنِي عَلَى كَثِيرٍ مِمَّنْ خَلَقَ تَفْضِيلًا

    তাকে আল্লাহ তায়ালা ঐ বিপদ থেকে রক্ষা করবেন, সেটা যাই হোক।

    অর্থ,
    আলহামদুলিল্লাহ, যিনি আমাকে ঐ বিপদ থেকে রক্ষা করেছেন যে বিপদে তোমাকে ফেলেছেন। আর অধিকাংশ সৃষ্টির উপর আমাকে করুনা করেছেন।

    ইবনে মাজা ও তিরমিযি শরিফের হাদিস।

    উচ্চারন ইউটুবের লিংকে।

    25-Sep-2017 2:01 pm

    25-Sep-2017 7:46 pm


    Doomsday calendar. Now marked with major events of the month. Bonus, Hijri month start end and important Hijri dates.

    https://habibur.com/calendar/

    By the way:
    Here doomsday has no relation with the conventional meaning of the word. Rather it's based on this rule invented by John Conway.
    https://en.wikipedia.org/wiki/Doomsday_rule

    https://habibur.com/calendar/

      Comments:
    • Off with their heads.
    • A quote from a novel called "Alice in Wonderland"

    25-Sep-2017 7:46 pm

    25-Sep-2017 11:24 pm



    ফেসবুকে ইসলামিস্টদের মাঝে অনেক দল, অনেক দঙ্গল।
    কোনো একটা দলের পক্ষ না নিয়ে সেখানে নিউট্রাল থাকার মত ব্যবস্থা নেই।


    হকের গন্ডিকে আন্যদের চেয়ে আমি অনেক প্রশস্ত করে দেখি। নামাজ-রোজা মূল পাচ কাজে কেউ যদি নিজেকে সিমাবদ্ধ রাখতে চায় তবে তার বিভেদে যাবার দরকার হয় না।


    মাঝ পথে চলার উপায় কি?
    উত্তর, অন্যদের তাকফির থেকে নিজেকে বাচিয়ে রাখা।

    দেখলাম এটাও আর সম্ভব না।
    "যে বললো আমি জানি না আল্লাহ আসমানে নাকি জমিনে তবে সেও কাফের"
    "এক্সপ্লিসিটলি বলতে হবে আপনি আমাদের দলে, নয়তো আপনি কাফের।"


    এরা কেউ আমার বিচারক না। হাশরের মাঠেও বিচারক হবে না। উকিলও না। শুপারিশকারীও না।

    উল্টো এরা আমার পরিক্ষা।


    এ পরিক্ষার ভেতর দিয়ে কি আমাকে যেতেই হবে?
    উত্তর, না। আমার চয়েস।

    তবে কখন আমি এই পরিক্ষায় জড়ালাম? কেন?


    হয়তো আমি ফেইমের পেছনে পড়েছিলাম।
    বা অতি নম্রতার পেছনে। Being the yes-man.

    এখন তৌবার উপায় আছে?
    আছে, মাথা নিচু কর।
    সবগুলো ইসলামিষ্ট সার্কেল থেকে বেরিয়ে আসো।
    And be yourself.

    পারবে?

      Comments:
    • নিচের প্রসংগগুলো কভার করা হয় নি:
      "আসমানে জমিনে নিয়ে আপনি যে উক্তিটা করেছেন তার অর্থ এটা না, এখানে পড়ে দেখতে পারেন এটা কি প্রসংগে"
      "এগুলো ভুল কিন্তু কেউ তাদের কাফের বলে না। একজন দেখান যে কাফের বলেছে।"

    25-Sep-2017 11:24 pm

    26-Sep-2017 7:09 am


    তালাকের ব্যপারে কেউ যে কোনো মাসলা জিজ্ঞাসা করলে চুপ করে যেতে হয়।


    একেবারে চুপ।

    "আমি জানতে চাচ্ছি!" -- তাও চুপ।
    "জানতে চাওয়া কোনো অপরাধ না" -- তাও চুপ।
    "জানালে আপনার সমস্যা কি?" -- তাও চুপ।

    মাদ্রাসায় গিয়ে আলামদের জিজ্ঞাসা করো। একেবারে বেসিক কোনো কোশচেন হলেও।


    এর কারন হলো সে তার প্রশ্নের উত্তর জানে। বহু জনকে অলরেডি জিজ্ঞাসা করেছে। কিন্তু ফতোয়া তার মন মত হচ্ছে না।

    আপনার কাছে সে তার পছন্দ মত কথার ভেলিডেশন চায়। অন্তরের শান্তি খুজছে।

    এর বিপরিতে সে যতই বলুক না কেন "ভাই আপনাকে আমার রিলায়েবেল মনে হয়, তাই আপনার কাছে জিজাসা করছি।"

    সবার একই কেইস। কোনো এক্সেপশন নেই।


    "ভাই আমি শুনেছি..."
    "কিন্তু আমি জানি..."
    "একজন আমাকে বললো..."

    পলাও।

    26-Sep-2017 7:09 am

    26-Sep-2017 8:03 am


    ইসলামিস্টদের মাঝে দীনের কথা বলবে না।


    তুমি যা বলবে তারা জানে, তোমার থেকে তাদের শেখার কিছু নেই। কিন্তু এর পরও তারা তোমার কথা শুনবে - তোমার ভুল ধরার জন্য। কিছুটা ইগো বুস্টার, সবটুকু না।


    তাদের কাছে গেলে, তাদের পালেও যোগ দিতে হবে। তাদের সাথে একই রেজনেন্সে কথা বলতে হবে। তাদের কাউকে নেতা মানতে হবে। নচেৎ you are the odd one out. তাদের চোখে তুমি আসলে মানুষকে বিপথে ডাকছো।


    বাইরে বিশাল সমূদ্র। তাই এক জায়গায় সবাই একীভুত হয়ে নিজেরা নিজেরা যুদ্ধ করার মানে নেই।

    ছড়িয়ে পড়। বাহিরে কোটি মানুষ। বহু মানুষ নিজের মেয়েদের গান-নাচ শিখায়। গত ৪০ বছরে কখনো কোরআন পড়ে নি।

    এদের কাছে যাবার পর তোমার আশারি-আথারি জ্ঞান কোনো কাজে আসবে না।

      Comments:
    • ...কেউ সাধারনতঃ জিজাসা করে না। আর যারা করে তারা রিসেন্টলি কেউ বিয়ে করবে না।

    26-Sep-2017 8:03 am

    26-Sep-2017 9:14 am


    তাকওয়ার কম-বেশি আছে।


    কোনো পরিবারে নভেল পড়লে গুনাহগার।
    কোনো পরিবারে নামাজ পড়লেই দ্বিনদার।

    একসময় দুয়ের মাঝে ডিসটেন্স ছিলো। ফেসবুক এটা পাল্টিয়ে দিয়েছে।
    এর ফল, তাকওয়া পুলিশ। "সে দ্বিনদ্বার হয়ে কি ভাবে এই কথা বলে?"


    ভার্চুয়ালি বিভাজিত হও।
    বেশি তাকওয়াবানরা ভালো। স্ট্রিকটলি পথে চলছে।
    তবে জগৎ ভিন্ন। বন্ধু ভিন্ন।
    তোমার খারাপের প্রভাব যেন তার উপর না পড়ে। দূরত্ব রাখো।

    মানুষকে যে হেয় করছে, সে দ্বীনের জন্য বলছে।
    তার থেকে অন্তরের গুন শিখতে পারবে না। দূরে থাকো।


    উত্তম মানুষদের থেকে পেসিভলি শিখো।
    ব্যবহার দেখে, কাজ দেখে, আচরন দেখে।
    গালি দেখে না, হুংকার দেখে না, হুকুম শুনে না।

    অধিকাংশ মানুষ শেখে তোমার আচরন থেকে, গুন থেকে।
    যাকে আল্লাহ তায়ালা তৌফিক দেন।
    তার দোষের আলোচনা থেকে না।


    রেজনেট করছে না? দুজনের জগৎ আলাদা।
    ফেসবুকে প্রফাইলের রং সবার এক।

    26-Sep-2017 9:14 am

    26-Sep-2017 2:01 pm


    শেখ সালেহ আল মুনাজ্জিদ গ্রেফতার।

    by the way, উনার টুইটার একাউন্ট উনার ছাত্ররা চালায়।

    Brace for impact.

    26-Sep-2017 2:01 pm

    26-Sep-2017 3:21 pm


    It's conspiracy theory time:

    : সৌদি সরকার বড় কোনো ঘোষনা দেবার সাথে সাথে উলামারা ঘোষনা দিয়ে সেটা সমর্থন করেন। যেমন হয়েছিলো কাতার ব্লকেডের পর পরই।

    : এর কারন কি?

    : হয়তো আগেই উলামাদের "এই ঘোষনা আসছে" জানিয়ে উনাদের থেকে সমর্থন নিয়ে নেয়। উলামারা সাপোর্ট না করলে জনগনও করবে না।

    : কিন্তু কোনো আলেম যদি একাত্বতা ঘোষনা করতে রাজি না হয়?

    : সৌদিতে গত দুই সপ্তাহ ধরে গন গ্রেফতার চলছে আলেমদের।

    : কারন কি হতে পারে?

    : হয়তো বড় কোনো ঘোষনা আসছে শিগ্রিই। বিতর্কিত। আলেমদের সম্মত করা যাচ্ছে না।

    : কি হতে পারে?

    : ফিলিস্তিনিদের পক্ষ নেয়ায় কাতার অবরোধ। ক্রাউন প্রিন্সের গোপনে ইজরাইল সফর। বাহরাইনের ইজরাইলের পক্ষ নেয়া। সৌদি ফরেন মিনিষ্টারের ইজরাইলের পক্ষে বিবৃতি দেয়া।

    : সম্ভব?

    : ভিশন ২০২০। কনসার্ট আর উচ্চ ভলুমে গানকে বৈধতা দেয়া। স্টেডিয়ামে মহিলাদের আনা। অনেক অসম্ভব সম্ভব হচ্ছে।

    মুসলিমদের প্রতিটা ডাইনেষ্টির পতনের পর সব লন্ডভন্ড হয়ে যায়। ইতিহাস সাক্ষি।

    26-Sep-2017 3:21 pm

    26-Sep-2017 9:02 pm


    মনসুর সালিমি। এই শায়েখ রাতে মরুভূমিতে সৌদির রাস্তার পাশে মানুষ জড়ো করে দাওয়াহ দিতো। অনেক ভিডিও আছে নেটে।

    আজকে গ্রেফতার। মুনাজ্জিদের সাথে।

    26-Sep-2017 9:02 pm

    27-Sep-2017 1:18 am


    News: Saudi King issues decree allowing women to drive - state TV

    End of a long living policy. Generally I used to observe fatwa changes in islamqa as policies change. Example: is taxing people permitted?

    But can't. This time...

    27-Sep-2017 1:18 am

    27-Sep-2017 2:23 pm


    #পথহারা


    এই না যে আমি ডানে ঘুরতে পারতাম না, বা বায়ে।
    তবে জানতাম না কোনটা সঠিক।

    এই না যে আমি চুপ থাকতে পারতাম না, বা কথা বলতে।
    তবে বুঝতাম না কোনটা ভালো।

    এই না যে আমি চোখ খোলা রাখতে পারতাম না, বা বন্ধ রাখতে।
    তবে বুঝতাম না কোনটা উচিৎ।


    অংক আর জীবনের পার্থক্য জানো?

    জীবনে
    এ না যে একটা উত্তরই সঠিক।
    এও না যে সব উত্তরই সঠিক।

    তবে অংকে পার্ফেকশনে যাওয়া যায়।


    পথহারা।

    27-Sep-2017 2:23 pm

    27-Sep-2017 5:53 pm


    নিচে একটা কালেকটেড চিজ। এটা কালেকশনে রাখার জন্য পোষ্ট করলাম। :-)

    প্রশ্ন ১: আমি এই যে কিছু সহীহ হাদিস মানতে যেয়ে অন্য সহীহ হাদিস মান্য করছিনা, সেগুলো খুঁজে খুঁজে বের করে রেফারেন্স দিয়ে কেউ যদি বলে আমি সহীহ হাদিস মানিনা সেটা কি ঠিক হবে ? এর মানে কি আমি সহীহ হাদিস অমান্যকারী?

    প্রশ্ন ২: তাদের কে শিখানোর জন্য যদি আমি যদি বুখারীর ও অন্যন্য হাদিস গ্রন্হের ওযু অধ্যায়ের সহীহ হাদিস গুলি সিরিয়ালি তাদের কাছে শুধু বাংলায় রিডিং পড়া শুরু করি, তারা কি সেগুলি বুঝে ঠিক মতো আমল করতে পারবে ?

    প্রশ্ন ৩: যদি তারা না বুঝে তাহলে তো আমাকে তাদের দেখিয়ে দিতে হবে কিভাবে ওযু করতে হয় । তখন আমি বুখারীর ও অন্যন্য হাদিস গ্রন্হের ওযু অধ্যায়ে উল্লেখিত বাংলা সহীহ হাদিস গুলি সমন্বয় করে বা সেখান থেকে বেছে নিয়ে আমার বুঝ অনুযায়ী তাদের শিখাবো। এতে কি তারা সহীহ হাদিস মানলো নাকি আমার বুঝ ও ব্যাখ্যা মানলো ? এই ব্যাখ্যাই কি ফিকহ না?

    প্রশ্ন ৪: যখন আমি বুঝিয়ে দিচ্ছি, তখন আমার হাদিসের টেক্সট ও রেফারেন্স দেয়া কি আমার জন্য জরুরি হবে ? বাস্তবেই কি তারা প্রত্যেকটির শিক্ষার পিছনের হাদিসের রেফারেন্স চাবে ? নাকি বলবে শুধু ওযু শিখিয়ে দাও ? এটি কি আমার উপর বিশ্বাস করে অন্ধ তাকলীদ করা নয় কি ? যদি রেফারেন্স দিয়েও দি তাও কি তারা সহীহ থেকে জাল হাদিস পার্থক্য করতে পারবে?

    প্রশ্ন ৫: একটি হাদিস যে আমি সহীহ হাদিস কিভাবে বুঝছি ? ব্র্যাকেটে লেখা আছে বলে। আমার অওকাদ নাই হাদিস শাস্ত্র অধ্যয়ন করে সহীহ যঈফ আলাদা করার। কেউ তাহকীক করে লিখে দিয়েছে। সেটাই চোখ বন্ধ করে মেনে নিচ্ছি। কেউ বুখারী অনুবাদ করে দিয়েছে, আমিও মেনে নিচ্ছি সেটা সঠিক অনুবাদ, কারণ আমার পক্ষে আরবি বুঝে অনুবাদের ত্রুটি ধরা সম্ভব না । এই তাহকীক ও অনুবাদ যে সঠিক মেনে নেয়া হচ্ছে সেটা কি অন্ধ তাকলীদ নয়?

    প্রশ্ন ৬: ওযুর মতো অতি সহজ ব্যাপারে আমার যদি এই অবস্থা হয়, নামাজের মতো অতি জটিল ব্যাপারে কি আমার মতো নিকম্মার পক্ষে সহীহ হাদিস পড়ে নামাজ শিক্ষা করা কিভাবে সম্ভব ? যদি আমার পক্ষেই সম্ভব না হয় আমার ৭ বছরের ছেলে কিংবা পড়ালেখা না জানা বুয়ার পক্ষেই বা কিভাবে সম্ভব?

    প্রশ্ন ৭: যদি সম্ভব না হয় তাহলে আমাকে এমন একজনের আলিমের দারস্ত হতে হবে যে সব হাদিস পড়ে বুঝে আমাকে নামাজের নিয়ম কানুন বুঝিয়ে দিবে তাইনা? হাদিস গুলির সমন্বয় করে যদি উনি ব্যাখ্যাই করেন তাহলেই ফিকহ তো ফিকহ হয়ে গেলো । এই ক্ষেত্রে আমি কি সহীহ হাদিস মানছি নাকি ফিকহ? এই ফিকহ মানার মাধ্যমে আমি কি বাস্তবে আমি সমন্বয়কৃত সহীহ হাদিসই মানছি না?

    প্রশ্ন ৮: আমি যদি আরেকজন আলিমের কাছে যাই এবং একই অনুরোধ করি হাদিস ঘেটে নিয়ম কানুন বানিয়ে দেয়ার জন্য । উনিও সব হাদিস ঘেটে আমাকে নিয়ম বানিয়ে দিলেন। প্রথম আলিমের নিয়ম গুলি আর দ্বিতীয় আলিমের নিয়ম গুলি কি হুবুহু একই হবে ? নাকি তাদের দুজনের সমন্বয় পদ্ধতি আলাদা হতে পারে ? একজনের কাছে এক হাদিস বেশি সহীহ অন্য জনের কাছে কম সহীহ লাগতে পারে না ? দুজন একই হাদিসের অর্থ কে দুই ভাবে নিতে পারে? তারা কি আরবি ইবারত ভিন্ন ভাবে পড়তে পারেনা? হাদিসের শত শত কিতাবের উনি হয়তো কিছু পড়েছেন অন্যজন কিছু ? রাবী দুর্বল কিনা এই নিয়ে ইখতেলাফ আছেনা ? কারো কারো মতে বুখারী সব চেয়ে সহীহ, কারো মতে মুয়াত্তা ইমাম মালিক, এরকম অচেনা ? আরো কত কারণ আছে, হাদিস শাস্ত্র কি অংকের মতো যে রেজাল্ট একটাই হবে ? তাহলে দুজনেরই সহীহ হাদিস মানা সত্ত্বেও দুজনের নামাজের নিয়ম দুই ধরণের হতে পারেনা ? আমার কি সেই যোগ্যতা আছে যে আমি বলতে পারবো প্রথম জন বেশি ঠিক না দ্বিতীয় জন?

    প্রশ্ন ৯: ধরেন আমি প্রথম আলিমের কাছে যাওয়ার পর উনি আমার অনুরোধে সকল হাদিস ঘেটে আমার জন্য নামাজের নিয়ম বানিয়ে দিয়েছেন। এখন আমার ভাই যদি তার কাছে যেয়ে একই অনুরোধ করে তাহলে কি তিনি এই কাজটি হাদিস ঘাটার কাজটি কি আবার করবেন ? নাকি আমাকে যে নিয়ম গুলি উনি দিয়েছেন সেগুলিই আমার ভাইকেও দিয়ে দিবেন ? আমার ভাই আজ থেকে ১০ বছর পর গেলে একই নিয়মি তো পাবেন ওই আলিম থেকে তাইনা (কারণ যে হাদিস দেখে নিয়ম তৈরী করেছেন সেই হাদিস তো আর ১০ বছরে পরিবর্তন হয়নি) ? ৫০ বছর পর কেউ গেলে ? এখানে কি নামাজের নিয়ম পরিবর্তন হওয়ার খুব বেশি সুযোগ আছে ? ১৩০০ বছর পর ? নাকি প্রত্যেকবার শুরু থেকে হাদিস ঘাটতে হবে ? যদি পরে আমরা প্রথম আলিমের বের করা নিয়ম কে মাজহাব বা ফিকহে X ও দ্বিতীয় আলিমের বের করা নিয়ম কে মাজহাব বা ফিকহে Y নাম দি , তাহলে X ও Y ফলো করা কি ১৩০০ বছর পর হারাম হয়ে যাবে, যেখানে এটি ১৩০০ বছর আগে সহীহ ছিল?

    প্রশ্ন ১০: নামাজ তো আর নতুন জিনিস না। এটি ইসলামের শুরু থেকে চলছে। তাহলে এই হাদিস ঘাটাঘাটি করে নামাজের নিয়ম বের করার কাজও তখন থেকেই হওয়ার কথা। তখন থেকেই যদি ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) বা ইমাম মালিক (রহঃ) বা ইমাম শাফেঈ (রহঃ) বা ইমাম আহমদ (রহঃ) যদি এই হাদিস ঘাটাঘাটি করে নামাজের নিয়ম বের করার কাজটি করে গিয়ে থাকেন, নামাজের নিয়ম তো আর পরিবর্তন হয়নি, তাহলে এখন সেগুলি মানতে সমস্যা কোথায় ? ইমাম নাসিরুদ্দিন আলবানী (রহঃ) এই যুগে এসে হাদিস ঘাটাঘাটি করে যে নিয়ম বের করেছেন তা ওগুলোর উপর প্রাধান্য পাবে কেন ? ওই চার ইমামের কারো যোগ্যতা কি ইমাম নাসিরুদ্দিন আলবানী (রহঃ) এর চেয়ে কম ছিল?

    প্রশ্ন ১১: এখন যদি কেউ বলেন যে সাহাবীরা রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর মৃত্যুর পর সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে পরেন। এক্ষেত্রে দুটি বিষয় হতে পারে।

    হয় . প্রধান সাহাবীরা যেসব এলাকায় গিয়েছিলেন বা ছিলেন সেসব জায়গায় নামাজ সম্পর্কিত সব হাদিস ছিল। এই ক্ষেত্রে ইমাম আবু হানিফার কাছে কুফায় বা ইমাম মালিকের কাছে মদিনায় নামাজ সংক্রান্ত সব হাদিস ছিল। এই ক্ষেত্রে তারা এসব বেছেই নামাজের নিয়ম বানিয়েছেন। ওই নিয়ম ফলো করতে আপত্তি কোথায়?

    অথবা . সাহাবীরা যেসব এলাকায় গিয়েছিলেন সেখানে নামাজ সম্পর্কিত সব হাদিস ছিলোনা, কিছু হাদিস ছিল।
    তাই কোনো এক এলাকায় যেমন ইমাম আবু হানিফার কুফায় কিংবা ইমাম মালিকের মদিনায় সব হাদিস ছিলোনা। পরে সব হাদিস একত্রিত হয়েছে। তাই সব হাদিস বাছাই করে বানানো ল্যাটেস্ট ইমাম আলবানীর (রহঃ) নামাজের নিয়ম বেশি শুদ্ধ। আমার প্রশ্ন হচ্ছে ওই সব এলাকায় আংশিক হাদিস থেকে বানানো আংশিক নামাজের নিয়ম পালন করে যদি সালাফ তথা তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈনরা শ্রেষ্ঠ প্রজন্ম হয় তাহলে ওই আংশিক নিয়ম পালন করলে আমরা কেন ধরা খাব কিংবা সাওয়াব কম পাবো?

    প্রশ্ন ১২: সুন্নাহর বিস্তার এর একমাত্র মাধ্যম কি হাদিস ? এছাড়া কোন মাধ্যম নেই ? ওযুর কথাই ধরুন না। যখন সাহাবীরা তাদের সন্তান বা তাবেঈদের ওযু শিক্ষা দিতেন তখন কি শুধু হাদিস বর্ণনা করতেন ? নাকি হাতে কলমে নবীজির (সাঃ) এর কাছ থেকে শেখা ওযুর মতো করে ওযু করে অন্যদের শিক্ষা দিতেন ? তাহলে তাবেঈ বা তাবেঈ-তাবেঈনদের সংস্পর্শে এসে প্র্যাকটিকাল নামাজ শিক্ষার পদ্ধতি ইমাম আবু হানিফা (রহঃ) কিংবা ইমাম মালিকের (রহঃ) বেশি জানার কথা নাকি ইমাম নাসিরুদ্দিন আলবানীর (রহঃ) । ইমাম আলবানীর (রহঃ) কাছে তো শুধু হাদিস আছে , কিন্তু ইমাম আবু হানিফা ও ইমাম মালিকের কাছে হাদিসের সাথে সাথে প্র্যাকটিকাল শিক্ষাও তো ছিল। কার নামাজের নিয়ম বেশি শুদ্ধ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি ?

    প্রশ্ন ১৩ ইমাম চতুষ্টয়ের বানানো নামাজের নিয়ম প্রায় ১৩০০ বছর ধরে মুসলিম উম্মাহ ফলো করে আসছে। উম্মাহর ইতিহাসের বাঘা বাঘা আলিম এগুলি মেনে নামাজ পড়েছেন । এমন সময় যখন ইসলাম দুনিয়াতে বিজয়ী ছিল, যখন মুসলিমদের ঈমান আমল ও ইখলাস বর্তমান মুসলিমদের চেয়ে বেশি ছিল। আর ইমাম নাসিরুদ্দিন আলবানীর (রহঃ) তৈরী নামাজের নিয়ম অপেক্ষাকৃত অনেক কম মানুষ অনেক কম দিনের জন্য ফলো করছে, যখন মুসলিমদের ঈমান, আমল ও আখলাক সব চেয়ে নিচে। প্রথমোক্ত গ্রূপের বহু মুসলিমদের ভুল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি নাকি দ্বিতীয় গ্রূপের কম মুসলিমদের?

    প্রশ্ন ১৪: কুরআনে বলা আছে শুধু মাত্র বাপ্ দাদারা করতো বলে কোন কিছু করা উচিত না। কিন্তু তা কি মুশরিক বাপ্ দাদাদের ব্যাপারে বলা হয়নি ? বাপ্ দাদা যদি মুসলিম হয় তাহলে তো তাদের মান্য করতে কোনো দোষ আছে ? যেমন নবী ইয়াকুব (আঃ) মৃত্যুর সময় তার পুত্রদের জিজ্ঞাসা করেছিলেন তারা তার পরে কার ইবাদত করবে । তার ছেলেরা উত্তর দিয়েছিলেন তাদের বাপ্ দাদাদের উপাস্যের। বাপ্ দাদা সঠিক রাস্তায় থাকলে সেই রাস্তা দিয়ে হাটা যাবেনা এমন কথা কি বলা আছে ? নূহ (আঃ) এর ছেলে যদি এই যুক্তি দিত যে বাপ্ দাদা মেনে আসছে বলে আমরা মানবোনা এটা কি সঠিক হতো?

      Comments:
    • এই প্রশ্নগুলো কভার করা হয় নি:
      "কালেকটেড বলে ছেড়ে দেয়া কি রকম বেয়াদপি? নাম দিয়ে ক্রেডিট দিতে পারেন না?"
    • Right.
    • মূল:
      https://www.facebook.com/notes/মাশুকুর-রহমান/আমার-আহলে-হাদীস-হওয়ার-কাহিনী/330662574071348/

    27-Sep-2017 5:53 pm

    27-Sep-2017 9:10 pm



    রবীন্দ্র সংগীত চর্চা দেখেছেন?
    কত কষ্ট করে সুর তাল লয় ঠিক করে?
    কোথায় থামবে, কতক্ষন?
    বাড়া বাড়ি মনে হয় আপনার কাছে?

    আচ্ছা। মাদ্রাসায় যখন বাচ্চারা বহু কষ্ট করে কোরআন শরিফের উচ্চারন মাখরাজ কিরাত ঠিক করে, সে সম্পর্কে আপনার ভাবনা কি?


    মানসিক শান্তি শুধু রবীন্দ্র সংগীতে না। ধ্যনের মাঝে আছে। আত্মিক উন্নতি। বুদ্ধদের ধ্যন দেখেছেন?

      Comments:
    • এখানে সম্ভবতঃ আপনি ইমপ্লাই করছেন সহি রেওয়াতে ৫-৬ জন রাবি পার হয়ে যে হাদিসগুলো আমাদের কাছে পৌছছে সেগুলোর অনুসরন করলে আমরা তাবেয়িনদের থেকে বেশি উৎসের কাছে যেতে পারবো। ঠিক?

    27-Sep-2017 9:10 pm

    27-Sep-2017 11:50 pm


    রোহিংগাদের অবস্থায় যেন আমরা না পড়ি।


    নিশাপুরের কাহিনী মনে পড়ে। তাতাররা শহরের সবাইকে কতল করে মাথার পাহাড় তৈরি করে।

    নিশাপুর ছিলো ঐ সময়ে দ্বীনি ইলমের কেন্দ্র। এখন যেমন দেওবন্দ, মদিনা, আযহার কেন্দ্র।

    ইলমের চর্চা তাদের বাচাতে পারে নি। তবে দোষ কি ছিলো?


    বাগদাদের আমির সৈন্য নিয়ে রক্ষায় নেমেছিলো। পরাজিত হয়ে তাদেরও নিশাপুরের অবস্থা বরন করতে হয়।

    প্রতিরোধে যে মুক্তি সেটা নিশ্চিৎ না।

    হাদিসটা মনে পড়ে। বাগদাদের তিন ভাগের এক ভাগ আত্মসমার্পন করবে, একভাগ মরুভূমিতে পলাবে, এক ভাগ শহিদ হবে। যারা শহিদ হবে তারা সফল। বাকিরা ধ্বংশ হয়ে যাবে।

    যারা পালিয়েছিলো তারা বাকি জীবন মসজিদে মসজিদে ভিক্ষা করতো। মুহাদ্দিসরা বলেন।

    এগুলোকে "ওয়ালা নাবলুয়ান্নাকুম..." আয়াতের সাথে ধরে নেবো? আল্লাহর পরিক্ষা। আমাদের কিছু করার নেই?


    প্রথম বিশ্বযুদ্ধে উম্মাহর পতনের পর একে অন্যকে ডাকে মুসলিমদের দেশগুলো দখল করে নেবার জন্য।

    ইকবাল আল্লাহর কাছে অভিযোগ দিয়ে লিখেছিলেন "শেকায়াত"।

    ছোট বেলায় পড়েছিলাম এর বাংলা অনুবাদ। বলছিলেন আমরা মুসলিমরা যুগ যুগ ধরে, আপনার ইবাদত করেছি, মূর্তি পুজা ধ্বংশ করেছি, ঘোড়ায় চড়ে মরুভুমিতে আপনার পক্ষে লড়াই করেছি। কিছু বাদ রাখি নি। তার পরও আমাদের এই অবস্থা কেন?

    আমার শেকায়াত নেই।
    তবে জানার তীব্র আগ্রহ আছে। যেন মৃত্যুর আগে তৌবা করে নিতে পারি।

      Comments:
    • যাদের কাছে এত ইলম ছিলো, তাদের কাছে এই ইলমটা ছিলো না তা না।
      অনেক বুজুর্গ ছিলো তাদের মাঝে যাদের কথা আমরা এখনো কিতাবে পড়ি।
    • সম্ভবতঃ আবু দাউদে। খুজলে পাবেন, বা আমি পেলে জানাবো ইনশাল্লাহ।

    27-Sep-2017 11:50 pm

    28-Sep-2017 7:00 am


    আবু আইয়ুব রা: বলেছেন, রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,
    তোমাদের কেউ কি রাতে কোরআনের তিন ভাগের এক ভাগ পড়তে চাও?
    যে আল্লাহু ওয়াহিদুস সামাদ পড়বে, সে কোরআনের তিনভাগের একভাগ পড়লো।

    তিরমিদি শরিফের হাদিস।
    আল্লাহু ওয়াহিদুস সামাদ মানে সুরা ইখলাস, কুলহু আল্লাহু আহাদ।

    আরবী। أَيَعْجَزُ أَحَدُكُمْ أَنْ يَقْرَأَ فِي لَيْلَةٍ ثُلُثَ الْقُرْآنِ مَنْ قَرَأَ اللَّهُ الْوَاحِدُ الصَّمَدُ فَقَدْ قَرَأَ ثُلُثَ الْقُرْآنِ

    28-Sep-2017 7:00 am

    28-Sep-2017 2:45 pm


    প্রতিটা দলের নিজস্ব ব্যখ্যা আছে। সবসময় ছিলো।

    "তারা দাওয়াহ দেয় না সেকারনে।"

    অথচ বার্মার মুহাজিরদের মাঝে আমি দেখছি মাদ্রাসা, পর্দা বা তবলিগের কাজ আমাদের থেকে কম না।

    "তারা জিহাদ করে না বলে।"

    আমি দেখছি জিহাদী দলগুলো একের পর এক হেরে যাচ্ছে। আর উম্মাহর দুর্ভোগ বাড়াচ্ছে। এর পরের বারও কি পরাজিত হবে? যে কারনে এখন পরাজিত হচ্ছে? পরাজয়ের কারন বের করতে পেরেছে?

    "তাদের মাঝে তাসাউফ নেই বলে।"

    লর্ড ক্লাইভ, খিজির আর এক বুজুর্গের দোয়ার ঘটনার বর্ননা মনে পড়ে। বর্ননা সত্য ধরলে এটা আমাদের তকদির।

    "আমরা ইসলামকে দলে দলে ভাগ করেছি বলে।"

    হাসন আলী নদভীও এই কারনটাই উল্লেখ করেছেন। প্রতিটা পতনের ঘটনার বর্ননার সাথে।

    দলে দলে বিভক্ত না হতে চাইলে, কোন দলের নিচে সবাইকে এক হতে হবে?

      Comments:
    • FAQ:
      "খিজিরের ঘটনা মিথ্যা, ইহুদিদের...."
      এই পয়েন্টটা আপনার জন্য না।
    • //যেটাকে শাস্তি বলছি// <-- আপনি শাস্তি বলছেন? আমি যে শাস্তি বলি নি সেটা বুঝতে পেরেছেন?
    • এখানে সুযোগ নেই। এর আগে যারা জানতে চেয়েছিলো তাদের কমেন্ট মুছে দিয়েছি।
    • Agree. তবে অভারঅল কংক্লুশন লাষ্ট দুই লাইনে।
    • I got your point as: When you have an option to learn Fiqh directly from some living scholars. Or have the option of learning authentic hadith from some living scholars -- then learning hadith will take to closer to original sources, than learning the fiqh.

      If that is correct.

    28-Sep-2017 2:45 pm

    28-Sep-2017 9:12 pm


    আর দ্বন্ধ, আর বিভক্তি, আর তাকফির:

    "আপনার হিন্দু প্রতিবেশি কাফের না। যদি না তার কাছে আপনি বা অন্য কেউ সঠিক ভাবে ইসলামের দাওয়াহ পৌছে থাকেন।

    তবে আপনার বাপ মা কাফের যদি তারা নামাজ না পড়ে।"

    "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ এর সাক্ষ্য দিয়ে কেউ নামাজ রোজা হজ্জ জাকাত সব কিছু করলেও সে কাফের, যদি বলে আল্লাহ সর্বত্র আছেন।

    তবে এগুলো না করলেও সে মুসলিম, শুধু যার আকিদা সহি।"

    "মুসলিমদের শাসকদের আমরা কাফের ফতোয়া দেই না, আমরা তাকফিরি না।

    তবে সাধারন নাগরিকদের মাঝে যারা শাসকদের কাফের মানে না, তারা মুরজিয়া, তারা কাফের।"

    আমি হিসাব হারিয়েছি।
    আমি পথ হারিয়েছি।
    আমি উদ্যেশ্য হারিয়েছি।

    28-Sep-2017 9:12 pm

    29-Sep-2017 6:14 am


    ইয়ং জেনারেশন মাঝে যুদ্ধের প্রবনতা থাকবে, এজন্য তাদের দোষ দেই না।

    তবে যখন দেখি তাদের গুরুদের মাঝে চল্লিশ উর্ধ দুই একজন আছে, তখন হোচট খাই।

    এই বয়সে এসে উনাদের চোখের রঙ্গিন চশমা খুলে যাওয়ার কথা। জীবনে লম্বা সময় পেয়েছেন সবকিছু বুঝার। নিজে কিতাব ঘেটে দেখার, কোথায় কি আছে। কয়টা রেফারেন্স ঠিক, কয়টা অতিরঞ্জিত।

    বুঝতে পারি তারাই দলকে চালাচ্ছে। তারাই আধ্যাতিক নেতা। বিকৃতিটা আসছে তাদের কাছ থেকে, সজ্ঞানে।

    মিনিয়েনদের প্রতি রাগ করে লাভ নেই। মুরিদদের আমি ঘৃনা করি না।

    তবে হাদিসে যে পড়েছিলাম ফিতনার সময় নেতারা জাহান্নামের দরজায় দাড়িয়ে মানুষদের ডাকতে থাকবে, সে কথার সত্যতা উপলব্ধি করতে পারি।

    29-Sep-2017 6:14 am

    29-Sep-2017 2:03 pm


    দোয়া:
    اللَّهُمَّ اهْدِنِي فِيمَنْ هَدَيْتَ،
    وَعَافِنِي فِيمَنْ عَافَيْتَ،
    وَتَوَلَّنِي فِيمَنْ تَوَلَّيْتَ،
    وَبَارِكْ لِي فِيمَا أَعْطَيْتَ،
    وَقِنِي شَرَّمَا قْضَيْتَ،
    فَإِنَّكَ تَقْضِي وَلاَ يُقْضَى عَلَيْكَ
    إِنَّهُ لا يَذِلُّ مَنْ وَالَيْتَ،
    تَبَارَكْتَ رَبَّنَا وَتَعَالَيْتَ

    হে আল্লাহ!
    আমাকে পথ দেখান, তাদের সাথে যাদের পথ দেখিয়েছেন।
    মাফ করেন, তাদের সাথে যাদের মাফ করেছেন।
    আপনার বন্ধু করেন, তাদের সাথে যাদের বন্ধু করেছেন।
    বরকত দিন, যা আপনি দিয়েছেন তাতে।
    আমাকে বাচান বিপদ থেকে, যা আপনি ঠিক করে রেখেছে।
    আপনি ঠিক করেন কি হবে, আপনার উপর কেউ ঠিক করে না।
    সে পথ ভ্রষ্ট হয় না, যাকে আপনি বন্ধু করেছেন।
    আপনি বরকতময় আমাদের রব! আপনি সবার উপরে।
    _______
    বিতিরের নামাজের কুনুতে পড়ার জন্য দোয় এটা যা হাদিস এসেছে।
    নাসায়ি, আবু দাউদ, ইবনে মাযা, তিরমিযি।

    উচ্চারন নিচে ইউটুবের লিংকে। সেখানে দোয়াটা আরো লম্বা আছে। পরের অংশগুলো আমি এই হাদিসগুলোতে পাই নি। পরে পেলে পরে শিখা যাবে ইনশাল্লাহ। আপাতত এতটুকু।

    29-Sep-2017 2:03 pm

    29-Sep-2017 2:49 pm


    যারা আরবী শিখছেন তাদের জন্য এই গ্রুপ। আরবী vocabulary.

    আরবী শব্দ, ছবি সহ। শুধু noun এ সীমিত, বা noun এর উপর অতিরিক্ত ফোকাসড না, অন্যান্য অনেক এমেচার vocabulary list এর মত।

    একবারে শিখবো করে কিছু হয় না। অল্প অল্প এক্সপোজারে সময়ের সাথে সাথে এগিয়ে যেতে হয়।

    facebook.com

    29-Sep-2017 2:49 pm

    29-Sep-2017 3:30 pm


    লাইভ খুতবার লিংক দিলাম না। কিছুক্ষন পরে অবসুলেট হয়ে যাবে।

    বদলে এই বছরের একটা খুতবা পোষ্ট করলাম। খুতবার বিষয় : তৌবা, এস্তেগফার, আল্লাহর ক্ষমা, এ সংক্রান্ত হাদিস, কি বলে মাফ চাইবো, চাইলে আল্লাহ তায়ালা কিভাবে ক্ষমা করবেন এবং অনেক অনেক বর্ননা নিয়ে।

    আমার আরবী শেখার একটা বড় অংশ ছিলো এই রকম খুতবা শুনতে শুনতে শুনতে - বুঝি বা না বুঝি। শেষে হাদিসের রেওয়ায়েতগুলো মুখস্ত হয়ে যায়। অর্থগুলো কিছু কিছু বুঝে চলে আসে।

    বেসিক আরবী জানা থাকতে হবে। এটা যে কেউ শিখে নিতে পারে। ছোট বাচ্চারাও।

    https://www.youtube.com/watch?v=bCcRYQu5X5U&spfreload=10

    29-Sep-2017 3:30 pm

    29-Sep-2017 10:21 pm


    মুরজিয়া:


    ছোট বেলার কথা। ক্লাস ফাইভে পড়ি।

    পুরানো একটা দোয়ার বই পড়ছিলাম। আধা পৃষ্ঠা লম্বা একটা দোয়া পেলাম। নিচে লিখা "কেউ এই দোয়া একবার পড়লে এত শহিদ, এত হজ্জ, এত দান, সমস্ত গুনাহ, তার হাশর হবে এদের সাথে, এই সম্মান পাবে..." অনেক বর্ননা।

    এর পর দ্বিতীয় দোয়া। এর নিচে উপরের মত বর্ননার সাথে এডেড, "...কেউ যদি এই সোয়াব অবিশ্বাস করে তবে সে কাফের।"

    এর পর তৃতীয় দোয়া। তার নিচে লিখা, "...এর অস্বিকারকারী কাফের। অস্বিকারকারীদের যদি কেউ কাফের মনে না করে তবে সেও কাফের।"

    আমার প্রথম মুরজিয়া ট্যগ খাওয়া। 8-)


    আচ্ছা মুরজিয়াদের যারা মুরজিয়া বলে স্বিকার করে না তারাও কি মুরজিয়া?

    29-Sep-2017 10:21 pm

    29-Sep-2017 11:37 pm


    আশুরার রোজা যারা রাখতে চান তাদেরকে কালকে শনি বার আর পরশু রবি বার রাখতে হবে।
    যদি কালকে না রাখেন তবে রবি-সোম রাখতে হবে।

    কালকে ঢাকাতে সেহরির শেষ সময় ৪:৩৫ এ।
    সূর্যোদয়: ৫:৪৯ এ, এর আগে ফজর পড়তে হবে।
    আর ইফতারি: ৫:৫২ তে।

    29-Sep-2017 11:37 pm

    30-Sep-2017 8:17 am


    আমার সব পোষ্টের সাথে সবার এগ্রি করতে হবে তা না। আবার সব পোষ্ট যে সবার বুঝার দরকার আছে তাও না। যেটা যাদের জন্য দিচ্ছি তারা বুঝবে এতটুকু হলেই যথেষ্ট মনে করি।

    আমি ইসলামিস্ট না। বরং মডারেট। ইসলামিষ্টদের লিখা পড়তে চাইলে ফেসবুকে একটু খুজলে পাবেন।

    আপনি যা বিশ্বাস করেন তাতে আমার আপত্তি নেই। আমাকে আপনার মতের উপর আনার চেষ্টা অপ্রয়োজনীয়।

    ভুল সংশোধন করতে চাইলে শুধু বললে হবে "অধিকাংশ আলেমদের মতে এ রকম না।" বাকিটা আমি নিজে খুজে নেবো ইনশাল্লাহ।

    আমি হানাফি-দেওবন্দি শিক্ষা অনুসরনের চেষ্টা করি। তাদের সাথে আপনার যদি দ্বিমত থাকে তবে আমার সাথেও থাকবে। এর জন্য আমাকে দোষ দেয়া অর্থহীন।

    30-Sep-2017 8:17 am

    30-Sep-2017 3:47 pm


    গুনিয়াতুত তালেবিন, আরবীতে। নিচে লিংক।

    দিয়েছি রেফারেন্স চেক করার জন্য, জানার জন্য, আমলের জন্য, আরবী শেখার জন্য।

    বইটা হানাফিদের জন্য ঠিক আছে। সালাফিদের জন্য ঠিক নেই। তর্ক বাড়ানো নির্থক।

    এর বাংলায় অনুবাদ আছে। তার পরও আরবীটা দিয়েছি। যদি বাংলা অনুবাদে সংক্ষিপ্ত করে কিছু বাদ দেয়া হয়, বা নিজের ব্যখ্যা ঢুকিয়ে লম্বা করা হয়, সেগুলো যেন বুঝতে পারি।

    বইটা শামিলা থেকে কালেটেড। কিন্তু শামিলা Windows ছাড়া চলে না। আর আমার উইন্ডোজ নেই।

    যে কোনো আরবী শব্দের উপর ডাবল ক্লিক করলে এর অর্থ দেখাবে। আরবী বইটা নেটে অনেক সাইটে থাকতে পারে, কিন্তু এরকম ডিকশেনারী ইন্টিগ্রেটেড অবস্থায় নেই।

    http://habibur.com/kitab/gunya/

      Comments:
    • FAQ:
      "বইটা কিসের উপর?"
      আমলের উপর। আব্দুল কাদের জিলানী রাহি: এর লিখা। যতটুকু জানি।

    30-Sep-2017 3:47 pm

    30-Sep-2017 4:25 pm


    আখিরুজ্জামান নিয়ে যত রেফারেন্স পেয়েছি তার মাঝে দ্বিতীয় সবচেয়ে কমন রেফারেন্স হলো "আল-কাউলু আল-মুখতাসির ফি আলামাত আল-মাহদি আল-মুনতাদির"

    ইবনে হাজার আল হাইতামির লিখা। উনি শাফি মাজহাবের ইমামদের একজন। ১০০০ হিজরির আশে পাশের সময়ে। মোটামুটি রিসেন্ট। অনেক রিসোর্স ঘেটে সব একত্রিত করেছেন।

    এটার আরবী পিডিএফ নেটে আছে। বাংলা-ইংরেজি কোনো অনুবাদ নেই।

    সংক্ষিপ্ত বই, কিন্তু তথ্যবহুল, যে কারনে এটার রেফারেন্স সবাই টানে।

    এর অনুবাদ করার ইচ্ছা আছে। কিন্তু যদি প্রকাশ্য দিবালোকে এই কাজ করা আরম্ভ করি, তবে মার্কড হয়ে যাবো। :V

    তাই প্লেন করছি অল্প অল্প করে দেবো। এবং অস্পষ্টতা রেখে। যেন যার যা জানার দরকার নেই সে সেটা নিয়ে উত্তেজিত না হয়ে পড়ে।

    As usual যা কিছু না বুঝবেন স্কিপ করে যান। সব কিছুর সাথে এগ্রি করার দরকার নেই। সমস্যা বাড়বে।

    30-Sep-2017 4:25 pm

    30-Sep-2017 5:43 pm



    স্কুলে থাকতে জুম্মার খুতবা শুনতাম। "খাইরুম্মাতি কারনী...।"
    ধারনা করতাম বলছে হয়রত ওয়ায়েস করনী রাহি উম্মতের মাঝে শ্রেষ্ঠ।

    কিতাবে পড়তাম সাহাবা কিরাম পরে উম্মাহর মাঝে শ্রেষ্ঠ হলেন ওয়ায়েস করনী। মিলে।

    এক পত্রিকায়: "জুম্মার খুতবায় বলা হয় খাইরু.... এখানে কারনী মানে সেই বুজুর্গ।" লিখক আলেম ছিলেন না।

    পরে জেনেছি, "কারনী" মানে করন-যুগ। অর্থ "আমার যুগের উম্মাহ শ্রেষ্ঠ, এর পর তাদের পরবর্তি, এর পর তাদের পরবর্তি।"


    ইলমের জন্য আলেমগন। অন্য জায়গায় সময় নষ্ট হবে।

    30-Sep-2017 5:43 pm