ইয়ং জেনারেশন মাঝে যুদ্ধের প্রবনতা থাকবে, এজন্য তাদের দোষ দেই না।
তবে যখন দেখি তাদের গুরুদের মাঝে চল্লিশ উর্ধ দুই একজন আছে, তখন হোচট খাই।
এই বয়সে এসে উনাদের চোখের রঙ্গিন চশমা খুলে যাওয়ার কথা। জীবনে লম্বা সময় পেয়েছেন সবকিছু বুঝার। নিজে কিতাব ঘেটে দেখার, কোথায় কি আছে। কয়টা রেফারেন্স ঠিক, কয়টা অতিরঞ্জিত।
বুঝতে পারি তারাই দলকে চালাচ্ছে। তারাই আধ্যাতিক নেতা। বিকৃতিটা আসছে তাদের কাছ থেকে, সজ্ঞানে।
মিনিয়েনদের প্রতি রাগ করে লাভ নেই। মুরিদদের আমি ঘৃনা করি না।
তবে হাদিসে যে পড়েছিলাম ফিতনার সময় নেতারা জাহান্নামের দরজায় দাড়িয়ে মানুষদের ডাকতে থাকবে, সে কথার সত্যতা উপলব্ধি করতে পারি।