তাকওয়ার কম-বেশি আছে।
১
কোনো পরিবারে নভেল পড়লে গুনাহগার।
কোনো পরিবারে নামাজ পড়লেই দ্বিনদার।
একসময় দুয়ের মাঝে ডিসটেন্স ছিলো। ফেসবুক এটা পাল্টিয়ে দিয়েছে।
এর ফল, তাকওয়া পুলিশ। "সে দ্বিনদ্বার হয়ে কি ভাবে এই কথা বলে?"
২
ভার্চুয়ালি বিভাজিত হও।
বেশি তাকওয়াবানরা ভালো। স্ট্রিকটলি পথে চলছে।
তবে জগৎ ভিন্ন। বন্ধু ভিন্ন।
তোমার খারাপের প্রভাব যেন তার উপর না পড়ে। দূরত্ব রাখো।
মানুষকে যে হেয় করছে, সে দ্বীনের জন্য বলছে।
তার থেকে অন্তরের গুন শিখতে পারবে না। দূরে থাকো।
৩
উত্তম মানুষদের থেকে পেসিভলি শিখো।
ব্যবহার দেখে, কাজ দেখে, আচরন দেখে।
গালি দেখে না, হুংকার দেখে না, হুকুম শুনে না।
অধিকাংশ মানুষ শেখে তোমার আচরন থেকে, গুন থেকে।
যাকে আল্লাহ তায়ালা তৌফিক দেন।
তার দোষের আলোচনা থেকে না।
৪
রেজনেট করছে না? দুজনের জগৎ আলাদা।
ফেসবুকে প্রফাইলের রং সবার এক।