১। রবিউল ইসলাম ভাই। ফোন কল আপলোড। উনি অসুস্থ। প্রচন্ড ডিমোটিভেটেড। এক ভাইয়ের ট্রল কল ৩০ মিনিট ধরে শুনলেন চুপচাপ। আগে ৩০ সেকেন্ডও যার সময় ছিলো না।
২। ময়দানে ২০ স্তরের নিরাপত্তা বলয়? মটর সাইকেল রেলি?
কিন্তু, "হক যখন আসে বাতেল তখন পলায়।"
#saadmustgocurse
Apparently, যুদ্ধ মাত্র আরম্ভ।
Stay tuned.
Witnessing history as it unfolds.
আমাকে দিয়ে "ঠিক কথা" বলানোর চেষ্টা বৃথা। যেখানে ঠিক কথা বলতে আপনি বুঝেন আপনার পছন্দের কথা।
"অন্যরা আপনার কথায় বিভ্রান্ত হবে" - এটা যদি আপনার আশংকা হয় তবে আপনি অন্যদের চিন্তা খুব বেশি করছেন। নিজের থেকে।
আমার শিক্ষা, কালচার ভিন্ন। এটা হয়তো আপনার সাথে মিলবে না। যদি না মিলে তবে জোর করে মিলানোর চেষ্টা হবে সময় নষ্ট।
তাই সামনে এগুনোর আগে কিছু আইডি ব্লক করে দিতে হচ্ছে বলে দুঃখিত।
এটা আপনাদের ভালোর জন্য।
শত্রুতা নেই। আবারো কষ্টের সাথে।
১
প্রথমে আবেগের কথাগুলো :
= "মাদ্রাসার ছাত্রদের উপর আক্রমন হয়েছে।"
ময়দানে মাদ্রাসার কোনো ছাত্র নেই দাবি করা হচ্ছিলো ময়দানের পক্ষ থেকে।
= "উস্তাদকে আহত করেছে"
গন্ডোগলের মাঠে উস্তাদ কি করছিলো? সেটা প্রশ্ন।
যে কোনো যুদ্ধে পরাজয়ের সম্ভাবনা ৫০%। এটা আমরা ভুলে যাই। মনে করি "আচ্ছা মতো পিটিয়ে আসবো।" পরাজিত হলে কি হবে, সেটা মাথায় না রেখে।
আর এক পক্ষে মাদ্রাসার ছাত্র দাড় করিয়ে দিয়ে বলতে পারেন না, তাদেরকে কেন মারা হলো?
২
"কিন্তু হক আর বাতেলকে সমান স্কেলে মাপবেন?"
সা'দ পন্থিদের চোখে এ দেশের উলামাদের অধিকাংশ পথভ্রষ্ট। টাকার জন্য উলামারা এমন সব কাজে লিপ্ত যেগুলো দ্বিনী শিক্ষার বিপরিত। দ্বিন বিক্রির মতো। দিনে দিনে সমস্যাটা বেড়ে এখন সীমার বাইরে। এবং সা'দ সাহেবকে আল্লাহ তায়ালা পাঠিয়েছেন এই অবস্থায় অনেকটা "মুজাদ্দেদ" হিসাবে।
তাদের চোখে সা'দ সাহেব হক। কারন উলামাদের পথভ্রষ্টতাগুলো স্পষ্ট।
৩
বলা হচ্ছিলো তবলিগের দুই গ্রুপই পাশাপাশি মেহনত করবে।
কিন্তু স্পষ্টতই এটা হচ্ছে না। বুঝা উচিৎ দুই পক্ষই অন্য পক্ষকে নিঃশেষ করার জন্য মরিয়া হয়ে যাবে। এর কোনো সমাধান নেই।
যেমন, এখন ময়দানে দুই পক্ষই জোড় করতে পারতো ভিন্ন সপ্তাহে। কিন্তু এক পক্ষের টার্গেট ছিলো অপর পক্ষকে নিঃশেষ করে দেয়া। যার একটা পার্ট ছিলো ইজতেমা করতে না দেয়া।
এটা চলবে। দুই গ্রুপ একসাথে তবলিগ করবে। এটা হয় না।
৪
সাইড ইফেক্ট?
সত্যিকারে নতুন কেউ এখন আর তবলিগে আসছে না।
সামনে বিশ্ব ইজতেমা হবে, এটাও আর মনে হয় না।
সংঘর্ষ বাড়তে থাকলে দুই পক্ষের কাজ বন্ধ হয়ে যাবে, বা করে দেয়া হবে।
৫
শেষে,
তবলিগের সাথে দেশের পরিস্থিতির একটা সম্পর্ক আছে। খারাপ হলে দুটো একসাথে হয়।
১৯৯৩ - তবলিগের ভেতরে মুরুব্বিদের মাঝে দ্বন্ধ আরম্ভ। দেশেও তত্বাবধায়ক নিয়ে উত্তাল আরম্ভ।
২০১৩ - তবলিগে মুশফিক স্যারের সংঘর্ষ। অন্যদিকে শাহবাগ-মতিঝিল-গাড়িতে আগুন।
২০১৮ - Nothing yet.
১
ছোট বেলায়। ক্লাস ২ বা ৩ তে পড়ি।
টিভি-তে সিনেমা চলছে। ঢিসুম ঢিসুম ফাইট। আব্বাকে জিজ্ঞাসা করতাম কে ভালো? আব্বা বলতো সে। এর পর তার পক্ষে cheers.
এর পর খবর আরম্ভ হতো। সেখানেও ফাইট। জিজ্ঞাসা করতাম, এখানে কে ভালো? আব্বা বলতো "that's complicated, বড় হলে বুঝবে।"
২
বাচ্চারা দেখে জগৎটাকে black or white হিসাবে। কেউ হয়তো পূর্ন ভালো নয়তো সে পূর্ন মন্দ। বড় হলে বুঝে জিনিসটা এত সহজ না। ফিল্মের হিরো-ভিলেনের মতো বাস্তব জগৎ বিভক্ত না।
It's complicated.
৩
যখন কেউ বলে "আপনি কার পক্ষে বুঝতে চাচ্ছিলাম, কিন্তু কিছু বুঝলাম না। সহজ করে বলতে পারেন না।"
তখন আব্বার ঐ কথাটা মনে পড়ে।
#HabibMeta
তাদের টার্গেট ছিলো ময়দান নিজেদের দখলে রাখবে। সা'দ সাহেবের পক্ষদের জোড় করতে দেবে না।
কারন,
১। তাদের ভয় ময়দানে সা'দ সাহেবের পক্ষের লোক একবার ঢুকতে পারলে তারা আর বেরুবে না। ময়দানের পারমানেন্ট দখল নিয়ে নেবে।
২। এভাবে বাধা দিয়ে রাখলে সা'দ সাহেবের পক্ষ এক সময় দেশ থেকে উৎখাত হয়ে যাবে।
গতকাল সা'দ সাহেবের পক্ষও দেখিয়ে দিলো চাইলে তারাও পারে। শুরা পক্ষরা কিছু করতে পারবে না। আর শুরা পক্ষ নিজেদেরকে যত শক্তিশালি মনে করে তারা সেরকম কিছু না।
সাভার থেকে আসা ফজলুর রহমান বলেন আমার মাথা ও নাক ফেটে গেছে।
নবাবগঞ্জ থেকে জামাল উদ্দিন আমার ডান হাত বাঁশের আঘাতে ভেঙে গেছে। প্রচণ্ড ব্যথায় ভুগছি।
ঢাকার মিরপুর থেকে আসা মোশাররফ বলেন আমার কান ফাটিয়ে দিয়েছে। খুব রক্ত ঝরেছে।
ঢাকার তেজগাঁও থেকে আসা আবু বকর জানান আমার মাথা ফাটিয়ে দেয়। এখন কথা বলার অবস্থায় নেই। খুব ব্যথা করছে।
ঢাকা মেডিক্যেলে :
জনাব শামসুর রহমান। খিলগাও এক মসজিদে আক্রমনের শিকার। গুরুতর আহত।
আনিসুল হক মাথায় সতেরোটা সেলাই।
মাওলানা শাকিল। রট দিয়ে কানে বাড়ি। ডান কান ও ডান চোখ প্রায় নাই।
আরেক ভাই কোমরে রডের বাড়ি খেয়ে কোমর সোজা করতে পারছেন না। কিডনি ক্ষতিগ্রস্থ।
১
সহজ করে বললে সহজ লোকেরা প্রচুর আসবে। যেহেতু সহজ কথা। প্রত্যেকে একটা দল মতের সাথে জড়িত। এর পর কমেন্টে সে নিজের দলের পক্ষের কথাগুলোকে হই হুল্লোড় করে সাপোর্ট করবে। বিপক্ষের কথাগুলোকে প্রচন্ড গালাগালি করে প্রতিবাদ করবে।
একটা কেওস আরম্ভ হয়ে যাবে।
২
এদেরকেও সামলানো যায়। অনেকটা "তৈল মর্দনের" মতো করে। এভাবেও আমি কাছের মানুষদের অনেক দিন পর্যন্ত সামলানোর চেষ্টা করেছি। কিন্তু এভাবে এক বন্ধুকে সামলানো যায়। শত শত কে যায় না।
এক পক্ষকে যদি তৈল মর্দন করি তবে বিপরিত পক্ষ প্রচন্ড ক্ষেপে যায়। তৃতীয় পক্ষ অভিযোগ তুলে আমি "নিউট্রাল না"। আরেক পক্ষ, "ফিতনা ছড়াচ্ছি"।
হাজার কেওস। যদি সব সময় সব দলের ভালোগুলো বলি তবুও।
৩
আরেকটা সমাধান নিজেকেও সহজদের কাতারে সামিল করে দেয়া। "কমপ্লেক্স" হওয়ার মাঝে লাভ কি?
আর একদম সহজ হতে হলে কোনো এক পক্ষে জয়েন করতে হবে। এর পর ফটোশপ নিয়ে বসতে হবে। "জুতা মার" "বিচার চাই" এই ধরনের ছবি তৈরি করে পোষ্ট।
আমি এই পথে যেতে চাচ্ছি না। আমার পার্সোনেলিটির সাথে মিলে না। আখিরাতে কোনো সোয়াব পাবো বিশ্বাস করি না। দুনিয়াতেও আমার কোনো লাভ নেই।
অন্য খবরে, গুরুতর আহতদের একজন খিলগাও এর কোনো মসজিদে আহত হয়েছে। আমাদের এলাকা। মানে এখানেও গন্ডোগোল হয়েছে।
কমেন্টে খবর এতে নেতৃত্ব দিচ্ছে "জাতীয় ইমাম সমাজ"। এটা bad sign. মসজিদের ইমামদের খুব বেশি say নেই শহরগুলোতে। সাধারনতঃ উনারা যখন কিছু বলেন, পেছনে অন্য কেউ সাপোর্টে থাকে।
তবলিগওয়ালাদের পক্ষ থেকে হলে অন্য কিছু বুঝতাম।
কেউ যদি বলে "তবলিগ ফান্ডামেন্টালি ভুল", তবে এর পর তার সা'দ বিরোধি কথা রিডান্ডেন্ট।
যদি বলে দেওবন্দিরা ভুল, তবে তার এর পর তার তবলিগ বিরোধি কথা রিডান্ডেন্ট।
যদি বলে হানাফি মাজহাব ভুল, তবে এর পর তার দেওবন্দ বিরোধি কথা রিডান্ডেন্ট।
গোড়ায় নজর দেই।
শাখা প্রশাখায় লক্ষ ভুল পাবেন যদি গোড়ায় আপনি গলদ দেখেন।
সে কারনে ঐ সব আলোচনা রিডান্ডেন্ট। সময় নষ্ট।
সেক্ষেত্রে তবলিগের কাজ আগে বাড়তো নাকি কমতো?
২
আমাকে বললো : "কঠিন সময়। দাওয়াতের কাজে আপনি আসেন।"
বললাম : দাওয়াত দিচ্ছি, দ্বিনের দাওয়াত না দেয়ার মাধ্যমে।
কারন আমি ময়দানে নামলে আমার বিরোধিতা করার জন্য অন্য পক্ষের আরেকজনকে লাগতে হবে। ঐ লোক এখন আমার পেছনে না লেগে নিজে দ্বিনের কাজ করতে পারছে।
সে দাওয়াত দিতে পারছে এই কারনে যে দ্বিনের কাজ আমি করছি না।
৩
দাবি : "দেশে উলামা বেশি হয়ে গিয়েছে" এ কারনে এত অন্তর্দন্ধ, দ্বিনের বানিজ্যকরন।
যদি ঠিক ধরি।
তবে এটাও ঠিক ধরতে হবে : দেশে তবলিগওয়ালাও বেশি হয়ে গিয়েছে। যে থেকে এত দ্বন্ধ।
Saudi Gov. is publishing alternate videos of how many of them did greet him.
This video is from those that say everyone ignored him.
এটা কংক্লুসিভ? তাও না।
জোবায়ের সাহেবের নিজের ব্যপারে সমালোচনা এনে বলতে পারেন এই কারনে জোবায়ের সাহেবের কথা গ্রহনযোগ্য না।
সমালোচনাগুলো কোথায় পাবেন?
মুশফিক স্যারের সময়ে জোবায়ের সাহেব ছিলেন স্যারের বিরোধি দলে। তখন মুশফিক স্যারের পক্ষের লোক জোবায়ের সাহেবের বিপক্ষে যা কিছু বলতেন সেগুলো নেটে খুজলে পাবেন।
Q. "জোবায়ের সাহেবের কথা শুনার দরকার কি? সা'দ সাহেব যে শরিয়তের উপর না এটা নিজে বুঝা যায়।"
A. নিজে বুঝতে হলে আপনাকে আলেম হতে হবে। যেটা আপনি না। তাই আরেক জন আলেমের কথার উপর নির্ভর করতে হবে।
প্রথমে বিরোধি টপ আলেমদের বাছাই করুন। এর পর দেখান তাদের conflict of interest আছে। কারন তারাও অন্য কোনো দল বা দাওয়াতি কাজের সাথে জড়িত। এবং নিজেদের দলকে প্রমোট করার সুযোগ থাকলে উনারা করবেন।
এর পর মিড রেঞ্জের আলেমরা। conflict of interest এখানে দেখানো যায় বিনা পয়সায় ওয়াজ vs পয়সা দিয়ে ওয়াজের মাঝে।
শেষে রুট লেভেল। "উনারা উনাদের উস্তাদদের কথার বাইরে যাবেন না।"
উস্তাদ কারা? এখানে হেফাজত আর মাদ্রাসাগুলোর লিংক আনবেন।
প্রথমে বিরোধি টপ আলেমদের বাছাই করুন। দেখান তাদের conflict of interest আছে। তারা অন্য কোনো দল বা দাওয়াতি কাজের সাথে জড়িত। সবাই নিজের দলকে প্রমোট করে। প্রমোশনের অংশ কম্পিটিটরদের ডিমোশন।
এর পর মিড রেঞ্জের আলেমরা। conflict of interest এখানে দেখানো যায় বিনা পয়সায় ওয়াজ vs পয়সা দিয়ে ওয়াজের মাঝে।
শেষে রুট লেভেল। "উনারা উস্তাদদের কথার বাইরে যাবেন না।"
উস্তাদ কারা? হেফাজত আর মাদ্রাসাগুলোর লিংক আনবেন। হেফাজতের সাথে কার লিংক এটা ইশারার উপর ছেড়ে দেবেন। ব্যখ্যা করতে যাবেন না।
তবে বেশি প্রশংসা শুনে কর্মিরা এক সময়ে মনে করে আমি আসলে তাদের দলের "ছুপা" সমর্থক। নিজেকে গোপন রাখছি বিরোধিদের ভয়ে বা দুনিয়ার লোভে। অন্তরে জানি তারাই হক।
আমাকে তখন ঐ দলের "মুখোশ উন্মোচন" মুডে যেতে হয়।
যদি না যাই তবে ঐ দলের ফ্রাসট্রেডেট কর্মিরা কিছু দিন পরে আমার মুখোশ উন্মোচনের জন্য মরিয়া হয়ে যায়।
কিছু আগে যারা বন্ধু ছিলো তারা হয়ে যায় শত্রু।
এটা দেখে বলছি। এগুলোর ভেতর দিয়ে গিয়ে।
১
গত বছর একটা বই ছাপানো হয়। সা'দ সাহেবের এতায়েত ফরজ কারন আমিরের এতায়েত ফরজ। বিরোধিদের কতল করার হুকুম আছে।
২
কিছু দিন আগের খবর। রক্ত দেয়ার জন্য জামাত তৈরি হচ্ছে। যারা দ্বিনের জন্য জীবন দিতে রাজি।
৩
গতকাল একজনের বক্তব্য। ময়দানে আসা লোকদের ফোনে বলা হচ্ছিলো "বিশ্ব আমির সাদ সাহেব ইজতেমার ময়দান রেইড করার হুকুম দিয়েছেন"। এর উপর জজবা নিয়ে উনারা এগিয়ে গিয়েছেন।
৪
আজকের খবর, ময়দানে কালিমা পড়ানো হয় "...সাদ ওলি উল্লাহ"। লিংক কমেন্টে।
সবগুলো খারাপ নিদর্শন। এগুলো সত্য হোক বা মিথ্যা।
এই যুক্তি খুব সহজেই ভেঙ্গে ফেলা যায়। এটা দেখিয়ে যে যারা বিরোধি তাদের প্রত্যেকের একটা কারন বা স্বার্থ আছে কেন তারা বিরোধি। এই যুক্তিগুলোকে আমরা যত শক্ত দলিল মনে করি, অন্যপক্ষের কাছে তত মজবুত না।
আমি ব্যখ্যা করলাম না।
না-হক দাবি করতে পারে, পরাজয় না-হক হবার কোনো দলিল না। উহুদের যুদ্ধেও মুসলিমদের পরাজয় হয়েছিলো।
যুগে যুগে কাফেরদের কাছে মুসলিমদের পরাজয়ের সংখ্যা কম না। এর অর্থ এই না যে কাফেররাই হক।
তাই যদিও তারা পরাজিত হয়েছে, এর পরও তারাই হক।
#HabibLogic
এটাও কংক্লুসিভ না। তখন স্ট্রেটেজি হবে এরকম :
"আমি কোনো যুক্তি অনুসরন করিনা। এগুলো ইলমুল কালাম বা যুক্তি বিদ্যা। যা নিষিদ্ধ। বরং আমি শুধু মানি কোরআন হাদিস।"
এর পর ইলমুল কালামের উপর সতর্কতাকারি যে সকল উক্তি আছে আগেকার দিনের মনিষিদের সেগুলো উল্লেখ করে দেবেন।
#HabibLogic
দুটো জিনিস :
পেছনে যে দলগুলো ফেলে এসেছি সেগুলোর কতটুকু ঠিক আর কতটুকু ভুল ছিলো সেটা বুঝা। যেহেতু সময় শেষ হয়ে যাবার পরে রেজাল্ট চলে আসে।
দ্বিতীয়তঃ সামনে যে দলগুলো আসবে সেগুলো কি দেখে চিনবো সেটা ঠিক করা। কারন নতুন দল আসছে। সেটা সবাই উপলব্ধি করতে পারছে।
সবাই উলামাদের দিকে তাকিয়ে থাকবে। এখন একমাত্র জামাত যেহেতু উনারাই। উলামাদের ক্ষমতা বাড়বে। এর পর উলামাদের মাঝে ভাঙ্গন।
তবলিগের ভাঙ্গন একবারে হয় নি। প্রথমে একটা ফসল এলার্ম এসেছিলো "মুশফিক স্যার"। এর পর আসল ধাক্কাটা এসেছে এখন। মুশফিক স্যারের সময়ে অনেক দরজা বন্ধ করে দেয়া হয়েছিলো ফিতনা সামলাতে। বন্ধ দরজা অবস্থায় দ্বিতীয় ধাক্কাটা তাই লেগেছে প্রচন্ড ভাবে।
"উলামাদের মাঝে যদি ভাঙ্গন না হয়?"
তখন বুঝতে হবে সেখানে খারাপ কেউ নেই। সবাই মকবুল।
Warning : ভাঙ্গা তকদির মুরশিদ জোড়া লাগাতে পারে কিনা এ নিয়ে ইখতিলাফ আছে।
১লা ডিসেম্বর পর এখন তোলাবাদের সমিহ করে চলছি। সহানুভুতি। সম্ভবতঃ সবাই করছে।
কিন্তু এখানেই শেষ না। ইতিহাসের মোড় পরিবর্তন আছে। যেখানে আমরা পরিবর্তন আশা করি সেখানে হয় না।
হয় অপ্রাত্যাশিত জায়গায়।
কমন প্রবোধ।
১
আয়শা রা: ফিরে যেতে চেয়েছিলেন। উনাকে বলা হয়েছিলো "আপনি থাকলে দুই পক্ষকে নিবৃত করে যুদ্ধ বন্ধ করতে পারবেন"।
পরবর্তি জীবনে উনি আফসোস করেছিলেন।
২
উম্মাহর দুই বিশাল দল যুদ্ধ করবে যাদের দুই পক্ষের ১ নম্বর দাবি, ২ নম্বর পয়েন্ট করে প্রত্যেকটা দাবি দুই পক্ষেই এক। এর পর মুসলিমদের ইতিহাসে প্রথম থেকে ঐ পর্যন্ত কাফেরদের বিরুদ্ধে জিহাদ করে যত না শহিদ হয়েছিলো, তার থেকে বেশি মারা গিয়েছিলো ঐ এক যুদ্ধে।
৩
হাদিস : তুমি ফিরে যাও কারন আমি রাসুলুল্লাহ ﷺ থেকে শুনেছি দুই মুসলিম যখন একে অন্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তখন দুইজনই জাহান্নামি।
১
একজন শিয়া আলেমের বক্তিতা শুনছিলাম। বলছিলেন ঐ অভিযোগের ব্যপারে যে শিয়ারা রাসুলুল্লাহ ﷺ এর স্ত্রীদের উপর অপবাদ দেয়।
উনি আরম্ভ করলেন "না। মিথ্যা কথা। শিয়ারা উনার স্ত্রীদের উপর কোনো অপবাদ দেয় না। তাদের সম্মান করে।" এর পর বাকি অংশ শেষ করলেন ৪৫ মিনিট আয়শা রা: এর উপর অপবাদ দিয়ে।
২
পড়ছিলাম "নুৃরে মুহাম্মদির" উপর একটা আর্টিক্যল। আরম্ভ হয়েছে "না আমরা রাসুলুল্লাহ ﷺ কে আল্লাহর অংশ বা অংশ দিয়ে সৃষ্টি মনে করি না। এটা কুফর।" এর পর বাকি আর্টিক্যলে বর্ননা কি করে আল্লাহ তায়ালা উনার নুর থেকে কিছু নুর নিয়ে সেই অংশ দিয়ে রাসুলুল্লাহ ﷺ কে সৃষ্টি করেছেন -- এর উপর।
৩
৩০ বছর আগে শুনতাম ৬ নম্বর পূর্ন দ্বীন না। বরং এর উপর চললে পূর্ন দ্বিনের উপর চলা সহজ। যতক্ষন না ৩০ বছর পরে এটা হয়ে যায় : যে লোক ৬ নম্বরকে পূর্ন দ্বিন বললো না, সে তবলিগই বুঝে নাই।
"যুক্তি" বলে এক পক্ষ ঠিক।
"অন্তর" বলে অন্য পক্ষ।
কোনটাকে ঠিক বুঝবো?
এই প্রশ্নের কমন কিছু উত্তর :
- "কোরআন-হাদিস মতে যেটা সঠিক সেটাই সঠিক। বাকি সব বাদ।"
যুক্তি-অন্তর এগুলো কোরআন হাদিস পড়ে এর উপরই স্বিদ্ধান্ত নিতে চাচ্ছে। যেহেতু কোরআন বা হাদিসের কোথাও নাম-সাল-স্থান ধরে কোনো দল-নেতার নাম উল্লেখ নেই। তাই কিছু যুক্তি আনতে হয় এক আয়াতের সাথে এক দলকে মিলাতে। এই যুক্তিতে ভুল হতে পারে।
- "এটাতো স্পষ্ট! এই আয়াতে আছে ____। এ থেকে বুঝা যায় যে দল এই করবে, সেই দলই ঠিক বাকি সব দল ভুল।"
এটা আপনার কাছে স্পষ্ট। তাই আপনার নিজের এরকম কোনো প্রশ্ন নেই। যার কাছে এটা স্পষ্ট না সে কি করবে সেটা ছিলো আমার প্রশ্ন।
- "আলেমদের কাছে যান। আপনি কি আলেম?"
আলেমদের "কাছে" যাওয়ার দরকার নেই। আমরা জানি কোন আলেম কোন পক্ষে। তাই কোন পক্ষের আলেমদের কাছে যেতে হবে এর উত্তর, কোন পক্ষ ঠিক তার উত্তর।
যেখানে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন "ওয়ামা খালাকতুল ... লি ইয়ায়বুদুন।"
ইবাদতের জন্য আমাদের সৃষ্টি।
"ইবাদত" বলতে যদি "দাওয়াত" বুঝি ও ব্যখ্যা করি তবুও আল্লাহ তায়ালা যেহেতু "ইবাদত" শব্দ ব্যবহার করেছেন তাই এটাই রাখতে হবে।
আর সাধারন মানুষ সুন্নি দের "বেরলভি" বলে। যদিও টেকনিক্যলি হয়টো ঠিক না। আপনার কথা মতো।
এখন সমস্যা হলো ২০১৩ সালেও এরকম দেখেছিলাম।
এর পর মোড় ঘুড়ে হটাৎ করে।
এখন কি হয় সেটা দেখার অপেক্ষায়।
টংগির মাঠে প্রত্যেক এলাকার সাথি নিজেদের এলাকার সাথিদের পিটিয়েছে। যেহেতু তারা জানে কে এতায়েতি কে ওজাহাতি। যাদেরকে সাংগে নিয়ে গতবছর পর্যন্ত তবলিগ করতো, যাদেরকে মেহনত করে তবলিগে লাগিয়েছিলো। এরা এখন একজন অন্যজনকে দ্বিনের শত্রু মনে করছে।
প্রথমে বেশ কয়েকটা মসজিদের খবর যে এতায়েতিদের তবলিগ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। এর পর কয়েকটা মসজিদে তবলিগের সব কাজ বন্ধ, যেই পক্ষই হোক। এখন খবর পুরো জেলায় এক পক্ষের কাজ বন্ধ। চলছে। সামনে আরো খবর আসবে।
টংগি মাঠে যে মাদ্রাসা আছে তার গেট ভেঙ্গে ভেতরে ঢুকে পিটালো কেন? মারের জোশে। জোশ যখন উঠে যায় তখন কে হক কে না-হক সেটা খেয়াল থাকে না। পরে হুশ আসে। কেউ তৌবা করেছে। কারো উপর আযাব আসছে। আর পিটানোটা লাঠির নরলাম একটা বাড়ি ছিলো না। হিন্দুরা মুসলিমদের যেভাবে পিটায় ইন্ডিয়ায় সেরকম ছিলো।
আমাদের মুরগি কবির সবকিছুতে জামাত-শিবিরের ষড়যন্ত্র দেখতে পারেন। আমাদের ফরিদউদ্দিন মাসুদও টিভিতে টংগি মাঠের ঘটনায় জামাত-শিবিরের ষড়যন্ত্রের কথাই বললেন। দুজন সাক্ষি যেহেতু এক কথা বলছে। /সারকাজম।
যে কলাপ্স আরম্ভ হয়েছে সেটা দ্রুত চলছে। গ্রামে গঞ্জে সংঘর্ষ ছড়াচ্ছে। আর কয়েকদিনের মাঝে দেখা যাবে কি হয়। তবলিগওয়ালারা এখন নিজেরা বেচে থাকার স্ট্রাগলে লিপ্ত। দ্বিনের দাওয়াত দূর-অতীতের কথা।
আজকে : সৌদি বাদশাহ কাতারকে রিয়াদে অনুষ্ঠিতব্য GCC Summit এ আমন্ত্রন জানিয়েছেন। :-D
You need to take a stand for people to respect you. /ROFL.
Keep watching.
মিনিমাল : প্রতি ওয়াক্ত নামাজের পরে ৩৩ বার করে সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবার পড়া।
মিডিয়াম : সকাল সন্ধায় ১০০ বার করে উপরের গুলো, দুরুদ আর এস্তেগফার পড়া।
এডভান্সড : এর থেকে অনেক বাড়ানো সামর্থ অনুযায়ি। বা অন্য কিছু পড়া যেগুলো বিভিন্ন কিতাবে আছে। অধিকাংশ পীর মুরিদদের জন্য জিকিরের কথা আর সংখ্যা দিয়ে দেন।
حسبي الله لديني
حسبي الله لدنياي
حسبي الله الكريم لما أهمني
حسبي الله الحليم القوي لمن بغى علي
حسبي الله الشديد لمن كادني بسوء
حسبي الله الرحيم عند الموت
حسبي الله الرؤوف عند المسألة في القبر
حسبي الله الكريم عند الحساب
حسبي الله اللطيف عند الميزان
حسبي الله القدير عند الصراط
حسبي الله لا إله إلا هو عليه توكلت وهو رب العرش العظيم
আল্লাহ যথেষ্ট আমার
দ্বিনে।
দুনিয়ায়।
দুশ্চিন্তায়।
বিরোধিতায়।
বিপদে।
মৃত্যুতে।
কবরে।
হিসাবে।
পুলসিরাতে।
আল্লাহ যথেষ্ট, উনি ছাড়া কোনো মা'বুদ নেই, উনার উপর নির্ভর করলাম, উনি আরশের রব।
#HabibDua
#hTasauf
https://www.facebook.com/ACardLaidIsACardPlayedSpaceX/videos/773922759621244/
لَيْسَ الْمُؤْمِنُ بِالطَّعَّانِ، وَلاَ اللِّعَانِ، وَلاَ الْفَاحِشِ، وَلاَ الْبَذِي
মু'মিনরা লানতকারি হয় না।
لاَ يَنْبَغِي لِلْمُؤْمِنِ أَنْ يَكُونَ لَعَّانًا
সিদ্দিকরা লানতকারি হয় না।
لاَ يَنْبَغِي لِلصِّدِّيقِ أَنْ يَكُونَ لَعَّانًا
আমাকে লানতকারী হিসাবে পাঠানো হয় নি, রহমত হিসাবে পাঠানো হয়েছে।
إِنِّي لَمْ أُبْعَثْ لَعَّانًا، وَلَكِنْ بُعِثْتُ رَحْمَةً
২
শেষে পথ যদি দুটো থাকে তবে যার অন্তর যে দিকে টানে সে ঐ দিকে যাবে।
এটা সত্যি যে যারা লানত দেয়াকে সুন্নাহ মনে করে দেয়, তারা শেষে যেভাবে লানতে অভ্যস্ত হয়ে যায়, রাসুলুল্লাহ ﷺ ঐ রকম কিছু করেন নি।
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10154372987068176
> "এতো দল-মত। কোনটা অনুসরন করবো?"
যে কোনোটা ফলো করলেই হলো। অন্যন্য দলগুলোর বিপক্ষে ঐ দলের যে সকল যুক্তি সমূহ আছে সেগুলো বাদ দিলেই [ignore] হলো।
যদি দেখেন কোনো দলের ৯০% সময় কাটছে বাকি দলগুলোর বিরোধিতা করে তবে তাদের সাথে থেকে সময় নষ্ট না করা ভালো। কারন ওখানে ভালো মাত্র ১০%।
তাকওয়া বা আল্লাহ-ভীতির দাবি হলো আমল করা। তর্কা তর্কি না। আলেমরা ভিন্ন।
খবর পড়ার আগে ধরে নেই দেশ যেহেতু উত্তাল হয়েছে, নিশ্চই সনাতন হবে। কোনো বারই নিরাশ হইনা।
আল্লাহ তায়ালা যাকে ইচ্ছে তাকে সম্মান দিয়ে রাখেন।
১
তবে এটাও বুঝাবে যে উনি মুজাদ্দেদ বা এর কাছা কাছি কেউ। মানে ভালোর থেকেও উপরে। দেওবন্দিদের মাঝের ভ্রান্তি গুলো দূর করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এই জামানায় পাঠিয়েছেন।
এবং সে ক্ষেত্রে আহলে হাদিসও হক হতে হবে। কারন সা'দ সাহেব পন্থিদের আমি এখন দেখছি আহলে হাদিসের দিকে ঝুকে যেতে।
কেলকুলেটেড ঝুকা। সম্পূর্ন না। জিহাদিরা যেমন কিছু বছর আগে মানহাজে সালাফি কিন্তু মাজহাবে হানাফি হয়ে গিয়েছিলো এ ধরনের কিছু।
২
আর উনি যদি সেই রকম কিছু না হন, তবে অনুসারিরা কিছু দিন পরে নিজেদের অন্তরে তিক্ততা অনুভব করবে। প্রতারিত হবার মতো। "কাকে এতদিন ঐ বিশাল আসনে ভাবতাম?" এই ধরনের।
৩
কোনটা ঠিক সেটা সময় বলে দেবে।
প্রশ্ন হলো : এর আগে বুঝার উপায় কি? কারন রেজাল্ট পাবার পরে, আগের পরিক্ষার খাতা নতুন করে লিখার উপায় নেই।
এখন "একটা সাইড ঠিক" যদি বুঝা যেতো, তবে অতীতে তাকিয়ে বলা যেতো সেখান থেকে আমাদের শিক্ষা এই।
এমনি হানাফি-সালাফি নিয়ে যুগ যুগ ধরে কনফিউশনে আছি।
এর সাথে এখন নতুন যোগ তবলিগের পক্ষ। কনফিউশন কিউব।
এর উপর এখন কয়েকদিন ধরে ইউটুবে শুনছি "ছুন্নি" আলেমদের ওয়াজ।
কনফিউশন to the power 4.
// not really. kidding. :-)
মুফতি আলাউদ্দিন জিহাদি সাহেবের লেকচার শুনছিলাম ইউটুবে। উনি ছু্ন্নি পন্থি। গত মাসে আমাদের এলাকায় মাহফিল করে গিয়েছেন। শুনতে পারি নি। কিন্তু এখন দেখলাম সেই ওয়াজ ইউটুবে চলে এসেছে।
উনার কথা থেকে শেষে উনার বইয়ে। নাম "নূরে মুজাস্সাম"। সবকিছু পড়ে কনভিন্সড। কিন্তু বাধা ঐ শেষ আয়াত। এটা সমাধান না হলে ছুন্নিরাও আমাকে ছুন্নি হিসাবে মানবে না। আর আমিও তাদের চোখে কাফের হিসাবে রয়ে যাবো।
উনার ব্যখ্যা দেখলাম। এটা আছে ২০০ পৃষ্ঠার বইয়ের শেষ পৃষ্ঠার আগে। উনি বলছেন যদিও এই আয়াতে বলা হচ্ছে "বাশারুম মিথলুকুম" কিন্তু হাদিসে আছে "ইন্নি লাছতু মিথলাকুম" আমি তোমাদের মতো না। রাসুলুল্লাহ ﷺ সেহরি ইফতার কিছু না খেয়ে দিনের পর দিন টানা রোজা রাখতেন সে ব্যপারে।
শায়েখ বলছেন :
১। এই হাদিস দ্বারা ঐ আয়াত মনসুখ হয়ে যায়। কারন হাদিস দ্বারা আয়াত মনসুখ করার বিধান আছে।
২। এর পরও কেউ 'মিথলাকুম' বললে হাদিস এনকার-হেয় করার কারনে সে কাফের গন্য হবে।
হুম। এখন পরের প্রশ্ন হলো ১৯০০ সালের আগ পর্যন্ত অধিকাংশ তফসিরকারী-ফিকাহবিদগন কি এই হাদিস দিয়ে ঐ আয়াত মনসুখ করেছেন নাকি করেন নি?
Feeling like : এখানেও আমি ব্যর্থ। হয়তো সত্যিকার অর্থে দেখার আর কিছু নেই। এবং ভবিষ্যতে যদি নতুন কিছু না পাই তবে আরেকটা গ্রুপের কাছে আমি কাফের হিসাবে থাকবো। হয়তো।
আল্লাহ তায়ালা আমাকে ক্ষমা করুন।
আরবী কেন?
কারন বেসিক ফিকাহ মাসলা শিখে ফেলার পরে, এডভান্সড সবকিছু শেখার জন্য আপনার আরবী লাগবে।
যেমন বিজ্ঞানের বইয়ের বাংলা অনুবাদ পড়ে আপনি বিজ্ঞান শিখতে পারবেন, কিন্তু কেবল বেসিকটা জানবেন। বিশাল জগত আপনার অজানা রয়ে যাবে।
দ্বীনের জন্যও একই।
Non-affiliated. আমি এদের সম্পর্কে কিছু জানি না। তবে দেখে ভালো লাগলো। ভর্তি হতাম যদি আমার বয়স আরো ৩০ বছর কম হতো। You can consider.
https://www.facebook.com/IIRTarabic/
কিন্তু সমস্যা শুধু মাত্র যখন এখানে Physics এনে এ দিয়ে আমরা ব্যাখ্যা করতে চাই তখন।
আর এমন ব্যখ্যা করি যে ব্যখ্যাকে ঠিক রাখার জন্য আমাকে কোরআনের কোনো আয়াতের অন্য ব্যখ্যা খুজতে হয় তখন।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের ক্ষমা করুন আমাদের বেয়াদবি ও দুর্বলতার জন্য।
এবং উনার রাসুলের উপর অজস্র সালাত ও সালাম পাঠান।
১
তবলিগের যে পক্ষে আমি ছিলাম সেটা ঠিক না? ঠিক আছে আমি তাহলে তবলিগের জন্য কোনো কাজ আর করবো না। শেষ।
"কারো কাছে" গিয়ে তৌবা করে আমাকে বিপরিত দলে যোগ দিতে হবে কেন?
কোনো মানুষের উপর যদি জুলুম করে থাকি তবে যার সাথে করেছি তার কাছে ব্যক্তিগত ভাবে মাফ চাইতে হবে।
আমি এভাবে বুঝি।
২
একটা সময় ছিলো যখন কেউ এসে বলতো "হুজুর তৌবা করায়ে দেন"।
অথবা মৃত্যু পথযাত্রি কোনো লোকের কাছ থেকে এসে হুজুর বলতো "আমি তাকে তৌবা করায়ে আসছি।"
কিন্তু সেটা বহু আগের যুগে প্রচলিত ছিলো।
এর পর আলেমরাই বলেছেন "তৌবা কেউ করায় না। নিজে করতে হয়।"
৩
মানুষের সামনে অপদস্থ হওয়া থেকে আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে হিফাজত করুন।
মুসলিমের মাথায় লাঠি মেরে আমার কোনো লাভ নেই।
দলের জন্য না।
দ্বিনের জন্য না।
আমার দলের সংশ্লিষ্ঠরা যদি মারে, তবে ঐ দলের সংগে থাকলেও আমাকে সংশ্লিষ্ঠতার দোষে দোষি করা হবে।
৪
এখন এই সময় নিউট্রাল থাকা ভালো।
যদিও দলিল দেয়া হয়েছে "তবলিগ করতেই হবে" যেমন এর আগে ছিলো "একামতে দ্বিন করতেই হবে" বা "জিহাদ করতেই হবে" বা "খিলাফা করতেই হবে"।
না করলেও চলে। That's the point.
অতি আগ্রহে নিয়ে করে পরে ভুল ছিলো বুঝলে পরিনতি এই।
কিন্তু না করে শেষ জীবনে কাউকে আফসোস করতে দেখি নি।
When the law of the land doesn't give authority enough power to suppress the mob culture of the land, this is what you end up with.
কার্বন হলো আমরা যাকে চিনি "কয়লা", বা "হিরা" হিসাবে। দুটোই ১০০% কার্বন।
কেলসিয়াম হলো "চুন"। যাকে আমরা চিনি "সিমেন্ট" হিসাবে। বিল্ডিয়ের সিমেন্ট হলো কেলসিয়াম।
মানুষ মাটি দিয়ে তৈরি।
মাটি আর বালির মাঝে পার্থক্য : বালির সাথে কার্বন মিশালে এটা হয় মাটি।
কার্বন না থাকলে বালি।
আরবদের মারকাজ কাতারকে ধরা হতো এতদিন।
তাই দেখতে হবে কাতার মারকাজ কোন দিকে? ৬০% weight.
মদিনা শরিফের আরবরা কোন দিকে? ৪০% weight.
যুক্তি-পাল্টা যুক্তি :
> "কাতার সা'দ সাহেব বিরোধি"
সাদ সাহেব কিছু দিন আগে গিয়ে মারকাজে বয়ান করে এসেছেন।
> "বয়ান করেছেন। মানে পক্ষে।"
হতে পারে সাদ সাহেব উনার পার্সোনেলিটির কারনে আন-ইনভাইটেড বয়ান করতে গিয়েছেন। আরবরা উনাদের অতিথিপরায়ন ভদ্রতার জন্য কিছু বলেন নি।
তাই মূল বিষয়টা জানতে হবে। এর থেকে গভিরে যারা জানে তাদের থেকে। এই সব ভাসা ভাসা ইলম দিয়ে না।
১
১৯৪৭ সাল। বৃটিশরা চলে গেলো। ইন্ডিয়া-পাকিস্তান স্বাধিন। পাকিস্তানিরা খুশি। ইসালমি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে চাচ্ছিলো, হয়েছে। আন্দোলন সফল।
কিন্তু স্বপ্ন রয়ে গিয়েছে। "হাসনকে লিয়া পাকিস্তান, লড়কে লেংগে হিন্দুস্তান" হাসতে হাসতে পাকিস্তান নিয়েছি। এর পর যুদ্ধ করে ইন্ডিয়া দখল করবো।
কিন্তু কবে?
২
১৯৬৫ সালে পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ করে। পাকিস্তান জিতে। উৎসাহ আরো বেড়ে যায়। কিছু ওলি-আউলিয়া লক্ষ্য করে হিজরত আর বদরের মাঝে যত মাস পার্থক্য। পাকিস্তানের স্বাধিনতা আর এই যুদ্ধের মাঝে পার্থক্য ঠিক তত বছর পার্থক্য। মাসের বদলে বছর।
দাবি : এই হিসাবে ফতেহ মক্কা যত মাস পরে হয়েছিলো, তত বছর পরে পাকিস্তান ইন্ডিয়া দখল করবে। বা to take it softly মুসলিমরা করবে।
কিন্তু সে হিসাবে বাকি গুলো কি মিলবে?
ওহুদের পরাজয়? বদরের যুদ্ধের ১ বছর পরে হয়েছিলো। সে হিসাবে পরের যুদ্ধে পাকিস্তান হারবে। পাকিস্তান সত্যি হারে। কিন্তু ৭৮ সালের বলে ৭১ সালে। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ যেটা ডিসেম্বরের ৩ থেকে ১৬ তারিখ পর্যন্ত হয়েছিলো।
বাকি গুলো? খন্দকের মতো ঘটনা? ১৯৯৯ সালের কারগিল যুদ্ধ। হিসাবে এটা হবার কথা ২০০৩ সালে। কাছা কাছি আছে। দুই পক্ষ এসে লড়া লড়ি করে। কিন্তু বর্ডার বদলায় না। ড্র। যেমন খন্দকের সময় হয়েছিলো।
হুদায়বিয়ার সন্ধির মতো কিছু? ২০১৫ সালে? কিছু হয় নি এখনো।
আর মক্কা বিজয়ের মতো? অপেক্ষা করতে হবে ২০৩৭ পর্যন্ত।
ছবিতে চার্ট।
ব্যসিক্যলি যেটা বললাম, ইতিহাস ঘুরে ঘুরে আসে। এখানে prophecy বা unseen দেখার মত কোনো বিষয় নেই।
২
প্রথম তিন খলিফার সময়ে মোটামুটি ভালো চলছিলো মুসলিম জাহান। ফিতনা আরম্ভ হয় তৃতীয় খলিফার শেষ দিকে। চতুর্থ খলিফার সময় পুরো দমে।
তবলিগের প্রথম তিন আমিরের সময়ে ফিতনা কম ছিলো। আরম্ভ হয় তৃতীয় আমির এনামুল হাসানের মৃত্যুর সময়ে কিছু। আর এখন চতুর্থ আমিরের সময়ে পুরো দমে।
১
প্রথম হজরতজি বলে গিয়েছিলেন : "শেষে উলামা আর আরবরা তবলিগের দায়িত্ব নিয়ে নেবে। তখন কি হবে?" এরকম কিছু। মিনিমাল অর্থ : তবলিগের জিম্মাদারি আর নিজামুদ্দিন ওয়ালাদের কাছে থাকবে না।
২
আজকে খবর মামুনুল হক সাহেব কুমিল্লা মারকাজে বয়ান করবেন। প্রথমে চিন্তা করলাম মামুনুল হক সাহেব তো চরমোনাইয়ের। এর পর তোলাবা উস্তাদদের অবস্থা দেখলাম। বুঝলাম আলেমরাই এখন তবলিগের দখল নিয়ে নিচ্ছে। যে রকম প্রফেসাইজড।
৩
আরবেও সম্ভবতঃ একই অবস্থা হচ্ছে। তারা আর নিজামুদ্দিনের এতায়েতে নেই। এটা কিছু দিন পরে ক্লিয়ার হবে। এখন সব পক্ষেই মিস ইনফরমেশন আছে।
> "সা'দ সাহেব বলেছেন ক্যমেরাওয়ালা মোবাইল ..."
এগুলো ফিকাহর ব্যপার যেগুলোর ব্যপারে দলে মতে পার্থক্য আছে। এই না যে উনি মদকে হালাল করছেন বা গরুর গোস্তকে হারাম।
এখানে উনার দ্বিমতটা অন্য আলেমদের সাথে। আমার জন্য এক আলেমের পক্ষ নিয়ে আরেক আলেমের বিপক্ষে বলার কোনো মানে হয় না। যেহেতু আমি আলেম না।
> "হেফাজতের জন্য আজকে এই অবস্থা..."
তবলিগের ভেতরে হেফাজত ঢোকার কোনো দরকারই ছিলো না, যদি না শুরার ৫ জন সদস্য হেফাজতের সাথে হাত মিলিয়ে উনাদের ডেকে না আনতেন। উনারা কেন ডেকেছেন সেটা আগে বের করেন। হেফাজতকে দোষ না দিয়ে।
> "৯০ এর দিকে শুরা তৈরি করা হয়েছিলো তাদেরকে আমির তৈরির দায়িত্ব দিয়ে।"
৯০ এর দিকে যখন শুরা তৈরি করা হয়েছিলো তখন "তাদের দায়িত্ব আমির তৈরি করা" সেটা আমাদেরকে বলা হয় নি। বলা হয়েছিলো আমির পদটা অনেক গরম, মানুষ অহংকারি, বিচ্যুত হয়ে যায়। তাই এখন থেকে শুরা চলবে। এবং এনামুল হাসান সাহবেও শেষের দিকে যে সকল জায়গার আমিরদের মৃত্যু হচ্ছিলো সেখানে শুরা চালু করে দিচ্ছিলেন।
"মূল দায়ি হলেন মালেক সাহেব, উনার জন্য..."
"মূল দায়ি আহমদ লাট ও ইব্রাহিম দেওলা সাহেব, উনারাই..."
"মূল দায়ি পাকিস্তান। তারা এই কাজকে ধ্বংশ করে দিচ্ছে..."
"মূল এখানে হেফাজত। তারাই ..."
কখনো চিন্তা করে দেখেছেন ভিন্ন ভিন্ন এতজনকে কেন দায়ি করতে হচ্ছে?
এত থিউরি কেন আনতে হচ্ছে, যেগুলোর একটার সাথে অন্যটার সম্পর্ক নেই?
দাড়ালো বিপক্ষে,
এদেশের কওমি মাদ্রাসাগুলো।
হাটহাজারি সহ সমস্ত বড় বড় মাদ্রাসা।
ভারতের দেওবন্দ মাদ্রাসা।
দেশের বড় মুফতি যাদেরকে ধরা হয়, আব্দুল মালেক, মনসুরুল হক সাহেব।
কাকরাইলের সবচেয়ে সম্মানিত মুরুব্বি জোবায়ের সাহেব।
পক্ষের লিড দিচ্ছেন মূলতঃ ফরিদউদ্দিন মাসুদ সাহেব ও ওয়াসিফ ভাই।
এভাবে উনারা তবলিগ করতে পারবেন না। একান্ত শুধু নিজেদের মাঝে ছাড়া।
সা'দ পন্থিদের এখন একটা রেডিক্যল কিছুর জন্য অপেক্ষা করতে হবে। আশা করতে হবে হয়তো আল্লাহ তায়ালা কিছু একটা করে দেবেন যার পরে উনারা আবার দাড়ানোর সুযোগ পাবে।
ঐ মাদ্রাসার উস্তাদ সাইড চেইঞ্চ করেছেন গতকাল। নেটে দেখেন।
আর ফরিদউদ্দিন মাসুদ সাহেব ঘোষনা দিচ্ছেন "তবলিগের সমস্যা তবলিগের ভেতর যারা আছেন তাদেরকেই সমাধান করতে হবে।" মানে উনি ব্যক স্টেপ নিচ্ছেন।
এখন অপ্রত্যাশিত কিছু একটা ঘটার সময়। যদি ঘটনার দিক বদলাতেই হয়।
১
১৯৪০-৫০ এর দিকের দেখছিলাম সবচেয়ে বড় বড় মাইন্ড গুলো ছিলো কাদিয়ানি। উচ্চ শিক্ষিত, প্রতিষ্ঠিত, জজ ব্যরিষ্টার, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার। এখনো তাই। বড় বড় ব্যবসায়ি, পলিটিশিয়ানরা।
কি বুঝবো?
হয়তো মানুষ তার দিক পরিবর্তন করে না।
হয়তো সৃষ্টির সময়ে ঠিক করা ছিলো কার অন্তরের টান কোন দিকে যাবে। যে ভুল পথে যাবে, তার টান ভুলের দিকে। সে সেটাকেই হক মনে করে।
২
প্রশ্নটা নিয়ে আসে : আমি যার উপর আছি সেটা ঠিক কিনা? নাকি আমিও প্রথম থেকে যার উপর আছি সেটাকেই ঠিক মনে করছি। Anchoring bias. প্রথম সে যেই জিনিসটা জানতে পারে, তার টান থাকে ঐটাকেই ঠিক মনে করতে থাকা।
আমাদের কেইসেও জিনিসটা ভিন্ন না। জীবনের প্রথমে আমি যে পক্ষে ছিলাম। এখনো চেক করলে দেখতে পাই আমি সেই পক্ষেই আছি।
কাদিয়ানিদের কেইসটা বুঝতে পারি।
এই না যে আমি খুজে দেখি অধিকাংশ কোন দিকে। এরপর আমিও সেটা অনুসরন করি।
বরং mob যে দিকে থাকে তার বিপরিত দিকের রাস্তায় চলার চেষ্টা করি। এর পরও অধিকাংশ মুসলিমরা যে দিকে থাকে তার সাথে আমার মত মিলে যায়।
প্রশ্ন আনে : আধিকাংশের পথটা কতটুকু নিরাপদ?
যদি ভবিষ্যতে আর কষ্ট করে সব কিছুর ব্যপারে নিজে নিজে হক খুজে করে বের করার চেষ্টা না করে, বরং "অধিকাংশের পথ"-কে অনুসরন করি তবে কতটুকু সম্ভাবনা পথভ্রষ্ট হবার?
এর পরে।
দেখতে হবে ভবিষ্যতে কোনো সময়ে মুসলিমদের অধিকাংশ ভুল পথে যাবে এরকম কোনো কথা বলা আছে কিনা।
আর অতীত ইতিহাসে কখনো অধিকাংশ মুসলিম ভুল পথে চলে গিয়েছিলো কিনা।
// Nice to see that you have grown up from your what I might softly call 'naive view' from a few years back. kidding.
وهو يقول
أفلح الزاهدون والعابدونا ... إذ لمولاهم أجاعوا البطونا
এর পর সে বলে :
জাহেদ আর আবেদরা সফল
যখন তারা পেটকে ক্ষুধার্ত রাখে মাওলার জন্য।
أسهروا الأعين العليلة حباً ... فانقضى ليلهم وهم ساهرونا
নির্ঘুম চোখ ভালোবাসায় দ্বিপ্ত হয়ে যায়
তাদের রাত্রি কেটে যায় আনন্দে।
شغلتهم عبادة الله حتى ... حسب الناس أن فيهم جنونا
তারা আল্লাহর ইবাদতে ব্যস্ত এত,
যে মানুষ মনে করে তারা পাগল।
#hTasauf
সেটা না করে যদি কেউ blockchain এ যায় তবে বুঝতে হবে ভালো মন্দের বুঝের থেকে trend of the time এর দিকে তাদের নজর বেশি।
কিছু দিন পরে বাস্তবতায় ফিরে আসবে, ধরা খেয়ে। যেমন আর সবাই আসে।
কারন দিলে আপনি প্রথমে বিভ্রান্ত হবেন। এর পর রেগে যাবেন। এর পর আমার প্রশ্নের জবাব দেয়া বন্ধ করে দেবেন।
"তাহলে শুধু ভালো ভালো কথা বলতে পারেন না? যাতে রাগের কিছু না থাকে?"
আপনি যার পক্ষের আর যার বিপক্ষের কথা শুনতে চান সেটা আপনাকে শুনিয়ে দিলে আপনি রাগবেন না।
কিন্তু তাতে লাভ কি হলো?
ঐ পথের উপর আপনি অলরেডি আছেন।
বলেন।
"এই যে আখিরুজ্জামান নিয়ে আপনারে ফালা ফালি করতে দেখি। আমি তো দেখতে পারছি আখিরুজ্জামানে আসলে আপনি ধরা খেয়ে যাবেন।"
কেন? - এবার আমি একটু চিন্তিত।
"আপনে কইলেন না - 'অধিকাংশের পথই ঠিক পথ?' আচ্ছা, ভাইজান একটা কথা কন। দাজ্জাল যখন আসবে তখন কি অধিকাংশ মুসলিম ঠিক পথে থাকবে? নাকি অধিকাংশ দাজ্জালের সাথে থাকবে?"
উম....
"এর পর কইলেন মুসলিমদের মাথায় লাঠি না মারতে। তারা নামকাওয়াস্তে মুসলিম হইলেও না। এইডা কন দেখি, বনু-ক্বলব যারা মাহদির শত্রু হইবো, তারা কি মুসলিম হইবো নাকি কাফের?"
হাদিসে আছে তারা মুসলিমই হবে, কিন্তু ...
"কিন্তু বাদ দেন। তখন আপনি মাহদির দলে থাকলে কি করতেন? কাকে তাকফিরি উপাধি দিতেন?"
এভাবে তো...
"ভাবেন। আর আশারি-আথারি কি কি জানি কন?"
বলি আমি আশারি পন্থি...
"মানে 'সর্বত্র বিরাজমান' এই তো? আচ্ছা কন দেখি দাজ্জাল তো দুনিয়ার বুকে দাড়িয়ে নিজেকে খোদায়ি দাবি করবে। আসমানে দাড়িয়ে না। আশারিরা কি নিরাপদ?"
এবার আমি বিভ্রান্ত...
"দাজ্জাল আসার আগেই? এই জন্যই কইছিলাম।"
আমরা মনে করি "সবাই জানে, ফেসবুক অনলাইন থেকে" কিন্তু অধিকাংশ মানুষ আসলে অনলাইনে কিছু করে না। পোষ্টার, ওয়াজ এগুলো থেকে খবর সংগ্রহ করে।
এর অনেক ছবিই কম্পোজার ওয়েব থেকে সংগ্রহ করেছে। টংগির ঘটনার না।
১
আব্দুর রহমান মেডিক্যল কাগজ নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করলো। সেখানে কিছু পুরানো কাগজ ছিলো যেগুলো তার আগের রোগের।
সেই কাগজ গুলোর ছবি নিয়ে ছাপিয়ে আমি প্রমান করলাম "দেখেন ঘটনা ঘটছে ডিসেম্বরের ১ তারিখে, আর এই লোক ভুয়া কাগজ নিয়ে আসছে ফেব্রুয়ারির ২৩ তারিখের।"
আম পাবলিক এটা দেখে উচ্ছাসিত হয়ে যাবে : "একেবারে আব্দুর রহমানের মুখোশ উন্মোচন করে দিয়েছে। এই বার কই পালাইবো? আব্দুর রহমানরে মাইর দিয়া ভালোই করছে। মাইরই তার প্রাপ্য।"
২
আমি দেখবো : এটা বড় কোনো ইশু না। আব্দুর রহমানের বাসায় গিয়ে যেহেতু ঠিকই তার পরিবারের সবাইকে পিটানো হয়েছে নিষ্ঠুর ভাবে। অন্য সোর্স থেকে তার হাজার হাজার প্রমান আছে।
৩
Mob এর সাথে এখানে আমার পার্থক্য।
যদিও এর পর mob দৌড়ে আসবে আমার সাথে তর্ক করার জন্য।
মনে করি নতুন একটা দল করলাম। এটা না অধিকাংশ, না জমহুর, না জামাত। এখন নিজের দল নিয়ে চলতে এই রিকোয়ারমেন্টটাকে সাইড ষ্টেপ করবো কি করে?
কমন কিছু যুক্তি। যেগুলো অন্যরা প্রয়োগ করে।
১। "প্রথম যুগে আমাদের মতটাই অধিকাংশ ছিলো। এই যুগের মুসলিমরা সেই শিক্ষা ভুল গিয়েছে। তাই আমরাই অধিকাংশ।"
২। "'জমহুর' 'জামাত' এগুলো বলতে সবচেয়ে 'সঠিক' মতটা বুঝায়। সবচেয়ে বেশি সংখ্যক লোকের মতকে না। আমাদের মতটাই যেহেতু সবচেয়ে সঠিক, তাই আমরাই অধিকাংশ। সংখ্যায় আমরা যত কম হই না কেন।"
৩। "যারা আমাদের দলের শিক্ষায় বিশ্বাস করে না তারা কাফের। তাই আগেই বাদ। বাকি যারা মুসলিম থাকে তাদের মাঝে আমাদের মতটাই অধিকাংশের মত। ব্যসিক্যলি সমস্ত মুলিমদের মত আমাদের মতই, যদি কাফেরদের বাদ দেই।"
৪। দলের নাম দেবেন "মুসলিমদের আধিকাংশের জামাত"। এর পর বলবেন আমরাই অধিকাংশ। নামে অধিকাংশ আছে যেহেতু।
৫। "অধিকাংশ আলেমদের মত আমাদের মতই। কিন্তু ভয়ে তারা প্রকাশ করে না।"
#HabibLogic
তারা মিটেও যাবে না, কারন দল-মতের মৃত্যু সহজে হয় না।
একটা মাইনরিটি গ্রুপ হিসাবে থাকবে।
যেখানে অন্যকে 'ঘৃনা' করা হবে উপজীব্য।
ব্যক্তি জীবনে তাদের সাথে কথা বলেও এই আশংকা বাড়ছে,
এই ঘৃনা তাদের অন্তরে উত্তোরত্তোর বাড়তে থাকবে।
শিয়া বা আমাদের দেশের ছুন্নি জামাতের বক্তাদের মতো।
হয়তো অন্তরের এই প্রচন্ড ঘৃনা টাই আল্লাহর আযাব।
এদেশের আলেম সমাজ সবসময় একটা মজলুম শ্রেনী হিসাবে রয়ে গেলো।
সেই ১৩ সালের হিফাজত বলেন বা ১৮ সালের টংগি।
সরল পোষ্ট vs জটিল পোষ্ট
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10155948634913176
বল্ক vs নন-ব্লক
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10155985047088176
On Test করে দেখতে পারি : কাউকে ব্লক করলাম না। কারো কমেন্ট মুছে দিলাম না।
এর পর ১ মাস পরে প্রতিটা স্টেটাসের কি অবস্থা হয় সেটা দেখানো।
On the other hand,
কি হবে সেটা আমার জানা। অলরেডি দেখেছি। আরেকবার করে মানুষের কাছে প্রমান করার দরকার কি?
ধরে নিতে পারি, ঈসা আঃ এর মৃত্যু পর্যন্ত।
"আর অন্য যে হাদিসগুলো আছে? যেমন : কিছু লোক সত্য দ্বিনকে জেরুজালেমে আবিস্কার করবে, পরিত্যক্ত অবস্থায়। বা গুরাবা। বা জ্বলন্ত কয়লা হাতে নেয়া?"
কে জানে? তবে এটা জানি : এগুলোর কোনো ব্যখ্যায় বিশ্বাস করে যদি আমি ক্ষুদ্র কোনো দলে যোগ দেই তবে আমার পথ ভ্রষ্টতার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।
যায়।
বড়ির বৌরা যেমন করে: "তোর এই সংসারে কোনো দিন আমি কোনো কথা কইছি? না, কই নাই! এখনো কমু না। সারা জীবন মুখ বুইজা কষ্ট করছি। কইরাই যামু ..."
এটাকে এক্সটেন্ড করে আরো লম্বা করতে পারেন। কিন্তু ব্যসিক্যলি এটা চুপ থাকাই।
চুপ থেকে হক কথা শুনিয়ে দিলেন।
#suvivingYourWife
কারন "সু্ন্নাহ না এমন সব কাজ যদি সোয়াবের নিয়তে করা হয় তবে বিদায়াত" এটাকে যদি বিদায়াতের ডেফিনিশন ধরি --
তবে মুস্তাহাব বাই ডেফিনেশন সুন্নাহ না। এবং এটা সোয়াবের নিয়তে করা হয়। সে হিসাবে সকল মুস্তাহাব বিদায়াত হয়ে যায়।
সাহাবা কিরামগন করেছেন কিন্তু রাসুলুল্লাহ ﷺ করেন নি -- এটা সাহাবাদের সুন্নাহ ধরা হবে কিনা? এবং এটা করা সুন্নাহ হবে নাকি বিদায়াত? তাবেয়িন, বা তাবে' দের যুগে যদি আরম্ভ হয়? যেগুলো আগে ছিলো না?
হানাফি-সালাফি এর মুস্তাহাব-সুন্নাহ-বিদায়াত নিয়ে দ্বন্ধের একটা বড় কারন এই প্রশ্নগুলো। আমি সেরকম দেখতে পারছি।
যেমন : ২০ রাকাত তারাবি। ওজুতে ঘাড় মুছা। এগুলো নিয়ে দ্বন্ধ এসেছে এই ইশু থেকে। উসুলে ফিকাহ যে দুই পক্ষের এক, সেটা আমার মনে হয় না।
আর সালাফি মতে সম্ভবতঃ মুস্তাহাব বলে কিছু নেই। শুধু সুন্নাহ আর ফরজ।
নিজের দলের অধিকাংশ তিন চিল্লার সাথিদের যদি এই অবস্থা হয়, তবে ভাবার বিষয় কোন দলের সাথে নিজেকে সম্পৃক্ত করছি।
২
> "হালের দিকে না তাকিয়ে মেহনত করে যেতে হবে, আল্লাহ তায়ালা বিরোধিতাকে এক সময় উঠিয়ে নিয়ে যাবেন।"
দুনিয়ার হালের জন্য এত দিন এই যুক্তি চলতো। যেমন মিডিয়ায় খারাপ কিছু প্রকাশিত হলে। বা বিদায়াতিরা বিরোধিতা করেছে এই সব ক্ষেত্রে।
সা'দ সাহেব ধারনা করেছিলেন একই জিনিস দেওবন্দের ক্ষেত্রেও খাটবে। এজন্য প্রথম দিকে দেওবন্দ থেকে মৌখিক ভাবে উনাকে বার বার সাবধান করা সত্তেও কান দেন নি। হয়তো ধারনা করেছিলেন হালত আল্লাহ তায়ালা উঠিয়ে নেবেন মেহনত করতে থাকলে। সেটা হয় নি। যে কারনে এই অবস্থা।
৩
বহু বছর আগে তবলিগের কাজ করতো ময়মনসিংহের সহজ সাধারন লোক। কাকরাইলে ছিলেন আলি আকবর সাহেব, হরমুজুল্লাহ হুজুর দের মতো সাদা সিদা আলেমগন। এভাবেই তবলিগ এগিয়ে গিয়েছে শত বিরোধিতার মাঝে।
একজন জানালো সেই ময়মনসিংহের লোকরা এখন সা'দ সাহেবের বিপক্ষে।
এর পর সম্পদ কি বাকি থাকে সেটা ভাবার বিষয়।
But why isn't AI offsetting it? That's because of US-China trade war taking an extra toll.
Graphics cards will probably get a lot cheaper. [Or maybe not. Who knows.]
Buying from Backpackbang will also get expensive. As you are basically buying Chinese item, paying now for the higher American tax, and then re-importing those into BD.
The general rule is that, you should always stick to your oath to the man you are loyal to. Whether your boss be good or evil.
But then again : how much of an evil should one tolerate for his oath -- is an open question. And are there any good ways to break out of an oath?
No clear answers to that, that I know of.
সে ক্ষেত্রে তবলিগ হতো একটা "দল"। সাইজে আরো ক্ষুদ্র।
কিন্তু তবলিগের উদ্যেশ্য প্রথম থেকে ছিলো "কাজ"। দল তৈরি না।
এনামুল হাসান সাহেবের আগে "ছোট" গ্রুপ চলে গিয়েছিলো।
কিন্তু উনার সময়ে কাজ যখন বড় হয়ে যায়,
তখন ফিতনা লাগলে সমান সাইজে কয়েক টুকরায় ভেঙ্গে যেতো।
যেমন এখন হয়েছে, "আমির" হবার পরে।
এজন্য মদিনায় যে শায়েখ মোরাকাবা করে ঐ সময়ে বলেছিলেন "শুরা তৈরি করো, কারন এখন কাজ বড় হয়ে গিয়েছে" উনি ঠিক বলেছিলেন।
আমাদের যুক্তি এখন ভিন্ন কথা বলে কারন তবলিগের ডেডিকেটেড কর্মিদের ঝোক সবসময় "দল" তৈরির দিকে বেশি থাকে।
মসজিদের পাচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে আমরা যাই। একজন ইমাম ঠিক করা হয়।
উনি "কাজের" ইমাম, "দলের" না। মুসু্ল্লিদেরকে একটা "দল" ধরলেও এটা সাময়িক এবং শুধু ঐ "কাজের" জন্য। নামাজ শেষ হলে উনার ইমামতিও শেষ। এর পর তাকে আমি আমির মানি না।
১
এই বিষয় নিয়ে আমি সবসময়ে কনফিউজড।
অনেকটা "পিতা মাতার হকের" কথার আলোচনার মতো। প্রসংগ উঠলে মানুষ সবসময় একটা সাইড যুক্তি বের করার চেষ্টা করে "কিন্তু যদি উনারা এই এই খারাপগুলো করেন?" "এই এই সময়ে পিতা মাতার কথা মানার প্রয়োজন নেই"। একটা পলানোর রাস্তা বের করার চেষ্টা।
২
কিন্তু পিতা মাতার কথা মানার মতো আমিরের এতায়েতের কথাও খুব কঠোর ভাবে ইসলামে বলা আছে। যেগুলো ঐ ভাবে আলোচনা হয় না, যেভাবে পিতা-মাতার গুলো আলোচনা হয়। নিজে বই পড়ে জানতে থাকলে অবাক হতে হয়।
কিন্তু প্রচন্ড শক্তি যা দিয়ে আলোচনা হয় তা হলো কখন আমিরের এতায়েত করা যাবে না সেটা। এত বেশি যে মানুষ আমিরকে একটা চ্যলেঞ্জ হিসাবে নেয়া আরম্ভ করে। কি কি কারনে তাকে এতায়েত করা যাবে না তার লিষ্ট করা।
৩
নিয়ে আসে আলোচনার তৃতীয় ফেইজে। যেগুলোর আলোচনা করলে আমি নিজেই "বিভ্রান্ত" হয়ে যাবো।
যদিও জানি এখানে পলানোর সুযোগ নেই।
যেমন পিতা মাতার এতায়েত থেকে পলানোর সুযোগ নেই।
Positive :
Negative :
- মরূভুমিতে হটাৎ করে বৃষ্টি হয়, কখনো কখনো। এবং বৃষ্টি হলে বিশাল এলাকা ফুলে গাছে ভরে যায় ঘন্টা খানেকের মাঝে। এর কথাই বলা আছে কোরআনে, "তোমরা দেখো না মৃত উদ্যানকে আল্লাহ কি করে বৃষ্টি দিয়ে জীবিত করেন।" কিন্তু এর পর আবার শুষ্ক হয়ে মরে যায়।
Observer :
- ৭০ বছর আগেও কি আরব জাহানে এরকম তুষারপাত হতো যেমন এখন হচ্ছে?
তিন জায়গা থেকে বেশি সংখ্যায় বিদেশি জামাত আসতো
১। আরব ২। দক্ষিন আফ্রিকা ৩। মালয়শিয়া
এর মাঝে আরব, দক্ষিন আফ্রিকা, পাকিস্তান আর অর্ধেক বাংলাদেশ সা'দ সাহেবের বিপক্ষে।
আমি ৫০-৫০ বিভাজন দেখতে পারছি।
২
ভদ্রলোকের চুপ থাকাকে যেন আমি তার পক্ষ থেকে "স্বিকৃতি" না ধরি। নিজামুদ্দিনের মাওলানা জুবায়ের সাহেব শুরার সাথি হয়েও যত দিন বেচে ছিলেন চুপ ছিলেন। এটাকে পরবর্তিতে সা'দ সাহেবের পক্ষের লোকেরা "স্বিকৃতি" হিসাবে প্রচার করা আরম্ভ করে -- "সা'দ সাহেব যদি ভুল হতেন তবে জোবায়ের সাহেব তখন প্রতিবাদ করলেন না কেন?"
এই জিনিসটা আমি তবলিগের অন্য জায়গায়ও দেখেছি। আমির সাহেব ভদ্র। তাই চুপ থাকেন। ক্ষমতা পছন্দ করেন এমন কেউ হই হুল্লোড় করে সব কিছু নিজেই ফয়সালা করেন। আমির সাহেবের চুপ থাকাকে প্রচার করেন উনার "স্বিকৃতি" হিসাবে।
আরবদের ব্যপারে এরকম ভুল করার আশংকা আছে। আরবরা অনেক ভদ্র।
কারন এগুলো অধিকাংশই assumption. ধারনা। আপনার প্রশ্ন করা মানে আমাকে আরো বেশি ধারনাপ্রসূত কথা বলতে বলছেন। যেগুলো ঠিক হবে না কি ভুল হবে সেটার কোনো নিশ্চয়তা নেই।
এবং হাদিসগুলোও অধিকাংশ সহি না।
Q. "সহি না, এমন হাদিস তবে কোট করেন কেন?"
'সহি না' ঘোষনা করে, এই হাদিসগুলোকে বাদ দেন -- এর পর দেখবেন মানুষ নস্ট্রাডামুস বা বাবা ভাঙ্গা কোট করা আরম্ভ করছে। জয়িফ হাদিস পড়লে গুনাহ নেই। কিন্তু অন্য যেগুলোর নাম বললাম সেগুলোতে গুনাহে চলে যাবার সম্ভাবনা বেশি।
প্লাস, 'সহি না' কথাটার অর্থ এই না যে হাদিসটা নিশ্চিৎ ভুল বা এর উল্টো কিছু ঘটবে।
Q. "এইসব আলোচনায় লাভ কি?"
রাসুলুল্লাহ ﷺ এমন ভাবে দাজ্জালের আলোচনা করতেন যেন দাজ্জাল চলে আসছে। উনার কাছে ওহির ইলম ছিলো, এর পরও উনি দাজ্জালের খোজ করতেন।
ঝড় আসলে সাহাবিরা মসজিদে দৌড়ে আসতো কিয়ামত চলে আসলো কিনা ধারনা করে।
বিখ্যাত হাদিসে জিব্রীলেও জিব্রীল আ: এর চারটা প্রশ্নের ২ টা ছিলো আখিরুজ্জামান নিয়ে। এবং জিব্রীল আ: নিজে থেকে প্রশ্ন করেছেন সাহাবিদের জানানোর জন্য। এই না যে সাহাবারা জানতে চেয়েছিলো।
এই আলোচনা যদি ক্ষতিকর হতো তবে তখনই বলে দেয়া হতো "এই আলোচনা ক্ষতিকর"
তবে অতিরিক্ত হয়ে গেলে যে কোনো কিছুই ক্ষতিকর।
যারা এগুলো পছন্দ করেন না, তারা দূরে থাকেন।
নিচেরটা ফলো অনলি আইডি। ডিসকাশনের সুযোগ নেই। তাই ফ্রেন্ড হওয়ার সুযোগ নেই। শুধু ফলো।
ঐ আইডির কোনো কিছু এখানে আলোচনা হবে না। তাই ঐখানে শুনে এইখানে প্রশ্ন করে লাভ নেই। :-)
"এডভান্সড মনগড়া" আলোচনা। তাই নবিনরা এখানে সময় নষ্ট না করলে ভালো।
- Rocket first lifted off to 40k ft height [=12km, max commercial planes can get] by a second carrier.
- After being launched at 12km, it takes a rocket boost for 1 minute, which brings it up to 70 km altitude, the border that defines space.
- Visitors experience 3 minutes of weightlessness and can view earth's curvature out of the window.
- Ticket will cost $250k.
You can divide the universal scale into 10 scales, each 10^6 orders apart from the other.
1. galaxies
2. stars
3. solar system
4. visible distance
5. cells
6. atoms
7. quarks
8. neutrinos
9. unknown
10. strings
এতটুকু আগে মসজিদে যাওয়া যেন প্রথম কাতারে জায়গা পাওয়া যায়।
এবং প্রথম তকবির থেকে নামাজ আরম্ভ করা।
প্রথম তকবিরে "আল্লাহু আকবার" বলার সময়ে সোয়াবের একটা বিশাল স্পাইক হয়। এবং প্রথম কাতারে স্পাইকটা সবচেয়ে বেশি।
এর পর পেছনের কাতারে কমে আসে। পরে যারা আসে তাদের জন্য আরো কমে আসে।
এই স্পাইকটা ধরতে হবে। প্রতি ওয়াক্তে।
#hTasauf
উনারা যা কিছু করছেন, আল্লাহর জন্য করছে। বহু কোরবানি করেছেন, এখনো করছেন। দুনিয়ার কোনো ক্ষমতা-অর্থ-সম্মানের বিনিময় ছাড়া। ভুল যা আছে, সেগুলো মার্জিনাল। এবং এখনো উনাদের উপর দিয়ে অনেক পরিক্ষা যাচ্ছে।
আল্লাহ তায়ালা উনাদের শুধু ভালো কাজের পুরষ্কার দিলেও উনারা আমার নিজের থেকে অনেক বেশি আগিয়ে আছে।
তবে মাওলানা সা'দ সাহেব পর্যন্ত আমি এই সমর্থন বিস্তৃত করছি না। কারন উনার ব্যপারটা আল্লাহ তায়ালা জানেন।
"রাব্বানা ... লা তাজয়াল ফি কুলুবিনা গিল্লা লিল্লাদিনা আমানু।"
আমাদের রব, আমাদের অন্তরে ঈমাদারদের প্রতি ঘৃনা আনবেন না।
আপনি মাফ করেন, দয়ালু।
এই না যে কাউকে বাতেল বলা খুব কঠিন কোনো কাজ।
কিন্তু যতবার বলার চেষ্টা করেছি,
আপনি বাধা দিয়ে রেখেছেন।
না খারেজিদের বলতে পেরেছি।
না বিদায়াতিদের বলতে পেরেছি।
না এতায়েতিদের বলতে পেরেছি।
শত পথ।
এর পরও পথহারা।
উনি আপনার কমেন্টের জবাব দেবেন। না বুঝলে ধর্য্য ধরে বুঝাবেন।
যে কোনো বিষয়ে ডিটেলস বলেন। বুঝতে কারো সমস্যা হবার কথা না।
এমন কথা আমরা শুনি না। কারন আপনাকে কেন? আমাকে কোটিপতি বানিয়ে দিলে আমিও কিছু কিছু জনসেবা করতাম। তাই আপনার বদলে বরং আমি কোটিপতি হতে চাই। হতে চায় না কে?
মানুষ এত নির্বোধ না যে এমন কথা বলবে।
২
তবে যেটা শুনি : "আমাকে নির্বাচিত করে জনসেবা করার সুযোগ দিন।"
৩
আমার কাছে দুটো এক।
"আমরা কি শাহাদাহ পড়ে মুসলিম না?"
তার পরও অন্ধকার যখন রাত্রীর গভিরতা নিয়ে নামে।
নিশ্চিত হয়ে যে পথ চলার কথা,
তার নিশ্চয়তা যখন হারিয়ে যায়।
জানা নেই,
ছুটছি আলোর দিকে
নাকি আগুনের দিকে।
একটা সন্দেহ, একটা ভয়।
#পথহারা
১
কোনো একটা দলের শিক্ষায় কিছু ভুল আছে। ভুল গুলো বাদ দিয়ে কি ভালোগুলো থেকে শিক্ষনীয় কিছু নিতে পারি?
২
"যদি পোকা-পচা অংশ কাটতে গিয়ে ভুল হয়? পোকা খেয়ে বসি?"
"ভালো আম থাকতে পচা আম খাওয়ার দরকার কি? ফেলে দাও।"
কিন্তু যদি সব আমেই পোকা থাকে? বা পাশের জনের দাবি "তোমার আমে পোকা"। আমি পোকা না দেখলেও?
৩
বরং এইভাবে চিন্তা করেন,
"এক গামলা পানিতে যদি সামান্য একটু গু মিশান। তবে পানির কি এক সাইড নাপাক হবে? না, বরং সম্পুর্ন পানিই নাপাক হয়ে যাবে।"
দুর্দান্ত। এখন? কি জবাব দেবেন?
৪
ডঃ খন্দকার জাহাঙ্গির স্যারের একটা লেকচার দেখছিলাম। বললেন ঐ পানি নিয়ে এখন যদি আপনি আপনার পুকুরে ঢেলে দেন, তবে নাপাক পানির কারনে আপনার পুকুরের সমস্ত পানি নাপাক হয়ে যাবে না। বা নদিতে ঢাললেও না।
৫
পোকা কেটে ফেলেই খেতে হবে। কারন টেবিলের সব আমেই পোকা।
কম হোক বা বেশি।
এটাকে বদলিয়ে প্রতি ফ্লাটে আলাদা ইউসারনেম/পাসওয়ার্ড দিয়ে দিয়েছি।
যেটা করতে হয়েছে : একটা কম্পিউটারে রেডিয়াস সার্ভার [freeradius] ইনসটল করে, সবগুলো রাউটারকে বলে দিতে হয়েছে ঐ রেডিয়াস সার্ভার থেকে অথেনটিকেট করার জন্য। রেডিয়াস সার্ভারে সবগুলো ইউজার-পাস এড করা আছে।
আগে ওয়াইফাই কানেকশনের জন্য শুধু পাসওযার্ড চাইতো। এখন ইউজারনেম আর পাসওয়ার্ড দুটোই চায়।
সুবিধা :
- পুরানো পাসওয়র্ড অনেক বেশি প্রচার পেয়ে গিয়েছিলো।
- প্রতি ফ্লাটের মালিককে ইউজার নেম-পাস জানিয়ে দেয়া আছে। উনারা উনাদের সন্তানদের দেবেন নাকি দেবেন না সেটা তাদের ব্যপার।
- কোনো ফ্লাটে অতিরিক্ত ব্যন্ডউডথ ব্যবহার হলে সেটা কনট্রোল করা যাবে। আগে কোন ম্যক কোন ফ্লাটের বুঝার উপায় ছিলো না।
প্রথম রাউটার থেকে একটা নেটওয়ার্ক ক্যবেল টেনে দ্বিতীয় রাউটারে লাগাতে হবে।
এর পর দ্বিতীয় রাউটার থেকে আরেকটা ক্যবেল টেনে তৃতীয় রাউটারে।
এরকম চলবে।
সেন্ট্রাল একটা সুইচ-হাব থেকে সবগুলো রাউটার পর্যন্ত আলাদা আলাদা ক্যবেল টানার দরকার নেই।
এর পর LAN এ কানেকটেড যে কেউ সবগুলো রাউটার-কমপিউটার-সার্ভার কে ping করে পাবে। সবগুলো মিলে একটা নেট। আইসোলেটেড না।
গেইটওয়ে, মানে বাহির থেকে আসা ইন্টারনেট কানেকশন যে কোনো একটা রাউটারে দিলেই হবে। বাকিগুলো পাবে।
এর জন্য দামি রাউটার লাগবে না। ১০০০-১২০০ টাকা দামের যে কোনো TpLink WiFi router হলে হবে।
যদি LAN এ bottleneck হয়, তখন অন্য হিসাব।
এরকম করলে যে রাউটার বন্ধ হবে শুধু সেটাই বন্ধ হবে। এর পরের গুলো চলতে থাকবে দ্বিতীয় লুপ দিয়ে।
১। অধিকাংশ উলামাদের প্রতি প্রচন্ড শত্রুতা।
২। "আমাদের কাজ একমাত্র দ্বিনের পথ" -- এটাকে অনেক উর্ধে নিয়ে যাওয়া।
ভালোগুলো :
১। "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ" এর সাক্ষি দেয়া।
২। নামাজ পড়া।
৩। প্রায় সমস্ত গুনাহ থেকে বেচে থাকা।
// just fun video.
১
মকতবে শামিলা। ২০ হাজার কিতাব। সবগুলো পড়ার দরকার নেই। যেই টপিক চাই key-word দিয়ে সার্চ করে বের করে পড়া যায়। এর সাথে ইন্টিগ্রেটেড ডিকশেনারি।
কিন্তু প্রশ্ন হলো শিখবো কি?
মাসলা মাসায়েল প্রয়োজনিয় যা আছে সেগুলো জানা আছে। দ্বিমতের বিষয়গুলোতে কার মত কি সেটা সহ।
আকিদার ব্যপারে জানার প্রয়োজন শুধু দুনিয়ার জন্য। আরেক জনের কুফরি ফতোয়া থেকে বাচতে। যে যেটাকে কুফরি মনে করে। আখিরাতের জন্য প্রয়োজন নেই।
আর তর্কা-তর্কির জন্য ইলম শিখা মানে নিজের ধ্বংশ।
২
মাসলা মাসায়েলের পেছনের দলিলগুলো জানা যায়।
কিন্তু এগুলো জানলেও শেষে দেখা যাবে এখন যার উপর আছি সেটাও ভুল না। হাজার হাজার আলেম এগুলো অলরেডি ফিলটার করে এনেছে। আমাদের এই কষ্ট বাচিয়ে।
আর যে কয়েকটা সবচেয়ে "বিতর্কিত" মাসলা নিয়ে চেক করেছি আগে, কোনোটাতেই ভুল পাই নি।
৩
উপলব্ধি করছি : "আমল"-ই আসল।
আমলের পেছনে অনেক সময় দিতে হবে।
ইলমের পেছনে আর সময় না দিয়ে।
যেটা আগে কখনো দেখি নি। ময়দান দেখে আসছি ৮০ সাল থেকে।
যে মাঠের দখল নিয়ে আগে এক পক্ষের সাথে অন্য পক্ষের দ্বন্ধ-যুদ্ধ চলতে থাকতো সেই মাঠ এখন খালি। কোনো প্লেয়ার নেই।
এখন দেখছি সত্যি সত্যি ঘটনা তাই।
// কেউ আমাকে প্লিজ বলেন যে এটা উসকে দেয়ার মূলে আমি ছিলাম না।
// লিংক কমেন্টে।
১
সৌদির সরকারী গান এখন "আশ সালমান" ইয়া বিলাদি আশ সালমান।
সালমান দীর্ঘজীবি হোক, আমার দেশ, আমাদের রাজা।
Catchy tune. Warning : মিউজিক আছে।
https://www.youtube.com/watch?v=MB8ElBCKDN0&t=30s
২
এর পর,
এ সপ্তাহে সৌদির রাজপথে উন্মুক্ত কনসার্ট। রিয়াদে। ছেলে মেয়ে মিলে পার্ফরমার/গায়িকা। ছেলে মেয়ে মিলে অডিয়েন্স/শ্রোতা।
https://www.facebook.com/middleeastmonitor/videos/759314517777188/
উপরে "আশ-সালমানের" পারফরমেন্স।
এটা আমাদের স্টেন্ডার্ডে যত না খারাপ,
সৌদি স্টেন্ডার্ডে এর থেকে বেশি খারাপ।
৩
আরেকটা পার্ফরমেন্স। পোষ্টার বলছে এটা মক্কায় হারামের কাছে। কিন্তু তার কথা ঠিক নাও হতে পারে। তবে সৌদিতে যে সেটা ঠিক। উন্মুক্ত মিউজিক পার্ফরমেন্স। ছেলে-মেয়ে মিলে নাচ।
https://www.facebook.com/ahmed.aljumeely/videos/279632889568761/
৪
সৌদিরা এগুলো নিয়ে কি ভাবছে?
সৌদি গ্রান্ড মুফতিকে প্রশ্ন টিভির অনুষ্ঠানে, "এই যে গান নাচ সিনেমা হচ্ছে সৌদিতে প্রকাশ্যে। কিছুদিন আগে মক্কায় হারামের কাছে। এই ব্যপারে হুকুম কি?"
শায়েখ আরম্ভ করলেন : "আমরা এখন শান্তি ও সুখে আছি"... এর পর সরকারের প্রসংশা স্তুষ্টি... প্রশ্নের কোনো উত্তর না দিয়ে।
https://www.facebook.com/groups/767361420119939/permalink/944785632377516/
[ ফুসহা আরবী, যদি আমার বুঝতে ভুল না হয়ে থাকে ]
৫
একটা রিমাইন্ডার যে ১৯৮০ সালের আগে সৌদিতে জোরে কেসেট গান বাজনা চলতো। যেটা দেখে বিগড়ে গিয়ে জুহাইমিন কাবা শরিফ দখল করেছিলো। এর পর বন্ধ হয়ে যায়।
এখন আবার pre-জুহাইমিন যুগে যাচ্ছে। সালমান যেরকম চাচ্ছিলো।
১
আজকে জানলাম জিহাদী সাহেব আটরশির আলেম। শকড। কেমনে কি?
আটরশির বর্তমান গদিসিন পীর সম্পর্কে উনাদের মত কি? ক্লিনশেইভড যিনি? দেখলাম উনাদের মত হলো উনি বর্তমান "পীর সাহেব" না, বরং "ভাইজান"। পীর ছিলেন যিনি মারা গিয়েছেন উনি।
তাহলে এখন গদিশীন পীর কে? কার হাতে বায়াত হয়? বায়াত তো হতে হবে জীবিত কারো হাতে। ঠিক?
এর উত্তর পাই নি।
২
তবে সুন্নিয়াতের "মূলধারা" কারা? কোন আলেম তাদের অধিকাংশের প্রতিনিধিত্বকারী?
কে জানে? সবাইকে কোনো না কোনো সিলসিলা বা দরবারের সাথে সম্পৃক্ত দেখছি। যেখানে এক দরবারের অনুসারি অন্য দরবারের আলেমকে ঠিক "নিজেদের" মনে করে না।
১
কিন্তু এখন এর উপর লিখাও বিপদজনক। এখন লিখলে আমাকে এতাতিদের দলে ফেলে দেয়া হবে। দুই বছর আগে লিখলে বরং সময় মতো হতো।
তবে এর পরও লিখার অনেক স্টাইল আছে। যেমন একটা "সরাসরি সমালোচনা" লিখা। অন্যটা "সুক্ষ্ম সমালোচনা"। সুক্ষ্মটা যে বুঝার বুঝে, অন্যরা "বিভ্রান্ত" হয়। প্রশ্ন করে, "কি বলতে চাচ্ছেন?"
কিন্তু এর পরও সুক্ষ্ম পথ নিতে হয় অনেক সময়ে, "ফিতনা" এড়াতে।
২
চিন্তা করছি, আমি এত দলের "বিদ্বেষি"।
এর পরও আমি নাকি সব দলের পক্ষে "মুরজিয়া"।
দুঃখ রাখি কোথায়? [এখানে কপাল চাপড়ানোর ইমো হপে]
যতটুকু আমি বুঝলাম।
আকিদার দিক থেকে :
১। নূরে মুাজাস্সাম : রাসুলুল্লাল্লাহ ﷺ এর দেহ মুবারক মাটির বদলে নূর দ্বারা তৈরি ছিলো। এটা ছুন্নিয়াতের ফান্ডামেন্টাল বিশ্বাস। অবিশ্বাসিরা কাফের।
২। হাজির-নাজির : রাসুলুল্লাহ ﷺ সৃষ্টির সর্বত্র একই সময়ে উপস্থিত এবং সব কিছু দেখছেন। অনেকটা আশারিরা আল্লাহ তায়ালা যেমন "সর্বত্র বিরাজমান" বিশ্বাস করে সেরকম। কিন্তু আল্লাহ তায়ালার বদলে রাসুলুল্লাহ ﷺ এর ব্যপারে এরকম বিশ্বাস করতে হবে।
৩। রাসুলুল্লাহ ﷺ আমাদের মতো মানুষ ছিলেন না : এর বিপরিত যে কোনো কথাকে blasphemy হিসাবে ধরা হয়।
#HabibDiff
Market timing doesn't work.
And neither does Index funds.
তবলিগের জামাতে বের হওয়া - প্রায় বন্ধ। মোমেনটাম দিয়ে যা চলতো, ১লা ডিসেম্বরের ঘটনার পরে তাও শেষ। নতুন কোনো সাথি আসছে না।
বিদেশি জামাত - ইন্দোনেশিয়ার জামাত নিয়ে গন্ডোগোলের পরে বন্ধ।
মসজিদ ওয়ারি খুসুসি গাস্ত - সা'দ সাহেব আগেই নিষেধ করে রেখেছেন।
মসজিদে তালিম - ফাজায়েল-মুন্তাখাব দ্বন্ধ।
মারকাজ - কাকরাইল বন্ধ। পুলিশের বাধা। নয়তো লাঠিওয়ালা।
লাভলেন মসজিদ - ডিসেম্বরে হাত বদল হয়েছিলো।
বাকি মারকাজ - অধিকাংশে দ্বন্ধ, গন্ডোগোল।
বাকি মেহনত - থেকে বিরোধিতা বেশি।
নেট কাজ শূন্য।
ঐতিহাসিক পরিবর্তন। আগে যেটা ভাবা যেতো না।
নামাজের শেষ বৈঠকে সবাই দুরুদ পড়ে। এর বাইরে ওজিফার অংশ হিসাবে দুরুদ পড়া। যেমন সকালে ১০০ বার এবং বিকালে ১০০ বার। অথবা হয়তো রাতে ঘুমানোর আগে ১০০ বার।
এর থেকে বাড়ালে, প্রায় অধিকাংশ সময়ই দুরুদ পড়তে থাকা। এটা একদম হাই-ক্লাসের বন্দারা করেন। এবং এদের উপর অনেক কাহিনী আছে। ইউটুবে আছে। বইয়ে আছে। "ফাজায়েলে দুরুদ" বইটা দ্রষ্টব্য।
পীররা সাধারনতঃ "দুরুদে উম্মি" সাজেষ্ট করেন ওজিফার জন্য।
যে দুরুদ পড়া হয় সেগুলো রাসুলুল্লাল্লাহ ﷺ এর কাছে পৌছানো হয় এবং উনি জানেন কে পড়ছে। বিশেষ করে নিয়মিত যারা পড়েন।
গুনাহগারদের জন্য উনার শাফায়াত ছাড়া আখিরাতে বাচার উপায় নেই।
#hTasauf
১
এগুলোর উপর কোরআন শরিফে যে আয়াত সমুহ আছে "কেউ শাফায়াত করতে পারবে না" -- এর পর "ইল্লা/বাদে" দিয়ে এক্সেপশন দেয়া আছে : যাকে আল্লাহ তায়ালা চান সে ছাড়া। আয়াতুল কুরসি, সুরা নজম দ্রষ্টব্য।
রাসুলুল্লাল্লাহ ﷺ যে শাফায়াত করবেন এটা প্রমানিত। সম্ভবতঃ এ নিয়ে বিতর্ক নেই।
ইলমুল গাইবের ক্ষেত্রেও একই। উনি নবুয়ত পেয়ে যা কিছু বলেছেন সবই ইলমুল গায়েব। আখিরাতের কোনো কিছু আমরা দেখি নি। আর "আল্লাহ তায়ালা ছাড়া কেউ গায়েবের ইলম জানেন না", এই কথা যেমন আয়াতে বলা আছে। তেমনি তার পরে এক্সেপশন দেয়া আছে "যাকে আল্লাহ তায়ালা জানান উনি ছাড়া"। সুরা জীন দ্রষ্টব্য।
২
কিন্তু তর্ক এসব ব্যপারে হয় না। তর্ক হয় এগুলোকে ঠেলে যখন কেউ কোনো এক্সট্রিম প্রান্তে নিয়ে যায় তখন। যেগুলো স্বাভাবিক ভাবে কোরআন শরিফ পড়লে আমরা বুঝি না। কিন্তু কেউ দাবি নিয়ে আসলো, "<এর> <এর> ব্যখ্যা এই! যে এই <এক্সট্রিমটা> অস্বিকার করলো সে আয়াতকে অস্বিকার করলো। তাই সে কাফের।"
তখন দেখতে হয় তফসির। ১৯০০ সালের আগের তফসিরগুলোতে এই কথা বলা আছে কিনা। যদি না থাকে তবে নেই। নেই মানে "জায়গাটা খালি", তাই সেই শূন্য জায়গা তার কথা দ্বারা ভর্তি করতে হবে -- এমন না।
৩
আল্লাহ তায়ালা আমাদের হক পথে রাখুন।
কি সুরতে কি ভাবে দেখছেন, এগুলো একেকজনের জন্য একেক রকম। এই বিষয়ে কারো সাথে শেয়ার করা, বা কারো ভেলিডেশন নেয়ার দরকার নেই।
হাদিসে জিব্রীলে, জিব্রাইল আ: এসে রাসুলুল্লাহ ﷺ কে প্রথমে এটা শিখিয়ে দিয়ে গিয়েছিলেন।
রাকাত শেষ করার চেয়ে বরং খেয়াল যাবে আল্লাহর দিকে। কথোপকথন সুন্দর করার দিকে।
কেউ যদি এরকম ভাবে নামাজ না পড়ে? তবুও নামাজ হবে।
সে আল্লাহর ইবাদত করছে এর পরও।
তবে যাকে যতটুকু বোধ-বুদ্ধি-যোগ্যতা আল্লাহ তায়ালা দিয়েছেন,
তার থেকে আমলের এক্সপেকটেশন তত বেশি থাকে।
অন্যের কমতি যেন আমার অজুহাত না হয়।
#hTasauf
টেকনিক্যলি স্পিকিং ১৯৯০ এর দিকে আহলে হাদিসের ৯০% ও ছিলো হানাফিদের আক্রমন। তবে গালা-গালি ছিলো ছুন্নিদের থেকে অনেক মাত্রায় কম। বা ছিলো না।
[ প্লাস নোট : এটা "দ্বিনের জন্য" সব গ্রুপ করছে। যেটা সম্ভবতঃ তাদের দৃষ্টিতে জায়েজ। বা সু্ন্নাহ। বা অন্য কিছু। যার দলিল-প্রমান তাদের কাছে আছে। ]
কারো থেকে কিছু শিখতে হলে তার খারাপগুলো সহ্য করে ভালো গুলো থেকে শিখতে হয়। এটা আমি বিশ্বাস করি।
তাই আক্রমান গুলো বাদ দিয়ে ভালো গুলো বের করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এখনো।
FAQ : "কিন্তু, আপনি এগুলো শুনছেন কেন? কি স্বার্থে? কি শিখতে?"
তাসাউফ শিখতে। কি করে অন্তর পরিষ্কার রাখা যায় সেটা।
"গালা গালি থেকে?"
... ভাবিয়ে তুললো।
আলেমদের থেকে অন্তরের পরিচ্ছন্নতা খুজি না। যদি ইলম শিখতে যাই তবে গালাগালি ইগনোর করতে পারি।
পীরদের আমি সবচেয়ে বেশি লানত দিতে দেখেছি। অন্য যে কোনো ক্লাসের মুসলিমদের থেকে। অথচ আমার ধারনা ছিলো এর উল্টো হবার কথা। কেন এরকম জানা নেই।
ফেসবুকে কোনো আইডিকে যদি দেখি লানত দিতে, ধরে নেই সে সম্ভবতঃ পীর-মুরিদি লাইনের সাথে সম্পৃক্ত।
হয়তো হাতপাখার স্বপ্ন প্রথমে দেশ জয়, এর পর বিশ্ব।
স্বপ্ন ভালো। আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে অনুপ্রানিত করে।
বাস্তবতা,
আগে জামাতে ইসলামি ছিলো। সবচেয়ে উঠেছিলো ২০০১ এ।
গোলাপ ফুল : এরশাদের সময়ে।
মিনার : ৯০ এর দিকে।
বটগাছ : ৮০ এর দিকে।
স্বপ্ন ভঙ্গ হয়। এটা বাস্তবতা। আমি দেখি কতদূর পর্যন্ত যায়।
এক এলাকায় এক আল্লাহ ওয়ালা ছিলেন।
ইসমে আজম জানতেন।
এলাকার এক "নবিন" উনাকে ধর্না দিতে থাকেন "আমাকে ইসমে আজম শিখান, প্লিজ প্লিজ প্লিজ।"
উনি শিখান না।
পিড়া-পিড়ির মাঝে একদিন ঐ আল্লাহ ওয়ালা বলেন, ইসমে আজম শিখতে চাইলে তুমি জঙ্গলের ঐ জায়গায় যাও। নবিন সেখানে যায়। দেখে এক বৃদ্ধ লোক গাধার পিঠে লাকড়ি নিয়ে যাচ্ছে। পথে এক সিপাহি বৃদ্ধকে একা পেয়ে বিনা কারনে ধম ধম করে পিটিয়ে আহত করে তার মাল নিয়ে চলে যায়।
নবিন ফিরে আসে। কি দেখেছে বলে। এর পর বলে :
"হুজুর আপনাকে এত করে বলেছিলাম আমাকে ইসমে আজম শিখাতে। শেখালেন না। যদি শিখাতেন তবে আমি ইসমে আজম পড়ে ঐ সিপাহিকে ধ্বংশ করে বৃদ্ধকে জুলুম থেকে বাচিয়ে দিতাম।"
আল্লাহ ওয়ালা বলেন :
"সেখানে যেই বৃদ্ধকে দেখেছিলে উনি আরেকজন আল্লাহ ওয়ালা। উনি নিজেও ইসমে আজম জানেন। আমি নিজে ইসমে আজম শিখেছি উনার কাছ থেকে।"
শিক্ষা? ইসমে আজম পড়ে ঐ সিপাহিকে ধ্বংশ করার মাঝে যদি ভালো কিছু থাকতো তবে ঐ বৃদ্ধ সেটা নিজে করতে পারতেন। নবিনের সাহায্যের দরকার ছিলো না।
কিন্তু ঐ বৃদ্ধ আরো অনেক কিছু জানেন। জানেন আল্লাহ তায়ালার প্রতিটা কাজের পেছনে একটা কারন আছে। কারনগুলো আমাদের থেকে অনেক ভালো বুঝেন। আপদে ধর্য্য ধরতে পারেন।
আর নিজের জন্য প্রতিশোধ নেন না।
এটা পীরদের বৈশিষ্ঠ্য।
যেটা আমি এ যুগের তাসাউফ পন্থিদের গালাগালির মাঝে পাই না।
নিজের মাঝেও না।
#hTasauf
এত বেশি না যে তাদের মাঝে যারা সুন্নাহর উপর নেই তাদেরকে অনুসরন করতে থাকবো।
আবার এত কম না যে বলতে থাকবো "হ্যা হ্যা! দেখা আছে। ওরা কিরকম!"
এটা বুঝতে হবে যে উনারা রাসুলুল্লাহ ﷺ এর বংশধর। যাদের অধিকাংশকে আল্লাহ তায়াল দুনিয়া বঞ্চিত করে রেখেছেন আখিরাতে দেবার জন্য।
দুরুদে যখন আমরা ওয়ালা আ'লে মুহাম্মাদ ﷺ বলি, তখন এই সকল জিবিত লোকদের কথাও বলি।
রাসুলুল্লাহ ﷺ এর একটা টান আছে উনাদের জন্য।
এবং উনার ﷺ টান যেদিকে, আমাদের টানও সেদিকে।
আল্লাহ তায়ালা উনাদের সবার উপর সালাম সালাত বরকত পাঠান।
#hTasauf
তবলিগে মানুষ খুব বেশি হয়ে গিয়েছিলো। যে কারনে দ্বন্ধ বেড়ে গিয়েছিলো। এখন আবার আগের অবস্থায় ফিরে যাচ্ছে। সেই প্রথম দিনগুলোর সময় যখন যেই আসুক তাকে নিজের পথের সংগি মনে করে কদর করা হতো। হুকুম, ধমকি আর সম্ভবতঃ নেই।
এলাকার মসজিদে ৩০ বছর আগে দেখতাম শুধু দুই জন তবলিগওয়ালা, আর হয়তো দুই জন সংগি, চার জনে কাজ করতো। এর পর বহু বড় হয়েছে, অনেক লোক।
এখন আবার সেই এতিমের মতো। দেখলে কষ্ট হয়। ইচ্ছে হয় আবার জুড়ি।
দ্বিন এরকম একদিন গুটিয়ে আসবে। যে মদিনা থেকে বেরিয়েছিলো, সেই মদিনাতে গুটিয়ে প্রবেশ করবে। দুনিয়ার কোথাও আর নেই।
দেখেন পড়ে। কেউ একজন গুজব রটানোর জন্য ফেসবুকের বিরুদ্ধে মামলা করেন প্লিজ।
https://newsroom.fb.com/news/2018/12/take-down-in-bangladesh/
https://newsroom.fb.com/news/2018/12/take-down-in-bangladesh/
কিন্তু তারিখটা আমাদের দোরগোড়ায়। তাই আমার "আশা ভঙ্গের" তালিকার প্রেডিকশন। মানে বছরটা যারা আশা ভঙ্গের বেদনা নিয়ে আরম্ভ করবে তাদের তালিকা।
১। নমিনেশ বিজয়ী : নমিনেশ পাওয়ার আনন্দে যারা বিভোর। তাদের ঘোর কাটার ধাক্কায়।
২। হাতপাখা : ধারনা করছে ৭-৮% ভোট পাবে। আশা ভঙ্গ, যখন দেখবে ২% or more likely sub 1%.
৩। "ভোট দেন আশা রাখেনে" বিশ্বাসিরা : যখন দেখবে তাদের আশাটা ছিলো আতিআশা।
৪। আমি নিজে : আমার প্রেডিকশনের কোনোটাই যখন আগের মতো মিলবে না, তখন।
কিন্তু এই বাজীর চরম downside হচ্ছে বাজী না জিতলে complete demoralization ও hopelessness জুড়ে বসে।
- জিয়া হাসান।
তৃতীয় দল যখন বড় হয়ে যাবে, তখন এই দুই দলের থেকে রেডিক্যলি ভালো কোনো দল হবে না। ঐ দল ছোট থাকা অবস্থায় যদিও অনেক ভালো কিছু দেখিয়ে অনেক ক্রেডিট নিতে পারে।
"ইসলামি দল?"
পাকিস্তান আমলে আওয়ামি লিগ ছিলো ইসলামি দল। মুসলিম লিগ থেকে আওয়ামি লিগ।
ধুর! ওটা ইসলামি না? আসলো বিএনপি। এবার ইসলামি দল। ঠিক?
তাও ইসলামি না? আসলো জামাতে ইসলামি।
তাও না?
সমস্যা হলো আপনার ছোট দলকে অধিকাংশ মানুষ এই কারনে সাপোর্ট করে না, যে কারনে আপনি বড় দলগুলোকে সাপোর্ট করেন না। আপনার দল অধিকাংশের কাছে "আসল ইসলাম" না।
ধরেন এদের মাঝে একটা দল "হাত পাখা"। এখন দেশের কয় পার্সেন্ট লোক বিশ্বাস করে এরাই আসল ইসলাম?
মনে করেন,
আমাদের পাড়ার কাজি সাহেব সারাদিন মসজিদেই পড়ে থাকেন। উনি আমাদের মাঝে সবচেয়ে বেশি ইসলামিষ্ট। সমস্যা হলো উনার কোনো দল নেই, দলের কোনো সাপোর্টার নেই। আমিও উনাকে সাপোর্ট করি না।
সাপোর্ট না করার কারন এই না যে উনার মাঝে ইসলাম কম আছে।
করি না শুধু এই কারনে যে উনার দল যথেষ্ট বড় না।
হক পন্থি কাজি সাহেব প্রতি পাড়ায় মহল্লায় খুজলে পাওয়া যাবে।
কিন্তু প্রত্যেকে নিজের মহল্লার কাজি সাহেবকে দেশের নেতা বানাতে চাইলে ঐক্য সম্ভব হবে না।
কিন্তু :
সুন্নতের উপর চলতে গিয়ে পরিবার পরিজন বন্ধুদের অনেক বাধা।
সে তাদের থেকে বিচ্ছিন্ন - এটা একটা সুন্নাহর খিলাফ।
সবসময় কঠোর চেহারা নিয়ে থাকে।
কারন কিছুটা, তার কষ্ট-দারিদ্রতা।
কিছুটা কঠোর ভাবে সুন্নাহর উপর চলার প্রচেষ্টা।
হাসি মুখে সবার সাথে কথা বলা - একটা সুন্নাহ তার হয় না।
সব সময় সন্তুষ্ট চিত্তে থাকা - এই সু্ন্নাহও তার হয় না।
পিতা মাতার খিদমত সে সেভাবে করতে পারে না।
কারন তার বাপ মা তার সু্ন্নাহর উপর চলার বিরোধি।
কি বুঝলাম?
একটু ব্রেক দিলে সে হয়তো আরো বেশি সুন্নাহর উপর চলতে পারতো।
আল্লাহ তায়ালার আরো বেশি সন্তুষ্টি পেতো।
উক্তিটা শুনলে কনফিউশনে পড়ে যাই।
উল্লেখ্য নেক সুরতে ধোকা হতে হলে কনফ্লিকটিং দুটো কাজই নেক কাজ হতে হবে। কোনোটা খারাপ না। যে থেকে এই নামটা এসেছে।
এর পর কনফিউশনে পড়ি, কোনটা ধোকা?
১। আমার কাজটা?
২। নাকি আমাকে উপদেশ দাতা যে কাজটার কথা বলছে সেটা?
দুটোই নেক সুরতে যেহেতু।
#পথহারা
গান কনসার্ট গুনাহ। এবং গুনাহ অবস্থায় মারা যাওয়া খারাপ।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের মাফ করুন।
// verified from mainstream news. not fake.
না ঠিক না। ২০০৮ এর নির্বাচনের আগের সপ্তাহে উনি খিলগাও বাজার মসজিদে জুম্মার সময়ে বলেছিলেন "মন্দের ভালোকে" ভোট দিতে। সবাই ছিলো দ্বিনদ্বার তবলিগি বা আলেম তোলাবা।
মজমায় আমি ছিলাম। সবাই "হো" করে উঠে।
উনি ব্যাখ্যা করেন, আল্লাহ না করুক মন্দ যদি ক্ষমতায় আসে তবে ক্ষতি আরো বেশি হবে। এর পর কথাগুলোর আরো ব্যাখ্যা করেন।
আমাদের জিহাদি ভাইয়েরা উনার প্রথম কথা নিয়ে এক্সট্রাপোলেট করে বলবেন "দেখেন ভোট দেয়া কুফর কারন মনসুরুল হক সাহেব বলেছেন গনতন্ত্র কুফর"।
বাস্তবতা ভিন্ন। কাচি-কাটা কোটেশনের বাইরে খবর নিলে বাস্তবতা জানতে পারবেন।
ধরেন গনতন্ত্র। গনতন্ত্র কুফর নাকি কুফর না, সেটার উপর আপনার জান্নাত বা জাহান্নাম নির্ভর করে না।
কিন্তু করবে শুধু দুই ক্ষেত্রে :
১। গনতন্ত্র কুফর ঘোষনা দিয়ে, গনতন্ত্র সংশ্লিষ্ঠ সবাইকে কাফের বা মুরতাদ ঘোষনা দিয়ে, তাদের হত্যা করতে অস্ত্র নিয়ে নেমে গেলেন। অনেককে মারলেন। শেষে আপনি নিজেও জীবন দিলেন।
এই পরিস্থিতিতে আপনার জান্নাত-জাহান্নাম নির্ভর করছে গনতন্ত্র কুফর নাকি কুফর না সেটার উপর আখিরাতে।
২। গনতন্ত্রকে "মানব অধিকার" "মানবতার মুক্তি" "মহৎ" ঘোষনা দিয়ে শুধু গনতন্ত্র রক্ষার জন্য সারা জীবন সংগ্রাম করে গেলেন। এমন কি রাস্তায় নেমে হয়তো গনতন্ত্রের জন্য জীবন বিসর্জন দিলেন। তখন।
গনতন্ত্র বাদ দেন। "খলিফাকে" বায়াত দিয়ে মেনে নেয়ার পরে সে যা হুকুম জারি করবে তার দায়িত্ব নিতে আমি প্রস্তুত তো?
একই ভাবে, "তিনজন সফর করার সময়ে একজনকে আমির বানাও" হাদিস। বানালাম একজনকে। এর পর সে সফরের আমির হয়ে যা হুকুম জারি করবে, এর দায়িত্ব নিতে আমি প্রস্তুত কিনা সেটাও ভাবার বিষয়।
এগুলো রিজলভড ইশু। যেহেতু বহু যুগ আগের প্রশ্ন। নতুন সমস্যা না।
যেটা আমার ক্ষমতায় নেই, সেটার জন্য আমি দায়ি না।
১
সহজ উত্তর :
আপনি যেমন মনে করছেন আমি বিভ্রান্ত করছি।
তেমনি আমি মনে করছি আপনি করছেন।
এটা বুঝতে পারেন নি কেন?
প্রশ্ন : "দায়িত্ব কে নেবে?"
দায়িত্ব বিতরনের দায়িত্ব আমার বা আপনার না।
দায়িত্ব বিতরনের দায়িত্ব আপনি নিজের কাধে নিচ্ছেন কেন?
২
ভাবি :
যারা এই ধরনের কমেন্টে করে, তারা কি এই বেসিক উত্তরগুলো জানে না?
এর পরও একই প্রশ্ন বার বার বহু জন করে কেন?
এটা একটা রহস্য।
আমি ধরে নেই এর কারন তারা over-confident bully. বিভিন্ন জনের স্টেটাসে এই কমেন্ট করে বহু সুবিধা পেয়েছে। বিপক্ষ এই কথা শুনলে fold up হয়ে যায় যেহেতু। এখানেও একই কাজ করছে একই সুবিধার আশায়।
৩
শিক্ষা :
সব কিছুতে একটা শিক্ষনীয় কিছু আছে।
মনে করেন আপনার স্ত্রী মার্কেটে যাবে বায়না ধরেছে। আপনি যেতে চাচ্ছেন না। কি করবেন?
বলবেন "এই যে মার্কেটে যেতে যাচ্ছো, পথে যদি এক্সিডেন্ট হয় তবে এর দায়িত্ব কে নেবে?"
দেখবেন আপনার স্ত্রী চুপসে গিয়েছে। :-)
Similar to how 3D gaming is more about map making than writing 3D mathematics.
https://sloanreview.mit.edu/article/the-machine-learning-race-is-really-a-data-race/
https://sloanreview.mit.edu/article/the-machine-learning-race-is-really-a-data-race/
https://www.rt.com/newsline/447268-indonesia-tsunami-281-dead/
I have a bad feeling that there's more to come. And at some point it might get overdone, too.
But that's for the future. For now, watch the ride. And expect the fall to accelerate over time.
আওয়ামিলিগ পাবে ২৯৯ আসন।
এর পর পরই বিএনপি এবং বিরোধি সব দলের উপর ক্রেকডাউন আরম্ভ হবে। বিরোধি দলের যা বাকি থাকবে তাদের কিয়ামত। যারা বিন্দুমাত্র কিছু সংশ্লিষ্টতা দেখিয়েছিলো। নিরাপদ সড়ক আন্দোলন শেষ হবার পরে যে ক্রেকডাউন আরম্ভ হয়েছিলো।
"পক্ষ নিলে রক্ষা নেই"
আর ৫ দিন।
১
চলতো,
"পা ধরে মাফ চা"
"কান ধরে মাফ চা"
এগুলো খুব কমন ছিলো। মানুষ ছিলো অল্প শিক্ষিত। তারা এগুলো দেখে আত্মতৃপ্তি পেতো। কেউ তার পা ধরে মাফ চাচ্ছে। পায়ের কাছে পড়ে আছে। Literally.
৮০ এর শেষ থেকে। দেশ এগিয়ে যায়। যোগ্যতার মূল্যয়ন আরম্ভ হয়। মানুষ নিজের সম্মান নিয়ে চলা শিখে।
২০২০ : দেশ ফিরে গিয়েছে আবার সেই "পা ধরার যুগে"। পা ধরা এখন আবার উন্নয়নের সিড়ি। ক্ষমা চাওয়ার পদ্ধতি। Literally.
২
আমি ছাত্রলীগ করি। বুয়েটে পা মোড়ানোর সুযোগ কখনো হয় নি। কিন্তু বুয়েটের এক ছাত্র আমার পা ধরে মাফ চাচ্ছে। অদ্ভুত আত্মতৃপ্তি।
আর আমার পা জড়িয়ে ধরে যদি কোনো ডাক্তার?
ভবিষ্যতে গল্প করতে পারবো, "ও ডাক্তার? কত ডাক্তার আমার পায়ের কাছে পইড়া কান্দে।"
আচ্ছা সাকিবুল হাসান বিখ্যাত কৃকেটার? সেও কি কারো পা ধরে কান্না করেছে? যদি করে থাকে তবে সে গল্প করতে পারবে "এই যে সাকিব, যারে মাথায় নিয়া তোমরা লাফা লাফ করো। সে তো আমার পা ... "
[You need to turn on sound to get the full picture.]
কিন্তু অন্তরের টান বলে একটা কথা আছে। টান জাহান্নামের দিকে? বার বার খারাপের দিকে ঝুকতে থাকে। যদিও কখনো কখনো ঠিক পথে থাকে।
আমার অন্তরের টান আমি জানি না। সৃষ্টি সময়ে এটা ঠিক করা। হয়তো না-হককে আমি বার বার হক মনে করি। শেষ পরিনতি যদি হয় জাহান্নামে তবে ময়দানে দাড়িয়ে শকড হতে হবে।
সে কারনে অন্যদের দিকে তাকাই। সেও কি একই বুঝছে? এই "অন্যরা" ফেসবুকের রেন্ডম কোনো আইডি না। যারা উচু গলায় গরম দেখিয়ে সাথে "হক-কথা" বলে যায় কমেন্টে। কিন্তু ব্যক্তি জীবনে সে কেমন আমার জানা নেই। তাকে চিনিও না।
বরং অন্যরা বলতে বুঝি, পরিচিত লোক। যাদের মুখলেস মনে করি। আল্লাহ ভীরু। নম্র স্বভাবের। ব্যক্তি জীবনে সৎ। মাল-সম্পদ-ক্ষমতা-খ্যাতির লোভ যাদের ঢেকে ফেলে নি। সবাই নিশ্চই ভুল না?
[প্রসংগ/ভিডিও কমেন্টে]
It's not some master algorithm, it's not going to produce sci-fi AI, and it probably isn't even suited to solve most problems in the realm of intelligence." ~ Anon.
The missile doesn't have any propulsion or engine. Rather it's first launched with an ICBM which carries it to a very high altitude.
Then launched. It rides the shockwave created, surfing the wave like a surfer, that pushes it into hypersonic speed.
USA had been trying to build such missiles, but its two tests failed. While Russia has already ran a successful test, and now claims ready for deployment.
USA doesn't have any defense against hypersonic missiles.
Note : Hypersonic speed is Mach 20. Though anything above 5 is called hypersonic.
- Not leaving Afghanistan. Only troop reduction.
Note that USA has its largest military base in ME in KSA.
10 km : height at which Boeing and Airbus planes fly. Also the height of Everest.
20 km : missiles, fighters and military aircrafts.
400 km : International space station. Shuttles.
400,000 km : Earth-Moon distance.
Any astroid that travels in between earth-moon distance is a threat. Anything that travels beyond is not.
But newspapers will trend to beat up the threat drum for every astroid. Check the distance with compared to earth-moon distance to get a real picture of the threat. Most astroids creating headlines pass 10 times the earth-moon distance.
Still I am not counting on him. Not counting on anyone.
কনফিউজিং সময়। খারাপ বাড়বে। মাঝে মাঝে ভালোর বিজয় অল্প এতটুকু হবে যেন মু'মিনরা ভেঙ্গে না পড়ে।
কে বিক্রি হয়েছে, কে হয় নি সবই থাকবে কনফিউজিং।
Reminder,
দাজ্জালের কপালে ক-ফ-র লিখা থাকবে। তার পরও যারা তার কাছে যাবে এর ১০০০ এ ৯৯৯ জন তার ধোকায় পড়ে যাবে।
হক-বাতেল স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে? Don't count on it.
তবলিগের অবস্থা দেখেন। সবই স্পষ্ট তার পরও দুই পক্ষের কাছে ভিন্ন ভিন্ন জিনিস স্পষ্ট।
উলামারা তবলিগ বিরোধি আন্দোলন বন্ধ রেখেছিলো নির্বাচনের জন্য। আর এতাতিরা জোড়-ইজতেমা বন্ধ রেখেছিলো একই কারনে।
"বিশ্ব ইজতেমা হবেই?" -- well, জানুয়ারিতে হচ্ছে না। আসলেই হবে কিনা সেটা জানা যাবে ইনশাল্লাহ জানুয়ারির শেষ নাগাদ।
এ কারনে আকাশে চাদ আর সূর্য দুটো সমান আকার দেখা যায়।
ইন্টারেস্টিংলি,
সূর্য পৃথিবী থেকে ১০৮ গুন বড়।
ডান থেকে বামে যতটুকু মোটা সেটা হিসাব করলে।
সমস্যা হলো সিরাজ সিকদার যতদিন এই দেশে থাকবে তত দিন তাদের দমন করার মতো শাসকও আল্লাহ তায়ালা পাঠাতে থাকবেন।
আমাদের ধর্য্য ধরতে হবে।
কোনো দল,
তাদের কথায় দেশের ৮০% লোক দ্বিনের উপর আসছে।
কিন্তু তাদের ৮০% কথাই অতিরঞ্জিত।
তাদের অতিরঞ্জনের ভুল ধরবেন? কিন্তু তাদের কথাতে মানুষ দ্বিনের উপর আসছে। আপনি তাদের বিরোধিতা করবেন? বরং এর থেকে চুপ থাকা ভালো।
সে কারনে অতিরঞ্জনটা বাড়তে থাকবে। কর্মিরা প্রতি জেনারেশনের অতিরঞ্জনকে "সাধারন ভাবে সঠিক" বিশ্বাস করতে থাকবে।
এর পর একদিন হটাৎ করেই প্যরাডক্সটা চলে যাবে,
যখন এই কথা রটে যাবে যে ঐ দলের ৮০% একটিভিস্ট প্রায় পথভ্রষ্ট।
হটাৎ করে। একটা wakeup moment.
এর পর নতুন সমস্যা। এখন casualty হিসব করার সময়।
কতদিন পর্যন্ত তারা ভুল ছিলো?
কত গভীর পর্যন্ত?
যারা এতদিন তাদের পক্ষে বলতো তাদের কি হবে?
কিন্তু প্যরাডক্সটা নেই। চলে গিয়েছে।
এর পর কি? পরিক্ষা আরো কঠিন হবে?
যেমন, এতায়েতি কাউকে যদি বলেন "কিন্তু উলামারা তো বলে...." তবে তারা সংগে সংগে ক্ষেপে যাবে। বলবে, "উলামা না, এরা হেফাজত! হেফাজত বলবেন!"
এই ধরনের তর্কগুলো বহু পুরানো। সব বিষয়ে আছে। এই তর্কগুলোতে সরল সাধারন মানুষকে "নাম" গিলে খাওয়ানোর চেষ্টা করানো হয়। "কাম" বাদ দিয়ে।
আমি কাম বুঝার চেষ্টা করি। নাম যাই হোক।
এখন খবর আরেক জন এতায়েতির মৃত্যু। বাথরুমে।
কি বুঝলাম?
কমেন্টে ভিডিওর লিংক : দুই পক্ষের কথাই আছে।
যে যা বুঝে, বা বুঝতে চায়, বা অন্যকে বুঝাতে চায়।
আমার বুঝ বুঝেছি।
আমাদের ইসলামি দলগুলোর মাঝের একটা দল বাংলাদেশকে দারুল হরব ঘোষনা করে এর কর্মিরা সুদ ব্যবসা করছে শুনেছিলাম। সেটা এমফেসাইজড হলো।
দারুল হরবে আর কি কি করা জায়েজ সেটা বের করার জন্য কোনো বই খুজছি।
কনফিউজিং সময়। আল্লাহ তায়ালা যেন সামনের দিনগুলোতে আমাদের রক্ষা করেন।
"মানে?"
"মানে ছিলাম বিএনপি। বিএনপি হারলো।
এর পর হলাম মানহাজি। মানহাজি হারলো।
হলাম তবলিগি। তবলিগি হারলো।
এর আগে ছিলাম এইচটি..."
"একটু থামেন ভাই।"
"বলেন।"
"এখন একটু লীগকে সমর্থন করে দেখবেন একই জিনিস হয় কিনা?"
রাতে শুধু নিজের হেফাজত, নিরাপত্তা আর মুক্তি জন্য দোয়া করতে হবে।
"দেশের" জন্য দোয়া করতে রাজনিতিবিদদের অলরেডি লম্বা লাইন আছে।
আমার জান্নাত এর উপর নির্ভর করে না যে আমি ক্ষমতায় কাকে বসাতে পারলাম।
নির্ভর করে আমার ব্যক্তিগত আমলের উপর।
এটাতে যতদিন বাধা না পাই, তত দিন আমার জন্য সামনে এগুনোর পথ খুলা।
মূল বাড়ি জান্নাতে। সেখানে গন্তব্য। সেখানে বসতি।
সেখানে আমার প্রতিবেশি বিএনপি নাকি আওয়ামিলিগ নাকি আল্লার সবচেয়ে নৈকট্যপ্রাপ্তরা হবে, সেটা বরং বেশি চিন্তা।
আর কয়েকটা দিন।
এর অর্থ এই না যে দুনিয়াতে আমি ভালো চাই না।
ভালো কিছু পেলে ভালো।
না পেলে কষ্টের সোয়াব বেশি।
https://www.youtube.com/watch?v=7dZ8WOWYbUA
শায়েখের উত্তরটা আমার কাছে তত গুরুত্বপূর্ন না। কিন্তু প্রশ্নটা গুরুত্বপূর্ন। উল্লেখ্য আহলুল বিদাহ এই কনটেক্সটে বেসিক্যলি বুঝায় সালাফি ছাড়া অন্যরা।
প্রশ্নটা টেনে আমি পরের ধাপে নিতে পারি। কারামত যে সকল পীররা এই কিছু বছর আগেও দেখাতেন, তাদের অনেকে কি বেরলভী ছিলেন?
এর কমন উত্তরও আমার জানা, "কারামত বুজুর্গির কোনো দলিল না। হিন্দুরাও দেখাতে পারে।" তাই কথা আরম্ভ করতে হবে এই লেভেলের পর থেকে।
Wondering.
গত কয়েক দিনে "নবিন" অনেক ফলোয়ার জমে গিয়েছে। তাই প্রশ্নগুলো নিয়ে বেশি আলোচনা করতে পারছি না। নয়তো আরেকটু গভীরে যাবার চেষ্টা করতাম।
এটা বাজে যুক্তি। গনতন্ত্র চলে গেলেও ইসলাম প্রতিষ্ঠা হবে না।
কিন্তু এই যুক্তিটা নিজেদের কর্মি-সমর্থকদের একটা কাল্পনিক শত্রুর বিরুদ্ধে একটিভ করতে সাহায্য করে।
দেশে গনতন্ত্র নেই ১০ বছর। এর পরও ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয় নি।
আপনি ইসলাম প্রতিষ্ঠা বলতে যা বুঝান।
নয়তো স্বপ্ন নিয়ে চলতে হবে আজীবন।
দেওবন্দি মাদ্রাসাতেও আসছে। মাওলানা মামুনুল হক সাহেব নির্বাচনের ঠিক আগে সেটা নিয়ে বলেছিলেন। সরকারের দলিয় লোক ছাড়া মাদ্রাসা-ওয়াজ-মাহফিল করা সম্ভব না। তাই কওমি লাইন গত ৫ বছরে সরকার-দল সংশ্লিষ্ঠ হয়ে গিয়েছে। যে কারনে সরকার বিরোধিতার থেকেও বেশি ক্ষতি হয়েছে। এই কথাগুলো ফেসবুক লাইভে বলার পর পর উনাকে উঠিয়ে নেয়া হয়েছিলো। এর পর আবার ছেড়ে দেয়। Drama.
উলামাদের মাঝে যারা এই নৈকট্য উপভোগ করতে পারছেন তারা উপরে উঠছেন। কিন্তু এটা দেওবন্দ প্রতিষ্ঠাতার ৮ উসুলের বিপরিত। যেখানে একটা উসুলে বলা ছিলো সরকার থেকে দূরে থাকতে হবে।
Which brings up the next question.
এই বিজয়ের পরে এখন এই সংশ্লিষ্ঠতা আরো অনেক বাড়বে। এর পর কি? আগামি পাচ বছরে যদি এদেশে দেওবন্দি ধারায় কলাপস নামে, তবে ফিকাহ-মাসলা-এফিলিয়েশন ব্যপারে কোন দিকে যেতে হবে?
কোনো বেকআপ প্লেন?
যে কারনে ইসলামি দলগুলোকে আমি ভোট দেই না।
যে কারনে আলেমদের কথা আমি মাসলার ক্ষেত্রে অনুসরন করি।
কিন্তু রাজনিতির ক্ষেত্রে অনুসরন করি না।
এর আগে,
৯০ এ peak এ ছিলো মিনার মার্কা।
৮০ তে গোলাপফুল।
এর আগে বটগাছ।
সবাইকে সম্মান জানিয়ে বলছি প্রত্যেকে অনেক বুজুর্গ ছিলেন।
কারো প্রতি আমার ক্ষোভ নেই।
দলের মার্কাগুলো আমার মনে আছে। কিন্তু প্রকৃত দলের নাম, বা কারা জিতেছিলো জানা নেই। নির্বাচন বলতে আমি এখনো শুধু আওয়ামি-বিএনপি বুঝি।
মাঝে ক্যটালিষ্ট [ অর্থ প্রভাবক] ছিলো জামাত। ময়দানের খবর না নিয়ে বলতে পারি জামাতের রিক্রুইট গত ১০ বছর ধরে বন্ধ। সমর্থন waning. তারাও তাদের peak পার হয়ে এসেছে ২০০০ এর দিকে।
একটা কমন প্রশ্ন। এর জন্য তাকিয়ে থাকতে হবে আওয়ামিলিগের দিকে। বিপরিত কোনো শক্তির দিকে না। আওয়ামিলিগের পতন হতে হলে হবে শুধু মাত্র নিজেদের মাঝে আভ্যন্তরিন দন্ধ লাগলে। অন্য কিছু না।
কোনো শাসক গোষ্ঠির পতন ঘটানোর আগে আল্লাহ তায়ালা ঐ দলের মাঝে আভ্যন্তরিন দ্বন্ধ লাগিয়ে দেন। এটা পতনের প্রথম লক্ষন। বিএনপিতে এই দ্বন্ধ লেগেছিলো ২০০১ সালের দিকে যখন প্রেসিডেন্ট বদরুদ্দোজাকে বরখাস্ত করা হয়। কারন উনি জিয়ার মাজারে ফুল দিতে যান নি। প্রথম লক্ষন। এর পর আনা-নেয়া-কিনা অনেক খেলা চলেছে। এখন এগুলোর কিছুই করতে হতো না যদি ঐ সময়ে ঘটনা ঠেকানো যেতো।
আওয়ামিলিগ এই জিনিসগুলো খুব সুন্দর সামাল দিয়েছে। কাউকে দল থেকে বহিষ্কার করে নি। দরকার হলে কেবিনেটহীন মন্ত্রী করে রেখে দিয়েছে।
আওয়ামিলিগে কোনো দ্বন্ধ নেই এই মুহুর্তে।
১
১৩ সালের মে এর "কেন" এর উত্তর পেতে অপেক্ষা করতে হয়েছিলো ১৮ এর নভেম্বর পর্যন্ত। কিন্তু সব সময় একটা "কারন" থাকে। পরে বুঝা যায় কোনো কাজই আল্লাহ তায়ালা কারন ছাড়া করেন না।
সব কিছুর পেছনে একটা যৌক্তিক কারন আছে। দিনের শেষে যে ইসমে আজম জানে সেও আল্লাহর নিয়মে পরিবর্তন করার মতো কিছু পায় না। সব কিছুই ইনসাফ মতো। সব কিছুই পরিমাপ মতো। একটা কারন আছে।
কারনটা কেউ জানে, কেউ জানে না।
২
সব সময় কারনটা "আমাদের সামনে ভালো কিছু আসছে তাই" -- এরকম না।
অনেক সময় কারনটা পুরানো পাপের শাস্তি হিসাবে আসে। যে শাস্তি জীবনের প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত দেরি হতে পারে। এক জেনারেশন থেকে অন্য জেনারেশন পর্যন্ত দেরি হতে পারে। কোনো জাতির আরম্ভ থেকে শেষ পর্যন্ত দেরি হতে পারে।
৩
কলোনিয়েল যুগে যে ইউরোপিয়ানরা দেশের পর দেশ দখল করে প্রচন্ড জুলুম করেছিলো তার শাস্তি কি হয়েছে?
না হয় নি। এখনো অপেক্ষায় আছি।
سبحان الله العليّ الدّيّان
سبحان الله الشديدِ الأركان
سبحان من يذهبُ بالليل ويأتي بالنهار
سبحان من لا يشغُلُهُ شأن عن شأن
سبحان الله الحنّان المنّان
سبحان الله المُسبّحُ في كُلِّ مكان
সোবহানাল্লাহ,
...সর্বোচ্চ খোদা
...যার রোকন মজবুত
...যিনি রাতকে নিয়ে দিনকে আনেন
...যাকে এক কাজ অন্য কাজ থেকে ব্যস্ত রাখে না
...যিনি স্নেহময় দয়ালু
...যার পবিত্রতা প্রতি জায়গায়।।
এটা এডভান্সড দোয়া। অন্তরে প্রাভাব না পড়লে এই দোয়া পড়ে কাজ হবে বলে আমি মনে করি না। সেক্ষেত্রে শুধু তসবিহ আদায় করেন যেমন সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবার।
এই দোয়ার বর্ননা উলুমু্দ্দিনে আছে। সোর্স একটা কিচ্ছা থেকে যেখানে সোয়াব বলা আছে ১০০ বার পড়লে মৃত্যুর আগে তাকে আল্লাহ তায়ালা জান্নাতে তার স্থান দেখাবেন। কোনো হাদিস থেকে না।
#HabibDua
প্রথমে অল্প নামাজ পড়ে ৮ রাকাত।
যতটুকু ভালো লাগে ততটুকু তিলোয়াত দিয়ে।
ধরি রাকাতে ১ পৃষ্ঠা।
কিছু দিন পর মনে হয় তিলওয়াত আরম্ভ হতেই শেষ, তাই দুই পৃষ্ঠা করে পড়ে।
আরো কিছু দিন পর আট পৃষ্ঠা করে পড়লেও তার মনে হয় তিলওয়াত যেন মাত্র আরম্ভ করলো।
নামাজ শেষ করতে করতে ৬ ঘন্টা পার হয়ে যায়।
তার সময় মনে হয় আরম্ভ করলো আর শেষ করলো।
তবে এর জন্য আপনার কয়েক পারা মুখস্ত থাকতে হবে।
না জানা থাকলে এখনই আরম্ভ করে দিতে পারেন।
মুখস্ত করার আগে তিলোয়াত কিছুটা শুদ্ধ করে নিতে হবে।
তিওয়াত শুদ্ধ করার আগে কোরআন পড়া শিখতে হবে।
যে যেই লেভেলে আছে।
ওভার এক্সইটেড হবার দরকার নেই।
#hTasauf