১
গত টংগির জোড় ছিলো শুধু মাত্র ৩ চিল্লার সাথিদের। তাই "নতুন সাথিরা" বা "অবুঝ সাথিরা" আলেমদের পিটিয়েছে, আমরা বাধা দিয়ে রাখতে চেষ্টা করেছি। পারি নি, কারন সংখ্যায় কম ছিলাম -- এই যুক্তি খাটে না। তিন চিল্লার সাথিরাই তবলিগের মূল।
নিজের দলের অধিকাংশ তিন চিল্লার সাথিদের যদি এই অবস্থা হয়, তবে ভাবার বিষয় কোন দলের সাথে নিজেকে সম্পৃক্ত করছি।
২
> "হালের দিকে না তাকিয়ে মেহনত করে যেতে হবে, আল্লাহ তায়ালা বিরোধিতাকে এক সময় উঠিয়ে নিয়ে যাবেন।"
দুনিয়ার হালের জন্য এত দিন এই যুক্তি চলতো। যেমন মিডিয়ায় খারাপ কিছু প্রকাশিত হলে। বা বিদায়াতিরা বিরোধিতা করেছে এই সব ক্ষেত্রে।
সা'দ সাহেব ধারনা করেছিলেন একই জিনিস দেওবন্দের ক্ষেত্রেও খাটবে। এজন্য প্রথম দিকে দেওবন্দ থেকে মৌখিক ভাবে উনাকে বার বার সাবধান করা সত্তেও কান দেন নি। হয়তো ধারনা করেছিলেন হালত আল্লাহ তায়ালা উঠিয়ে নেবেন মেহনত করতে থাকলে। সেটা হয় নি। যে কারনে এই অবস্থা।
৩
বহু বছর আগে তবলিগের কাজ করতো ময়মনসিংহের সহজ সাধারন লোক। কাকরাইলে ছিলেন আলি আকবর সাহেব, হরমুজুল্লাহ হুজুর দের মতো সাদা সিদা আলেমগন। এভাবেই তবলিগ এগিয়ে গিয়েছে শত বিরোধিতার মাঝে।
একজন জানালো সেই ময়মনসিংহের লোকরা এখন সা'দ সাহেবের বিপক্ষে।
এর পর সম্পদ কি বাকি থাকে সেটা ভাবার বিষয়।
- Comments:
- ^ "এগুলা এডিট করা যায়" - আহসান হাবিব পিয়াল।