গত কয়েক দিনের সংক্ষেপ :
টংগির মাঠে প্রত্যেক এলাকার সাথি নিজেদের এলাকার সাথিদের পিটিয়েছে। যেহেতু তারা জানে কে এতায়েতি কে ওজাহাতি। যাদেরকে সাংগে নিয়ে গতবছর পর্যন্ত তবলিগ করতো, যাদেরকে মেহনত করে তবলিগে লাগিয়েছিলো। এরা এখন একজন অন্যজনকে দ্বিনের শত্রু মনে করছে।
প্রথমে বেশ কয়েকটা মসজিদের খবর যে এতায়েতিদের তবলিগ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। এর পর কয়েকটা মসজিদে তবলিগের সব কাজ বন্ধ, যেই পক্ষই হোক। এখন খবর পুরো জেলায় এক পক্ষের কাজ বন্ধ। চলছে। সামনে আরো খবর আসবে।
টংগি মাঠে যে মাদ্রাসা আছে তার গেট ভেঙ্গে ভেতরে ঢুকে পিটালো কেন? মারের জোশে। জোশ যখন উঠে যায় তখন কে হক কে না-হক সেটা খেয়াল থাকে না। পরে হুশ আসে। কেউ তৌবা করেছে। কারো উপর আযাব আসছে। আর পিটানোটা লাঠির নরলাম একটা বাড়ি ছিলো না। হিন্দুরা মুসলিমদের যেভাবে পিটায় ইন্ডিয়ায় সেরকম ছিলো।
আমাদের মুরগি কবির সবকিছুতে জামাত-শিবিরের ষড়যন্ত্র দেখতে পারেন। আমাদের ফরিদউদ্দিন মাসুদও টিভিতে টংগি মাঠের ঘটনায় জামাত-শিবিরের ষড়যন্ত্রের কথাই বললেন। দুজন সাক্ষি যেহেতু এক কথা বলছে। /সারকাজম।
যে কলাপ্স আরম্ভ হয়েছে সেটা দ্রুত চলছে। গ্রামে গঞ্জে সংঘর্ষ ছড়াচ্ছে। আর কয়েকদিনের মাঝে দেখা যাবে কি হয়। তবলিগওয়ালারা এখন নিজেরা বেচে থাকার স্ট্রাগলে লিপ্ত। দ্বিনের দাওয়াত দূর-অতীতের কথা।