রবিউল আউয়াল/১৪১৮ হিজরি আরম্ভ হয়েছে:
আজকে বৃহস্পতিবার থেকে আরম্ভ হয়েছে মধ্যপ্রাচ্য ও পাকিস্তানে।
বাংলাদেশ ও ভারতে কালকে শুক্রবার থেকে আরম্ভ ইনশাল্লাহ।
১২ই রবিউল আউয়ালের ছুটি হবে ১৩ই ডিসেম্বর মঙ্গলবার ইনশাল্লাহ।
আজকে বৃহস্পতিবার থেকে আরম্ভ হয়েছে মধ্যপ্রাচ্য ও পাকিস্তানে।
বাংলাদেশ ও ভারতে কালকে শুক্রবার থেকে আরম্ভ ইনশাল্লাহ।
১২ই রবিউল আউয়ালের ছুটি হবে ১৩ই ডিসেম্বর মঙ্গলবার ইনশাল্লাহ।
URL এবং Country wise breakdown দেয়া আছে। যে কোনো টোটাল নম্বরে ক্লিক করলে সেটার আরো breakdown পাওয়া যাবে।
১
উমর (রাঃ) হতে বর্নিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মৃত ব্যাক্তিকে তার পরিবারবর্গের রোদন বিলাপের কারণে কবরে শাস্তি দেয়া হয়।
[ সহীহ মুসলিম - ২০১৫ ]
২
উমর (রাঃ) আহত হলে হাফসা (রাঃ) কাঁদতে লাগলেন। উমর (রাঃ) বললেন, হে কন্যা! থেমে যাও, তুমি কি জানো না, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মৃত ব্যাক্তিকে তার পরিবারবর্গের কান্নাকাটির কারণে শাস্তি দেয়া হয়।
[ সহীহ মুসলিম - ২০১৪ ]
৩
উম্মে আতিয়্যা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমাদের থেকে বায়আত গ্রহণকালে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ কথা বলেছিলেন, "আমরা যেন বিলাপ না করি" কিন্তু এ অঙ্গিকার পাঁচজন মহিলা ব্যতীত কেউ পূর্ণ করেনি। তারা হলেন, উম্মে সুলায়ম, উম্মুল আ'লা, আবূ সাবরার মেয়ে মু'আযের স্ত্রী বা আবূ সাবরার মেয়ে ও মুআযের স্ত্রী।
[ সহীহ মুসলিম - ২০৩৪ ]
Any bloated framework that tries too hard to hide the stack beneath, is a red flag.
যেমন আমি আপনার টাকা চুরি করলাম। আপনি আমাকে কনফ্রন্ট করলেন। এই অবস্থায় আমি যদি manipulative person হই তবে কথা বলার সময় প্রসংগ এই টাকা চুরি থেকে সরিয়ে দিয়ে আপনার কোনো দোষের আলোচনায় নিয়ে যাবো।
যেমন বললাম, "আপনি যে ঐ দিন থার্ড পারসনের কাছে শেয়ার বিক্রি করেছিলেন, তখন লিখে রেখেছিলেন? না লিখেন নি। এটা ফরজ ছিলো, করেন নি কেন?"
অথচ এই মুহুর্তে ঐ প্রসংগে আলোচনা করতে আসি নি। এসেছি টাকা চুরির প্রসংগে আলোচনা করতে।
২
কাউন্টার কিভাবে করবেন?
প্রথম এবং একমাত্র উপায় হলো, আলোচনায় সবসময় প্রসংগের উপর থাকা। সে যদি অন্য প্রসংগ আনে তবে ঠিক হোক ভুল হোক সত্য হোক মিথ্যা হোক কোনো জবাব বা বিরোধিতা না করা। তাকে তার কথা বলতে দেন। এবং তার কথা শেষ হলেই প্রসংগে চলে আসেন,
"আমরা আলোচনা করছিলাম এই প্রসংগে, আপনি বলছেন একজন থার্ডপার্সনের কাছে একবার দলিল ছাড়া শেয়ার বিক্রি করেছিলাম এজন্য আপনি আমার টাকা চুরি করে সেটা জায়েজ করে নিয়েছেন?" চুরির প্রসংগে ফিরে আসলাম।
যদি কেউ আলোচনায় মাথা ঠান্ডা না রাখতে পারে, এবং manipulated হয়ে প্রসংগ বদলিয়ে ফেলে, তবে উচিৎ একটা ছোট কাগজে লিখে রাখা প্রসংগগুলো। এবং আলোচনার সময় বার বার এই কাগজটা পড়ে দেখা। যেন প্রসংগে আবার ফরে আসতে পারে।
৩
Manipulation এর একটা পদ্ধতি লিখলাম। আরো বেশ কয়েকটা আছে, যেগুলোর উপর পরবর্তিতে সময় পেলে লিখবো ইনশাল্লাহ।
Manipulative সবাই খারাপ। যখনই বুঝবেন কেউ মেনিপুলেটিভ, তবে আমাদের সাবধান থাকতে হবে যেন তার শিষ্য বনে না যাই, তার সাথে লেনদেনে না যাই, বা তার সাথে ফ্রেন্ডশিপে না করি।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের রক্ষা করুন।
না ভাই। জেনারেল কিছু কথা লিখেছি। উদাহরন দেবার সময় একটা ঘটনা প্রথম মনে পড়েছে তাই ওটাই দিয়েছি।
- কিন্তু স্টেটাস পড়ে তো স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে উনাকে ইন্ডিকেট করেই লিখেছেন।
উহু। উনার সম্পরকে আমার ভালো ধারনা আছে।
- মানে বলছেন যা বলা হচ্ছে সব মিথ্যা?
না সেটা বলছি না। বলছি যা বলা হচ্ছে তার মাঝে উনার দোষ খুজে পাচ্ছি না।
- এই সব কি বলছেন? দানের টাকা মেরে দেয়াকে কিভাবে সমর্থন করেন?
ওকে। যেহেতু প্রসংগ তুলেছেন তাই একটা একটা করে ডিফেন্ড করছি।
দানের টাকাটা তোলা হয়েছিলো কিসের জন্য? যতটুকু বুঝেছি, সরকারী হেরেসমেন্টে বিপদগ্রস্থ-দরিদ্র ভাইদের জন্য। ঠিক?
এখন উনার কম্পানিও উনি চালাচ্ছিলেন এই সকল বিপদগ্রস্থ ভাইদের সাহায্যের জন্য। তাই কেউ যদি মনে করেন এই টাকা নিঃস্বার্থ ভাবে দান করার বদলে কম্পানিতে চাকরিরত এই বিপদগ্রস্থ ভাইদের বেতন দিয়ে সাহায্য করবেন, কারন এটাও কম্পানির একটা উদ্দ্যেশ্য, তবে উনার পয়েন্ট অফ ভিউ আমি দেখতে পারি।
প্লাস উনি নিজেও বার বার জেল থেকে বেরিয়ে বিপদে ছিলেন। নিজের জন্যও যদি এখান থেকে উনি টাকা নেন, তবে আমি দোষ দিতে পারি না।
আমি নিজে এরকম হয়তো করবো না। কিন্তু কেউ করলে তাকে বিশাল দোষ দেবো না।
- মানে.....?
মানে বলছি, উনি যদি কম্পানির ইনভেষ্টমেন্টের টাকা মেরে দিতেন তবে এটা উনার বিশাল দোষ ধরতাম। কিন্তু দানের টাকা কম্পানির জন্য খরচ করাকে অন্যরা যত বিরাট অপরাধ হিসাবে দেখছে আমি এই কারনে তত বড় করে দেখতে পারছি না।
- কিন্তু কম্পানির টাকাও তো উনি মেরেছেন।
না এটা ভুল কথা। উনি টাকা চুরি করেছেন এই কথা কেউ বলছে না। এই দাবি উনার বিরুদ্ধে যারা অভিযোগ এনেছে তারাও করে নি।
- কিন্তু সবাই তো তাই বুঝছে।
ওয়েল, ছেলেপেলেরা হয় আপনাকে মাথায় তুলে হিরো বানিয়ে নাচবে, নয়তো পায়ের নিচে ফেলে ভিলেন বানিয়ে পিষবে। এর মাঝা-মাঝি কিছু হতে পারে, সেটা তারা বুঝে না। এটা understandable. ঐ বয়সে হয়তো আমরাও এরকম ছিলাম।
- তাহলে উনার বিরুদ্ধে অভিযোগ কি ছিলো?
অভিযোগ ছিলো উনি ইনভেষ্টমেন্টের টাকা যেভাবে খরচ করা উচিৎ ছিলো সেভাবে করেন নি।
- তাহলে এটাকে কিভাবে দেখেন?
দেখেন, যে কোনো কম্পানির CEO কে বিশাল স্বাধিনতা দেয়া থাকে, কম্পানির জন্য যেটা বেষ্ট সেটা করার জন্য। তা না হলে উনি কাজ করতে পারবেন না। যদি উনার কাজ পছন্দ না হয় তবে ইনভেষ্টরদের উচিৎ মাইক্রোমেনেজ না করে বরং CEO বদলিয়ে ফেলা।
উনি কম্পানির ভবিষ্যতের প্রফিটের জন্য যা করেছেন সেটা করার অধিকার উনার ছিলো বলে আমি বিশ্বাস করি।
- কিন্তু লেপটপ, মটর সাইকেল....
এগুলোও কম্পানির জন্য করেছেন। প্রেজেন্টেশনের জন্য Mac দরকার। এবং হার্ডওয়ার কম্পানিতে ইনভেষ্টমেন্ট একটা বড় জিনিষ। এজন্য ইনভেষ্টরদের কাছে প্রেজেন্টেশনের জন্য Mac না হলে চলতো না। দুই লাখ টাকা দাম হলেও, এটাকে আমি বড় কোনো দোষ মনে করছি না।
আর দামি মটর সাইকেল উনি কিনেছেন কিছুটা প্রেজেন্টেশন এবং কিছুটা দৌড়াদৌড়ির জন্য। দুটোই কম্পানির ভবিষ্যতের জন্য। আর খুব যে দামি কিনেছেন তাও মনে করি না।
এর পর হার্ডওয়ারে দামি কম্পোনেন্ট উনি ব্যবহার করেছিলেন প্রোডাক্টটা খুব ভালো করার জন্য। এটা হয়তো বেক ফায়ার করেছে। তবে in his shoes বলে একটা কথা আছে। ঐ সময়ে ঐ জায়গায় দাড়িয়ে উনি যেই স্বিদ্ধান্তটাকে বেস্ট মনে করেছিলেন সেটা দিয়েছেন। সমালোচনাকারীরা এর রেজাল্ট দেখে পরবর্তিতে সমালোচনা করছে।
- তাহলে ইনভেষ্টরদের অভিযোগ কি?
তাদের অভিযোগ হলো তাদের টাকা মার গিয়েছে। কিন্তু ইনভেষ্টমেন্ট মানেই যে নিশ্চিৎ প্রফিট তা না। প্লাস হার্ডওয়ার কম্পানিতে ইনভেষ্টমেন্ট যে রিস্কি সেটাও তাদের বুঝা উচিৎ ছিলো।
ব্যবসায় লাভ, লস আছে। তারা লস করেছে, এখন এটা মেনে নিতে হবে।
- আপনি তাহলে বান্দা রেজার কোনো দোষ দেখছেন না?
আছে। উনার একটা দোষ ছিলো ছাত্রদের থেকে টাকা নেয়া। ছাত্ররা খুব সহজে মেনিপুলেটেড হয়। যাই বুঝাবেন তাই বুঝবে। যদি বলেন "জীবন দিয়ে আসো খোদার কসম তুমি জান্নাতে যাবে" তবে দৌড়ে গিয়ে জীবন দিয়ে আসবে।
তাই তাদের দোষ আমি দেখছি না। দেখছি আমরা বড় যারা তাদের মেনিপুলেট করছি তাদের দোষ।
বান্দা রেজা এই দোষে দোষি ছিলেন কিনা সেটা উনার কাছের লোকেরা বলতে পারবে। আমি উনাকে চিনি না। কখনো দেখা হয় নি। বা উনার সার্কেল বা দলের সাথেও সম্পৃক্ত না।
- তাহলে, জানেন না, চিনেনও না, আপনার কোনো সার্থ নেই তার পরও এত বড় বড় কথা বলছেন কেন?
না মানে, আপনি জিজ্ঞাসা করলেন তাই। :-)
প্রথমে ভাবি বরং ফ্রন্ট এন্ড প্রোগ্রামিংয়ে যাই। সার্কুলেশনে এদের চাহিদা বেশি। এর পর ফ্রন্ট এন্ড প্রোগ্রামারদের কাছে শুনি grass is greener on the backend programmer's side.
এর পর ভাবি, তাহলে সিসটেমস এডমিনে চলে যাই। লিনাক্স সিসটেম কয়জন আর মেইনটেইন করতে পারে? দাম বেশি নিশ্চই!
এর পর একজন সিসটেম এডমিনের কাছে শুনি সে প্রোগ্রামিং পারলে সিসটেম এডমিনই ছেড়ে দিতো। অকে বুঝালাম।
শেষে চিন্তা করলাম বরং ডাটা সাইন্সে মুভ করি। আজকে জানলাম ডাটা সাইন্সের বেতন প্রোগ্রামারদের কাছাকাছি, কিন্তু বেশি না। সফটওয়ার কম্পানিগুলোতে বরং ডাটা সাইন্টিস্টদের বেতন কম।
Lesson learned: পাশের বাড়ির ঘাসের রংয়ের দিকে তাকিয়ে লাভ নেই।
বয়স হয়েছে। :-P
এনিওয়ে, AI. Deep learning এগুলো শিখতে হবে যদি ফিল্ডে টিকে থাকতে চাই।
ভিন্ন কোনো ঘটনার একটা বিভৎস ছবি বা ভিডিও নিয়ে বানোয়াট কোনো ঘটনার নামে চালিয়ে দেয়া। আজকে দেখলাম Organ Farm In Malaysia-Thailand Border. পুরোটাই ফেইক। কিন্তু ছবি দিয়ে এমন ভাবে প্রচার হচ্ছে যেন একেবারে সত্য।
আমি হিম-শিম খাচ্ছি বুঝতে কোনটা ফেইক। তাই সরল সাধারন মানুষেরা এই ট্রেপে পড়লে তাদের দোষ দিতে পারছি না।
তাদের কিছু বলেও লাভ নেই। তারা মনে করবে আমি এস্টাবলিশমেন্টের পক্ষে, বরং কন্সপাইরেসি থিউরিষ্টরাই রাইট।
এখন ফেইক নিউজ বুঝার rule of thumb হলো: খুব ইমোশোনাল কোনো নিউজ যদি আপনার ফিডে দেখেন যেখানে ছবির মাঝেই ঘটনার বর্ননা আর ফটো, তবে সেটা ফেইক।
এই দ্বিতীয় ভিডিওটা দিলাম, কারন প্রথম ভিডিওর বক্তব্য "বক্তার ব্যক্তিগত মত", "উনি ইভিল প্রকৃতির মানুষ" এইভাবে টুইস্ট করার চেষ্টা করা হয়েছে।
ভিডিওটা যেখান থেকে প্লে আরম্ভ হবে সেখান থেকে ১ মিনিট দেখলেই হবে।
https://www.youtube.com/watch?v=MB9KeTXaCP0&t=8m50s
আলেমরা প্রথম ফতোয়া দিচ্ছেন। কিন্তু বর্তমান কোনো মুসলিম প্রধান দেশের সরকার প্রধানকে "সে কাফের" এই ফতোয়া দিয়েছেন বলে জানি না।
এনি ওয়ে, "সে কাফের" এই ফতোয়া আলেমদের থেকে না আসা পর্যন্ত ধরে নেবো সে কাফের না।
আর ফতোয়া যদি আমিই দিলাম তবে আলেমদের দরকার কি?
সব ফতোয়া আমি নিজে দিলেই বা সমস্যা কি?
তবে নিজের বুঝ নিজে বুঝত হবে। That's the point.
বেসিক্যলি, কোরআন হাদিস ইতিহাস পড়ে আমি যা বুঝবো, সেটাই আমি করবো ইনশাল্লাহ :-) অন্য কারো কথা শুনার দরকার নেই। তার বুঝ তার জন্য।
http://bangla.thereport24.com/article/175204/রাজধানীতে-এক-অমানবিক-শিক্ষকের-কাণ্ড
তিন বছর আগে ছিলো তবলিগ জামাতের মাঝের ফিতনা।
এই বছরটা গেলো দেওবন্দ মাদ্রাসাগুলোকে ঘিরে।
এখন বিভক্তির সাইন দেখা যাচ্ছে সালাফিদের ঘিরে।
এক্টিভিস্টরা এখন এদেশের সালাফি আলেমদের টার্গেট করেছে আক্রমনের জন্য। এতদিন তাদের টার্গেট ছিলো মূলত "পশ্চিমা মডারেট আলেমরা"। ইয়াসির কাজী বা NAK.
বর্তমানের ট্যগ হলো "সরকারী সালাফি"। মুখোশ উন্মোচন ভিডিও আর লিখনি।
এই বিভক্তিটা হটাৎ করে এসেছে তা না। কিন্তু বিভক্তিটা এর আগে শুধু internal লোকেরা বুঝতো। বাইরে এত প্রকাশ্য ছিলো না।
ইন্টারেস্টিংলি, যারা এই আক্রমনগুলো করছে তাদেরকেও কিন্তু সালাফি মানহাজের বলে জানি।
______
এই বছরটা প্রায় শেষ হয়ে আসছে।
সামনের বছর বিভক্তি আরো বাড়বে বুঝা যাচ্ছে।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের রক্ষা করুন।
১
পুলিশ কোনো লোককে ধরে নিয়ে গিয়েছে। এবার জেরার পালা।
এখন ধরে যদি তাকে পিটিয়ে বলতে থাকে "বল! তোর সাথে আর কে কে ছিলো?" তবে সে কিছুই বলবে না। জেদ ধরে থাকবে, তাকে যতই পিটানো হোক না কেন।
এ জন্য পশ্চিমে ইন্টারোগেশনের সময় একটা গেইম খেলে যার নাম "good cop - bad cop." প্রথম জন এসে চার ঘন্টা ধরে পিটায়, গালি দেয় টর্চার করে। সে হলো bad cop. ভিকটম তাকে কিছুই বলে না।
এর পর সে চলে যায় অন্য একজন ঢুকে বলে,
"ভাই ঐ পুলিশ আপনাকে কি করেছে? এই ভাবে পিটিয়েছে? কোনো মানুষকে এই ভাবে পিটায়?" এর পর তার বাধন আলগা করে তাকে স্বান্তনা দেয়। পানি খাওয়ায়। সে হলো good cop। এও গোপনে পুলিশের লোক। কিন্তু রোল প্লে করছে। সবই অভিনয়।
এই রকম সার্কেল কয়েকবার ঘুরলে, ভিকটম এক সময়ে এই good cop এর প্রতি sympathetic হয়ে পড়ে।
"আর ভাই বইলেন না। আমাকে এই ভাবে পিটিয়েছে ঐ লোক।"
"চিন্তা করবেন না। আমি তাকে বলে দেবো না পিটাতে। আপনাকে ধরলো কেন ভাই?...."
এক পর্যায়ে ভিকটম এই good cop কে বন্ধু ভেবে সব কথা বলা আরম্ভ করে। একেবারে মন খুলে। কারন এই লোক তো আর খারাপ পুলিশ না, ভালো লোক। সে তার পক্ষে।
শেষে সেই good cop মেনেজমেন্টকে জানায় স্যার সব তথ্য নেয়া হয়েছে। Mission accomplished.
২
যখন ফেসবুকে পড়ি আল্লাহর কোনো বান্দা টর্চারের সময় চুপ ছিলো, আবার অন্য সময় গড় গড় করে সব বলে দিয়েছে। তখন বুঝি সে bad cop এর সামনে চুপ ছিলো। কথা বলেছে শুধু good cop এর কাছে।
৩
ইদানিং খবরে যখন সৎ-ভালো-আদর্শবান পুলিশের কথা পড়ি, তখন আমার কেন যেন শুধু এই good cop দের কথা মনে পড়ে।
"পুলিশের সবাই খারাপ না। পুলিশে এই-ওই ভালো লোক আছে যারা এই-সেই ভালো কাজ করেছে" -- হুম! মানে সে good cop এর role ভালোই play করছে।
কে জানে হয়তো আমার নিজের মনটা কালো হয়ে গিয়েছে পাপের কারনে, এজন্য চারদিকে সব কালো মনে হচ্ছে।
Note to self: ইস্তিগফার বাড়াতে হবে।
আর আমি করলে আমার সব দোষ।
Just saying.
উত্তর: এখানে পাবেন। মুসান্নাফ ইবনে আবি শায়বার "ফিতনা" অধ্যায়ে। ৫০০ হাদিসের মাঝে মাত্র প্রথম ১০০ হাদিস অনুবাদ করেছিলাম। সেখানেই আছে। পড়ে দেখেন, বাকি প্রশ্নের উত্তর পাবেন ইনশাল্লাহ।
https://habibur.com/kitab/shaiba/
২
অনেকে জানতে চাচ্ছেন বার্ধক্যের শেষ প্রান্তে না পৌছানোর যে দোয়ার কথা বলেছি, সেটার রেফারেন্স।
উত্তর: বুখারি শরিফে এবং আরো অন্যান্য হাদিস গ্রন্থে আছে। আরবীতে
اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ أَنْ أُرَدَّ إِلَى أَرْذَلِ الْعُمُرِ
এই দোয়া নিয়ে সমস্ত হাদিসের লিস্ট পাবেন এই পেইজে:
https://sunnah.com/search/?q=أَنْ+أُرَدَّ+إِلَى+أَرْذَلِ+الْعُمُرِ
৩
অনেকে বলছেন রাসুলুল্লাহ ﷺ এবং সাহাবা কিরামগন ৬৩ বছর বেচেছিলেন। ৬০ বছর না।
উত্তর: হিজরি (চন্দ্র) বছরের ৬৩ বছর বেচেছিলেন। কিন্তু আমরা যখন নিজেদের বয়স হিসাব করি তখন করি ইংরেজি (সৌর) বছরে। হিজরিতে না।
তাহলে ৬৩ হিজরি বছর কত ইংরেজি বছর হবে? বেশি নাকি কম?
উত্তর: ৬০ বছর (approx.) ইংরেজি প্রায়।
১
দশ বছর আগের ঘটনা।
একটা বিয়ের অনুষ্ঠানে ভদ্রলোকের সাথে বসলাম। আমি শ্রোতা এস ইউজুয়াল।
ভদ্রলোক ইন্টিলেকচুয়াল মানুষ। বিশাল বড়লোক। এবং অনেক হাই থটের কথা বললেন। কোরআন হাদিস নিয়ে অনেক রিসার্চ করেন। বলছেন,
"এই যে সরকার যারা আছে সব কাফের। যেহেতু তারা আল্লাহর হুকুম মত শাষন করে না।" এর পর আর কারা কাফের এর বিশাল লিষ্ট দিয়ে শেষে বললেন, "এই যত মাওলানা, মৌলভি আছে এরাও গনতন্ত্র পন্থি। তারাও কাফের।"
"আপনি তাহলে তাদের পেছনে নামাজ পড়েন না?" জিজ্ঞাসা করলাম।
"না নামাজ বাসায় পড়ি, কারন তাদের পেছনে নামাজ হবে না।"
"সৌদি আলেমদের ব্যপারে আপনার মত কি? তারাও কি কাফের?"
"তারাও কাফের কারন তারা সৌদি সরকারের পক্ষে আছে। এবং সৌদি সরকার কাফের।"
"এ বছর যে আপনি হজ্জে গেলেন, তখন নামাজ পড়লেন কিভাবে? হারাম শরিফে নামাজ পড়েন নি?", পাশের জন জিজ্ঞাসা করলো।
"হারাম শরিফে গিয়ে নামাজ পড়েছি, কিন্তু জামাতে না। তারা জামাত পড়েছে, আমি একা একা পড়েছি।"
২
এই বছর। আরেক বিয়ের অনুষ্ঠানে সম্পূর্ন ভিন্ন আরেক ভদ্রলোকের সংগে বসা।
কথা বোধ হয় আমি একটু বেশিই বলে ফেলেছিলাম। শেষে ভদ্রলোক জিজ্ঞাসা করলেন,
"ভাই মনে হয় কোরআন হাদিস নিয়ে অনেক রিসার্চ করেন। তাই না?"
"ঠিক তা না, তবে সময় পেলে পড়ার চেষ্টা করি।"
"বই লিখেন নিশ্চই।"
"না তাও না। তবে সময় পেলে কিছু বই অনুবাদ করি।"
"নামাজ পড়েন কোথায়? বাসায় নিশ্চই?"
"না মসজিদে।"
"মসজিদ তা হলে আপনার বাসার সাথে লাগোয়া হবে।"
me feeling like: উনি কি আমাকে ইন্টিলেকচুয়াল ভাবছেন?
নিরাপত্তার জন্য কিছু যদি করি: তবে কোনো ইশুতে চুপ থাকি নিজের মত না প্রকাশ করে। এর পরও যেটা সমর্থন করি না সেটার পক্ষে কখনো সরাসরি লিখি না। আর যা সমর্থন করি সেটার বিপক্ষে কখনো সরাসরি লিখি না।
২
অনলাইনে কখনো কোনো একটা বিষয়ের উপর extreme hatred তৈরি হয় যেটা আমার কাছে অযৌক্তিক মনে হয়। যেমন কেউ খারাপ, কিন্তু এত খারাপ না যত খারাপ সবাই তাকে মনে করছে। তখন এর পক্ষে লিখি। যেমন ইদানিং এক বান্দার পক্ষে কিছু পোষ্টে দিয়েছি। এর উদ্যেশ্য bar টাকে কিছুটা justifiable position এ নিয়ে আসা।
এ ধরনের পোষ্টগুলোর অর্থ এই না যে আমি তার বা কোনো দলের পক্ষে। বা আমি ছুপা স্টাইলে তার ওকালতি করছি।
৩
অনেকে বলেন, "ভাই এ দল বা ঐ আইডলজি নিয়ে আপনার বলার দরকার কি? চুপ থাকতে পারেন না?"
বলার দরকার হয় এই কারনে যেন এমনটা না হয় যে -- কেউ আমাকে ঐ দলের, বা আইডলজির পক্ষে বা বিপক্ষে ভেবে ভুল বুঝে অনেক দিন ফলো-ফ্রেন্ডশিপ করে এর পর হটাৎ একদিন শকড হয়ে আবিস্কার করে আমি আসলে এর বিপরিত মতের অনুসারি।
সে ক্ষেত্রে সে নিজেকে প্রতারিত মনে করবে। আর আমাকে মনে করবে প্রতারক টাইপের কেউ যে কিনা গোপনে এক বিশ্বাস লালন করে কিন্তু মুখে বলে অন্য কথা। শিয়া স্টাইলে।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সত্যের উপর রাখুন।
যার উপর আল্লাহ তায়ালা আমাকে ক্ষমতাশিল করেন নি তার ব্যপারে আমাকে জবাব দিতে হবে না।
আমার দায়িত্ব এই ক্ষেত্রে তাদেরকে উপদেশ আর হক কথা বলার মাঝে শেষ। যেমন হাদিসে আছে।
That being said,
"ব্যবস্থার বিরুদ্ধে আন্দোলন"কে "শাসকের বিরুদ্ধে আন্দোলনে" কিন্তু আন্দোলনকারীরাই নিয়ে যায়। "এই শাসক যত দিন আছে ততদিন ব্যবস্থা পরিবর্তন হবে না" এটা দাবি করে।
Just enter, pick up the stuffs you need, then go home. Amazon will automatically detect whatever you picked up, and charge your CC accordingly.
https://www.youtube.com/watch?v=NrmMk1Myrxc
Which possibly is what matters.
It's শক্তের ভক্ত নরমের যম all over the world.
hadithbd.com (হাদিস কম্পাইলার): 50 K
ihadis.com (হাদিস কম্পাইলার) : 1 K
quraneralo.com (পিস টিভি র): 100 K
quranerkotha.com (ওমর আল জাবিরের): 10 K
alkawsar.com (মাসিক পত্রিকা): 20 K
assunnahtrust.com (ডঃ খন্দকার জাহাঙ্গির স্যারের): 20 K
ahlehaqmedia.com (লুৎফুর ফারাজীর): 7 K
al-ihsan.net (রাজারবাগী পীর সাহেবের): 25 K
jamaat-e-islami.org (রাজনৈতিক দল): 5 K
ahlussunnahmedia.com (আইনুল হুদা ভাইয়ের) 0.1 K
islamiandolanbd.org (চরমোনাই) : 0.5 K
Compared with
habibur.com: 200 K (Y)
Compared with:
prothom-alo.com: 15 M :-(
somewhereinblog.net: 1.5 M :'(
source: www.similarweb.com/
________________
আরো সাইট, যেগুলো কমেন্টে উল্লেখ করা হয়েছে:
i-onlinemedia.net 20 K
www.waytojannah.com 7 K
e-ilm.weebly.com 4 K
And then gifts started to pour in from unknown good souls that identified themselves with him.
A story of love, affection and sympathy.
নবী (সাঃ)-এর উট 'আযবা' কখনো দৌড়ে পেছনে পড়তো না। একবার একজন বেদুঈন আরব একটা নওজওয়ান উটের-পিঠে সওয়ার হয়ে আসে এবং আযবা-এর সাথে দৌড় প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হয়, যাতে সে প্রথম হয়। রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর সাহাবীগণ এতে ব্যথিত হলে তিনি বলেনঃ এটাই আল্লাহর বিধান যে, কোন জিনিস বেড়ে গেলে, তিনি তা কমিয়ে দেন।
-সুনানে আবু দাউদ - ৪৭২৭
আনাস (রাঃ) উপরোক্ত হাদীছ বর্ণনা প্রসঙ্গে নবী করীম (সাঃ) থেকে উল্লেখ করেনঃ ইহা মহান আল্লাহর বিধান যে, দুনিয়ার কোন জিনিস যখন বেড়ে যায়, তখন তিনি তা কমিয়ে দেন।
-সুনানে আবু দাউদ - ৪৭২৮
[ ২। নরম ব্যবহার প্রসংগে ]
রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, হে আইশা ! নরম ব্যবহার করবে। কেননা, যার মধ্যে এ স্বভাব থাকে, তা তার মর্যাদাকে বাড়িয়ে দেয়। আর যার মধ্যে এ স্বভাব থাকে না, তা তাকে ক্রটিযুক্ত করে।
-সুনানে আবু দাউদ - ৪৭৩৩
রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ আল্লাহ হলেন নরম ব্যবহারকারী, তিনি নরম ব্যবহার পসন্দ করেন । আর তিনি নরম ব্যবহারকারী যে ছাওয়াব দেন, কঠোর ব্যবহারকারীকে তা দেন না।
-সুনানে আবু দাউদ - ৪৭৩২
[ ৩। কৃতজ্ঞ হওয়া প্রসংগে ]
নবী (সাঃ) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি মানুষের শোকর আদায় করে না, সে আল্লাহর শোকর আদায় করে না।
-সুনানে আবু দাউদ - ৪৭৩৬
একবার মুহাজির সাহাবীরা বলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আনসাররা তো সব ছওয়ারের অধিকারী হলো?
তিনি বলেনঃ না, যতক্ষণ তোমরা তাদের জন্য দু'আ করবে এবং তাদের প্রশংসা করবে, (ততক্ষণ তোমরাও ছওয়াব পাবে।)
-সুনানে আবু দাউদ - ৪৭৩৭
- শায়েখ আতিক উল্লাহ।
__________
সব কিছু সবাই বুঝবে এটা শর্ত না।
সব কিছু সবাইকে বুঝাতে হবে সেটাও শর্ত না।
কখনো কখনো সময় আসে, এমন কি নিজেকেও ডিফেন্ড না করার।
কখনো কখনো সময় আসে চুপ করে বসে থাকার।
বাকিটা নিয়ে উনার পরিকল্পনা আছে।।
১
দ্বিনের ব্যপারে কারো কথা শুধু তখনই শুনবো যখন কাউকে আমি ব্যক্তিগত ভাবে চিনি, তার বিচক্ষনতাকে শ্রদ্ধা করি এবং উনার ইলমকে নিজের জন্য উপকারী মনে করি।
এটা না হলে তার কথার অনুসরন আমার জন্য জরুরী না।
যারা উপরের ক্রাইটেরিয়াতে পড়েন না তারা হলেন:
- ফেসবুকের অপরিচিত কোনো আইডি, আমাকে অনেক দিন ধরে ফলো করলেও।
- আত্মিয় বন্ধু পরিচিত, যাদেরকে আমি আলেম মনে করি না।
- এবং নিজ নিজ দলের পক্ষে যারা ফেসবুকে "পুলিশি" করে বেড়ায়।
২
"বড় ভাই সিম্পটম"
এর কিছু উদাহরন:
বড় ভাই আমার "উলিল আমর" শুধু তখনই হবে যখন আমি ঐ বড় ভাইয়ের দলের সদস্য হবো।
সেটা যদি না হয়, তবে ভার্সিটিতে সবাই উনাকে বড় ভাই হিসাবে মেনে নিলেও, বাহিরের দুনিয়া সেটা করবে না।
এই কঠিন সত্যটা আমাকে "বড় ভাইদের" কষ্ট করে বুঝাতে হয়। যখন তারা তাদের সিমানার বাইরে হুকুম ছড়াতে থাকে।
৩
"আমার কথা শুনলে আপনার জন্য ভালো হবে"
মনে রাখতে হবে তার কথা শুনে যদি আমার উল্টো ক্ষতি হয়, তবে আমারই হবে, তার না।
এবং তার কথা শুনে আমি যদি আগুনে যাই, সেটাও আমাকেই যেতে হবে। উনাকে তখন আমার পক্ষে সুপারিশ করার জন্য কোথাও খুজে পাবো না।
তাই উনার উপদেশ উনার নিজের জন্য প্রযোজ্য। উনি ঐ পথে চলবেন।
আমার জবাব আমাকে দিতে হবে।
৪
"ইমাম সুয়ুতি বা অন্য কোনো ইমাম বলেছেন ____"
প্রথম প্রশ্ন হলো এটা কি cherry picked ফতোয়া? নাকি এটাই মুলধারার কথা?
কোটেশন দাতা নিজের পক্ষে যে কোনো একটা দলিল খুজতে গিয়ে সার্চ দিয়ে প্রথম এটা পেয়েছেন?
যদি এর উত্তর না জানি, তবে আমাকে আমার আগের জ্ঞানের উপর স্থির থাকতে হবে, নিজের দ্বিনের নিরাপত্তার জন্য।
৫
"আপনি জানেন কম/ অল্প বিদ্যা ভয়ংকরি/ নিম মোল্লা খতরে ইমান/ শয়তান ছিলো সবচেয়ে বড় আলেম/ নিজেরাই বড় বড় মুফতি হয়ে গিয়েছে/ আর কত মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন?"
এই উক্তিগুলো যতটুকু আমার নিজের উপর খাটে, ততটুকু উক্তিকারী নিজের উপরও খাটে।
এগুলো দ্বারা উক্তিকারীর ইনস্টেবিলিটি, অহংকার আর নেতৃত্বের আকাংখা ছাড়া আর কিছু প্রাকাশ পায় না। তাই বড় গলার মানুষদের যেন হক মনে না করি। এরা মেনিপুলেটর।
Self reminder.
এটার ইফেক্টটা আরো কিছু দিন পর থেকে পড়া আরম্ভ হবে।
Watching.
এটার কোনো সমাধান হবে বলে মনে হয় না। এটা ফিতনার সময়।
বিভ্রান্তি শুধু বাড়বে, আশংকা।
http://ourislam24.com/2016/12/06/বিশ্ব-তাবলিগের-আমির-মাওল/
এটা পরবর্তি স্টেজের কথা হতে পারে। এই ফতোয়াটা দেয়া হয়েছে, এই কথা এখনো ঠিক।
১
কাদফ, খাসফ ও জিলজাল মানে উল্কাপাত, ভুমিধ্বস, আর ভুমিকম্প -- এগুলো হলো এই উম্মার উপর আল্লার আযাব, যেটা শেষ যুগে বেড়ে যাবে।
আজকে তিনটাই হলো। রাশিয়ায় বিশাল উল্কাপাত, ইন্দোনেশিয়াতে ৬.৫ ভুমিকম্পে ১০০ জন নিহত আর আমেরিকাতে সমতল ভুমিতে মাটি দেবে গাড়ি নিচে পড়ে গিয়ে একজন পুলিশ অফিসার নিহত।
২
গতকাল সালাফিদের মাঝে ফিতনা নিয়ে অনেক ফালা ফালি করেছিলাম। আজকে আল্লাহ তায়ালা উচিৎ শিক্ষা দিয়েছেন। একেবারে দেওবন্দ আলেমদের ফতোয়া তবলিগের কিছু কাজের বিরুদ্ধে।
যদিও ব্যপারটা দুই দিন আগের। কিন্তু আমার ফিডে আসে নি কারন সব নেগেটিভ ফিড বন্ধ করে রেখেছিলাম কিছু দিন "থিংক পজিটিভ" করার জন্য। তাই এখন catch up করতে হচ্ছে।
৩
পাকিস্তানে প্লেন ক্রাশ করে ৫০ এর মত মারা গিয়েছেন। এর মাঝে জুনায়েদ জামশেদও ছিলেন। উনার উপর ব্লাসফেমির কুফরি ফতোয়া ছিলো বেরলভীদের। এ জন্য রাস্তায় পেলে উনাকে পিটানো হতো।
আল্লাহ তায়ালা উনাকে এই পরিক্ষা থেকে এখন মুক্তি দিয়েছেন। উনাকে যেন আল্লাহ তায়ালা জান্নাত নসিব করেন।
এটা একটা মৃত্যু, অন্যটা হলো বাংলাদেশে এক ভিআইপির ফেসবুকে একটা অশ্লিল কবিতা পোষ্ট করার কয়েক ঘন্টা পর আত্মহত্যা...
তৃতীয় মৃত্যু হলো জয়ললিতা। ভারতের এক নেত্রী। উনাকে মৃত্যুর পর আগুনে পুড়ায় নি, বরং মুসলিমদের মত কবর দেয়া হয়েছে। সেটা নিয়ে ভারতের হিন্দুদের কান্না।
সে তুলানায় বরং আমার ওয়াল অনেক পরিষ্কার। অথচ আমি এত দিন ধারনা করতাম সবাই আমার পেছনে লাগছে কেন? :V
২
ঢু দিলাম অন্যান্য মুসলিমদের ওয়ালে, যারা নিজের বাচ্চার ছবি, চাকরির এচিভমেন্ট আর রান্না-টেকনলজি নিয়ে শুধু পোষ্ট দেয়। সহজ কথায় ইনোসেন্ট মানুষদের।
না সেগুলোতে কোনো গালাগালি নেই।
বুঝলাম, সমস্যাটা আমার নিজের দোষে। অন্য কারো না।
৩
"বাচ্চাদের সবচেয়ে বেশি পিটায় কোথায় জানেন?"
"না।"
"সবচেয়ে বেশি পিটায় মাদ্রাসাগুলোতে। এর থেকে কম পিটায় স্কুলগুলোতে। আর সবচেয়ে কম পিটায়..."
"কোথায়?"
"ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলোতে"
"মানে, কি বলতে চাচ্ছেন?"
এখান থেকে এজেন্সির মালিকেদের ছবি দেখে যাকে সবচেয়ে বিশ্বস্ত, নির্ভরযোগ মনে হয় তার সাথে রেজিস্টার করতে পারেন।
এই দেশের ১২০০ হজ্জ এজেন্সির সবগুলোর নাম-লিস্ট।
https://habibur.com/hajj/
এই তথ্যগুলো হাব এর সাইটেও আছে।
কিন্তু এই সাইটে information density বেশি। মানে আপনাকে ক্লিক করতে হবে কম। স্ক্রলও করতে হবে কম, যেহেতু ৪ কলামে পাশাপাশি ডিসপ্লে, কোনো পেইজিং ছাড়া।
২
Verb এর Past এবং Past Participle ফরম কখনো মনে থাকে না। এখানে যে verb গুলোর past এবং past participle একটু ভিন্ন ধরনের শুধু সেগুলোর লিষ্ট দেয়া হয়েছে।
এর সংখ্যা ইংরেজিতে খুব বেশি না, ২০০-৩০০। এবং প্রচলিত সবগুলো দেয়া হয়েছে এখানে।
https://habibur.com/verb/
#HabibHajj
এ যুগে এখন আর এটা নেই। দ্বিনের জন্য যদি কয়েক জন একত্রিত হয়, তবে এখন একজন শুধু preach করতে থাকে অন্যরা শুধু শুনতে থাকে। এটাকেই এখন বলা হয় "হালাকা"।
এখানে আন্তরের কথা শেয়ার করা নেই, অন্যের আবেগের কথা শুনা নেই।
যদি কোনো বৈঠকে কনভারশেসন হয়, তবে সেটা চলে যায় মাসলার দিকে, তর্কের দিকে, হক-নাহক বের করার দিকে।
এর কোনোটাই খারাপ না। কিন্তু ঐ মজমাটায় যখন রাসুলুল্লাহ ﷺ জিজ্ঞাসা করেছিলেন তোমারা কি আলোচনা করছো? তারা জবাব দিয়েছিলো আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে ঈমান দ্বারা যে সম্মানিত করেছেন, তার আলোচনা করছি, শুকরিয়া করছি।
https://www.youtube.com/watch?v=W3LvdwOJuU8
মেমোরি ডাবল করা হয়েছে। টাকাও দিতে হবে ডাবল। বছরে ১০ হাজার টাকা।
এখন কনফিগ: RAM 1GB, HD 30 GB, Digital Ocean's box $10/month. CentOS 7, PHP 7, Apache, sqlite.
হাই লোডে পড়লে আগের মেশিনটাতে মেমোরিতে কুলাচ্ছিলো না।
গুগুল আবার মাঝে মাঝে লোড বাড়িয়ে দিয়ে দেখে আমি কতটুকু লোড নিতে পারি। এবং সার্ভার ক্রাশ করলে লোড কমিয়ে দেয়। সার্চ রেজাল্টে নিচে নামিয়ে দিয়ে।
এটাই হিসাব করার চেষ্টা করছি। Abdullah Muhammad
But anyway, I most likely will have to double the server capacity once again, after a few months. Plan to shift the server to Singapore then.
: হে আবূল কাসিম! আপনার এক সাহাবী আমার মুখে আঘাত করেছে।
: কে?
: একজন আনসারী।
: তাকে ডাক।
এর পর তাকে জিজ্ঞাসা করলেন,
: তুমি ওকে মেরেছ?
: আমি তাকে বাজারে শপথ করে বলতে শুনেছিঃ শপথ তাঁর, যিনি মূসা (আলাইহিস সালাম) কে সকল মানুষের উপর ফযীলত দিয়েছেন। আমি বললাম, হে খবীস, বল মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপরও কি? এতে আমার রাগ এসে গিয়েছিল, তাই আমি তার মুখের উপর আঘাত করি।
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন,
: তোমরা নাবীদের একজনকে অপরজনের উপর ফযীলত দিও না। কারণ, কিয়ামতের দিন সকল মানুষ বেহুঁশ হয়ে পড়বে। তারপর যমীন ফাটবে এবং যারাই উঠবে, আমিই হব তাদের মধ্যে প্রথম। তখন দেখতে পাব মূসা (আলাইহিস সালাম) আরশের একটি পায়া ধরে দাঁড়িয়ে আছেন। আমি জানিনা, তিনিও বেহুঁশ লোকদের মধ্যে ছিলেন, না তাঁর পূর্বেকার (তুর পাহাড়ের) বেহুঁশীই তাঁর জন্য যথেষ্ট হয়েছে।
সহীহ বুখারী - ২২৫২
২
ক্রয়-বিক্রয়ের ব্যাপারে এক ব্যাক্তিকে ধোঁকা দেওয়া হত। তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তুমি যখন বেচা-কেনা কর তখন বলে দেবে যে,
لاَ خِلاَبَةَ
অর্থাৎ, ধোঁকা দিবে না।
এরপর সে এ কথাই বলত।
সহীহ বুখারী - ২২৫৪
৩
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমার ভাইকে সাহায্য করো, সে জালিম হোক অথবা মাজলুম।
তিনি (আনাস) বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! মাজলুমকে সাহায্য করব, তা তো বুঝলাম। কিন্তু জালিমকে কি করে সাহায্য করব?
তিনি বললেন, তুমি তার হাত ধরে তাকে বিরত রাখবে (অর্থাৎ তাকে যুলুম করতে দিবে না)।
সহীহ বুখারী - ২২৮২
আর অপেক্ষা করতে পারছিলাম না।
বিশ্বের দেশে দেশে এখন ফ্যসিজমের উত্থান হচ্ছে। ফ্যসিস্ট সরকার ক্ষমতায় আসছে। এবং তারাই জনপ্রীয় হচ্ছে। খবরে প্রকাশ। হয়তো আগামি বিশ্ব চলবে ফ্যসিসট পলিটিক্যল সিসটেমে।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর ইসলামি খিলাফাতের পতন হয়। এবং পশ্চিমের কয়েকটা পলিটিক্যল সিসটেমের মাঝে সবাই কোনো একটা চয়েস করে নেয়।
১। গনতন্ত্র।
২। কমুনিজম-সোসালিজম।
৩। ফ্যসিজম।
এর মাঝে ফ্যসিজম জনপ্রীয়তা না পেয়ে ঐ সময়ে হেরে যায়। গনতন্ত্র আর কমুনিজম দুনিয়াতে টিকে থাকে। এর পর ৯০ এর দিকে কমুনিজম ফেইল করে। গনতন্ত্র প্রায় সমস্ত বিশ্ব এডপ্ট করে নেয়।
২০১০ এর পর থেকে গনতন্ত্রের পতন আরম্ভ হয়েছে। এবং এখন ফ্যসিজমের উত্থান ঘটছে। আমেরিকা, ইউরোপ, এশিয়া, এদেশ বিদেশ সব দেশেই এখন সবচেয়ে জনপ্রীয় ফ্যসিস্টরা।
- "Being concerned" makes us feel like we’re doing something when we’re not.
- There are much better ways to “be informed”
- Most current-events-related conversations are just people talking out of their asses
- You were never actually accomplishing anything by watching the news
- You will feel better.
http://www.raptitude.com/2016/12/five-things-you-notice-when-you-quit-the-news/
আল্লাহ তায়ালা আমাদের হকের উপর রাখুন। এবং যাদের ইলম দ্বারা আমাদের উপকৃত করছেন তাদেরকে এর উত্তম প্রতিদান দান করুন।
A single tweet and Lockheed Martin, the contractor of F-35, just lost 2 Billion dollars.
This is after Trump tweeted against Boeing's new AirForce 1, a few days ago causing it to lose 1 Billion.
I find that Trump not sitting for those intelligence briefings a positive thing. This way he is preventing "the establishment" from getting into his head :-D (Y)
Who else could have dared to call a spade, a spade.
১
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ এক মু'মিন আর এক মু'মিনের জন্য ইমারত তুল্য, যার এক অংশ আর এক অংশকে সুদৃঢ় করে। আর তিনি তাঁর এক হাতের আঙ্গুল আর এক হাতের আঙ্গুলে প্রবেশ করিয়ে দেখালেন।
সহীহ বুখারী - ২২৮৪
২
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহর নিকট সেই লোক সবচেয়ে বেশী ঘৃণিত, যে অতি ঝগড়াটে।
সহীহ বুখারী - ২২৯৫
৩
নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ কোন মুসলমানকে গালি দেওয়া ফাসিকী আর কোন মুসলমানকে হত্যা করা কুফরী।
সহীহ বুখারী - ৬৫৯৬
হিন্দিতে বা উর্দু ভাষাতেও বাংলার মত "অ" এর উচ্চারন নেই।
যেমন "দেখ", "বলো", "করো" এগুলো তারা বলবে "দেখু", "দেখা", "দেখ্" এরকম। "অ" বাংলার মত করে কেউ উচ্চারন করতে পারবে না।
এজন্য বাংগালি হিন্দি বলতে থাকলেও বুঝতে পারবেন বাংগালি, কারন তার কথায় সে কখনো কখনো বেখায়ালে "অ" উচ্চারন করে ফেলবে। হিন্দিওয়ালার কখনো এটা করবে না।
২
আরবীতে এরকম আছে "আ'ইন"। এটার বাংলার কোনো রূপ নেই।
ইংরেজি ওয়ালাদের জন্য এরকম "ত"। এটাকে "T" বলে কারন তাদের "ত" নেই।
৩
ইন্টারেস্টিংলি, "ত" কে "t" বললে আমাদের কাছে এটা যত বেশি ভুল মনে হয়, আরবী ওয়ালাদের কাছে তত বেশী ভূল মনে হয় না। কারন সেখানে আবার "ট" বলে কিছু নেই।
তাই "ত" আর "ট" একই অক্ষর ইংরেজি/আরবীতে। উচ্চারনটা একটু ভিন্ন।
That might be due to its stealth design which demands its body be more flat and less aerodynamic.
This isn't the first problem these fighters are facing. Gone are to good days of the 80s when America's F-16 where the envy of the whole world.
The same goes for its over engineered and as usual out of budget stealth ships. Costing a million dollars for each one of its shells. And getting out of order in bad situations and places.
2.
The opposite is true for Russian war machines. Recently it tested its drone submarines which can fire nuclear missiles.
When God wants a nation to rise, it rises. And when He want it to fall, it starts falling.
USA isn't weak. But its getting weaker every year. That's why when Trump said "Make America great again" people listened.
3
So, what will the world look like post these changes? It will be the era of post Democracy. The rise of Fascism.
I feel like we have left the most peaceful century in human history behind us.
Not complaining, per se.
১
একতরফা কোনো দল কখনো বিজয়ী হতে থাকে না। না মুসলিমরা - না কাফেররা। বিজয় হক না হক দুই পক্ষের মাঝে ঘুরতে থাকে। পেন্ডুলামের মত। একবার এই দল বিজয়ী হবে তো পরের বার ঐ দল।
ওহুদের পরাজয়ের পর এই আয়াত নাজিল হয়েছিলো।
وَتِلْكَ الْأَيَّامُ نُدَاوِلُهَا بَيْنَ النَّاسِ
"এই ভাবে আমি দিনগুলোকে মানুষের মাঝে ঘুরাতে থাকি।" আল ইমরান - ১৪০।
"এই দিনগুলো" মানে বিজয়ের আনন্দ বা পরাজয়ের গ্লানি। "মানুষের মাঝে" মানে মুসলিম-কাফির দুই দলের মাঝে।
২
- কিন্তু একটা দল থাকবে কিয়ামত পর্যন্ত যারা পরাজিত হবে না...
ঠিক। তবে "এই নামের দল" বা "ঐ নামের দল" টাই সেই দল এমন কোনো ওয়াদা নেই।
৩
শেষে, বিজয়ী হওয়া হক পন্থি হবার একটা প্রমান। কিন্তু পরাজিত হওয়া বাতিল পন্থি হবার কোনো প্রমান না।
শেষ জামানায় মালাহামার সময়, মুসলিমদের তিন ভাগের এক ভাগ ময়দান থেকে পলায়ন করবে। এই পলায়নকারীদের তিনভাগের একভাগ খৃষ্টানদের পক্ষে যোগ দেবে এই দাবি করে যে "যদি মুসলিমরা হক পন্থি হতো তবে আল্লাহ তায়ালা তাদের এই ভাবে পরাজিত করতো না"।
তাই "বিজয়ী হবই" এর সাথে যেন আমার ঈমানকে বেধে না ফেলি।
ফিতনার সময়।
আল্লাহ তায়ালা মু'মিনদের অন্তরকে যেন হকের সাথে বেধে রাখেন।
উনি ছাড়া আর কোনো পথ প্রদর্শনকারী নেই।
That way both can learn and copy features from each other. :-)
"১। চিংড়ি মাছ খাওয়া কি মাকরুহ?
২। সিগারেট খাওয়া কি সত্যি হারাম?
৩। মোবাইল ফোনে কোরআনের এপ থাকলে কি সেটা নিয়ে টয়লেটে যাওয়া যাবে?"
ঐ ভিডিওতে এগুলোর কোনো উত্তর দেয়া হয় নি।
তাই এখানে আমি উত্তরগুলো দিলাম। :-) btw: এগুলো আমার ফতোয়া না। বিভিন্ন জায়গা থেকে পাওয়া।
১। হানাফি মাজহাব চিংড়ি মাছ খাওয়া এই উপমহাদেশের লোকদের জন্য জায়েজ। মাকরুহ না। কারন যে এলাকার সাধারন লোক যেটাকে "মাছ" হিসাবে চিনে, সেটা ঐ এলাকায় খাওয়া জায়েজ।
২। সালাফি মতে সিগারেট হারাম। হানাফিদের মতে মাকরুহ তাহরিমি।
৩। কোরআনের এপ নিয়ে টয়লেটে যাওয়া যাবে, যদি এপটা অফ থাকে।
[ যদিও আমি যাই না, রেগুলারলি যদি মোবাইলে কোরআন পড়ি তাহলে। ]
এক্সেপশন হলো: তবলিগের আলেমদের মতে মোবাইলে কোরআন পড়া নিষেধ।
আবার ডিসক্লেইমার: উপরে কোনো নতুন ফতোয়া দেই নি। অধিকাংশের কি ফতোয়া সেটা উল্লেখ করেছি মাত্র। :-P
এটা আপনারা মিস করে থাকলে, একটা সার্চ দিন, পেয়ে যাবেন।
আমি কি করি সেটা লিখা হয়েছে তাও ব্রেকেটে স্পষ্ট ভাবে বলে যে "এটা আমি করি"।
মত বা ফতোয়া হতো যদি বলতাম, "এটাকে আমি খারাপ মনে করি", "আমি এর সাথে দ্বিমত পোষন করি", "আমার মত হলো এটা" এসব।
কোনো আলেম হারাম ফতোয়া দেয় নি যদিও। এমন কি যারা দ্বিমত পোষন করেছেন তারাও মোবাইল নিয়ে টয়লেটে যাওয়া যাবে না এমন কথা বলেছেন বলে শূনি নি। বা উপরে লিখি নি।
৬০ থেকে ৮০ র দশকের সময়ে, মানে কোল্ড ওয়ারের যুগে রাশিয়া আর চীন ছিলো কমুনিষ্ট। কিন্তু দুটো ছিলো দু ধরনের কমুনিজম। এবং এই দু দেশের মাঝে শত্রুতা ছিলো।
আমেরিকার সবচেয়ে বড় শত্রু ছিলো সোভিয়েত রাশিয়া। যে কোনো সময়ে যুদ্ধ লাগতে পারে এরকম অবস্থা। আমেরিকা এটাও বুঝতো যে এই অবস্থায় চীনকেও যদি শত্রু বানায় তবে দুই বিশাল শক্তির বিরুদ্ধে সে কুলাতে পারবে না।
এই কারনে চীনের সাথে সে বন্ধুত্ব করেছিলো তাকে কোনো ট্যক্স ছাড়া আমেরিকাতে পন্য রপ্তানী করার সুযোগ করে দিয়ে। অর্থাৎ "তুমি যদি আমেরিকার সাথে লাগতে যাও তবে এই বিশাল বাজার তোমার হাতছাড়া হয়ে যাবে।"
চীন মেনে নিয়েছিলো। এবং এর সদ্ব্যবহার করে হয়ে দাড়িয়েছিলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় পন্য প্রস্তুতকারক এবং রপ্তানীকারন দেশ।
তবে সিচুয়েশন এখন পূর্ন টার্ন নিয়েছে। আমেরিকার সাথে রাশিয়ার যত না শত্রুতা এই মুহুর্তে মনে হচ্ছে চীনের সাথে এর থেকে বেশি শত্রুতা।
এক দেশ অন্য দেশকে হুমকি ধামকি দিয়ে যাচ্ছে। ফোর্স মুভমেন্ট আরম্ভ করেছে। কেউ ছাড় দিতে রাজি না।
মনে হচ্ছে আমেরিকার সাথে রাশিয়ার লাগার বদলে আগে চীনের সাথে লাগার সম্ভাবনা এখন বেশি।
Interestingly Samuel Huntington এর বিখ্যাত Clash of the civilization thesis এর উদাহরন উনি আরম্ভ করেছিলেন চীন-আমেরিকা যুদ্ধ দিয়ে। এটা প্রেজেন্ট করা হয়েছিলো ১৯৯০ এর দিকে কমুনিজম এর পতনের পর। এর পর বিশ্বের দন্ধ কি নিয়ে হবে সেটা তুলে ধরে।
১
প্রথমে বলা হয় যে ১২ রবিউল আউয়াল উনার মৃত্যু তারিখ এটা নিয়ে কোনো দ্বিমত নেই।
না এটা নিয়ে দ্বিমত আছে। বিদায় হজ্জ যে বছর হয়েছিলো তার পরের বছর রবিউল আউয়াল সোমবার উনার ওফাত হয়েছিলো বলে মশহুর। এবং বিদায় হজ্জ হয়েছিলো শুক্রবার, এই ব্যপারে কোনো দ্বিমত নেই।
এখন জিলহজ্জের ৯ তারিখ যদি শুক্রবার পড়ে এবং এর পর মহরম, সফর মাস পার করে যদি রবি উল আউয়াল মাসে উনার ওফাত হয় তবে এই তিন মাস [মানে জিলহজ্জ, মহরম, সফর] প্রতিটা মাস ২৯ দিনে, বা প্রতিটা মাস ৩০ দিনে বা এর মিশ্রন যেভাবেই ধরা হোক না কেন -- জিলহজ্জের ৯ তারিখ হজ্জের দিন শুক্রবার ধরলে এর পর রবিউল আউয়ালের ১২ তারিখ কোনো ভাবেই সোমবার পরে না।
উলামা কিরামগন এর সমাধানের চেষ্টা করেছেন কেউ বলে উনি তিন মাস পর না, বরং আরো এক বছর বেচে থেকে এর পরের বছর রবিউল আউয়াল মাসে মারা যান এই কথা বলে। আবার কেউ ১২ তারিখ না বরং ৭ বা ৯ বা অন্য কোনো তারিখ সোমবার মারা গিয়েছিলেন এটা বলে। এটার স্থির কোনো সমাধান নেই।
২
উনার ﷺ এর উফাতের সময় এত সাহাবা বেচে থাকতেও যখন এত দ্বিমত। তাহলে উনার জন্মের তারিখের ব্যপারে অস্পষ্টতা আরো বেশি হবার কথা। এবং হয়েছেও তাই।
এর সাথে আরো যোগ হয়েছে ইসলামের পূর্বে মক্কার কুরাইশরা চন্দ্র মাস হিসাব করতো, কিন্তু ঋতুকে, মানে শীত-গৃষ্মকে একই চন্দ্র মাসে রাখার জন্য প্রতি তিন বছরে এক মাস করে বাড়াতো। এটা কখনো পর পর দুই মাস মুহাররম ডিকলেয়ার করে আবার কখনো অন্য কোনো মাস আগে পিছু করে দিয়ে মিলানোর চেষ্টার করতো।
পরবর্তিতে আল্লাহ তায়াল এই রকম করতে নিষেধ করে দেন আয়াত নাজিল করে। এর পর এটা বন্ধ হয়।
এবং কখন কোন মাস তারা এইভাবে আগে পিছু তারা করবে এর কোনো নিয়ম ছিলো না। ইচ্ছে মত করতো। তাই রাসুলুল্লাহ ﷺ এর জন্মের সময় এক্সক্টলি কত তারিখ ছিলো এটা এখন হিসাব করে বের করা সম্ভব না। যদি না ঐ সময়ের কোনো নথি থাকে।
কিন্তু ঐ দিন সোমবার ছিলো এটা ছাড়া সাহাবা কিরাম বা রাসুলুল্লাহ ﷺ থেকে থেকে আরো কোনো বর্ননা পাওয়া যায় না।
৩
শেষে কথা হলো, ইসলামে বার্ষিকি পালনের বিধান নেই। বার্ষিকি খৃষ্টান ধর্মে আছে।
তবে ইসলামে সপ্তাহের বার পালনের বিধান আছে। এটাই আমরা করি। প্রতি সপ্তাহেই রাসুলুল্লাহ ﷺ এর জন্ম দিন আসে সোমবার। সে দিন রোজা রাখতে হবে। বছরে একদিনের বদলে ৫২ দিন।
আল্লাহ তায়ালা উনার রসুলের উপর অসংখ্য সালাত আর সালাম পাঠান।
তাই মোটা চামড়ার মানুষ না হলে তার হজ্জ কাফেলা নেয়া উচিৎ না।
কিন্তু যারা এখনো হিন্দি পড়তে পারেন না, সেই আর্ধশিক্ষিতদের জন্য এখন এই সাইটা বাংলায়। :V
http://habibur.com/hindi/news/jagran/
এবং আরো অনেক সাইট। সবগুলোর লিষ্ট এখানে:
http://habibur.com/hindi/
FAQ:
- কিভাবে করছেন?
পেইজ ফেচ করে এনে হিন্দি লিখা বাংলায় কনভার্ট করে করা হচ্ছে।
- ভাঙ্গা আসছে।
বাগ থাকলে ফিক্স করতে হবে।
- উদ্যেশ্য কি?
"শুধুমাত্র কম্পানির প্রচারের জন্য, এনার্জি লাইট এখন...." :V :V :V
আরেকটা হলো গুগুল ট্রান্সলেশন স্লো, এবং রেট লিমিট আছে।
তবে হিন্দিটা একটা স্টেপিং স্টোন। নেক্সট টার্গেট উর্দু নিউজ সাইটগুলোতে যাওয়া। Ashraful Alam
এর আগে বাংলা টু হিন্দি কনভার্টার একটা বানিযেছিলাম এটা ছিলো এই কাজটার আগের স্টেপ।
এই ক্ষেত্রে লিখিত ফতোয়া ডেলিভার করলেন কোনো আলেম থেকে। জিজ্ঞাসাকারী এর জন্য খরচ দেবে। তাকে আর এটা নিয়ে দৌড়া দৌড়ি করতে হলো না।
http://habibur.com/hindi/
২
তাই স্বিদ্ধান্ত নিলাম লিখা কম্পেক্টই রাখি।
"কিন্তু যারা বুঝবে না?"
তাদের সম্ভবতঃ ব্যকগ্রাউন্ড ইনফোগুলো জানা নেই। তাদের স্কিপ করে যেতে হবে, কিছু করার নেই।
"যদি ভুল বুঝে?"
লম্বা ব্যখ্যা করলেও তারা ভুল বুঝবে। সে সময়ে হয়তো মুল পয়েন্টে ফোকাস না করে লিখা সহজ করার জন্য যে উদাহরনগুলো দিয়েছিলাম তার থেকে একটা উদাহরন টেনে এনে ওটার উপর আক্রমন আরম্ভ করবে।
"তাহলে নিজের মত বা অপিনিয়নগুলো না লিখলে হয় না?"
কিছু বন্ধ হবে না। বিপরিত মতাবলম্বিরা আপনার স্টেটাসকে piggy back ride করে তাদের মত প্রচার চালিয়ে যাবে।
[ ব্যখ্যা: piggy back riding মানে অন্যের স্টেটাসের কমেন্টে নিজের দলের মত প্রচার করতে থাকা। সহজ করে বললাম :-) ]
৩
"তাহলে সমাধান কি?"
টার্গেট অডিয়েন্স চয়েস করতে হবে। এর পর কম্পেক্ট করে লিখতে হবে যেন ঐ টার্গেট শুধু বুঝে। যারা ভুল বুঝবে তাদের ব্লক করে দিতে হবে তাদের নিজেদের নিরাপত্তার জন্য।
তাই যাদের ব্লক করতে যাচ্ছি তাদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। আপনাদের কারো প্রতি আমার খারাপ ধারনা বা শত্রুতা নেই। শুধু সমস্যা হলো আমার স্টেটাসগুলো আপনার জন্য healthy মনে করছি না। আপনি এগুলো পড়ে ভুল বুঝবেন।
আবারো, সরি :'(
Cycles:
Right now Greenland ice is melting. And its not another false call which we had been hearing since the 80s.
১
এলেক্সাতে বাংলাদেশর টপ সাইটগুলো দেখছিলাম। bet365 হলো বাংলাদেশে ২৫ তম টপ। এটা স্পোর্টস বেটিং সাইট। বুঝলাম বাংগালী এখন স্পোর্টস বেটিং ভালোই বুঝে। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, আমার খবর নেই।
২
al-fitan.pdf ফাইলটা এডভান্সড ছেলেপেলেরা শেয়ার করছে anonym.to নামে একটা সাইটের প্রক্সি দিয়ে। আইপি যেন হিডেন থাকে। এটা ভালো, দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। :-) কিন্তু anonym.to দিয়ে আসলেই এনোনিমাস হয় কিনা সেটা দেখার জন্য আজকে নিজে সেই লিংক থেকে ডাউলোড করার চেষ্টা করলাম।
না, আপনার আইপি হিডেন হয় না। ২ সেকেন্ড পরে ব্রাউজার রিডাইরেক্ট করে অরিজিনাল সাইটে পাঠিয়ে দেয়। :-/
৩
ইদানিং দেশের পত্রিকায় মন্ত্রী প্রধান মন্ত্রীর বক্তব্য ছাড়া আর কিছু ছাপায় না। না অনলাইনে না অফলাইনে।
তাই ভারতীয় হিন্দি পত্রিকা পড়া আরম্ভ করেছি transliterator এর সাহায্য। ভালোই লাগছে। ইনফরমেটিভ।
ভারতের ইংরেজি পত্রিকাগুলো এক্ষেত্রে অনেক পিছিয়ে। তাদের নোট বদলের ধাক্কার কোনো খবর নেই। শুধু সরকারের চামচামি। এই ক্ষেত্রে হিন্দি পত্রিকাগুলোর প্রতিদিনের টপ নিউজ এই ইশু।
দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এটা ভালো। :-) (Y)
দেশে অভাব এখন যে বাড়ছে, এর কারন আছে।
যখন সে এটা ছেড়ে দেবে, তখন ছেড়ে দেবে সব টাকা হারিয়ে ফেলেছে বলে। সব শেষে প্রফিট জিরো। নিঃস্ব।
অকে। চিন্তা করলাম এক গাদা বিজিনেস এপস ডেভালপ করে হোষ্ট করবো এই জায়গায়।
https://habibur.com/apps/
দুই সপ্তাহ শুধু কাজ করবো ইনশাল্লাহ।
এর পর প্রোডাকটিভ কাজ করি না কেউ বলতে পারবে না ইনশাল্লাহ। :-)
শিক্ষানবিশরা আইডিয়ার জন্য ফলো করতে পারেন।
এক্সপার্টরা আইডিয়া দিতে পারেন।
Feeling a bit scared. I don't know what Trump has got against China. But whatever it is, that seems to be leading towards a dangerous confrontation in the upcoming days.
The next year probably will be more eventful than this one.
Historically most war is started by leaders that are too dumb to understand the consequence.
We shall know next year whether Trump falls in that category or not.
বলতে চাচ্ছিলাম "কেউ আমিন না লিখে যাবেন না" কিন্তু মনে পড়লো সারকাজম ছেড়ে দেবো বলেছিলাম :V :V :V
ফেসবুকের কিছু চিন্তাবিদদের লিখাতে নামাজ না পড়ার জন্য হদের যে কোটেশনগুলো দেখা যায় এগুলো cherry picked। বাছাই করে আলাদা করা। মূলধারার কোনো কথা না বা সর্বজন গ্রাহ্য কোনো ফতোয়া না।
হাম্বলি-সালাফি মাজহাবে পিটানোর হুকুম থাকলে এখানে থাকতো। এখানে এরকম কোনো কথা নেই।
https://islamqa.info/en/2182
https://islamqa.info/en/5208
আর হানাফি মাজহাবে আমি কখনো শুনি না বা পড়ি নি। খূজলে হয়তো কোনো নাম না জানা বই থেকে এর উল্টো উদৃতি দেয়া যাবে। কিন্তু মূল ধারার বইয়ে এরকম কোনো কথা নেই। মূলধারার বই যেমন, হিদায়া, ফতোয়ায়ে আলমগিরী এসবের বাংলা অনুবাদ আছে।
আমার যদি এতদিন নজর এড়িয়ে যায় তবে মূলধারার কোনো বইয়ে থাকলে আমাকে জানিয়ে দিলে খুশি হবো।
হাম্বলি মাজহাবে ইচ্ছে করে নামাজ না পড়লে তাকে কাফির বলা হয়।
হানাফি মাজহাবে ফাসিক বলা হয়, তবে কাফির না।
এর পরও পিটিয়ে তাদের নামাজ পড়াও এটা নিজের বাচ্চা সন্তান ছাড়া আর কারো জন্য হুকুম পাই নি।
২
ভিডিও: সিরিয়া বা ইরাকে জুম্মার দিন নামাজ না পড়ার অপরাধে দুজনকে রাস্তায় ধরে পিটানো হচ্ছে। এতে ইসলাম কায়েম হয়েছে আনন্দে শেয়ার করছে অনেকে।
না। আমার মত ভিন্ন।
আমি আল্লাহ তায়ালার ফয়সালায় সন্তুস্ট। এর এক ধাপ এগিয়ে বেশি করলে এটা আরো বেশি ভালো -- সেটা মনে করি না। বিশেষ করে হদের বেলায়।
৩
শেষ যুগে কিছু লোক নিঃস্ব অবস্থায় সুন্নাহকে আবিস্কার করবে জেরুজালেমের আশে পাশে। মানে সুন্নাহ হারিয়ে যাবে।
বিকৃতি সব দলের পক্ষ থেকেই হয়। এর জন্য আমাদের ফিরে যেতে হয় পুরানো কিতাবে। যেগুলো ১৯০০ সালের আগে লিখা হয়েছিলো।
আল্লাহ তায়ালা যেন আমাদের পথ দেখান।
বর্নিত ভিডিও তে এরকম কিছু করা হচ্ছে না। নিজেরা পিটানো বানিয়ে নিয়েছে, জুমার এক ওয়াক্ত নামাজ তরক করার জন্য।
[ এখনো যারা ছাত্র তাদের জন্য নিচের স্টেটাস না ]
মাদ্রাসায় গিয়ে দ্বিন শিখতে পারলে বেস্ট। মাদ্রাসা মানে, কওমি মাদ্রাসায়। এর বিপরিতে আলিয়া মাদ্রাসা আর স্কুলের কোর্স এখন তেমন কোনো পার্থক্য নেই।
কিন্তু চাকরিজীবি/সংসারী যাদের মাদ্রাসায় যাবার সময় বা সুযোগ নেই। কিন্তু ফেসবুকে মানুষের স্টেটাসে স্টেটাসে ঘুরে টুকরা টুকরা দ্বিন শেখার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। তাদের জন্য এর থেকে ভালো উপায় হলো অনলাইনে কোনো কোর্সে ভর্তি হয়ে যাওয়া।
আসিফ সিবগাতের এই কোর্সটা আমার কাছে খারাপ মনে হচ্ছে না। বিশেষ করে যারা বিদেশে থাকেন তাদের জন্য। [ বিদেশ মানে ইউরোপ আমেরিাকাতে। মধ্যপ্রাচ্যে হলে অনলাইনে শেখার দরকার নেই ]
কোর্স ফি, ৫০০/= মাসে। কেউ করে থাকলে আমাকে ফিডব্যক দিতে পারেন কেমন হলো।
আর ফাকিবাজি পড়া পড়ে সিএসইতে কিছু করা যায় না। যেহেতু এটা ভার্সিটি থেকে না শিখে আসলে পরে ময়দানে শেখা যায় না।
আর পোলাপান এখন সব ফাকিবাজ। এক্সেপশন আছে কিনা জানি না। :V
Not a big news. But WW1 was started after someone got shot in Austria.
Anyway this one won't lead to anything. But it's another straw on the camel's back.
There should be a reaction. Now that Russia is replacing USA as "guardian of the world".
Watching.
And new year is coming.
https://www.youtube.com/watch?v=X974LsqNllc
https://www.youtube.com/watch?v=X974LsqNllc
So long for "30 electors promised to deflect, and 8 more will change the outcome." That is the difference between good wish and reality.
- Also 9 killed in Germany in a copycat truck attack from France. The attacker was Pakistani. That's after Ankara attack.
- And Trump blasted 'Radical Islamic terrorists' on his win and after multiple attacks in Turkey and Germany today.
Brace yourself. Rainy days are coming. I doubt he will get militarily engaged outside of USA. But he sure will make life difficult for those living inside. These were his election promises.
Looks like others are finding a similarity too.
১
জুয়া খেলায় খেলোয়ারের সবসময় লস। হাউজের লাভ। হাউজ বলতে জুয়ার ব্যবস্থাপকদের বুঝাচ্ছে। এটা স্টেটিসটিক্যলি প্রমান করে দেখানো যায়। কিন্তু সরল সাধারন মানুষ স্টেটিসটিকস বুঝে না, প্রোবাবিলিটির থিউরি বুঝে না। তাই আল্লাহ তায়ালা বলে দিয়েছে "এগুলোতে মানুষের বিশাল ক্ষতি। আবার লাভ আছে, কিন্তু এর ক্ষতি বেশি।"
তাই এর লাভ দেখে যেন প্রতারিত না হই।
২
লেটেস্ট এক জুয়ার হাউজ এভাবে ডাক দিচ্ছিলো,
আপনার টাকা ডবল করেন। ১০০ টাকা খেলবেন। জিতলে ডবল পাবেন। হারলেও লস নেই। ২০০ টাকা খেলেন। আবার হারলে ৪০০ টাকা। শেষে যখনই জিতবেন আপনার আগের লস সহ প্রফিট উঠে আসবে।
এখানে সমস্যা হলো।
হারার পরে এভাবে ডবল করতে থাকলে, যদি ১৬০০ টাকায় গিয়েও কেউ ৩২০০ টাকা জিতে। তবে শেষ পর্যন্ত তার লাভ থাকে ঐ ১০০ টাকাই। ৮০০ টাকা না। হিসাব করে দেখেন। এবং এই ১০০ টাকা প্রফিটের জন্য তাকে ১৬০০ টাকার রিস্ক নিতে হয়েছে।
"কিন্তু রিস্ক কোথায়? ১৬০০ টাকা হারলে সে ৩২০০ টাকা খেলবে!"
কিন্তু এক সময় তার টাকা শেষ হয়ে যাবে। ডাবল করতে পারবে না। তখন তার লস ১০০ টাকা না, বরং ১ লক্ষ টাকা হবে। এবং ঐ ১ লক্ষ টাকা জিতলেও সে প্রকৃতপক্ষে ১০০ টাকা লাভ করতো। আগের হিসাবে।
১০০ টাকা লাভের জন্য সে সর্বস্ব হারালো। এখানেই জুয়ার বোর্ডের লাভ। যদিও এটাকে zero sum game মনে হচ্ছিলো।
৩
"কিন্তু লাভ করার পরে খেলা বন্ধ করে দিলেই তো প্রফিট!"
না। লাভ করতে থাকলে কেউ খেলা বন্ধ করে না। খেলতেই থাকে আরো প্রফিটের জন্য। হয়তো ঐ দিন আর খেলবে না। কিন্তু পরের দিন খেলবে। বা পরের মাস। বা পরের বছর। এভাবে সে খেলতে থাকে যতক্ষন না সে নিঃস্ব হয়ে যায়।
"নিঃস্ব হবে কিভাবে? বুঝলাম না"
উপরের নিয়মে হবে। ২ নং পয়েন্ট দ্রষ্টব্য। এটা হতে হয়তো বছর বছর লাগে। কিন্তু এক সময় এটা হবে। তখন সে খেলা বন্ধ করে দিবে শুধু মাত্র এই কারনে যে সে নিঃস্ব হয়ে গিয়েছে তাই।
তাই জীবনের শেষে গিয়ে জুয়া খেলে তার লাভ শূন্য না, বরং নেগেটিভ -- সে নিঃস্ব।
এবং এর আগে সে খেলা বন্ধ করে নি।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের হক পথে রাখুন।
এর পরও সালাফিদের আলেমদের মূলধারা পিটানির কোনো ফতোয়া দেয় নি। লিংক দ্রষ্টব্য।
//সেই ভিডিওটায় জুমার নামাজ না পড়ার জন্য একটি হদ কার্যকর করা হয় -যাতে মানুষরা ইসলামে নামাজের বিষয়টা বুঝতে পারে//
আমিও তাই বলছি।
খেললাম ১০০+২০০+৪০০+৮০০+১৬০০ = ৩১০০
জিতলাম: ৩২০০
দিনের শেষে লাভ: ৩২০০-৩১০০ = ১০০ টাকা লাভ। যদিও মনে হতে পারে ৩২০০ জিতেছি।
এবং জিতার পরে সে মনে করবে আরেকবার খেলি। মাত্র ১০০ প্রফিট হলো। এই বার জিতলে বরং ৩২০০ প্রফিট নিয়ে বাসায় যেতে পারবো।
Rinse, repeat until নিঃস্ব।
এর পর সে নিঃস্ব। নিজের পকেট থেকে সে আরো ১ লক্ষ ২৪ হাজার টাকা দিয়ে খেলা চালাতে পারবে না। কারন তার কাছে এই টাকা নেই।
এখানেও তার লস ১০০।
So the Saudi oil minister was right when he said stone age didn't end due to shortage of stone, neither will the oil age. Implying peak oil will be reached because of technical advancements, not oil shortage.
Didn't believe it then. But now I can see he was right.
BTW: Modi in India has leaped forward in this regard with its 150GW solar program. While BD is building a coal station.
বক্তব্য থেকে বুঝলাম,
১। ফতোয়া সুবিধা মত টার্ন অন - টার্ন অফ করা যায়।
২। ফতোয়া টার্নড অফ করে দিলে ঐ ফতোয়া আর প্রযোজ্য হয় না।
৩। মোটামুটি ফতোয়া ততক্ষন ইফেকটিভ থাকবে, যতক্ষন আমি মার দিতে থাকবো।
৪। কিন্তু যদি আমি বা আমার আত্মিয়রা মার খেতে থাকে তবে -- "লে তোর ফতোয়া"
২
৮০র দশকে ইনকিলাব পত্রিকা যখন ছাপানো হয়েছিলো তখন এটাতে কোনো মানুষের ছবি ছাপানো হতো না।
এর পর মানুষের ছবি ছাপানো হয় কিন্তু কোনো চলচিত্রের এড দেয়া হতো না।
এর পর চলছিত্রের এড দেয়া আরম্ভ হয় কিন্তু সংগে বড় করে নায়ক-নায়িকার ছবি দেয়া হতো না।
এর পর ... ... ...।
তাদের কাছে কখনো ফতোয়া জানতে চাই নি এই ব্যপারে। কিন্তু ধরে নিতে পারি জিজ্ঞাসা করলে বলতো, "পরিস্থিতির কথাও চিন্তা করতে হবে।" হুম understandable.
তাদের দোষ দিচ্ছি না। was just saying.
৩
কারা সেকুলার তাই ফতোয়া বিরোধি,
আর কারা ফান্ডামেন্টালিস্ট তাই ফতোয়া বিরোধি
-- কেমন যেন গুলিয়ে ফেলছি।
এটা কে কি ফিতনা বলা যায় ফ্রান্স? :V
এটার সমস্যা হলো এটা এভাবে চলে:
মনে করেন, ১ হাজার টাকার একটা শার্ট আমি ৫ হাজারে কিনলাম।
আমি ঠকলাম।
শেষ?
না। শেষ না।
দোকানদার বললো "আপনি যদি আরো দুই জনকে আমার দোকানে এনে ঠকিয়ে দিতে পারেন। তবে এর একজনের ঠকের ৪০০০ টাকা আমি আপনাকে দিয়ে দেবো।"
বললাম "ঠিক আছে।"
আরো দুই বন্ধুর কাছে গিয়ে বললাম
- তোমাদের ঐ দোকান থেকে ১ হাজার টাকার মাল ৫ হাজারে কিনতে হবে।
বিচক্ষন হলে তারা সরে দাড়াবে। "না ভাই আমারও ঠকার দরকার নেই, আর অন্যদের ঠকিয়ে তার ঠকের পার্সেন্টেজও আমার খাওয়ার দরকার নেই।"
সরল সোজা মানুষ হলে মনে করবে এটা কমিশন ব্যবসা।
একটা MLM চালু হয়ে গেলো।
FAQ:
"ঠকলে সমস্যা কি? আরো দুইজনকে ঠকালে তো সবসময় তাদের টাকা উঠে আসবে।"
একসময় আর সমাজে ঠকানোর লোক থাকবে না। তখন এই লাষ্ট লেভেলে সবাই লস দেবে। এবং সমাজের ৭০% লোক থাকবে এই লাষ্ট লেভেলে।
"এটাকে ঠক বলছেন কেন? এত টাকার ডিভিডি ড্রাইভ অন্য জায়গায়...."
আমার কাছে ঠক মনে হলো তাই।
ফেক্টর হলো শুধু "তাকওয়া"।
একজন আল্লাহর বান্দার তাকওয়ার কাহিনী। আল্লাহ তায়ালা উনাকে জান্নাত নসিব করুন।
The split between Turkey and NATO is getting wider.
১
- লিখারও দরকার নেই। ফ্রি-ওপেন সোর্স বিজনেস এপ যেটা চান সেটাই পাবেন নেটে।
- তারপরও প্রোগ্রামাররা লিখে মূলতঃ প্রেকটিশের জন্য।
২
That being said,
- দেশে নতুন কোড লিখার মত প্রোগ্রামার পাবেন। কিন্তু পুরানো কোড চেঞ্জ করার মত প্রোগ্রামারের খুব অভাব। বলা হয়, একজনের লিখা কোড অন্য কেউ বুঝতে পারে না, যদি না তার লিখকের থেকে দ্বিগুন বুদ্ধি থাকে।
- কাষ্টমার কিছু বদলাতে বললে এর কোড বুঝতে হবে। নচেৎ সাপোর্ট দিতে পারবেন না। সেক্ষেত্রে কাষ্টমার বেশি দিন থাকবে না।
- ফ্রি ওপেন সোর্স এপস যারা দেশে মার্কেট করছে তারা অধিকাংশ কিছু বছর পর আর বিজনেজে টিকতে পারে না।
৩
তাই যারা কোড লিখেন, তাদের কম্পিটিটর তার পাশের জন না।
প্রোগ্রামারদের লেভারেজ তার নতুন আইডিয়া না।
তার কম্পিটিটর আর লেভারেজ শুধু তার নিজের কোড আর নিজে।
এ কারনে ওপেন সোর্স করেও অরিজিন কম্পানিগুলো কোনো লস দেয় না।
Another point against pilot wave theory in QM.
Prove shows that if hidden variable theory were correct, then the variables should be able to store infinite information for it to work. Which isn't possible.
That is because,
As per Landauer principal, giving out information should generate heat. And if hidden variable theory were correct, it would have dissipated unbound head for unlimited types of measurements. Which doesn't happen.
Copenhagen interpretation stands this test, as usual.
উইকিপিডিয়া থেকে সংগ্রহীত।
my comments/
So who needs mainstream media news, when you can read the President of the USA's thoughts in Twitter, before it gets published?
And, the heat is up.
১
ইউনিভার্সিটিতে প্রফেসর যদি কাউকে পাশ করাতে চান তবে, সামান্য কিছু উত্তর দিলেও তাকে বেশি বেশি মার্ক দিয়ে পাশ করিয়ে দেন অনেক সময়ে।
এমন কি ভুল উত্তর লিখলেও সেটাতে টিক দিয়ে পূর্ন মার্ক দিয়ে দিতে পারেন। মায়া করে, ছেলেটা ফেল করে যাচ্ছে বলে।
একেবারে খালি খাতা জমা দিলে?
তাও খাতার মাথায় ৩৩ দিয়ে পাশ করিয়ে দিতে পারেন। কেউ বাধা দেবার নেই।
কিন্তু যদি আমি এত আপসেট, এত হতাশ, এত রাগাহ্নিত হই, প্রশ্ন উনি কঠিন করেছেন বলে যে খাতা পরিক্ষা-হলে ছিড়ে টুকরো টুকরো করে ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে হল থেকে ধুম ধাম করে বেরিয়ে আসি। তবে উনি আমাকে পাশ করাবেন না।
যে মুহুর্তে কেউ আত্মহত্যা করলো সে মুহুর্তে সে যেন দুনিয়ার খাতা ছিড়ে টুকরো টুকরো করে বেরিয়ে গেলো। অথচ শুন্য খাতাতেও হয়তো আল্লাহ তায়ালা পাশ করিয়ে দিতেন।
২
"আমি কিভাবে মুখ দেখাবো?" - লজ্জায়।
"আমি মরবো কিন্তু তোরে ছাড়বো না" - রাগে।
"এটা না হলে আমার বাকি জীবন বেচে থাকার মানে নেই" - হতাশায়।
"এর থেকে আমি মরে শান্তি পেতে চাই" - কষ্টে।
অথচ ঐ গোলামকে আল্লাহ তায়ালা সৃষ্টি করেছিলেন শুধু উনার ইবাদত করার জন্য।
দুনিয়াতে জন্ম দিয়ে পাঠিয়েছিলেন শুধু ইবাদতের জন্য।
নামাজ-রোজা যদি সে বাকি জীবনটা করে যেতো তবে তার সৃষ্টির উদ্যেশ্য পূর্ন হতো। এবং এর জন্যই আল্লাহ তায়ালা তাকে দুনিয়াতে পাঠিয়েছিলেন।
কিন্তু সে তার কাজ শেষ না করেই, আনরিলেটেড কিছু ইশুর জন্য তার খাতা ছিড়ে হল থেকে বেরিয়ে গিয়েছে।
৩
আত্মহত্যা কখনোই যাষ্টিফাইয়েবেল না। অনেক কিছুর জন্যই শরিয়তে এক্সেপশন আছে। কিন্তু আত্মহত্যা করার অনুমতি দিয়ে কোনো এক্সেপশন নেই।
আল্লাহ তায়ালা যেন আমাদের শেষটা উত্তমের উপর করেন।
আল্লাহ তায়ালা কোনো বান্দাকে তার সাধ্যাতিত কষ্টে ফেলেন না।
আমাদের রব!
আগের যুগের উম্মতের কঠিন ভার আমাদের দিবেন না,
এমন ভার দেবেন না, যেটা বহন করতে পারবো না।
মাফ করেন,
ক্ষমা করেন,
করুনা করেন,
আপনিই আমাদের মাওলা,
আর কাফিরদের বিরুদ্ধে আমাদের সাহায্য করেন।
এক ছাউনির নিচে দুই সঙ্গি কথা বলছে,
"চলে যাচ্ছো?"
"হ্যা"
"আর আমি?"
"তোমার কাজ এখনো বাকি।"
২
একজন বেশি বেশি খাবার খায়।
বন্ধু বলছে,
"তোমার রিজিক যে হারে খেয়ে ফেলছো, শেষ হয়ে গেলে তুমি বেশি দিন বাচবে না।"
"কোরআন-হাদিসে এমন কথা আছে?"
"রিজিক শেষ হবার কথাটা আছে। তবে তাড়াতাড়ি বা আস্তে আস্তে শেষ করার কথা মানুষের বানানো। ধারনা।"
আল্লাহর গোলাম এরপর কম কম করে খায়। হতেও পারে।
৩
অন্য এক জনের সাথে।
অন্য সময়ে।
"আপনি একবার একজনকে বলেছিলেন না বেশি বেশি খেলে তাড়াতাড়ি মারা যায়?"
"সিরিয়াসলি না। কথার কথা বলেছিলাম। দুষ্টামি করে। কোরআন হাদিসে নেই।"
"আমার সমস্যা উল্টো। আমি উদগ্রিব হয়ে আছি সাক্ষাতের জন্য।
কখনো মাসগুলোকে লম্বা মনে হয়,
কখনো সপ্তাহগুলোকে,
কখনো বা দিনগুলোকে।"
"কিন্তু আপনাকে তো পাঠানো হয়েছিলো ইবাদতের জন্য।"
"যদি আমি বেশি বেশি করে ইবাদত করি। তবে দায়িত্ব দ্রুত পূর্ন হলে কি দ্রুত সাক্ষাতের জন্য যেতে পারবো?"
"জানি না।"
তবে জানি,
যে প্রচন্ড চায়,
যে সে তার রবের সাথে দেখা করবে,
সে যেন নেক আমল করে
আর তার রবের ইবাদতে, কাউকে শরিক না করে।।
All previous ones were written by Indian staffs working in western media, that were more concerned about their country's image than truth.
"The terrorist who killed so many people in Germany said just before crime, "by God's will we will slaughter you pigs, I swear, we will slaughter you." This is a purely religious threat, which turned into reality. Such hatred! When will the U.S., and all countries, fight back?"
Winter is coming.
"So what does Shariah says about burning as punishment?"
Who cares? What I have learned till now, is that these groups write their own Shariah.
The first thing I did was to google my name to know what's there. Well, almost nothing. A a huge improvement over the last time I did it. :-)
এখানেও সেই একই সমস্যা। খুজলে যে কোনো মাজহাব-মানহাজের বই থেকে যে কোনো মতের পক্ষে বিপক্ষে কোটেশন-রেফারেন্স হাজির করা যায়। যে জানে না, সে পড়লে মনে করবে এটাই বোধহয় শেষ মত।
কিন্তু মূলধারার মতটা কি সেটা উপর ফায়সালা। এবং এত বড় একটা বিষয়ে দুটো বইয়ের স্বল্প লিখাই সব, এমন ধারনা ভুল।
এটাও বস্তুতঃ "ব্যখ্যার-ব্যখ্যা" fallacy. মানে কিতাব থেকে ব্যখ্যার একটা কথা নিয়ে এর উপর আবার নিজের নতুন বিশাল ব্যখ্যা টেনে নিজের পয়েন্ট প্রমান করা।
কারো মুখোশ উন্মোচন আমার উদ্যেশ্য না। রেফারেন্স দিয়ে কোনো বিষয়কে প্রমান করার জন্য যে আর্টিক্যেলগুলো লিখা হয় -- তার কোনটা ঠিক আর কোনটা ভুল কিভাবে বুঝবেন সেটা হাইলাইট করা উদ্যেশ্য।
মূল স্টেটাসটা কমেন্টে, যেটা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা।
- D. Trump.
এটা শেয়ার করলাম "দেখেন এরা/তারা কত খারাপ" সে রকম কোনো মেসেজ দেবার জন্য না। বরং এটা একটা ট্রেন্ড যেটা নিকট ভবিষ্যের ঘটনাগুলোকে গাইড করবে বলে আমার ধারনা, তাই।
এবং ইতি মধ্যে হয়েছে,
১। রাশিয়ায় প্লেন ক্রাশ। তবে সম্ভবতঃ এটা চেইন অভ ইভেন্টসের সাথে সম্পৃক্ত না। আইসোলেটেড।
২। চিলিতে ৭.৬ ভুমিকম্প। বিশাল ঝাকুনি, কিন্তু কেউ মারা যায় না। যদিও রাস্তাঘাট চুর্ন হয়েছে। আর,
৩। ফেসবুক এখন মুখোশ উন্মোচন পর্ব চলেছে "জালিম বাগী" নিয়ে।
"রাব্বানা! আমাদের মাফ করেন,
আর আমাদের ভাইদের যারা আমাদের আগে ঈমান এনেছে।
আমাদের অন্তেরে ঈমানদার প্রতি কোনো ঘৃনা রাখবেন না।
আপনি দয়ালু,
আপনি রহিম।"
খারাপ জিনিস থাকলে, ফেইক কপিরাইট আইন দেখিয়ে গুগুলকে বাধ্য করা যায়। নেটে সার্চ দিলে পাবেন।
অনেক বেশি হলে, মুছা যায় না। বরং তখন নিজের আইডেন্টিটি বদলিয়ে ফেলতে হয়।
এটা হলো আমাদের মাজহাবের আলেমদের শিক্ষা।
২
শিয়ারা মুসলিম কিনা?
এর উত্তর আমি যেটা পেয়েছি:
৩
প্রত্যেক অলেমের অধিকাংশ কথাই ঠিক, কিছু কথা ভুল। যার কাছে যতটুকু ভালো আছে সেটা থেকে নিতে হয়। ভুলের জন্য আলেমদের বাদ দিতে থাকলে ১০০% সঠিক কোনো অলেম বাকি থাকবে না।
"তাহলে কি করে বুঝবো কোনটা ঠিক, কোনটা ভুল?"
মূলধারা দেখতে হবে। অধিকাংশ আলেম যেটাকে বলে ঠিক, সেটা ঠিক। যেটাকে বলে ভুল সেটা ভুল। এটা ঈসা আ: এর অনুসারীদের জন্য সত্য ছিলো না। মুহাম্মদ ﷺ এর অনুসারীদের জন্য সঠিক।
তখন কি সে বুঝতে পারে যে --
এই কষ্ট তার রবের তরফ থেকে পাঠানো?
তখনো কি সে তার রবের উপর ঐ রকম সন্তুষ্টি থাকে
যখন আনন্দের সময় ছিলো?
"কিন্তু কেউ যদি আমাকে প্রতারিত করে?"
আল্লাহ তায়ালা অন্য দিক থেকে তোমার ক্ষতিকে পূরন করে দেবেন।
প্রতারককে অন্য দিক থেকে ক্ষতি দিয়ে প্রতিশোধ নিয়ে দেবেন।
তোমার পরিক্ষা ছিলো ধর্য্য ধরা।
তার পরিক্ষা ছিলো তোমাকে প্রতারিত না করা।
সে তার পরিক্ষায় ফেল করেছে।
তুমি?
"হে আমাদের রব!
ভুলি বা ভুল করি -- আমাদের ধরবেন না
মাফ করেন, ক্ষমা করেন
রহম করেন।
আপনি আমাদের মাওলা।"
Figured out:
1 mole for water = 18 gms.
1 glass of water = 240 gms.
Volume of water in all the oceans = 1 trillion cubic km.
Avogadro's number = 6e23
Therefore:
Number of atoms in a glass of water = 1e25
Glasses of water in all the oceans = 5e21
Number of atoms in a glass is 1000 times higher than glasses of water in all the oceans.
তবে এখনো SEO করি নি। করতে হবে যদিও।
২
মানসিক আঘাত সময়ের সাথে সাথে কেটে যেতে থাকে। এটাও আল্লাহর একটা নিয়ামত। নচেৎ কাছের মানুষের মৃত্যুতে মানুষ এর পর কখনো হাসতে পারতো না। পারে কারন মন থেকে আল্লাহ তায়ালা খুব দ্রুত এই কষ্ট মুছে দেন।
৩
দুজন হেটে চলে। এক শহর। দুজনই কাহিল। রুটি তিনটা। দুজন দুটো খায়। একটা বাকি।
ঈসা আ: বলেন,
"তুমি এখানে বসো, আমি কাজ সেরে আসি"
ফিরে দেখেন শেষ রুটিটা নেই।
"কে খেলো?"
"জানি না"
দুজন হেটে চলে। নদী। পার হবে কিভাবে?
বলেন,
"আল্লাহর হুকুমে রাস্তা হয়ে যাও"
কাচের মত রাস্তা হযে যায়। দুজন পার হয়।
বলেন,
"যে অল্লাহ তোমাকে এই মুজেজা দেখালেন, তার নামে কসম করে এখন বলো, রুটিটা কে খেয়েছে?"
"জানি না।"
দুজন হেটে চলে।
একটা হরিন। তার দুই বাচ্চাকে নিয়ে আসছে।
ডাক দিলেন,
"কাছে আস"
একটি বাচ্চা কাছে আসে। জাবাই করেন। ভুনা করেন। খান। হাড় আর মাংশের দিকে তাকিয়ে বলেন,
"আল্লাহর হুকুমে জিন্দা হও"
হরিনের বাচ্চা জিবিত হয়ে মায়ের কাছে চলে যায়।
বলেন,
"যে আল্লাহ তোমাকে এত বড় মুজিজা দেখালেন, তার নামে শপথ করে বলো। রুটি কে খেয়েছে?"
"জানি না"
দুজনে হেটে চলে। মরুভুমি। বালি। কিছু বালি এক করে বলেন
"আল্লাহর হুকুমে স্বর্ন হয়ে যাও", হলো।
স্বর্ন তিন ভাগে ভাগ করেন
"এর এক ভাগ আমার। এক ভাগ তোমার। আর এক ভাগ ঐ লোকের যে রুটি খেয়েছে"
"রুটি কেউ খায় নি। আমার কাছে", রুটি বের করে দেখায়।
"তাহলে সমস্ত স্বর্নই তোমার।"
ঈসা আ: ঊঠে চলে যান।
লোকটি স্বর্নের কাছে বসে।
তিন চোর আসে। তাকে খুন করে স্বর্ন নিয়ে নেয়।
দুই চোর এক চোরকে পাঠায়
"তুমি এই স্বর্ন নিয়ে কিছু রুটি কিনে আনো"
বাকি দুই জন পরামর্শ করে
"রুটি কিনে ফিরলে, তাকে খুন করে সব আমাদের"
রুটি ক্রেতা বিষ মিশানো রুটি আনে, "ঐ দুজন মরলে, সব আমার।"
সেও মরে। রুটি খেয়ে বাকি দুজনও মরে।
ঈসা আ: ফিরছিলেন।
দেখেন তিন ভাগ স্বর্ন, চারটা মৃত দেহ।
বলেন, "এ হলো দুনিয়ার মোহ"
"আজকে এমন এক নতুন ফিরিস্তা আপনার কাছে এসেছে যে এর আগে কখনো দুনিয়াতে আসে নি।"
সংগী ফিরিস্তা বললেন,
"আমার রব আমাকে পাঠিয়েছেন জানতে আপনি বাদশাহ-রসুল হতে চান নাকি আবদ-রসুল?"
রাসুলুল্লাহ ﷺ জবাব দিলেন "আবদ, মানে গোলাম রসুল"
এর পর রাসুলুল্লাহ ﷺ সেভাবে বসতেন যেভাবে গোলামরা বসে। সেভাবে খেতেন যেভাবে গোলামরা খায়।
২
শেষ দিনগুলোতে উনি ﷺ খুতবায় বলছিলেন,
"আল্লাহ উনার এক বান্দার সামনে দুনিয়াকে পরিবেশন করেছিলেন, কিন্তু সেই বান্দা তার রবকে পছন্দ করেছে।"
৩
সৃষ্টিকে সৃষ্টি করে আল্লাহ তায়ালা বলেছিলেন
"অনুগত হও -- ইচ্ছায় অথবা অনিচ্ছায়।"
প্রতিটা নিয়ামতের মূল্য দিতে হবে।
বক্তা বলে, "জানি না। তবে শুনেছি অনেক ইবাদত করার পর আল্লাহ কাছে চাইতে হয়। হে আল্লাহ এই ইবাদতের বিনিময়ে আমি তোমার কাছে তিনটা জিনিস চাইবো। এর পর আল্লাহ তায়ালা দিয়ে দেন।"
"দৈত্যের কাছে থ্রি উইশের মত?"
"হ্যা। তবে দৈত্য মিথ্যা। আল্লাহ সত্য।"
বাচ্চাটা নামাজ পড়া ধরে। থ্রি উইশ কি চাইবে ঠিক করে। এক, অনেক দূর পর্যন্ত সে যেন দেখতে পায়। দুই, ধুম করে সে যেন দূরে চলে যেতে পারে। তৃতীয়টা কি এখনো ঠিক করে নি। সময় আছে। পরে করবে।
বড় হতে থাকে। ইবাদতের প্রভাব পড়ে।
সে বুঝে, দুনিয়াতে সবকিছু সল্পমেয়াদি, কিছু দিন পর চলে যাবে। আখিরাত স্থায়ী।
তাহলে অন্যের জন্য চাইবে? মানুষের উপকার করবে?
২
তার মধ্য বয়স।
এখন জানে, মানুষের উপর যত বিপদ আল্লাহ তায়ালা পাঠান, সব পাঠান কোনো কারনে।
কোথাও উনার কোনো ভুল নেই।
সব কিছু উনি জানেন এবং করছেন, উনি চাচ্ছেন বলে হচ্ছে।
কিছুই নেই যেটা বদলালে এর থেকে ভালো হতো।
অন্তর রবের প্রতি কৃতজ্ঞতায় ভরে উঠে।
৩
বার্ধক্যে।
থ্রী উইশ এখনো তার অন্তরে।
কিন্তু ছোটকালের চাওয়ার সাথে সেগুলোর কোনো সম্পর্ক নেই।
Me feeling like America has lost its moral high ground that was so important during its cold war victory.
After Leia and her mother died, on a row of celebrity deaths this year.
When executive of an automobile company is a bat.
Those that bought Lego for their child can identify
Today there will be a leap second before Jan 1st. All clocks will display this second as 23:59:60.
সামনের বছর কি হবে সেটা প্রেডিকট করার বদলে বরং এই বছর কে কি হবে বলেছিলো এবং এর কতটুকু হয়েছে সেটা মিলাতে আমার আগ্রহ বেশি থাকে।
দেখা যাক কে কি বলেছিলো:
বাবা ভাঙ্গা:
ওবামা হবে শেষ প্রেসিডেন্ট এবং এর পর আমেরিকাতে গৃহযুদ্ধ লেগে অর্থনীতি শেষ হয়ে যাবে।
ইউরোপ ২০১৬ সালে ধ্বংশ হয়ে মানব শূন্য হয়ে যাবে।
শেখ ইমরান নজর হোসেন:
২০১৬ নাগাদ তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ লাগবে।
আমিন বেগ ভাই:
২০১৬ তে একটা বড় কিছু হবে ইন্ডিকেট করেছিলেন। কি ধারনা করেছিলেন সেটা আমার জানার সুযোগ হয় নি।
উল্লেখ্য এর কোনোটাই হয় নি। বা তেমন বড় কোনো ঘটনা ঘটেনি।
তাহলে কি তারা আন্দাজি বলছে?
বাবা ভাঙ্গা আন্দাজি বলেছে। বাকি দুজন হাদিস থেকে ধারনা করে বলেছে।
হবে হয়তো, কিন্ত তারা দুজন যখন ধারনা করেছিলো হবে তখন হয় নি।
এতে তাদের অপরাধ দেখছি না। :-)
কিন্তু আমি ফিউচার প্রেডিক্ট করেই চাকরি-ব্যবসা এবং জীবনের সব কাজ করি। এটাকে হারাম মনে করি না।
খুব বেশি হলে বলি, "তোমার তাকওয়া অনুযায়ি আমল করো"
হুম। সবই দেখি ফেসবুক ফেসবুক। Apparently এ বছর বোধহয় শুধু ফেসবুক করে কাটিয়েছে। :-)