মাইক্রোসফটের VBA তে return বলে কিছু ছিলো না। ফাংশনের নাম myfunc হলে myfunc=42 লিখে রিটার্ন ভেলু।
DOS এ malloc() করে প্রোগ্রাম exit করলে memory allocated রয়ে যেতো। যতক্ষন না মেশিন রিস্টার্ট হয়।
আজকে আরেক ইউনিভার্সিটিতে আক্রমন করে ১৩+ হত্যা।
এই সব দলকে বায়াত দেয়া কেউ এখানে কমেন্ট করবেন না প্লিজ। আপনার মত, আপনার দলের মত বা কোরআন হাদিসের উপর আপনার শায়েখদের ব্যখ্যা জানার কোনো আগ্রহ আমার নেই।
Rust is the new systems language.
Swift for iOS fans.
F# for windows.
Scala for ex-Javas
Go the new python.
Don't underestimate PHP
base 0 indexing.
That's me.
Inheritance.
// in any language, lets not to be too much a Java hater.
The inet forums also express the same.
- যে কোনো Tracing GC তে কমপক্ষে দ্বিগুন মেমোরি লাগে নরমাল থেকে। java এত মেমোরি খায় এর gc এর জন্য। এটা দ্রুত চলে ঠিক। কিন্তু এমন ভাবে পুরো কম্পিউটারের প্রোসেসর রেম খেয়ে বসে থাকে যে অন্য কোনো প্রোগ্রাম আর ভালো মত চলতে পারবে না।
দ্বিতীয় সমস্যা হলো gc pause. ১০ সেকেন্ড পর পর এপ্লিকেশন থেমে যাবে কিছুক্ষনের জন্য। garbage collection চলে।
এ জন্য gc ল্যংগুয়েজ দিযে game লিখা যায় না। কিছুক্ষন পর পর ফ্রোজেন হয়ে যায়, আবার ছাড়ে। এভাবে চলতে থাকে।
- এর অল্টারনেট প্রথমে ছিলো reference counting। যা C++ এর RAII দিয়ে করা যায়।
পরবর্তিতে Boost এ সম্ভবতঃ auto pointer হিসাবে লাইব্রেরি করা আছে। আমি boost ব্যবহার করি নি।
- এর পর ২০১০ এর দিকে এসেছে automatic reference counting, যেটা apple প্রথম আনে objective C তে। পরবর্তিতে swift এ। নাম দেয় ARC.
- এর পর নতুন এখন rust এর ownership system.
- go যেহেতু tracing gc ব্যবহার করে, তাই google এটাকে অপটিমাইজ করে pause time কমিয়ে এনেছে। কিন্তু বেশি RAM এর সমস্যাটা রেয়ে গিয়েছে। আর pause time কমায় parallel process চালিয়ে। প্রসেসর বেশি খায়।
mark & sweep এলগো সবার জানা। কিন্তু C তে root pointers বাহির করবো কি করে?
এর একটা নিয়ম হলো প্রোগ্রামের প্রথমেই এর stack address নেয়া
void* ptr=NULL;
void* stack_addr=&ptr;
এর পর যখন GC এর সময় হবে তখন আবার stack address নিয়ে দুয়ের মাঝে যা আছে সবগুলোকে root pointers ধরে নিতে হবে। 64 bit system হলে প্রতি 8 byte পর পর একটা পয়েন্টার। যেহেতু কম্পাইলার memory address সব সময় এর সাইজ মতো byte aligned করে রাখে। রেন্ডম জায়গা থেকে আরম্ভ করে না।
এগুলো mark করতে হবে, পরে sweep.
এর বাইরে processor's registers এ pointer থাকতে পারে। এর জন্য assembly দিয়ে registor পড়তে না চাইলে setjmp() একটা function আছে C তে যেটা সবগুলো register এর ভ্যলু একটা স্ট্রাকচারে পড়ে নেয়। এই ডাটা pointer tracer এ শামিল করতে হবে।
তৃতীয় হলো global variables. এগুলো stack এ আসবে না। সহজ সমাধান হলো সবগুলো global variables একটা structure এ রেখে structure টা trace এ শামিল করা।
এর বাইরে আছে function's static variable. এটা কম্পাইলার কোথায় রাখে ঠিক নেই। তাই static ব্যবহার করা যাবে না। global pointer ব্যবহার করে একই কাজ করা যায়।
Fox ল্যংগুয়েজ এ এভাবে করেছি।
http://github.com/sanjirhabib/fox
গত বছর বিয়ে হয়েছে ২০ হাজার। বিচ্ছেদ রেজিস্ট্রেশন ৫ হাজার। মানে ৪ টাতে একটা বিয়ে ভেঙ্গে যায়। এবং ৭০% ক্ষেত্রে তালাক দেয় মেয়েরা। সারা দেশে এই অবস্থা।
রিমাইন্ডার : কিছু মেয়ে দেনমোহরের ব্যবস্যায় নেমেছে। বিয়ে করে কিছুদিন পরে তালাক দিয়ে মামলা ঠুকে দেনমোহরের ১০-১৫ লাখ টাকা নিয়ে পলাবে।
এভাবে ৫-১০ বছর অন্তর অন্তর চলতে থাকে। কিছু দিন পরে মেয়ে বড়লোক। হাজবেন্ড লাগে না।
তালাক দেবার পরে কি করে না করে সেগুলো বলতে চাচ্ছিলাম। কিন্তু Politically correct (PC) থাকার জন্য বললাম না।
সাধু সাবধান।
লিংক ১ম কমেন্টে।
90s
প্রোগ্রামারদের ইন্টারভিউ ছিলো FizBuzz লিখতে পারা।
00s
বাইনারি ট্রির কোনো নোড ব্যলেন্স করা।
10s
এখন Deep Neural Network.
আমাদের মত HTML প্রোগ্রামারদের এখন কি হপে?
@[100005004498842:2048:Samaha Maryam] on local rider, in Goran.
"এরা কারা?"
যারা ইসলামের মাঝে মধ্যপন্থায় চলতে পছন্দ করে।
"এটা ভালো নাকি খারাপ?"
ভালো।
"কিন্তু আমরা যে বুঝি মডারেট মানে ইসলামের আইন কানুন যারা মানে না তারা।"
Term টার use case context অনুযায়ি বদলাতে পারে। যেমন Fundamentalist কথাটা দিয়ে একেক জন একেক জিনিস বুঝায়। মডারেট শব্দটার ইংরেজি অর্থ মধ্যপন্থা -- আমি সেটা নেই।
"ঠিক আছে। মডারেটরা কিসে হ্যা, আর কিসে না সেটা বলেন, তাহলে বুঝবো।"
That depends. মুসলিমদের মাঝে একেক গ্রুপের লোকেরা মডারেট বলতে একেক জিনিস বুঝে।
"আপনি কি মডারেট?"
হ্যা।
"Moving goalpost hypothesis দিয়ে যারা মডারেট মতাদর্শের অনুসারিদের বিভ্রান্ত ঘোষনা করে তাদের ব্যপারে আপনি কি বলবেন?"
Deep question.
Even though Israel captured Jerusalem in the 60s, it hadn't annex it or declare it a part of its state.
Things then progressed bit by bit. In peace and in war.
And this is where we stand.
Note : for other views you need to contact other scholars. But this is his view nevertheless.
The database is the Model.
The application you wrote is Controller
And the browser is View.
Therefore you are always working on controller. Don't try to break it down into another mini-MVC because microsoft said so.
Advice not applicable for Java/.NET/Enterprise developers. These guys are suite wearing beasts that profit from complexity.
এইটা খবর। বকিগুলো বহু বছর পুরানো খবর।
ব্যসিক্যলি ম্যলামাইনের গুড়া পাউডার রেখে একটা হাইড্রলিক প্রেস দিয়ে চাপ দেয়। প্লেট হয়ে যায়।
ডিজাইনের জন্য ছবি আকা আরেকটা প্লাসটিকের কাগজ এর উপর রেখে আরেকবার চাপ দিয়ে সেটা স্টিক করে দেয়।
ম্যনুয়াল প্রোসেস। বেশি টেকনলজি নেই।
বাই দা ওয়ে। ম্যলামাইন মাইক্রোওয়েভ-সেইভ না। আর মেলামাইনের গুড়া, গুড়া-দুধের সাথে ভেজাল হিসাবে মিশানোর পর চীনে ৩ লক্ষ বাচ্চা অসুস্থ হয়। ৫০ হাজারকে হাসপাতালে ভর্তি করে। ৬ জন মারা যায়।
মাইক্রোতে না দিলে ম্যলামাইনে রিস্ক অনেক কম।
https://www.youtube.com/watch?v=UpnhlOheItg&t=40s
২
বাইতুল মুকাররমে একসময় জুম্মা পড়তাম রেগুলার। এর পর পুলিশ পাহারা, সার্চ আরম্ভ করার পর বাদ দিয়েছি।
৩
ঈদের নামাজ পড়তাম জাতীয় ঈদগাহে। এটাও যে বছর থেকে মেটেল ডিটেকটর বসিয়ে, লাইন ধরিয়ে সার্চ আরম্ভ করেছে, তার পরের বছর বাদ দিয়েছি।
৪
মডারেট মুসলিম হিসাবে রাজারবাগীর মসজিদেও অনেকবার নামাজ পড়েছি। যদি ওয়াক্ত হয়ে যায় আর আমি ঐ রাস্তায় থাকি তখন। সেখানেও পাহারা বসানোর পর বাদ।
৫
মসজিদে সকলের প্রবেশের অনুমতি জুম্মার একটা শর্ত। নয়তো হবে না। হানাফিতে। মাসলা পড়েছি।
প্রশ্ন ছিলো: ক্যন্টনম্যন্টের মসজিদে কি তাহলে জুম্মা হবে?
৬
কাকরাইল মসজিদে আগে নামাজের জন্য যেতাম। এখন ভয় এজেন্ট ধারনা করে আবার না কেউ যেরা আরম্ভ করে।
এই ধরনর সবগুলো প্রশ্নের উত্তর।
১
প্রথমে যারা এই ধরনের আলোচনাকে ফিতনা, অপ্রয়োজনীয়, বিভ্রান্তিকর, উম্মাহকে আসল কাজ থেকে সরিয়ে মাহদির অপেক্ষায় ঘুম পাড়িয়ে রাখার জন্য ইহুদি নাসারাদের ষড়যন্ত্র, মাহদি বলিয়া কিছু নাই সবই মিডিয়ার ষড়যন্ত্র --- এই ধরনের হাজারো তত্তে বিশ্বাস করেন তাদের জন্য এই প্যরাগ্রাফটা ডেডিকেটেড। We have heard you. তাই কমেন্টে এই কথাগুলো দ্বিতীয়বার কপচিয়ে লাভ নেই।
এবার যাদের উদ্যেশ্যে বলছি তাদের উদ্যেশে নিচের সব, বাকিরা স্কিপ করে যান।
২
"অমুক বলেছেন মাহদি না কি আগামি ২, ৪, ৫ বছরে আসবে। এব্যপারে আপনি কি বলেন?"
এই সময়ের মাঝে আসবে বলে আমি বিশ্বাস করি না।
"কিন্তু হাদিসে আছে, বা হিসাবে এই আসে। এটা অস্বিকার করবেন?"
আপনার দেয়া সময়টা যখন পার হয়ে যাবে আর উনি না আসবেন, তখন আপনি কি বলবেন? কিছু একটা ব্যখ্যা নিয়ে আসবেন নিশ্চই? ধরে নেন সেই ব্যখ্যাটাতে আমি এখনই বিশ্বাস করছি।
"আসবে না বলছেন কেন?"
কারন সব কিছুর একটা সময়, পরিবেশ পরিস্থিতি আছে। এবং এগুলো হতে সময় লাগে।
মনে করেন আজকে রাতে কেউ মক্কা দখল করে বললো আমি মাহদি।
আপনি কি করবেন? তাকে অস্বিকার করবেন।
কেন? কারন সেই সময় পরিবেশ পরিস্থিতি তৈরি হয় নি। এর আগে কোথা থেকে আসলো?
"তাহলে কি করলে সেই পরিস্থিতি তৈরি হবে?"
প্রচুর ঘটনা ঘটতে হবে যেগুলো ১, ২ বা ৪ বছরের মাঝে হয়ে শেষ হতে পারবে না। আরো লম্বা সময় লাগবে।
"দু একটা বলেন।"
যেমন জেরুজালেম মুসলিমদের দখলে আগে আসতে হবে।
"...এইডা কোথায় পাইলেন? তাইলে তো বলতে হয়....."
ভাই আপনি জিজ্ঞাসা করেছেন বলে বলেছি। বাকিটা আপনি খুজে নেন।
Narcissist comments:
"আমি এই সব নিয়ে চিন্তা করি না। যখন আসার আসবে। আমাদের কাজ হলো এগুলো নিয়ে চিন্তা আলোচনা না করে ____ এই কাজ করতে থাকা।"
উত্তর : আচ্ছা।
"এই সমস্ত আলোচনা মুসলিমদের অথর্ব করে রাখে। মানুষ মনে করে আমাদের কিছু করার দরকার নেই, এই মাহদি আসলো বলে। বরং আমাদের উচিৎ কারো জন্য অপেক্ষা না করে নিজেরা _____ এই এই করা।"
উত্তর : Indeed.
"এই সব নিয়ে আলোচনা করাও ফিতনা। এই স্টেটাস মুছে দিন।"
অকে। ফিতনা পোষ্ট যেন আপনার কাছে না যায় সেই ব্যবস্থা করে দিচ্ছি। নাম দিন। :V
"আগে বাইতুল্লাহতে চার মাজহাবের চার জামাত হতো। সৌদি সরকার এসে এগুলো সব বন্ধ করে দিয়ে এক জামাত করেছে। এর পরও আপনি মাজহাবের পক্ষে কথা বলেন কেন?"
ঠিক। মাজহাবের যেমন ভালো দিক আছে। তেমনি এক্সট্রিমে চলে গেলে বিভক্তিও আছে। এবং এক্সট্রিমিজিম সব দিকেই আছে। ম্যগনিচিউড কম বেশি।
অনেক কথা। সব ব্যখ্যা করে বলতে গেলে ষ্টেটাস অনেক লম্বা হয়ে যাবে। তাই আমি পয়েন্ট কোট করে ছেড়ে দিচ্ছি। এগুলো থেকে আপনি অভার অল আইডিয়া পাবেন।
১
এক মাজহাবের ইমামের পেছনে অন্য মাজহাবের নামাজ হবে না এরকম সরাসরি ফতোয়া নেই। কিন্তু এই-ওই তাহকিক সাবধানতার জন্য এরকম করতে অনুৎসাহিত, অনুউত্তম বা, "পড়তে পারেন কিন্তু সে যদি তাদের মাজহাব মতো ওজুর সময় ওটা না করে তবে আপনারও কিন্তু নামাজ হবে না বলে দিলাম।" এই ধরনের কথা দিয়ে বিরত রাখা প্রচলিত আছে।
২
আমি ৮০ সাল পর্যন্তও এগুলো দেখেছি। ২০০০ এর দিকে মক্কায় গিয়েও এই রকম দেখেছি। পরে এখন এগুলো কমে এসেছে।
যেমন ২০০০ এর দিকে হজ্জের দিনে হানাফিদের আরাফার হজ্জের মূল জামাতে নামাজ পড়তে নিষেধ করা হতো। এটা বই পুস্তকে লিখে দিতো আলেমগনের মুখেও বলতেন। কারন মুসাফির না হয়েও ইমাম নামাজ কসর করেন সে কারনে। যদিও ঈমামের মাজহাব মতে এটা ঠিক।
৩
সেকেন্ড আরেকটা আছে কালো নাইলন মুজা পায়ে যে সকল আলেম মক্কা মদিনাতে নামাজ পড়ায় তাদের পেছনে নামাজ পড়ার নিষিদ্ধতা। কারন তারা নাইলনের মুজার উপর মসেহ করে, যেটা হানাফি মাজহাবে নিষেধ।
৪
নামাজের সময় নিয়েও মাজহাবে পার্থক্য আছে। কিন্তু দুই হারাম শরিফে নামাজ পড়ার জন্য এ ক্ষেত্রে অনুমতি দেয়া আছে, তাদের সময়ে তাদের পেছনে পড়লেও নামাজ হবে। কিন্তু ধরেন মিনায় যখন নামাজ পড়বো তখন কি? গন্ডোগোল লাগে।
৫
রিসেন্টলি মুফতি মনসুর সাহেবকে প্রশ্ন করা হয়েছিলো, আহলে হাদিসদের পেছনে নামাজ হবে কি না? উনি জবাব দিয়েছিলেন না পড়াই ভালো কারন তাদের ওজু ভাঙ্গা আর আমাদের ওজু ভাঙ্গার শর্তে পার্থক্য আছে।
এই ধরনের কারন।
৬
"তাহলে কি এখন আরো ভালো হলো না?"
Arguably. কারন আগে আমার নামাজ তার পেছনে হয় কিনা সেটা নিয়ে দ্বন্ধ ছিলো। কিন্তু এটা ছিলো তাকওয়ার প্রশ্ন। হাম্বলিদের নিজেদের নামাজ হয় না এরকম কোনো কথা হানাফিরা বলতো না। বা শাফিরা বলতো না হানাফিদের নামাজ হয় না।
কিন্তু এখন যুক্তি চলে গিয়েছে "তাদের নামাজই হয় না" স্টেইজে। মতিউর রহমান মাদানি সাহেবের লেকচার দেখতে পারেন ইউটুবে এর রেফারেন্স হিসাবে। ওজুর সময়ে কেউ ঘাড় মুছলে, তার নামাজ হবে না।
৭
এর সাথে আছে সহি আকিদার প্রশ্ন যেখানে কোনো কম্প্রমাইজ নেই। যে দৃষ্টিতে ১০% আথারিদের মতে ৯০% আশারি কাফের। তাই ভালো হয়েছে বলবো অতটুকু যতটুকু ভালো হয়েছে। বাকি খারাপ অতটুকু যতটুকু খারাপ।
৮
ব্যক্তিগত ভাবে আমি ভিন্ন মাজহাবের পেছনে নামাজ না পড়ার ফতোয়াগুলো অনুসরন করি না। এক জামাতেই পড়ি, যতক্ষন ইমাম তার নিজের মাজহাব অনুসরন করছে।
খেলা জমে ঊঠছে। আড় মোড় ভাঙ্গছি। হানাফি সালাফি তর্ক আর বেশি দিন চালানো যাবে না, কারন আরো বিশাল সমস্যা সামনে।
Hypothetical question: সৌদি যদি ইজরাইলকে স্বিকৃতি দিয়ে কুটনৈতিক সম্পর্ক করে এর পর আমি কোন দিকে থাকবো?
এর পর ইরান যদি ইজরাইলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামে?
Keep watching...
এখন সব পক্ষ চিন্তায়। ফুল মেডিক্যল চেক করে রিপোর্ট পাবলিকলি প্রকাশ করা হবে।
So keep watching. হয়তো এই ঘোষনা ছোট কোনো ঘটনা না।
Nvidia এর নতুন graphics card রিলিজ করেছে। Tensor performance 100 Tera Flops. ডেডিকেটেড 600 কোর আছে এই কাজের জন্য।
অথচ ছোটকালে সুপার কম্পিউটারের যে দৃশ্য বইয়ে টিভিতে দেখাতো সেগুলোর স্পিড ছিলো 2 Giga flops.
ওরকম লক্ষ সুপার কম্পিউটার এখন একটা কার্ডে।
২. ভয়ংকর কিছু ঘটার আগে নিশ্চিদ্র একটা নীরবতা বিরাজ করে। সুনামির আগেও প্রকৃতিতে ভয়ংকর একটা থমথমে অভিমান দেখা যায়। মুসলিম উম্মাহর অবস্থাটাও তেমন। মলম দেয়ার জায়গা নেই। কুদস থাকলেও কি না থাকলেও কি। এর চেয়েও ভয়ংকর কিছু হতে পারে। বিবৃতি, মিছিল-মিটিং, হুংকার, মানববন্ধন, রচনা, বক্তৃতা লোকসর্বস্ব ওসব কিছুতে কিছু হবে না। তাহলে মুসলমানরা কী করবে? কিছুদিন নীরব থাকুক। দেখুক পৃথিবীর রবের ফয়সালা কী?
৩. কিন্তু এমন নির্লিপ্ত বসে থাকাটা কি ইসলাম সমর্থন করে? এত চুলকালে আপনিই বলুন করবে টা কি? ফেসবুক-টুইটারে পোস্টাবে? মানব-বন্ধন করবে? ইসরাঈল দূতাবাস ঘেরাও করবে? উদ্দেশ্য কী? বিশ্বনেতাদের আপনাদের অসন্তোষের কথা জানান দেয়া। ওরা কি জানে না যে আপনারা অসন্তুষ্ট? ৭০ বছর ধইরা চাপা পিটাইতাছেন। কোটি কোটি টাকা খরচ কইরা আন্তর্জাতিক সেমিনার আর কূটনৈতিক তৎপরতা চালাইছেন। ফলাফল শূন্য। এইবার একটু চুপ কইরা বইসা থাকেন।
......
Anti-motivational speech.
Indeed.
Technically this code works as expected.
Not in the way intended.
১
wishful thinking হলো আমি চাই কি হোক।
reality হলো প্রকৃতপক্ষে যা হচ্ছে, বা যা হবার সম্ভাবনা বেশি।
প্রেকটিক্যল লোকেরা reality নিয়ে কথা বলে। নেতা-কর্মি-মুখপাত্ররা wishful thinking নিয়ে ব্যস্ত থাকে। পার্থক্য আছে।
Reality হয় তিক্ত যেটা wishful thinker রা মানতে পারে না। মেজাজ চড়ায়। বক্তাকে অক্রমন করে।
২
দুটো দু জগতের জিনিস। তাই আলাদা রাখা ভালো।
একটা বয়সের পরে propaganda তে মানুষ প্রাভাবিত আর হয় না। বহু বার ঠকেছে। ঐ একই কথা বারবার শুনেছে, বহু দল থেকে।
কিন্তু নবিনরা প্রথম শুনছে তাই মনে করে এগুলো নতুন কথা: জাগরনি টাইপের।
৩
wishful thinking এর বয়সে wishful think করা ভালো। এটা স্বপ্ন দেখার বয়স। সেই বয়স পার হয়ে যাবার পর এই শ্রেনিতে তেমন কেউ থাকে না। সুযোগ সন্ধানী দুই চার জন ছাড়া।
৪
কোনো দলে দেখছি বয়স্ক কেউ নেই। সবাই নবিন?
Poor wishful thinkers! Let them be.
তাদের স্বপ্ন ভেঙ্গে লাভ নেই।
: হে আবূল কাসিম! আপনার এক সাহাবী আমার মুখে আঘাত করেছে।
: কে?
: একজন আনসারী।
: তাকে ডাক।
এর পর তাকে জিজ্ঞাসা করলেন,
: তুমি ওকে মেরেছ?
: আমি তাকে বাজারে শপথ করে বলতে শুনেছিঃ শপথ তাঁর, যিনি মূসা (আলাইহিস সালাম) কে সকল মানুষের উপর ফযীলত দিয়েছেন। আমি বললাম, হে খবীস, বল মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপরও কি? এতে আমার রাগ এসে গিয়েছিল, তাই আমি তার মুখের উপর আঘাত করি।
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন,
: তোমরা নাবীদের একজনকে অপরজনের উপর ফযীলত দিও না। কারণ, কিয়ামতের দিন সকল মানুষ বেহুঁশ হয়ে পড়বে। তারপর যমীন ফাটবে এবং যারাই উঠবে, আমিই হব তাদের মধ্যে প্রথম। তখন দেখতে পাব মূসা (আলাইহিস সালাম) আরশের একটি পায়া ধরে দাঁড়িয়ে আছেন। আমি জানিনা, তিনিও বেহুঁশ লোকদের মধ্যে ছিলেন, না তাঁর পূর্বেকার (তুর পাহাড়ের) বেহুঁশীই তাঁর জন্য যথেষ্ট হয়েছে।
সহীহ বুখারী - ২২৫২
২
ক্রয়-বিক্রয়ের ব্যাপারে এক ব্যাক্তিকে ধোঁকা দেওয়া হত। তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তুমি যখন বেচা-কেনা কর তখন বলে দেবে যে,
لاَ خِلاَبَةَ
অর্থাৎ, ধোঁকা দিবে না।
এরপর সে এ কথাই বলত।
সহীহ বুখারী - ২২৫৪
৩
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমার ভাইকে সাহায্য করো, সে জালিম হোক অথবা মাজলুম।
তিনি (আনাস) বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! মাজলুমকে সাহায্য করব, তা তো বুঝলাম। কিন্তু জালিমকে কি করে সাহায্য করব?
তিনি বললেন, তুমি তার হাত ধরে তাকে বিরত রাখবে (অর্থাৎ তাকে যুলুম করতে দিবে না)।
সহীহ বুখারী - ২২৮২
দ্বিতীয় কথা: কোনো মুসলিম যদি মন্দিরে যায় পুজা দিতে তবে তার কাজের পক্ষে বা বিপক্ষে যুক্তি খুজতে আমরা কিতাবে "আল-আলা ওয়াল বারা" নামে কোনো চ্যপ্টার আছে কি নেই সেটা খুজি না। কিতাবের প্রথম চ্যপ্টার পড়ি। আলা-বারা সংক্রান্ত সবকিছু মন্দিরে ঢুকার আগে শেষ।
তৃতীয় কথা হলো, দাবি উঠেছে কাকরাইলের উলামা এডভাইজার কমিটিকে শুরা কমিটি বানানোর। বা এর কাছা কাছি কিছু। তবে কি শায়েখের বয়ান আমরা মিম্বর থেকে শুনতে পারবো? /sarcasm
চতুর্থ কথা: আমি বলে দিলাম সোফিয়া আপু দেশে যে স্টাইলে প্রশংসা করেছে, এই রকম প্রশংসা যদি সৌদিতেও গিয়ে তার বাদশাহদের করতে পারে তবে, কে জানে, সৌদি বাদশাহ খুশিতে হয়তো তাকে নাগরিকত্বই দিয়ে দিবে।
কি? অলরেডি পেয়ে গিয়েছে? ও আচ্ছা। /sarcasm.
(collected)
The historians have recorded the biography of a man called Shabath Ibnu Rib’i, a mindboggling biography, and here is why:
- Then, he was amongst those who rebelled against the righteous Caliph, ‘Uthman, and participated in his murder. He then repented.
- Then, he took part in war against the righteous Caliph, ‘Ali. He then repented and joined ‘Ali’s camp.
- Then, he joined the ‘Khawaarij’ sect and fought against ‘Ali yet again. He then withdrew.
- Then, he participated in the army that fought and ended up killing Al-Hussein. He then changed his stance and joined those who demanded revenge for Al-Hussein.
- Then, he became a follower of Al-Mukhtar Ibnu ‘Ubaidillaah. He then withdrew, repented and joined those who fought Al-Mukhtar.
(From Ibnu Hajar’s book, “Tahdheebul Tahdheeb”)
The moral of the story:
One of the *main* factors that causes iman to waver is exposure of one’s self to Fitnah/ trials.
Speaking about the trials of the end of times, the Prophet Mohammad (PBUH) said:
مَنْ تَشَرَّفَ لَهَا تَسْتَشْرِفْهُ فَمَنْ وَجَدَ مَلْجَأً أَوْ مَعَاذًا فَلْيَعُذْ بِهِ
“.. and whoever will expose himself to these trials, they will destroy him! So whoever is able to find a place of protection or refuge from them, he should take shelter in it.”
(Narrated by Al-Bukhari)
One may argue,
“I’m just curious”
“It’s just an innocent browse”
“I just want to see what everyone’s saying”
“There’s no harm in sharing my views as well”
“I trust myself. This won’t affect me”
But before he knows it, he’s engulfed and iman drowns beyond recovery.
Today, participating in Fitnah has never been easier. All of us have access to everything and everyone has a platform to comment as well. However, those who are terrified for the welfare of their iman are fully aware of just how essential the prophetic practice of *keeping away from Fitnah* is more than any other time before.
Whether it’s the accessible online sins, rumours regarding the reputation of another Muslim, ideas that threaten the stability of your belief, and their like, close your ears, cover your eyes, don’t take risks and run for your afterlife.
This is success. This is happiness.
The Prophet (PBUH) said,
إِنَّ السَّعَيدَ لَمَنْ جُنِّبَ الفِتَن
“The truly happy one is he who avoids Fitnah.”
(Narrated by Abu Daawood)
[‘Daily revivals’ – Number 34 of 40]
- বিরোধিদের সব কথার জবাব দেবার দরকার নেই।
- "ফিতনার সময় হকের প্রচার আমার দায়িত্ব" -- আমি ফিতনায় পড়ে যাবো।
- "এ দ্বারা সোয়াব হবে" -- আমি ফিতনায় পড়ে যাবো।
- বন্ধুত্ব রাখার দরকার নেই। তাদের যুক্তি শোনার দরকার নেই। তারা কি বলে জেনে কাটানোর দরকার নেই।
ব্যসিক্যলি যে কেউ ফিতনায় পড়ে গিয়েছে বলে ধারনা হবে, তাকে ব্লক করে রাখতে হবে যেন তার আইডলজি একটিভিটিতে এক্সপোজড হয়ে আমিও ফিতনায় না পড়ে যাই।
নিজেকে থাকতে হবে তার উপর যার উপর আমি ফিতনার আগে ছিলাম।
From early next year, commercial movie theaters will be granted licenses, Saudi Arabia's Ministry of Culture and Information said in a statement on Monday. It expects the first cinemas to open their doors in March.
Mohammed Bin Salman, has vowed to destroy "extremist ideologies" and return to "a more moderate Islam."
Novo Cinemas, based in the United Arab Emirates, is already considering the opportunity. CEO Debbie Kristiansen told CNNMoney.
আজকে বেটারি কিনে মাপ দিলাম। ৮৪ কেজি।
ষড়যন্ত্র! সবই ষড়যন্ত্র।
Why is the world against me?
যারা বিভ্রান্ত হতে পারে ধারনা করছি, তাদের যতদূর সম্ভব ব্লক করে রাখছি। এখানে কোনো পার্সোনাল vendetta নেই।
সরল-স্পষ্ট কথার জন্য যে আলেমদের অনুসরন করেন তাদের ফলো করেন। সালাফি হলে সালাফি আলেম, হানাফি হলে হানাফি আলেম।
ষষ্ঠ শিষ্ঠাচার এই যে ওস্তাদ যেন এমন কোন কঠিন বিষয় বর্ণনা না করেন , যা হৃদয়দম করতে শাগরেদের জ্ঞানবুদ্ধি অক্ষম হয়ে পড়ে, যাতে শাগরেদ ওস্তাদের প্ৰতি বীতশ্রদ্ধ হয়ে না পড়ে অথবা তার বুদ্ধিবিভ্রাট না ঘটে ৷
এ ব্যাপারে রসূলুল্লাহ ﷺ এর অনুসরণ করা উচিত ৷ তিনি বলেন আমরা পয়গম্বরগণ যেন মানুষকে তাদের স্তরে রেখে তাদের বুদ্ধি জ্ঞান অনুযায়ী তাদের সাথে কথা বলি - সেরূপ আদেশ আমাদেরকে দেয়া হয়েছে ৷ সুতরাং শাগরেদ ভালরূপে বুঝবেন নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ওস্তাদ শাগরেদের সামনে কোন বিষয়ের স্বরূপ প্রকাশ করবে না ৷ রসূলে আকরাম (সাঃ) বলেন : যখন কেউ কোন সম্প্রদায়ের কাছে এমন কথা বলে, যা তাদের বোধগম্য নয়, তখন তাদের কিছু লোকের জন্য এটা ফেতনা হয়ে যায় ৷
একবার হযরত আলী (রাঃ ) তার বুকের দিকে ইশারা করে বললেন : এর মধ্যে অনেক জ্ঞান-বিজ্ঞান রয়েছে, যদি এগুলোর সমঝদ৷র থাকে ৷ অর্থাৎ, আমি এসব জ্ঞান বিজ্ঞান প্রকাশ করি না ৷ কারণ সমঝদার নেই ৷
তিনি সত্যই বলেছেন নেক বান্দাদের অন্তর রহসের আধার ৷ এ থেকে জানা গেল , আলেম যা জানে, তা যে কোন ব্যক্তির কাছে প্রকাশ করা উচিত নয় ৷ কিন্তু এটা তখন, যখন শিক্ষার্থী বুঝে, তবে উপকৃত হওয়ার যোগ্যতা রাখে না ৷ আর যখন বুঝেই না তখন তার কাছে না বলা অধিক সংগত৷
ঈসা (আ: ) বলেন : শূকরের গলায় মনি মানিক্য পরায়াে ন৷ ৷ জ্ঞান-ৰিজ্ঞান মনি মানিক্য চেয়ে উত্তম এবং যে ব্যক্তি জ্ঞানকে খারাপ মনে করে, সে শূকরের চেয়ে অধম, এজন্যেই জনৈক্য বুযুর্গ বলেছেন : প্রত্যেককে তার বুদ্ধির মাপকাঠি অনুযায়ী মাপ এবং তদনুযায়ী তার সাথে কথা বল , যাতে তুমি তার কাছ থেকে বেচে থাক এবং এবং সে তোমার দ্বারা উপকৃত হয় ৷ নতুবা সে মনোবলের সংকীর্ণতার কারণে মানবে না ৷
জনৈক ব্যক্তি এক আলেমকে কোন কথা জিজ্ঞেস করলে তিনি জওয়াব দিলেন না ৷ প্রশ্নক৷রী বলল : আপনি কি রসূলুল্লাহ (সাঃ) - এর এ হাদীস শুনেন নি, যে ব্যক্তি ঊপকারী এলেম গোপন করে , কেয়ামতে তার মুখে আগুনের লাগাম পরানাে হবে ৷
আলেম বললেন : লাগামের কথা রাখ এবং চলে যাও ৷ যদি কোন সমঝদার আসে এবং এলেম গোপন করি, তখন সে আমাকে লাগাম পরিয়ে দেবে ৷
আল্লাহ তাআলা বলেন : ওয়ালা তুতিউস সুফাহা আমওয়ালাকুম। তোমরা তোমাদের ধন-সষ্পদ নির্বোধদের হাতে সমর্পণ করো না ৷
এতে হুশিয়ার করা হয়েছে, এলেম যেব্যক্তিকে খারাপ করে দেয় এবং বিভ্রান্তিতে ফেলে : তাকে এলেম থেকে বিরত রাখা উত্তম ৷ অযোগ্য ব্যক্তিকে কোন বস্তু দেয়া যােগ্যকে না দেয়ার তুলনায় কম জুলুম নয়; বরং উভয় কাজ সমান জুলুম ৷
তাই খুব কম প্রশ্নের উত্তর দিতে পারি। এজন্য দুঃখ প্রকাশ করছি।
আপনি তর্কের উদ্দ্যশে প্রশ্ন করেছেন, নাকি আপনার আইডলজির দাওয়াহ দিতে, নাকি অন্য কোনো উদ্দ্যেশ্যে। এটা হলো মর্জি।
১
এখন হাদীস , তফসীর , ফেকাহ ও কালাম শাস্ত্রের এ তিনটি স্তর বলে দেয়া হচ্ছে, যাতে অন্যান্য শাস্ত্রও অনুমান করে নেয়া যায় ৷
তফসীর শাস্ত্রে প্রথম স্তর হচ্ছে কোরআনের দ্বিগুণ পুরু একটি কিতাব পড়া। যেমন, আলী ওয়াহেদী নিশাপুরীর তফসীর ওজীয৷
মাঝারি স্তর হচ্ছে কোরআনের তিন গুণ পুরু একটি কিতাব৷
যেমন , নিশাপুরীর অন্য তফসীর ওসীত ৷
পুর্ণতার স্তর আরও বেশী যার কোন প্রয়োজন নেই ৷
২
হাদীসের প্রথম স্তর হচ্ছে বোখারী ও মুসলিমের বিষয়বস্তু কোন পন্ডিত ব্যক্তির কাছে বুঝে নেয়া ৷ বর্ননাকারীদের নাম মুখস্থ করা জরুরী নয় ৷ এ কাজ পুর্ববর্তী লোকেরা সম্পন্ন করেছেন ৷ তাদের কিতাবসমুহ বিশ্বাসযোগ্য মনে করাই তোমার জন্যে যথেষ্ট ৷
মাঝারি স্তর হচ্ছে বোখারী ও মুসলিমের সাথে সকল সহীহ হাদীস গ্রন্থ পাঠ করা ৷
পুর্ণতার স্তর হচ্ছে দুর্বল , শক্তিশালী , সহীহ, মুয়াল্লাল ইত্যাদি যত প্রকার হাদীস বর্ণিত আছে সবগুলো পাঠ করা। এবং সনদের অনেক তরীকা, বর্ণনাকারীদেয় জীবনচরিত, নাম ও গুণাবলী জানা ৷
৩
ফেকাহ শাস্ত্রে প্রথম স্তর হচ্ছে মুযানীর মুখতাসারের ন্যায় কিতাব পড়ে নেয়া ৷
মাঝারি স্তর হচ্ছে আমার কিতাব ওসীতের সাথে আরও বড় বড় কিতাব পাঠ করা ৷
- এহইয়া উলুমুদ্দিন।
এলাকার নারীরা ক্ষেপে উঠে।
দাঙ্গা থামাতে পুলিশ ঐ ইমামকে গ্রেফতার করে। সংগে মসজিদ কমিটির আরো দুই জনকে।
আর কিছু বললাম না।
এমবিশাস বলতে কি বুঝায়? সেই ব্যখ্যায় আর গেলাম না। কারন ৮০র দশকের এই সমস্যা এখন আর নেই। আরো বড় বড় সমস্যার চাপে এটা এখন ছোট খাট সমস্যা।
Time flies.
#nostalgia
২
হাদীসে বলা হয়েছে হেদায়াত লাভ করার পর কোন সম্প্রদায় পথভ্রষ্ট হয়নি। কিন্তু তখন হয়েছে, যখন তারা কলহ ও বিতর্কে প্রবৃত্ত হয়েছে ৷ এর পর রসুলুল্লাহ (সাঃ) এই আয়াত তেলওয়াত করলেন : তারা কেবল কলহের জন্যই আপনার এ নাম বর্ণনা করে ৷ তারা তো কলহপ্রিয় সম্প্রদায় ৷
"ফা আম্মা আল্লাদিনা ফি কুলুবিহিম জাইগুন।" (যাদের অন্তর বক্র) এ আয়াতের তফসীর প্রসঙ্গে বর্ণিত হ্যাদীসে আছে, এরা হচ্ছে ঝগড়াটে লোক।
"ওয়াহদারহুম আই ইয়াফতিনুন" এদের থেকে বেচে থাকুন যেন এরা আপনাকে বিভ্রান্তিতে না ফেলে।
৩
জনৈক বুজুর্গ বলেন শেষ যমানায় কিছু লোক হবে যাদের উপর আমলের দরজা বন্ধ করে দেয়া হবে এবং ঝগড়া বিতর্কের দরজা খুলে যাবে।
এক হাদিসে আছে তোমরা এমন জামানায় আছো যাতে আমলের দরজা খোলা আছে। আচিরেই এমন সম্প্রদায় সৃষ্টি হবে যাদের অন্তরে বিবাদ ঢেলে দেয়া হবে।
মশহুর হাদিসে আছে : আল্লহর কাছে অধিক নিন্দনীয় হচ্ছে ঝগড়াটে ব্যক্তি।
এক রেওয়াতে আছে : যে সমপ্রদায় বাকপটুতা প্রাপ্ত হয় তারা আমল থেকে বঞ্চিত হয়।
৪
আলি ইবনে বসির হিম্মাি তার পিতা থেকে বর্ণনা করেন, তার পিতা খলীল
ইবনে আহমেদের মৃত্যুর পর তাকে স্বপ্নে দেখে বললেন : আপনার চেয়ে
অধিক বুদ্ধিমান আমি কাউকে পাইনি ৷ এখন আপনার অবস্থা কি?
খলিল বললেন : আমি যে কাজে ব্যাপৃত ছিলাম তার অবস্থা তো তুমি জেনেছ? এ কলেমাগুলো ছাড়া কোন কিছু আমার জন্যে উপকারী হয়নি :
সুবহানাল্লাহি ওয়াল হামদুলিল্লাহ ওয়া লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়ল্লাহু আকবার।
- এহইয়া উলুমুদ্দিন।
নির্ভর করে আপনার মাজহাব, মানহাজ দলের উপর। তাই কার কার মতে কিতাবটা পড়া যাবে - যাবে না সেটা উল্লেখ করছি।
হানাফি : পড়া যাবে।
সালাফি : পড়া যাবে না।
এর বাইরে প্রতিটা দল তাদের ফলোয়ারদের এই বইয়ের ব্যপারে কিছু ডিরেকশন দিয়ে রাখে। এবং অধিকাংশ দল ফলোয়ারদের না পড়ার জন্য বলে। আমি প্রতিটা দলের নাম ধরে এখানে লিখে দিতে চেয়েছিলাম কার মত কি ও কেন। কিন্তু এরকম নাম দিলে অনেকে কষ্ট পান বলে দিলাম না।
তাই নিজ-নিজ দল মত জেনে সেভাবে অপনাকে আমল করতে হবে।
হানাফি/দেওবন্দি আলেমদের সম্মিলিত মত যদি বইটা না পড়ার ব্যপারে হয় তবে আমাকে জানাবেন। নচেৎ বিচ্ছিন্ন আলেমদের মত গ্রহন করা আমার জন্য জরুরী না, এবং আপনার যুক্তিগুলোতে আমার কোনো উপকার নেই।
[আগের পোষ্টের সংক্ষিপ]
ভাগ্যিস দেই নি। দুইজন এক মঞ্চে বক্তিতা দিয়েছেন আজকে শুনলাম।
২
মাঝে মাঝে চিন্তা করি আহলে হাদিসগন যদি "হাম্বলি মাজহাব" নামে এই একই ফিকাহ প্রচার করতেন তবে দেশে তারা আরো বেশি সাফল্য পেতেন। কারন হাম্বলি-সালাফিতে মাসলা মাসায়েলে তেমন কোনো পার্থক্য নেই।
পার্থক্য হলো সালাফিদের মতে বাকি সব মাজহাব বাতেল। হাম্বলিদের মতে সবগুলোই ঠিক, তবে তাদেরটা আরো বেশি ঠিক। অন্যান্য মাজহাবের বিশ্বাস একই।
৩
১৯৭৯ সালের সৌদি সরকারি পজিশন হাম্বলি ছিলো। আলেমরা ছিলো সালাফি। এর পর কাবা দখলের ঘটনা ঘটে। আলেমদের সাথে নেগোশিয়েশন হয়। সরকার সালাফি পজিশনে আসে।
এর পর ২০০০ সালের পর সৌদি আলেমগন আবার হাম্বলি ফিকাহর নিয়মগুলো হাম্বলি ফিকাহ নামেই প্রচার আরম্ভ করেন। "কোরআন-হাদিসের থেকে এটাই একমাত্র মত" এরকম না।
২০০০ সালের বিশেষ ঘটনা হলো ঐ এক বছরে শায়েখ ইবনে বাজ, উথাইমিন এবং আলবানী রাহি: মারা যান।
৪
Time flies. এখন সৌদি সরকার চলে যাচ্ছে মডারেট ইসলামে।
সে আমার **য় লাথি দিয়ে ব্লক করে দিলো।
নিজেকেও সেলিব্রিতি সেলিব্রতি মনে হচ্ছে। সেলিব্রিতির লাথি খেয়েছি বলে। :-D (Y)
এটা কিভাবে করবেন? টিপস:
কমেন্টটা আরম্ভ করবেন "স্যার" দিয়ে। খুবই ইনোসেন্ট ভাবে।
এর পর ফাদে পড়ে যদি জবাব দেয়, তখন গালি ছাড়বেন।
দেখবেন ব্লকড। একটা তৃপ্তি পাবেন।
এর পর নিজের ওয়ালে স্টেটাস দিন, "অমুককে এই প্রশ্ন করেছিলাম, সংগে সংগে সে আমাকে ব্লক করে দেয় । কি জ্ঞানী আমি!!!" :-D :-D (Y) (Y) :V :V :V
১
প্রথম কথা হলো ২০১০ এর দিকে আওলাকি, ইমরান নজর হোসেন উনাদের বক্তব্য নেটে এসেছিলো কিন্তু শোনার মত ধর্য্য বা এটেনশন স্পেন আমার কখনো হয় নি। বিচ্ছিন্ন টেনে টেনে যদি দেখে থাকি তবে খারাপ কিছু চোখে পড়ে নি।
২
এখন কাজী ইব্রাহিম সাহেবের লেকচারগুলো জনপ্রীয়তা পাচ্ছে, কিন্তু সমস্যা একই। আমার ADHD, Attention deficit hyperactive syndrome. শোনার মত ধর্য্য নেই। তাই এই ব্যপারে কমেন্টে করতে পারছি না।
এবং কমেন্ট করার মত কিছু নেই। কারন উনি আমার থেকে কম জানেন না। আমার অপশন শুধু কারো কথা গ্রহন করা বা না করা।
৩
এগ্রি করি বা না করি, ইব্রাহিম সাহেবকে আমার ভালো লাগে। সাদা মনের মানুষ। এরকম আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ সাহেবকেও আমি সাদা মনের মানুষ হিসাবে বিশ্বাস করি। যে ভাষায় কথা বলুক না কেন।
Hate mongering ভিন্ন জিনিস যেটা ভিন্ন কিছু লোকদের মাঝে দেখতে পারি। নাম দিলাম না, কারন তাহলে আমি নিজেই hate monger হয়ে যাবার সম্ভাবনা আছে। :V
৪
ধর্য্য ধরে পুরো বক্তব্য শুনে শিক্ষামূলক কথা যে কয়েকজনের থেকে পেয়েছি, তাদের একজন হলেন আমেরিকার শায়েখ হামজা ইউসুফ। উনিও একসময় আখিরুজ্জামান নিয়ে কিছু বলতেন। কিন্তু মধ্যপ্রাচ্যের বিদ্রোহী দলগুলো উঠার পর থেকে বন্ধ করে দিয়েছেন।
১
ক্যলিফোর্নিয়ার আগুন ১০০০ বর্গ কিলোমিটার পুড়িয়ে স্টেইটের ইতিহাসে ৪র্থ বৃহত্তম। এখনো মাত্র ৩০% কনটেইনড, মানে নিয়ন্ত্রনে।
২
রাশিয়া-চায়না কিছুটা প্রো-উত্তর কোরিয়া স্টান্ট দেখাচ্ছে। রাশিয়ার জেনারেলরা উত্তর কোরিয়া ভিজিট করেছে। চায়না বর্ডারে মহড়া দিচ্ছে। তবে উত্তর কোরিয়া এখন ঠান্ডা।
৩
চীন ভারত সিমান্ত আবার গরম। চীন আবার আগের জাগায় অস্ত্র সৈন্য আনছে। রাস্তা তৈরি করছে।
৪
সব ফোকাস এখন জেরুজালেমের দিকে। তবে মুসলিমদের দাড়াবার শক্তি নেই। সবাই করুন চোখে তাকিয়ে আছে ইজরাইল কতটুকু নেয় আর ফিলিস্তিনিদের করুনা করে কতটুকু দেয় সেটা দেখতে।
৫
সৌদি ইজরাইলের পক্ষে। এবং মুসলিমদের ডি-ফেক্টো লিডার হিসাবে অন্য স্টেইটগুলোও ফলো করছে সৌদিদের।
বিপক্ষ জোট এই মহুর্তে ইরান-তুরস্ক-পাকিস্তান।
৬
২০১৭ প্রায় শেষ। যারা বিজয়ের স্বপ্ন দেখছেন তাদের মত আমি হোপফুল না। aka, পরিস্থিতি আরো খারাপ হবে।
Keep watching.
এই ছবিতে উপরে নিচে কালো যে দাগটা আছে বড় করে সেটা হলো শুন্য রেখা। এ থেকে ডান দিকে যত দূর সেটাকে বলে Right Ascension. সংক্ষেপে RA
এটা মাপা হয় সাধারনতঃ ঘন্টায়। পুরো গ্লোবটা ২৪ ঘন্টা ধরে। ছবিতে ছোট ছোট দাগ দেয়া আছে।
চাদ সূর্যের Right Ascension বাড়তে থাকে। চাদের RA ছবিতে সাড়ে ১৫ ঘন্টা আর সূর্যের সাড়ে ১৭ ঘন্টা।
আকাশের সব তারকার RA, Dec সবসময় স্থির থাকে। কখনো বদলায় না। তাই এই ম্যপে কোনো তারকার RA, Dec বসিয়ে বলে দেয়া যাবে এই তারাটা এখন ঢাকা থেকে দেখা যাবে কিনা, এবং দেখা গেলে কোন সময়ে কোন দিকে।
যেমন Orion বা কালপুরুষ এর RA হলো ৫ ঘন্টা। Declination 5 ডিগ্রী।
Sirius গ্রহের RA ৭ ঘন্টা, ডিক্লাইনেশন -১৬ ডিগ্রি।
Declination হলো উপরে নিচে কোন জায়গায়। মাঝের লাল দাগ হলো মধ্যরেখা। উপরে পজিটিভ নিচে নেগেটিভ। এটা ডিগ্রি দিয়ে মাপে। উপরে নিচে ৯০ ডিগ্রি করে পুরো গ্লোব উপরে নিচে ১৮০ ডিগ্রি।
এগুলো শিখতে হয়েছিলো নামাজের সময় হিসাবের জন্য এমন এক যুগে যখন মোবাইল ছিলো না। কারো ব্যক্তিগত কম্পুটার ছিলো না। কিন্তু ক্যলকুলেটর ছিলো সবার।
ক্যলকুলেটর দিয়ে হিসাব করে নামাজের সময় বের করতে হতো।
https://habibur.com/sky/
https://habibur.com/sky/
১
সাইন্স-টেক নিয়ে পোষ্ট দেয়া যায়।
// যদিও কেউ কেউ বলবে "এ লোক বিজ্ঞান মনস্ক"
২
হাদিস কোট করে পোষ্ট দেয়া যায়।
// কিছু কিছু কমেন্ট পড়বে। "বাকি সব হাদিস গোপন রেখে, এটা পোষ্ট করেছেন কি উদ্দেশ্যে?"
৩
কোরআন শরিফের আয়াত পোষ্ট করা যায়।
// যদিও কেউ কেউ বলবে, "শেষ যুগের উম্মাহর ফিতনার কারন হবে এই সব ক্বারী-রাই"
এর বাইরে আর কোনো টপিক পেলাম না যেগুলোতে কোনো তর্ক নেই। এগুলো মোটা মুটি তর্ক ফ্রি। in spite of নিচে দেয়া কমেন্টস।
সাইন্টিফিক রিসার্চ হওয়া যখন এক্সেপ্টেন্সের মাপকাঠি হয়ে গেল তখন সব অলি গলিতে সান্টিফিক রিসার্চ সেন্টার তৈরি করে হাবি জাবি সব কিছু রিসার্চড বলে দাবি করা আরম্ভ হয়।
এটা ৮০ এর দশকের কথা।
২
সাইন্টিফিক রিসার্চ যখন ওভার এমফেসাইজের কারনে নষ্ট হয়ে যায়। তখন দাবি উঠে : শুধু রিসার্চ করলেই হবে না। জর্নালে ছাপাতে হবে। নচেৎ এগুলোর কোনো দাম নেই।
আরম্ভ হয় পয়সা দিযে জর্নালে ছাপানোর ব্যবসা। অলিতে গলিতে সাইন্স জর্নালের কারখানা।
৩
অবস্থা দেখে দাবি তোলা হয় এগুলো পিয়ার রিভিউড হতে হবে। অর্থাৎ আপনার মত আরো দুই পন্ডিত এই পেপার পড়ে সার্টিফাই করতে হবে এটা ঠিক।
আরম্ভ হয় সার্কুলার পিয়ার রিভিউ ব্যবসা। আমি আপনারটা পিয়ার রিভিউ করে দেবো তাহলে আপনাকেও আমারটা করে দিতে হবে।
৪
শিক্ষা কি?
যখন একটা ক্রাইটেরিয়াকে সঠিক হবার ব্যপারে অভাব এমফেসাইজ করা হয়, তখন সেটা নষ্ট হয়ে যায়। কারন ঐখানে ছাড়া আর অন্যখানে সুযোগ নেই। তাই ভালো মন্দ সবাই সেটার উপর ঝাপিয়ে পড়ে যে করে হোক কিছু একটা করার জন্য।
৫
আমাদের বর্তমানের সাথে মিল?
মুরুব্বিদের কথাই সঠিক ধরে নিয়ে যখন অতিরিক্ত মানুষ তাদের কাছে ভিড় করা আরম্ভ করে, তখন তাদের মাঝে অন্তর্দন্ধ দেখা যায়। যেমন বর্তমানে তবলিগে।
নেক্সট?
আমার ধারনা দেওবন্ধ ঘরানা নেক্সট। কারন বাংলাদেশ সরকার থেকে আরম্ভ করে জিহাদিস্টরা, এমন কি মোদি সরকার পর্যন্ত তাদের সমর্থনের আশায় বসে আছে। যেরকম আগে কখনো দেখা যায় নি।
কি হতে পারে? একটা দ্বন্ধ দেখা দিতে পারে। ভাঙ্গন, ফিতনা। হয়তো।
Just keep watching.
সমস্যা : এগুলো চালাবে কে? উত্তর : সৈনিক ভাড়া করে আনতে হবে। :V
উল্লেখ্য ১৯৭৯ সালে মক্কা ক্রাইসিসের সময়ও ভাড়াটে সৈনিক আনতে হয়েছিলো। ফরাসি ৫ জন এডভাইজার আর পাকিস্তানি ৫০ কমান্ডো ও ৫০০ সৈন্য।
আবারো রিমাইন্ডার সেনাবাহিনী দুর্বল হয়ে গেলে শুধু বিজনেস, পলিটিক্স আর ডিপলোমেসি দিয়ে দেশ রক্ষা হয় না।
অথচ আরবরা আন্দোলনে বিশ্বাসি না। যারা আন্দোলন করে তাদেরকে মনে করে গাদ্দার। কালচারাল ডিফারেন্স আছে।
# zip -r /backup/source.zip.`date` *
to backup your code.
Recover from a bad commit?
That's what the undo buffer is for.
বিভিন্ন মুসলিমদের নিচের কথাগুলোতে যেন ধোকায় না পড়ে যাই।
"অর্থ না বুঝে তোতা পাখির মত কোরআন পড়ে কোনো লাভ নেই।"
তিলোয়াতের প্রতি হরফে ১০ নেকি আর আল্লাহর নৈকট্য পাওয়া যাবে। অর্থ না বুঝে পড়লেও।
"উস্তাদের কাছে ছাড়া নিজে নিজে কোরআনের অর্থ বুঝতে গেলে গোমরাহ হয়ে যাবেন।"
নিজে নিজে এই যুগে কেউ অর্থ বাহির করে না। সবাই তফসির অনুবাদ পড়ে বুঝে। যে অনুবাদ সে নিজে লিখে নি। বরং যে আলেমগন কোরআন বুঝতেন তারাই লিখেছেন।
"শেষ যুগে ফিতনার কারন হবে এই সব ক্বারীরা।"
হাদিস অস্বিকার করছি না। কিন্তু ক্বারী বলতে এই হাদিসে শেষ যুগের সমস্ত কোরআন তিলওয়াতকারীদের বুঝিয়েছে নাকি ভিন্ন কাউকে -- সেটা না বুঝে এই এক কথার উপর সবাই কোরআন পড়া ছেড়ে দিলে সেটা হবে শয়তানের ধোকায় পড়ে যাওয়া।
"কোরআনের মনগড়া তফসির যে করলো তার ব্যপারে সাবধানবানী।"
এর উপর আলেমদের অনেক ব্যখ্যা আছে। শুধুমাত্র সহি হাদিস থেকে যে ব্যখ্যা পাওয়া যায় সেটা ছাড়া কোনো আয়াতের উপর কমেন্ট করা যদি নিষিদ্ধ হতো তবে তফসিরের কিতাবগুলোতে হাদিসের কোটেশন ছাড়া অন্য কিছু পাওয়া যেতো না। কিন্তু সত্য হলো বড় বড় আলেমগন অনেক তফসির করে গিয়েছেন যেগুলো সরাসরি সহি হাদিস থেকে আসে নি।
আর তফসিরের বই পড়া মানে নিজে তফসির করা না। আরেকজনের তফসির পড়ে নিজে কি বুঝলাম সেটা রি আইটারেট করা, "আমি এই বুঝলাম।"
https://sanjir.com/20/
- চুপ চাপ বসে থাকো। নিজের কাম করো।
চতুর্থ কোনো অপশন আছে কিনা জানি না।
আমি ২ নং অপশনে যাই। কিন্তু সেইফ হলো ১ নম্বর টা।
মু'মিনের কোনটা করা উচিৎ?
জানা নেই।
https://habibur.com/salat/
এ এখন কিবলা কোন দিকে সেটা দেখাবে। ইংরেজি পেইজগুলতে শুধু। বাংগলাতে না। কারন সহজ সরল বাংগালিরা এই সব নম্বর দেখে কনফিউজড হতে পারে।
ডিরেকশন দেয়া আছে মূলতঃ Clock face minutes এ। অর্থাৎ একটা কাটা ঘড়ির ১২ সংখ্যা টা উত্তর দিকে ঘুরিয়ে ধরলে, কিবলা ঘড়ির মিনিট বা সেকেন্ডের দাগের যেটার দিকে হবে, সেই সংখ্যাটা দেয়া আছে।
১৫ মিনিট মানে ঠিক পূর্বে।
৪৫ মিনিট মানে ঠিক পশ্চিমে।
বাংলাদেশ থেকে কিবলা ৪৬ মিনিটের দিকে।
আমেরিকা থেকে ১০ মিনিটে।
Wordwide cities থেকে আপনার শহর সিলেক্ট করুতে হবে।
এই সেকশনটা এখন সম্পূর্ন C তে লিখা। আগে astronomical calculation গুলো শুধু C তে ছিলো। PHP এর external module হিসাবে। বাকি html rendering হতো PHP তে।
C তে দেয়ার জন্য সুবিধা হয়েছে।
আগে সারা বছরের ক্যলেন্ডার রেন্ডার করতে পারতাম না। PHP তে অনেক সময় লাগতো ৮-১০ সেকেন্ডের মত। তাই বাংলাদেশের গুলো শুধু দিয়েছিলাম হার্ড ডিস্ক এ ক্যশ তৈরি করে।
আর এখন সারা পৃথিবীর সব শহরের সারা বছরের ক্যলেন্ডার দিয়ে দিয়েছি। কোনো ক্যশ ছাড়াই। .০৮ থেকে ০.১ সেকেন্ড লাগে সম্পূর্ন বছর রেন্ডার করতে। ১০০ গুন স্পিড ইমপ্রুভমেন্ট। :V
আরেকটা সুবিধা হলো এখন DST হিসবে আনা হয়েছে। আগে DST হিসাব করা হতো না। তাই যে সব শহরে DST চালু হয় সে সব শহরে ১ ঘন্টা ভুল আসতো।
এখন সারা বছরের ক্যলেন্ডারেও মার্ক করে দেয়া আছে কত তারিখ থেকে DST আরম্ভ হলো এবং কবে শেষ। এবং সে অনুযায়ি হিসাব।
এই সেকশনের সবগুলো পেইজের Fox source এখানে।
http://habibur.com/salat/salat.fox
এটা Compile করার সময় যে C source হয় সেটা এখানে।
http://habibur.com/salat/salat.c
১
"আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম!"
আগে হলে বলতাম "এই সব মডারনিষ্ট ইসলামিষ্টদের বই আমি পড়ি না। আমাকে আরেকটু আমল-দার এবং তাকওয়াদারদের জন্য বই দেন।" প্রতিবাদ এখানেই শেষ।
এখন মডারনিষ্টদের মুখোশ উন্মোচন করে অনলাইনে প্রচার প্রপাগান্ডা করা "ঈমানী দায়িত্ব"।
আগে পোষ্টারিং প্রতিবাদ রিজার্ভড ছিলো তসলিমা নাসরিনের বইয়ের বিরুদ্ধে। বাকি মানুষ কলকাতার লিখকদের কত নভেল উপন্যাস কাহিনী পড়তো। এগুলোর বিরুদ্ধে কোনো অন্দোলন হতো না।
এখন নিজেদের সার্কেলের ভেতর থেকে যে ইসলামি বই বের হয় সেগুলো "তসলিমার থেকে আরো বেশি বিপদজনক" কারন এরা "চোরা গুপ্তা" "সুক্ষ্ম ষড়যন্ত্রকারী।"
২
ইসলামিষ্টদের সার্কেল থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছি।
ফিতনার শিকড় ছড়াচ্ছে।
যে এর দিকে চোখ তুলে তাকাবে, সেও এই ফিতানায় পড়বে।
৩
কিছু থামানো আমার উদ্যেশ্য না। উদ্যেশ্য হওয়া উচিৎ না।
যদি মনে করি উচিৎ, তবে আমি এই ফিতনার অংশ।
১
মনে করেন মিজানুর রহমান চৌধুরী সাহেব ফেসবুকে অনেক ছবি পোষ্ট করেন, বইও ছাপিয়েছেন, এগুলো ফেসবুকে প্রমোট করেন। রাজনৈতিক কথা বার্তা ইসলাম নিয়ে মাঝে মাঝে টুক টাক মন্তব্যও করেন।
ইসলামিষ্টরা কিন্তু উনার বিরুদ্ধে কখনো লিখে না। উনাকে চিনেও না। উনি ফেসবুকে পাবলিক শেয়ার দিয়ে উনার মেয়ের বিয়ের ছবি দিলেও কোনো মুখোশ উন্মোচিত হয় না।
কেন? কারন Watch who you befriend with. মিজান সাহেবের সার্কেল উনার পরিচিত আত্মিয় কলিগ প্রতিবেশি বন্ধুদের মাঝে।
এরকম লক্ষ মিজান সাহেব আছে ফেসবুকে।
২
তবে আমি এই চক্রে পড়লাম, কখন কি কারনে এবং কবে?
তাকওয়া থাকতে হবে নিজের মাঝে। ফেসবুকের ফ্রেন্ডদের মাঝে কম্পিটিশন করে না। তাও এমন ফ্রেন্ড যাদেরকে আমি চিনিও না।
বিভিন্ন মুসলিমদের নিচের কথাগুলোতে যেন ধোকায় না পড়ে যাই।
"কোরআনে কোথাও নামাজ পড়ার কথা নেই। নামাজ কায়েম করার কথা আছে।"
পুরনো তফসিরের বইগুলোতে নামাজ কায়েম অর্থ ওয়াক্ত মত মনোযোগ দিয়ে ভয়ের সাথে নিজে নামাজ পড়ার কথা আছে।
"শুধু নামাজ-রোজা দিয়ে কেউ জান্নাতে যেতে পারবে না।"
এক সাহাবী বলেছিলেন আমি শুধু নামাজ রোজা হজ্জ জাকাতের ফরজগুলো করবো। রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেন সে যদি এইভাবেই করে তবে সে জান্নাতি।
"ভিন্ন কিছু কাজের এত বেশি সোয়াব যে নফল-নামাজ রোজা এর ধারের কাছে আসে না।"
রাসুলুল্লাহ ﷺ এর থেকে বেশি জিহাদ আমরা কেউ করি নি। এর পর ও উনি রাতে এত লম্বা নামাজ পড়তেন, যা আমরা বাসায় থেকেও পড়ি না।
এস ইউজুয়েল আমাদের ইসলামিষ্টরা দলে দলে এসে গালি দিয়ে যেতো।
বহু দিন পর কবিতা, নজরুল আর এই সব ব্যপারে উনার মত ব্যক্ত করলেন। যেটা সাধারন ভাবে আমরা যা বিশ্বাস করি সেটাই। উনি এগুলো অপছন্দ করেন।
তবে প্রোফাইলে এই ছবি কেন? বললেন ইনটলারেন্টদের দূরে রাখার জন্য টেকনিক।
Feeling like আমাকেও এরকম কিছু একটা করতে হবে। Intolerant দের repellent কোন ছবিটা হবে সেটা এখন চয়েস করছি। :-)
তাই ডারউইন টারউইন বাদ। চিন্তা করছি "মডারেট পন্থি" লিখে একটা বড় কভার পিক করে দেবো।
মডারেট শব্দটা এখন ইসলামিষ্টদের সবচেয়ে বড় রেপালেন্ট। যদিও ইনহেরেন্টলি খারাপ কিছু নেই এর অর্থে। পরে ডিফেন্ড করা যাবে। "আমি এই অর্থে বুঝিয়েছি।" :V
যে কোনো একটা ইশু নেন। বিতর্কিত হতে হবে তাও না। যে কোনো ইশু।
যেমন "খৃষ্টানরা কাফের কিনা?"
উনি বলবেন। হ্যা। আপনিও বললেন হ্যা। দুজনই একমত!
মিশন ফেইলড? না! মাত্র আরম্ভ। :V
এর পর জিজ্ঞাসা করেন, "যেই মুসলিমরা খৃষ্টানদের কাফের বলে না, সেই মুসলিমদের আপনি কাফের বলেন কিনা?"
উনি হয়তো আমতা আমতা করতে থাকবেন।
যদি বলেন "না" তবে উনি মুর্জিয়া, কাফের।
যদি এই লেভেলেও বলেন "হ্যা, যারা খৃষ্টানদের কাফের বলে না তারাও মুর্জিয়া কাফের।"
তবে জিজ্ঞাসা করেন "যে সকল মুসলিম এই সব মুর্জিয়াদের কাফের বলে মানে না তাদেরও উনি কাফের বলেন কিনা?"
উনি যদি এই লেভেলে বলেন "না, এত লোককে আমি কাফের বলি না।" তবে উনি নিজেও মুর্জিয়া, কাফের।
যদি বলেন: হ্যা।
তবে পরের লেভেলে, "খৃষ্টানদের কাফের বলে না X গ্রুপ, এবং এই অপরাধের পরেও X গ্রুপকে কাফের বলে না Y গ্রুপ। Y গ্রুপের এই অপরাধের পরও তাদেরকে কাফের বলে না Z গ্রুপ। আপনি কি Z গ্রুপকে কাফের মনে করেন নাকি করেন না?"
এক সময় উনি বলবেন: না, তারা কাফের না। তাহলে উনি নিজে কাফের।
আর সব হ্যা হ্যা করতে থাকলে শেষে দুনিয়াতে আমি আর আপনি বাদে বাকি সবাই কাফের।
তবে সমস্যা হলো এটা আর সব পুরানো কিতাবের মত সাধু ভাষায় লিখা।
২
ভ্যরিফাইড এবং ডিটেলসের জীবনীর জন্য আল বিদায়া ওয়ান্নিহায়া ২য় খন্ড থেকে আরম্ভ করে ৬ষ্ঠ খন্ড পর্যন্ত। অন্য কোনো বইয়ের কোনো বর্ননায় যদি সন্দেহ হয়, তবে এটা সবচেয়ে গ্রহনযোগ্য রেফারেন্স বাংলায়। ইসলামি ফাউন্ডেশনের।
বাইতুল মুকাররমে পাওয়া যায়। নেটে PDF খুজলে পাবেন।
৩
বাকি আরো অনেক সিরাতের কিতাব এখন অনুবাদ হয়েছে। কিন্তু আল বিদায়া পড়ে থাকলে সেগুলো কভার হয়ে যাবে।
আমার উম্মত কখনো গোমরাহীর উপর একত্রিত হবে না, সুতরাং তোমরা জামাতের সাথে মিলে থাক। কেননা আল্লাহ তা'য়ালার হাত জামাতের উপর রয়েছে।
- তিরমিযি ২১৬৭, হাকিম ৩৯৭
নিশ্চয়ই আমার উম্মত গোমরাহীর উপর একত্রিত হবে না।সুতরাং যখন তোমরা মতানৈক্য দেখতে পাও, তখন বৃহৎ জামাতের সাথে মিলে যেও।
- ইবনে মাজাহ ৩৯৫০, আহমদ ১২২০
আমাদের সমাজে চল্লিশা, কুলখানী ইত্যাদির মাধ্যমে উল্টো তাদের কাছ থেকে খাবার আদায় করা হয়!
সাহাবী জারীর ইবনে আবদুল্লাহ (রা:) বলেন, আমরা (রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই ওয়া সাল্লামের যুগে) মৃত ব্যক্তির বাড়িতে (সেজবান হয়ে জড়ো হওয়া) এবং খাবার অনুষ্ঠানকে শরিয়ত নিষিদ্ধ মাতম বলে গণ্য করতাম। (মুসনাদে আহমাদ, ৬৮৬৬, ইবনে মাজাহ, ১৬১২)
Kids these days.
Wives these days.
Messi supporters these days.
AI computers in the upcoming days.
What the reality behind the scene is.
১
কিন্তু এর সমস্যা হলো শেষ সময় বলতে নির্দিষ্ট একটা সময় বুঝায় না। এবং বিভিন্ন ব্যখ্যা অস্পষ্টতা আছে।
সাধারন জনতা দাবি করতে পারে "ভাই এত এখতেলাফ নিয়ে আলোচনা করবেন না প্লিজ। একটা দিয়ে দেন যেন আমরা ফলো করতে পারি।"
কিন্তু দেবার পর আলোচনা পর্যালোচনা সমালোচনার দরজা খুলে যাবে।
তাই সব ইখতেলাফ না হলেও কিছু ইখতেলাফ আলোচনা করছি।
২
ফজরের শেষ সময় কখন? সূর্যোদয়ের সময়।
কিন্তু এর পর এশরাক?
আমি অনুসরন করি ১৫ মিনিট।
এই দেশে ঐতিহাসিক ভাবে বলা হয় ২৩ মিনিট।
এখানে আছে আরো কথা
https://www.facebook.com/habib.dhaka/posts/10154218392093176
৩
জোহর শেষ কখন?
আমি অনুসরন করি ছায়া যখন বস্তুর দৈর্ঘ্যের সমান হয় তখন। মানে হানাফি ছাড়া অন্যান্য মাজহাবে যখন আসর আরম্ভ হয় তখন।
কিন্তু সাধারন ভাবে অনুসরন করা হয় আসরের আগে পর্যন্ত।
সে হিসাবে গরম কালে পোনে ৫ টায় জোহর পড়লেও ঠিক। কিন্তু যে কেউ দেখে বলবে সে কাজা পড়ছে।
৪
আসর শেষ কখন?
সূর্য যখন জ্যতি হারায় তখন মাকরুহ আরম্ভ।
কিন্তু মাকরুহ হলেও পড়তে হবে যতক্ষন না সূর্য ডুবা আরম্ভ করে।
কোনটা দিবো ক্যলেন্ডারে? মাকরুহ মানে ওয়াক্ত শেষ না। আবার ডুবা আরম্ভ পর্যন্ত দেরি করলে সে মাকরুহ ওয়াক্তে পড়বে।
সূর্য জ্যতি হারানোর সময় আমি ধরি সূর্যাস্তের ৩০ মিনিট আগে। কিন্তু এটা আমার অবজার্ভেশন থেকে। কোনো স্ট্যন্ডার্ড নেই।
৫
মাগরিব শেষ কখন?
সাধারন কাউকে জিজাসা করেন, বলবে মাগরিবের ওয়াক্ত ২০-২৫ মিনিট থাকে।
হানাফিতে আকাশের লাল আভা চলে যাওয়ার আগ পর্যন্ত।
মাগরিব শেষ হলেই কি ইশা আরম্ভ হয়? অধিকাংশ আলেম বলবে হ্যা।
সে হিসাবে মাগরিবের সময় ইশার আরম্ভ পর্যন্ত।
গরম কালে সোয়া আটটর দিকে যদি কেউ মাগরিব পড়ে? কাজা হবে?
আমি অনুসরন করি নটিক্যল টোয়ালাই ১২ ডিগ্রি দিগন্তের নিচে ফরমুলা।
এটা সূর্যাস্তের পরে ১ ঘন্টার মত। এবং ১ ঘন্টা পরেও আকাশে লাল থেকে যায় দেখেছি।
কিন্তু স্ট্যন্ডার্ড নেই।
৬
ইশা শেষ কখন?
ইশার মাকরুহ ওয়াক্ত কখন আরম্ভ হয়? মধ্যরাতে।
ইশার শেষ? শেষ রাত পর্যন্ত। ফজরের আজান দেবার আগ পর্যন্ত।
সেটাই দেবো?
অনেক প্রশ্ন।
৭
যাই হোক এই সবগুলো সময় দিয়ে দিয়ে দেবো ইনশাল্লাহ। কিছু দিনের মাঝে।
কাকে? সেটা দেখার বিষয়।
- ওয়াজ মাহফিলগুলো এখন রাজনৈতিক নেতাদের মঞ্চ।
কারো দোষ ধরছি না। ট্রেন্ড ফলো করছি।
ছোটবেলায় শুনেছিলাম আলেমদের উচিৎ রাজা বাদশাহদের দরবার থেকে দূরে থাকা।
এখন যুক্তি "তবে তাদের দাওয়াহ দেবে কে?"
অভিযোগ নেই। আমি সাধু না। তবে কতটুকু সাধু আমার হওয়া উচিৎ বা উচিৎ না, সেটা আমি আর সবার মত আশে পাশের লোকদের মাঝে খুজি।
তাহলে হাত পাখার প্রভাব সারা দেশ পার হয়ে উত্তর বঙ্গে পড়লো কি করে?
এর সাথে আছে অরো দেওয়ানবাগীর নাম। যদিও কেন্ডিডেট বলছেন উনি রাজারবাগী।
২
বাজারের সব বইকে যদি প্রো আর এন্টি-ইসলামিক শিক্ষার স্কেলে ফেলা হয় তবে ৯০% বই হবে মাসুদ শরিফ ভাইয়ের অনুবাদকৃত বইয়ের থেকে বেশি এন্টি ইসলামিক।
সুফিদের বইগুলো দেখেছেন? অথবা সালাফিদের? অথবা জিহাদিদের? অথবা হানাফিদের? অথবা বেরলভীদের? অথবা মডারেটদের?
কোন কোন বইগুলো কার জন্য পরিত্যেজ্য?
৩
যে যত পছন্দ বা অপছন্দ করুক না কেন, চরমোনাই এখন আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি শক্তিশালি।
আর মাসুদ ভাইয়ের ভুল হয়েছিলো ফ্রেন্ড ও সার্কেল সিলেকশনে।
১
প্রথম, এ ব্যাপারে সচেষ্ট হওয়া যে, কোরআনের আক্ষরসমুহকে মাখরাজ (উচ্চারণস্থল) থেকেই উচ্চারণ করা উচিত ৷ কারীদের উপর নিয়োজিত একটি শয়তান এ ব্যাপার তদারকে করে থাকে যাতে সে কারীদের প্রচেষ্টা কোরআনের অর্থ বুঝা থেকে অন্য দিকে ঘুরিয়ে দেয় ৷ সে কারীদেরকে প্রত্যেকটি অক্ষর বার বার উচ্চারণ করতে উদ্বুদ্ধ করে এবং তাদের মনে বদ্ধমুল ধারণা সৃষ্টি করে যে , অক্ষরটি এখনও সঠিক মাখরাজ থেকে উচ্চারিত হয়নি ৷ সুতরাং যে ক্ষেত্রে কারীদের প্রচেষ্টা ও চিন্তাভাবনা কেবল অক্ষরসমুহের মাখরাজেই সীমিত থেকে যায়, সেক্ষেত্রে তাদের সামনে কোরআনের অর্থ কিরূপে পরিস্ফুটিত হবে? যে ব্যক্তি শয়তানের এ ধরনের প্ৰতারণার শিকার হয় , সে ক্ষেত্রবিশেষে শয়তানের একজন বড় ভাড়ে পরিণত হয় ৷
২
দ্বিতীয় আবরণ হচ্ছে, কোন মতবাদ শুনে তার অনুসারী হয়ে যাওয়া এবং প্রশংসা করা ৷ এরুপ ব্যক্তি তার বিশ্বাসের শিকলে আবদ্ধ থাকে ৷ ফলে তার অন্তরে নিজের বিশ্বাস ছাড়া অন্য কোন কথা স্থান পায় না ৷ তার দৃষ্টি কেবল নিজের শুনা কথার উপর নিবন্ধ থাকে ৷ যদি সে দুর থেকে কোন আলো দেখতে পায় এবং কিছু অর্থ তার বিশ্বাসের থেলাফ প্রকাশ পায় , তবে অনুসরণরুপী শয়তান তার উপর চড়াও হয়ে বলেও একথা তোমার যনে কিরুপে এল? এটা তো তোমার বুযুর্গদের আকীদার খেলাফ ৷ এর পর লোকটি এসব অর্থকে শয়তানের প্রবঞ্চন্য মনে করে তা থেকে নিজেকে সরিয়ে নেয় ৷
এ অর্থেই সুফী বুযুর্গগণ বলেন, জ্ঞান এক প্রকার আবরণ ৷ এখানে জ্ঞান বলে তারা এমন আকায়েদের জ্ঞান বুঝিয়েছেন, যা অধিকাংশ লোক কেবল অনুসরণের দিক থেকে অবলম্বন করে নেয়, অথবা মাযহাবের প্রতি বিদ্বেযপরায়ণ লোকেরা বিতর্কমুলক বাণীসমুহ লিপিবদ্ধ করে তাদেরকে শিখিয়ে দেয় ৷ নতুবা সত্যিকার জ্ঞান হচ্ছে কাশফ ও অন্তর্বৃষ্টির নুর প্রত্যক্ষ করা ৷ এটা কােনরুপেই আবরণ হতে পারে না, এরুপ জ্ঞানই চরম প্ৰার্থিত বিষয় ৷
৩
তৃতীয় আবরণ হচ্ছে, কোন গোনাহে অব্যাহতভাবে লিপ্ত থাকা অথবা অহংকারী হওয়া অথবা পার্থিব বিষয়াদির মোহে পতিত হওয়া ৷ এগুলোর কারণে অন্তর অন্ধকারাচ্ছন্ন হয় এবং তাতে মরিচ৷ পড়ে যায় ৷ আয়নায় মরিচা পড়ে গেলে যেমন তাতে প্ৰতিচ্ছবি যথাযথ প্রতিফলিত হয় না, তেমনি এগুলো থাকলে অম্ভরে সত্যের দ্যুতি পরিষ্কাররুপে ফুটে উঠে না ৷ অন্তরের উপর মােহ ও কামনার স্তুপ যত বেশী হবে ততই এর তরফ থেকে কোরআনের অর্থের উপর বেশী আবরণ পড়বে ৷ পক্ষান্তরে দুনিয়ার বোঝা যত হালকা হবে , ততই অর্থের দ্যুতি নিকটে এসে যাবে ৷ কেননা, যার প্রতিচ্ছবি আয়নার মত , মোহ মরিচার মত এবং কোরআনের অর্থ সেই চিত্রের মত যার প্রতিচ্ছবি আয়নায় প্রতিফলিত হয় ৷ অন্তর থেকে মােহ দুর করা আয়না ঘষে মেজে পরিষ্কার করার অনুরুপ ৷ এজন্যেই রসুলে আকরাম (সাঃ) বলেন : আমার উম্মত যখন দীনার ও দেরহামকে বড় মনে করবে, তখন তার কাছ থেকে ইসলামের ভীতি দুর হয়ে যাবে ৷ তারা যখন সৎকাজে আদেশ ও অসৎ কাজে নিষেধ ত্যাগ করবে , তখন ওহীর বরকত থেকে বঞ্চিত হয়ে যাবে ৷ হযরত ফোযায়ল বলেন : এর অর্থ তারা কোরআনের শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হয়ে পড়বে ৷
৪
চতুর্থ আবরণ হচ্ছে, বাহ্যতঃ কোন তফসীর পড়ে নিয়ে এরূপ বিশ্বাস করে নেয়া যে , হযরত ইবনে আব্বাস ও মুজাহিদ কোরআনের যে তফসীর বর্ণনা করছেন, তা ছাড়া কোরআনের অন্য কোন তফসীর নেই ৷ কেউ অন্য অর্থ বললে সে তার বিবেক দ্বারাই তা বলে ৷ এরুপ তফসীরকার সম্পর্কে হাদীসে বলা হয়েছে যে ব্যক্তি নিজের মতামত দ্বারা কোরআনের তফসীর করে, সে যেন তার ঠিকানা জাহান্নামে তালাশ করে নেয় ৷ এরুপ বিশ্বাসও কোরআন বুঝায় ক্ষেত্রে একটি অন্তরায় ৷
চতুর্থ শিরোনামে আমরা বর্ণনা করব যে, মতামত দ্বারা তফসীর
করার অর্থ কি?
- এহইয়া উলুমুদ্দিন, ইমাম গাজ্জালি
দ্বিতীয় খন্ড,পৃষ্ঠা ৪০-৪৪
অনুবাদক মাওলানা মুহিউদ্দিন।
নয়তো যে আগে এগুলো কখনো শুনে নি সে ধারনা করবে এন্টি যুক্তিই বোধহয় প্রথম এবং সর্বজনগ্রাহ্য ভাবে সঠিক।
২
কোনো কমিউনিটি যদি এক দিকে অতিরিক্ত ঝুকে থাকে তবে তাদের ব্যলেন্স করার জন্য উল্টো দিকের যুক্তি শোনানো যায়।
কাচি দিয়ে কাটা কোটেশন প্রবক্তারা এই উল্টো দিকের যুক্তিগুলো প্রেজেন্ট করে বলবে : উনি বিপরিত পক্ষে ছিলেন, এই এই বলেছেন।
৩
এ জন্য মূল বই পড়তে হয়। জানতে এধরনের আর কি কথা আছে, এবং এই কথাটার গুরুত্ব কি ঐ রকম যেরকম কোটেশনকারী প্রেজেন্ট করছেন?
১। ৫ টা মেশিন ৫ মিনিটে ৫ টা খেলনা তৈরি করতে পারে। ১০০ টা মেশিনের ১০০ টা খেলনা তৈরি করতে কতক্ষন লাগবে?
৩। একটা পুকুরে কচুরিপানা প্রতিদিন দ্বিগুন জায়গাজুড়ে ছড়ায়। যদি সম্পুর্ন পুকুর কচুরি পানাতে ভরে যেতে ৪৮ দিন লাগে, তবে অর্ধেক পুকুর ভরতে কতদিন লাগবে?
এবং তারা সাধারনতঃ এখানে ১৮ তে "হ্যা" বসিয়ে দেয়।
আর ১৯ শে শুধু "হ্যা" বসিয়ে দিলে আপনি শেষ।
১৭ নংএ কি লিখেছে সেটাও দেখে নিবেন।
এগুলো লিখার আগে আপনার, বা আপানার পরিবারের কারো সাথে কোনো কথা তারা বলে না।
যদি বসায় তবে শান্ত ভাবে বলেন নতুন কাবিন লিখে আনেন, আমি এইখানে সই করবো না। এর পর ২ ঘন্টা সময় নিয়ে অপেক্ষা করেন।
আপনার ২ ঘন্টার অধর্য্য -- সারা জীবনের কান্না।
আবার রিমাইন্ডার, মোহরানার পুরো টাকা আপনার স্ত্রীকে পরিশোধ করতে হবে, যদি সে আপনাকে ছেড়ে আরেক জনের সাথে পলিয়ে গিয়ে, সে নিজেই আপনাকে তালাক দিয়ে এর পর বিশ্ব সুন্দরি প্রতোযোগিতায় কম্পিটিশন করে -- তবুও। এখানে ভুল যেন না বুঝেন।
"খোলা" নামে যা কিছু শুনেছেন এগুলো শুধু তখনই প্রযোজ্য যখন স্ত্রীর তালাক দেবার অধিকার থাকে না।
১
বানীটা বিনপির কোনো মন্ত্রীর। বিবিসির সাতে সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন "দেখেন, আমরা বাংলা ভাই বা ইংলিশ ভাই বুঝিনা। We are looking for শত্রুজ"
শত্রুর বহুবচন শত্রুজ হয় কিনা সেনটা নিয়ে সুধি সমাজ ঐ সময়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছিলো।
২
জীবনে বন্ধুর যেমন প্রয়োজন আছে শত্রুরও প্রয়োজন আছে। শত্রুকে দেখে আমাদের সেলফ ইম্পর্টেন্স বাড়ে। রিয়েলাইজ করি আমরা কত ভালো। জীবনের একটা উদ্যেশ্য পাওয়া যায়। বেচে থাকার কারন। /সুক্ষ্ম সারকাজম।
কিন্তু যদি আশে পাশে শত্রু না থাকে?
তবে মানুষের ট্রেন্ড হলো গ্রুপে গ্রুপে ভাগ হয় শত্রু তৈরি করা। শত্রু থাকার বেনিফিটগুলো ফিরে আসে।
৩
ইসলামে মুসলিমদেরকে মুসলিমদের সংগে বন্ধুত্ব রাখতে বলা হয়েছে। শত্রু হলো
https://twitter.com/SarahMAlgethami/status/937787008893800448
অথচ আমার ধারনা ছিলো সে নেপালেই আছে। তার অন্য কোনো কথা-লিখা আমি পড়ি নি বা পড়ার ইচ্ছে নেই।
২
তবলিগের মুরুব্বি আর আলেমদের যে গ্রুপ দেওবন্দে গিয়েছে। তারা জানিয়েছে মাওলানা সাদ সাহেবের রুজু দেওবন্দ গ্রহন করে নি।
৩
সৌদি মডারেট হবার রাস্তায় পরবর্তি ধাপে, আজকে কনসার্টে মেয়েরাও গান গেয়েছে। হিজাব ছাড়া।
রাশিয়া-ইরানের পক্ষে পজিটিভ কিছু লিখলে বিরোধিরা বলতো : "এই তো নজর হোসেনের মুরিদ।"
বিপক্ষে কিছু বললে ভক্তরা : "এই লোক আছেই শুধু আমাদের বিরোধিতা করার জন্য।"
২
সব ব্লক করে চলে আসার পর এখন আর কেউ এরকম কিছু খুজে পায় না। যদিও পক্ষে-বিপক্ষে এরপর অনেক কিছুই বলেছি।
Another reason, why you should not talk anything about a group in the presence of a hater or lover of that group.
৩
in any case. প্রত্যেকের উচিৎ নিজ নিজ দলের শায়েখ, বড়ভাই, আলেমদের থেকে ইলম হাসিল করা।
আমার কাছে কিছু নেই।
এখন,
কাঠ কেটে। এটা যে সত্যিকারের কাঠ, প্লাসটিক না এটা বুঝানোর জন্য এর বাকল সহ বড় লোকেরা ড্রয়ইং রুমে সাজিয়ে রাখে।
২
আগে,
আগুন জ্বালানোর জন্য আগের রাতের আগুন চুলায় ধ্বিকি ধ্বিকি জ্বালিয়ে রাখতো। সকালে সেটা থেকে আবার আগুন।
নিভে গেলে প্রতিবেশিদের বাসা থেকে আগুন সংগ্রহ।
বৃষ্টির দিনে সমস্যা। সবার আগুন নিভে গিয়েছে। বৃষ্টি, কাদা, ঠান্ডার মাঝে অনেক দূরে গিয়ে বাসার ছোট ছেলে আগুন নিয়ে আসতো। মায়ের খেদমত।
এখন,
দোকানে ম্যচ কিনতে গেলাম বহু বছর পরে। বলে ম্যচ বিক্রি করে না। সবাই কি ইগনাইটার ব্যবহার করে?
তোমরা যারা ১৫ লক্ষ টাকা খরচ করে কম্পুটার শিখে ৮ হাজার টাকা বেতনে চাকরি করো।
err: *আমরা।
_____
দেওবন্দের কাছে উনার রেকর্ড এসেছে। এখানে দুটো পয়েন্ট আলোচনার দাবি রাখে।
سعد صاحب نے اسے بڑی بے حیائی سے جوتے کی نوک پر دے مارا
একবছর আগে সাদ সাহেবকে রুজু করার কথা বলা হযেছিলো। কিন্তু উনি এটা জুতায় .... । আজকে বাংলাদেশ থেকে প্রতিনিধি আসার পর এক দিনে কি হলো যে উনি রুজু করলেন?
کیا بنگلہ دیش والوں کا حکم دارالعلوم دیوبند کے حکم سے بلند و برتر ہے
বাংলাদেশের হুকুম কি দেওবন্দের থেকে বড়? বাংলাদেশ থেকে হুকুম আসলে সেটা দেওবন্দের থেকে বেশি শক্তিশালি হবে?
ভবিষ্যতেও সাদ সাহেব দেওবন্দের ফতোয়া গ্রহন করবে না, যদি না বাংলাদেশ সেটা সমর্থন করে।
গত বছরও সাদ সাহেবকে বলা হয়েছিলো দেওবন্দের সাইদ সাহেবের সাথে পরিষ্কার করে আসতে, কিন্তু উনি সেটা পাত্তা দেন নি। এখন বাংলাদেশে আসার নিষিদ্ধতা ঠেকাতে এটা করেছেন।
نہ تو سعد صاحب کو اپنی غلطی کا احساس ہے
সাদ সাহেব না নিজের ভুল উপলব্ধি করছেন। না উনি বলেছেন যে উনি শরিয়ার হুকুম লংঘন করেছেন এটা নিজে উপলব্ধি করেছেন। করলে উনি গত বছরই দেওবন্দের হুকুম মেনে নিতেন।
২। <এখানে উনার রুজুর কথাগুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। অনুবাদ করলাম না।>
জবাব দিয়েছেন, মুফতি ইউসুফ কাসেমি।।
________
*25 دسمبر 2017 کو سعد صاحب کی جانب سے کیا گیا اعلانیہ رجوع کیوں معتبر نہیں*
آج مؤرخہ 25 دسمبر 2017 کو سعد صاحب کا موسی علیہ السلام کے واقعے سے رجوع کا ایک آڈیو موصول ہوا جس میں موصوف نے بڑے ہی پیچ و خم کے ساتھ رجوع کا اعلان کیا اب سوال یہ ہے کہ یہ اعلان رجوع معتبر مانا جائے یا نہیں؟ اس میں دو نکات بطور خاص غور کرنے کے قابل ہیں.
1. تقریباً ایک سال پہلے دارالعلوم دیوبند نے سعد صاحب کو اعلانیہ رجوع کرنے کا حکم دیا تھا لیکن سعد صاحب نے اسے بڑی بے حیائی سے جوتے کی نوک پر دے مارا اور اب جبکہ بنگلہ دیش کا وفد آن پہونچا تو ایک ہی دن میں رجوع کرلیا.... اس کے پیچھے کون سی منطق ہے؟؟ کیا بنگلہ دیش والوں کا حکم دارالعلوم دیوبند کے حکم سے بلند و برتر ہے؟؟؟ کیا بنگلہ دیش سے آنے والا وفد کا حکم ماننا دارالعلوم دیوبند کے حکم سے بڑھا ہوا ہے؟؟؟ کیا مستقبل میں بھی سعد صاحب دارالعلوم دیوبند کا فتوی یا حکم اس وقت تک نہیں مانیں گے جب تک بنگلہ دیش اسکی حمایت نہ کردے.؟ آخر بنگلہ دیش کے ساتھ کون سا راز پنہاں ہے جو اس کے وفد کے آتے ہی سعد صاحب نے رجوع کر لیا.... یہ بات بھی ملحوظ خاطر رہے کہ سعد صاحب نے پچھلے سال بھی جو دھڑا دھڑ رجوع نامے بھیجے تھے وہ بھی بنگلہ دیش کے اجتماع کے موقع پر ہی بھیجے تھے اور اس وقت بھی بنگلہ دیش کی طرف سے یہی بات کہی گئی تھی کہ پہلے سعد صاحب دارالعلوم دیوبند سے معاملہ صاف کریں پھر بنگلہ دیش آنے کی سوچیں لیکن اس وقت دارالعلوم دیوبند نے اعلانیہ رجوع کرنے کا حکم صادر کیا جس کے بعد سے اب تک سعد صاحب مکمل طور پر خاموش رہے اور اب بنگلہ دیش کے وفد کی آمد پر اچانک رجوع کا اعلان کردیا جو اس بات کی واضح دلیل ہے کہ یہ اعلان محض اس وجہ سے کیا گیا ہے تاکہ بنگلہ دیش کے عالمی اجتماع سے روک دیے جانے کی ذلت و رسوائی سے دامن بچایا جا سکے.
نہ تو سعد صاحب کو اپنی غلطی کا احساس ہے اور نہ ہی سعد صاحب نے حکم شرعی کی بنا پر اعلان رجوع کیا ہے اس لیے کہ اگر سعد صاحب کو اپنی غلطی کا احساس ہوتا یا حکم شرعی کا ذرا بھی پاس ہوتا تو پچھلے سال ہی دارالعلوم دیوبند کے حکم کی تعمیل بجا لاتے.
2. *اس اعلان میں سعد صاحب نے ساتھ ہی ساتھ یہ بات بھی جوڑدی کہ صحابہ کرام فتوی دینے میں بہت احتیاط کیا کرتے تھے* سوال یہ ہے کہ سعد صاحب نے آخر کس عظیم فائدے، ضرورت افادہ و استفادہ کے پیش نظر اس رجوع کے اعلان میں مذکورہ جملے کو جوڑا...؟؟؟؟؟؟؟
کیا یہ جملہ دارالعلوم دیوبند کے مفتیان کرام پر یہ الزام نہیں کہ دارالعلوم دیوبند کے مفتیان کرام نے فتوی دینے میں جلد بازی کی؟؟؟؟ تو کیا یہ رجوع بھی بلا تاویل رجوع ہوا یا پھر دارالعلوم دیوبند سے بدگمانی کے ساتھ رجوع ہوا..؟؟؟؟؟ یہ اعلان بلا شبہ دارالعلوم دیوبند پر طعن ہے جسکی وجہ سے اس اعلان کے مردود ہونے میں کو شبہ نہیں.
اس رجوع کے اعلان میں اور سعد صاحب کے سب سے پہلے رجوع میں کیا فرق رہ گیا جس میں سعد صاحب نے دارالعلوم دیوبند کو صاف لفظوں میں غیر معاون اور بدگمان تک لکھ دیا ہے...؟
مفتی یوسف قاسمی، نزد النورانی مسجد اندور ایم پی
দ্বিতীয়টা এক মহিলার টাকার লোভে সংসার করার গল্প।
সাধু সাবধান।
১
এখন এলাকার মাহফিলগুলোতে, পুরোদস্তুর টাকা কালেকশন উদ্যশ্য হয়ে গিয়েছে। এবং এজন্য ওয়াজিরগন এমন সব ওয়াদা করেন :
"১০ জন আশারায়ে মুশাশ্শারার নামে ১০ জন দাতা এত টাকা করে। ৩১৩ জন বদরি সাহাবির মত ৩১৩ জন এত টাকার দাতা। ইনশাল্লাহ এই দানের বরকতে আল্লাহ তায়ালা আপনাদের উনাদের সাথে মিলিত করে দেবেন। আল্লাহ তায়ালা চাইলেই পারেন।..." একাধিক ওয়াজে একই কথা।
উদ্যোক্তারা প্রকাশ্যেই বলেন আমরা এলাকায় মাহফিল করি কালেকশনের উদ্যেশ্যে।
২
মুফতি মনসুরুল হক সাহেব ওয়াজের ব্যপারে অনেকগুলো শর্ত বলেছিলেন। এতে আছে:
"লোকদের ওয়াজ মাহফিলের দাওয়াত দিয়ে তাদের থেকে চাঁদা কালেকশন করবে না। কারণ প্রচারপত্রে ওয়াজ শুনানোর ঘোষণা বা ওয়াদা করা হয়। চাঁদার প্রয়োজন হলে জনসাধারণদের ডেকে পরামর্শ সভা করবে এবং সাহায্যের আবেদন করবে। (সূরায়ে বাকারা: ৪০)"
৩
এর সাথে যোগ হয়েছে নিয়ম করে আগে থেকে শর্ত দিয়ে, প্রতিটা মাহফিলে এলাকার রাজনৈতিক নেতাদের এসে পলিটিক্যল বক্তিতা।
অথচ ১০ বছর আগেও ওয়াজ মঞ্চ আর রাজনৈতিক মঞ্চ দুটো দুই প্রান্তে ছিলো।
৪
কিছু বলার নেই। কারন এগুলো আলেমরা করছেন, আলেমরাই দেখবেন। আমার চয়েস কিছু গ্রহন করা। বা যেটা খারাপ মনে করি সেটা বর্জন করা।
এবং পাল্টা যুক্তি দেখালে সে সেই রকম আবার ভুল বুঝবে, যেরকম সে প্রথমবার ভুল বুঝেছে।
কিন্তু তাকে ব্লক করে দিলে। উপরে উল্লেখিত সমস্যাগুলো চলে যায়। তখন বিপরিত কথাগুলো প্রেজেন্ট করতে পারি। নতুন ফিতনার আশংকা ছাড়া।
এখানে আমরা পুর্ববর্তী ফেকাহবিদগণের কিছু অবস্থা লিপিবদ্ধ করছি ৷ এতে জানা যাবে, যারা নিজেদেরকে তাদের মাযহাবের অনুসারী বলে দাবী করে, তারা তাদের প্রতি জুলুম করে এবং কিয়ামতে তারাই হবে এই ফেকাহবিদগণের বড় দুশমন ৷ কেননা, স্ব স্ব এলেম দ্বারা আল্লাহ্ পাকের সন্তুষ্টি ছাড়া পুর্ববর্তী ফেকাহবিদগণের অন্য কোন লক্ষ্য ছিল না ৷
তাদের অবস্থার মধ্যে আখেরাত বিষয়ক শাস্ত্রজ্ঞদের লক্ষণ পরিদৃষ্ট হয়েছে ৷ সেমতে আখেরাত বিষয়ক শাস্ত্রজ্ঞদের লক্ষণ প্রসঙ্গে বর্ণিত হয়ে থাকে , তারা কেবল ফেকাহ্শাদ্রেই মশগুল ছিলেন না ; বরং আধ্যাত্ম্য জ্ঞানেরও চর্চা করতেন৷ এটা ঠিক, এ জ্ঞান সম্পর্কে তারা কোন কিতাব লেখেননি এবং কাউকে এর সবকও দেননি ৷ সাহাবায়ে কেরাম যে কারণে ফেকাহশাস্ত্র সম্পর্কে কোন কিতাব লেখেননি এবং দরস দেননি, সে একই কারণে ফেকাহবিদগণও তা করেননি ৷ অথচ ফতোয়া শাস্ত্রে সব সাহাবীই এক একজন ফেকাহবিদ ছিলেন ৷
এখন আমরা ইসলামী ফেকাহর কিছু অবস্থা বর্ণনা করছি ৷ এতে জানা যাবে, আমরা যা কিছু লিখেছি তা পুর্ববর্তী ফেকাহবিদগণের প্রতি ভৎসনা নয়; বরং তাদের প্রতি ভৎসনা, যারা তাদের অনুসরণ দাবী করে এবং নিজেদেরকে তাদের মতাবলম্বী বলে প্রকাশ করে, অথচ আমলে তাদের বিপরীত ৷
যারা ফকীহগণের উজ্জ্বল নক্ষত্র এবং তাদের অনুসারীদের সংখ্যা বেশী , তারা হলেন পাচ জন ইমাম শাফেয়ী , ইমাম মালেক , ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল, ইমাম আবু হানীফ এবং ইমাম সুফিয়ান সওরী (রহঃ) ৷ তাদের প্রত্যেকেই এবাদত , সংসারত্যগ , আখেরাত বিষয়ক শাস্ত্রে পারদর্শিতা , মানব কল্যাণ সম্পর্কিত জ্ঞান এবং ফেকাহ্ দ্বারা আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি কামনা এই পঞ্চ গুণে বিভুষিত ছিলেন ৷ এই পঞ্চ গুণের মধ্য থেকে বর্তমান যুগের ফেকাহবিদগণ মাত্র একটি গুণে তাদের অনুসরণ করছেন ৷ অর্থাৎ, বিভিন্ন মাসআলার শাখাগত বিষয়াদিতে দক্ষতা অর্জন ও তা নিয়ে নিমগ্ন থেকেছেন ৷ অবশিষ্ট চারটি গুণ কেবল আখেরাতেরই যোগ্য ৷ আর এই একটি গুণ দুনিয়া ও আখেরাত উভয়ের জন্যে হতে পারে ৷ কিন্তু এর মাধ্যমে তারা দুনিয়ার কল্যাণ লাভের জন্যে ঝুকে পড়েছে এবং এই একটিমাত্র গুণের কারণে তারা পুর্ববর্তী ইমামগণের সাথে সামঞ্জস্য দাবী করে ৷ জিজ্ঞাসা করি , কর্মকার কি ফেরেশতাগনের অনুরুপ হতে পারে?
এখন আমরা উপরোক্ত ইমামগণের অবস্থা বর্ণনা করছি ৷ এতে জানা যাবে, চারটি গুণই তাদের মধ্যে বিদ্যমান ছিল ৷ পঞ্চম গুণ অর্থাৎ, ফেকাহশাস্ত্রে দক্ষতা এটা বর্ণনার অপেক্ষা রাখে না৷
অনুবাদ : মাওলানা মহিউদ্দিন।
বিচারে পার্থক্য আছে।
২
কমেন্টে নিউজ, বিয়ের দাবিতে ছেলের বাসায় মেয়ে হাজির। এরকম নিউজ হাজার বার পড়া। তবে এবার আত্মহত্যা করেছে ছেলেটা।
যদি মেয়েটা আত্মহত্যা করতো তবে ছেলের পরিবারের ১০ জনকে পুলিশ গ্রেফতার করে আত্মহ্যার প্ররোচনার জন্য জেল দিতো।
এখন কি আত্মহত্যার প্ররোচনার জন্য মেয়ের জেল হবে না?
Which takes us to the next question.
https://sanjir.com/20/
https://sanjir.com/20/
১
"তুমি কিছু জানো না", "এ দিয়ে তুমি পার পাবে না"।
সে আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলবে। দলের আনুগত্য স্বিকার করে নেবে।
এই ধারার একটা যুক্তি হলো "এই যে কোরআন। আমরা কোনো দিন পড়ে দেখি নাই কি নির্দেশ আছে এতে। আপনার বাপ যদি কোনো চিঠি দেয় এবং আপনি সেটা অনুসরন না করে সকাল বিকাল গড় গড় করে পড়েন, আর চুমা দিয়ে সেলফে তুলে রাখেন তবে আপনার বাপ কি খুশি হবে?"
২
এখানে যুক্তি হলো
১
"এই যে কোরআন। আমরা কোনো দিন পড়ে দেখি নাই কি নির্দেশ আছে এতে। আপনার বাপ যদি কোনো চিঠি দেয় এবং আপনি সেটা অনুসরন না করে সকাল বিকাল গড় গড় করে পড়েন, আর চুমা দিয়ে সেলফে তুলে রাখেন তবে আপনার বাপ কি খুশি হবে?"
Then it played with itself for 4 hours, learning all the ins and outs.
And then it beat all AI chess players worldwide. Didn't need to play with humans, as humans had been inferior to programs since late 90s.
Earlier I disbelieved in what scientists called "Singularity". When computers get more intelligent than humans.
But now can see it's coming.
News link in first comment.
https://sanjir.com/4646/
যারা "কোরআন দিয়ে কথা বলে যে মহিলা" তার কাহিনী শুনার জন্য পাগল হয়ে গিয়েছিলেন তাদের জন্য।
উল্লেখ্য আমি এটা কখনো ফেসবুকে পোষ্ট করি নি। এর পরও খিদমতের নিয়তে বের করে সাইটে পোষ্ট করে দিলাম।
https://sanjir.com/6165/
এবং আরো দোয়ার লিংক যেগুলো আগে পোষ্ট করেছিলাম। সামনে বাকি সবগুলো আসবে ইনশাল্লাহ, এখনো গুছিয়ে তুলছি।
আর যেগুলোর সোর্স আপনার মাজহাব মানহাজের সাথে ম্যচ খায় না, সেগুলো ইগনোর করে যান। ওয়েব সাইটে সব পাবলিক হয়ে আছে। সাধারনতঃ কোরআন হাদিসের বাইরের দোয়াগুলো আমি প্রাইভেট পোষ্টে রাখি।
https://sanjir.com/dua/
https://qz.com/1152683/indian-it-layoffs-in-2017-top-56000-led-by-tcs-infosys-cognizant/
১
সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিন আসে। এখন আগের থেকে আরো দ্রুত গতিতে। বয়স্করা এটা অপছন্দ করে। আগের জীবনে অভ্যস্ত যে।
তবে পরিবর্তন ঠেকাতে পারে না।
২
৮০ র দশকে। ইত্তেফাক অফিসের উল্টো দিকের দেয়ালে বড় করে লিখা "এদেশ থেকে কম্পিউটার-কম্পোজ হটাও!"। সারা জীবন যারা টাইপসেট করে প্রেসে কাজ করেছে তারা পরিবর্তন পছন্দ করতো না।
৩
চাকরির প্রথম থেকেই কম্পিউটারে কাজ করে আসছি। এর চাহিদা সবসময়ে থাকবে বিশ্বাস করি না। কিন্তু কমে বেড়ে হলেও এখনো টিকে আছে।
৪
ছোটকালে মুরুব্বিদের দেখতাম সারা দিন বিরক্তি প্রকাশ করতে "সেই দিন নেই। যেই জামানা পড়ছে।"
আতেল টাইপের কথা মনে হতো। উদ্যশ্য মুরুব্বিয়ানা প্রকাশ। আমি তো এরকমই সবসময় দেখে আসছি। এটাই নরমাল।
এখন আমি সেই মুরুব্বিদের মতো কথা বলি। সে কথা শুনে ছোটরাও কি তাই ভাবে যা আমি ভাবতাম?
৫
পরিবর্তন। আমার ডিগ্রি ম্যকানিক্যল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে। ক্লাসমেট যারা ইন্ডাস্ট্রিতে আছে তারা সবাই খুব ভালো আছে। প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিগুলো থেকে সব ধরনের ডিগ্রি দেয় কিন্তু ম্যকানিক্যল দিতে পারে না -- তাই। সাপ্লাই কম।
৬
পরিবর্তন। এর পর চাহিদা যদি সিফট করে। আমি কি আবার ম্যকানিক্যলে ফিরে যেতে পারবো? এক্সপেরিয়েন্স নেই। নতুন করে আবার ট্রেইনড আপ হবার বয়স নেই।
৭
মনে পড়লো "এদেশ থেকে কম্পিউটার কম্পোজ হটাও!"। এখন সব ছাপাই কম্পিউটার কম্পোজে।
সত্য হলো পরিবর্তন ঠেকানো যায় না। নিজেকে পরিবর্তিত হতে হয়।
১
Good, বললাম: বলেন।
এর পর আধা ঘন্টা ধরে ব্যখ্য করলেন। এমন জিনিস যা আমি আগে থেকে জানি।
কথা শেষ? প্রশ্ন আছে?
এর পর আবারো আধা ঘন্টা ধরে আগের কথা রিপিট করলেন। উনার সন্দেহ উনি আমাকে কনভিন্স করতে পারছেন না। কারন আমি উনার কথা বুঝতে পারছি না।
কিভাবে বুঝলেন আমি বুঝি নি? আমি এতক্ষন মুখ খুলিনি। আর এগুলো আমার কাছে নতুন কোনো কথা না।
২
এক ঘন্টা উনার কথা শোনার পর।
এখন মুখ খোলবো? উনার কথা শেষ হয়েছে?
আমি আস্তে মুখ খুললাম। উনি দ্রুত আমাকে থামিয়ে দিলেন।
বুঝালাম উনার লক্ষ্য আমার কাছ থেকে উনার মতের পক্ষে সমর্থন আদায় করা। উনি এর বাইরে কিছু আমার কাছ থেকে জানতে চাচ্ছেন না।
আমার কাজ হলো বসে বসে উনার কথা শুনা। বিলাতিরা যাকে বলে কাউন্সিলিং।
৩
এই পর্ব শেষ হলো।
কিছু দিন পর আরেকজনের ফোন, "আপনার সাথে এই বিষয়ে কথা বলতে চাই।"
এখন তাদের নিজেদের মাঝে ফাইট লাগলে কি আমাকে এর জন্য দায়ি করতে পারবে?
থিউরিটিক্যলি না। প্রেকটিক্যলি হ্যা। ফেসবুক যুগের আগে এরকম কয়েকবার হয়েছিলো।
Lets see. সাধারনতঃ বের হয়ে আসার ২ মাস পরে হয়।
১
: গাড়ি এখন সব ইলেক্ট্রিক আর হাইব্রিড। জেনারেটর? সোলার আর উইন্ড পাওয়ার। একটা উইন্ডমিলের ডায়নামো ইলেক্ট্রিক ইঞ্জিনিয়ারিং। আর টাওয়ার স্ট্রাকচার, বিল্ডিং? সেগুলো সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদের কাজ। সোলার পাওয়ারের কথা আর বললাম না।
এই সব ডিজিটাল যুগে আপনারা এখনো পড়ে আছেন দু'শ বছর পুরানো স্টিম ইঞ্জিন আর বয়লার নিয়ে।
২
: ঠিক। কিন্তু ভাই ধরেন একটা যুদ্ধ লাগলো। বন্দুক পিস্তল বানাবে কে? ম্যকানিক্যল ইঞ্জিনিয়াররা। মেশিন গান সেটাও ম্যকানিক্যল। বোমা গ্রেনেড মর্টার মাইন? সব ম্যাকনিক্যল। এমন কি এ সব তৈরির ফেকটরি যদি বানাতে হয় তাবে সেটাও ম্যকানিক্যল।
দেশ রক্ষার জন্য হাজার হাজার ট্যংক, ফাইটার, যুদ্ধ জাহাজ লাগবে? সব ম্যকানিক্যল। এগুলো নষ্ট হয়ে গেলে সারাতেও ম্যকানিক্যল ইঞ্জিনিয়ার।
আধুনিক যুগে আসেন। মিসাইল, এন্টিমিসাইল? এগুলো কি ইলেক্ট্রিক ইঞ্জিনিয়াররা করবে নাকি ম্যকানিক্যল?
৩
: হুম!
সিভিল ইঞ্জিনিয়াররা গড়ে।
ম্যকানিক্যলরা ধ্বংশ করে।
#funpost
https://sanjir.com/story/
হজ্জের উপর টিপস এবং অনেক ধরনের কথা। ৫৫ টি পোষ্ট
https://sanjir.com/hajj/
দোয়ার সবগুলো এখন ভিজিব্যল। কারন পেইজিং দিয়ে দিয়েছি। পরের পেইজে যাবার উপায়। আগে এটা ছিলো না। শুধু প্রথম পেইজ দেখাতো।
https://sanjir.com/dua/
ফেসবুকের উপর উনার মত। উনি এর ব্যবহারকে ডিসকারেজ করেন।
দ্বিতীয় অংশে সম্ভবতঃ রোহিংগাদের কথা বলছেন। তাদের যে দোষ সেটা যদি আমাদের মাঝে থাকে তবে আমাদেরও সেই অবস্থা হবে যেটা তাদের হয়েছে।
দোষগুলো কি? কিছু বলেছেন। মাত্র ১ মিনিটের ভিডিও
১
দলে ঢুকা সহজ। বেরুনো কঠিন।
যে যেই কাজে লিপ্ত থাকুক না কেন, সবগুলো দল নিজেদের কাজকে জিহাদ বলে বিশ্বাস করে। তাই পরবর্তি যে কোনো সময়ে বেরিয়ে আসতে চাইলে জিহাদের ময়দান থেকে পলানোর অপরাধে আপনাকে অপরাধী করা হবে।
২
দলের মন্দগুলো আপনাকে গ্রহন করতে হবে।
ঢোকার আগে শুধু ভালো গুলো বাছাই করে নেবার সুযোগ আছে। ঢোকার পরে সেটা থাকবে না। ভালো মন্দ দুটোকেই গ্রহন করতে হবে। নয়তো দলের ঐক্য নষ্ট হবে। আপনি হবেন ফিতনার কারন।
৩
নিরিহদের পেছনে লাগতে হতে পারে।
কারন প্রতিটা দলেই পলিটিক্স আছে। নেতৃত্ব নিয়ে কোন্দল। দলের সদস্য হিসাবে আপনাকে দল বাচাতে এর বা ওর পক্ষ নিয়ে বাকিদের বিপক্ষে কাজ করতে হবে।
৪
বায়াত দিলে আর ভাঙ্গতে পারবেন না।
যতক্ষন না যাকে বায়াত দিয়েছেন তার মৃত্যু হয়। তার সব হুকুম আপনি মেনে নিতে বাধ্য যদি না সেটা সরাসরি ইসলাম বিরোধি হয়।
আল মিকদাদ বিন আসওয়াদ বলেছেন: আল্লাহর নামে শপথ করে বলছি, আমি শুনেছি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লিম বলেছেন,
“সেই সুখী, ফিতনায় যে কোন পক্ষ নিল না
সেই সুখী, ফিতনায় যে কোন পক্ষ নিল না
সেই সুখী, ফিতনায় যে কোন পক্ষ নিল না
আর যাকে আঘাত করলো, সে সবর করলো, সেও কত ভাল।”
আবু দাউদ: ৪২৬২
http://sunnah.com/abudawud/37/24
আগের মতো আর উৎসাহ পাচ্ছি না।
সামনের বছর কি নিয়ে আসে সেটা দেখার আশায়।
নতুন মাসের কিছুদিন পর হবে Blue Moon. একই মাসে দুটো Full Moon.
সামনে ২০২৮ সাল যখন শেষ হবে, সে রাতে হবে পূর্ন চন্দ্র গ্রহন।