দ্বিতীয় কথা হলো, পাচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে হবে, ছেলেদের মসজিদে গিয়ে। মেয়েদের বাসায় ওয়াক্ত হবার প্রথম দিকে।
বিভিন্ন মুসলিমদের নিচের কথাগুলোতে যেন ধোকায় না পড়ে যাই।
"কোরআনে কোথাও নামাজ পড়ার কথা নেই। নামাজ কায়েম করার কথা আছে।"
পুরনো তফসিরের বইগুলোতে নামাজ কায়েম অর্থ ওয়াক্ত মত মনোযোগ দিয়ে ভয়ের সাথে নিজে নামাজ পড়ার কথা আছে।
"শুধু নামাজ-রোজা দিয়ে কেউ জান্নাতে যেতে পারবে না।"
এক সাহাবী বলেছিলেন আমি শুধু নামাজ রোজা হজ্জ জাকাতের ফরজগুলো করবো। রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেন সে যদি এইভাবেই করে তবে সে জান্নাতি।
"ভিন্ন কিছু কাজের এত বেশি সোয়াব যে নফল-নামাজ রোজা এর ধারের কাছে আসে না।"
রাসুলুল্লাহ ﷺ এর থেকে বেশি জিহাদ আমরা কেউ করি নি। এর পর ও উনি রাতে এত লম্বা নামাজ পড়তেন, যা আমরা বাসায় থেকেও পড়ি না।