১
একটা সময় ছিলো যখন বলা হতো : এই কথাগুলোর কোনো দাম নেই, কারন এগুলোর উপর কোনো সাইন্টিফিক রিসার্চ নেই।
সাইন্টিফিক রিসার্চ হওয়া যখন এক্সেপ্টেন্সের মাপকাঠি হয়ে গেল তখন সব অলি গলিতে সান্টিফিক রিসার্চ সেন্টার তৈরি করে হাবি জাবি সব কিছু রিসার্চড বলে দাবি করা আরম্ভ হয়।
এটা ৮০ এর দশকের কথা।
২
সাইন্টিফিক রিসার্চ যখন ওভার এমফেসাইজের কারনে নষ্ট হয়ে যায়। তখন দাবি উঠে : শুধু রিসার্চ করলেই হবে না। জর্নালে ছাপাতে হবে। নচেৎ এগুলোর কোনো দাম নেই।
আরম্ভ হয় পয়সা দিযে জর্নালে ছাপানোর ব্যবসা। অলিতে গলিতে সাইন্স জর্নালের কারখানা।
৩
অবস্থা দেখে দাবি তোলা হয় এগুলো পিয়ার রিভিউড হতে হবে। অর্থাৎ আপনার মত আরো দুই পন্ডিত এই পেপার পড়ে সার্টিফাই করতে হবে এটা ঠিক।
আরম্ভ হয় সার্কুলার পিয়ার রিভিউ ব্যবসা। আমি আপনারটা পিয়ার রিভিউ করে দেবো তাহলে আপনাকেও আমারটা করে দিতে হবে।
৪
শিক্ষা কি?
যখন একটা ক্রাইটেরিয়াকে সঠিক হবার ব্যপারে অভাব এমফেসাইজ করা হয়, তখন সেটা নষ্ট হয়ে যায়। কারন ঐখানে ছাড়া আর অন্যখানে সুযোগ নেই। তাই ভালো মন্দ সবাই সেটার উপর ঝাপিয়ে পড়ে যে করে হোক কিছু একটা করার জন্য।
৫
আমাদের বর্তমানের সাথে মিল?
মুরুব্বিদের কথাই সঠিক ধরে নিয়ে যখন অতিরিক্ত মানুষ তাদের কাছে ভিড় করা আরম্ভ করে, তখন তাদের মাঝে অন্তর্দন্ধ দেখা যায়। যেমন বর্তমানে তবলিগে।
নেক্সট?
আমার ধারনা দেওবন্ধ ঘরানা নেক্সট। কারন বাংলাদেশ সরকার থেকে আরম্ভ করে জিহাদিস্টরা, এমন কি মোদি সরকার পর্যন্ত তাদের সমর্থনের আশায় বসে আছে। যেরকম আগে কখনো দেখা যায় নি।
কি হতে পারে? একটা দ্বন্ধ দেখা দিতে পারে। ভাঙ্গন, ফিতনা। হয়তো।
Just keep watching.
- Comments:
- ^ একটা বানাম ভুল ছিল। যেটা এখন ঠিক করে দেয়া হয়েছে।