ক্লাসিক :-P
- Comments:
- মাক্কী, মাদানী, বাগদাদী, নিশাপুরী --- এগুলো খেলে পোকা হবে?
- নিহত প্রকাশকের পিতা
"মার্কেটের ১ম তলায় গদ্যপদ্য প্রকাশনীতে মালিক আছে কিনা জানতে চাইলে চমকে যান হাবিবুর রহমান নামের দোকানের ম্যানেজার। চেহারায় স্পষ্ট হয়ে ওঠে আতঙ্কের ছাপ। অবস্থা দেখে সাংবাদিক পরিচয় দেয়ার পর তিনি কিছুটা আশ্বস্ত হন।"
- নিউজ, আতঙ্কে প্রকাশকরা
"আমরা দেশকে বিভক্ত করে দিয়েছি। আমরা দুই পক্ষেই আমাদের সন্তানদের হারাতে থাকব। আমরা কাঁদতে ভুলে যাব। নিজ নিজ সন্তানের লাশ কাঁধে নিয়ে গোরস্থানের দিকে যাব, আর সন্তানের রক্তে আমাদের শরীর ভিজে যাবে। আমি দেখছি, বিভক্ত ও দ্বিখন্ডিত বাংলাদেশে দুই দিক থেকে দুটো মিছিল গোরস্থানের দিকে যাচ্ছে"
- ফরহাদ মজহার
এবং আরো বলা হয়েছে,
"ঐশ্বর্য অর্থ-সম্পদের প্রাচুর্যে হয় না। মনের ঐশ্বর্যই প্রকৃত ঐশ্বর্য।"
(সহীহ বুখারী, হাদীস : ৬৪৪৬, সহীহ মুসলিম, হাদীস : ১০৫১)
আয়ের মত ব্যয়ের ক্ষেত্রে রয়েছে মধ্যপন্থার নির্দেশ। ইরশাদ হয়েছে,
(দয়াময় আল্লাহর বান্দা তারা ...) এবং যারা ব্যয় করার সময় অপব্যয় করে না এবং কার্পণ্যও করে না; বরং তারা আছে এতদুভয়ের মাঝে মধ্যম পন্থায়। (ফুরকান : ৬৭)
আরও ইরশাদ হয়েছে,
"(কৃপণতাবশে) নিজের হাত ঘাড়ের সাথে বেঁধে রেখ না এবং (অপব্যয়ী হয়ে) তা সম্পূর্ণ খুলেও রেখ না। যদ্দরুণ তোমাকে নিন্দাযোগ্য ও নিঃস্ব হয়ে বসে পড়তে হবে।" (বনী ইসরাঈল : ২৯)
মোটকথা কার্পণ্যও নয় ও অপব্যয়ও নয়। বরং সুচিন্তিতভাবে যেখানে যা প্রয়োজন তা ব্যয় করাই ইসলামের নির্দেশ। এটাই মধ্যপন্থা। এভাবে চললে উপার্জনে বরকত হয় ও অর্থকষ্ট থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
"যে ব্যক্তি পরিমিত ব্যয় করে সে নিঃস্ব হয় না।"
(মুসনাদে আহমদ, হাদীস : ৪২৬৯ তবারানী কাবীর, হাদীস ১০১১৮; শুআবুল ঈমান, বায়হাকী, হাদীস : ৬১৪৯)
(collected)
দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ আরম্ভ হয়েছিলো শাহবাগ থেকে। আজ তিন বছর। এখনো চলছে।
ব্যড নিউজ ইজ, বিজয়ের পতাকা সবসময় এক দলের হাতে থাকে না। এটা পেন্ডুলামের মত ভালো দল, মন্দ দল দুই দিকেই দুলতে থাকে।
এখন অন্য পক্ষের বিজয়ের একটা খবরের প্রত্যাশায় আছি।
এই পৃথিবীতে ভালো জিনিষ ক্ষনস্থায়ি হয়। পৃথিবীর শেষ হলো ধ্বংশে।
Fusion reactors, in contrast to fission reactors, don't produce any radioactive byproduct. But the technology, though possible in theory, never worked in any man made machine.
I had high hopes in the 80s that humans would be producing fusion power by 2020, but that isn't going to happen. Another failed future prediction.
তাই ইমরান সরকারের দিকে তাকিয়ে ছিলাম জানতে কালকে বাচ্চাদের স্কুল হবে কি হবে না।
হরতাল নিশ্চিৎ হয়ে বললাম, "কালকে বন্ধ।" এবং বাচ্চাগুলো তাদের রুটিন মত হো...ও....ও আরম্ভ করেছে।
হরতাল ডাকার দরকার পড়লো কেন? শাহবাগের কি হলো? সেখানে অন্দোলন ও মিটিং এর কি হয়েছে? সেগুলো জমছে না কেন? রিসেন্টলি কেউ ট্রাই করেছিলো?
মনে পড়লো ট্রাই করেছিলো। মানুষ্যবিহীন ময়দানে ছয়টা মাইক ছয়টা বেনারের আন্ডারে তিন দিন বাজার পর পুলিশ সবগুলো তুলে দিয়েছিলো।
জায়গাটার নাম আর প্রজন্ম চত্বর হতে পারলো না। লোকগুলোর নাম বরং শাহবাগী হয়ে গেলো।
And quiet flows the Don.
কিন্তু এখন তেলের দাম পড়ে যাবার কারনে সৌদি অনুদান শুকিয়ে যাচ্ছে। মিশরের দেউলিয়া হবার আশংকা বাড়ছে। এখন তিন মাস আমদানি খরচ চালানোর মত টাকা আছে শুধু।
http://money.cnn.com/2015/11/02/investing/egypt-cash-crunch-oil/
The one, যে বলে আমি নাকি "সস্তা" লাইকের জন্য ফেসবুক করি।
লাইকের জন্যই যদি আমি ফেসবুক করতাম তবে আমার পোস্টগুলো হতো এরকম :-P
There are two groups in action. Though both are in killing spree, they are not related with each other and their motives and targets are quite different.
Every time some of them are caught, I start to believe it's over. They are gone. Untl the tide hits with a greater force the next month.
http://bangladeshpolitico.blogspot.com/2015/11/eleven-things-you-need-to-know-about.html
২। তারেক রহিমের স্ত্রী বলছে সে কানাডা থেকে এখানে আসতে পারছে না কারন সে হিন্দু, এবং এ দেশে হিন্দু মুসলিম বিয়ে টলারেট করা হয় না।
http://globalnews.ca/news/2316823/montreal-woman-pleads-for-help-after-husband-attacked-in-bangladesh/
"IS claims attack on police checkpoint in BD capital."
Local news coverage:
http://www.mzamin.com/details.php?mzamin=MTAwMDEw&s=OA==
https://twitter.com/siteintelgroup/status/662076116509716480
বেশি লিখলে প্রথমেই বাদ।
কম পরিমানে লিখলে, ঠকে গেলাম।
ব্যটারা আগে থেকে বলে দেয় না কেন যে এই পোস্টে এই স্যলারি?
পছন্দ হলে এপ্লাই করবো, নচেৎ না। :-D
Face palm :-/
But the truth is, it has been shoot in the real world.
Video showing two men with jetpacks flying alongside a huge jetliner.
বলে ভদ্রলোক মন খারাপ করে চুপ করে গেলেন :-P
মনে হচ্ছে আমি ছাড়া অনলাইনের ইসলামিস্ট আর সবাই কেমন যেন একটা আইডোলজির দিকে সিফট করছেন যেটার ঘোড়া বহুদূর পর্যন্ত দৌড়ে যেতে পারে। আনচার্টেড টেরিটরিতে।
তবে কি আমি ভুল? জানি না। তবে এতটুকু বুঝতে পারছি এটা একটা "ফিতনা"। তাই আমার জন্য চুপ করে যাওয়া ভালো।
এখন থেকে এই টপিকের উপর আলোচনা বাদ দেবো? শুধু সাইন্স আর জোকস দেবো কমেন্টে?
জানি না। তবে ফিতনা: Increasing.
Habib
President of Facebook Commentators
একটা শ্রেনী সত্যি সত্যি চাকরি বা ব্যবসা করার যোগ্যতা রাখে না। তাদের সারা জীবন সাহায্য করে যেতে হয়।
NY Times: Bangladesh on the Brink
http://www.nytimes.com/2015/11/05/opinion/bangladesh-on-the-brink.html
_________
The Economist: Fear in the shadows
http://www.economist.com/news/asia/21678003-series-murders-puts-writers-and-bloggers-edge-fear-shadows
_____________
NY Times: Fear and Silence in Bangladesh as Militants Target Intellectuals
http://www.nytimes.com/2015/11/04/world/asia/bangladesh-terrorism-ansar-al-islam.html
এখানে এমন কিছু বিষয় উল্লেখ রয়েছে যেগুলো দেশের পত্রিকাগুলো সেন্সর করে দিয়েছে। যেমন মহিলা টকশো উপস্থাপিকাদের হুমকি প্রদান।
________
Montreal woman pleads for help after extremists attack husband in Bangladesh
http://globalnews.ca/news/2316823/montreal-woman-pleads-for-help-after-husband-attacked-in-bangladesh/
তারেক রহিমের স্ত্রী বলছে সে কানাডা থেকে এখানে আসতে পারছে না কারন সে হিন্দু, এবং এ দেশে হিন্দু মুসলিম বিয়ে টলারেট করা হয় না।
এখন সবকিছু যখন বেরিয়ে এসেছে এখন তারা খড়কুটু ধরে পরিত্রান খুজছে। এদিকে একের পর এক এয়ারলাইন তাদের মিশর ফ্লাইট বাতিল করছে। বিদেশিরা আটকা পড়েছে, টুরিস্টরা কানে ধরছে আর মিশরে আসবে না।
টুরিজমে বিশাল ধ্বস নামবে এখন। এবং টুরিজম হলো মিশরের জিডিপির ৫%। এম্পয়মেন্টের ১০%।
আর "কন্সটানটিনোপোলের" নাম বদলিয়ে রাখে "ইস্তাম্বুল"।
পুরানো নামগুলো হাদিস সমুহে পাওয়া যায়। ঐ নামেই এই যায়গাগুলো পরিচিত ছিলো যুগ যুগ ধরে।
তারা পাবলিকের ট্যক্সের টাকার বখরা চাচ্ছে। জনগনের সেবা করতে চাইলে নিজের পকেটের টাকা দিয়ে সেবা করুন।
নাস্তিক হত্যা জায়েজ নাকি না-জায়েজ সেটা নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে। কিন্তু তাদের হত্যা নাজায়েজ যদি ধরি, তবুও আমি তাদের হত্যায় দুঃখিত না।
চাপাতি যার যার হলেও, আনন্দ সবার। এক্ষেত্রে সরকারের সাথে আমি একমত।
http://onlinebangla.com.bd/post/13369/কিছুদিন-ইন্টারনেট-বন্ধ-রাখার-ইঙ্গিত-প্রধানমন্ত্রীর
নিজের পিঠে নিজেকে মারতে ইচ্ছে করছে। ফেসবুকের আর সবার মত এই আইডির ফলোয়ার আমি হয়েছিলাম জাস্ট তামাশা দেখার জন্য।
এখন দেখছি আল্লাহ তায়ালা আমার কাজকেই তামাশা বানিয়ে আমার দিকে ছুড়ে দিলেন।
আপনি দেখি আসাবিয়... থুক্কু :-P
- Douglas Adams
- ‘আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ (রা)’
জ্বলন্ত আগুনে পানি ঢেলে দিলে যে অবস্থা হয়, ইবন মাসউদের (রা) নাম শুনে তাঁরও সে অবস্থা হলো। তাঁর রাগ পড়ে গেল। তিনি স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে পেলেন।
তারপর বললেনঃ ‘তোমার ধ্বংস হোক! আল্লাহর কসম, এ কাজের জন্য তাঁর চেয়ে অধিক যোগ্য কোন ব্যক্তি বেঁচে আছে কিনা আমি জানিনা। এ ব্যাপারে তোমাকে আমি একটি ঘটনা বলছি।’
উমার (রা) বলতে লাগলেন – “একদিন রাতের বেলা রাসূল (সা) আবু বকরের (রা) সাথে কথাবার্তা বলছিলেন। তাঁরা মুসলমানদের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করছিলেন। আমিও তাঁদের সাথে ছিলাম। কিছু সময় পর রাসূল (সা) বের হলেন, আমরাও তাঁর সাথে বেরুলাম। বেরিয়েই আমরা দেখতে পেলাম, এক ব্যক্তি মসজিদে নামাযে দাঁড়িয়ে; কিন্তু আমরা তাঁকে চিনতে পারলাম না। রাসূল (সা) দাঁড়িয়ে কিছুক্ষণ তাঁর কুরআন তিলাওয়াত শুনলেন। তারপর আমাদের দিকে ফিরে বললেনঃ ‘যে ব্যক্তি বিশুদ্ধভাবে কুরআন পাঠ করে আনন্দ পেতে চায়, যেমন তা অবতীর্ণ হয়েছে, সে যেন ইবন উম্মু আবদের (আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ) (রা) পাঠের অনুরূপ কুরআন পাঠ করে।’
এরপর আবদুল্লাহ ইবন মাসউদ (রা) বসে দু’আ শুরু করলেন। রাসূল (সা) আস্তে আস্তে তাঁকে লক্ষ্য করে বলতে লাগলেনঃ ‘চাও, দেওয়া হবে, চাও, দেওয়া হবে।’”
উমার (রা) বলেন, আমি মনে মনে বললাম, আল্লাহর কসম, আমি আগামীকাল প্রত্যুষেই আবদুল্লাহ ইবন মাসউদের (রা) নিকট গিয়ে তাঁর দু’আ সর্ম্পকে রাসূলের (সা) মন্তব্যের সুসংবাদটি তাঁকে দিব। সকাল সকাল আমি তাঁর কাছে গেলাম। গিয়ে দেখি আবু বকর সিদ্দীক (রা) আমার আগেই তাঁর কাছে পৌঁছে গেছেন এবং তাঁকে সুসংবাদটি দিয়ে ফেলেছেন। সত্যিই যখনই কোন সৎকাজে আবু বকরের (রা) সাথে আমি প্রতিযোগিতা করেছি তখন তিনিই প্রতিটি ক্ষেত্রে বিজয়ী হয়েছেন।
- আসহাবে রাসূলের জীবনকথা, ১ম খন্ড/মুহাম্মাদ আবদুল মা’বুদ/বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার, ঢাকা
(collected)
বৃটিশ আমলে সম্ভবতঃ ১৮৬০ সালের দিকে বাংলাকে দুইভাগে ভাগ করা হয় ধর্মের উপর। কলকাতা সাইডটা হলো হিন্দুদের পশ্চিম বাংলা। আর রাজশাহী থেকে এই দিকটাতে মুসলিমদের পূর্ব বাংলা।
মগের মুল্লুকে গণতন্ত্র আসলেও, আমাদের পূর্ব বাংলায় গনতন্ত্র সরিয়ে এখন ফ্যসিবাদ এসেছে।
অভিযোগ করছি না। আল্লাহ তায়ালা যে প্রশ্নপত্র দিয়ে যে এলাকার মানুষকে যখন পরিক্ষা করতে চান উনি করেন। "প্রশ্ন কেন কঠিন হলো" এই অভিযোগ না করে পরিক্ষার উত্তর লিখার দিকে মনোনিবেশ করা উচিৎ।
ফিরে এসে খবরে দেখি ঢাকা ক্যন্টনমেন্টের পাশে মিলিটারি পুলিশ ছুরিকাহত।
শেষ হলো? নাকি আরো ঘটনা আছে সামনে?
জানি না।
- Kai Kaus
- এরা এমন একটা গ্রুপ যারা বিশ্বাস করে নামাজ পড়া যেমন ফরজ। মানে যে সরকার ক্ষমতায় থাকুক না কেন, বা একজন সুস্থ অসুস্থ যাই হোক না কেন প্রত্যেককে সবসময় নামাজ পড়ে যেতে হবে, তেমনি প্রত্যেককে সবসময় জিহাদ করে যেতে হবে।
- কিন্তু তাই বলে মুসলিমদের বিরুদ্ধে?
- এখানেই "গণতন্ত্র কুফর" এই কথাটার মূল ইসুগুলো চলে আসে বৎস,
বলে আমি হাসলাম।
I remember reading this article in 1995, online, when it first came out. Then had been reading it ever since.
Everything the writer predicted, word by word, which was supposed to NOT happen, is actually what happened, and is what the Internet currently stands as. :-P
http://www.newsweek.com/clifford-stoll-why-web-wont-be-nirvana-185306
যখন ছাত্র ছিলাম তখনকার একটা জনপ্রীয় কবিতা। Hated it at that time.
এটা আরেকটা।
"ছেলেবেলায় এক বোষ্টুমী তার আগমনী গান হঠাৎ থামিয়ে বলেছিলো
শুক্লা দ্বাদশীর দিন অন্তরাটুকু শুনিয়ে যাবে
তারপর কতো চন্দ্রভূক অমাবস্যা চলে গেলো,
কিন্তু সেই বোষ্টুমী আর এলোনা
পঁচিশ বছর প্রতীক্ষায় আছি।
কেউ কথা রাখে নি, কেউ কথা রাখে না।"
Hated that one too. With a passion. :-P
রুচি আর পছন্দের কোনো পরিবর্তন হয়েছে এর মাঝে?
জানি না :-P
টেস্টটিউবে বেবিকে ফার্টিলাইজ করে, ইমপ্লেন্ট করা হয় ভাড়াটে এক মায়ের মাঝে।
দাসি -> মিলছে।
সে তার মা না, জাস্ট "প্রসব করছে" -> মিলছে।
Just a though.
খুতবার আগে বাংলা বয়ান করা জায়েজ নাকি না জায়েজ এটা নিয়েও এক সময় তর্ক ছিলো। ৮০র দিকে ঢাকার মসজিদে বাংলা বয়ান অনেক মসজিদে হতো না।
কিন্তু এখন এমন দাড়িয়েছে যে বাংলা বয়ানটাই অনেকটা জুম্মা খুতবার মত হয়ে গিয়েছে। আরবী খুতবাটা সংক্ষিপ্ত এবং নিয়ম রক্ষার জন্য।
তাহলে কি আমি বাংলা বয়ানটাকে খুতবা ধরবো যেটা শুনা ওয়াজিব? নাকি দ্বিতীয় আজানের পরের আরবী খুতবা এখনো ওয়াজিব? বাংলাটা অপশনাল?
এটার উপর নির্ভর করে বাংলা বয়নের সময় সুরা কাহাফ পড়া বা নামাজ পড়া জায়েজ হবে কিনা। এবং জুম্মার প্রথম আজানকেই এই যুগে "ইদা নুদিয়া লিস সলাহ..." ধরা হবে কিনা।
উত্তরটা জানা নেই। তবে জানতে ইচ্ছে করছে খুব।
That we believe ourselves to be on the correct path is no guarantee that we actually are.
Acceptance from Allah leads to Victory. Otherwise it's a losing war.
It's bad news all over the world.
আরো বেশি ক্ষুধা থাকলে গরম রুটিও লাগে না। ঠান্ডা শক্ত রুটিও চিবানো যায়।
http://habibur.com/article/id.4a17b466-45a6-483d-a117-7431b29af6e1/
http://habibur.com/article/id.4a17b466-45a6-483d-a117-7431b29af6e1/
http://www.thedailybeast.com/articles/2015/11/10/the-taliban-turn-on-each-other-but-that-may-not-be-good-news.html
http://www.thedailybeast.com/articles/2015/11/10/the-taliban-turn-on-each-other-but-that-may-not-be-good-news.html
- পেরিসের শহরতলিতে দিকে দিকে বাসায় অগুন দেয়া হচ্ছে। এই সব জাগায় মুসলিমরা থাকে।
- ফ্রান্সে একটা বুলেট ট্রেন লাইনচ্যুত হয়ে ৫ জন নিহত। তাদের বিপদ কাটছে না।
- রাশিয়া, ইন্ডিয়া, ইতালি, বাংলাদেশ সহ প্রত্যেকটা দেশ মনে করছে এর পরের টার্গেট তারা। আতংকে আছে।
- সবচেয়ে বড় বিপদে আছে এই মুহুর্তে মুসলিমরা যারা পশ্চিম দেশগুলোতে বসবাস করছে। মুক্তমান আর দাসত্বমনা যাই হোক না কেন। গলায় ক্রুশ না ঝুলানো পর্যন্ত সব এশিয়ানই মুসলিম।
- ফ্রান্স কিভাবে প্রতিশোধ নেবে এখনো কোনো আইডিয়া নেই। Waiting.
সে জন্য কিছু সমর্থনও করি না, বিরোধিতাও করি না।
শুধু দেখে যাই কি হচ্ছে। এবং ধারনা করার চেষ্টা করি এর পর কি হতে পারে।
অধিকাংশ সময় যা ধারনা করি তা হয় না। কিন্তু তার পরও এসব ঘটনা আমাকে এক্সাইটেড করে। "এরকম হতে পারে, সেটা তো আমি চিন্তে করি নি!" --- এই ভেবে।
// armchair analyst.
لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ الْعَظِيمُ الْحَلِيمُ
لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ
لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ رَبُّ السَّمَوَاتِ
وَرَبُّ الْأَرْضِ
وَرَبُّ الْعَرْشِ الْكَرِيمِ
- বুখারি ও মুসলিম।
http://sunnah.com/muslim/48/113
#HabibDua
রাসূলুল্লাহ সাঃ এরশাদ করেন, কিয়ামতের দিন মানুষের মাঝে সর্বপ্রথম হত্যাকান্ড সম্বন্ধে ফায়সালা হবে।
সেদিন একজন লোক আরেকজন লোকের হাত ধরে আল্লাহ তাআলার দরবারে উপস্থিত করে বলবে, "হে আল্লাহ! এই লোকটি আমাকে হত্যা করেছে।"
আল্লাহ তাআলা ঐ লোককে বলবে, "তুমি তাকে কেন হত্যা করেছ?"
জবাবে সে বলবে, "ইয়া রব! অমুক লোকের সম্মান বৃদ্ধি করার জন্য আমি তাকে হত্যা করেছি।"
অতঃপর আল্লাহ তাআলা বলবেন, "নিঃসন্দেহে তুমি তোমার আমলকে বরবাদ করে দিয়েছ।"
তেমনিভাবে অন্য আরেকজন লোক আরেকজনকে পাকড়াও করে বলবে, "হে আল্লাহ! এই লোকটি আমাকে হত্যা করেছে।"
তাকে দেখে আল্লাহ তাআলা বলবেন, "তুমি তাকে কেন হত্যা করেছ?"
সে জবাবে বলবে, "হে আল্লাহ! আমি আপনার সম্মান বৃদ্ধি করার জন্য তাকে হত্যা করেছি।"
জবাবে আল্লাহ তাআলা বলবেন, "আমার সম্মানতো আগে থেকে বৃদ্ধি হয়ে আছে।"
________
আল ফিতান - নুয়াইম বিন হাম্মাদ। হাদিস: ৪৬৪
সহি জয়িফ তাহকিক করা হয় নি।
আজকে দুপুরে ঘন্টাখানেকের জন্য সারা দেশে ইন্টারনেট বন্ধ করে দেয়া হয়েছিলো। মনে করেছিলাম ইন্টারনেট সরকার আর দেবে না। আমাদের মত প্রোগ্রামারদের দেশ ছাড়তে হবে। এখন ইন্টারনেট যে ফিরত দিয়েছে তাতেই খুশি। :-P
গুদবাই ফেসবুক প্রেন্ডস! Cheers (Y)
আমার ফেসবুকের সব আইপি ব্লকড। এসএসএইচ টানেল ইউজ করছি।
জাস্ট আরম্ভ হলো। এটা যখন এক্সট্রিমে যাবে তখন পশ্চিম বিশ্বের সকল "আরবদের" হত্যা করা হবে। যেটা কিনা এক হাদিস বলা হয়েছে।
তবে অতটুকু যেতে আরো অনেক দেরি আছে।
Watching.
এবং অবস্থা দৃস্টে মনে হচ্ছে ঘটনা সবে আরম্ভ :-P
Desktop এ Use proxy server এ গিয়ে Automatically load Proxy setting from URL: এ গিয়ে এই URL টা বসাতে হবে।
http://habibur.com/proxy/
এর পর ফেসবুক ব্রাউজ করতে থাকলে অটমেটিক প্রক্সি দিয়ে যাবে। অন্য সাইটগুলো ডাইরেক্ট লিংক হবে [প্রক্সি বাই পাস করে]
ডেস্কটপ/ল্যপটপে এটা কাজ করবে। Android এ Auto Proxy এর সাপোর্ট নেই।
চেক করে দেখেছি কাজ করে। এটা এখন ওপেন প্রক্সি। মানে যে কেউ ইউজ করতে পারবে।
iOS এ:
Settings -> WiFI -> যে কানেকশনটা ব্যবহার করছেন সেটা টাচ করতে হবে -> Proxy -> Auto -> URL: এখানে লিখতে হবে "http://habibur.com/proxy/"
OSX এ:
Apple -> System Preference -> Network -> WiFI -> Proxies -> Automatic Proxy Configuration চেক করার পর একটা বক্স আসবে -> Proxy configuration file URL: লিখতে হবে "http://habibur.com/proxy/"
Ding dong.
http://mzamin.com/details.php?mzamin=MTAyMjgx&s=Mg%3D%3D#.Vk4rMXZCegI.facebook
"Thus, the soldiers of the Khilafah in Bengal pledged their allegiance to the Khalifa Ibrahim, unified their ranks, nominated a regional leader, gathered behind him, dissolved their former factions, performed the necessary military preparations, and hastened to answer the order from the Islamic State leadership, by targeting the..."
Things seem to have moved a lot behind the scene, which I was totally unaware of. Not sure how much of that is true though.
Watching.
তেমনি ফেসবুক ব্লক করা মানে এই না যে ফেসবুক বেনড। অন্য ফ্লাইটে যেতে পারেন।
"বছর দশেক আগে এক মামলায় একজন মালয়েশিয়া প্রবাসী দীর্ঘ নয় বছর পর ঈদের ছুটিতে মাত্র পনের দিনের জন্য দেশে এসে হত্যা মামলার আসামি হয়ে যায়। কিন্তু ঘটনার আসল মোটিভ ছিল ওই প্রবাসীর নয় বছরের প্রবাস জীবনের রোজগারের টাকাগুলোকে হাতিয়ে নেয়া।
.... ... ...
গণগ্রেপ্তারের সবচেয়ে মারাত্মক দিকটি হচ্ছে, একজন নিরীহ মানুষ যখন বিনা অপরাধে জেল জীবনের করুণ অভিজ্ঞতা নিয়ে বাড়ি ফিরে আসে তখন রাষ্ট্র ও আইনের প্রতি তার প্রবল অশ্রদ্ধাবোধের জন্ম নেয়।"
http://mzamin.com/details.php?mzamin=MTAyMzAw&sMQ=%3D#.Vk7_LwdtdS8.facebook
Looks like the terrorists actually use a different app, called "Telegram". :-P
These are dark times.
Don't know what's up. But reality is, thus far, every twist has made the situation worse than before.
Watching.
http://www.worldbulletin.net/america-canada/166490/bulgarian-professor-converts-to-islam
By the end of it all, the exam scorer can still be merciful, and pass anyone. Even if he fails to answer it all. But that's unlikely to happen when he has written down only complains over the answer sheet, describing how hard the question paper was.
Who cares what's going on around us all! Not all question on the test paper is easy. It was never supposed to be.
https://www.facebook.com/habib.dhaka/videos/10150674487778176/?permPage=1
স্পিড স্লো হবে না, কারন ঐ তিনটি সাইট বাদে বাকি সাইটগুলো প্রক্সির ভেতর দিয়ে যাবে না। সরাসরি যাবে।
But sometimes there isn't much what one can do to change things. And by the end of the day, every one of us will be standing before our Lord.
Therefore in case you can't protect your back, just watch the steps you are taking that will lead you to your Lord.
Translation: either it was all a false alarm, or they failed to find the nest.
More likely the former.
আর মন্ত্রীর কথাশুনে ধারনা হচ্ছে ফেসবুক তারা আর খুলে দেবে না। পারমানেন্ট ব্লক।
https://www.youtube.com/watch?v=_iGukpNYWwQ
tashki! :-P
- Both the pilots are dead. They were shot after ejecting and landing on the ground. Throwing UN's rules of engagement out of the window.
- A Russian search and rescue helicopter which landed to rescue them has been blown up by FSA using a US provided TOW missile.
- And the plane that crashed, fell in Syria, not in Turkey. Therefore the claim that it crossed into Turkish border is still murky.
Now the question is: will Russia chicken out? :-P
Dark matter is an attracting force. Works in the galactic scale. It binds the stars of the galaxies together to form the galaxy. Otherwise the stars would have scattered away. Approximately one third of matters and energy of the universe is dark matter.
Dark energy on the other hand is a repulsive force. And works in the universal scale. This is the reason why the universe is expanding in an accelerated speed. Approximately two third of the all the energy in the universe is from dark energy.
Visible matter and energy out of this [ non-dark :-D ] are more like an exception in this calculation, counting towards only 5% to total.
1. The Hitchhiker's Guide to the Galaxy
2. How to Live Safely in a Science Fictional Universe
3. From These Ashes
4. The Eyre Affair
5. Slaughterhouse Five
6. Dirk Gently's Holistic Detective Agency
7. Redshirts
8. The Draco Tavern
9. The Automatic Detective
10. Red Dwarf: Infinity Welcomes Careful Drivers
11. To Say Nothing of the Dog
http://www.bustle.com/articles/125067-the-11-funniest-science-fiction-books
Two years later now we know which one won. It's PS4 :-P
ok. just figured out what "mixed marriage" is :-P
কনফিউশনে ফেলে দিলো। ছবিটা মনে হয় সরিয়ে ফেলতে হবে। :-P
সবগুলো দেশই যুদ্ধ প্রস্তুতি নিচ্ছে। সবগুলো দেশের অস্ত্র একটা ময়দানকে কেন্দ্র করে ঘুরছে।
সময় থমকে যাচ্ছে। অনুভুতির ধারগুলো ভোতা হয়ে আসছে। বাতাসের গতি কমে যাচ্ছে।
এটা ঝড়ের পূর্বলক্ষন, সবাই বুঝছে। কারো কিছু করার নেই।
আল্লাহ তায়ালা হক আর বাতিলের মাঝে পার্থক্য দেখানোর জন্য এটা করেছেন। পাশাপাশি দুটোকে রেখে, যেখানে একটা সত্য অন্যটা মিথ্যা। পার্থক্যটা এর পর স্পস্ট।
এর পর যুগ যুগ ধরে এই উম্মাহর উপর যখনই কোনো সত্য কিছু আসবে তখনই ঐ সত্যের ভান ধরে একটা মিথ্যা দাড়িয়ে যাবে। মানুষকে কনফিউজড করার জন্য।
মাহদির পক্ষে যখন আকাশ থেকে ঘোষনা হবে "ইনি মাহদি তাকে অনুসরন কর" তার সংগে সংগে মাটি থেকে এরকম আরেকটা ঘোষনা হবে। "অন্য একজন মাহদি তাকে অনুসরন কর।" প্রথমটা ফিরিস্তার পক্ষ থেকে অন্যটা শয়তানের।
সেরকম, মসিহ ঈসা আ: আসার কিছু দিন আগে মসিহ দাজ্জাল এসে ঘোষনা দেবে আমিই ঈসা। দাজ্জাল হলো মিথ্যা মসিহ। ঈসা হলেন সত্য। দুজনই পাশা পাশি আসবে।
এটা মুমিন আর মুনাফিকদের মাঝে পার্থক্য করার জন্য। আন্তরিক আর কপটদের মাঝে একটা দাগ টানার জন্য।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সিরাতিল মুস্তাকিমের উপর রাখুন। আর আমরা উনার দিকেই ফিরে যাবো।
পিছিয়ে থাকলে চলবে না। :-P
বুঝলাম এই উপমহাদেশের মুসলিমদের ফাইনাল গন্তব্য হলো পাকিস্তান। বাংলার মুসলিম হোক বা হিন্দুস্তানের।
পিআইএর ঢাকা ফ্লাইট বন্ধ হয়ে গিয়েছিলো। এটা কি আবার চালু হয়েছে? আমার স্ত্রী গতকাল একটা টুপি কিনে এনে বললো "তোমার জন্য পাকিস্তানী টুপি নিয়ে এসেছি।"
ইন্ডাইরেক্টলি সেও "পাকিস্তান চলে যান" বললো কিনা কে জানে? :-P
৮০': বারান্দা দিয়ে তাকিয়ে থাকতাম রাস্তা দিয়ে দূরে। প্রতিটা গাড়ি দেখলে মনে হতো এই এলো বুঝি। সত্যি সত্যি এসে পৌছলে উল্লাস।
২০০০: মোবাইল ফোনে খবর নিতাম তোমরা কোথায়? উল্লাসটা তখনো ছিলো, কিন্তু একটু ড্যম্প। সারপ্রাইজ ফ্যক্টরটা আর নেই বলে।
২০১০: এখন ট্রেকার দিয়ে গাড়ির পজিশন প্রতি মুহুর্তে চেক করি। প্রতিটা জ্যাম, কোথায় কতক্ষন দাড়ালো, এখন কোন রাস্তায়, সবকিছু। সারপ্রাইজ ফ্যক্টর জিরো। :-P
আজকে এক বর যাত্রার পৌছার জন্য অপেক্ষায় আছি।
৮০': বারান্দা দিয়ে তাকিয়ে থাকতাম রাস্তা দিয়ে দূরে। প্রতিটা গাড়ি দেখলে মনে হতো এই এলো বুঝি। সত্যি সত্যি এসে পৌছলে উল্লাস।
২০০০: মোবাইল ফোনে খবর নিতাম তোমরা কোথায়? উল্লাসটা তখনো ছিলো, কিন্তু একটু ড্যম্প। সারপ্রাইজ ফ্যক্টরটা আর নেই বলে।
২০১০: এখন ট্রেকার দিয়ে গাড়ির পজিশন প্রতি মুহুর্তে চেক করি। প্রতিটা জ্যাম, কোথায় কতক্ষন দাড়ালো, এখন কোন রাস্তায়, সবকিছু। সারপ্রাইজ ফ্যক্টর জিরো। :-P
আজকে এক বর যাত্রার পৌছার জন্য অপেক্ষায় আছি।
এই মৃত্যুতে আমার এখন কোনো ক্ষোভ নেই। যদিও ট্যকনিক্যলি কোনো কিছুকেই এখন আর আমি কন্ডেমন করি না। Let it be.
____ paste_____
বাংলাদেশ ইমামীয়া জনকল্যাণ ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি মো. মোজাফ্ফর হোসেন জানান, তিনি ইরানের আল মোস্তফা ইউনিভার্সিটিতে কোরআনিক সায়েন্স বিভাগে আট বছর পড়াশোনা করেছেন। ইরান বিপ্লবের পরেই এই এলাকায় শিয়া মতাদর্শের দিকে লোকজন ঝুঁকতে থাকে।
হরিপুর গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ আবু জাফর বলেন, ’৮২ সালে ঢাকায় ইরানি দূতাবাসে গিয়ে তাদের কিছু বই নেই। আমি কমিউনিজমে বিশ্বাসী ছিলাম। ওই সব বই নিয়ে পড়ে রুশ ফরাসি বিপ্লবের সঙ্গে ইরানের বিপ্লব মিলানোর চেষ্টা করি। আমিই প্রথম এলাকায় শিয়া মতাদর্শে উদ্বুদ্ধ হই। পরে এলাকায় ইসলামীয়া স্টাডি সার্কেল নামে একটি পাঠাগার গঠন করি। সেখানে নারী-পুরুষদের মধ্যে বই বিতরণ এবং আলোচনা শুরু করি। আস্তে আস্তে লোকজন শিয়া মতাদর্শের দিকে আসতে শুরু করে। মসজিদের মুয়াজ্জিনকে প্রতিমাসে যে এক হাজার টাকা দেয়া হতো সে টাকা প্রদান করতেন ইরানে বসবাসকারী আমার পীর সাহেব আয়াতুল্লা শাহ রফি। এ ছাড়াও আমরা নিজেরা কিছু টাকা দিতাম।
সবকিছুই এখন নরমাল স্কেল বাইরে চলে যাচ্ছে।
আমার বিশ্বাস সৌদিতে একটা পরিবর্তন আসন্ন। খুব শিগ্রি। ভালো কোনো পরিবর্তন না। হয়তো যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়বে।
Watching.
আমেরিকার স্বাধিনতার সময় এটা ছিলো মেক্সিকোর অংশ।
১৮৫০ এর দিকে যুদ্ধ করে আমেরিকা এটা দখল করে। এর পর গন হারে সবাই ক্যলিফোর্নিয়াতে "হিজরত" করা আরম্ভ করে।
ঐ সময় বলা হতো ক্যলিফোর্নিয়া হলো খৃস্টানদের জন্য আল্লাহ তায়ালার প্রতিশ্রুত এলাকা। "বরকতময়" এবং সামনে খৃস্টানদের জন্য শুভদিন আসছে।
সত্যি এসেছিলো। আরম্ভ হয়েছিলো ক্যলিফোর্নিয়ার গোল্ড রাশ। স্বর্ন পেয়ে রাতা রাতি বড়লোক হবার জন্য পাগলের মত দৌড়।
এই গোল্ড রাশ এখনো চলছে। তবে গোল্ডের বদলে সিলিকন। সিলিকন ভ্যলিতে।
বাংগালিরা আমেরিকানদের যত খারাপ মনে করুক না কেন, আমেরিকানদের অধিকাংশ কিন্তু নাস্তিক না। তবে ক্যলিফোর্নিয়ার অধিকাংশ নাস্তিক। আর আমেরিকার সবচেয়ে বেশি গে হলো ক্যলিফোর্নিয়াতে।
স্বভাবতই ২০০০ সালের পর থেকে তাদের এই প্রমিজড ল্যন্ডে আল্লাহ তায়ালা আজাব পাঠানো আরম্ভ করেছেন।
একই সাথে এখানে চলছে বছরের পর বছর ধরে ঐতিহাসিক খরা। জমি ফেটে চুরমার। বিশাল বিশাল লেক শুকিয়ে যাচ্ছে এক রাতে।
এর সাথে চলছে কিছু এলাকায় হটাৎ বন্যা।
এর সাথে আগুন। একেবারে মুভির মত। মাইলের পর মাইল ধাউ ধাউ করে। হাজার হাজার বাড়ি পুড়ে গিয়েছে।
এর পর ভুমিকম্প। এর সাথে ভুমিধ্বস। জমি হটাৎ করে দেবে যাচ্ছে।
এখন নতুন যোগ হয়েছে জমি হটাৎ করে ঠেলে উপরে উঠে যাওয়া।
২০০২ সালে ইরাকে আমেরিকার সন্য প্রথম ঢুকার পর এক ইরাকি তাদের "হোটেল ক্যলিফোর্নিয়া" গানটা শুনিয়ে দিয়েছিলো। খবরে সেটা প্রকাশের পর, নেটে আমেরিকানরা বলা বলি করছিলো আমেরিকানরা মধ্যপ্রাচ্যে ঢুকতে পারবে, কিন্তু "হোটেল ক্যলিফোর্নিয়া" থেকে বেরুতে পারবে না। গানে যেরকম বলা হয়েছে।
ক্যলিফোর্নিয়া, ডে অফ রেকনিং হয়তো চলে আসছে।
watching.
ঈমানের উপর ধাক্কা আসে। পরিক্ষা আসে। এগুলোকে বলা হয় ফিতনা। এগুলো আসে আল্লাহর তরফ থেকে বান্দার ঈমানকে পরিক্ষা করার জন্য। কেউ এতে পাশ করে, কেউ ফেল করে।
রাসুলুল্লাহ ﷺ এর যুগে একজন ওহি লিখক ছিলেন যিনি রাসুলুল্লাহ ﷺ উপর ওহি আসা অবস্থায় সেগুলো লিখতে থাকতেন। এক পর্যায়ে ওহি আসা অবস্থায় উনি বললেন: পরের আয়াত হতে হবে এরকম। এবং আল্লাহ তায়ালা নাজিলও করলেন সেরকম যেটা উনি বলেছিলেন। এটা দেখে উনি ইসলাম ত্যগ করে বেরিয়ে গেলেন এই বলে যে তাহলে এটা মানুষের কথা, আল্লাহ কথা হতে পারে না।
এটা ছিলো আল্লাহ তরফ থেকে উনার উপর পরিক্ষা, ফিতনা। শুধু মাত্র উনার উপর পরিক্ষা, যেটাতে উনি উত্তির্ন হতে পারেন নি। আর এরকম পরিক্ষা প্রত্যেকের জীবনেই আসে, যত বড় ওলি আওলিয়া হোক না কেন। এক জনের পরিক্ষা অন্য জনকে বিচলিত করে না। শুধু মাত্র যার উপর আসে তাকে বিচলিত করে।
এজন্য ঈমানকে আমি অন্ধ বিশ্বাসের দিকে নিয়ে যেতে পছন্দ করি। কোনো যুক্তি দরকার নেই, এখানে কোনো শর্ত নেই। যত বিরোধি যুক্তি আছে, যত বিপরিত যুক্তি চোখে পড়ে সব হলো আল্লাহর তরফ থেকে আমার উপর পরিক্ষা, ফিতনা।
এবং আল্লাহ তায়ালা যেন আমাদের পথ দেখানোর পরে আমাদের অন্তরকে বিপথগামি না করেন। আমিন।
"If the people of Syria went astray, then there would be no goodness amongst you."
Syria is now in one of its worst state, in history.
إِذَا فَسَدَ أَهْلُ الشَّامِ فَلاَ خَيْرَ فِيكُمْ
Fasad = Mess up, In-fight, trouble, disturbance.
https://www.youtube.com/watch?v=oH2NahLjx-Y
80s: Civilization is going to end with nuclear dust! No bunker can save any of us!
90s: False alarm :-D People just wasted billions of dollars building nuclear weapons which are now being disassembled. We shall be living happily ever after, as Communism has fell.
2010s: OK. Maybe not so sure :-P
৭০, ৮০র দশকে কমুনিস্ট প্রোপাগান্ডার অংশ হিসাবে সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে ছোটদের বাংলা গল্পের বই ছাপিয়ে বিতরমন করা হতো। আমি এই বইগুলোর খুব ভক্ত ছিলাম। কম দামে কেনা যেতো ভালো প্রিন্টের বই।
সে রকম একটা বইয়ে পড়েছিলাম ছেলেদের দাড়ি রাখা বন্ধ করার উদ্যেশ্য কমুনিস্ট সরকার একসময় গ্রামের দাড়ি ধারীদের উপর ট্যক্স ধরা আরম্ভ করে। তার পরও কিছু লোক দাড়ি রাখে। এর পরের বছর ট্যক্স কয়েকগুন বাড়িয়ে দেয়া হয়। এর পর সবাই দাড়ি কেটে ফেলে।
যেটা সে বইটাতে বলা হয় নি সেটা হলো এই দাড়ি ধারীরা ছিলো মুসলিম। এটা আমি পরে জেনেছি।
কমুনিস্ট রাশিয়ার মত দাড়ির উপর বাৎসরিক ট্যক্স এই দেশে নেই। তবে দাড়ি থাকলে পুলিশ ধরে থানায় নিয়ে যায়। এর পর টাকা দিয়ে ছেড়ে আসতে হয়।
এই টাকা দেয়াটাকে দাড়ির উপর ট্যক্স বলা যায় কিনা, সেটা আমি জানি না।
"প্রেডিকটেবলি" কারন এখানে সারপ্রাইজিং কোনো এলিমেন্ট নেই।
২০১৩ তে হিফাজতের সম্মেলনের সময় আমাদের এক ফেসবুকিয় আলেম সম্মেলন থেকে ফিরার সময় নিজের পকেট থেকে কোরআন শরিফটা বের করে রেন্ডম একটা পাতা খুলে দেখেছিলেন কি আসে। উনি এরকম মাঝে মাঝে করতেন।
তখন আসলো সুরা বাকারার এই আয়াতটি:
"তোমাদের কি মনে কর জান্নাতে ঢুকে যাবে? অথচ তোমাদের উপর ঐ রকম বিপদ আসে নাই, যেরকম বিপদ তোমাদের আগে যারা মারা গিয়েছে তাদের উপর এসেছিলো?
তাদের উপর এসেছিলো বিপদ আর কষ্ট এমন ভাবে যে তারা কাপতে আরম্ভ করেছিলো। এমন কি তাদের রসুল ও ঈমানদাররা বলছিলো "কখন আল্লাহর সাহায্যে আসবে?"
শুনে নাও! আল্লাহর সাহায্যে কাছেই।"
_______
আল্লাহর সাহায্য আসবে ঠিক। কিন্তু তার আগের বিপদ এখনও সম্পুর্ন হয় নি। বাকি আছে। Me thinks.
Strategic হলো একটা শহরকে ধ্বংশ করে দেবার মত বড় বোমা। যুদ্ধের সময় এগুলো ব্যবহার হয় না। শুধুমাত্র এক দেশ অন্য দেশকে ভয় দেখানোর জন্য এগুলো তৈরি করে রাখে।
আর Tactical হলো যুদ্ধের ময়দানে ব্যবহার করার জন্য ছোট পারমানবিক বোমা।
এই মুহুর্তে পাকিস্তানের আছে ১৩০ টা পারমানবিক বোমা। ইন্ডিয়ার ১২০ টি।
রাশিযা আর আমেরিকার প্রত্যকের রেডি অবস্থায় রকেটের সাথা লাগানো আছে ২০০০ করে। এর বাইরে আরো আছে ৬০০০ প্রত্যেকের।
ছোটবেলায় যখন পড়েছিলাম তখন অর্থটা বুঝতে পারছিলাম না। এখন বুঝছি যে মুমিনদের উপর ছোট ছোট বিপদ আসতে থাকবে। একবার লতিয়ে পড়বে আবার সোজা হবে।
আর কাফিরদের খারাপ কাজের জন্যও কোনো বিপদ আসবে না। কিন্তু শেষে একটা বিশাল কোনো বিপদ এসে তাদের উপড়ে ফেলবে।
আমরা আমাদের হাতের কামই ভোগ করছি। মাঝে মাঝে। সোজা হই, আবার এলিয়ে পড়ি।
আর ঐ দিকে বহু মুসলিমদের রক্ত কাফেরদের হাতে জমা হয়ে গিয়েছে। তাদের সময় একদিন আসবে।
Waiting.
তার উপর বিপদ আসে। অনেক বেশিই আসে। সে বুঝতে পারে এগুলো আল্লাহর তরফ থেকে পাঠানো। হাসে, ধর্য্য করে। অতি কষ্টে পড়লে ভ্রু কুচকে।
এ ধরনের মানুষের কাহিনী অমি অনেক পড়েছি। চিন্তে করতাম আমি যদি এদের মত হতে পারতাম!
তার পরও বিপদ আসলে আমি বিচলিত হয়ে যাই। বিপদ আসার আগেই ভ্রু কুচকে ফেলি। কতটুকু কষ্ট ধর্য্য ধরে সহ্য করাতে পারবো তার পরিধিও অনেক কম।
ধাক্কা খেয়ে বুঝতে পারি আমি তাদের মত না। আল্লাহ তায়ালা উনার নেক বান্দাদের সম্মান আরো বৃদ্ধি করুন।
থার্ড পার্টিতে গেলে সে তুলনায় ঝামেলা কম।
আবুল হাসান সেরাজ বর্ননা করেন: একবার মক্কায় তোয়াফ করার সময় এক মেয়ের চেহারার আমার নজরে পড়ে। তার চেহারা এত উজ্জল ছিল যে আমার জীবনে এরকম আমি দেখি নি। আমি তাকে গিয়ে বললাম, "তোমার চেহারা এত উজ্জল যে তোমার জীবনে মনে হয় কোনো কস্ট নেই।"
সে বললো "আপনি কি বলছেন? দুঃখের সাগরে আমি ডুবে আছি। এবং এই দুঃখ শেয়ার করার মত আমার কেউ নেই।"
জিজ্ঞাসা করলাম, "কেন? কি হয়েছে তোমার?"
বললো "আমার স্বামী এই কোরবানিতে একটা ছাগল কোরবানী করেছিলো। আমার দুই ছেলে খেলার সময় কিভাবে কোরবানী করেছে দেখানোর সময় একজন অন্যজনকে মেরে ফেলে। ভয়ে অন্যজন পাহাড়ে লুকায়। তাকে বাঘে খেয়ে ফেলে। আমার স্বামি তাকে খুজতে গিয়ে পানির পিপাসায় মারা যায়। আমার কোলে আমার তৃতীয় ছেলে ছিলো। স্বামীর খোজে আমি ছেলেকে রেখে দরজার কাছে যাই। এই সময় ছেলে চুলার কাছে গিযে হাড়ি টান দিয়ে গরম পানিতে পুড়ে মারা যায়।
আমার মেয়ের বিয়ে হয়ে গিয়েছিলো। সে স্বামির বাড়িতে এই সব দুর্ঘটনার কথা শুনে বেহুশ হয়ে মারা যায়।
এই সবকিছুর পরে আল্লাহ তায়ালা শূধু মাত্র আমাকেই জীবিত রেখেছেন। সবর আর বে-সবরের মাঝে আকাশ পাতাল পার্থক্য। আমার কস্ট যদি পাহাড়ের উপর পড়তো তবে সেটাও টুকরো হয়ে যেতো। কিন্তু আমি ধর্য্য ধরে চোখে পানিকে সামলিয়েছি।
আমার চোখের পানি গোপনে আমার অন্তরের উপর ফোটায় ফোটায় পড়ে।"
___________
ফাজায়েলে হজ্জে বর্নিত কাহিনী। এটা সহি না নাসহি সেটা ভিন্ন কথা। তবে আমার ধর্য্য এখনো বসা থেকে উঠে দাড়াতে পারে নি।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের উপর রহম করুন। আর হাশরের মাঠে যাদের পথ ধরে আমরা চলছি তাদের সাথে মিলিয়ে দিন।