এর ছিলো কনভার্টেড শিয়া। আমি ধারনা করেছিলাম তারা বংশক্রমে। তা না।
এই মৃত্যুতে আমার এখন কোনো ক্ষোভ নেই। যদিও ট্যকনিক্যলি কোনো কিছুকেই এখন আর আমি কন্ডেমন করি না। Let it be.
____ paste_____
বাংলাদেশ ইমামীয়া জনকল্যাণ ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি মো. মোজাফ্ফর হোসেন জানান, তিনি ইরানের আল মোস্তফা ইউনিভার্সিটিতে কোরআনিক সায়েন্স বিভাগে আট বছর পড়াশোনা করেছেন। ইরান বিপ্লবের পরেই এই এলাকায় শিয়া মতাদর্শের দিকে লোকজন ঝুঁকতে থাকে।
হরিপুর গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ আবু জাফর বলেন, ’৮২ সালে ঢাকায় ইরানি দূতাবাসে গিয়ে তাদের কিছু বই নেই। আমি কমিউনিজমে বিশ্বাসী ছিলাম। ওই সব বই নিয়ে পড়ে রুশ ফরাসি বিপ্লবের সঙ্গে ইরানের বিপ্লব মিলানোর চেষ্টা করি। আমিই প্রথম এলাকায় শিয়া মতাদর্শে উদ্বুদ্ধ হই। পরে এলাকায় ইসলামীয়া স্টাডি সার্কেল নামে একটি পাঠাগার গঠন করি। সেখানে নারী-পুরুষদের মধ্যে বই বিতরণ এবং আলোচনা শুরু করি। আস্তে আস্তে লোকজন শিয়া মতাদর্শের দিকে আসতে শুরু করে। মসজিদের মুয়াজ্জিনকে প্রতিমাসে যে এক হাজার টাকা দেয়া হতো সে টাকা প্রদান করতেন ইরানে বসবাসকারী আমার পীর সাহেব আয়াতুল্লা শাহ রফি। এ ছাড়াও আমরা নিজেরা কিছু টাকা দিতাম।
- Comments:
- চার হাজার টাকা দিয়ে ট্রেকার দোকানে কিনতে পাওয়া যায়।
- বরে আমার গাড়ি ধার নিয়ে নিয়েছে :-P
- সবগুলোর স্টাইল একই। যুক্তিটা তাই খাটছে না।