সারা শহরের মানুষ একত্রিত হয়েছে বুরুজ খলিফার কাছে। প্রতি বছরের মত। নতুন বর্ষ উৎজাপন করার জন্য। কোটি কোটি টাকা খরচ করে আলোক বর্তিকার আয়োজন করা হয়েছে। এর মাঝে বেরসিকের মত, মধ্য রাতের ঠিক দুই ঘন্টা আগে, পাশের আরেক স্কাই স্ক্রেপারে আগুন।
বিশাল আগুন। কি আর করবে? উৎসবের তো আর বন্ধ করা যায় না।
উৎসবের আগুন আর গজবের আগুন পাশা পাশি জ্বললো। কিছু লোক এনজয় করলো আর কিছু লোক এই পাগলামী দেখে চলে গেলো।
http://abcnews.go.com/International/wireStory/fire-breaks-dubais-years-fireworks-display-36032198
বুঝলাম, আমার মাঝে মন্দের সংমিশ্রন রয়ে গিয়েছে। বিধর্মিদের রীতি যেগুলো এখনো আচরনে রয়ে গিয়েছে সেগুলো অন্তর থেকে সরাতে হবে। তৌবাতুন নুসুহা। এর পর শয়তানের কোনো যুক্তি যেনো আমাকে ফিরিয়ে নিয়ে আসতে না পারে।
আল্লাহ তায়ালা যেন আমাকে সাহায্য করেন।
হে আল্লাহর বান্দারা! আল্লাহ যেমন আদেশ করেছেন, সবাই তোমরা আল্লাহর বান্দা ভাই ভাই হয়ে যাও।
সহীহ বুখারী, হাদীস : ৫১৪৩, ৬০৬৪, ৬০৬৫; সহীহ মুসলিম, হাদীস : ২৫৬৩/২৮, ২৯, ৩০ ও ২৫৬৪/৩২, ৩৩
(collected)
আলিবাবাও এই সমস্যায় পড়েছিলো কিন্তু মালিক অনেক ধর্য্য ধরে অনেক বছর পর্যন্ত চালিয়ে গিয়েছে।
দেশে যেগুলো ছিলো সেগুলো যখন আমি চেক করেছিলাম তখন application গুলো "stateless" ছিলো না। তাই buggy ছিলো।
"আজকাল আমাদের তথাকথিত প্র্যাকটিসিং মুসলিমদের সার্কেলে এক ধরণের কসমেটিক ইসলাম আমরা দেখতে পাই যেখানে একে অপরকে ব্রাদার সিস্টার ডাকতে ডাকতে আমরা অজ্ঞান। সম্পর্ক একটি কর্পোরেট অফিসের চেয়েও বেশি ফরমাল। দেখা হলে খুব সন্তর্পণে চলতে হয় কখন কী 'ইসলামিক' ভুল হয়ে যায় এবং মানুষ আমাকে জাজ করা শুরু করে। একটু মন খুলে ভুল করার সুযোগও এখানে নেই। সবাইকে দেখিয়ে চলতে হবে কী পার্ফেক্ট বুকিশ মুসলিম আমরা! এধরণের আচরণ সাস্টেইন করা অসম্ভব নিজেদের পক্ষেই। আর এধরণের ব্যক্তিত্বহরণকারী কসমেটিক কালচার সাধারণ মানুষকেও ইসলামের ব্যাপারে ভয় পাইয়ে দেয়।"
- আসিফ সিবগাত।
Saudi Arabia officially got the green light to build the world's tallest building, the Jeddah Tower — aka the Kingdom Tower. It's expected to reach 3,280 feet, or 1 kilometer.
But Iraq has plans to upstage the Saudis, as it wants to build and even taller tower called The Bride, which will eclipse the Jeddah Tower by 500 feet.
_______
"প্রতিযোগিতা" - মিলেছে Checked.
(Collected)
হাফিজ আবু মুসা বিন বাশকুয়াল এবং আবুল গনী বিন সায়িদ বর্ননা করেছেন তাদের সনদ সহকারে যে
আবি বকর বিন মুহাম্মদ বিন উমর বিন মুজাহিদ, উনি শিবলির সাথে দেখা হবার পর উনাকে মুআনেকা করলেন এবং দুই চোখের মাঝে চুমু খেলেন।
আমি বললাম "হে আমার সংগী, আপনি যা করলেন আমি দেখলাম, অথচ বাগদাদের সবাই শিবলিকে পাগল হিসাবে দেখে?"
উনি আমাকে বললেন, "আমি সেটাই করেছি যেটা রাসুলুল্লাহ ﷺ করেছেন। আমি রাসুলুল্লাহ ﷺ কে স্বপ্নে দেখেছি যে, শিবলী উনার সাথে সাক্ষাৎ করার জন্য আসলে, উনি ﷺ দাড়ালেন এবং শিবলির দুই চোখের মাঝে চুমু খেলেন।"
জিজ্ঞাসা করলো, "আপনি শিবলীর সাথে এ রকম করলেন!"
রাসুলুল্লাহ ﷺ জবাব দিলেন, "নামাজের পরে শিবলী পড়ে,
লাকাদ জায়াকুম রাসুলুম মিন আনফুসিকুম
আজিজুন আলাইহি মা আনিততুম
হারিথুন আলাইকুম বিল মু'মিনিনা রাউফুর রাহিম।
ফা ইন তাওয়াল্লাউ ফা কুল হাসবি আল্লাহু
লা ইলাহা ইল্লা হুয়া
ওয়া হুয়া রাব্বুল আরশিল আদিম। [সুরা তওবার শেষ দুই আয়াত]
এব এর পর আমার উপর সালাত পাঠায়।"
অন্য বর্ননায় আছে, "সে ফরজ নামাজ লাকাদ জায়াকুম রাসুলুম মিন... পড়া ছাড়া পড়ে না। এবং এর পর তিন বার বলেন
সল্লাল্লাহু আলাইকা ইয়া সাইয়িদিনা মুহাম্মাদ।"
এর পর শিবলি যখন আমার কামরায় ঢুকলো তখন আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম, "তুমি নামাজে কি পড়?" উনি জবাব দিলেন ঐ রকম।
#HabibTranslation
আল্লাহ তায়ালা উনার উপর সালাম পাঠান।
বিদায়াত হলো এরকম। যখনই এটাকে গ্রহনযোগ্য ধারনা করা হবে, তখনই এটা বাড়তে বাড়তে বাকি সব কিছুকে গ্রাস করে ফেলবে।
এটা রাতা রাতি না হলেও, বছর বছর বাড়তে থাকবে।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের হিফাজত করুন। সময়টা ফিতনার।
কিন্তু ফরাজী আর আহলে হাদিসের বিতর্কের সাথে আমাদের ঈমান আমলের সম্পর্ক আছে।
ফারাজী সাহেব আসার আগে আহলে হাদিস সবাই আমাকে কাফির বলতো কারন আল্লাহ তায়ালা কোথায় আছেন আর কোথায় নেই সেটা নিয়ে তাদের মতের সাথে আমি একমত নই বলে। এটা ঈমানের সাথে সম্পর্কিত হলো।
ফারাজী সাহেব জবাব দেয়া আরম্ভ করার পর, এগুলো নিয়ে এখন কেউ কথা বাড়ায় না।
তোমার যারা মনে করতে জায়গা-জমিতে কোনো লস নেই, জমির দাম শুধু বাড়বে ---ঢাকা শহরে জায়গার দাম গত কয়েক বছরে প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে। তাও যদি বিক্রি হয়।
তোমরা যারা মনে করতে শেয়ারের দামও শুধু বাড়বে --- তোমরা এখনো আছো? :-P
এক হাদিসে আছে ঐ রমজানের আগে তোমার পরিবারের ১ বছরের খাবার কিনে রাখো।
এটা শিগ্রই হচ্ছে না। হবে হয়তো '২৫ এর দিকে। কারন
১। ঐ রমজান ১ তারিখ শুক্রবার হতে হবে। এর আগে সম্ভবত এরকম রমজান নেই।
২। এর আগে মুসলিমদের জেরুজালেম জয় করতে হবে। '২২ নাগাদ যদি মুসলিমরা জেরুজালেম জয় করে তবে ধরে নিবো এটা হতে যাচ্ছে।
৩। এর আগের বছর এত বেশি ভুমিকম্প হবে যে বছরটার নাম হবে ভুমিকম্পের বছর।
পরিবারের ১ বছরের খাবার মানে কয় মন চাল? সেটা হিসাব করছি :-P
এই দেশে গজওয়া লাগার আগের নিদর্শন হলো পাঞ্জাব বা কাশমির ভারতের হাতছাড়া হয়ে যাবে।
দেরি আছে।
ইন্টারেস্টিংলি সারা জীবন বলে এসেছি, "কবে হবে? কবে হবে?" এখন শুধু বলি "দেরি আছে, দেরি আছে।" :-P
আজকে প্রথম আল্লাহ তায়ালা দেখালো! এর পর জীবনে চাওয়া পাওয়া কমে আসছে।
এটা মালয়শিয়ান সেনাবাহিনী।
// Malaysian Army Praying.
গাধা বলে, মটরশুটির রং হলুদ।
শিয়াল বলে, মটরশুটির রং সবুজ।
দুজনে গেলো বনের রাজার কাছে।
সিংহ রাজ হুকুম দিলেন শিয়ালকে এক মাসের জেল দাও আর গাধাকে ছেড়ে দাও।
শিয়াল প্রতিবাদ করে সিংহ রাজকে জিজ্ঞাসা করে, মটরশুটির রং সবুজ না?
সিংহ বলে, হ্যা, ঠিক।
শিয়াল বলে, আমর কথা ভুল না হলে আমাকে শাস্তি দিলেন কেন?
সিংহ বলে, এটা ঠিক যে তোমার কথা ভুল ছিলো না। কিন্তু তোমার কাজ ভুল ছিলো। তুমি গাধার সাথে তর্কে গিয়েছো।
(প্রেকটিস হিসাবে অনুবাদ করা) :-D
#HabibTranslation
ঢাকার কাছে হয়েছে। পূর্ব দিকে ভারতের বর্ডারের ভিতরে। ৬.৭ মেগনিচিউড।
শ্যলো ভুমিকম্প। মানে মাটির স্তরের উপেরর দিকে। অনেক কিছু ভেঙ্গে পড়ার কথা।
খবরের জন্য অপেক্ষা করছি।
______
"শীতের রাতে বিশাল ভূমিকম্পের পর শার্ট-প্যান্ট, জুতা-মোজা, কোট-ওভারকোট, মাফলার চাপিয়ে বাইরে এসে দেখেন, সবাই ঘুমের পোশাক বা কেবল পাজামা পরিহিত অবস্থায়। সবার বেসামাল অবস্থা দেখে উনি অবাক হবেন কি, উল্টো উনাকে দেখে সবাই চোখ কপালে তুলে বিষ্ময়ের সাথে হাসাহাসি করতে লাগল।"
- ক্যলিফোর্নিয়ায় ওয়াহিদুজ্জামান স্যারের ছোট মামার প্রথম ভুমিকম্পের কাহিনী।
লুত জাতীর কথা বলা হচ্ছে। যাদের মাটিকে উল্টে দেয়া হয়েছিলো ফজরের আজানের আগে।
যেসময় এখানে হলো।
আমার আশংকা, পূর্ব বাংলা আবার সেই রায়টের দিকে ফিরে যাচ্ছে।
ছবিতে হিন্দুদের কমেন্ট দ্রস্টব্য।
এটা ফ্লাসে আসার পর অনেক কমেন্ট মুছে দেয়া হয়েছে।
Last year ended with India expressing its interest in annexing Bangladesh.
New year started with a large fire burning down a skyscraper just beside the largest firework show planned in Dubai.
The first day started with Saudi Arabia beheading 50 people on a single day. And consequently cutting ties with Iran.
And a large earthquake hitting Bangladesh on the third day with 9 dead till now.
Should be an interesting year :-D
______
নতুন শব্দ:جمر : জ্বলন্ত কয়লা। এটা ছাড়া "জামানা", "সবর", "দ্বীন", "কব্জা" এইগুলো বাংলা আরবী শব্দ প্রায় এক। নিচেরটা পড়লে বুঝতে পারবেন।
And that's only the beginning.
___ অনুবাদ ____
রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেন আমার উম্মতের উপর এমন জামানা আসবে, ইসলামের নাম ছাড়া কিছু বাকি থাকবে না, কোরআনের রসম ছাড়া কিছু থাকবে না, তাদের চিন্তা হবে তাদের পেট, তাদের কিবলা হবে তাদের মেয়েরা, তাদের দীন হবে তাদের দিরহাম, তাদের সুন্নাহ হবে বিদআহ, আর বিদআহ হবে তাদের সুন্নাহ, রমজান ছাড়া তারা আল্লাহর ইবাদত করবে না।
যখন তারা এরকম করবে তখন আল্লাহ তায়ালা তাদের "সিনন" দিয়ে পরিক্ষা করবেন।
জিজ্ঞাসা করলো, "সিনন" কি ইয়া রাসুলুল্লাহ?
বললেন, ক্ষমতাসিনদের অবিচার, সম্পদের আধিক্য, এবং আল্লাহ তায়াল তাদের উপর মৌসুমের বৃস্টি বন্ধ করে দেবেন, এবং অসময়ে বৃস্টি নামাবেন।
- তাবরানীর বর্ননা। Practice translation.
______
"রমজান ছাড়া ইবাদত করবে না" এই কথাটা আরবীতে হাইলাইট করা আছে। যেটা এখন আমাদের দেশে হয়।
#HabibTranslation
এর আগে
Ding, dong. বছরটা আরম্ভ হবার আগে বলেছিলাম এর পর যুদ্ধ লাগবে মিশরে।
এক সপ্তাহের মাঝে সব বদলিযে গেলো। একন সৌদি-ইরান ওয়ার আরম্ভ হবার পথে।
// তোমরা যারা করি-করবো বলে এখনো হজ্জ করতে পারনি।
Watching.
বাংলাদেশ কিছুদিন আগে পাকিস্তানের দুতাকে বহিস্কার করেছে। এবার পাকিস্তান বাংলাদেশের দূতকে বহিস্কার করলো। এটা আরো কিছু দূর cascade করলে কুটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্নের পর্যায়ে যাবে। সৌদি আর ইরানের মত। এর পর আর পাকিস্তানের ভিসা পাওয়া যাবে না।
এর আগে বাংলাদেশে PIA এর ফ্লাইটও বন্ধ হয়ে গিয়েছে।
তোমরা যারা "পাকিস্তান চইলা যাও" পার্টি আছ। এটাই তোমাদের লাস্ট চান্স। :-P
"The exact charge against Ms al-Qasem was “inciting her son to leave the Islamic State and escaping together to the outside of Raqqa”, according to the Syrian Observatory of Human Rights."
এর জন্য ছেলে তার মাকে apostasy এর অপরাধে প্রকাশে গুলি করে মৃত্যুদন্ড দিয়েছে।
খবরটা সত্যি হলে আরেকটা পরিবর্তন আসছে। সামনে। হয়তো ইনশাল্লাহ।
এরা কেউ বংশানুক্রমিক শিয়া না, কনভার্টেড শিয়া, me thinks.
প্রথমতঃ এত লম্বা পোস্ট যেহেতু তাই পড়ার মত ধর্য্য নেই।
দ্বিতীয়তঃ লাইকে দেই, কারন লাইক দিয়ে প্রমোট করলে অন্য কেউ যদি পড়ে উপকার পায়, এজন্য।
তৃতীয়তঃ সেলিব্রিতি যেহেতু নিশ্চই ভালো লিখেছে, অন্যের উপকার পাবার সম্ভাবনা বেশি।
চতুর্থতঃ নিজে এত লম্বা লিখা পড়তে চাইলে ইসলামি বই আছে বাসায় প্রচুর, সেগুলো পড়তাম।
______
Feeling like: চিটিংবাজি করছি। :-P
শুধু স্ক্রিন শট পোস্ট করতে হলো কারন আমাদের সম্পাদক বাবাজি ঘটনা বুঝতে পেরে নিউজটা সরিয়ে দেয়েছে।
______
সুখি হবার জন্য শর্ত: যা আছে, সেগুলো আল্লাহ তায়ালা দিয়েছেন বলে খুশি হয়ে যেতে হবে। এবং পরিপূর্ন ভাবে। এর পর আর চাওয়া পাওয়া নেই।
এটাকে বলে "শোকর।"
সবার মাঝে এই গুণ গুলো কম বা বেশি থাকে।
কিন্তু চর্চা করে এগুলো আরো বাড়াতে হয়। এভাবে অন্তরের পরিপূর্নতার দিকে যেতে হয়।
আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, আল্লাহর রাসূল (সাঃ) বলেনঃ "তোমরা মানত কোরোনা। কেননা মানত তাকদীরের কোনো কিছুকে ফেরাতে পারে না। এটি শুধু কৃপণ ব্যক্তি থেকে সম্পদ খসায়।" [সহিহ বুখারি, মুসলিমঃ ৪৩২৯, সহিহ সুনানে আত-তিরমিজি, সহিহ সুনানে নাসায়ি]
আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, নবী কারীম (সাঃ) বলেছেনঃ "যেই বস্তু মহান আল্লাহ আদম সন্তানের জন্য নির্ধারণ করেননি মানত সেটি তার নিকটবর্তী করে না। বরং তাকদীরে যা আছে মানত সেটাই নিয়ে আসে। এর মাধ্যমে কৃপণ ব্যক্তির সম্পদ বের করা হয় যা সে খরচ করতে চায়নি।" [সহিহ মুসলিমঃ ৪৩৩১]
আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল (সাঃ) বলেনঃ "কালক্ষেপণ না করেই সাদাক্বাহ করে দাও, কেননা দান-সাদক্বাহ বিপদাপদের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়।" [তিরমিযীঃ হাদিস ৫৮৯]
আলী (রাঃ) বলেন, রাসুল (সাঃ) বলেছেনঃ "দান আল্লাহ তা’আলার ক্রোধ প্রশমিত করে এবং মন্দ মৃত্যু রোধ করে।" [তিরমি্যী, মেশকাত হাদিস ১৮১৪/২১]
(collected)
এর পর কি? রায়ট?
http://cloud-3.steamusercontent.com/ugc/530639219274069869/34B3BFC6B69F2B9250C8497D419F169FA464D784/
নিচের কথার বেশির ভাগই ধারনা প্রসুত। তবুও পোস্ট করলাম, জানানোর জন্য যে, যদি তারা টাকা বানানোর ইচ্ছে করে, তবে এভাবে বানাবে।
আমি জানি না, তারা এভাবে বানায়, নাকি বানায় না।
http://www.hurriyetdailynews.com/Default.aspx?PageID=238&NID=90246&NewsCatID=338
লটারি বা জুয়ায় টিকেট বিক্রির টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৪৫% টাকা পুরস্কার হিসাবে দেয়া হয়। এটা পশ্চিমা বিশ্বে। আমাদের দেশে এটা সর্বোচ্চ ১০%। ৪০ লক্ষ টাকা পুরস্কারের "যদি লাইগা যায়" লটারিতে ৩০ থেকে ৪০ কোটি টাকার টিকিট সেল করা হয়।
সে কারনে $1.5 billion এই লটারিতে এর পরিচালকরা লাভ করেছে এক্সট্রা আরো 1.5 বিলিয়ন ডলার। পুরস্কারের টাকার বাইরে।
Simple statistics: টিকিটের সব টাকা পুরস্কার হিসাবে দিয়ে দিলেও, সম্মিলিত ভাবে পাবলিকের কোনো লাভও নেই লসও নেই। পরিশ্রমটা শুধু লস। আর ৪০% এর কম টাকা যেহেতু দেয়া হয় তাই সম্মিলিত ভাবে সবার ৬০% এর বেশি টাকা লস।
আর simple statistics না বুঝলে, কোরআন শরিফের ঐ আয়াতটার উপর আমল করতে হবে। "আপনাকে জিজ্ঞাসা করে মদ আর জুয়া সম্পর্কে, বলে দেন এতে মানুষের ক্ষতি বেশি, লাভ কম।" সুরা বাকারা।
Bad logic. জাকির নায়েক বলেছেন "০.০০০০০০০১% সম্ভাবনা আছে জান্নাতে যাবার"। ফারাজি সাহেব ধরে নিয়েছেন এর অর্থ জাকির নায়ে বলেছেন "সে জান্নাতে যাবে"।
একজনের কোরআন হাদিসের রেফারেন্সের কোনো কথা, অন্য জন ভিন্ন কোনো আয়াত দিয়ে খন্ডন করা অপছন্দ করি। এটাতে কোনো লাভ নেই। শুধু তর্ক বাড়ে। সাহাবা কিরামদের এরকম করতে দেখে রাসুলুল্লাহ ﷺ নিষেধ করেছিলান।
স্পস্ট ভুল খন্ডন করা মানে, কেউ দাবি করলো "সে এটা বলেছে, বা কোরআনে এই আয়াত আছে।" কিন্তু আসলে এরকম কোনো কথা নেই, বা উল্টো কথা আছে। শুধু এসব ক্ষেত্রে তর্ক চলে। বাকি সব হলো যার যার ব্যখ্যা।
প্রথম ভুল ধরা যদি এরকম বেইস লেস হয় তবে ধরে নিতে পারি জাকির নায়েকের বিরুদ্ধে শক্ত কোনো যুক্তি নেই। যাস্ট "উনি আমাদের মতধারার লোক না" এটা থেকে সমস্যা।
তবে এটা ঠিক ঐতিহাসিক ভাবে একটা সম্রাজ্যের পতনের আগে আলেমদের মাঝের দ্বিমত, তর্ক, ঝগড়া, কুফরি ফতোয়া এগুলো অবসেসিভ রূপ নেয়। তারা ঝগড়া ছাড়া বাকি সব কিছুকে গৌন মনে করে। এই অবস্থার উপরে পতন চলে আসে।
আর সেকেন্ড হলো, আমাদের হালাকু খানকে দিয়ে আল্লাহ তায়ালা দেশে ইসলামী শাসন ব্যবস্থা কায়েমের চেষ্টাকারী দলগুলোকে দমিয়ে রেখেছেন। এটা না হলে দেশের আলেমদের মাঝে বিশৃংখলা লেগে যেতো। জামাতি ইসলামিকে দেওবন্দিরা ইসলামী মনে করে না। হিজবীরা দেওবন্দিদের ইসলামি মনে করে, এরকম। তাই এক দলের ইসলামী শাসন কায়েম হবার পরেও বাকি দলগুলো আন্দোলন চালাতে থাকতো, "সত্যিকারের ইসলামি শাসন" কায়েমের জন্য। যার কাছে যেটা "সত্যিকারের"।
জাকির নায়েক, লুৎফুর ফারাজী, দেওবন্দি উলামা, সালাফি/হাম্বলি সকলকেই আমি হকপন্থি মনে করি। যতক্ষন পর্যন্ত না একদল অন্য দলকে কুফরি ফতোয়া দেয়া না আরম্ভ করে। তবে অনুসরন করি এক দল কে।
সারকাজম এসাইড, প্রফেসিতে আছে এক সময় অধিকাংশ আরব যুদ্ধ বিগ্রহ এবং অন্য কিছু ঘটনাতে মারা যাবে। এটা কিভাবে হবে সে ডিটেলসটা নেই।
Watching.
https://www.youtube.com/watch?v=W0l7ODVK7l8
Rest in Peace.
http://www.mzamin.com/details.php?mzamin=+MTEwODky&s=Mg%3D%3D
এ থেকে উৎসাহি হয়ে উঠেছি এই বই সম্পর্কে। যতটুকু বুঝতে পারলাম, বইটা হলো ইমাম হাম্বলি র: এর ছেলের লিখা (?)
আরবীতে বইটা নেটে আছে।
http://www.almeshkat.net/books/open.php?cat=10&book=1430#.Vpi-Rza5PG4
সেটা না করে বিকাশ চন্দ্র দাসকে পিটিয়ে প্রথম আলোতে নিউজ করতে গেলি কেন বাপু?
এখনো বুঝলি না কার দেশে আছস?
http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/740857/‘মাছের-রাজা-ইলিশ-দেশের-রাজা-পুলিশ
ছোট বেলায় গানটা হাজার বার বাজতে শুনেছি। কথাগুলো কোনো দিন বুঝতে পারি নি। আজকে জানলাম :-P
প্রশ্ন: এখন মানুষ ইন্টারনেটে সময় কাটায়, ৮০র দশকে কিভাবে সময় কাটাতো?
উত্তর: গান বাজিয়ে।
But this one was different (Y) (Y) (Y)
https://www.youtube.com/watch?v=4bN76TvJspY
_____
আপনার উত্তর থেকে দেখে নিন আপনি কোন পন্থি
:
ক) আপনি মুক্তমনা।
খ) আপনি মৌলবাদি।
গ) আপনি বিএনপি।
ঘ) আপনি আওয়ামিলীগ।
Afghanistan (Imami) 15%
Azerbaijan (Imami) 75%
Bahrain (Imami) 61.3%
India (Isma'ili, Imami) 3%
Iran (Imami) 93.4%
Iraq (Imami) 62.5%
Kuwait (Imami) 30%
Lebanon (Imami, Druze) 41%
Oman (Imami) 2%
Pakistan (Imami) 20%
Qatar (Imami) 5%
Saudi Imami Arabia 3.3%
Syria (Nusairi, Druze) 15.3%
Turkey (Nusairi) 20%
United Arab Emirates (Imami) 16%
Yemen (Zaidi) 46.9%
"মাদ্রাসার উস্তাদের মার খাওয়া হলো বরকতের।" -- আমি এ কথায় বিশ্বাস করি না।
"পিটানি না খেলে, ইলম শিক্ষা হয় না।" -- আমি এই শিক্ষাতেও বিশ্বাস করি না।
"মার খেলেও, পরে ছাত্ররা বড় হবার পর উস্তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবে, মেরে ইলম শিখানোর জন্য।" -- আমি এই পথেও বিশ্বাস করি না।
"ভুড়ি ভুড়ি উদাহরন আছে মার খাবার পর ছেলেরা বিশাল আলেম হবার।" --- এই পথও আমার পথ না। আমার কাছেও ভুড়ি ভুড়ি উদাহরন আছে মার খেয়ে ছেলেদের বিগড়ে যাবার।
উপরের কথাগুলোতে কেউ বিশ্বাস করলে, তার বিশ্বাস তার জ্ন্য। আমার বিশ্বাস আমার।
নিচে এরকম মার দেবার কূফলের আজকের উদাহরন। প্রায় প্রতি দিন এরকম এক্সট্রিম কিছু ঘটে। এটা শুধু আজকের শেয়ার।
http://www.mzamin.com/details.php?mzamin=MTExMzY1&s=Mw%3D%3D
আর আম্রিকায় শুধু মুসলিমদের অবস্থা খারাপ আর বাকিদের অবস্থা ভালো বলে গায়ে লাগে বেশি।
তাই আম্রিকায় যে মুসলিমরা আছেন, তাদের উপর ইসলাম বর্জন করে অন্য পক্ষে চলে যাবার ডাকটা বেশি। তারা না হলেও তাদের সন্তানরা এটা ফেস করবে।
Gone are the days: যখন পরিচিতরা আম্রিকায় গিয়ে বলতো "ঐ খানে গিয়ে আমি আরো বেশি ইসলাম পালন করতে পারছি। কি সুন্দর পরিবেশ সেখানে!!! দেশে তো আমি নামাজই পড়তাম না।"
http://mzamin.com/details.php?mzamin=+MTExNTQx&s=Mw%3D%3D#.Vp00TD08flo.facebook
(collected)
- Donald Trump, answering the question "Do you cry?"
ফেসবুকে উনাকে চিনি বহু বছর ধরে। হিজবুতের একটিভ কর্মি ছিলেন ছাত্র অবস্থায়। পরবর্তিতে লইয়ার হিসাবে কাজ করতেন।
তবে আমি জানি না এর কারন বে-হিজাবীরা হিজাব পড়া ধরেছে সে জন্য, নাকি জিহাবীরা এতদিন বাসা থেকে বের হতো না, তারা এখন দলে দলে রাস্তায় বেরুনো শুরু করেছে সে জন্য। দ্বিতীয় ক্ষেত্রে কিন্তু হিজাব কমেছে, বাড়ে নি। :V
একটা জিনিষ লক্ষ্য করেছি, মুসলিমদের উপর যখন আজাব আসতে থাকে তখন হিজাবের ব্যবহার বেড়ে যায় হটাৎ করে, এবং গ্লোবালি।
আমাদের এই দেশেও দেখেন হালাকু শাসন যত পোক্ত হচ্ছে, হিজাবি বাড়ছে।
এখন বাড়ির পাশে ইন্ডিয়া বা পাকিস্তানে একটা যুদ্ধ আরম্ভ হোক, দেখবেন এই দেশেও হিজাবী রাতা রাতি কত গুন বেড়ে যায়।
মানুষের মাঝে আল্লাহর ভয় আছে। এটাকে জাগিয়ে তোলার জন্য মাঝে মাঝে উনি আযাব পাঠান।
ধরি রাত ৮ টা টায় নামাজ আরম্ভ করতেন, সকাল ৪ টার দিকে শেষ করতেন। এভাবে ৮ ঘন্টায় সম্পুর্ন কোরআন শরিফ পড়তে হলে ১৫ মিনিটে ১ পারা করে পড়তে হবে।
নামাজের বাইরে আমার ১ পারা পড়তে লাগে ৩০ মিনিট। আরেকটু দ্রুত পড়লে এটা সম্ভব। সাধারন মানুষ হয়তো পড়তে পারবে না, কিন্ত সম্ভব।
- Wahiduzzaman
শেষ হবার পরে, "বলেছিলাম না?"
_____
ছোট বেলার বন্ধুদের সাথে যেতাম জুম্মাতে। একজন শিখালো, "যখন দেখবা ঈমাম সাহেব বলছে ফাজকুরুনি আজকুরুকুম... বুঝবা খুতবা শেষ, উঠে দাড়াবা।"
শেষ হবার পরে, "বলেছিলাম না?"
বললাম "অকে, শিখলাম"
সেই শিক্ষা এখনো কাজে লাগে :-P
#bits_from_memories.
আখিরুজ্জামানের ব্যপারে একটা ব্যখ্যা আছে যে ইয়াজুজ মাজুজ সামনে বেরুবে সেটা না। বরং অলরেডি তারা দেয়াল ভেঙ্গে বেরিয়ে গিয়েছে এবং আমাদের মাঝে আছে। ইমরান নজর হোসেন দ্রস্টব্য।
তাদের মতে বর্তমান বিশ্বের ৬ বিলিয়ন লোকের একটা বড় অংশ হলো ইয়াজুজ মাজুজ।
______
এই ব্যখ্যাটা যদি সত্য হয় তবে একটা বড় আতংকের বিষয় রয়ে যায়।
কি? ইয়াজুজ মাজুজ আক্রমন করতে পারে? সেটা?
না। তা থেকেও বড়।
হাশরের দিন প্রতি ১০০০ এ ১ জন জান্নাতে যাবে। মুসলিমরা এই ভেবে এতদিন স্বান্তনা পেতো যে এর মাঝে ৯৯৮ জন হলো ইয়াজুজ মাজুজ। এখন আমাদের মাঝে যদি ইয়াজুজ মাজুজ থাকে তবে বর্তমান জামানার প্রতি ১০০০ জনে ১ জন জান্নাতে যাবে। ইয়াজুজ মাজুজ কোটা আর সেপারেট নেই। এবং আমার জান্নাতে যাবার সম্ভাবনাও নেমে আসছে ০.১% এ।
______
"ইয়াজুজ মাজুজ অলরেডি বেরিয়ে গিয়েছে" এটা আমি ব্যক্তিগত ভাবে বিশ্বাস করি না। তার পরও রিস্কটার কথা মাঝে মাঝে মনে পড়ে আতংক জাগে।
আর ইন্ডিয়ায় থাকলে, আমরাও ইয়াজুজ মাজুজদের একজন হতে পারি। মানে পসিবিলিটি উড়িয়ে দেয়া যায় না।
https://en.wikipedia.org/wiki/Gates_of_Alexander
https://en.wikipedia.org/wiki/Gates_of_Alexander
- কোনটা ভুল সেটা বুঝার চেষ্টা করছি। Imtiaz Ahmed Farabi
জানতে আপত্তি নেই। "গোপন ইলম" বলে কোনো কিছু বিশ্বাস করি না।
২০০৪ এর দিকে দেখেছিলাম Ruby স্ক্রিপ্টিং লেংগুয়েজের মাঝে সবচেয়ে স্লো। এমন কি পিএচপি থেকেও স্লো।
১০ বছর পরে। এখন আবার স্পিড দেখলাম। Recursive fibonacci ক্যলকুলেট করে ৩২ পর্যন্ত।
রুবি এখন স্ক্রিপটিং লেংগুজগুলোর মাঝে সবচেয়ে স্পিডিগুলোর সাথে পাল্লা দেয়। পাইথন থেকে দ্বিগুল স্পিডি।
আর পিএচপি সেই আগের মতই স্লো।
Result ____________
fox fib 32
real 0m0.045s
go run fib.go
real 0m0.222s
node fib.js
real 0m0.086s
luajit fib.lua
real 0m0.049s
lua fib.lua
real 0m0.597s
python fib.py
real 0m1.210s
ruby fib.rb
real 0m0.562s
mono fib.exe
real 0m0.062s
এখানে ওয়েব সাইটের প্রথম পেজটা লোড হয়। এর পর সেই পেজ javascript দিয়ে বাকি পেজগুলোকে রেন্ডার করে। ডাটা সর্ভার থেকে টানে, কিন্তু নতুন কোনো page লোড করে না। URL এ হ্যশ ট্যগ দিয়ে পেজ লোকেশনের হিসাব রাখে।
ভবিষ্যত সম্ভবতঃ সে দিকে। শেষ যখন এরকম ওয়েবসাইট লিখার চেষ্টা করেছিলাম, তখন দেখেছলিলাম SPA এর রেন্ডার স্পিড ক্লাসিক্যল পেজগুলো থেকে সিগনিফিকেন্টলি স্লো ছিলো।
মানে সার্ভার থেকে HTML রেন্ডার করে নিয়ে আসলে পেজ ধুম করে চলে আসতো। JavaScript দিয়ে client side এ করলে সময় লাগতো। তখন Twitter ও তাদের SPA থেকে সরে আসছিলো Render speed বাড়ানোর জন্য।
এর পর এখন হয়তো JavaScript এর স্পিড বেড়েছে। দেখতে হবে নতুন করে ট্রাই করে।
আগের ৯ম গ্রহ প্লুটোকে গ্রহ হিসাবে বাদ দিয়েছিলো বৈজ্ঞানিকরা ২০০৪-৫ এর দিকে। এর পর পরই আবিস্কার হয় প্লুটোর চাদ আছে। এর পর আবিস্কার হয় ১ টা না, বরং প্লুটোর ৫ টা চাদ আছে।
এই তথ্য যদি ২০০৪ এ বৈজ্ঞানিকরা জানতো তবে প্লুটোকে গ্রহ হিসাবে বাদ দিতো না।
প্লুটও সহ জানা গ্রহ এখন ৯ টা + এখন সম্ভাব্য ১ টা = ১০ টা।
বেসিক ফর্মুলা এটা
int fib(int num){
if num < 2 => return num
return fib(num-2)+fib(num-1)
}
Recursively একই Function call করে বলে এটা দিয়ে function call speed সুন্দর ভাবে মাপা যায়। সংখ্যা এক এক করে বাড়াতে থাকলে সময় exponentially বাড়ে।
কিন্তু Java র ক্ষেত্রে এটা হয় না। যে সংখ্যাই দেয়া হয় ধুম করে চলে আসে।
কারন কি?
কারন Java, Re-entrant function এর ক্ষেত্রে সময় যদি বেশি লাগে তবে এর রেজাল্টটা cache করে রাখে এবং পরবর্তি call এ যদি একই argument দিয়ে call করা হয়, তখন cache value ব্যবহার করে।
A statement like "the earth lies on the back of turtle and it's turtles all the way down" is an inaccurate scientific statement.
Quran would have certainly contained a lot of such boldly wrong statements, had it been written by a wise man of that generation.
But the fact that we can still debate on how the statements in the Quran is still scientifically accurate, through all generations, even though science is rapidly changing -- is a miracle in itself.
In most of the verses on science, Allah said "Don't you see.. ....?" which isn't to teach us a any new science, rather instructs us us to use our existing knowledge on science and reasoning to verify that God certainly must exist.
And that stood equally true in the flat world era, the round world era and the modern quantum era. Evidences change, though the conclusion remains the same, regardless.
That's the miracle.
"রাজউকের উচ্ছেদ অভিযান বদলে যাচ্ছে রাজধানীর চিত্র"
সময়ে সময়ে কিছু কাজ করতে হয়। এবং এগুলো করার জন্য জালেম বাদশাহর প্রয়োজন হয়।
http://www.dailyinqilab.com/details/1208/রাজউকের-উচ্ছেদ-অভিযান-বদলে-যাচ্ছে-রাজধানীর-চিত্র
নবী যুগে মানুষ খোদাভক্ত এবং মর্যাদাবান জ্ঞানীদের কাছে জ্ঞান অন্বেষণে যেত। কেয়ামতের পূর্বমুহূর্তে স্বল্পজ্ঞানী এবং নির্বোধ লোকেরা নিজেদেরকে আলেম বলে পরিচয় দেবে। আলেম ভেবে মানুষ তাদের কাছে ফতোয়া জিজ্ঞেস করবে। ভুল ফতোয়া দিয়ে তারা মানুষকে পথভ্রষ্ট করতে থাকবে।
আবু উমাইয়া জুমাহী রা. থেকে বর্নিত, নবী করীম সা. বলেন- “স্বল্পজ্ঞানীদের কাছে জ্ঞান অন্বেষণে যাওয়া কেয়ামতের অন্যতম নিদর্শন।” ইমাম আব্দুল্লাহ ইবনুল মুবারক রহ.কে ‘স্বল্পজ্ঞানী’র পরিচয় জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন- “যারা ব্যক্তিগত মতামত দিয়ে কোরআন-হাদিসের ব্যাখ্যা করে।"
- বই "মহাপ্রলয়"
পশ্চিমা দেশগুলোর সমস্যা বেশি। যেমন, কানাডার।
রাশিয়া ব্রেক ইভেনে। লাভ করতে পারছে না।
"কলেজ শিক্ষকতার পাশাপাশি লেখালেখি করতেন আতাউর রহমান। এ পর্যন্ত প্রায় ১৬টি বই প্রকাশিত হয়েছে তার। পত্রিকায়ও লিখতেন নিয়মিত। ড. হুমায়ুন আজাদের লেখার একনিষ্ঠ ভক্ত ছিলেন একজন প্রগতিশীল ঘরানার ব্যক্তি ছিলেন বলে উল্লেখ। তার লেখা ‘আলোকিত মানুষ’ নামের একটি গ্রন্থের ফ্ল্যাপে লেখক পরিচিতিতে লেখা রয়েছে- প্রথাবিরোধী, মননশীলতা এবং প্রগতিশীলতা তার লেখার অন্যতম বৈশিষ্ট্য"
- শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রফেসর ড: আতাউর রহমানের উপর নিউজ।
তার পরও উনি পথভ্রস্ট!!! এবং আলেম সমাজে পরিত্যক্ত।
এবং আল্লাহ তায়ালা যেন উনার মত পরিনতি থেকে আমাকে হিফাজত করেন।
video:/img/photos_and_videos/videos/12568012_1030462523700523_1843177367_n_10153347289118176.mp4
শাইখ হুযাইফী বললেন, আমি তাকে কাফির বলি বা না বলি তাতে লাভ কি? শাইখ হুযাইফী স্পষ্ট উত্তর দিলেন না। যুবকেরা ক্ষেপে গিয়ে তাকেও তাকফীর করলো।
এ ধরনের মতবাদপুষ্ট এক যুবকের সাথে একটি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার স্মৃতিচারণা করে শাইখ আযযাম বলেন-
একদিন এক যুবক এল। সে প্রায়ই আমার নিকট আসত। আমাকে মহব্বত করত। ইতোমধ্যে সে শূকরী মুস্তফাকে পেয়ে বসল। তার কথাবার্তা ও মতাদর্শে সে বিমুগ্ধ হল। সে প্রায়ই আমার নিকট এসে ইফতার করত। আমি তখন কায়রোতে ছিলাম। একদিন শূকরী মুস্তফার সাথে দেখা সাক্ষাত করে সে আমার নিকট এল। বিভিন্ন কথা-বার্তা হল। নামাযের সময় হল। দেখলাম সে আমার পিছনে নামায আদায় করতে ইতস্তত করছে। আমি তখন বললাম এসো আজ তুমি ইমাম হও। আমরা তোমার পিছনে নামায আদায় করি। আরেক দিন ঠিক এমন অবস্থা হল। আমি তখন তাকে বললাম সত্যি করে বলতো, আমার ব্যপারে তোমার কি ধারনা? সে বলল, স্পষ্ট করে বলব? আমি বললাম, হ্যাঁ স্পষ্ট করে বল। সে বলল, আমি আপনাকে কাফির মনে করি। আমি বললাম কেন? কোন বিষয়কে কেন্দ্র করে তোমার এ ধারনা হল? সে বলল, আপনি ইখওয়ানুল মুসলিমীনের একজন সদস্য, তাই। সে বলল, ইখওয়ানের সবাই কাফির। আমি বললাম কেন? সে বলল, কারন, তারা কাফির হুযাইফীকে কাফির মনে করে না।
আমি তার কথা শুনে বিস্ময়ে হতভাগ হয়ে গেলাম। বললাম, বেশ তাহলে শোন, ইমাম শাফেয়ী (রহঃ) ও ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল (রহঃ) অলসতা করে নামায পরিত্যাগকারী সম্পর্কে মতবিরোধ করেছেন। ইমাম শাফেয়ী বলেছেন, তাকে কাফির বলা যাবে না। আর ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল বলেছেন, তাকে কাফির বলতে হবে। তারা মতবিরোধ করেছেন। তবে এই কারনে একে অপরকে কাফির বলেন নি।
সুবহানাল্লাহ। সাথে সাথে সে বলে উঠলো, আমি যদি সেখানে থাকতাম, তাহলে ইমাম শাফেয়ীর সাথে ঝগড়া করতাম। যদি তিনি তাঁকে কাফির না বলতেন, তাহলে আমি তাঁকে কাফির বলতাম। আমি বললাম লা- হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিলাহ। বেশ তুমি যাও। তোমার সাথে কোন কথা নেই। [তাফসীরে সূরা তাওবা]
(collected)
একই শব্দ। তাশকিল শুধু ভিন্ন [জের-জবর-পেশ]। তাই অর্থ ভিন্ন।
জান্নাত: বেহেস্ত। "উলাইকা আসহাবুল জান্নাহ"
জিন্নাত: জ্বীন। "মিনাল জিন্নাতি ওয়ান্নাস"
জুন্নাত: ঢাল। "ইত্তাখাদু আইমানুহুম জুন্নাতান" - সুরা মুনাফিকুন।
তখন ধারনা করেছিলাম, এটাই আমার শেষ প্রজেক্ট।
আট বছর পরে --- এখনও কাজ করছি।
দাড়ি এখন সব সাদা। মাথায় চুল যা ছিলো এখন তাও নেই।
http://onlinebangla.com.bd/post/14958/খালেদা-জিয়া-কারাগারে-যাচ্ছেন-মধ্যবর্তী-নির্বাচন-হচ্ছে-না:-যুক্তরাষ্ট্রের-আভাস
____
বিএবপির পতন আরম্ভ হয়েছিলো ২০০০ সালে প্রেসিডেন্ট বদরুদ্দোজাকে বহিস্কারের পর থেকে। সেই অন্তর্দন্ধের ক্ষতি এখন এই পর্যন্ত এসে ঠেকেছে।
খালেদা জিয়ার উচিৎ ছিলো ২০০০ এ বিজয়ের পর পরই ক্ষমতা ছেড়ে সোনিয়া গান্ধির মত এডভাইজার পজিশনে চলে যাওয়া। তাহলে হয়তো বর্তমানে উনি যে কস্টটা করছেন সেটা থেকে বাচতে পারতেন। এখন উনি অবসরে যেতে চাইলেও সে সুযোগ নেই। সবাই উনাকে বিশ্বাসঘাতক বলবে।
____
মানুষের উপকারের জন্য আল্লাহ তায়ালা আমাদের সৃস্ট করেন নি। করেছেন আল্লাহ ইবাদত করার জন্য।
প্রয়োজন হলে যার যতটুকু উপকার করা দরকার, তাকে আল্লাহ তায়ালা ততটুকু ক্ষমতা দিয়ে দেবেন। চেয়ে পড়ে ক্ষমতায় যাওয়ার দরকার নেই।
সব ক্ষমতার পরিনতি ধংশ আর মৃত্যু।
নেতা সৎ হোক বা অসৎ।
বিতর্কিত কোনো কথা গ্লোবাল শেয়ারে দেই না। এবং মাঝে মাঝে ফালতু জিনিসের উপর পোস্ট দিয়ে বুঝাই আমি "ইসলামিস্টদের" কেউ না।
ফেসবুকের শান্ত পানিকে, শান্তই রাখতে চাই। ঘুটিয়ে তোলার ইচ্ছে নেই। কারন এতে আমার লাভ নেই। কোনো দলের পক্ষে ওকালতি করছি না যেহেতু।
এর পরও ভয় পাচ্ছি পানি আস্তে আস্তে ঘুটছি কিনা। কারো লাইমলাইটে চলে আসছি কিনা। এবং এটা আমার রিয়েল আইডি যেহেতু, তাই এডভার্স ইফেক্ট তৈরি হলে এটা আমার জন্য ক্ষতিকর হবে।
সেটা ঠিক করতে পয়সা নস্ট না করে ফেলে রাখলাম স্টোরে। এর পর কিনলাম Air 11"। এখন এটা ব্যবহার করি। দুই বছর চললো। এর পর এখন এটার টাচপেডের click button নস্ট হয়ে গিয়েছে। চার্জারের কানেকশন সহজে পায় না।
এখন এটাও কি স্টোরে ফেলে নতুন আরেকটা ম্যক কিনবো? নাকি এটা রিপেয়ার করতে দেবো? নাকি Lenovo একটা কিনে লিনাক্স ইন্টল করে চালাবো? বুঝতে পারছি না।
http://fossforce.com/2016/01/sourceforge-and-slashdot-have-been-sold/
তাতে আমার কি?
সৃতি। ৯০ দশকে ঐ সাইটে প্রচুর সময় কাটাতাম।
Wasted time. তবে এটাও জানি, ওখানে সময় নস্ট না করলে সময়টা ভালো কোনো কাজে লাগাতাম তাও না।
এখন ফেসবুকে যে সময় কাটাই, সে সময়টা ফেসবুকে না দিলে যে ইবাদতে কাটাতাম তাও না।
গভীর রাত্রে জননী উঠিয়া কহিলেন,"বাছাধন,
বড়ই পিয়াস পানি দাও" বলি মুদিলেন দু নয়ন।
দেখিল বালক ঘরের কোনে কলসিতে নেই পানি,
বহুদূর পথ ঝরনা হইতে কলসি ভরিয়া আনি।
জল ঢালি পিয়ালায়,
সুপ্ত মাতার নয়ন শিয়রে দাড়িয়ে রহিল ঠায়।
প্রোগ্রেস এই পেজে।
http://habibur.com/anas/
_____
HTML5 এর ক্যনভাসে জীবনে কখনো কাজ করি নি। আজকে নিজে শিখতে হলো ছেলেটাকে শিখানোর জন্য।
বলছি কেন?
Zika virus এর বর্ননা দেখে এটা হটাৎ করে মনে হলো তাই।
অবার অনেক বছর পর সবাই যখন ভুলে যায়, তখন আবার আরম্ভ হয়। এরকম।
- NYT Op-Ed.
এর একটা হলো নেতার দুর্নিতি বা অযোগ্যতার জন্য দল ভেঙ্গে নতুন দল করা।
করাপটেড নেতাকে মেনে নেয়া একটা হুকুম। মানতে পারে কিনা সেটা আল্লাহ তায়ালা একটা পরিক্ষা দিয়ে দেখেন। এই পরিক্ষাকে বলে "ফিতনা"।
এই পরিক্ষায় পাশ করতে হলে: করাপটেড নেতার ভালো কাজের সহযোগী হতে হবে, তার খারাপ কাজকে ঘৃনা করতে হবে। এবং খারাপ কাজ যদি বেশি হয় তবে নিউট্রাল পজিশনে চলে যেতে হবে।
এটাকে টেনে নেতার বিরোধিতা পর্যন্ত নিতে চাইলে, ঐ নেতাকে আগে কাফের হয়ে যেতে হবে।
হাদিস: "আমীর নেককার হোক বা বদকার হোক, আমিরের সাথে থেকে, তোমাদের জিহাদ করা ওয়াজিব... ..."
- আবু দাউদ শরিফ/২৫৩৩
গ্রেড: আলবানীর মতে জয়িফ।
________
পুরো হাদিসটা,
Narrated AbuHurayrah:
The Prophet (ﷺ) said: Striving in the path of Allah (jihad) is incumbent on you along with every ruler, whether he is pious or impious; the prayer is obligatory on you behind every believer, pious or impious, even if he commits grave sins; the (funeral) prayer is incumbent upon every Muslim, pious and impious, even if he commits major sins.
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ صَالِحٍ، حَدَّثَنَا ابْنُ وَهْبٍ، حَدَّثَنِي مُعَاوِيَةُ بْنُ صَالِحٍ، عَنِ الْعَلاَءِ بْنِ الْحَارِثِ، عَنْ مَكْحُولٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم : " الْجِهَادُ وَاجِبٌ عَلَيْكُمْ مَعَ كُلِّ أَمِيرٍ بَرًّا كَانَ أَوْ فَاجِرًا، وَالصَّلاَةُ وَاجِبَةٌ عَلَيْكُمْ خَلْفَ كُلِّ مُسْلِمٍ بَرًّا كَانَ أَوْ فَاجِرًا وَإِنْ عَمِلَ الْكَبَائِرَ، وَالصَّلاَةُ وَاجِبَةٌ عَلَى كُلِّ مُسْلِمٍ بَرًّا كَانَ أَوْ فَاجِرًا وَإِنْ عَمِلَ الْكَبَائِرَ " .
End hadith
Grade : Da'if (Al-Albani) ضعيف (الألباني) حكم :
Reference : Sunan Abi Dawud 2533
In-book reference : Book 15, Hadith 57
English translation : Book 14, Hadith 2527