Post# 1453117161

18-Jan-2016 5:39 pm


সাধারন মানুষের ধারনা:

"মাদ্রাসার উস্তাদের মার খাওয়া হলো বরকতের।" -- আমি এ কথায় বিশ্বাস করি না।

"পিটানি না খেলে, ইলম শিক্ষা হয় না।" -- আমি এই শিক্ষাতেও বিশ্বাস করি না।

"মার খেলেও, পরে ছাত্ররা বড় হবার পর উস্তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবে, মেরে ইলম শিখানোর জন্য।" -- আমি এই পথেও বিশ্বাস করি না।

"ভুড়ি ভুড়ি উদাহরন আছে মার খাবার পর ছেলেরা বিশাল আলেম হবার।" --- এই পথও আমার পথ না। আমার কাছেও ভুড়ি ভুড়ি উদাহরন আছে মার খেয়ে ছেলেদের বিগড়ে যাবার।

উপরের কথাগুলোতে কেউ বিশ্বাস করলে, তার বিশ্বাস তার জ্ন্য। আমার বিশ্বাস আমার।

নিচে এরকম মার দেবার কূফলের আজকের উদাহরন। প্রায় প্রতি দিন এরকম এক্সট্রিম কিছু ঘটে। এটা শুধু আজকের শেয়ার।

http://www.mzamin.com/details.php?mzamin=MTExMzY1&s=Mw%3D%3D

    Comments:
  • গোসল না করে মাদরাসায় আসার অপরাধে শিশু শ্রেণির ছাত্র মাহিম হাওলাদারকে ঠাণ্ডা পানিতে দাঁড় করিয়ে রাখার পর চুলার জ্বলন্ত আগুনে ছেঁকা দিয়ে পুড়ে দগ্ধ করেছেন মাদরাসার সুপার। মৃত্যু-যন্ত্রণায় মাহিম এখন শেবাচিম হাসপাতালের বেডে কাতরাচ্ছে। ঘটনাটি ঘটেছে মুলাদী উপজেলার চরসেলিমপুর ফজলুল উলুম সেরাতুল কোরআন মাদরাসায়।
    গতকাল সকালে প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনা অনুযায়ী শিশু মাহিমের পিতা গৌরনদীর সাকোকাঠী গ্রামের নুর আলম হাওলাদার জানান, তার ছয় বছর বয়সের পুত্র ও শিশু শ্রেণির ছাত্র মাহিমকে সম্প্রতি সময়ে ওই মাদরাসায় ভর্তি করা হয়। সেখানকার ছাত্রাবাসে অন্য ছাত্রদের সঙ্গে মাহিম থাকতো। ঘটনার দিন (বুধবার) গোসল না করে মাদরাসায় যাওয়ার অপরাধে সুপার মাওলানা মো. আল-আমিন ক্ষিপ্ত হয়ে ক্লাসরুমে বসে মাহিমের গলা চেপে ধরেন। একপর্যায়ে শিশু মাহিম ক্লাসরুমের মধ্যেই পায়খানা করে দেয়। এতে সুপার আরও ক্ষিপ্ত হয়ে মাহিমকে মাদরাসার পুকুরে নামিয়ে গলা অবধি পানির মধ্যে দাঁড় করিয়ে রাখেন। মাহিম শীতে কাঁপতে থাকলে সুপার মাহিমকে পুকুর থেকে তুলে হাত-পা ধরে মাদরাসার রান্নাঘরের জ্বলন্ত চুলায় আগুনের ছেঁকা দেয়। এতে মাহিমের পেটের একটি অংশ পুড়ে দগ্ধ হয়।
  • কারো পৌষ মাস।
  • আমারও একই অবস্থা। সবচেয়ে ক্লোজ ফ্রেন্ড দুজন গ্রেফতার। তার মাঝে একজনের ফ্রেন্ড লিস্ট প্রিন্ট করে মিডিয়ার সামনে প্রেজেন্ট করে। আর ঐ ফ্রেন্ড লিস্টের টপে ছিলাম আমি :-P

18-Jan-2016 5:39 pm

Published
18-Jan-2016