اللَّهُمَّ أَعِنِّيْ عَلَى ذِكْرِكَ وَشُكْرِكَ وَحُسْنِ عِبَادَتِكَ
আল্লাহুম্মা আ'ইনি আলা দিকরিকা, ওয়া শুকরিকা, ওয়া হুসনি ইবাদিক
“Not having a Facebook account could be the first sign that you are a mass murderer.” - Slashdot
মক্কার মসজিদুল হারাম। নতুন বছরের প্রথম দিন। সকাল। হজ্জ শেষ। তবে হাজ্বীরা এখনো আছে। প্রায় ১ লাখ মুসুল্লি নিয়ে ফজরের নামাজ পড়লেন মক্কার শরিফে ইমাম। এর পর প্রতিদিনের মতই জানাজা পড়ানোর জন্য লাইন ধরে কফিন নিয়ে আসা হল। এর পরের ঘটনাগুলো দ্রুত ঘটতে থাকে।
লাশ বহনকারীরা কফিন খুলে ফেলে ভিতর থেকে নামাতে থাকে একের পর এক অস্ত্র। ঘোষনা করে, "ইমাম মেহদীর আবির্ভাদ হয়েছে, এই সৌদি সরকার ইসলামের ধংসকারী, পশ্চিমা বেহায়াপনার আমদানিকারী, আমেরিকার দালাল"। ৪০০ অস্ত্রধারী, মেশিন গান, বোমা, গেস মাস্ক নিয়ে পুরো হারাম শরিফ ঘেরাও করে ফেলে। সব গুলো গেটে তালা লাগিয়ে দেয়। ভিতরের সব পুলিশকে গুলি করে মেরে ফেলে। কেটে দেয় সবগুলো টেলিফোন লাইন। হাজ্বীদের নিয়ে বন্ধী করে মসজিদের আন্ডারগ্রাউন্ডে।
খবর পেয়ে চলে আসে সৌদি আর্মি আর ন্যশেনাল ফোর্স। তারা প্রথমেই শহরের দখল নিয়ে নেয়। সব লোককে বাহির করে দেয়। বিকেল মধ্যেই খালি করে ফেলে পুরো শহর।
কিন্তু সমস্যা অন্যখানে। কোরআন শরিফ আর হাদিস অনুসারে একেবার স্পস্ট ভাবেই হারাম শরিফে সব ধরনের যুদ্ধ, হত্যা, রক্তপাত হারাম। এমনকি কোন পাখি মারা বা গাছ পর্যন্ত উপড়ানো যায় না। আল্লাহর ভয় সব মুসলিমের মাঝেই আছে। সৈন্যরা বন্দুক তাক করতেই আপত্তি জানায়। ফতোয়া নেবার জন্য দ্রুত যায় দেশের সবচেয়ে বড় মুফতি বিন বা'জে এর নিকট। উনি অনুমতি দিলেন হারাম শরীফে হত্যার জন্য যুদ্ধ করার পক্ষে।
দুপুরের দিকে ১০০ জন সৈন্য চেষ্টা চালায় মসজিদের গেট দিয়ে ঢোকার। কিন্তু দখলকারিরা মসজিদের উচু মিম্বর, টাওয়ারে দাড়িয়ে গুলি করে তাদের অনেককে মেরে ফেলার পর তারা ফিরে আসে। হেলিকপ্টার দিয়ে রশি দিয়ে কাবার চত্তরে তওয়াফের জায়গায় ট্রুপার নামানো চেষ্টা হয়। সবাইকে গুলি করে মেরে ফেলে দখলকারীরা। বোঝা যায় এদের মোকাবেলা করার মত দক্ষতা সৌদি আর্মির নেই।
ও দিকে সারা পৃথিবীর মুসলিমদের মাঝে উত্তজনা ছড়িয়ে পড়েছে। খোমেনি ঘোষনা দিয়েছে এটা আমেরিকার কাজ। পাকিস্তানে আমেরিকান এম্বেসিকে পুড়িয়ে দেয় জনতা। হত্যা করে দুজন আমেরিকানকে। ইরানে আমেরিকান এম্বেসি তছনছ করে ফেলা হয়।
পরিস্থিতি গুরুতর হচ্ছে এটা বুঝতে পারছে সৌদি সরকার সবগুলো বিমানবন্দর ও বর্ডার বন্ধ করে দেয়। কেটে দেয় ইন্টারনেশানাল টেলিফোন লাইন। মসজিদ চত্বরে টেঙ্ক আরপিসি চলে আসে। অবরোধকারীরা পেট্রল ঢেলে আগুল লাগিয়ে দেয়। সৈন্যরা মসজিদের আজানের মিনারগুলোতে এন্টি-টেংক মিসাইল মারে। এরপরই মসজিদের সবচেয়ে পবিত্র দরজা বাবুস সালাম বোমা দিয়ে উড়িয়ে দিয়ে ঢুকে পড়ে ভেতরে। দখলকারীদের আশ্রয় নেয় আন্ডার গ্রাউন্ডে। মসজিদের ভেতর শুধু লাশ আর লাশের সারি। প্রিন্ট মিডিয়ায় যুদ্ধের ছবি ছাপা হচ্ছে। লিবিয়ার আমেরিকান এম্বাসিতে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে পাবলিক।
পাকিস্তান থেকে আসে কামন্ডো বাহিনি। ফ্রান্স ৩ জন কমান্ডো পাঠায়। তার সবচেয়ে এলিট বাহিনি থেকে। স্ট্রেটেজিক সাহায্য করবে। কিন্তু এদের নিয়ে সমস্যা হয় অন্য জায়গায়। মক্কা শরিফ একটি পবিত্র শহর। মুসলিম ছাড়া আর কারো প্রবেশের অনুমতি নেই এখানে। এমন কি গ্রান্ড মুফতি বিন বাজও এই হুকুম পরিবর্তন করতে পারবেন না। সমাধান হিসাবে তাদের রাখা হয় তায়েফে। পরবর্তিতে তাদের মসজিদে ঢুকতে হয়। তার আগে আনুষ্ঠানিকভাবে ফরাসি কমান্ডোদের কালেমা পড়ানো হয়। মুসলিম হয়ে তারা মক্কা শহরে প্রবেশ করে বলে দাবি করে।
আন্ডার গ্রাউন্ড থেকে দখলকারীদের বাহির করার জন্য মসজিদের বারান্দার ছাদ ড্রিল নিচের টানেলে গ্যাস ক্যান ফেলা হয়। গ্যাসে কাজ হয় না। উপরে ভেসে উঠে, নিচে যায় না। যারা ক্যন ফেলছে তাদেরকেই আঘাত করে। সস্ত্র অভিযান চালাতে হবে। বিন লাদেন কন্সট্রাকশন আন্ডার গ্রাউন্ডের মেপ নিয়ে আসে। আক্রমন চালায় কমান্ডোরা। বেশিদূর যেতে পারে না। মারা যায় অনেক কমান্ডো, হাজী, অবরোধকারী।
পানি ঢেলে ভাসিয়ে ফেলে সৈন্যরা উপর নিচে। হাই ভোলটেজ কারেন্টের লাইন দেয় পানিতে। অবরোধকারীরা কোন ঠাসা। পানি স্পর্শ করতে পারবে না। তারা ভেঙ্গে পড়েছে। প্রতিদিনই মারা যাচ্ছে। একটি বড় অংশ পালিয়ে যায়। শহরের কোনায় কোনায় ধাওয়া করে তাদের মারা হয়। শেষে ক্ষমা করা হবে এ শর্তে বাকি যারা নিচে ছিল সবাই অত্মসমার্পন করে। দুই সপ্তাহ পর মুক্ত হয় মসজিদুল হারাম। বন্ধী হয় তাদের নেতা জুহাইমান সহ ৬৮ জন অবরোধকারী। মারা গিয়েছে প্রায় এক হাজার লোক।
মুল দলের প্রায় সবাই মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। দশ দিনের মাধ্যেই বন্ধী সবাইকে কতল করে সৌদি সরকার। ১৬ বছরের কম বয়স্ক একজনকে ছেড়ে দেয়। সে বিন লাদেন পরিবারের সদস্য।
জুহাইমান বন্ধী হবার পর জানায় সে কথা বলবে না যতক্ষন না মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ে তার শিক্ষকরা তার সাথে দেখা করে। শিক্ষকদের পুরো দল চলে আসে। তাকে দেশের সবাই চিনত। জুহাইমান ছিল বিখ্যাত দ্বা'য়ী বক্তা। তাকে জড়িয়ে ধরে সবাই অনেকক্ষন কান্না করে। শিক্ষকরা জিজ্ঞাসা করে, "কেন! কেন এমন করলে?"
দুর্দান্ত বক্তা জুহাইমান। সবাইকে ইমোনেশাল করে তুলতে পারে। মদিনার অলিতে গলিতে গাড়ি নিয়ে যায়। মসজিদে মসজিদে ইসলামের দিকে ডাকে। মানুষও ভালবাসে তাকে। দিন দিন বড় হয় তার দল। মদিনা ইউনিভার্সিটির শিক্ষক ছাত্র সবার সে প্রিয়ভাজন।
প্রচারে প্রচারে ক্ষুরধার হতে থাকে তার বক্তব্য। আঘাত লাগে নিজের অন্তরে। পশ্চিমাদের দিয়ে ভরে যাচ্ছে আরবের পবিত্র ভূমি। দালাল সরকার আমেরিকায় তেল রপ্তানি আরম্ভ করেছে। এদের পতন আসন্ন। নতুন শতক আসছে। সবাই বলছে নতুন শতকেই মাহদি আসবে। সে দল নিয়ে রাস্তায় নামে। আন্দোলন করে। সরকার বিরোধি স্লোগান দেয়।
পুলিশ ধরে সবাইকে জেলে দেয়। নির্যাতন করে। জেলেই জুহাইমান উপলব্ধি করে মাহদি তার পাশে বসে আছে। সে হল মুহাম্মদ বিন আব্দুল্লাহ। মদিনা ইউনিভার্সিটির ছাত্র। তার দলের লোক। বেধে রাখা হয়েছে তার পাশে।
এদিকে গ্রান্ড মুফতি বিন-বা'জকে সরকার অনুরোধ করে "কিছু বিশৃঙ্খলাকারী ধরা পড়েছে। দেখেনতো তাদের কি শাস্তি দেয়া যায়?" উনি ছুটে আসেন জেলে, "তোমরা কি চাও?" বললো, "আমরা সুন্নাহ মানতে চাই, কোরান সুন্নাহ মেনে শাষন করতে হবে, সৎ লোকের শাষন চাই, আরব দেশে কাফিরদের আনা যাবে না"। বললেন, "সবগুলোই ভাল কথা", সরকারকে জানালেন, "এরা নিরিহ। ছেড়ে দিন"।
আরবী '৯৯ সাল। চারদিকে যুদ্ধের দামামা। টিভির খবরে দেখাচ্ছে ইরান বিপ্লবের ছবি। খোমেনির রাতারাতি ইরান দখল। ইসরাইলের সাথে বিশ্বাসঘাতক মিশরের চুক্তি। সাদ্দাম নতুন প্রসিডেন্ট হয়েছে। নতুন শতাব্দি আসছে। তাই ১৪০০ সালের প্রথম দিন তারা মসজিদ দখল করে। ১৭ দিন পর তাদের পতন হয়।
জড়িয়ে ধরে অনেকক্ষন কান্না করে, শিক্ষকরা জিজ্ঞাসা করে, "কেন! কেন একাজ করলে জুহাইমিন?"
জবাব দিল, "পৃথিবীর এই সকল ঘটনা আমাকে বিভ্রান্ত করেছে। কিন্তু, আপনারা সবাই! সবাই যদি আল্লাহর কাছে আমার জন্য মাফ চান! হয়তো আমার রব আমাকে মাফ করবেন।"
এদিকে কাবা শরীফে পরিষ্কার করে আবার নামাজ পড়া শুরু হয়েছে। মুসলিমরা কাতারে কাতারে মাথা নিচু করে আল্লাহর সামনে দাড়িয়েছে, "…ওয়ালাদোয়ালিন, বিভ্রান্তদের পথ না! হে আল্লাহ, আমরা আপনার এবাদৎ করছি, আমাদের সরল পথ দেখান"। তাদের চোখ ভেজা।
আমিন।
"নিশ্চয় মনে আছে, বিজ্ঞানী শ্রডিঞ্জার আজ থেকে প্রায় ৮৮ বছর আগে একটি ঘরে একটি বিড়ালকে আটকে রেখে দরজা বন্ধ করে দেন। সেই অন্ধকার ঘরে একটি তেজস্ক্রিয় বন্দুক আছে, যেটি বিড়ালের চলাফেরায় চালু হয়ে এমন কিছু করতে পারে, যাতে বিড়ালটি মারা যেতে পারে। প্রশ্ন হচ্ছে, দরজা বন্ধ করার কিছুক্ষণ পর থেকে আমরা কি বলতে পারব বিড়ালটি জীবিত, না মৃত?"
Prothom Alo Today: হিযবুত তাহরীরের ৩৫ কর্মী গ্রেপ্তার
http://prothom-alo.com/detail/date/2012-08-13/news/281593
জটিল কেস।
মাঝে মাঝে ভুতে কিলায়, এটা ছাড়া সুখেই আছি দেশে:)
অনেকের মতে কদরের রাত প্রতি বছর কোন না কোন বিজোড় রাত্রিতে হয়। অর্থাৎ কোন বছর ২১, কখন ২৩, আরেক বছর ২৫ বা ২৭ এ রাতে এরকম।
সৌদি আরবে শেষ দশ প্রতি রাতেই সবাই মসজিদে নমাজ পড়ে। জোড় বেজোড় পার্থক্য করে না। তারা কদর পায়। যে রাতেই হোক।
ইউনিভারসিটিতে থাকতে একদিন এক ভাই এসে বলে, গত রাত হয়তো কদর ছিল। রাতে বড় ভাই এসে বলে, রাতটা কেমন যেন কদরের মত পরিষ্কার মনে হচ্ছে। চল মসজিদে নমাজ পড়ি। সবাই মসজিদে গিয়ে অনেক রাত পর্যন্ত নমাজ পড়ে। তার কি একটা রোগ ছিল। দোয়া করার পর সেরে যায়। সেটা ছিল ২৩ শে।
ছবিতে শনিবার সন্ধ্যায় পৃথিবীর কোন্ কোন্ জায়গা থেকে চাদ দেখা যাবে তা দেখাচ্ছে। লাল এলাকা থেকে টেলিস্কোপ দিয়ে শুধু দেখা যাবে। সবুজ মানে একেবারে স্পষ্ট চাদ দেখা যাবে। বাংলাদেশ কালো এলাকায়, অর্থাৎ চাদ দেখা যাবে না।
এতই যদি অভাব তো তোমাকে ৫ লক্ষ টাকা ঘুষ দিয়ে এমপিওর চাকরিটা নিতে বলেছে কে?
২ লক্ষ টাকার কম ঘুষে কোন এমপিও ভুক্ত স্কুলে শিক্ষকতার চাকরির খবর পেলে আমাকে জানাবেন। এলাকায় আমার পরিচিত কম পক্ষে ১০ জন লাইন ধরে বসে আছে যারা প্রাইভেট পড়িয়ে জীবন চালায়। শিক্ষকতার চাকরি পেলে লুফে নিবে। Bumerang (বুমেরাং)
একজন বললো, উত্তম হল ভেতরে সুফি আর বাহিরে সালাফি। মানে মনের দিক থেকে সুফি। আমলের দিক থেকে সালাফি। কথাটা পছন্দ হয়েছে।
এই ঈদের নামাজ ঈদগাহে পড়ার ইচ্ছে আছে ইনশাল্লাহ। সুফি ইমামের পিছনেই পড়তে হবে। অপশন নেই।
আমার এত টাকা জমা নেই:)
আজ চাদ দেখার চেষ্টা হবে। না দেখা গেলে পরশু ঈদ। সৌদিতে আজ ঈদ হয় নি। কাল ঈদ।
দুর্ভাগ্যজনক:)
১। সমিতি করে নাকি? দানের টাকা তারা সুদে খাটায়। এটাকে বলে "সমিতি করা"
২। জামাই জুয়া খেলে নাকি? একটা বড় অংশ সারাদিন টাকা কামায় আর রাতে জুয়া খেলে।
৩। জামাই টাকার জন্য পিটায় নাকি? তাহলে টাকা পেলে জামাই আরো টাকার জন্য আরো পিটাবে।
তিনটার উত্তর যদি "না" পান, তবে সাহায্য করুন, সে সত্যিই অভাবী।
১। অন্য দিনের থেকে আগে ঘুম থেকে উঠা
২। গোসল
৩। মিসওয়াক
৪। সাজা
৫। ভাল কাপড় পড়া
৬। সুগন্ধি
৭। মসজিদে না পড়ে ঈদগাহে নামাজ পড়া
৮। বাসা থেকে মিষ্টি কিছু খেয়ে যাওয়া
৯। নামাজে যাবার আগে ফিতরা দেওয়া
১০। সকাল সকাল ঈদগাহে যাওয়া
১১। আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ --- বলতে বলতে যাওয়া।
১২। হেটে যাওয়া।
১৩। ভিন্ন কোন রাস্তা দিয়ে ঈদগাহ থেকে ফিরা।
http://www.ciibroadcasting.com/2012/08/07/gazas-hifz-miracle/
"সাহবি আবু হুরাইরা রা. থেকে বর্ণিত, নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: "যেই বস্তু মহান আল্লাহ আদম সন্তানের জন্য নির্ধারণ করেননি মানত সেটি তার নিকটবর্তী করে না। বরং তাকদীরে যা আছে মানত সেটাই নিয়ে আসে। এর মাধ্যমে কৃপণ ব্যক্তির সম্পদ বের করা হয় যা সে খরচ করতে চায়নি।" (সহিহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৩৩১)
"আব্দুল্লাহ ইবনে উমার রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেছেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদিন আমাদের মানত করতে নিষেধ করেছেন। আর বলেছেন: "মানত কোনো কিছুকে ফেরাতে পারে না। তবে মানতের মাধ্যমে কৃপণ ব্যক্তির সম্পদ বের করা হয়।" (সহিহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৩২৫)
"ইবনু উমার রা. থেকে বর্ণিত, নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: "মানত কোনো কিছুকে আগেও করে না, পিছেও করে না। বরং এর দ্বারা কেবল কৃপণ ব্যক্তি থেকে বের করা হয়।" (সহিহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৩২৬, সহিহ সুনান নাসায়ি)
"ইবনু উমার রা. থেকে বর্ণিত, নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মানত করতে নিষেধ করেছেন। আর বলেছেন: "মানত কোনো কল্যাণ বয়ে আনে না। এটা শুধু কৃপণ ব্যক্তি থেকে মাল খসায়।" (সহিহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৩২৭, আহমাদ)
তিনি আরো বলেন, ‘‘যে ব্যক্তি সর্বদা মিথ্যা বর্জন করে এমনকি কৌতুক করতেও মিথ্যা বলে না, তার জন্য জান্নাতের মধ্যখানে একটি বাড়ির জন্য আমি দায়িত্ব গ্রহণ করলাম।” (আবু দাউদ, হাদিসটি হাসান)
সময়টা কি নষ্ট করলাম নাকি কাজে লাগালাম? জানি না:)
জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখি খালি পায়ে এক শ্রমিক পাশের বাড়ির ছাদ ঢালাই করছে। ভয় পেলাম, সে পড়ে যাবে না তো? সে কি ক্ষুধার্ত? সে কি রাখাল পরিবারের? তবুও ভয়ের কিছু নেই। এই হাদিস বাংলাদেরশের ব্যপারে বলা হয়নি। বলা হয়েছে আরব দেশের ব্যপারে। আচ্ছা এই শ্রমিকরাই কি মধ্যপ্রাচ্যে গিয়ে ওই উচু দালানগুলো নির্মান করে?