সুফি আর সালাফি। একেবার দুই দিকের দুই প্রান্ত। বাইতুল মুকাররমে এর আগে সব জুমার নামাজ পড়তাম। এর পর সুফি খাতিব আসার পর আর যাই নি। আজকের রমজানের শেষ জুম্মা বাইতুল মুকাররমে যাবার ইচ্ছে করছিল। যাব কি যাব না করে আর হল না।
একজন বললো, উত্তম হল ভেতরে সুফি আর বাহিরে সালাফি। মানে মনের দিক থেকে সুফি। আমলের দিক থেকে সালাফি। কথাটা পছন্দ হয়েছে।
এই ঈদের নামাজ ঈদগাহে পড়ার ইচ্ছে আছে ইনশাল্লাহ। সুফি ইমামের পিছনেই পড়তে হবে। অপশন নেই।