১। কেউ মাজহাব মানে।
২। কেউ মেনে নেয়, কিন্তু মাজহাব মানাটাকে ভুল মনে করে।
৩। কেউ মনে করে মাজহাব মানা ভুল, কিন্তু হাম্বলি মাজহাব অনুসরন করে।
৪। কেউ একেবারই কোন মাজহাব মানে না, এবং নিজেদের ফিকাহ অনুসরন করে।
৫। এবং কেউ নিজেও জানে না সে সালাফি।
আমাকে এখন ভেবে বের করতে হবে, আমি নিজে এর কোন গ্রুপে পড়ি।
'৮০ দশক পর্যন্ত তাদেরা মতে মাজহাব মানা ছিল হারাম। তকলিদ করা [অন্ধ মাজহাবের অনুসরন] কেউ কেউ বলত কুফরি।
'৯০ এর পর থেকে মাজহাবের অনুসরনকারীদের প্রতি আক্রমন কমে আসে। তাদের মতে তখনো মাজহাবের অনুসরব খারাপ। কিন্তু অনুসরনকারীদের তারা আর ভ্রান্ত বলতো না।
২০০০ এর আগে পর্যন্ত islamqa.com এর ফতোয়া কোন মাজহাবের ইমামের নাম চোখে পড়ে নি। মোটা মুটি এই সময়ে ইবনে বা'জ রাহিমাহুল্লার মৃত্যু হয় [আল্লাহ তায়ালা উনাকে জান্নাত নসিব করুন]। তার পরে তাদের ফতোয়ায় মাজহাবের ইমামদের মতামত আসা শুরু করে। তবে উনার মৃত্যুর সাথে এর সম্পর্ক আছে কিনা আমি জানি না। সরাসরি কোরআন বা হাদিস থেকে যে সকল ফতোয়ার কোন কনক্লুশনে আসা যেত না, সে গুলোতে চার ইমামেরই মতই লিখা আরম্ভ হয়। প্রথম প্রথম সালাফিদের ফতোয়ায় ইমামদের নাম শুনে আমি বেশ অবাক হতাম।
এখন এই ২০১০ এ দেখছি তারা অধিকাংশই নিজেদেরকে হাম্বলি মাজহাব আনুসারি হিসাবে পরিচয় দিচ্ছে। এবং তাদের বড় অংশের মতে মাজহাবের অনুসরন সত্যি সত্যি নিষিদ্ধ না!
বস্তুত তাদের তর্ক এখন দূ জাগায় এসে ঠেকেছে। এক, কবর পুজারি। আর দুই আল্লাহ তায়ালা কোথায় আছেন আর কোথায় নেই সে ব্যপারে তাদের মতকে প্রচিষ্ঠা করা। কবর পুজারিরা ভ্রান্ত এ ব্যপারে মুসলিমদের মাঝে দ্বিমত নেই। তাদের সাথেও কেউ এ নিয়ে যুক্তি তর্ক করে না।
তাই আমার মনে হচ্ছে এ মুহুর্তে তাদের সবচেয়ে বড় আন্দোলন হল: আল্লাহ তায়ালা কোথায় আছেন আর কোথায় নেই এই প্রশ্নটা তুলে অন্য মুসলিমদের সাথে একটা তর্ক আরম্ভ করা।
"Al-gebra is a fearsome cult,", Ashcroft said. "They desire average solutions by means and extremes, and sometimes go off on tangents in a search of absolute value. They use secret code names like "x" and "y" and refer to themselves as "unknowns", but we have determined they belong to a common denominator of the axis of medieval with coordinates in every country.
https://maps.google.com/maps?q=2%2F155+St+Bernards+Rd,+Rostrevor+South+Australia+5073,+Australia&hl=en&ll=-34.897416,138.675214&spn=116.46026,186.152344&sll=37.0625,-95.677068&sspn=45.553578,93.076172&t=w&geocode=FYqC6_0d_QNECA&hnear=2%2F155+St+Bernards+Rd,+Rostrevor+South+Australia+5073,+Australia&z=3&layer=c&panoid=iA22CotmmjTyLseOJgEEjg&cbll=-34.897416,138.675214&cbp=13,-1.1580369788515126,,0,-1.1459155902616516
"The Happy Planet Index is best conceived as a measure of the environmental efficiency of supporting well-being in a given country. Such efficiency could emerge in a country with a medium environmental impact (e.g. Costa Rica) and very high well-being, but it could also emerge in a country with only mediocre well-being, but very low environmental impact (e.g. Vietnam)." - Wikipedia.
http://news.yahoo.com/south-korea-baby-box-pastor-says-law-brings-064417359.html
অথচ বাচ্চাদের আমরা বছরের পর বছর হাই স্কুলে "কেলকুলাস" পড়াই যার প্রাত্যহিক জীবনে কোন প্রয়োগ নেই।
ছেলেরা বড় হবার পর সে তাদেকে একজনকে বলে "তোমাকে দু মাস সময় দেয়া হলো। এর মাধ্যে তোমাকে একটি মাত্র সুন্দর মাটির পাতিল তৈরি করতে হবে। তোমার কাজের বিচার হবে ওই পাতিলটি কতটুকু নিখুৎ আর সুন্দর হয়েছে তা দিয়ে।"
দ্বিতীয় জনকে বলে "আর তোমাকে অনেকগুলো পাতিল তৈরি করতে হবে। তোমার কাজের বিচার হবে তুমি কত বেশি সংখ্যক পাতিল তৈরি করতে পারলে সেটা দিয়ে। সুন্দর হোক বা না হোক। তোমারও দু মাস সময়।"
প্রথম ছেলেটি প্রথম দিন একটি পাতিল তৈরি ধরে। খুব সুন্দর করে করতে হবে। কিছু কাজ করার পর নিজের কাজে কিছু খুৎ পায়। সেটা ফেলে আরেকটি পাতিল তৈরি ধরে। পরদিন ওটাও তার পছন্দ না। তাই অন্য আরেকটা আরম্ভ করে। এভাবেই একের পর দিন যায়। পাত্র অর্ধেক তৈরি করে আর খুৎ পেয়ে ভাগে ফেলে। কোনটাই তার নিখুৎ না। কোনটাই সুন্দর না, তার পছন্দ না। এভাবে দু মাস চলে যায়। শেষে একটি পাতিলও তৈরি করতে পারে না।
দ্বিতীয় ছেলে কিন্তু এ সময়ে একের পর এক পাতিল তৈরি করে যাচ্ছে। সৌন্দর্য তার টার্গেট না, বেশি থেকে বাশি পাত্র তৈরি করা তার টার্গেট। কিন্তু এর মাঝেই অবাক করা একটা জিনিষ হয়। কাজ করতে করতে তার পাত্রগুলো আরো সুন্দর হতে থাকে। সে আরো দক্ষ হয়ে উঠে। দু মাসের শেষের দিকে সে যে পাত্রগুলো তৈরি করে সেগুলো হয় একেবার নিখুৎ ও সুন্দর। ফাইনালি সে সবচেয়ে বেশি পাত্র তৈরি করে, আর সবচেয়ে সুন্দর পাত্র তৈরি করে।
কুমার তখন তার ছেলেদের বলে "বাবারা, তোমাদের দুই শত বছরের পরে যে সফ্টওয়ার প্রোগ্রামাররা আসবে তাদর অবস্থাও তোমাদের মত হবে। যে প্রথম থেকে সুন্দর সফ্টওয়ার লিখার চেষ্টা করবে, সে কোন সফ্টওয়ারই শেষ করতে পারবে না। আর যে একের পর এক লিখে যাবে, ভাল হোক মন্দ হোক, সে সবচেয়ে বেশি প্রডাক্টিভ হবে, আর তার সফ্টওয়ারও এই রকম শেষে সবচেয়ে নিখুৎ ও সুন্দর হবে। এই উপদেশটা কিন্তু ভুলো না।"
প্রশ্নটা গুরুত্বপূর্ন কারন তারা যদি মুসলিম হয় তবে তাদের জীবনের ক্ষতি করা আমাদের জন্য হারাম আর তাদের সম্পদের ক্ষতি করাও আমাদের জন্য হারাম।
আর সবকিছুর মত এখানে অনেক মত আছে। ব্যক্তিগত ভাবে এ ব্যপারে আমি এই তিন শর্তের অনুসরন করি
১। যারা লাইলাহা ইল্লাল্লাহ বলে
২। আমাদের মত আমাদের কিবলার দিকে ফিরে নামাজ পড়ে
৩। আমাদের মত জবেহ করে
তবে,
১। তারা মুসলিম।
২। তাদের রক্ত আর সম্পদের ক্ষতি করা হারাম, হক আদয় ব্যতিত।
৩। মুসলিমদের প্রাপ্য তাদের দিতে হবে।
এবং তাদের ভাল মন্দের হিসাব আল্লাহর উপর।
- حدثنا نعيم قال: حدثنا ابن المبارك عن حميد الطويل، عن أنس بن مالك قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: ((أمرت أن أقاتل الناس حتى يقولوا: لا إله إلا الله، فإذا قالوها وصلوا صلاتنا، واستقبلوا قبلتنا، وذبحوا ذبيحتنا فقد حرمت علينا دماؤهم وأموالهم إلا بحقها وحسابهم على الله))
Bukhair #1:8:387, 392, Muslim.
গত বছর গরু না পাওয়ার পর, এ বছর অনেকের বাসায় কোরবানির গরু কেনা হয়ে গিয়েছে। অথচ কোরবানির আরো দশ দিন বাকি। এক ফ্লাটের পনেরো জন মিলে যশোর থেকে গরু কিনে ট্রাক ভাড়া করে নিজেরাই নিয়ে এসছে। গরু ১৫ হাজার + ২ হাজার/গরু ট্রাক ভাড়া।
হাশরের মাঠে মানুষকে দেয়া প্রতিটি নিয়ামতের ব্যপারে হিসাব নেয়া হবে। প্রথম যে নিয়ামতের হিসাব নেয়া হবে তা হল শীতল পানি।
শীত কালে আইসক্রিম খাওয়া যায় না এটা ভুল কথা। গৃষ্মকালে বাংগালি যদি চা কফি খেতে পারে, তবে শীতকালে আইসক্রিম খাবে না কেন?
১৯০০ সালের আগে পৃথিবীতে কোন ফ্রিজ ছিল না। তাহলে মানুষ এর আগে গৃষ্মকালে বরফ তৈরি করতো কিভাবে?
Yet people regard insurance as prudent, and lottery tickets as foolish?
(১) দুইজন লোক মারামারি করছে এবং তৃতীয় একজন এসে তাদের দেখে চলে গেলো।(আপনি বাংলাদেশের কোথাও নেই)
(২) দুইজন লোক মারামারি করছে, কেউ কারো সাথে কুলিয়ে উঠতে না পেরে মোবাইল ফোন বের করে বন্ধুদের আসতে বলছে, কিছুক্ষণ পর দেখা গেলো ৫০ জন মারামারি করছে। (আপনি অবশ্যই চট্টগ্রামে আছেন)
(৩) দুইজন লোক মারামারি করছে এবং তৃতীয় আরেক জন এসে তাদের থামাতে চেষ্টা করলো। ওই দুইজন তখন এক জোট হয়ে তৃতীয় জনকে উত্তম মধ্যম দিলো (আপনি বরিশালে আছেন)
(৪) দুইজন লোক মারামারি করছে এবং একদল লোক জড়ো হয়ে দেখছে। হঠাৎ একজন একটি চায়ের দোকান খুলে বসলো। (আপনি নোয়াখালীতে আছেন)
(৫) দুইজন লোক মারামারি করছে এবং কয়েক জন এসে তর্কাতর্কি শুরু করলো কে সঠিক (আপনি খুলনায় আছেন)
(৬) দুইজন লোক মারামারি করছে তৃতীয় আরেক জন এসে ঐখানে দুই জন এর মাজার খুলে বসলো (আপনি সিলেটে আছেন)
(৭) দুইজন লোক মারামারি করছে, আরেক দল এসে ঝগড়া শুরু করলো। সব শেষে তারা সবাই বন্ধু হিসেবে বাড়ি ফিরলো! (আপনি ময়মনসিংহে আছেন)
(৮) দুইজন লোক মারামারি করছে এবং তৃতীয় একজন বের হয়ে দুই জনকেই গুলি করে মেরে ফেললো! (আপনি ঢাকায় আছেন)
কলকাতার কিন্দ্রীয় কমিউনিষ্ট পার্টির নেতা এবার পার্টির অনুমতি নিয়ে হজ্জে গিয়েছে এ কথা ঘোষনা করে যে তার ব্যক্তিগত জীবনটা ভিন্ন।
সাইফ আলি খান বিয়ে করেছে খৃষ্টানকে, যেটা বিলকুল নাযায়েজ বলার কোন উপায় নেই।
"The need to learn Arabic is further reduced, as expatriates cannot go to any government office on the company’s behalf, even if the matter concerns them, like renewing of their own iqama. For shopping its definitely not required as generally there is at least one salesman in the shop/establishment from the Indian subcontinent. Our Head Office, where I work, is a small office comprising about 10 people and about more than 50 percent of the staff are Saudi nationals. We always had cordial professional relations with the Saudi nationals. A few years ago, when I was relatively new in the Kingdom one Saudi national from our team got married, I was surprised to find that none of the expatriate staff was invited. I don’t believe that my learning of Arabic would have made the situation any different. Some expatriate staff in our office are from Arabic speaking countries. There is a glass ceiling in Saudi Arabia and learning Arabic won’t break it." — Omprakash Tiwari, Riyadh
পরের দিন আরো কিছু টাকা মেনেজ করে গেলাম। ছোট একটা গরু হলেই হবে। প্রথম গরু বল্লাম ৩৫ হাজার। ব্যপারি বলে না।
একই সাইজের আরেক গরু খুজে এবার দাম দিতে চাইলাম ৪০ হাজার, ব্যপারি বলে না।
তৃতীয় গরু বলি ৪৫ হাজার। ব্যপারি তাও বলে না।
ফিরে এসেছি।
বই পুস্তকে Autum, Late Autumn লিখা থাকে, কিন্তু সেটা ভুল। প্রকৃতপক্ষে এখানে ৬ মাস গৃষ্ম। গৃষ্মে মধ্যে দুই মাস বর্ষা।
গরুর দাম পড়ে যাচ্ছে। ঈদের আগে আবার বাড়তেও পারে।
এর পরের মেটেলগুলো স্বল্প পরিমানে তৈরি হতে পারে শুধু যদি তারকাটা বিষ্ফোরিত হয় তাহলে। তামা, পারদ, ইউরেনিয়াম, স্বর্ন, রূপা এগুলো।
আমাদের সুর্যের অর্ধেক হাইড্রোজেন পুড়ে হিলিয়াম হয়ে গিয়েছে, এবং বাকি অর্ধেক আছে। সেটা পুড়তেও ৫ বিলিয়ন বছর লাগবে। সমস্ত হাইড্রোজেন পুড়ে হিলিয়াম হয়ে গেলে, এর পর হিলিয়াম পুড়া আরম্ভ হবে, তার আগে কখনোই না। এর পরও সুর্যে ১% অক্সিজেন আর ০.২% লোহা আছে। এগুলো সুর্যের আসে পাশে যে তারকাগুলো আগে বিষ্ফোরিত হয়েছিল সেগুলোর ছিট ফোটা। সে থেকে বোঝা যায় সুর্য হল ৩য় বা ৪র্থ প্রজন্মের তারকা। মানে সুর্যের বড় দাদা ছিল প্রথম তারকা।
ও দিকে, আমাদের পৃথিবীর তিন ভাগের এক ভাগ লোহা আর তিন ভাগের এক ভাগ অক্সিজেন। বাকিটার অর্ধেক হল পাথর, আর অর্ধেক অন্যান্য।
অর্থাৎ পৃথিবীতে লোহা, অক্সিজেন আর পাথর অস্বাভাবিক বেশি। এত লোহা একসাথে জড়ো হল কিভাবে? এটা প্লেনেট ফরমেশনের থিউরিতে পড়ে, যেটা মানুষ স্পষ্ট করে এখনো জানে না।
ঈদের পর অনেক খবর।
সে ক্ষেত্রে করনীয় কি? আমি যেটা করি সেটা হল, চুপ থাকি। নিজে আগে ধংশ থেকে বাচব।