"I believe that forgiving them is God's function. Our job is simply to arrange the meeting."
- US General.
- US General.
ভাবলাম টাকা দিয়ে কাউকে দিয়ে করিয়ে নেয়া যায়। ইয়ং এক মুফতিকে অফার দিলাম, বললো "হাদিসের বই খুব সেন্সেটিভ জিনিষ", সে পারবে না তবে তার উস্তাদকে বললে উনি করে দিতে পারেন।
আমার ওস্তাদকে আমি ফোন দিলাম। বললো "মতিঝিলের অনুবাদ সেন্টার থেকে করিয়ে নাও"।
মতিঝিলে পথে পড়ে বাইতুল মুকাররম। থেমে লাইব্রেরি থেকে সবচেয়ে মোটা আরবি ডিকশনারিটা কিনে ফিরে এলাম।
এখন নিজে অনুবাদ করবো চিন্তের করছি। আরবি শেখা হবে।। ইনশাল্লাহ।
This particular crystallisation of Shahbagh as a fight between “চেতনা” (Spirit of Liberation) vs. “ধর্ম” (Islam) is now going way beyond Jamaat-e-Islami or war criminals, which was the original intent of the Movement.
It is undoubted that the ardent Shahbagh activists will not fully agree with the characterisation of their Movement as stated above. That is understandable. However, like most movements in history, it is not always the supporters who succeed in defining what their movement is all about."
- bdnews24.
বুঝলাম বলতে চাচ্ছেন "আমি মুসলিম, ঈমাদার মুসলিম"।
Understandably, সব জাগায় সব শব্দ উচ্চারন করা যায় না।
৮০র দশকে সবচেয়ে জোরে ইনশাল্লাহ বলা হত বাংলা ছায়াছবি মুক্তির ঘোষনার সময়। পেপারের বিশাল টাইটাল: 'ইনশাল্লাহ আগামি শুক্রবার শুভ মুক্তি'।
হুম! সব জাগায় আবার সব শব্দ উচ্চারন করা যায় না!
"যারা অবিশ্বাস করে তাদের জন্য দুনিয়ার জীবনকে মোহময় করে দেয়া হয়েছে, আর তারা বিশ্বাসীদের নিয়ে উপহাস করে।
কিন্ত যারা আল্লাহ্কে ভয় করে তারা তো বিচার দিবসে থাকবে এই অবিশ্বাসীদের চেয়ে ওপরের স্তরে।
আর আল্লাহ্ কোনো হিসেবের তোয়াক্কা না করেই যাকে খুশি তার অনুগ্রহ দিয়ে থাকেন।
মানুষ ছিলো এক জাতি, অতঃপর নবীদের পাঠালেন সুসংবাদপ্রদানকারী এবং সতর্ককারীরূপে এবং তাদের সাথে অবতীর্ণ করালেন সত্য সম্বলিত কিতাব যা মীমাংসা করবে সেসবের যা নিয়ে মানুষ মতভেদ কর।
যাদের কাছে এই কিতাবকে সুস্পষ্ট প্রামাণ্য দিয়ে পাঠানো হয়েছে কেউই এর ব্যাপারে আপত্তি কেবল তারা ব্যতীত যারা ভেতরে ভেতরে ঈর্ষাপরায়ণ ছিলো।
অতঃপর ঈমান আনয়নকারীদের আল্লাহ্ স্বেচ্ছায় সত্য দিয়ে পথ দেখালেন সেসব মতভেদপূর্ণ বিষয়ে।
আল্লাহ্ তো যাকে খুশি সরল সত্য পথের দিকে নির্দেশনা দেন।
তোমরা কি ভেবে বসেছ যে তোমরা জান্নাতে ঢুকে পড়বে অথচ তোমাদেরকে মুখোমুখি হতে হয়নি সেসবের যা তোমাদের পূর্বসূরীদের ভোগ করতে হয়েছে?
প্রচন্ড সব কষ্ট ও দূর্ভোগ তাদের আঘাত হেনেচিলো যা তাদের কাঁপিয়ে দিয়েছিলো এতটাই যে রাসূল নিজে ও বিশ্বাসীরা পর্যন্ত বলতে আরম্ভ করেছিলো - কখন আসবে আল্লাহ্র সাহায্য?
আহা, আল্লাহ্র সাহায্য তো বরং নিকটেই!"
[সূরা বাক্বারাঃ ২১২-২১৪]
- Asif Shibgat Bhuiyan
তাই যে কেউ ফেসবুক ব্যবহার বন্ধ করতে চায় তাদের জন্য আমার এডভাইজ সবসময় হয় এরকম:
- প্রথম উপদেশ হল 'বন্ধ' করার ডিকলেরেশন প্রথমেই দিবেন না। 'এটাই শেষ পোষ্ট', 'অত তারিখ থেকে বন্ধ করব' এরকম কিছু না।
well, ফেসবুকে আমার সব এডভাইজ যেহেতু হয় নিজের জন্য। তাই বিসমিল্লাহ বলে আরম্ভ করলাম।
১ দিনের জন্য আমার ফেসবুক বন্ধ ! :)
বললেন, ""নবীদের উপর,
এর পর উনাদের নিকটে যারা থাকে।
এর পর উনাদেরও নিকটে যারা থাকে।
কোন লোকের দ্বীনের হিসাব অনুযায়ী তার উপর বালা' অবতির্ন হয়।
তার দ্বীন যদি শক্ত হয়
তবে তার উপর প্রচন্ড বালা' অবতির্ন হয়।
আর তার দ্বীন যদি দুর্বল হয়
তবে দ্বীনের পরিমান মত তার উপর বালা অবতির্ন হয়।
কোন বান্দার উপর থেকে ওই পর্যন্ত বালা' সরে যাবে না
যতক্ষন না তাকে এই অবস্থায় ছেড়ে দেয়
যে সে দুনিয়াতে নিষ্পাপ অবস্থায় হাটছে।"
তিরমিযি ২৩৯৮
http://sunnah.com/urn/677030
We were sitting at the door of ‘Abd-Allah ibn Mas’ood before Fajr prayer, so that if he came out, we could walk with him to the Masjid,, then Abu Moosa al-Ash’ari came to us and said: Has Abu ‘Abd al-Rahmaan come out to you yet? We said: No.
So he sat with us until he came out, and when he came out we all stood up. Abu Moosa said to him: O Abu ‘Abd al-Rahmaan, just now I saw something in the mosque that I have never seen before, but I do not think it was anything but good. He said: What was it? He said: If you live, you will see it. He said: In the mosque I saw some people sitting in circles waiting for the prayer. In every circle there was a man, and in their hands they had pebbles. He would say: Say Allahu akbar (Allah is Most Great) one hundred times, and they would say Allahu akbar one hundred times. He would say: Say Laa ilaaha ill-Allah (there is no god but Allah) one hundred times, and they would say Laa ilaaha ill-Allah one hundred times. He would say: Say Subhaan-Allah (Glory be to Allah) one hundred times, and they would say Subhaan-Allah one hundred times. He said: What did you say to them? He said: I did not say anything to them; I was waiting to see what you think and I waited for your command. He said: Why did you not tell them to count their bad deeds and guarantee to them that their good deeds would not be wasted? Then he moved on and we moved on with him until he came to one of those circles, and he stood over them and said: What is this that I see you doing? They said: O Abu ‘Abd al-Rahmaan, these are stones with which we count the takbeers (‘Allahu akbar’), tahleel (‘Laa ilaaha illa-Allah’) and tasbeeh (‘Subhaan-Allah’). He said: Count your bad deeds, for I guarantee to you that none of your good deeds will be lost. Woe to you, O ummah of Muhammad! How quickly you have become doomed! His companions are still alive and his cloak has not worn out, and his vessel is not yet broken. By the One in Whose hand is my soul, you are either following a way that is more guided than the way of Muhammad or you are opening the door to misguidance. They said: By Allah, O Abu ‘Abd al-Rahmaan, we intended nothing but good. He said: How many of those who intended good did not achieve it? The Messenger of Allah (sallallaahu ‘alaihi wa sallam) told us that some people would recite the Qur’an and it would not go any further than their collarbones. By Allah, I do not know, perhaps most of them are from among you. Then he turned away from them
and ‘Amr ibn Salamah said: We saw most of the people of those circles fighting alongside the Khawaarij against us in the battle of Nahrawaan.[1]
১) সনদপত্রে স্বাক্ষরকারী সম্প্রদায়সমূহ ইসলামী রাষ্ট্রের অধীনে একটি সাধারণ জাতি গঠন করবে।
২.হযরত মুহাম্মদ (স) ইসলামী রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপ্রধান থাকবেন।
৩) কোন সম্প্রদায় গোপনে কুরাইশদের সাথে কোন প্রকার সন্ধি করতে পারবে না কিংবা মদীনা বা মদীনাবাসীদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে কুরাইশদের কোনরুপ সাহায্য-সহযোগীতা করতে পারবে না।
৪) মুসলিম, খ্রীস্টান, ইহুদী, পৌত্তলিক ও অন্যান্য সম্প্রদায় ধর্মীয় ব্যাপারে পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করবে। কেউ কারো ধর্মীয় কাজে কোন রকম হস্তক্ষেপ করতে পারবে না।
৫) মদিনার উপর যে কোন বহিরাক্রমণ কে রাষ্ট্রের জন্য বিপদ বলে গণ্য করতে হবে। এবং সেই আক্রমণ কে প্রতিরোধ করার জন্য সকল সম্প্রদায়কে এক জোট হয়ে অগ্রসর হতে হবে।
৬) রাষ্ট্রের প্রতি নাগরিকের অধিকার ও নিরাপত্তা রক্ষার ব্যবস্থা থাকবে।
৭) অসহায় ও দূর্বলকে সর্বাবস্থায় সাহায্য ও রক্ষা করতে হবে।
৮) সকল প্রকার রক্তক্ষয়, হত্যা ও বলাৎকার নিষিদ্ধ করতে হবে এবং মদীনাকে পবিত্র নগরী বলে ঘোষণা করা হবে।
৯) কোন লোক ব্যক্তিগত অপরাধ করলে তা ব্যক্তিগত অপরাধ হিসেবেই বিচার করা হবে। তজ্জন্য অপরাধীর সম্প্রদায় কে দায়ী করা যাবে না।
১০) মুসলমান, ইহুদী ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের লোকেরা পরষ্পর বন্ধুসুলভ আচরণ করবে।
১১) রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ বিরোধ নিষ্পত্তির অধিকার থাকবে রাষ্ট্রপ্রধানের এবং তিনি হবেন সর্বোচ্চ বিচারালয়ের সর্বোচ্চ বিচারক।
১২) মুহাম্মদ (সাঃ) এর অনুমতি ব্যতীত মদীনাবাসীগণ কারও বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করতে পারবে না।
১৩) মুসলমানদের কেউ যদি অন্যায় কিংবা বিশ্বাসঘাতকতা করে তবে সবাই মিলে তার বিরুদ্ধে যথোচিত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। নিজ সন্তান বা আত্নীয় হলেও এ ব্যাপারে তাকে ক্ষমা করা যাবে না।
Dear son, you will not attain good fortune in your home except by 10 characteristics which you show to your wife, so remember them and be enthusiastic in acting upon them.
As for the first two; women like attention and they like to be told clearly that they are loved. So don’t be stingy in expressing your love for your wife. If you become limited in expressing your love, you will create a barrier of harshness between you and her, and there will be a decrease in affection.
3, Ladies hate a strict, overcautious man, yet they seek to use the soft vulnerable one. So use each quality appropriately. This will be more appealing for love and it will bring you peace of mind.
4. Ladies like from their husbands what their husbands like from them, i.e. kind words, good looks, clean clothes and a pleasant odour. Therefore, always remain in that state.
5, Indeed, the house is under the sovereignty of the woman. While she remains therein, she feels that she is sitting upon her throne, and that she is the chief of the house . Stay clear of destroying this kingdom of hers and do not ever attempt to dethrone her, otherwise you will be trying to snatch her sovereignty. A king gets most angry at he who tries to strip him of his authority, even if he portrays to show something else.
6. A woman wants to love her husband, but at the same time she does not want to lose her family. So do not put yourself and her family in the same scale, because then her choice will be down to either you or her family. And even if she does choose you over her family, she will remain in anxiety, which will then turn into hatred towards you in your daily life.
7. Surely woman has been created from a curved rib, and this is the secret of her beauty, and the secret of the attraction towards her. And this is no defect in her, because ‘the eyebrows look beautiful due to them being curved’. So if she errs, do not rebuke her in a manner in which there is no gentleness, attempting to straighten her; otherwise you will simply break her and her breaking, is her divorce. At the same time do not let her off upon that mistake, otherwise her crookedness will increase and she will become arrogant with her ego. Thereafter, she will never soften for you and she won’t listen to you, so stay in between the two.
8. It is in the women’s nature to be ungrateful towards their husbands and to deny favours. If you were to be nice to her for her whole life but you grieved her once, she will say, “I have never seen any good from you”. So don’t let this attitude of her make you dislike her or to run away from her. If you dislike this feature of hers, you will be pleased with some other good habits within her, so create a balance.
9. Surely there are times when a woman goes through some conditions of bodily weakness and fatigue of the mind. Such that Allah has relieved her of some of her compulsory worships during that period; Allah has totally pardoned her from praying, and has postponed the days of fasting for her within this break to a later date until she regains her health and becomes normal in her temperament once more. Thus, during these days, treat her in a godly manner. Just as Allah has relieved her of the duties, you should also lessen your demands and instructions from her during those days.
10. Last but not least, know that a woman is like a captive with you. Therefore, have mercy upon her.
না। ছাত্রনেতারা পলিটিকস করছে আমার সঙ্গে। বলছে, তাদের খাদ্য হতে হবে। শুধু জমির চাচার একার খাদ্য হলে চলবে না। রাতের বেলা মঞ্চের আশপাশে তাদের সঙ্গেও শুতে হবে। তাহলেই হাতে মাইক্রোফোন দেবে, নচেৎ নয়।
http://www.prothom-alo.com/detail/date/2013-04-13/news/344709
খানিক বাদে কহেন বাবু, 'বলতো দেখি ভেবে,
ডাইনলোডের এ ফাইলখানা কেমনে আসে নেমে?
বলতো কেন NET সাগরের ব্লগে ভরা জ্ঞানী?
মোল্লা সে কয়, 'আরে মশাই অত কি আর জানি?'
বাবু বলেন, 'এই বয়সে জানিসনেও তা কি?
জীবনটা তোর নেহাত খেলো, অষ্ট আনাই ফাঁকি।'
আবার ভেবে কহেন বাবু, 'বলতো ওরে বুড়ো,
বলতো কেন নীল দেখা যায় “সামু ব্লগের” চূড়ো?
বলতো দেখি ব্লগের কোডে এরর লাগে কেন?
মোল্লা বলে, 'আমায় কেন লজ্জা দেছেন হেন?'
বাবু বলেন, 'বলবো কি আর বলবো তোরে কি তা,
দেখছি এখন জীবনটা তোর বারো আনাই বৃথা।
খানিক বাদে শিঙ্গা বেজে দুনিয়া উঠে দুলে,
বাবু দেখেন সবকটারে নিচ্ছে খোদা তুলে।
মোল্লারে কন, একি আপদ ওরে ওহে মোল্লা,
হবে নাকি বিচার এবার এবার? মিলবে নাকি গোল্লা?
মোল্লা শুধায়, 'দ্বীন বোঝেন?' মাথা নাড়েন বাবু,
মূর্খ হুজুর বলে, 'মশাই, এখন কেন কাবু?
বাঁচলে শেষে আমার কথা হিসেব করো পিছে,
তোমার দেখি জীবনখানা ষোল আনাই মিছে।
ইতিহাসের বর্ননা লিখা হয়েছিল সৃষ্টির আগে। আমরা কেবল ভবিষ্যৎ প্রতক্ষ করছি।
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি
আল্লাহ তুমি খাওয়াইলে আমি খাই।
তুমি বেহেস্ত তুমি দোজখ তুমি ভাল মন্দ
তুমি ফুল তুমি ফল তুমি তাতে গন্ধ
আমার মনে এই আনন্দ
কেবল আল্লাহ তোমায় চাই
আমি কেবল আল্লাহ তোমায় চাই
তুমি হাকিম হইয়া হুকুম কর
পুলিশ হইয়া ধর
সর্প হইয়া দংশন কর
ওঝা হইয়া ঝাড় ।
তুমি বাঁচাও তুমি মার
তুমি বিনে কেহ নাই
আল্লাহ তুমি বিনে কেহ নাই।
এই যে দুনিয়া কিসেরও লাগিয়া,
এত যত্নে গড়াইয়াছেন সাঁই।
এই যে দুনিয়া
http://en.wikipedia.org/wiki/Barelvi
উপরের আর্টিকেলে এও বলা হয়েছে যে তারা নিজেরা নিজেদেরকে 'আহলে সুনত ওয়াল জামাত' নামে পরিচয় দেয়।
বেরেলভীদের ব্যপারে গত মাস পর্যন্ত একটা দ্বিধা ছিল। জানতাম তাদের অনেক আকিদা ভুল, কিন্তু তার পরও তাদের না-হক দল মনে করতাম না।
এর একটা কারন হয়তো এও হতে পারে যে আমার পরিচিতদের মাঝে একটা বড় বেরলভী গ্রুপ আছে এবং তারা অনেক ইবাদৎ গুজার। এত জিকির করনেওয়ালা নাহক হয় কিভাবে?
কিন্তু এখন যখন হক ও না-হক, স্পষ্ট দুই দলে ভাগ হয়ে যাচ্ছে তখন প্রশ্ন/সন্দেহের পরিমানটা কমে আসছে।
বেরলভীদের পর এখন শুধুমাত্র দুটো দলের ব্যপারে আমার মনে প্রশ্ন রয়ে গিয়েছে। এ দল দুটোর গন্তব্য কোন দিকে আমি জানি না। তাই দুই দলকেও এখনো হক মনে করছি। এক আহলে হাদিস। ও দুই, চরমোনাই।
--
মালা ছিড়ে গিয়েছে।
গুটি ঝড়ে পড়ছে।
আমি অপেক্ষায় আছি।
আল্লাহ যেন আমাকে পেছনে না ফেলে রাখেন।
বুখারি ২৮২৯/
http://sunnah.com/bukhari/56/45
-- quote --
"আমরাই যেহেতু দায়িত্ব নিয়েছি, সাধারণ মানুষই উদ্ধার কাজে অংশ নিচ্ছেন, উদ্ধার কাজের খুব সাধারণ কিছু কথা জানা থাকা প্রয়োজন।
(কথাগুলি শিকাগো ফায়ার ডিপার্টমেন্ট এর অ্যাসিস্ট্যান্ট চীফ প্যারামেডিক ক্লার্ক স্ত্যটান এর কাছ থেকে নেয়া)
1. অক্সিজেন সংকট, তাই এটা দিয়েই শুরু করি-
কোন ধ্বংসস্তুপের কোন আবদ্ধ জায়গায় অক্সিজেন এর অভাব দেখা দিলে, কখনোই ১০০% অক্সিজেন সাপ্লাই দিবেন না। অক্সিজেন দাহ্য হবার কারনে, ১০০% অক্সিজেন দিলে অগ্নিকাণ্ডের সম্ভাবনা আছে। ১০০% অক্সিজেন এর বদলে ফ্রেশ এয়ার সাপ্লাই করুন। যে কোন এয়ার ব্লোয়ার এ কাপড় ব্যাবহার করে এয়ার ফিল্টার করা যায়।
2. প্রথমেই জানা প্রয়োজন বিল্ডিং ধসটা কোন ধরনের। সাভারের বিল্ডিং ধস ছিল ইমপ্লসন। এক্ষেত্রে মানুষজনকে ধ্বংসস্তুপের সাইড থেকে উদ্ধার না করে উপর থেকে উদ্ধার করা উচিৎ, যাতে নতুন কোন ধসের ঘটনা না ঘটে। সাইড থেকে উদ্ধার করতে গেলে আপনাকে অনেক দেয়াল/পিলার সরাতে হতে পারে, যেইগুলির উপর ভর করে ধ্বংসাবশেষ টিকে আছে। এইগুলি সরালে নতুন করে ধস নামতে পারে।
3. প্রতি এক ঘণ্টা পরপর, দুই – তিন মিনিটের জন্য উদ্ধার কাজ পুরোপুরি বন্ধ করে নিরব থাকা উচিৎ, যাতে আটকে পড়া মানুষ আহবান – সাড়া – শব্দ শুনতে পাওয়া যায়।
4. মানুষজন আটকে পড়া জায়গাগুলো ব্যারিকেড টেপ দিয়ে চিহ্নিত করে রাখা উচিৎ, যাতে কোনভাবেই সেই জায়গা পুনরায় ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।
5. প্রচুর দড়ি প্রয়োজন হবে একটা সময়। এবং এই দড়ি গুলি স্লিপ কাভার দেয়া থাকতে হবে যাতে ধারালো কংক্রিটে ঘষা খেয়ে ছিরে না যায়।
6. প্রচুর পরিমানে ডাক্তার এবং ওষুধের সরবারহ থাকতে হবে, প্রচুর... এমনো হয় যে, উদ্ধার করার পরেও মানুষ অসুস্থ হয়ে মারা যায়।
7. অযথা কাউকে ভিড় বাড়াতে দিবেন না। সংবাদপত্রের লোকদের জন্য আলাদা কোন জায়গায় মিডিয়া সেল করুন। নিউজ কাভারের চাইতে মানুষ বাচান বেশি দরকার।"
এবং যেকোন কিছুর জন্য প্রস্তুত থাকুন। মনে রাখবেন, কখনোই হাল ছাড়া যাবে না। ১২ দিন পরও ধ্বংসস্তুপের ভিতর থেকে জীবিত মানুষ উদ্ধারের উদাহরণ আছে। এত সহজে মরতে দেব না কাউকে, কাউকে না
আজ জানলাম।
http://www.telegraph.co.uk/news/worldnews/asia/bangladesh/10024004/Bangladesh-UK-rescue-aid-rejected-after-Dhaka-factory-collapse.html?fb