নিষিদ্ধ ১৫ জনের মাঝে টপ দ্বিতীয় জনের নাম "মাহমুদুল হাসান"। আমি ধারনা করেছিলাম উনি তবলিগের মাঝে মেডিয়েটর এবং আজাদ মসজিদের খতিব মাহমুদুল হাসান সাহেব।
এর পর একজন বললো উনি না বরং মোহাম্মদপুরের আরেকজন আলেম মাহমুদুল হাসান সাহেব। লিষ্টেও সেই ঠিকানা দেয়া ছিলো।
এর পরের দিনের খবর লিষ্ট যারা তৈরি করেছে তারাই নাকি ভুল করেছে। আরেক মাহমুদুল হাসান সাহেবের নাম দিতে চেয়েছিলো ভুলে যাত্রাবাড়ির কোনো এক বড় হুজুরের নাম ঠিকানা সহ দিয়ে দিয়েছে।
তবে কোন মাহমুদুল হাসান? পুরো নাম "মাহমুদুল হাসান গুনবী"। অনেক জ্বালাময়ী বক্তিতা করেন। এবং মূলতঃ খৃষ্টান মিশনারিদের বিপক্ষে। কিন্তু ফেসবুকে উনি জনপ্রীয় ছিলেন না কারন মুসলিমদের মাঝে অন্তরদন্ধের কোনো বিষয় না হলে ফেসবুকে জনপ্রীয় হওয়া যায় না। "খৃষ্টান মিশনারীদের বিরুদ্ধে তারা কাজ করছে, এটা ভালো কাজ। করুক" টাইপের এটিচিউড।
যাই হোক, এর ফলশ্রতিতে উনি এখন ফেসবুকে জনপ্রীয় হচ্ছেন। নিষিদ্ধ সব কিছুর দিকে আমাদের আকর্ষন বেশি যেহেতু, এবং উনি নিষিদ্ধ তাই।
আমিও বাদ না।