বদরের বন্ধিদের ব্যপারে কি করবে?
আবু বকর রা: এর সাথে কথা বলে রাসুলুল্লাহ ﷺ উনাদের ছেড়ে দেয়ার ব্যপারে স্বিদ্ধান্ত নিলেন। যদিও আল্লাহর শাস্তি ছিলো কঠোর।
দ্বিনের ব্যপারে যখন দুটো জিনিস আসতো তখন উনি ﷺ দুটোর মাঝে সবচেয়ে সহজ জিনিসটা বাছাই করতেন। যেন আমাদের জন্য সহজ হয়।
যদিও ইহুদিের শরিয়ত আল্লাহ তায়ালা করেছেন অনেক কঠোর।
উনি ﷺ তাহাজ্জুদের নামাজ মসজিদে পড়া ছেড়ে দিয়েছিলেন এই ভয়ে যে এটা উম্মার জন্য ফরজ করে দেয়া হয় কিনা।
হাশরের মায়দানে আল্লাহ তায়ালা অনেক রেগে থাকবেন মানুষের উপর তাদের অবাধ্যতার জন্য। উনি ﷺ গুনাহকারদের পক্ষে শুপারিশ করবেন, তাদের ক্ষমার জন্য।
উনাকে ﷺ আল্লাহ তায়ালা পাঠিয়েছেন দুনিয়ায় রহমত হিসাবে।
কারন আল্লাহর শাস্তি অনেক কঠোর।
সমস্ত আম্বিয়া, আউলিয়া, উলামা, সিদ্দিক, আশেক, আবেদ, মুমিন, মুসলিম, জিন, ইনসান, মালাকাত, মাখলুকাত এখন পর্যন্ত যত পাঠাতে বলেছেন তার থেকে বেশি সালাম-সালাত পাঠান আল্লাহ, আপনার রাসুলের উপর।