১
দ্বিনের শিক্ষার একটা অংশ আছে অন্তরের জিনিস। নাম দেয়া হয় "রুহানি"। যেমন একজন ভালো লোকের সংস্পর্শে থেকে তার আচার ব্যবহার চাল চলন হিকমত নম্রতা কঠোরতা অন্তরের কান্না ভয় আশা ভালোবাসা এগুলো বুঝা এবং শিক্ষা করা।
রুহানি শিক্ষাটা কিতাবে সব লিখে শেষ করা যায় না। প্রচুর কথা। তাই এগুলো সংগে থেকে শিখতে হয়। সারা জীবন সংগে থাকার দরকার নেই। কিছু মাস সংগে থাকলেই হয়।
রাসুলুল্লাহ ﷺ এর সংগে সাহাবা কিরামগন ছিলেন। এবং এই শিক্ষাগুলো পেয়েছেন। তাদের মাঝে আল্লাহর ভয় ছিলো সবচেয়ে বেশি।
২
একজন আলেম যদি নিজের "অন্তরের" কথা বলেন, তবে তার কথায় হাজার দোষ ধরা যাবে। হাজার ভুল বের করা যাবে। "কোথায় পাইছেন?" "নিজে বানিয়ে বানিয়ে কইলে হইবে?"
কিন্তু এই অন্তরের কথা থেকেই অন্তরের খোরাক পাওয়া যায়। এই অন্তরের কথার এখন বড় অভাব চারিদিকে। ইউটুবে যান। হয় সেই আলেম অন্য কোনো আলেমের দোষ ধরছে, নয়তো তার দোষ অন্য আলেমরা ধরছে।
সবাই জানে এই অবস্থা। তাই আলেমরা বা দ্বিনের দ্বায়িরা প্রকাশ্যে পারত পক্ষে রুহানি বা অন্তরের কথা এখন আর বলেন না।
৩
চারিদিকে সংঘর্ষ। সবাই এই সংঘাত নিয়ে ব্যস্ত।
- Comments:
- ^ এটা দেখার বিষয়। Lets assume the worst.