১
অভিযোগ করছিলো সাদ পন্থিরা "ব্যক্তি পুজারি"।
আল্লাহ তায়ালার ইচ্ছা। কয়েক মাস পর আভিযোগকারিদের নেতৃত্বে যখন সংকট। তাদের অবস্থান হলো "ব্যক্তি পুজারি" দের মতো। যেটার বিরুদ্ধে তারা এতদিন অভিযোগ করতো।
২
নতুন না।
"পর্চা বিহিন" জামাত ধরে পিটিয়ে মসজিদ থেকে বের করে দেয়া আরম্ভ হয়েছিলো।
আল্লাহ তায়ালার ইচ্ছে। সেই মার ধরকারিদেরকেই উনি "পর্চা বিহিন" করে দিলেন। এর পর তারাই মারের শিকার।
৩
শিক্ষা : মুসলিমদের কোনো দলের মাঝে খারাপ কিছু চোখে পড়লেও "এসলাহের নিয়তে" এর বিরোধিতা না করে বরং চুপ থাকা ভালো।
খারাপ হলো নামাজ না পড়া। রোজা না রাখা।
আর আমরা যেগুলোকে "ইসলাম বিদ্ধংসী" বলে মনে করি, সেগুলোর খারাপ হওয়াটা নিশ্চিৎ না।
হলেও মুসলিমদের কোনো দোষ নিয়ে বেশি উচ্চ কন্ঠি হলে হয়তো আমাকেও আল্লাহ তায়ালা মৃত্যুর আগে ঐ খারাপে ফেলে দেবেন।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের হিফাজত করুন।