মসিউল্লাহ ভাইয়ের রিসেন্ট পোষ্ট থেকে রবিউল হক ভাইয়ের বয়ানের অংশ কোট করলাম। এই কথাগুলোর পক্ষে বা বিপক্ষে থাকাটা একটা বড় পার্থক্য মাওলানা সাদ vs অন্যদের শিক্ষার মাঝে। আমি যতটুকু বুঝি। এই পার্থক্যের কারনে দেশের বড় বড় তবলিগওয়ালারা সবই সাদ সাহেবের পক্ষে।
কিন্তু এই দ্বন্ধের সাইড ইফেক্ট হলো এখন কাজের ফোকাস দ্রুত চলে যাচ্ছে দ্বন্ধের দিকে। মূল কাজ থেকে কমে।
তবে সব কিছুর পেছনে আল্লাহর কোনো ইচ্ছা আছে যেটা আমরা জানি না। তাই কিছু নিয়ে আমি হা হুতাশ করি না।
Quote _________
খালি তবলীগ! এইটাই একমাত্র কাম! আর কোন কাম নাই! এরা হলো আস্ত কতগুলো পাগল, মাথা খারাপ, ব্রেকহীন। ব্রেকহীন গাড়ি যেমন ভয়ানক বিপদ, এরাও তেমনি। কী আশ্চর্য কথা!
একজন দরিদ্র, বিপদগ্রস্ত লোককে আর্থিক সহযোগিতা করা, মসজিদ বানানো, মাদরাসা বানানো, এগুলোও আল্লাহ্র রাস্তায় খরচ করা। আল্লাহ্র রাসূল দীনের কাজে মাল সংগ্রহ করেন নাই? অন্ধের মত না চলি আমরা। চোখ, কান খুলে চলি।
ইসলামের সব কাজকে অস্বীকার করবো, আর একমাত্র এটাকেই কাজ মনে করবো, এটাতো বহুত বড় জাহালত আর অন্ধকার! এটাতো বাস্তবতাকে অস্বীকার করা।
এবং দীনের আর যত মেহনত আছে, আমি কোন মেহনতকে অস্বীকার করবো না, কোন মেহনতের সাথে আমি মোকাবেলায় যাবো না। একজন হয়তো মসজিদে সাপ্তাহিক জিকিরের মজলিস করেন। মানুষ সাপ্তাহিক জিকিরের মজলিসে বসা শুরু করলো। ধীরে ধীরে তাদের অন্তরে জিকিরের রঙ ধরা শুরু করলো, নামায ধরলো, দাড়ি রাখা শুরু করলো, সুন্নাতি লেবাস ধরলো। এটা কি দীনের মেহনত নয়?
একজন বাচ্চাদের আলিফ, বা, তা পড়ায়। এর পিছনে কত যে মেহনত করে! এটা কি দীনের মেহনত নয়?
কোন মেহনতকেই আমরা প্রতিপক্ষ না বানাই । সবগুলোরই দরকার আছে।
- Comments:
- https://www.facebook.com/muhammed.masiullah/posts/2088068354811359