প্রসংগ : পহেলা বৈশাখ
৮০র প্রথম দিকে : পহেলা বৈশাখ বলে কিছু ছিলো না। বৈশাখ কবে আসতো কবে যেতো শহরে কারো খবর থাকতো না। গ্রামে বাংলা মাস-তারিখ দিয়ে হিসেব সবাই রাখতো। কিন্তু পহেলা বৈশাখের আলাদা কোনো গুরত্ব নেই।
৮৫ এর দিকে : পহেলা বৈশাখ আসলে বিটিভির কিছু অনুষ্ঠানে মানুষকে রিমাইন্ডার দেয়া হতো : গ্রাম গঞ্জে "হাল খাতা" নামে আজকের দিনটা পালন করা হয়। বেপারিরা বাকিতে লেন দেনের হিসাব নতুন খাতায় তুলে। কিছু পাওনা আদায় করে। দিনটা সম্পর্কে সচেতন করা।
৯০ এর দিকে : রমনা বটমূলে ভার্সিটির মেয়েরা ছেলেদের মুখে পান্তা ইলিশ লোকমা তুলে খাইয়ে দেয়। এটা পুরোটাই ছিলো কমার্শিয়াল। এক লোকমার জন্য ৫০ থেকে ১০০ টাকা দিতে হতো।
৯৫ : "মেলায় যাইরে।" বাসন্তি রংগের শাড়ি পড়ে। এটা এখন বাংগালির হাজার বছরের সংস্কৃতি। রম রমা মঙ্গল শোভা যাত্রা।
- Comments:
- ^ মনে করেন তাকফিরিরাই ক্ষমতায় গেলো। খলিফার কোনো হুকুম যেটা ইসলাম বিরোধি প্রমান করা যায় সেটা আসতে ৩ দিন লাগবে। আমি বলে দিলাম। ৪০ দিনের মাঝে অন্ততঃ ৮০ টা ইসলাম বিরোধি কর্মকান্ড হুকুম বের করা যাবে।
এর পর তাকফিরিরা কি করবে? শাসকের হুকুম মানা ফরজ অস্বিকার করলেও খলিফার হুকুম মানা নিশ্চই ফরজ?
- ^ //যতক্ষণ তিনি আল্লাহ্র দেয়া ফরজ গুলো পালন করবে// indeed. এখনো তাই। কিন্তু উনার নিজে পালন করা শর্ত না। বরং উনার হুকুম যতক্ষন না আমার পালন করা হারাম হয়। আমি এভাবে জেনেছি। অন্য কোনো মাজহাব-মানহাজে ভিন্ন ব্যখ্যা থাকতে পারে। কিন্তু সেটা তাদের জন্য।