প্রসংগ : শাড়িতে আল্লাহ
প্রথমতঃ কেউ বুঝায় না দিলে, সাধারন ভাবে তাকিয়ে বুঝা যায় না এটা আল্লাহ লিখা কিনা।
দ্বিতীয়তঃ মিলাতে চাইলে বহু কিছুর সাথে আল্লাহ লিখা মিলানো যায়। যেটা এই দেশে একসময় কিছু দিন পর পর ঘটতো। যেমন মাছের গায়ের ডিজইনে, রুটি সেকার পর পোড়া ডিজাইনে।
তৃতীয়তঃ কিছু মুসলিম এগুলো নিয়ে উত্তেজিত হবে এটা যুগ যুগ ধরে দেখে আসছি। এখানে বলার কিছু নেই। তবে ইচ্ছাকৃত ভাবে অসৎ উদ্দ্যেশ্যে এরকম করা হয়েছে, সেই প্রমান না পেলে এই ধরনের মিল নিয়ে আমি মাথা ঘামাই না।
চতুর্থতঃ শাড়িতে যদি কেউ প্রকাশ্যে আল্লাহ লিখেই, তবে আপত্তির কি আছে জানি না। মানুষ বহু কিছুতে আল্লাহ লিখে পরিধান করে থাকে।
পঞ্চমতঃ অস্পষ্ট করে আল্লাহ না লিখে যদি স্পষ্ট করে ত্রিশুলের ছবি দিতো, তবে হয়তো দেশি দশ এই ঝামেলা আর লস থেকে বেচে যেতো। এর পর তারা হয়তো তাই করবে।
ষষ্ঠতঃ আমি সরকারে থাকলে এইসবে আমি খুশি হতাম। কিছু দিন পর পর রেন্ডম এই ধরনের ডিজাইন ধরে পুলিশে দিয়ে জরিমানা করে টাকাও আদায় করতাম, আর সাধারন মুসলিমদেরও খুব সহজেই খুশি রাখতে পারতাম।
তবে আমি সরকারে না।