১/ পাচ বছর আগে মসজিদ, মাদ্রাসা, ওয়াজ মাহফিলে দলিয় নেতাদের নেতৃত্ব নেবার আহ্বান।
২/ এর পর ওয়াজ মাহফিল, ঈদের নামাজ এসব হয়ে যায় রাজনৈতিক বক্তিতার মঞ্চ।
৩/ ওয়াজের মাঝে নেতা আসেন। উনার জন্য চলমান ওয়াজিরকে মাইক ছেড়ে দিতে হয়। এ নিয়ে গন্ডোগোলের ভিডিও প্রকাশ : ফেসবুকে জনপ্রীয় একজন আলেম বনাম এলাকার এমপি।
৪/ ফেসবুকে ছবি : ওয়াজ মঞ্চে শাড়ি পড়া মহিলা বসে আছেন সোফার এক প্রান্তে, মাঝখানে খালি রেখে টুপি দাড়িওয়ালা কোনো আলেম বসেছেন একই সোফার অন্য প্রান্তে। ঐ এলাকার নেতৃ নিজেই মহিলা বলে। মঞ্চে চলছে ওয়াজ।
৫/ খবর : নেতা উনার ছাত্র বাহিনী নিয়ে ওয়াজে এসেছেন গন্ডোগোল হলে সামাল দিতে। সেখানে সাইডে মহিলাদের ওয়াজ শুনার ব্যবস্থা ছিলো। পরের দিনের খবর ছাত্র বাহিনী সেই কাজ করেছে যার জন্য তারা বিখ্যাত।
৬/ আজকের খবর : ""
ওয়াজ মাহফিলে তিনি মঞ্চে বক্তব্য দেয়ার একপর্যায়ে বলেন, এখানে আবু জেহেলের বংশধররা আছেন। সঙ্গে সঙ্গে মঞ্চে থাকা বিশেষ অতিথি আওয়ামী লীগ সভাপতি আহম্মেদ মাস্টার প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, এখানে আবু জেহেলের কোনো বংশধর নেই। একপর্যায়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা প্রধান বক্তাকে কিল, ঘুষি ও লাথি মেরে মঞ্চ থেকে ফেলে দেন। বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত মুসল্লিরা জীবনের ভয়ে ছুটাছুটি শুরু করেন। মাহফিলের এক সদস্য বলেন, চেয়ারম্যান জরিফ মাস্টার কোন বিষয়ে ওয়াজ করা হবে জানিয়ে দেন।
এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগ নেতা জরিফ মাষ্টর বলেন মারপিটটা আল্লাহর তরফ থেকে হয়েছে।
৭/ "মারপিট আল্লাহর তরফ থেকে হয়েছে" এব্যপারে আপত্তির কিছু দেখি না। ওয়াজিরদের থেকে নেতাদের ওয়াজই বেশি যুক্তি সংগত।
৮/ খবর : নারায়নগঞ্জের শামিম ওসমান মাহফিলে গিয়ে নিজেই ওয়াজ করে ২০ হাজার টাকা কামিয়েছেন।
৯/ Looking forward. ওয়াজ আমাদের নেতারা শিখে ফেলছেন।