১
মাওলানা সা'দ সাহেবের বিরুদ্ধে দেওবন্দ মাদ্রাসার ইশুগুলো নিয়ে প্রথম যে ফতোয়া ছাপানো হয়েছিলো সেখানে মুসা আ: এর বিষয়টা নিচের দিকে একটা পয়েন্ট ছিলো ৬ষ্ঠ বা ৭ম এরকম।
কিন্তু ওটা পড়ে আমি বুঝতে পারি এই পয়েন্টা নিয়েই আমাদের উলামারা সবচেয়ে বড় আপত্তি তুলবেন। তাই হয়েছে। এবং সেই ধাক্কায় এখন এটা বড় পয়েন্ট।
২
তবে আমি দেখতে পারছি সবচেয়ে বড় পয়েন্ট এটা না। সবচেয়ে বড় পয়েন্ট হলো কোরআন পড়িয়ে টাকা নেয়া যাবে কিনা সেই ফতোয়া। এখানে দুই পক্ষ খুবই স্ট্রিক্ট। এবং সাদ সাহেবেকে যদি বলা হয় এটা নিয়েও রুজু করেন, আমার সন্দেহ উনি করবেন কিনা।
৩
উনি যদি অবস্থান পরিবর্তন করেন তবে তো আর প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু সেটা যদি না হয় তবে আমি নিজেও স্প্লিটেড কোন দিককে সমর্থন করবো। আজকে সকালে এই দিকে মন থাকে তো কালকে সন্ধায় অন্য দিকে।
জানি না।
৪
দুই পক্ষের যুক্তি মত জানি না, সেটা না।
সব জেনে কোন দিকে আমি কংক্লুশন টানবো সেটা জানি না।
যুক্তি মতগুলো কোট করছি না, কারন আমি এই ফিতনা ফেসবুকে ইন্ট্রোডিউস করতে চাচ্ছি না। সময় মতো এটা নিয়ে কেউ আসবে তখন দেখা যাবে।
৫
কোনো যুক্তিই নতুন না। সব আগে শোনা।
কিন্তু কোন জামানায় কোন যুক্তির ইন্টারপ্রিটেশন কি ভাবে করে কোনটা ঠিক বেঠিক বলা হবে সেটা মাঝে মাঝে বদলায়।
এজন্য খবর রাখতে হয়।
- Comments:
- ^ দুটো কথাই কাছাকাছি। আমার কাছে একটা অন্যটার বিপরিত কিছু মনে হচ্ছে না।
Nitpick করলে ভিন্ন কথা।