কুড়িল-বিশ্বরোড থেকে যাত্রাবাড়ির মোড় সিএনজিতে ৫০০ টাকার নিচে চিন্তাই করা যেত না কিছু মাস আগেও।
আজকের খবর:
রেদোয়ান আহমেদ ও তার দুই বন্ধু কুড়িল বিশ্বরোড থেকে যাত্রাবাড়ি মোড়ে যাবেন। কুড়িলে সারি সারি সিএনজি চালিত অটোরিকশা দাঁড়িয়ে। এক চালকে এগিয়ে এলে রেদোয়ান জানতে চান, ‘মামা, যাইবা?’। সম্মতি পেয়ে ভাড়া জানতে চাইলে ৪০০ টাকা ভাড়া হাঁকেন চালক।
যাত্রী রাজি না হলে একধাপে ১০০ টাকা কমে ৩০০ টাকায় নেমে আসে। ভাড়া শুনে রেদোয়ান বলেন, ‘উবার’ কল করলে এখনি আসতেছে, তোমার আর যাইতে হইবো না’।
পরে দর কষাকষিতে ২৫০ টাকায় যেতে রাজি হন চালক। অটোরিকশার দরজা খুলতে খুলতে বলে ওঠেন, ‘ওবার-পাঠাও আমাগো ভাত মারছে!’ যাত্রীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘বুঝলেন মামা, কামাই নাই, খ্যাপ কইম্যা গেছে। বউ-বাচ্চা নিয়া ঢাকায় আর থাকতে হইবে না’।
কুড়িল বিশ্বরোড থেকে যাত্রাবাড়ি মোড় পর্যন্ত সিএনজি চালিত অটোরিকশার ভাড়া এতোদিন ২৫০ টাকা অবিশ্বাস্যই ছিল।