দেওবন্দের সাথে নিজামুদ্দিনের কিছু ব্যপারে মতপার্থক্য ৯০ সাল থেকে ছিলো, দেখেছি। কিন্তু সবই বুঝে শুনে চলতো। সমস্যা হতো না।
এর পর মাওলানা সাদ আসার পরে উনি প্রচন্ড এমফেসাইজ দিয়ে উনার কথা বলা আরম্ভ করলেন। কিছু লোক দেওবন্দে প্র়শ্ন নিয়ে গেলো "উনি এই এই বলেছেন, ঠিক?" উনারা বললেন ঠিক না।
আগে হলে দুই পক্ষই সূর নরম করে ফেলতো। কিন্তু এর সাথে যোগ হলো নেতৃত্বের গন্ডোগোল। নিজামুদ্দিন থেকে বলা হলো মাসলা জিজ্ঞাসা করতে হলে মারকাজে প্রশ্ন জমা দেবেন, আমরাই ফতোয়া দেবো। দেওবন্দে যাবেন না। That was the straw that broke the camel's back.
দেওবন্দ মাওলানা সা'দ এর বিরুদ্ধে ফতোয়া নিয়ে এলো। তখনোও একটা কম্প্রোমাইজের ভালো সময় ছিলো। কিন্তু মাওলানা সা'দ যতটুকু গুরুত্ব দেয়া উচিৎ ছিলো, ততটুকু দেন নি। যখন গুরুত্ব দিলেন তখন সবাই একটা প্রান্তে দাড়িয়ে গিয়েছে।
যতটুকু ফলো করেছি খবর থেকে। এর পেছনে হয়তো আরো ঘটনা আছে যেগুলো জানি না।
- Comments:
- বর্তমানে তবলিগের ইন-চার্জ।
- জায়গার নাম। "কাকরাইল" যেমন জায়গার নাম।