Post# 1510478100

12-Nov-2017 3:15 pm


ফিতনার একটা নিয়ম হলো দুই পক্ষেরই মজবুত যুক্তি থাকবে। মানুষ কনফিউজড হয়ে যাবে কোনটা ঠিক। দুই ভাগ হয়ে দুই পক্ষকে সাপোর্ট করে অন্তর্দন্ধ চলতে থাকবে।

_______
খবর:

এদিকে গত ৪ নভেম্বর শনিবার মিরপুর তাবলিগের মিরপুর শাখা মারকাজে এক মতবিনিময় সভা করেন ঢাকা জেলার তাবলিগি উলামায়ে কেরাম ও সাথীবৃন্দ।

গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিবৃতিতে জানা যায়, সভায় তারা নিম্নোক্ত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

১. ৫ দিনেরে জোড় ও বিশ্ব ইজতেমা দিল্লির নিজামুদ্দিন থেকে মাওলানা সাদ কান্ধলভির সিদ্ধান্তকৃত ও পাঠানো জামাতকেই বাংলাদেশের তাবলিগি জামাতের সাথে যুক্ত উলামা হজরত ও সাথীরা গ্রহণ করবেন। তাদের পরামর্শক্রমে জোড় ও ইজতেমা পরিচালিত হবে।

২. পাকিস্তান ভিত্তিক আলমি শুরা বা এর সাথে সংশ্লিষ্ট কাউকে বাংলাদেশর তাবলিগি জামাতের সাথে যুক্ত উলামা হজরত ও সাথীরা কোনোভাবেই মেনে নিবেন না।

৩. যেহেতু বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত ইজতেমায় অংশগ্রহণকারী শতাধিক দেশের বিদেশি মেহমানদের তাবলিগি কার্যক্রম সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় ও সমস্যার সমাধান মাওলানা সাদ দিয়ে থাকেন, তাই তিনি না আসলে এ সমস্যার সমাধান সম্ভব হবে না।

উক্ত সিদ্ধান্তে স্বাক্ষরকারী জিম্মাদারহণ হলেন, ১. মুফতি মুজিবুর রহমান (সাভার), ২. মাওলানা সিরাজুল ইসলাম (টঙ্গী), মাওলানা আলীমুদ্দীন (সাভার), মোঃ খালিদ ইকবাল (সাভার), আতাউর রহমান (মিরপুর), মাওলানা জাহিদ (কাকরাইল), মোহাম্মদ ইকরাম হোসেন (কাকরাইল), মাওলানা আবদুল কাদের (ডেমরা), মোঃ সাঈদ (কেরানীগঞ্জ) ও মাওলানা ছানাউল্লাহ (যাত্রাবাড়ী)।

    Comments:
  • FAQ:
    "এগুলো প্রকাশ্যে আলোচনা করতে আপনাকে কে অনুমতি দিয়েছে?"

    গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিবৃতিতে জানা যায় লিখা আছে খবরে। যারা গনমাধ্যমে পাঠিয়েছে তারা অনুমতি দিয়েছে। :-)

12-Nov-2017 3:15 pm

Published
12-Nov-2017