১
কারো যদি অনেক অনেক টাকা থাকে, এবং সে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে মানুষকে দাওয়াত করে খাওয়ায়, তবে আমি কোনো সমস্যা দেখি না।
তার অপশন হলো:
১। সে টাকাটা ব্যংকে রেখে দিতে পারে বছরের পর বছর।
২। মানুষকে দান করে দিতে পারে।
৩। দান করার বদলে মানুষকে খাইয়ে দিতে পারে।
সে ৩ নম্বরটা অনুসরন করলো। ক্ষতি কি?
২
গরিব লোকের উপর বিয়েতে "দাবী তুলে" যে দাওয়াত খাওয়া হয়, সেগুলো জুলুম। মাত্র ১০ জন খেলেও এই দাওয়াত জুলুম। আর মালদার যদি স্বেচ্ছায় লক্ষ জনকেও খাওয়ায় তবুও সেটাকে জুলুম বলবো না।
৩
যার টাকা আছে, তাকে টাকা খরচ করার সুযোগ করে দিতে হবে। তাহলে মানি সারকুলেশন হবে। লোকদের খাওয়ানোর কারনে টাকা তার পকেট থেকে বের হয়ে অন্য লোকের পকেটে গিয়েছে। সারকুলেশন হচ্ছে। এটা ভালো।
এটা না করে "তোমার টাকা তুমি দান করতে না চাইলে বরং ব্যংকে রেখে দাও" এই এটিচিউড অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর।
- Comments:
- //মূল অবস্থান পরিষ্কার না করে এদিক সেদিক ছুটাছুটির কী প্রয়োজন?//
একজন মুফতির সাথে অন্যান্য জ্ঞানীদের এটা একটা বিরাট পার্থক্য আমার চোখে পড়ে। তাদের যদি বলা হয় "তাহলে স্পষ্ট করে বলেন এটা কি জায়েজ নাকি হারাম?" তখন তারা ঘুরতে থাকে, স্পষ্ট করে কিছু বলে না।
তাদের অধিকাংশ কথাই "তাহলে এটা কি ভাবে হয়?" "এই রকম হতে পারে না" "আমি শুনেছি ঐ ভাবে করতে হবে" এই ধরনের কথায় লিমিটেড থাকে।
- না, ভালো না।