প্রথমে কিছু খারাপ টিপস:
পাশের কেউ বড় গরু কোরবানী দিচ্ছে? তাকে ডিসক্রেডিট করার দুটো টিপস: :-P
[ টিপসগুলো কমন। অন্যান্য ক্ষেত্রেও অপছন্দের টার্গেটের উপর প্রয়োগ করা যায়। কোরবানীতে কিভাবে প্রয়োগ করবেন সেটা এখানে: :-D ]
১। প্রথমে, তার নিয়ত নিয়ে প্রশ্ন তুলতে হবে:
উদাহরন:
"কোরবানী তো গোস্ত খাওযার জন্য না।"
"কাউকে দেখাবার জন্য নাম-জশ কামানোর জন্য কোরবানী না।"
"আপনার নিয়ত খালেস কিনা পরখ করে দেখুন।"
২। দ্বিতীয়তঃ তার খারাপ কাজগুলোকে নিয়ে এসে তার ভালো কাজকে ডিসক্রেডিট করতে হবে। খারাপ গুলো সে করেছে কিনা নিশ্চিৎ হবার দরকার নেই। "সম্ভাব্য" হলেই চলে।
উদাহরন:
"লাখ টাকা জাকাত ফরজ হয়ে আছে তার খবর নেই, ৫-৬ লাখ টাকা দিয়ে কোরবানী"
"ফরজ নামাজের খবর নেই, কুরবানির সুন্নাহ নিয়ে টানা টানি"
__________
এইবার নিজর জন্য কিছু ভালো টিপস: :-P
১। কার নিয়ত কি, সেটা আল্লাহ জানেন। নিয়ত অন্তরের ব্যপারে। অন্যের নিয়ত যাচাই করার দায়িত্ব বা ক্ষমতা আল্লাহ তায়ালা আমাকে দেন নি।
২। হাশরের ময়দানে আমার জবাব আমাকে দিতে হবে। মানুষের পাপের জবাব আমাকে দিতে হবে না। তাই উপদেশ সর্বপ্রথম নিজের গুনাহকে লক্ষ্য করে দিতে হয়, অন্যের গুনাহকে না।