কোরবানীর চামড়া বিক্রি না করে চামড়াটা কোনো মাদ্রাসায় দান করে দেয়াকে আমি ভালো মনে করি।
"কিন্তু মাদ্রাসার লোক এটা বিক্রি করবে, একই হলো।" এ যুক্তিটা খাটে না, কারন অনেক গরিব লোকও গরুর গোস্ত সারাদিন কালেক্ট করে সন্ধায় রেলগেটে বিক্রি করে। এই কারন দেখিয়ে কোরবানীর গোস্ত দালালের কাছে নিজে সরাসরি বিক্রি করে টাকাটা দান করে দেয়া --- এটাকে খারাপ মনে করি, অধিকাংশ লোকও খারাপ মনে করে।
দান করে দেবার পর সে বিক্রি করুক বা নিজে খাক তার ব্যপার। আমার কাজ গোস্ত বা চামড়া বিক্রি না করে দান করে দেয়া।
কিন্তু বিক্রি করলে কোরবানী হবে না?
হবে, যদি বিক্রির পুরো টাকাটা দান করে দেয় তবে। তবে নিজে বিক্রি না করে দান করাটা উত্তম।
এক সময় ঢাকাতে সাত পরিবার মিলে এক গরু কোরবানী করতো। তাই তখন চামড়া বিক্রি করে টাকাটা ভাগাভাগি করা সহজ সমাধান ছিল। এখন মোটামুটি প্রতি পরিবার এক গরু দেয়। তাই সরাসরি চামড়া দান করায় অসুবিধা দেখছি না।
- Comments:
- কোরবানীর ঈদ?