আমি স্বর্নের জাকাত দিতে হলে স্বর্ন আমার কতটুকু আছে তা মেপে এর ৪০ ভাগের একভাগ মধ্যম কোয়ালিটির স্বর্ন আলাদা করে ফেলতাম। এর পর ওটাকে জাকাত হিসাবে কাউকে দিয়ে দিতাম।
এর পর স্বর্নের দাম কত? কিনা দাম নাকি বিক্রি দামে দেবো? সনাতন নাকি ক্যরেট? এই প্রশ্নগুলো অপ্রয়োজনীয় হয়ে যায়।
এভাবে যদি দোকান থাকতো তবে প্রতি প্রকার মাল আলাদা করে এগুলোর ৪০ ভাগের এক ভাগ করে চাল, ডাল, চকলেট, বিস্কিট সব দিয়ে দিতাম।
আর ক্যশ টাকা থাকলে ক্যশ টাকার ৪০ ভাগের এক ভাগ।
এর মাঝে কোথাও শাড়ি কাপড় নেই। শাড়ি দিয়ে জাকাত দিতাম শুধু মাত্র আমার যদি শাড়ির দোকান থাকতো শুধু তবে।
মানুষ ক্যশ টাকার জাকাত শাড়ি কিনে দিতে যায় কেন এটা আমার বুঝে আসে না। এবং প্রতি বছর এটা করতে গিয়ে এতগুলো মানুষ মরে।
- Comments:
- গরিব বাচ্চারা পেতো, ইনশাল্লাহ। Mahmuda Rahman
- ^ Some people age faster than others mama. :-)