"আমি ব্যবস্থা করে যেতে চাই, নুহাস পল্লী আমার ছেলে-মেয়েদের টানাটানি, ভাগাভাগির শিকার না হয়। এজ ইট ইজ ইট ক্যান স্ট্যান্ড। এটা থাকবে এখানে, রাষ্ট্রীয়ভূত করা যেতে পারে, যারা এটা পরিচালনা করবে আমার মৃত্যুর পর। বিক্রি হবে না এ জায়গাটা, এটার প্রতিটি মাটি, প্রতিটি ইঞ্চির সাথে আমার স্বপ্ন জড়িত। এটার মৃত্যু মানে, এটার বিক্রি মানে স্বপ্নের মৃত্যু। স্বপ্ন তো বিক্রি হওয়ার জিনিস না।
..আর আমি চাচ্ছিলাম আমার মৃত্যুটা, আমার কবরটা এখানে হোক। পরে দেখলাম এটা কবরস্থান হয়ে যাবে। এটা কবরস্থান হওয়ার মতো কোনো জায়গা না। এর চেয়ে গুলিস্তানে... পড়ে থাকা বেটার। এখানে থাকলে দুনিয়ার লোক আসবে একুশে ফেব্রুয়ারিতে ফুল দেওয়ার জন্য, ১৩ই নভেম্বরে ফুল দেওয়ার জন্য। আজেবাজে...এটা হয়ে যাবে কবরস্থান, কবরস্থান বানানোর আমার কোনো ইচ্ছা নাই।
.......তবে আমাদের ওই যে আজিমপুর গোরস্থান যেটা আছে না, এটার এক বছর পরে আমি চলে যাব তলে। ....আমি একটা প্রপোজাল দিছিলাম, এভাবে কবর না দিয়ে আমাকে যদি খাড়া কবর দেন তাহলে জায়গা অনেক কম লাগবে।"