উত্তরার ভার্সিটির মেয়ের মৃত্যু।
তাদের গ্রুপের একজন বান্ধবি কয়েকদিন পরে ধরা দেয়। বলে "চার্জশিটে অজ্ঞাত একজন যে বলা আছে সেটা সম্ভবতঃ আমি। কিন্তু আমি তাদের কাউকে চিনি না একজন ছাড়া। মদ খাবার পরে আমারও মুখ দিয়ে রক্তপাত হয় তখন আমি বাসায় চলে যাই।"
আদালত তাকে ৫ দিনের রিমান্ড দেয়। আমি তখন বলি "জুলুম"। একটা মেয়েকে ৫ দিনের রিমান্ড দেবার কি আছে? যেখানে সে লুজলি কানেক্টেড।
এই মেয়ের নাম "নেহা"। "ডিজে নেহা"। তার পরিবার, আর কামাইয়ের সোর্স নিচের ভিডিওতে।
অনেক কিছু শিক্ষনিয়। অল্প শুনে আমি অনেক কিছু ধারনা করি। বাস্তবতা অনেক রূঢ়।