, কিন্তু এটা দ্বিনের অংশ। শরিক হয় না তাই তারা দ্বিনের একটা অংশকে অস্বিকার করছে, এজন্য তারা গোমরাহ..."
অন্য মুসলিমদের আক্রমন করা থেকে বেচে থাকতে হবে। যদিও এটা ইনেভিট্যবলি কিছু হলে চলে আসবে। ঠেকাতে পারবেন না।
টুইটারে দেখছিলাম একজন আলেমকে জিজ্ঞাসা করছে : আকিদা কোনটা অনুসরন করবো? বললো আমাদের ঠিক আগের জেনারেশনের আলেমরা এটা নিয়ে বহু ফাইট করেছে কারন তাদের সুযোগ ছিলো। এখন মানুষ দলে দলে নাস্তিক হচ্ছে। এগুলো নিয়ে ফাইট করা নির্থক।
ফেসবুকে আমাদের বাংগালিদের মাঝেও এখন এটিচিউড দেখছি তাই। তাই নিজেদের অন্তরের দিকে প্রশ্ন : এতদিন যে ইমান-কুফরের নামে এত ফাইট করলাম -- শেষে পরিনতি কি হলো?
আলেমদের ফাইট ঠিক আছে। আলেমরা করুক।
আমরা সেগুলো ইগনোর করে বাকিটা অনুসরন করি।
সব রাস্তাই ঠিক। সবগুলো দরকার আছে। নিজেদের মাঝে ফাইট লাগলে এটা ইগনোর করে যাই।
আর যাদের ৯০% কাজই দেখবেন সারাদিন অন্য মুসলিমদের আক্রমন করছে কারন নয়তো "দ্বিন শেষ হয়ে গেলো" -- তাদের ক্ষেত্রে বুঝি যে তারা নিজেরা গোমরাহির মাঝে আছে। সে থেকে অস্থিরতা। সেই অস্থিরতার বহিঃপ্রকাশ বাকি সকলদের আক্রমন।
কুফর আর ঈমানের মাঝে বিশাল পার্থক্য আছে।
- Comments:
- ^ যারা বুঝেছে, তাদের জন্য। সমস্যা নেই। জাজাকাল্লাহ।
- ^ "শুরা" "পরিচালক পরিষদ" "কমিটি" "খাস শুরা" "উপদেষ্টা মন্ডলি" <-- অনেক টার্মিনোলজি আছে। টার্মসের ব্যাপারে ট্যকনিক্যলি কারেক্ট হবার চেষ্টা করি নি। জাজাকাল্লাহ।