বাংলাদেশে এসি কেন বিষ্ফোরিত হয়, অন্য দেশে হয় না। এবং নারানগঞ্জের মসজিদের সবগুলো এসি কেন বিষ্ফোরিত হয়েছে আমার কোনো আইডিয়া নেই। খবর, এনালিষ্ট, বিজ্ঞজনদের মতামতের জন্য অপেক্ষা করি।
তবে মূল প্রশ্ন সেটা না প্রশ্ন হলো নামাজ শেষে মুনাজাতের সময় কেন বিষ্ফোরিত হলো তাও আবার মসজিদে সমস্ত মুসুল্লিদের জ্বালিয়ে দিয়ে, এবং সবগুলো এসি একসাথে, এর পেছনের আধ্যাতিক কাহিনি -- কিছু একটা আছে। সেটা কি জানা সে থেকে শিক্ষা নেয়া।
এর জন্যও অপেক্ষা করি।
Update : 30 minutes later.
FAQ : "এখানে ইহুদিদের ষড়যন্ত্র আছে কি?"
না নেই।
"Plausible কি হতে পারে?"
হয়তো রেফ্রিজারেন্ট গ্যসের বদলে রান্নার গ্যস ঢুকিয়েছিলো খরচ কমানোর জন্য। বা এরকম করা হয়তো এখন দেশে প্রচলিত আমরা জানি না যেহেতু খবরে কখনো আসে নি।
বা মসজিদের ভেতরে গ্যস লিক করছিলো এসি ছাড়া অন্য কোনো জায়গা থেকে।
অনেক কিছু হতে পারে।
দেখতে থাকেন।
এসির গ্যস মোমবাতির উপর ছাড়লেও তাতে আগুন ধরে না।
প্রথম যে এসি আবিষ্কার করেছিলো সে ডেমোনষ্ট্রেশনের জন্য সবার সামনে নিজের নিশ্বাসের সাথে গ্যস টেনে নেয় দেখাতে এটা বিষাক্ত না। এর পর টেবিলের উপর রাখা মোমবাতির উপর সে নিঃশ্বাস ছাড়ে দেখাতে এতে আগুন লাগে না -- নিরাপদ।
সেটা ছিলো ক্লোরোফ্লোরো কার্বন। CFC. এখন Ozone layer এর জন্য এটা নিষিদ্ধ। তবে কি ব্যবহার করে আল্লাহ জানেন। যেটাই হোক সেটাতে আগুন লাগার কারন নেই।
Update : 3 hours later.
এসি বিষ্ফোরিত হয় নি। তিতাস গ্যসের লিক ছিলো সেটা জমে বিষ্ফোরন। এবং এরকম ঘটনা আরো অনেকের বাসায় ঘটেছে। তিতাস গ্যস জমে বিষ্ফোরন আগুন -- দোষ এসির উপর।
শহরে এক বাসায় ছেলে ধুপ করে আগুন লেগে মারা যায়। এর পর বাপ মা কষ্টে ৬ মাস সেই রুম বন্ধ করে রাখে। ৬ মাস পরে লাইট জ্বালানোর পর সংগে সংগে ধুপ করে আগুন জ্বলে বাপ মারা যায় মা হাসপাতালে।
তিতাসের লিক সাবধান। "কমপ্রেসর বিষ্ফোরিত হয়েছে" এমন ছবি না দেখালে বুঝবেন এসি বিষ্ফোরন না। মানুষের সন্দেহ সবসময় প্রথমে এসির উপর থাকে বলে। বিষ্ফোরিত হলে কমপ্রেসর বিষ্ফোরিত হবে, ইনডোর ইউনিট না।