Feeling like : মহল্লার বাকি মসজিদগুলোতে প্রতিদিন একটা জামাত পড়তে হবে দেখতে কোন মসজিদে কি ভাবে এখন নামাজ পড়ছে।
১
কভিডের সময় গেলে মার খেতে হতো। তখন এক মহল্লার লোকের অন্য মহল্লার রাস্তা দিয়ে হাটাই নিষেধ ছিলো। তাদের মসজিদে ঢুকা তো দূরের কথা।
এখন মনে হয় পরিস্থিতি একটু ঠান্ডা হয়েছে। রাস্তরায় রিকশা গাড়ির ট্রাফিক আগের মতো।
২
আমাদের মসজিদে ওয়াক্তিয়া নামাজে কাতারে এখন ফাক প্রায় নেই। একটু "হালকা করে" দাড়ানোর মতো।
তবলিগের "গাস্ত" আরম্ভ হয়েছে দেখলাম গত সপ্তাহ থেকে। কিন্তু এলান দেয়া হয় না কোনো। এটা ভালো।
৩
কভিডে ভাইরাল হয়েছিলো পোষ্ট : কিভাবে কুয়েতের এক পরিবার ১৯০০ সালের প্রথম দিকে প্লেগ থেকে বাচতে সবাই মিলে দুই মাসের জন্য ঘরে লক করে ছিলো। কেউ বেরুবে না। ঐ রয়েল ফেলিমিলির কেউ মারা যায় নি একজন ছাড়া। এক ছেলের বউ। সে দাবি করেছিলো সে বাপের বাড়ি যাবেই। গিয়েছিলো এবং মারা গিয়েছিলো।
শেয়ারকারিদের শিক্ষা ছিলো : এই রকম দুই মাস ঘরে থাকলেই হলো।
ভুল শিক্ষা। বাস্তবতা হলো এরকম করলে দুই বছর লক করে বসে থাকতে হতো। দুই বছর পরেও মুক্তি নিশ্চিৎ না।
৪
রিটার্ন টু নরমেলসি। কিন্তু সংক্রামন ঠিক আগের মতো। কোনো পার্থক্য নেই, এখন ভার্সেস গত এপ্রিলে লকডাউনের সময়।
৫
মানুষ একশন দেখতে পছন্দ করে।
এতে কাজ হোক বা না হোক।