মাটি কামড়েই যদি থাকতে হয়।
১
দেশ ফিরে যাচ্ছে সেই কমুনিজম-ফেসিজমের যুগে। যেখানে সরকার যাকে করতে বলবে সে ছাড়া কেউ ব্যবসা, চাকরি কিছু করতে পারবে না। সরকারের দেয়া রেটে বিক্রি করতে হবে। সরকার যতটুকু পরিমান বিক্রি করতে বলে ততটুকু বিক্রি করতে হবে। এবং যে জিনিস বিক্রি করার অনুমতি নিয়েছে সেটা ছাড়া আর কিছু বিক্রি করতে পারবে না।
প্লাস সরকারি চাকরি ছাড়া আর কোনো চাকরি নেই। কারন স্বাধিন ব্যবসা করার অনুমতি নেই।
২
Authoritarian সিসটেমের সমস্যা হলো ধর্মিয় প্রতিষ্ঠানগুলো তখন আর স্বাধিন থাকে না। সরকারের নিয়ন্ত্রনে চলে যায়। দেশে গত ১০ বছরে মসজিদ মাদ্রাসার যে অবস্থা হয়েছে। সরকার নিয়ন্ত্রন করে কে মসজিদের ইমাম হবে, সে কি বলবে, কার প্রসংশা করবে, কখন মসজিদে আজান হবে, কি কারনে মসজিদ বন্ধ থাকবে।
পার্টির সদস্যরা তখন হয়ে যায় ধর্মিয় গুরু। মসজিদে ইমামদের উপর আরো বড় খুতবা প্রদানকারি। জাতির আধ্যাতিক নেতা।
৩
স্বাধিনতা আমার যা ভোগ করার ভোগ করেছি। হয়তো ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি স্বাধিনতা আমরাই ভোগ করেছি আমাদের জীবন কালে।
সামনের সময়ে হয়তো এটা আর থাকবে না।
- Comments:
- ^ এখানে উল্লেখ করছি না কারন কথা বাড়তে থাকবে। হয়তো কখনো পড়তে থাকেলে আপনি কোথাও পাবেন বয়সের কোনো সময়ে ইনশাল্লাহ।
- We would have heard from Greece by now, if there was any radiation spike.
- ^ এ ধরনের প্রশ্নগুলোর উত্তর আমার জানা নেই। কিন্তু আপনি গুগুল সার্চ করলে পাবেন।
- সরকারি চাকরির কথাও লিখেছি "তাকওয়া"-র দিকে লক্ষ রেখে। জায়েজ নাজায়েজের ব্যপারে না।