কওমি অংগনে একাধিক ঝড় চলছে। শেষে কি থাকে দেখার বিষয়।
সবকিছু একে প্রাতিষ্ঠানিক আর কমার্শিয়াল করার দিকে সম্পৃক্ত।
৮০র দিকে প্রত্যেকটা মাদ্রাসা ছিলো স্বতন্ত্র, বেসরকারি। একজন মুফতি পাশ করে বের হলে তার কোনো সার্টিফিকেট দেয়া হতো না। এর পর সার্টিফিকেট আরম্ভ হলো সম্ভবতঃ ২০০০ এর দিকে। কারন "কেউ কেউ পাশ না করেও বলে আমি সেখান থেকে পাশ।"
এরকম সার্টিফিকেট প্রথমে দেয়া হতো যার যার মাদ্রাসা থেকে। এর পর বড় মাদ্রাসাগুলো ছোটগুলোকে নিয়ন্ত্রনে এনে দাড়িয়ে যায় ৬-৭ টা বোর্ড। এর পর স্বিকৃতি, একক নিয়ন্ত্রনে কেন্দ্রীয় সরকারি বোর্ড, সরকারি সার্টিফিকেট।
সময়ের বাতাস না লাগালেও সমস্যা।
সময়ের বাতাস লাগালেও সমস্যা।
দেখতে থাকি। ১৯৮০র দিকে দেওবন্দ মাদ্রাসায় নাকি এর থেকে বড় গন্ডোগোল হয়েছিলো। একেবারে বিভক্ত হয়ে দুটো মাদ্রাসা।
কিন্তু এখন এটা সময়ের সাইন। বড় বড় টাওয়ারের পতনের যুগ। শেষে যা থাকে।
আল্লাহ তায়ালার ইচ্ছা। আর উনি কারো পরওয়া করেন না।