Post# 1591507564

7-Jun-2020 11:26 am


দ্বিনের বিশুদ্ধতার আন্দোলনের নেতৃত্বে সবসময় যুবকরা থাকে কারন তারা দেখে চারদিকে সবকিছুই ভুল। যে কারনে স্বল্প বয়সি আলেমদের অপ্রচলিত ফতোয়া আমি গ্রহন করি না। তাদের ইমোশোনাল লেকচারকেও পাত্তা দেই না। বহু আন্দোলন উঠতে দেখেছি, পড়ে যেতে দেখেছি। পরবর্তি ইয়ংরা এসে বলেছে, "ঐটা ভুল ছিলো না, ঠিক ছিলো। আমরা ঐটা নিয়ে বাড়া-বাড়ি করেছি। বরং আসলে ভুল হলো এইটা।"

(collected)

তথ্যটি পেলাম বনানী চেয়ারম্যান বাড়ি মসজিদের ইমাম মুফতি মাসুম আহমাদ ভাই (আলোর ছটা) এর কাছ থেকে ।
তিনি বলেন,
"হজরতুল উস্তাদ মুফতি পালনপুরি রহ. তাঁর দরসে একদিন এক কিতাব প্রসঙ্গে বলেছিলেন,
'বাইশ বছর পূর্বে কিতাবটি লিখেছিলাম। ইচ্ছে করেই প্রকাশ করিনি। বাইশ বছর পর যখন প্রকাশের উদ্দেশ্যে দৃষ্টি বুলাই, তখন বইয়ের প্রায় ৫০ ভাগই সংশোধন করতে হয়েছে।'
.
স্মর্তব্য, হযরত যখন লিখেছিলেন তখন কিন্তু সর্বোচ্চ তাহকিক করেই লিখেছিলেন। তারপর সময়ের সাথে অভিজ্ঞতা যুক্ত হয়ে তাহকিক আরো সমৃদ্ধ হয়েছে।
.
হযরত এরপর বললেন,
"আজকাল তোমরা কিছু একটা লিখেই প্রকাশের জন্য পাগল হয়ে যাও। গাটের পয়সা ঢালো, এক পয়সাও ফেরত আসে না। পরে মন খারাপ করে লেখালেখি ছেড়ে দাও।
আজ আমি যখন বাইশ বছর পর ছাপছি, তখন -আমি পালনপুরী- ছাপার সাথে সাথে তিন দিনের ভেতর পাঁচ হাজার কপি খতম। দ্বিতীয় এডিশন ছাপতে দিয়েছি।"

7-Jun-2020 11:26 am

Published
7-Jun-2020