তবলিগ :
ডঃ জাকির নায়েকের মতো তবলিগকেও আউট-ল বাজেয়াপ্ত করা হতে পারে ভারতে। দেখতে থাকি।
হক পন্থির উপর বাতেলের আক্রমন? কিন্তু তবলিগের শিক্ষা এতদিন ছিলো "আমরা হকের উপর আছি বলে বাতেলের এই ধরনের আক্রমন থেকে আল্লাহ রক্ষা করছেন।"
গুজব : সাদ সাহেব মানসিক শারিরিক শক্তি সব হারিয়ে ফেলেছেন। অসুস্থ। শত শত কেইস মিমাংসার জন্য অনেক কোটি টাকা লাগবে। তবলিগওয়ালাদের থেকে টাকা তুলছেন।
ফ্লাস ব্যক : সা'দ সাহেব তখনকার অন্যান্য মুরুব্বিদের সাথে দ্বন্ধ লাগিয়েছিলেন মুরুব্বিরা ভক্তদের গাড়ি ব্যবহার করে, ভক্তরা যাতায়াত, থাকা খাওয়ার খরচ দেয় এগুলো নিয়ে। উনার মতে এটা নিষিদ্ধ, দ্বিন বিক্রি।
মুসলিমদের যা কিছু নিয়ে আমি বাড়াবাড়ি করি, আমার দিকে ফিরে আসবে। আল্লাহ তায়ালা আমাকে ঐটাতে ডুবিয়ে দেবেন মৃত্যুর আগে।
কাকরাইলের হাফেজ জোবায়ের সাহেবের কাছে আমি কখনো যাই নি। কিন্তু দূর থেকে দেখতাম উনার নিচু হবার চেষ্টা। সাধারন হবার চেষ্টা। ভিআইপি অজুখানায় ওজু না করে উনি করতেন সব সময় আম পাবলিকের হাউজে।
আমি ভাবতাম এত বড় মুরুব্বি আমার ঠিক পাশে বসে ওজু করছে? কোনো প্রোটেকশন ছাড়া?
সমস্যাটা আমার। আমার হিসাব, আমার জবাব, আমার অন্তর। নিজেকে ছোট করি। উম্মাহকে রক্ষার জন্য নিজেকে বড় করলাম তো আমি নিজে উম্মাহর মাঝে আরেক ফিতনা হলাম।
ফিতনার যখন পিকে। জোবায়ের সাহেব ফিরে যান তবলিগের আদি "মিডিয়ার সামনে কথা না" মুডে। এতাতিরা আলাদা মিডিয়া পার্সোন রেখে সব অনুষ্ঠানে প্রচার চালায়।
সময়। শেষে সব বলে দেয়। কিন্তু তখন আমি নিজেকে কোন রাস্তায় আবিষ্কার করবো সেটা এখনকার প্রশ্ন।