খবর : "রমজানে এশার জামায়াতে ইমাম, মুয়াজ্জিন, খতিব, খাদিম ও ২ জন হাফেজসহ সর্বোচ্চ ১২ জন অংশগ্রহণ করতে পারবেন"
http://mzamin.com/article.php?mzamin=223558
মানে ৬ জন মুসুল্লি।
মসজিদ বন্ধ করা আমাদের জন্য যত সহজ ছিলো খোলা তত সহজ হবে না। বন্ধের আগে এটা ছিলো আশংকা।
وَمَنْ أَظْلَمُ مِمَّنْ مَنَعَ مَسَاجِدَ اللَّهِ أَنْ يُذْكَرَ فِيهَا اسْمُهُ وَسَعَى فِي خَرَابِهَا أُولَئِكَ مَا كَانَ لَهُمْ أَنْ يَدْخُلُوهَا إِلَّا خَائِفِينَ لَهُمْ فِي الدُّنْيَا خِزْيٌ وَلَهُمْ فِي الْآخِرَةِ عَذَابٌ عَظِيمٌ
কাবা শরিফে একজন সৌদি শায়েখকে প্রশ্নোত্তর করা হচ্ছিলো মাকরুহ বা হারাম ওয়াক্তে তোয়াফের ওয়াজিব নামাজ পড়া যাবে কিনা? যদি তখন তোয়াফ শেষ হয়? যেমন আসরের পরে তোয়াফ করে শেষ করলে?
বললেন : পড়া যাবে। কোনো নিষেধ নেই। দলিল দিলেন উপরের আয়াতটা।
হানাফিতে ভিন্ন।